ইসলাম ডেস্ক

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন। যে সাহাবিরা মহানবী (সা.)-এর এসব চিঠি বহন করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তাঁরা ইসলামের ইতিহাসে ‘নববি দূত’ হিসেবে পরিচিত। তাঁদের নাম, গন্তব্য ও কূটনৈতিক মিশনের সাফল্য এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
» জাফর ইবনে আবু তালিব। হিজরতের আট বছর আগে তাঁকে হাবশার (বর্তমান ইথিওপিয়া) বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয়েছিল। তিনিই ইসলামের ইতিহাসের প্রথম দূত।
» আমর ইবনে উমাইয়া আদ-দামারি আল-কিনানি। তাঁকে হাবশার বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। নাজ্জাশি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
» দিহয়া ইবনে খলিফা আল-কালবি। তাঁকে রোমের বাদশাহ হিরাক্লিয়াসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। ইতিবাচক ফল নিয়ে ফেরেন তিনি।
» হাতিব ইবনে আবি বালতাআ। তাঁকে মিসরের বাদশাহ মুকাওকিসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। মুকাওকিস নবীজির জন্য হাদিয়া পাঠান এবং নবীজির দূতকে ইতিবাচক বার্তা দেন।
» শুজা ইবনে ওয়াহাব আল-আসদি। তাঁকে সিরিয়ার গাসসানি বাদশাহ হারিস ইবনে শিমার আল-গাসসানির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। হারিস ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান।
» সালিত ইবনে আমর আল-আমিরি আল-কুরাইশি। ৬ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে ইয়ামামার বাদশাহ হাওজা ইবন আলী আল-হানাফির কাছে পাঠানো হয়। হাওজা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আলা ইবনুল হাদরামি। তাঁকে বাহরাইনের শাসক আল-মুনজির ইবনে সাভি আল-আবদির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। আল-মুনজির ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবদুল্লাহ ইবন হুজাফা আল-সাহমি। ৭ হিজরির শুরুর দিকে তাঁকে পারস্যের বাদশাহ পারভেজ ইবনে হুরমুজের কাছে পাঠানো হয়। তিনি নবীজির চিঠি ছিঁড়ে ফেলেন এবং দূতের সঙ্গে শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ করেন।
» হারিস ইবনে ওমাইর আল-আজদি। তাঁকে সিরিয়ার বুসরা শহরের বাদশাহর কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির মাঝামাঝি সময়ে। বাদশাহর কাছে পৌঁছার আগেই নবীজির দূত হারিসকে শহীদ করে দেওয়া হয়।
» আমর ইবনুল আস আল-কুরাশি আল-সাহমি। তাঁকে ওমানের বনি জাহরানের দুই নেতা জিফার ও আবদের কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» মুহাজির ইবনে উমাইয়া আল-কুরাশি আল-মাখজুমি। তাঁকে ইয়েমেনের আল-হারিস ইবনে আবদ কালাল আল-হিময়ারির কাছে পাঠানো হয় ৯ হিজরিতে। তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
» মুআজ ইবনে জাবাল আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে হারিস, শুরাহবিল ও নায়িম ইবন আবদ কালালের কাছে পাঠানো হয়েছিল ৯ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সকলেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবু মুসা আল-আশআরি। ৯ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে হারিস ইবন আবদ কালাল ও তাঁর ভাইদের কাছে পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আমর ইবনে হাজম আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে নাজরানের হারিস ইবনে আবদ কালাল, তাঁর ভাই ও আত্মীয়দের কাছে পাঠানো হয়েছিল ১০ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সবাই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» জারির ইবনে আবদুল্লাহ আল-বাজালি। তাঁকে ইয়েমেনের দুটি গোত্রের নেতা জুলকিলা ও জুআমরের কাছে পাঠানো হয় ১১ হিজরিতে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন। যে সাহাবিরা মহানবী (সা.)-এর এসব চিঠি বহন করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তাঁরা ইসলামের ইতিহাসে ‘নববি দূত’ হিসেবে পরিচিত। তাঁদের নাম, গন্তব্য ও কূটনৈতিক মিশনের সাফল্য এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
