বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রেনাটা পিএলসি। দেশের অনেক তরুণ এখানে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। ওষুধশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ১৩ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন। রেনাটার মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান নিসবাত আনোয়ার, যিনি ২৫ বছরের বেশি সময় ধরে বিস্তৃত অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। তিনি ব্যক্তিজীবন, কর্মজীবন, রেনাটার নিয়োগপ্রক্রিয়া ও নতুনদের জন্য ক্যারিয়ারের সুযোগ নিয়ে বিস্তারিত কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আজকের পত্রিকার আব্দুর রাজ্জাক খান।
আব্দুর রাজ্জাক খান, ঢাকা

আপনার জন্ম, বেড়ে ওঠা এবং শিক্ষাজীবন নিয়ে কিছু বলবেন?
আমার জন্ম ঢাকায়। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে আমি সবচেয়ে ছোট। বাবা মোস্তফা আনোয়ার ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিকদের একজন। মা, নাজমা আনোয়ার ব্যবসায়ী ছিলেন এবং অভিনয়ও করেছেন। তাই বলা যায়, আমি সাংস্কৃতিক পরিবেশে বড় হয়েছি। শিক্ষাজীবনের শুরুতে বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করি। স্নাতক সম্পন্ন করে কর্মজীবনে প্রবেশ। একই সময়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও সম্পন্ন করি।
মানবসম্পদ বা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আগ্রহ কীভাবে তৈরি হলো?
প্রায় ২৫ বছর আগের কথা বলছি। তখন বাংলাদেশে ‘মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা’ বা এইচআর পেশা সেভাবে পরিচিত ছিল না। ছোটবেলায় মাকে দেখে করপোরেট দুনিয়ায় কাজ করার ইচ্ছে জন্ম নেয়। স্নাতক পর্যন্ত বাণিজ্য নিয়ে পড়ার পর স্নাতকোত্তরে ব্যবস্থাপনা বেছে নিই। এখান থেকেই মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনায় আগ্রহ জন্মে এবং কর্মজীবনের অভিজ্ঞতার সঙ্গে তা আরও গভীর হয়।
কর্মজীবনের শুরুটা কেমন ছিল?
ধানমন্ডির অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু। সকালে পড়াতাম, বিকেলে ভাইয়ের এজেন্সিতে হিসাব-নিকাশে সাহায্য করতাম। পরবর্তী সময়ে একটি ডেটা কমিউনিকেশন ও আইটি গ্রুপের নতুন ইউনিটে প্রাথমিক স্তরের নির্বাহী সহকারী হিসেবে কাজ করি। সেখানেই প্রথম ‘এইচআর’-এর সঙ্গে পরিচিত হই এবং সরাসরি টপ ম্যানেজমেন্টের কাছ থেকে শেখার সুযোগ পাই। প্রায় পাঁচ বছর কাজ করার পর ধীরে ধীরে পুরো গ্রুপের এইচআরের দায়িত্ব গ্রহণ করি।
কর্মজীবনে কোনো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন? কীভাবে মোকাবিলা করেছেন?
প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে। প্রথম সন্তানের জন্মের আগপর্যন্ত অফিসে কাজ করলেও ফিরে এসে প্রমোশন আটকে দেওয়া হয় এবং ইনক্রিমেন্ট কমানো হয়। একই পরিস্থিতি দ্বিতীয় সন্তানের সময়ও ঘটেছিল। আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল, পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠানে নারী কর্মীদের প্রতি অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ লক্ষ করা। তখন অভিজ্ঞতা কম হওয়ায় সরাসরি প্রতিবাদ করার সাহস ছিল না। এসব অভিজ্ঞতা আমাকে শিখিয়েছে, কর্মক্ষেত্রে হেনস্তা বিষয়ে শূন্য সহনশীলতার নীতি অপরিহার্য। রেনাটায় যোগদানের পর আমরা এই নীতি কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করি। পাশাপাশি মাতৃত্বকালীন ছুটির জন্য ছয় মাসের বেতনভুক্ত ছুটি এবং গর্ভপাতের জন্যও বেতনভুক্ত ছুটি চালু করি, যাতে কোনো কর্মী এমন পরিস্থিতির শিকার না হন।
রেনাটা পিএলসির নিয়োগপ্রক্রিয়া ও নীতিমালা সম্পর্কে জানতে চাই।
রেনাটার নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও কাঠামোবদ্ধ। প্রতিবছর বেশি নিয়োগ হয় সেলস, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স বিভাগে। প্রক্রিয়াটি শুরু হয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে। এরপর আবেদন যাচাই, প্রয়োজন অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং শেষে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হয়।
ফ্রেশার নাকি অভিজ্ঞ—কারা বেশি অগ্রাধিকার পায় রেনাটায়? বিভিন্ন বিভাগে কী ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড প্রয়োজন?
