আপনার জিজ্ঞাসা
মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

একজন ব্যক্তি হজ করার মতো সম্পদশালী, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে হজ পালন করতে মক্কায় যেতে পারছেন না। এই ব্যক্তির এখন করণীয় কী?
সজীব চৌধুরী, সিলেট
ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
বদলি হজ হলো একজনের বদলে অন্যজন হজ করা; যেমন অসুস্থ ব্যক্তি নিজ খরচে অন্য কাউকে নিয়োগ করবেন, যিনি তাঁর পক্ষ থেকে হজের সব কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। রাসুল (সা.)-এর কাছে এক নারী জানতে চাইলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার পিতা বৃদ্ধ, তিনি বাহনে বসারও সক্ষমতা হারিয়েছেন। আমি কি তাঁর পক্ষ থেকে হজ করতে পারি?’ রাসুল (সা.) জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, তুমি করতে পারো।’ (সহিহ্ বুখারি, হাদিস: ১৫১৩)
তবে যাঁকে পাঠানো হবে ইতিপূর্বে তাঁর নিজের ফরজ হজ আদায় করা আবশ্যক এবং যাঁর পক্ষ থেকে হজ পালন করা হচ্ছে, তাঁর দেশ থেকে তাঁকে হজের সফর শুরু করতে হবে।
বদলি হজের বিধান
একজন বিশ্বস্ত এবং ফরজ হজ আদায়কারী ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তির সম্পদ থেকে এই হজের যাবতীয় খরচ প্রদান করতে হবে। প্রেরিত ব্যক্তি হজের ইহরাম বাঁধার সময় স্পষ্টভাবে নিয়ত করবেন—এটি অমুকের পক্ষ থেকে আদায় করছেন।
বদলি হজ করানোর পরে সেই অসুস্থ ব্যক্তি যদি সুস্থ হয়ে যান, সম্পদ থাকে এবং হজে যাওয়ার সক্ষমতা ফিরে পান, তবে তাঁর ওপর আবার নিজে সশরীরে হজ আদায় করা আবশ্যক হবে। কারণ, ফরজ হজ ব্যক্তি নিজে আদায় করাই মূল, আর বদলি হজ তখনই চূড়ান্ত হয়ে যায়, যখন অক্ষমতা চিরস্থায়ী হয়। সুস্থতা ফিরে এলে সেই দায়িত্ব নিজে পূর্ণ করতে হবে।
তাই বদলি হজের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা হচ্ছে, যদি অসুস্থ ব্যক্তি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে বদলি হজ করানোর জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না, বরং সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করবেন। এরপর সুস্থ হলে নিজে সশরীরে গিয়ে হজ করে আসবেন। আর সুস্থ না হলে মৃত্যুর পূর্বে তাঁর সম্পদ থেকে বদলি হজ করানোর অসিয়ত করে যাবেন। এরপর ওয়ারিশগণ মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি খরচ করে কোনো বিশ্বস্ত ব্যক্তির মাধ্যমে বদলি হজ করিয়ে নেবেন। এটা তাঁদের ওপর আবশ্যক। (বাদায়েয়ুস সানায়ে: ২/১২৪, ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ১/ ২২৪)
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

একজন ব্যক্তি হজ করার মতো সম্পদশালী, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে হজ পালন করতে মক্কায় যেতে পারছেন না। এই ব্যক্তির এখন করণীয় কী?