» জাফর ইবনে আবু তালিব। হিজরতের আট বছর আগে তাঁকে হাবশার (বর্তমান ইথিওপিয়া) বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয়েছিল। তিনিই ইসলামের ইতিহাসের প্রথম দূত।
» আমর ইবনে উমাইয়া আদ-দামারি আল-কিনানি। তাঁকে হাবশার বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। নাজ্জাশি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
» দিহয়া ইবনে খলিফা আল-কালবি। তাঁকে রোমের বাদশাহ হিরাক্লিয়াসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। ইতিবাচক ফল নিয়ে ফেরেন তিনি।
» হাতিব ইবনে আবি বালতাআ। তাঁকে মিসরের বাদশাহ মুকাওকিসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। মুকাওকিস নবীজির জন্য হাদিয়া পাঠান এবং নবীজির দূতকে ইতিবাচক বার্তা দেন।
» শুজা ইবনে ওয়াহাব আল-আসদি। তাঁকে সিরিয়ার গাসসানি বাদশাহ হারিস ইবনে শিমার আল-গাসসানির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। হারিস ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান।
» সালিত ইবনে আমর আল-আমিরি আল-কুরাইশি। ৬ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে ইয়ামামার বাদশাহ হাওজা ইবন আলী আল-হানাফির কাছে পাঠানো হয়। হাওজা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আলা ইবনুল হাদরামি। তাঁকে বাহরাইনের শাসক আল-মুনজির ইবনে সাভি আল-আবদির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। আল-মুনজির ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবদুল্লাহ ইবন হুজাফা আল-সাহমি। ৭ হিজরির শুরুর দিকে তাঁকে পারস্যের বাদশাহ পারভেজ ইবনে হুরমুজের কাছে পাঠানো হয়। তিনি নবীজির চিঠি ছিঁড়ে ফেলেন এবং দূতের সঙ্গে শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ করেন।
» হারিস ইবনে ওমাইর আল-আজদি। তাঁকে সিরিয়ার বুসরা শহরের বাদশাহর কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির মাঝামাঝি সময়ে। বাদশাহর কাছে পৌঁছার আগেই নবীজির দূত হারিসকে শহীদ করে দেওয়া হয়।
» আমর ইবনুল আস আল-কুরাশি আল-সাহমি। তাঁকে ওমানের বনি জাহরানের দুই নেতা জিফার ও আবদের কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» মুহাজির ইবনে উমাইয়া আল-কুরাশি আল-মাখজুমি। তাঁকে ইয়েমেনের আল-হারিস ইবনে আবদ কালাল আল-হিময়ারির কাছে পাঠানো হয় ৯ হিজরিতে। তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
» মুআজ ইবনে জাবাল আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে হারিস, শুরাহবিল ও নায়িম ইবন আবদ কালালের কাছে পাঠানো হয়েছিল ৯ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সকলেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবু মুসা আল-আশআরি। ৯ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে হারিস ইবন আবদ কালাল ও তাঁর ভাইদের কাছে পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আমর ইবনে হাজম আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে নাজরানের হারিস ইবনে আবদ কালাল, তাঁর ভাই ও আত্মীয়দের কাছে পাঠানো হয়েছিল ১০ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সবাই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» জারির ইবনে আবদুল্লাহ আল-বাজালি। তাঁকে ইয়েমেনের দুটি গোত্রের নেতা জুলকিলা ও জুআমরের কাছে পাঠানো হয় ১১ হিজরিতে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
ইসলাম ডেস্ক

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন। যে সাহাবিরা মহানবী (সা.)-এর এসব চিঠি বহন করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তাঁরা ইসলামের ইতিহাসে ‘নববি দূত’ হিসেবে পরিচিত। তাঁদের নাম, গন্তব্য ও কূটনৈতিক মিশনের সাফল্য এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
» জাফর ইবনে আবু তালিব। হিজরতের আট বছর আগে তাঁকে হাবশার (বর্তমান ইথিওপিয়া) বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয়েছিল। তিনিই ইসলামের ইতিহাসের প্রথম দূত।