রেনাটা বিশেষভাবে ফ্রেশারদের গুরুত্ব দেয়। সেলস ও ম্যানুফ্যাকচারিং বিভাগে প্রায় ৮৫ শতাংশ কর্মীই নতুন গ্র্যাজুয়েট। তবে অভিজ্ঞ প্রার্থীরাও দক্ষতা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বিভাগে সুযোগ পেতে পারেন। বিভিন্ন বিভাগের জন্য প্রার্থীর প্রাসঙ্গিক ব্যাকগ্রাউন্ড যেমন—ফার্মেসি, লাইফ সায়েন্স, ভেটেরিনারি সায়েন্স, এমবিবিএস ডাক্তারি, বায়োটেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং শাখা, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ডেটা অ্যানালাইসিস, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং এবং আইটির মতো ক্ষেত্রের প্রার্থীরা সুযোগ পান।
প্রার্থীদের অভিজ্ঞতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কোন কোন দিককে অগ্রাধিকার দেয়? টেকনিক্যাল ও সফট স্কিলের মধ্যে কোন ধরনের দক্ষতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়?
পদের ধরন অনুযায়ী পূর্ব অভিজ্ঞতা, ইন্টার্নশিপ, প্রকল্প কাজ বা প্রাসঙ্গিক প্রশিক্ষণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। তবে নতুন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে শেখার আগ্রহ এবং ইতিবাচক মনোভাবই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি শৃঙ্খলা, কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা, নমনীয়তা, শেখার ইচ্ছা, আচরণগত বুদ্ধিমত্তা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলি, কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতা এবং প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তিগত দক্ষতা—এসবই রেনাটার কাছে অত্যন্ত মূল্যবান।
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণত কী ধরনের প্রশ্ন থাকে? মৌখিক সাক্ষাৎকারে প্রার্থীদের কীভাবে যাচাই করা হয় এবং তাদের কীভাবে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত?
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণত বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন, সাধারণ জ্ঞান এবং ব্যবহারিক জ্ঞান যাচাই করা হয়। মৌখিক সাক্ষাৎকারে সাধারণত পরিস্থিতিভিত্তিক প্রশ্ন করা হয়, যা প্রার্থীর বাস্তব পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা পরীক্ষা করে। প্রস্তুতির জন্য প্রার্থীর উচিত নিজের বিষয়বস্তুর গভীর জ্ঞান রাখা, বাস্তব উদাহরণ প্রস্তুত করা এবং ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখা।
সাক্ষাৎকার বা পরীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে সাধারণত কোন ধরনের দুর্বলতা বেশি লক্ষ করা যায়? নিয়োগের ক্ষেত্রে কি নির্দিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়?
আমরা ‘দুর্বলতা’ শব্দটি ব্যবহার না করে একে ‘উন্নতির ক্ষেত্র’ হিসেবে দেখি। আত্মবিশ্বাসের অভাব, নিজের অর্জন সঠিকভাবে তুলে ধরতে না পারা এবং যোগাযোগ দক্ষতার ঘাটতি—এসবই বেশি দেখা যায়। তবে আমরা গুরুত্ব দিই প্রার্থী তাঁর সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন কি না এবং তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে কি না। শেখার আগ্রহ থাকলে যেকোনো দুর্বলতাই শক্তিতে পরিণত হতে পারে। আর নিয়োগের ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামের চেয়ে প্রার্থীর দক্ষতা, মনোভাব ও সামগ্রিক যোগ্যতাকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সঠিকভাবে লেখা একটি সিভি প্রার্থী নির্বাচনে কতটা ভূমিকা রাখে? সদ্য পাস করা তরুণদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
সিভি হলো প্রার্থীর প্রথম পরিচয়। তাই এটি সংক্ষিপ্ত, স্পষ্ট ও সুসংগঠিত হওয়া অত্যন্ত জরুরি। সদ্য গ্র্যাজুয়েটদের বলব, তিন বা চার পাতার দীর্ঘ সিভি নয়। এক পাতায় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরুন। শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রকল্প, ইন্টার্নশিপ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম হাইলাইট করুন। অতি রংচঙে কিছু করার প্রয়োজন নেই। বরং নিজের ব্যক্তিত্ব এবং কাঙ্ক্ষিত পদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সিভি সাজালে সেটিই হবে সবচেয়ে কার্যকর।
নতুন ও বর্তমান কর্মীদের জন্য রেনাটা কী ধরনের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ দেয়, বিশেষ করে দীর্ঘ মেয়াদে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে?