সজীব চৌধুরী, সিলেট
ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
বদলি হজ হলো একজনের বদলে অন্যজন হজ করা; যেমন অসুস্থ ব্যক্তি নিজ খরচে অন্য কাউকে নিয়োগ করবেন, যিনি তাঁর পক্ষ থেকে হজের সব কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। রাসুল (সা.)-এর কাছে এক নারী জানতে চাইলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার পিতা বৃদ্ধ, তিনি বাহনে বসারও সক্ষমতা হারিয়েছেন। আমি কি তাঁর পক্ষ থেকে হজ করতে পারি?’ রাসুল (সা.) জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, তুমি করতে পারো।’ (সহিহ্ বুখারি, হাদিস: ১৫১৩)
তবে যাঁকে পাঠানো হবে ইতিপূর্বে তাঁর নিজের ফরজ হজ আদায় করা আবশ্যক এবং যাঁর পক্ষ থেকে হজ পালন করা হচ্ছে, তাঁর দেশ থেকে তাঁকে হজের সফর শুরু করতে হবে।
বদলি হজের বিধান
একজন বিশ্বস্ত এবং ফরজ হজ আদায়কারী ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তির সম্পদ থেকে এই হজের যাবতীয় খরচ প্রদান করতে হবে। প্রেরিত ব্যক্তি হজের ইহরাম বাঁধার সময় স্পষ্টভাবে নিয়ত করবেন—এটি অমুকের পক্ষ থেকে আদায় করছেন।
বদলি হজ করানোর পরে সেই অসুস্থ ব্যক্তি যদি সুস্থ হয়ে যান, সম্পদ থাকে এবং হজে যাওয়ার সক্ষমতা ফিরে পান, তবে তাঁর ওপর আবার নিজে সশরীরে হজ আদায় করা আবশ্যক হবে। কারণ, ফরজ হজ ব্যক্তি নিজে আদায় করাই মূল, আর বদলি হজ তখনই চূড়ান্ত হয়ে যায়, যখন অক্ষমতা চিরস্থায়ী হয়। সুস্থতা ফিরে এলে সেই দায়িত্ব নিজে পূর্ণ করতে হবে।
তাই বদলি হজের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা হচ্ছে, যদি অসুস্থ ব্যক্তি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে বদলি হজ করানোর জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না, বরং সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করবেন। এরপর সুস্থ হলে নিজে সশরীরে গিয়ে হজ করে আসবেন। আর সুস্থ না হলে মৃত্যুর পূর্বে তাঁর সম্পদ থেকে বদলি হজ করানোর অসিয়ত করে যাবেন। এরপর ওয়ারিশগণ মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি খরচ করে কোনো বিশ্বস্ত ব্যক্তির মাধ্যমে বদলি হজ করিয়ে নেবেন। এটা তাঁদের ওপর আবশ্যক। (বাদায়েয়ুস সানায়ে: ২/১২৪, ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ১/ ২২৪)
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ
আপনার জিজ্ঞাসা
মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

একজন ব্যক্তি হজ করার মতো সম্পদশালী, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে হজ পালন করতে মক্কায় যেতে পারছেন না। এই ব্যক্তির এখন করণীয় কী?
সজীব চৌধুরী, সিলেট
ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
বদলি হজ হলো একজনের বদলে অন্যজন হজ করা; যেমন অসুস্থ ব্যক্তি নিজ খরচে অন্য কাউকে নিয়োগ করবেন, যিনি তাঁর পক্ষ থেকে হজের সব কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। রাসুল (সা.)-এর কাছে এক নারী জানতে চাইলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার পিতা বৃদ্ধ, তিনি বাহনে বসারও সক্ষমতা হারিয়েছেন। আমি কি তাঁর পক্ষ থেকে হজ করতে পারি?’ রাসুল (সা.) জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, তুমি করতে পারো।’ (সহিহ্ বুখারি, হাদিস: ১৫১৩)
তবে যাঁকে পাঠানো হবে ইতিপূর্বে তাঁর নিজের ফরজ হজ আদায় করা আবশ্যক এবং যাঁর পক্ষ থেকে হজ পালন করা হচ্ছে, তাঁর দেশ থেকে তাঁকে হজের সফর শুরু করতে হবে।
বদলি হজের বিধান
একজন বিশ্বস্ত এবং ফরজ হজ আদায়কারী ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তির সম্পদ থেকে এই হজের যাবতীয় খরচ প্রদান করতে হবে। প্রেরিত ব্যক্তি হজের ইহরাম বাঁধার সময় স্পষ্টভাবে নিয়ত করবেন—এটি অমুকের পক্ষ থেকে আদায় করছেন।
বদলি হজ করানোর পরে সেই অসুস্থ ব্যক্তি যদি সুস্থ হয়ে যান, সম্পদ থাকে এবং হজে যাওয়ার সক্ষমতা ফিরে পান, তবে তাঁর ওপর আবার নিজে সশরীরে হজ আদায় করা আবশ্যক হবে। কারণ, ফরজ হজ ব্যক্তি নিজে আদায় করাই মূল, আর বদলি হজ তখনই চূড়ান্ত হয়ে যায়, যখন অক্ষমতা চিরস্থায়ী হয়। সুস্থতা ফিরে এলে সেই দায়িত্ব নিজে পূর্ণ করতে হবে।
তাই বদলি হজের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা হচ্ছে, যদি অসুস্থ ব্যক্তি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে বদলি হজ করানোর জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না, বরং সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করবেন। এরপর সুস্থ হলে নিজে সশরীরে গিয়ে হজ করে আসবেন। আর সুস্থ না হলে মৃত্যুর পূর্বে তাঁর সম্পদ থেকে বদলি হজ করানোর অসিয়ত করে যাবেন। এরপর ওয়ারিশগণ মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি খরচ করে কোনো বিশ্বস্ত ব্যক্তির মাধ্যমে বদলি হজ করিয়ে নেবেন। এটা তাঁদের ওপর আবশ্যক। (বাদায়েয়ুস সানায়ে: ২/১২৪, ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ১/ ২২৪)
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

একজন ব্যক্তি হজ করার মতো সম্পদশালী, কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার কারণে হজ পালন করতে মক্কায় যেতে পারছেন না। এই ব্যক্তির এখন করণীয় কী?