» আমর ইবনে উমাইয়া আদ-দামারি আল-কিনানি। তাঁকে হাবশার বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। নাজ্জাশি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
» দিহয়া ইবনে খলিফা আল-কালবি। তাঁকে রোমের বাদশাহ হিরাক্লিয়াসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। ইতিবাচক ফল নিয়ে ফেরেন তিনি।
» হাতিব ইবনে আবি বালতাআ। তাঁকে মিসরের বাদশাহ মুকাওকিসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। মুকাওকিস নবীজির জন্য হাদিয়া পাঠান এবং নবীজির দূতকে ইতিবাচক বার্তা দেন।
» শুজা ইবনে ওয়াহাব আল-আসদি। তাঁকে সিরিয়ার গাসসানি বাদশাহ হারিস ইবনে শিমার আল-গাসসানির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। হারিস ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান।
» সালিত ইবনে আমর আল-আমিরি আল-কুরাইশি। ৬ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে ইয়ামামার বাদশাহ হাওজা ইবন আলী আল-হানাফির কাছে পাঠানো হয়। হাওজা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আলা ইবনুল হাদরামি। তাঁকে বাহরাইনের শাসক আল-মুনজির ইবনে সাভি আল-আবদির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। আল-মুনজির ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবদুল্লাহ ইবন হুজাফা আল-সাহমি। ৭ হিজরির শুরুর দিকে তাঁকে পারস্যের বাদশাহ পারভেজ ইবনে হুরমুজের কাছে পাঠানো হয়। তিনি নবীজির চিঠি ছিঁড়ে ফেলেন এবং দূতের সঙ্গে শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ করেন।
» হারিস ইবনে ওমাইর আল-আজদি। তাঁকে সিরিয়ার বুসরা শহরের বাদশাহর কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির মাঝামাঝি সময়ে। বাদশাহর কাছে পৌঁছার আগেই নবীজির দূত হারিসকে শহীদ করে দেওয়া হয়।
» আমর ইবনুল আস আল-কুরাশি আল-সাহমি। তাঁকে ওমানের বনি জাহরানের দুই নেতা জিফার ও আবদের কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» মুহাজির ইবনে উমাইয়া আল-কুরাশি আল-মাখজুমি। তাঁকে ইয়েমেনের আল-হারিস ইবনে আবদ কালাল আল-হিময়ারির কাছে পাঠানো হয় ৯ হিজরিতে। তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
» মুআজ ইবনে জাবাল আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে হারিস, শুরাহবিল ও নায়িম ইবন আবদ কালালের কাছে পাঠানো হয়েছিল ৯ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সকলেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবু মুসা আল-আশআরি। ৯ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে হারিস ইবন আবদ কালাল ও তাঁর ভাইদের কাছে পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আমর ইবনে হাজম আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে নাজরানের হারিস ইবনে আবদ কালাল, তাঁর ভাই ও আত্মীয়দের কাছে পাঠানো হয়েছিল ১০ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সবাই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» জারির ইবনে আবদুল্লাহ আল-বাজালি। তাঁকে ইয়েমেনের দুটি গোত্রের নেতা জুলকিলা ও জুআমরের কাছে পাঠানো হয় ১১ হিজরিতে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন। যে সাহাবিরা মহানবী (সা.)-এর এসব চিঠি বহন করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তাঁরা ইসলামের ইতিহাসে ‘নববি দূত’ হিসেবে পরিচিত। তাঁদের নাম, গন্তব্য ও কূটনৈতিক মিশনের সাফল্য এখানে সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো—
» জাফর ইবনে আবু তালিব। হিজরতের আট বছর আগে তাঁকে হাবশার (বর্তমান ইথিওপিয়া) বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয়েছিল। তিনিই ইসলামের ইতিহাসের প্রথম দূত।
» আমর ইবনে উমাইয়া আদ-দামারি আল-কিনানি। তাঁকে হাবশার বাদশাহ নাজ্জাশির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। নাজ্জাশি ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
» দিহয়া ইবনে খলিফা আল-কালবি। তাঁকে রোমের বাদশাহ হিরাক্লিয়াসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। ইতিবাচক ফল নিয়ে ফেরেন তিনি।
» হাতিব ইবনে আবি বালতাআ। তাঁকে মিসরের বাদশাহ মুকাওকিসের কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। মুকাওকিস নবীজির জন্য হাদিয়া পাঠান এবং নবীজির দূতকে ইতিবাচক বার্তা দেন।
» শুজা ইবনে ওয়াহাব আল-আসদি। তাঁকে সিরিয়ার গাসসানি বাদশাহ হারিস ইবনে শিমার আল-গাসসানির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। হারিস ইসলাম গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানান।
» সালিত ইবনে আমর আল-আমিরি আল-কুরাইশি। ৬ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে ইয়ামামার বাদশাহ হাওজা ইবন আলী আল-হানাফির কাছে পাঠানো হয়। হাওজা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আলা ইবনুল হাদরামি। তাঁকে বাহরাইনের শাসক আল-মুনজির ইবনে সাভি আল-আবদির কাছে পাঠানো হয় ৬ হিজরির শেষ দিকে। আল-মুনজির ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবদুল্লাহ ইবন হুজাফা আল-সাহমি। ৭ হিজরির শুরুর দিকে তাঁকে পারস্যের বাদশাহ পারভেজ ইবনে হুরমুজের কাছে পাঠানো হয়। তিনি নবীজির চিঠি ছিঁড়ে ফেলেন এবং দূতের সঙ্গে শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ করেন।
» হারিস ইবনে ওমাইর আল-আজদি। তাঁকে সিরিয়ার বুসরা শহরের বাদশাহর কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির মাঝামাঝি সময়ে। বাদশাহর কাছে পৌঁছার আগেই নবীজির দূত হারিসকে শহীদ করে দেওয়া হয়।
» আমর ইবনুল আস আল-কুরাশি আল-সাহমি। তাঁকে ওমানের বনি জাহরানের দুই নেতা জিফার ও আবদের কাছে পাঠানো হয় ৮ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» মুহাজির ইবনে উমাইয়া আল-কুরাশি আল-মাখজুমি। তাঁকে ইয়েমেনের আল-হারিস ইবনে আবদ কালাল আল-হিময়ারির কাছে পাঠানো হয় ৯ হিজরিতে। তিনি ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন।
» মুআজ ইবনে জাবাল আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে হারিস, শুরাহবিল ও নায়িম ইবন আবদ কালালের কাছে পাঠানো হয়েছিল ৯ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সকলেই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আবু মুসা আল-আশআরি। ৯ হিজরির শেষ দিকে তাঁকে হারিস ইবন আবদ কালাল ও তাঁর ভাইদের কাছে পাঠানো হয়েছিল। তাঁরা ইসলাম গ্রহণ করেন।
» আমর ইবনে হাজম আল-আনসারি আল-খাজরাজি। তাঁকে নাজরানের হারিস ইবনে আবদ কালাল, তাঁর ভাই ও আত্মীয়দের কাছে পাঠানো হয়েছিল ১০ হিজরির শেষ দিকে। তাঁরা সবাই ইসলাম গ্রহণ করেন।
» জারির ইবনে আবদুল্লাহ আল-বাজালি। তাঁকে ইয়েমেনের দুটি গোত্রের নেতা জুলকিলা ও জুআমরের কাছে পাঠানো হয় ১১ হিজরিতে। তাঁরা দুজনেই ইসলাম গ্রহণ করেন।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৪ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০৮ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৮ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৯ মিনিট | ০৬: ৩৯ মিনিট |
| জোহর | ১২: ০১ মিনিট | ০৩: ৪৪ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৫ মিনিট | ০৫: ২০ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২২ মিনিট | ০৬: ৪১ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৪২ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন
১৯ মে ২০২৩
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
আইয়াদুল খাইর ফাউন্ডেশন এবং কুয়েতভিত্তিক চ্যারিটেবল ফাউন্ডেশন আলিয়ার যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‘গাজা কোরআনের হাফেজদের মাধ্যমে প্রস্ফুটিত হচ্ছে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে আয়োজিত হয় অনুষ্ঠানটি।
তাকবির ও তাহলিলের ধ্বনিতে মুখরিত হয়ে আশ-শাতি শিবিরের ভেতর থেকে শোভাযাত্রাটি শুরু হয়। সুশৃঙ্খলভাবে হাফেজ ও হাফেজারা সারিবদ্ধ হয়ে এতে অংশ নেন। তাঁদের হাতে ছিল পবিত্র কোরআন, ফিলিস্তিনের জাতীয় পতাকা এবং ধৈর্য ও আশার প্রতীকসংবলিত নানা ফেস্টুন।
রাস্তার দুই পাশে দাঁড়িয়ে থাকা সাধারণ মানুষ করতালি ও দোয়ার মাধ্যমে এই গর্বের মুহূর্তের সঙ্গী হন। দীর্ঘদিনের বোমাবর্ষণ আর ধ্বংসস্তূপে অভ্যস্ত হয়ে যাওয়া রাস্তাগুলো এদিন এক স্বর্গীয় প্রশান্তি আর জন-উৎসবে রূপ নেয়।
অনুষ্ঠানের শেষে হাফেজ ও হাফেজাদের মধ্যে সম্মাননা সনদ ও বিশেষ উপহার বিতরণ করা হয়।
আয়োজকেরা জানান, গাজা উপত্যকার এই কঠিন বাস্তবতায় ধর্মীয় পরিচয় রক্ষা এবং নৈতিক মূল্যবোধকে জাগ্রত রাখাই ছিল এ সামাজিক উদ্যোগের প্রধান লক্ষ্য।
সূত্র: আল-আহেদ নিউজ

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন
১৯ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৫ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান জানান, এই জোড়ে তাঁরাই অংশগ্রহণ করবেন, যাঁরা আল্লাহর রাস্তায় এক চিল্লা, তিন চিল্লা ও বিদেশ সফরের উদ্দেশ্যে বের হবেন এবং যাঁরা মেহনতের মাধ্যমে সাথিদের এই কাজে উদ্বুদ্ধ করে সঙ্গে নিয়ে আসবেন।
একটি মহল শুরায়ি নেজামের এই খুরুজের জোড়কে বিশ্ব ইজতেমা বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে জানিয়ে সবাইকে সতর্ক করে হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, এটি কোনো ইজতেমা নয়; বরং সীমিত পরিসরে খুরুজের প্রস্তুতিমূলক জোড়।
এদিকে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী টঙ্গীতে ৫৯তম বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের পর তা আয়োজন করা হবে। সরকারের এ সিদ্ধান্তের প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে তাবলিগ জামাত বাংলাদেশ (শুরায়ি নেজাম) গত ৩ নভেম্বর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিষয়টি দেশবাসীকে অবহিত করেছে।

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন
১৯ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
১৭ ঘণ্টা আগেইসলাম ডেস্ক

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

আকাশপথে ভ্রমণরত মুসলিম যাত্রীদের ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা ও স্বাচ্ছন্দ্যকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন উন্নত সংস্করণের পকেট জায়নামাজ চালু করেছে মধ্যপ্রাচ্যের বিমান সংস্থা এমিরেটস এয়ারলাইনস। আগের সংস্করণের তুলনায় জায়নামাজটি অধিক টেকসই ও আরামদায়ক হলেও এটি ওজনে হালকা এবং বহনে অত্যন্ত সুবিধাজনক।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তাদের বহরের প্রতিটি ফ্লাইটে এখন থেকে এই বিশেষ পকেট জায়নামাজ পাওয়া যাবে। ফার্স্ট ক্লাস, বিজনেস ক্লাস কিংবা ইকোনমি—সব শ্রেণির যাত্রীদের জন্য এই সুবিধা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে। ফ্লাইট চলাকালে নামাজের প্রয়োজন হলে যাত্রীরা কর্তব্যরত কেবিন ক্রুদের কাছে অনুরোধ করলেই দ্রুত এই জায়নামাজ সরবরাহ করা হবে।
এমিরেটস কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, যাত্রীদের সর্বোচ্চ স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিত করতে জায়নামাজটির মান ও স্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
সূত্র: ইসলামিক ইনফরমেশন

মদিনায় ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পর মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) সেকালের দুই পরাশক্তি পারস্য, রোমসহ বিভিন্ন দেশের রাজা-বাদশাহদের চিঠি দেন এবং ইসলামের দাওয়াত দেন। কেউ তা সাদরে গ্রহণ করেন, আবার কেউ প্রত্যাখ্যান করেন
১৯ মে ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৬ ঘণ্টা আগে
গাজা শহরের পশ্চিমে অবস্থিত আশ-শাতি শরণার্থীশিবিরে এক বিশাল কোরআনিক শোভাযাত্রা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আয়োজনে প্রায় ৫০০ জন পবিত্র কোরআনের হাফেজ ও হাফেজা অংশগ্রহণ করেন। দুই বছর ধরে ইসরায়েলি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধের কবলে পিষ্ট এই জনপদে শোভাযাত্রাটি আনন্দ ও উদ্যাপনের এক নতুন আমেজ নিয়ে আসে।
১৪ ঘণ্টা আগে
আগামী ২, ৩ ও ৪ জানুয়ারি তাবলিগ জামাত বাংলাদেশের (শুরায়ি নেজাম) ব্যবস্থাপনায় খুরুজের জোড় অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে প্রয়োজনীয় মাঠ প্রস্তুতির কাজ প্রায় সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
১৫ ঘণ্টা আগে