ইসলাম ডেস্ক
ইসলামের দৃষ্টিতে সীমান্ত পাহারা দেওয়া অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত ও সওয়াবের কাজ। মহানবী (সা.) নানাভাবে সীমান্তরক্ষীদের উৎসাহ দিয়েছেন। ঘোষণা করেছেন বড় বড় পরকালীন পুরস্কারের। নিজ দেশের সীমান্ত রক্ষায় এগিয়ে আসা দেশপ্রেমের পরিচায়কও। ইমানদার মুসলমান হিসেবে এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুপ্রেরণাও আমাদের উদ্দীপিত করতে পারে। এখানে কয়েকটি হাদিস তুলে ধরা হলো—
১. রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে এক দিন ও এক রাত সীমান্ত পাহারায় কাটাবে, তার জন্য এক মাস রোজা রাখা এবং (রাত জেগে) ইবাদত করার সওয়াব রয়েছে। আর যে ব্যক্তি পাহারার কাজে নিয়োজিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, তার জন্যও অনুরূপ সওয়াব বরাদ্দ হবে। তাকে (জান্নাত থেকে) রিজিক বরাদ্দ দেওয়া হবে, আর সে সব বিপদ থেকে থেকে রক্ষিত থাকবে।’ (সুনানে নাসায়ি: ৩১৬৭)
২. রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘আল্লাহর পথে এক দিন সীমান্ত পাহারা দেওয়া দুনিয়া ও এর মধ্যকার সবকিছু থেকে উত্তম।’ (বুখারি: ২৮৯২; মিশকাত: ৩৭৯১)
৩. অন্য হাদিসে এসেছে, তিনি বলেন, ‘একটি দিন ও এক রাত আল্লাহর পথে সীমান্ত পাহারায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা, এক মাস দিনে রোজা রাখা ও রাতে নামাজে দাঁড়ায়ে থাকার চেয়ে উত্তম।’ (মুসলিম: ১৯১৩; মিশকাত: ৩৭৯৩)
৪. নবী (সা.) বলেন, ‘সীমান্ত পাহারা দেওয়া এমন এক আমল, যা সদকায়ে জারিয়ার মতো। এর সওয়াব সে কিয়ামত পর্যন্ত পেতে থাকবে।’ (আহমদ: ১৭৩৯৬; সহিহুত তারগিব: ১২১৮)
৫. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে যে বান্দার দুই পা ধুলায় মলিন হয়, তাঁকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে এমন হতে পারে না।’ (বুখারি: ৪ / ২৮১১)
মুসলমানদের কাছে ভূখণ্ড রক্ষা, দেশ রক্ষা একটি পবিত্র দায়িত্ব। আল্লাহ তাআলা সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হওয়ার তৌফিক দিন।
ইসলামের দৃষ্টিতে সীমান্ত পাহারা দেওয়া অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদত ও সওয়াবের কাজ। মহানবী (সা.) নানাভাবে সীমান্তরক্ষীদের উৎসাহ দিয়েছেন। ঘোষণা করেছেন বড় বড় পরকালীন পুরস্কারের। নিজ দেশের সীমান্ত রক্ষায় এগিয়ে আসা দেশপ্রেমের পরিচায়কও। ইমানদার মুসলমান হিসেবে এ ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুপ্রেরণাও আমাদের উদ্দীপিত করতে পারে। এখানে কয়েকটি হাদিস তুলে ধরা হলো—
১. রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে এক দিন ও এক রাত সীমান্ত পাহারায় কাটাবে, তার জন্য এক মাস রোজা রাখা এবং (রাত জেগে) ইবাদত করার সওয়াব রয়েছে। আর যে ব্যক্তি পাহারার কাজে নিয়োজিত অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে, তার জন্যও অনুরূপ সওয়াব বরাদ্দ হবে। তাকে (জান্নাত থেকে) রিজিক বরাদ্দ দেওয়া হবে, আর সে সব বিপদ থেকে থেকে রক্ষিত থাকবে।’ (সুনানে নাসায়ি: ৩১৬৭)
২. রাসুল (সা.) এরশাদ করেন, ‘আল্লাহর পথে এক দিন সীমান্ত পাহারা দেওয়া দুনিয়া ও এর মধ্যকার সবকিছু থেকে উত্তম।’ (বুখারি: ২৮৯২; মিশকাত: ৩৭৯১)
৩. অন্য হাদিসে এসেছে, তিনি বলেন, ‘একটি দিন ও এক রাত আল্লাহর পথে সীমান্ত পাহারায় নিজেকে নিয়োজিত রাখা, এক মাস দিনে রোজা রাখা ও রাতে নামাজে দাঁড়ায়ে থাকার চেয়ে উত্তম।’ (মুসলিম: ১৯১৩; মিশকাত: ৩৭৯৩)
৪. নবী (সা.) বলেন, ‘সীমান্ত পাহারা দেওয়া এমন এক আমল, যা সদকায়ে জারিয়ার মতো। এর সওয়াব সে কিয়ামত পর্যন্ত পেতে থাকবে।’ (আহমদ: ১৭৩৯৬; সহিহুত তারগিব: ১২১৮)
৫. রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহর পথে যে বান্দার দুই পা ধুলায় মলিন হয়, তাঁকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে এমন হতে পারে না।’ (বুখারি: ৪ / ২৮১১)
মুসলমানদের কাছে ভূখণ্ড রক্ষা, দেশ রক্ষা একটি পবিত্র দায়িত্ব। আল্লাহ তাআলা সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হওয়ার তৌফিক দিন।
রাস্তাঘাটে কুড়িয়ে পাওয়া টাকা-পয়সা বা অন্য কোনো জিনিসপত্রের মূল্য যদি এতই কম হয় যে মালিক তা অনুসন্ধান করবে না, তা হলে কোনো গরিব মানুষকে তা সদকা করে দিতে হবে আর যদি অনেক টাকা বা মূল্যবান কোনো বস্তু পাওয়া যায় এবং মালিক এর খোঁজে থাকবে বলে মনে হয়, তাহলে ওই স্থান ও আশপাশ এবং নিকটবর্তী জনসমাগমের...
১৮ ঘণ্টা আগেদাম্পত্য সম্পর্ক পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। জাগতিক জীবনে প্রশান্তি, স্থিতিশীলতা ও চারিত্রিক নিষ্কলুষতা অর্জন এবং পৃথিবীতে মানব প্রজন্মের বিস্তারই এ সম্পর্কের মৌলিক উদ্দেশ্য। এই উদ্দেশ্য পুরোপুরি বাস্তবায়িত হওয়ার জন্য স্বামী-স্ত্রীর মাঝে প্রেম-ভালোবাসা, পারস্পরিক বোঝাপড়া ও দাম্পত্য সম্পর্ক...
২ দিন আগেসুস্থ, সুন্দর ও কলহমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় ন্যায় ও ইনসাফের গুরুত্ব অপরিসীম। সমাজ তখনই সুন্দরভাবে পরিচালিত হয়, যখন সেখানে ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বারবার ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় জোর দিয়েছেন।
৩ দিন আগেন্যায়পরায়ণ বিচারককে অনন্য মর্যাদা দিয়েছে ইসলাম। পবিত্র কোরআনে বিচারকাজকে নবী-রাসুলদের কাজ হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। আল্লাহ তাআলা নিজেই ন্যায়পরায়ণ বিচারকদের ভালোবাসার কথা ঘোষণা করেছেন।
৪ দিন আগে