সজীব চৌধুরী, সিলেট
ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
বদলি হজ হলো একজনের বদলে অন্যজন হজ করা; যেমন অসুস্থ ব্যক্তি নিজ খরচে অন্য কাউকে নিয়োগ করবেন, যিনি তাঁর পক্ষ থেকে হজের সব কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন। রাসুল (সা.)-এর কাছে এক নারী জানতে চাইলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার পিতা বৃদ্ধ, তিনি বাহনে বসারও সক্ষমতা হারিয়েছেন। আমি কি তাঁর পক্ষ থেকে হজ করতে পারি?’ রাসুল (সা.) জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, তুমি করতে পারো।’ (সহিহ্ বুখারি, হাদিস: ১৫১৩)
তবে যাঁকে পাঠানো হবে ইতিপূর্বে তাঁর নিজের ফরজ হজ আদায় করা আবশ্যক এবং যাঁর পক্ষ থেকে হজ পালন করা হচ্ছে, তাঁর দেশ থেকে তাঁকে হজের সফর শুরু করতে হবে।
বদলি হজের বিধান
একজন বিশ্বস্ত এবং ফরজ হজ আদায়কারী ব্যক্তিকে নিয়োগ করতে হবে। অসুস্থ ব্যক্তির সম্পদ থেকে এই হজের যাবতীয় খরচ প্রদান করতে হবে। প্রেরিত ব্যক্তি হজের ইহরাম বাঁধার সময় স্পষ্টভাবে নিয়ত করবেন—এটি অমুকের পক্ষ থেকে আদায় করছেন।
বদলি হজ করানোর পরে সেই অসুস্থ ব্যক্তি যদি সুস্থ হয়ে যান, সম্পদ থাকে এবং হজে যাওয়ার সক্ষমতা ফিরে পান, তবে তাঁর ওপর আবার নিজে সশরীরে হজ আদায় করা আবশ্যক হবে। কারণ, ফরজ হজ ব্যক্তি নিজে আদায় করাই মূল, আর বদলি হজ তখনই চূড়ান্ত হয়ে যায়, যখন অক্ষমতা চিরস্থায়ী হয়। সুস্থতা ফিরে এলে সেই দায়িত্ব নিজে পূর্ণ করতে হবে।
তাই বদলি হজের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা হচ্ছে, যদি অসুস্থ ব্যক্তি সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাহলে বদলি হজ করানোর জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না, বরং সুস্থ হওয়ার অপেক্ষা করবেন। এরপর সুস্থ হলে নিজে সশরীরে গিয়ে হজ করে আসবেন। আর সুস্থ না হলে মৃত্যুর পূর্বে তাঁর সম্পদ থেকে বদলি হজ করানোর অসিয়ত করে যাবেন। এরপর ওয়ারিশগণ মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি খরচ করে কোনো বিশ্বস্ত ব্যক্তির মাধ্যমে বদলি হজ করিয়ে নেবেন। এটা তাঁদের ওপর আবশ্যক। (বাদায়েয়ুস সানায়ে: ২/১২৪, ফাতাওয়া হিন্দিয়া: ১/ ২২৪)
উত্তর দিয়েছেন: মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
ইসলামের বিধান হলো, নামাজে মাথা ঢাকা পুরুষের জন্য ফরজ নয়, বরং এটি নামাজের আদব ও সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাধারণত মাথা ঢেকেই নামাজ আদায় করতেন। আবু দাউদ শরিফে এসেছে, নবীজি (সা.) পাগড়ি পরিহিত অবস্থায় নামাজ আদায় করতেন। ফিকহের দৃষ্টিতে কানটুপি, উলের টুপি বা সাধারণ টুপি—সবই মাথা ঢাকার পোশাকের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং, শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ জায়েজ।
কানটুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি—সেটি হলো সিজদা। সিজদার সময় কপাল সরাসরি মাটিতে বা জায়নামাজে লাগানো আবশ্যক। যদি টুপিটি এমনভাবে পরা হয়, যা কপালকে ঢেকে রাখে এবং মাটিতে কপাল ঠেকতে বাধা দেয়, তবে সিজদা অপূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই সিজদার সময় কপাল উন্মুক্ত রাখা উত্তম। তবে কপাল সামান্য আবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে।
শীত থেকে বাঁচতে নাক-মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা অনুচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তাই কান ও গলা আবৃত থাকলেও নাক-মুখ খোলা রাখা উচিত।