রেনাটা কর্মীদের জন্য বিস্তৃত ও ধাপে ধাপে অগ্রসর হওয়া প্রশিক্ষণব্যবস্থা নিশ্চিত করে। নতুন সেলস অফিসারদের জন্য শুরুতে একটি বিশেষ ট্রেনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে ক্লিনিক্যাল জ্ঞান থেকে প্র্যাকটিক্যাল ফিল্ড স্কিল পর্যন্ত শেখানো হয়। দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ম্যানেজারিয়াল স্কিল উন্নয়ন, লিডারশিপ ও কমিউনিকেশন ট্রেনিং। টেকনিক্যাল ও ম্যানুফ্যাকচারিং টিম নিয়মিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেশন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে। সম্প্রতি হাইব্রিড লার্নিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে, যেখানে অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, ফলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কর্মীরাও সমানভাবে সুবিধা পান। রেনাটা বিশ্বাস করে যে ধারাবাহিক প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মীদের আন্তর্জাতিক মানের কাজে দক্ষ করে তোলে এবং তাঁদের দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
রেনাটা কর্মীদের বেতন, সুযোগ-সুবিধা এবং প্রেরণা প্রদানের ক্ষেত্রে কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে?
রেনাটায় শুরুর বেতন শিল্পের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়, যা অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে ভিন্ন হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি সুবিধার মধ্যে রয়েছে প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি ফান্ড, চিকিৎসা সহায়তা, জীবনবিমা এবং উৎসব ভাতা। এ ছাড়া কর্মীদের অনুপ্রাণিত করতে প্রতিষ্ঠান সুসংগঠিত পারফরম্যান্স অ্যাপ্রেইজাল ও রিওয়ার্ড সিস্টেম চালু করেছে, যেখানে সাফল্যকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বিভিন্ন অ্যাঙ্গেজমেন্ট প্রোগ্রাম ও মোটিভেশনাল কার্যক্রমের মাধ্যমে কর্মীদের উদ্দীপনা বজায় রাখা হয় এবং পারিবারিক দিকেও সমানভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়। এর ফলে রেনাটা একটি উষ্ণ, সহায়ক ও অনুপ্রেরণামূলক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করে।
কর্মীদের স্বাস্থ্যসেবা ও মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তার সুবিধা রেনাটায় কীভাবে নিশ্চিত করা হয়?
হ্যাঁ, রেনাটার অন্যতম শক্তিশালী দিকই হলো কর্মীদের জন্য সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবা। কর্মী ও তাঁদের পরিবারের জটিল চিকিৎসা যেমন ক্যানসার, ডায়ালাইসিস বা ট্রান্সপ্লান্টের সম্পূর্ণ ব্যয়ভার প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও আমরা সমানভাবে মনোযোগী। নিয়মিত সচেতনতামূলক সেশন, অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের কাউন্সেলিং এবং সাজিদা ফাউন্ডেশনের মতো প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা কর্মীদের জন্য নিশ্চিত করা হয়। মানসিক চাপ বা ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের সময় এ ধরনের সহায়তা তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভরসা জোগায়।
রেনাটায় কাজ করতে আগ্রহী নতুনদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
আমি বলব, ওপেন মাইন্ডেড থাকুন, নতুন কিছু চেষ্টা করুন এবং পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলুন। প্রথম চাকরি হয়তো স্বপ্নের মতো নাও হতে পারে, কিন্তু প্রতিটি অভিজ্ঞতা শেখার সুযোগ দেয়। ভুল করবেন, তবে সেখান থেকেই শিখবেন। গুরুত্বপূর্ণ হলো কাজকে ভালোবাসা এবং শুধু কঠোর পরিশ্রম নয়, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করা। একই সঙ্গে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করুন, শেখার আগ্রহ বজায় রাখুন এবং বিশ্বব্যাপী পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার মানসিকতা রাখুন।
সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আজকের পত্রিকাকেও ধন্যবাদ।

আপনার জন্ম, বেড়ে ওঠা এবং শিক্ষাজীবন নিয়ে কিছু বলবেন?
আমার জন্ম ঢাকায়। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে আমি সবচেয়ে ছোট। বাবা মোস্তফা আনোয়ার ছিলেন সরকারি কর্মকর্তা। তিনি ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শব্দসৈনিকদের একজন। মা, নাজমা আনোয়ার ব্যবসায়ী ছিলেন এবং অভিনয়ও করেছেন। তাই বলা যায়, আমি সাংস্কৃতিক পরিবেশে বড় হয়েছি। শিক্ষাজীবনের শুরুতে বাংলা মাধ্যমে পড়াশোনা করি। স্নাতক সম্পন্ন করে কর্মজীবনে প্রবেশ। একই সময়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রিও সম্পন্ন করি।
মানবসম্পদ বা ব্যবস্থাপনা বিষয়ে আগ্রহ কীভাবে তৈরি হলো?
প্রায় ২৫ বছর আগের কথা বলছি। তখন বাংলাদেশে ‘মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা’ বা এইচআর পেশা সেভাবে পরিচিত ছিল না। ছোটবেলায় মাকে দেখে করপোরেট দুনিয়ায় কাজ করার ইচ্ছে জন্ম নেয়। স্নাতক পর্যন্ত বাণিজ্য নিয়ে পড়ার পর স্নাতকোত্তরে ব্যবস্থাপনা বেছে নিই। এখান থেকেই মানবসম্পদ ও ব্যবস্থাপনায় আগ্রহ জন্মে এবং কর্মজীবনের অভিজ্ঞতার সঙ্গে তা আরও গভীর হয়।
কর্মজীবনের শুরুটা কেমন ছিল?
ধানমন্ডির অক্সফোর্ড ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে শিক্ষকতা দিয়ে কর্মজীবন শুরু। সকালে পড়াতাম, বিকেলে ভাইয়ের এজেন্সিতে হিসাব-নিকাশে সাহায্য করতাম। পরবর্তী সময়ে একটি ডেটা কমিউনিকেশন ও আইটি গ্রুপের নতুন ইউনিটে প্রাথমিক স্তরের নির্বাহী সহকারী হিসেবে কাজ করি। সেখানেই প্রথম ‘এইচআর’-এর সঙ্গে পরিচিত হই এবং সরাসরি টপ ম্যানেজমেন্টের কাছ থেকে শেখার সুযোগ পাই। প্রায় পাঁচ বছর কাজ করার পর ধীরে ধীরে পুরো গ্রুপের এইচআরের দায়িত্ব গ্রহণ করি।
কর্মজীবনে কোনো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছেন? কীভাবে মোকাবিলা করেছেন?
প্রথম চ্যালেঞ্জ ছিল মাতৃত্বকালীন ছুটি নিয়ে। প্রথম সন্তানের জন্মের আগপর্যন্ত অফিসে কাজ করলেও ফিরে এসে প্রমোশন আটকে দেওয়া হয় এবং ইনক্রিমেন্ট কমানো হয়। একই পরিস্থিতি দ্বিতীয় সন্তানের সময়ও ঘটেছিল। আরেকটি চ্যালেঞ্জ ছিল, পূর্ববর্তী প্রতিষ্ঠানে নারী কর্মীদের প্রতি অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ লক্ষ করা। তখন অভিজ্ঞতা কম হওয়ায় সরাসরি প্রতিবাদ করার সাহস ছিল না। এসব অভিজ্ঞতা আমাকে শিখিয়েছে, কর্মক্ষেত্রে হেনস্তা বিষয়ে শূন্য সহনশীলতার নীতি অপরিহার্য। রেনাটায় যোগদানের পর আমরা এই নীতি কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করি। পাশাপাশি মাতৃত্বকালীন ছুটির জন্য ছয় মাসের বেতনভুক্ত ছুটি এবং গর্ভপাতের জন্যও বেতনভুক্ত ছুটি চালু করি, যাতে কোনো কর্মী এমন পরিস্থিতির শিকার না হন।
রেনাটা পিএলসির নিয়োগপ্রক্রিয়া ও নীতিমালা সম্পর্কে জানতে চাই।
রেনাটার নিয়োগপ্রক্রিয়া সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও কাঠামোবদ্ধ। প্রতিবছর বেশি নিয়োগ হয় সেলস, ম্যানুফ্যাকচারিং এবং কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স বিভাগে। প্রক্রিয়াটি শুরু হয় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের মাধ্যমে। এরপর আবেদন যাচাই, প্রয়োজন অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষা, ভাইভা এবং শেষে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করে চূড়ান্ত নিয়োগ দেওয়া হয়।
ফ্রেশার নাকি অভিজ্ঞ—কারা বেশি অগ্রাধিকার পায় রেনাটায়? বিভিন্ন বিভাগে কী ধরনের ব্যাকগ্রাউন্ড প্রয়োজন?
রেনাটা বিশেষভাবে ফ্রেশারদের গুরুত্ব দেয়। সেলস ও ম্যানুফ্যাকচারিং বিভাগে প্রায় ৮৫ শতাংশ কর্মীই নতুন গ্র্যাজুয়েট। তবে অভিজ্ঞ প্রার্থীরাও দক্ষতা এবং প্রয়োজন অনুযায়ী বিভিন্ন বিভাগে সুযোগ পেতে পারেন। বিভিন্ন বিভাগের জন্য প্রার্থীর প্রাসঙ্গিক ব্যাকগ্রাউন্ড যেমন—ফার্মেসি, লাইফ সায়েন্স, ভেটেরিনারি সায়েন্স, এমবিবিএস ডাক্তারি, বায়োটেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, বিভিন্ন ইঞ্জিনিয়ারিং শাখা, বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস, ডেটা অ্যানালাইসিস, ফাইন্যান্স ও অ্যাকাউন্টিং এবং আইটির মতো ক্ষেত্রের প্রার্থীরা সুযোগ পান।
প্রার্থীদের অভিজ্ঞতা মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কোন কোন দিককে অগ্রাধিকার দেয়? টেকনিক্যাল ও সফট স্কিলের মধ্যে কোন ধরনের দক্ষতাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়?
পদের ধরন অনুযায়ী পূর্ব অভিজ্ঞতা, ইন্টার্নশিপ, প্রকল্প কাজ বা প্রাসঙ্গিক প্রশিক্ষণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। তবে নতুন প্রার্থীদের ক্ষেত্রে শেখার আগ্রহ এবং ইতিবাচক মনোভাবই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পাশাপাশি শৃঙ্খলা, কঠোর পরিশ্রমের মানসিকতা, নমনীয়তা, শেখার ইচ্ছা, আচরণগত বুদ্ধিমত্তা, বিশ্লেষণী ক্ষমতা, সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, নেতৃত্বের গুণাবলি, কার্যকর যোগাযোগ দক্ষতা এবং প্রাসঙ্গিক প্রযুক্তিগত দক্ষতা—এসবই রেনাটার কাছে অত্যন্ত মূল্যবান।
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণত কী ধরনের প্রশ্ন থাকে? মৌখিক সাক্ষাৎকারে প্রার্থীদের কীভাবে যাচাই করা হয় এবং তাদের কীভাবে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত?
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণত বিষয়ভিত্তিক প্রশ্ন, সাধারণ জ্ঞান এবং ব্যবহারিক জ্ঞান যাচাই করা হয়। মৌখিক সাক্ষাৎকারে সাধারণত পরিস্থিতিভিত্তিক প্রশ্ন করা হয়, যা প্রার্থীর বাস্তব পরিস্থিতিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা পরীক্ষা করে। প্রস্তুতির জন্য প্রার্থীর উচিত নিজের বিষয়বস্তুর গভীর জ্ঞান রাখা, বাস্তব উদাহরণ প্রস্তুত করা এবং ইতিবাচক মনোভাব বজায় রাখা।
সাক্ষাৎকার বা পরীক্ষায় অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে সাধারণত কোন ধরনের দুর্বলতা বেশি লক্ষ করা যায়? নিয়োগের ক্ষেত্রে কি নির্দিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়?
আমরা ‘দুর্বলতা’ শব্দটি ব্যবহার না করে একে ‘উন্নতির ক্ষেত্র’ হিসেবে দেখি। আত্মবিশ্বাসের অভাব, নিজের অর্জন সঠিকভাবে তুলে ধরতে না পারা এবং যোগাযোগ দক্ষতার ঘাটতি—এসবই বেশি দেখা যায়। তবে আমরা গুরুত্ব দিই প্রার্থী তাঁর সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সচেতন কি না এবং তা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে কি না। শেখার আগ্রহ থাকলে যেকোনো দুর্বলতাই শক্তিতে পরিণত হতে পারে। আর নিয়োগের ক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নামের চেয়ে প্রার্থীর দক্ষতা, মনোভাব ও সামগ্রিক যোগ্যতাকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সঠিকভাবে লেখা একটি সিভি প্রার্থী নির্বাচনে কতটা ভূমিকা রাখে? সদ্য পাস করা তরুণদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
সিভি হলো প্রার্থীর প্রথম পরিচয়। তাই এটি সংক্ষিপ্ত, স্পষ্ট ও সুসংগঠিত হওয়া অত্যন্ত জরুরি। সদ্য গ্র্যাজুয়েটদের বলব, তিন বা চার পাতার দীর্ঘ সিভি নয়। এক পাতায় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো তুলে ধরুন। শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রকল্প, ইন্টার্নশিপ এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম হাইলাইট করুন। অতি রংচঙে কিছু করার প্রয়োজন নেই। বরং নিজের ব্যক্তিত্ব এবং কাঙ্ক্ষিত পদের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সিভি সাজালে সেটিই হবে সবচেয়ে কার্যকর।
নতুন ও বর্তমান কর্মীদের জন্য রেনাটা কী ধরনের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ দেয়, বিশেষ করে দীর্ঘ মেয়াদে ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে?
রেনাটা কর্মীদের জন্য বিস্তৃত ও ধাপে ধাপে অগ্রসর হওয়া প্রশিক্ষণব্যবস্থা নিশ্চিত করে। নতুন সেলস অফিসারদের জন্য শুরুতে একটি বিশেষ ট্রেনিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে ক্লিনিক্যাল জ্ঞান থেকে প্র্যাকটিক্যাল ফিল্ড স্কিল পর্যন্ত শেখানো হয়। দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ম্যানেজারিয়াল স্কিল উন্নয়ন, লিডারশিপ ও কমিউনিকেশন ট্রেনিং। টেকনিক্যাল ও ম্যানুফ্যাকচারিং টিম নিয়মিত জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ ও সার্টিফিকেশন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করে। সম্প্রতি হাইব্রিড লার্নিং সিস্টেম চালু করা হয়েছে, যেখানে অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়, ফলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের কর্মীরাও সমানভাবে সুবিধা পান। রেনাটা বিশ্বাস করে যে ধারাবাহিক প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মীদের আন্তর্জাতিক মানের কাজে দক্ষ করে তোলে এবং তাঁদের দীর্ঘমেয়াদি ক্যারিয়ার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
রেনাটা কর্মীদের বেতন, সুযোগ-সুবিধা এবং প্রেরণা প্রদানের ক্ষেত্রে কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করে?
রেনাটায় শুরুর বেতন শিল্পের প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী নির্ধারিত হয়, যা অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে ভিন্ন হতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি সুবিধার মধ্যে রয়েছে প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি ফান্ড, চিকিৎসা সহায়তা, জীবনবিমা এবং উৎসব ভাতা। এ ছাড়া কর্মীদের অনুপ্রাণিত করতে প্রতিষ্ঠান সুসংগঠিত পারফরম্যান্স অ্যাপ্রেইজাল ও রিওয়ার্ড সিস্টেম চালু করেছে, যেখানে সাফল্যকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। বিভিন্ন অ্যাঙ্গেজমেন্ট প্রোগ্রাম ও মোটিভেশনাল কার্যক্রমের মাধ্যমে কর্মীদের উদ্দীপনা বজায় রাখা হয় এবং পারিবারিক দিকেও সমানভাবে মনোযোগ দেওয়া হয়। এর ফলে রেনাটা একটি উষ্ণ, সহায়ক ও অনুপ্রেরণামূলক কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করে।
কর্মীদের স্বাস্থ্যসেবা ও মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তার সুবিধা রেনাটায় কীভাবে নিশ্চিত করা হয়?
হ্যাঁ, রেনাটার অন্যতম শক্তিশালী দিকই হলো কর্মীদের জন্য সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবা। কর্মী ও তাঁদের পরিবারের জটিল চিকিৎসা যেমন ক্যানসার, ডায়ালাইসিস বা ট্রান্সপ্লান্টের সম্পূর্ণ ব্যয়ভার প্রতিষ্ঠান বহন করে থাকে। পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যের দিকেও আমরা সমানভাবে মনোযোগী। নিয়মিত সচেতনতামূলক সেশন, অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের কাউন্সেলিং এবং সাজিদা ফাউন্ডেশনের মতো প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা কর্মীদের জন্য নিশ্চিত করা হয়। মানসিক চাপ বা ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের সময় এ ধরনের সহায়তা তাঁদের গুরুত্বপূর্ণ ভরসা জোগায়।
রেনাটায় কাজ করতে আগ্রহী নতুনদের জন্য আপনার পরামর্শ কী?
আমি বলব, ওপেন মাইন্ডেড থাকুন, নতুন কিছু চেষ্টা করুন এবং পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলুন। প্রথম চাকরি হয়তো স্বপ্নের মতো নাও হতে পারে, কিন্তু প্রতিটি অভিজ্ঞতা শেখার সুযোগ দেয়। ভুল করবেন, তবে সেখান থেকেই শিখবেন। গুরুত্বপূর্ণ হলো কাজকে ভালোবাসা এবং শুধু কঠোর পরিশ্রম নয়, বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজ করা। একই সঙ্গে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করুন, শেখার আগ্রহ বজায় রাখুন এবং বিশ্বব্যাপী পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার মানসিকতা রাখুন।
সময় দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আজকের পত্রিকাকেও ধন্যবাদ।

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগের যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ বা জিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব কর্মকর্তা (বিলিং/হিসাব), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্রয় কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কানুনগো, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান থেকে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব তত্ত্বাবধায়ক, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কম্পিউটার অপারেটর, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: উচ্চমান সহকারী, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নার্স, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন নার্সিং অ্যান্ড মিড ওয়াইফারি ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ড্রাফটসম্যান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহার-সংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডেটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্যাশিয়ার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মিটার পরিদর্শক, ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কার্য সহকারী, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প, ক্লোরিন, লাইম, ফিলটার), ৩৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কেয়ার টেকার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ফটোকপি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মেকানিক, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী নিরাপত্তা পরিদর্শক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: গবেষণা কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বিভাগের যেকোনো বিষয়ে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ বা জিপিএতে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব কর্মকর্তা (বিলিং/হিসাব), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্রয় কর্মকর্তা, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কানুনগো, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত ইনস্টিটিউট বা প্রতিষ্ঠান থেকে জরিপ বিষয়ে ডিপ্লোমা।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: রাজস্ব তত্ত্বাবধায়ক, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কম্পিউটার অপারেটর, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: উচ্চমান সহকারী, ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হিসাব সহকারী, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ল্যাব অ্যাসিস্ট্যান্ট, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১০,২০০-২৪,৬৮০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নার্স, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ডিপ্লোমা ইন নার্সিং অ্যান্ড মিড ওয়াইফারি ডিগ্রি থাকতে হবে।
বেতন: ৯,৭০০-২৩,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ড্রাফটসম্যান, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। কম্পিউটার ব্যবহার-সংক্রান্ত ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডেটা এন্ট্রি ও টাইপিংয়ে দক্ষ হতে হবে।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র হিসাব সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, ১১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ক্যাশিয়ার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ডেটা এন্ট্রি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মিটার পরিদর্শক, ৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কার্য সহকারী, ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: অপারেটর (পাম্প, ক্লোরিন, লাইম, ফিলটার), ৩৮টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: কেয়ার টেকার, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,০০০-২১,৮০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: ফটোকপি অপারেটর, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: মেকানিক, ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র ইলেকট্রিশিয়ান, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী নিরাপত্তা পরিদর্শক, ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৮০০-২১,৩১০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: নিরাপত্তা প্রহরী, ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রেনাটা পিএলসি। দেশের অনেক তরুণ এখানে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। ওষুধশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ১৩ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন। রেনাটার মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান নিসবাত আনোয়ার...
২৩ আগস্ট ২০২৫
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার, (অ্যাস্ট্রা)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স: ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: মার্কেটিং অফিসার, (অ্যাস্ট্রা)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হবে।
অভিজ্ঞতা: ন্যূনতম ২ বছর চাকরির অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
চাকরির ধরন: পূর্ণকালীন।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীর বয়স: ন্যূনতম ২২ বছর হতে হবে।
কর্মস্থল: দেশের যে কোনো স্থানে।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ-সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী বেতন ছাড়াও বিভিন্ন সুযোগ–সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ তারিখ: ২৫ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রেনাটা পিএলসি। দেশের অনেক তরুণ এখানে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। ওষুধশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ১৩ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন। রেনাটার মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান নিসবাত আনোয়ার...
২৩ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (বিজ্ঞান ও উন্নয়ন বা প্রকৌশল বা প্রকিউরমেন্ট বা বাণিজ্যিক পরিচালনা বা গ্রাহক পরিষেবা), ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক বা মেকানিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা জনসংযোগ বা কোম্পানি সচিবালয়), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: প্রধান শিক্ষক (মাধ্যমিক বিদ্যালয়), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিসহ কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএড ডিগ্রিসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ বা অডিট বা রাজস্ব নিশ্চয়তা), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা কোম্পানি সচিবালয়), ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (আইনি ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আইনে কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফাইন্যান্স বা অডিট বা রেভিনিউ অ্যাসুরেন্স), ১২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অথবা বিবিএ।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সাবস্টেশন অ্যাটেনডেন্ট (এ), ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান-জোনাল মেরামতের দোকান, ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (এ), ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হেল্পার, ২৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোর হেল্পার, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৫,০০০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৭ নম্বর পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং ৮ থেকে ১২ পর্যন্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী প্রকৌশলী (বিজ্ঞান ও উন্নয়ন বা প্রকৌশল বা প্রকিউরমেন্ট বা বাণিজ্যিক পরিচালনা বা গ্রাহক পরিষেবা), ২০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল বা ইলেকট্রিক্যাল এবং ইলেকট্রনিক বা মেকানিক্যাল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা জনসংযোগ বা কোম্পানি সচিবালয়), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: প্রধান শিক্ষক (মাধ্যমিক বিদ্যালয়), ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতক ডিগ্রিসহ কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা বিএড ডিগ্রিসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সহকারী ব্যবস্থাপক (অর্থ বা অডিট বা রাজস্ব নিশ্চয়তা), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা এমবিএ।
বেতন: ৫১,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (প্রশাসন ও মানবসম্পদ উন্নয়ন বা কোম্পানি সচিবালয়), ৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (আইনি ও করপোরেট অ্যাফেয়ার্স), ২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: আইনে কমপক্ষে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: জুনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার (ফাইন্যান্স বা অডিট বা রেভিনিউ অ্যাসুরেন্স), ১২টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ফিন্যান্স বা অ্যাকাউন্টিংয়ে কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি অথবা বিবিএ।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: সাবস্টেশন অ্যাটেনডেন্ট (এ), ৪০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ২৩,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: টেকনিশিয়ান-জোনাল মেরামতের দোকান, ১৩টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিজ্ঞানে কমপক্ষে এইচএসসি বা সমমান।
বেতন: ৩৯,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোরকিপার (এ), ১০টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে স্নাতক ডিগ্রি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৮,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: হেল্পার, ২৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৭,০০০ টাকা।
পদের নাম ও সংখ্যা: স্টোর হেল্পার, ৬টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কমপক্ষে এসএসসি বা সমমানের সার্টিফিকেট।
বেতন: ১৫,০০০ টাকা।
আবেদন ফি: ১ থেকে ৭ নম্বর পদের জন্য ১ হাজার টাকা এবং ৮ থেকে ১২ পর্যন্ত ৫০০ টাকা আবেদন ফি জমা দিতে হবে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রেনাটা পিএলসি। দেশের অনেক তরুণ এখানে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। ওষুধশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ১৩ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন। রেনাটার মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান নিসবাত আনোয়ার...
২৩ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
২১ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: টেরিটরি সেলস ম্যানেজার, (লিফট)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ/এমবিএ
অন্যান্য যোগ্যতা: এসকেলেটর/লিফট বিষয়ে ভালো জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: ২–৪ বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীদের আবেদনের সুযোগ রয়েছে।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো জায়গায়।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, লাভের শেয়ার, প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১২ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। প্রতিষ্ঠানটির লিফট বিভাগে টেরিটরি সেলস ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১৩ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: টেরিটরি সেলস ম্যানেজার, (লিফট)।
পদসংখ্যা: নির্ধারিত নয়।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বিবিএ/এমবিএ
অন্যান্য যোগ্যতা: এসকেলেটর/লিফট বিষয়ে ভালো জ্ঞান।
অভিজ্ঞতা: ২–৪ বছর। তবে অভিজ্ঞতা ছাড়াও আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
কর্মক্ষেত্র: অফিসে।
প্রার্থীর ধরন: নারী-পুরুষ উভয় প্রার্থীদের আবেদনের সুযোগ রয়েছে।
বয়সসীমা: সর্বোচ্চ ৩২ বছর।
কর্মস্থল: দেশের যেকোনো জায়গায়।
বেতন: আলোচনা সাপেক্ষে।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, লাভের শেয়ার, প্রভিডেন্ট ফান্ড, প্রতি বছর ইনক্রিমেন্টের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১২ জানুয়ারি, ২০২৬।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান রেনাটা পিএলসি। দেশের অনেক তরুণ এখানে ক্যারিয়ার গড়ার স্বপ্ন দেখেন। ওষুধশিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখা প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে ১৩ হাজারের বেশি কর্মী কাজ করছেন। রেনাটার মানবসম্পদ বিভাগের প্রধান নিসবাত আনোয়ার...
২৩ আগস্ট ২০২৫
চট্টগ্রাম পানি সরবরাহ ও পয়োনিষ্কাশন কর্তৃপক্ষে (চট্টগ্রাম ওয়াসা) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২৪ ক্যাটাগরির পদে মোট ১৪৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত বুধবার (১০ ডিসেম্বর) এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠান আবুল খায়ের গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির অ্যাস্ট্রা বিভাগের শূন্য পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ১১ ডিসেম্বর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
২০ ঘণ্টা আগে
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন নর্দার্ন ইলেকট্রিসিটি সাপ্লাই পিএলসিতে (নেসকো) নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১২ ক্যাটাগরির শূন্য পদে মোট ১৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত সোমবার (৮ ডিসেম্বর) এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) থেকে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু..
২০ ঘণ্টা আগে