তাই শৈত্যপ্রবাহের সময় নিশ্চিন্তে কানটুপি পরা যাবে যদি টুপিটি পবিত্র (পাক-সাফ) হয়, এটি অহংকার বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে না হয়ে কেবল শীত নিবারণের জন্য হয় এবং সিজদার সময় কপাল মাটিতে স্থাপনে কোনো বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে।

শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
ইসলামের বিধান হলো, নামাজে মাথা ঢাকা পুরুষের জন্য ফরজ নয়, বরং এটি নামাজের আদব ও সৌন্দর্যের অন্তর্ভুক্ত। রাসুলুল্লাহ (সা.) সাধারণত মাথা ঢেকেই নামাজ আদায় করতেন। আবু দাউদ শরিফে এসেছে, নবীজি (সা.) পাগড়ি পরিহিত অবস্থায় নামাজ আদায় করতেন। ফিকহের দৃষ্টিতে কানটুপি, উলের টুপি বা সাধারণ টুপি—সবই মাথা ঢাকার পোশাকের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং, শীতের প্রকোপ থেকে বাঁচতে কানটুপি পরে নামাজ আদায় করা সম্পূর্ণ জায়েজ।
কানটুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করার সময় একটি বিষয় খেয়াল রাখা জরুরি—সেটি হলো সিজদা। সিজদার সময় কপাল সরাসরি মাটিতে বা জায়নামাজে লাগানো আবশ্যক। যদি টুপিটি এমনভাবে পরা হয়, যা কপালকে ঢেকে রাখে এবং মাটিতে কপাল ঠেকতে বাধা দেয়, তবে সিজদা অপূর্ণ থেকে যেতে পারে। তাই সিজদার সময় কপাল উন্মুক্ত রাখা উত্তম। তবে কপাল সামান্য আবৃত থাকলেও নামাজ হয়ে যাবে।
শীত থেকে বাঁচতে নাক-মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা অনুচিত। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া মুখ ঢেকে নামাজ আদায় করা মাকরুহ। তাই কান ও গলা আবৃত থাকলেও নাক-মুখ খোলা রাখা উচিত।
তাই শৈত্যপ্রবাহের সময় নিশ্চিন্তে কানটুপি পরা যাবে যদি টুপিটি পবিত্র (পাক-সাফ) হয়, এটি অহংকার বা প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে না হয়ে কেবল শীত নিবারণের জন্য হয় এবং সিজদার সময় কপাল মাটিতে স্থাপনে কোনো বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে।

ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
০৯ মে ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৭ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৪০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৭ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৪০ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
০৯ মে ২০২৫
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১২ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৬ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৭ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০০ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪০ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১২ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৬ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৭ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৮ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০০ মিনিট | ০৩: ৪৩ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৪ মিনিট | ০৫: ১৯ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২১ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪০ মিনিট | ০৫: ১৭ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
০৯ মে ২০২৫
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৩ ঘণ্টা আগে
শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন...
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হওয়া জরুরি:
শীতের কাপড়ের কারণে অনেকে হাতা ঠিকমতো না গুটিয়েই হাত ধুয়ে নেন, ফলে কনুই শুকনো থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মনে রাখতে হবে, কনুই বা পায়ের টাখনুর কোনো অংশ সামান্য শুকনো থাকলেও অজু হবে না। (সহিহ্ মুসলিম: ২৪৬)
তাড়াহুড়ো করে অজু করতে গিয়ে অনেকে পায়ের গোড়ালি ঠিকমতো ভেজান না। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এ ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘আগুনের কঠিন শাস্তি সেই গোড়ালিগুলোর জন্য (যা অজুর সময় শুকনো থাকে)! তোমরা খুব ভালোভাবে অজু করো।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৪১)
ঠান্ডার ভয়ে অনেকে প্রস্রাব-পায়খানার বেগ চেপে রেখে আগের অজু দিয়ে নামাজ পড়ার চেষ্টা করেন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনি ইসলামের দৃষ্টিতেও অপছন্দের। হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খাবারের উপস্থিতিতে এবং মল-মূত্রের বেগ চেপে রাখা অবস্থায় কোনো নামাজ নেই।’ (সহিহ্ মুসলিম: ৫৬০)। অন্য এক হাদিসে এসেছে, আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী কোনো মুমিনের জন্য মল-মূত্রের বেগ নিয়ে নামাজ পড়া বৈধ নয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)
শীতের কষ্টকে উপেক্ষা করে যথাযথভাবে অজু সম্পন্ন করা মুমিনের ইমানি দৃঢ়তার পরিচয়। তাই আমাদের উচিত, তাড়াহুড়ো না করে অজুর প্রতিটি অঙ্গ ভালোভাবে ধৌত করা এবং পূর্ণ পবিত্রতা অর্জনের পর আল্লাহর দরবারে দণ্ডায়মান হওয়া।

শীতকালে ঠান্ডার কারণে অনেকে অজু করতে অলসতা করেন অথবা তাড়াহুড়ো করে অজুর অঙ্গগুলো ঠিকমতো না ভিজিয়েই ইবাদতে লিপ্ত হন। অথচ অজুর কোনো অংশ শুকনো থাকলে নামাজ ও ইবাদত কবুল হয় না। শীতের এ প্রতিকূল সময়ে ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিচের বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হওয়া জরুরি:
শীতের কাপড়ের কারণে অনেকে হাতা ঠিকমতো না গুটিয়েই হাত ধুয়ে নেন, ফলে কনুই শুকনো থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মনে রাখতে হবে, কনুই বা পায়ের টাখনুর কোনো অংশ সামান্য শুকনো থাকলেও অজু হবে না। (সহিহ্ মুসলিম: ২৪৬)
তাড়াহুড়ো করে অজু করতে গিয়ে অনেকে পায়ের গোড়ালি ঠিকমতো ভেজান না। আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত এক হাদিসে রাসুল (সা.) এ ব্যাপারে কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘আগুনের কঠিন শাস্তি সেই গোড়ালিগুলোর জন্য (যা অজুর সময় শুকনো থাকে)! তোমরা খুব ভালোভাবে অজু করো।’ (সহিহ্ মুসলিম: ২৪১)
ঠান্ডার ভয়ে অনেকে প্রস্রাব-পায়খানার বেগ চেপে রেখে আগের অজু দিয়ে নামাজ পড়ার চেষ্টা করেন। এটি স্বাস্থ্যের জন্য যেমন ক্ষতিকর, তেমনি ইসলামের দৃষ্টিতেও অপছন্দের। হজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘খাবারের উপস্থিতিতে এবং মল-মূত্রের বেগ চেপে রাখা অবস্থায় কোনো নামাজ নেই।’ (সহিহ্ মুসলিম: ৫৬০)। অন্য এক হাদিসে এসেছে, আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী কোনো মুমিনের জন্য মল-মূত্রের বেগ নিয়ে নামাজ পড়া বৈধ নয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৯১)
শীতের কষ্টকে উপেক্ষা করে যথাযথভাবে অজু সম্পন্ন করা মুমিনের ইমানি দৃঢ়তার পরিচয়। তাই আমাদের উচিত, তাড়াহুড়ো না করে অজুর প্রতিটি অঙ্গ ভালোভাবে ধৌত করা এবং পূর্ণ পবিত্রতা অর্জনের পর আল্লাহর দরবারে দণ্ডায়মান হওয়া।

ইসলাম একটি সহজতর ও বাস্তবসম্মত জীবনব্যবস্থা। তাই কোনো ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারেন, তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
০৯ মে ২০২৫
শীতকালে প্রচণ্ড ঠান্ডার প্রকোপে অনেকেই কানটুপি, উলের টুপি কিংবা হুডি পরে থাকেন। এসব পরিধান করা অবস্থায় অনেক সময় নামাজের সময় হয়ে যায়। তাই নানা সময়ে মনে প্রশ্ন জাগে, শীতের টুপি বা হুডি পরে নামাজ আদায় করলে কি তা শুদ্ধ হবে?
৭ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১৩ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে