মুফতি হাসান আরিফ

নামাজ ইসলামের অন্যতম রোকন, গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। মুসলমানদের ওপর প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। কখনো কেউ অসুস্থ হয়ে গেলেও নামাজ আদায় করতে হবে। তবে অসুস্থতার কারণে আদায়ের ধরনে ভিন্নতা আসতে পারে।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করো, যদি তা না পারো তবে বসে আদায় করো, যদি তা-ও না পারো, তবে ইশারায় নামাজ আদায় করো। (সহিহ্ বুখারি: ১০৫০)। এ হাদিস থেকে বোঝা যায়, অসুস্থ অবস্থায়ও নামাজ ছেড়ে দেওয়া যাবে না।
নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের চাবি নামাজ। আর নামাজের চাবি হচ্ছে অজু।’ (জামে তিরমিজি: ৪)।
কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
সারাক্ষণ প্রস্রাব ঝরে এমন ব্যক্তির অজু ও নামাজের বিধান
কারও যদি সারাক্ষণই অল্প অল্প করে প্রস্রাব বের হতে থাকে এবং এতটুকু সময়ও না পায়—যার মাঝে ফরজ নামাজটুকু আদায় করা নেবেন, তাহলে এমন অসুস্থ ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু দিয়ে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত এবং নফল নামাজ যত রাকাত ইচ্ছা আদায় করে নিতে পারবেন। হাতে ধরে পবিত্র কোরআনও তিলাওয়াত করতে পারবেন।
ওয়াক্ত শেষ হলে এবং পরবর্তী নামাজের ওয়াক্ত হলে অজু ভেঙে যাবে। পরবর্তী ওয়াক্তের জন্য নতুন করে অজু করে নিতে হবে। তবে এ সময় অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া গেলে ওয়াক্ত শেষ হওয়ার আগেই অজু নষ্ট হয়ে যাবে।
আর এমন অসুস্থ ব্যক্তি সম্ভব হলে পবিত্র কাপড় পরে নামাজ আদায় করবেন। সম্ভব না হলে ওই কাপড়েই নামাজ আদায় করবেন। তবে অন্তর্বাস বা টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব ছড়িয়ে পড়াকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন।
এক নারী সাহাবি এসে নবী করিম (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার রক্তস্রাব হতেই থাকে এবং আমি কখনো পবিত্র হতে পারি না। আমি কি নামাজ ছেড়ে দেব?’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘না, এটা এক ধরনের শিরাজনিত রোগ, এটা ঋতুস্রাবের রক্ত নয়। তুমি তোমার ঋতুস্রাবের মেয়াদকাল নামাজ থেকে বিরত থাকো, আর যখন তা বন্ধ হয়ে যাবে, তখন রক্ত ধুয়ে ফেলবে, তারপর নামাজ আদায় করবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২২৮)
ইউরিন ক্যাথেটার পরা অবস্থায় নামাজের বিধান
রোগের কারণে কোনো কোনো রোগীর প্রস্রাবের রাস্তার সঙ্গে ক্যাথেটার (এক প্রকার নল) লাগিয়ে প্রস্রাবের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ফলে তা দিয়ে সর্বক্ষণ প্রস্রাব ঝরতে থাকে।
এমন ব্যক্তির নামাজের বিধান হলো—ক্যাথেটার লাগানোর পর থেকে ওয়াক্তের শেষ পর্যন্ত তা লাগানো থাকলে ওই ব্যক্তি শরিয়তের পরিভাষায় অক্ষম বলে গণ্য হবে। তাই সারাক্ষণ প্রস্রাব নির্গত হওয়া ব্যক্তির জন্য যেভাবে নামাজের আদায়ের বর্ণনা ওপরে দেওয়া হয়েছে—সেভাবেই তিনি নামাজ আদায় করবেন।
প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু ভাঙবে না।
তথ্যসূত্র: মাবসুত, সারাখসি: ২ / ১৩৯, দুররুল মুখতার: ১ / ৩০৫, রদ্দুর মুহতার: ১ / ৫০৪-৫০৫, মারাকিল ফালাহ: ৮০-৮১, বাদায়েউস সানায়ে: ১ / ১২৬, বাহরুর রায়েক: ১ / ৩৭৩

নামাজ ইসলামের অন্যতম রোকন, গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। মুসলমানদের ওপর প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। কখনো কেউ অসুস্থ হয়ে গেলেও নামাজ আদায় করতে হবে। তবে অসুস্থতার কারণে আদায়ের ধরনে ভিন্নতা আসতে পারে।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করো, যদি তা না পারো তবে বসে আদায় করো, যদি তা-ও না পারো, তবে ইশারায় নামাজ আদায় করো। (সহিহ্ বুখারি: ১০৫০)। এ হাদিস থেকে বোঝা যায়, অসুস্থ অবস্থায়ও নামাজ ছেড়ে দেওয়া যাবে না।
নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের চাবি নামাজ। আর নামাজের চাবি হচ্ছে অজু।’ (জামে তিরমিজি: ৪)।
কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
সারাক্ষণ প্রস্রাব ঝরে এমন ব্যক্তির অজু ও নামাজের বিধান
কারও যদি সারাক্ষণই অল্প অল্প করে প্রস্রাব বের হতে থাকে এবং এতটুকু সময়ও না পায়—যার মাঝে ফরজ নামাজটুকু আদায় করা নেবেন, তাহলে এমন অসুস্থ ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু দিয়ে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত এবং নফল নামাজ যত রাকাত ইচ্ছা আদায় করে নিতে পারবেন। হাতে ধরে পবিত্র কোরআনও তিলাওয়াত করতে পারবেন।
ওয়াক্ত শেষ হলে এবং পরবর্তী নামাজের ওয়াক্ত হলে অজু ভেঙে যাবে। পরবর্তী ওয়াক্তের জন্য নতুন করে অজু করে নিতে হবে। তবে এ সময় অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া গেলে ওয়াক্ত শেষ হওয়ার আগেই অজু নষ্ট হয়ে যাবে।
আর এমন অসুস্থ ব্যক্তি সম্ভব হলে পবিত্র কাপড় পরে নামাজ আদায় করবেন। সম্ভব না হলে ওই কাপড়েই নামাজ আদায় করবেন। তবে অন্তর্বাস বা টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব ছড়িয়ে পড়াকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন।
এক নারী সাহাবি এসে নবী করিম (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার রক্তস্রাব হতেই থাকে এবং আমি কখনো পবিত্র হতে পারি না। আমি কি নামাজ ছেড়ে দেব?’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘না, এটা এক ধরনের শিরাজনিত রোগ, এটা ঋতুস্রাবের রক্ত নয়। তুমি তোমার ঋতুস্রাবের মেয়াদকাল নামাজ থেকে বিরত থাকো, আর যখন তা বন্ধ হয়ে যাবে, তখন রক্ত ধুয়ে ফেলবে, তারপর নামাজ আদায় করবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২২৮)
ইউরিন ক্যাথেটার পরা অবস্থায় নামাজের বিধান
রোগের কারণে কোনো কোনো রোগীর প্রস্রাবের রাস্তার সঙ্গে ক্যাথেটার (এক প্রকার নল) লাগিয়ে প্রস্রাবের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ফলে তা দিয়ে সর্বক্ষণ প্রস্রাব ঝরতে থাকে।
এমন ব্যক্তির নামাজের বিধান হলো—ক্যাথেটার লাগানোর পর থেকে ওয়াক্তের শেষ পর্যন্ত তা লাগানো থাকলে ওই ব্যক্তি শরিয়তের পরিভাষায় অক্ষম বলে গণ্য হবে। তাই সারাক্ষণ প্রস্রাব নির্গত হওয়া ব্যক্তির জন্য যেভাবে নামাজের আদায়ের বর্ণনা ওপরে দেওয়া হয়েছে—সেভাবেই তিনি নামাজ আদায় করবেন।
প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু ভাঙবে না।
তথ্যসূত্র: মাবসুত, সারাখসি: ২ / ১৩৯, দুররুল মুখতার: ১ / ৩০৫, রদ্দুর মুহতার: ১ / ৫০৪-৫০৫, মারাকিল ফালাহ: ৮০-৮১, বাদায়েউস সানায়ে: ১ / ১২৬, বাহরুর রায়েক: ১ / ৩৭৩
মুফতি হাসান আরিফ

নামাজ ইসলামের অন্যতম রোকন, গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। মুসলমানদের ওপর প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। কখনো কেউ অসুস্থ হয়ে গেলেও নামাজ আদায় করতে হবে। তবে অসুস্থতার কারণে আদায়ের ধরনে ভিন্নতা আসতে পারে।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করো, যদি তা না পারো তবে বসে আদায় করো, যদি তা-ও না পারো, তবে ইশারায় নামাজ আদায় করো। (সহিহ্ বুখারি: ১০৫০)। এ হাদিস থেকে বোঝা যায়, অসুস্থ অবস্থায়ও নামাজ ছেড়ে দেওয়া যাবে না।
নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের চাবি নামাজ। আর নামাজের চাবি হচ্ছে অজু।’ (জামে তিরমিজি: ৪)।
কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
সারাক্ষণ প্রস্রাব ঝরে এমন ব্যক্তির অজু ও নামাজের বিধান
কারও যদি সারাক্ষণই অল্প অল্প করে প্রস্রাব বের হতে থাকে এবং এতটুকু সময়ও না পায়—যার মাঝে ফরজ নামাজটুকু আদায় করা নেবেন, তাহলে এমন অসুস্থ ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু দিয়ে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত এবং নফল নামাজ যত রাকাত ইচ্ছা আদায় করে নিতে পারবেন। হাতে ধরে পবিত্র কোরআনও তিলাওয়াত করতে পারবেন।
ওয়াক্ত শেষ হলে এবং পরবর্তী নামাজের ওয়াক্ত হলে অজু ভেঙে যাবে। পরবর্তী ওয়াক্তের জন্য নতুন করে অজু করে নিতে হবে। তবে এ সময় অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া গেলে ওয়াক্ত শেষ হওয়ার আগেই অজু নষ্ট হয়ে যাবে।
আর এমন অসুস্থ ব্যক্তি সম্ভব হলে পবিত্র কাপড় পরে নামাজ আদায় করবেন। সম্ভব না হলে ওই কাপড়েই নামাজ আদায় করবেন। তবে অন্তর্বাস বা টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব ছড়িয়ে পড়াকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন।
এক নারী সাহাবি এসে নবী করিম (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার রক্তস্রাব হতেই থাকে এবং আমি কখনো পবিত্র হতে পারি না। আমি কি নামাজ ছেড়ে দেব?’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘না, এটা এক ধরনের শিরাজনিত রোগ, এটা ঋতুস্রাবের রক্ত নয়। তুমি তোমার ঋতুস্রাবের মেয়াদকাল নামাজ থেকে বিরত থাকো, আর যখন তা বন্ধ হয়ে যাবে, তখন রক্ত ধুয়ে ফেলবে, তারপর নামাজ আদায় করবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২২৮)
ইউরিন ক্যাথেটার পরা অবস্থায় নামাজের বিধান
রোগের কারণে কোনো কোনো রোগীর প্রস্রাবের রাস্তার সঙ্গে ক্যাথেটার (এক প্রকার নল) লাগিয়ে প্রস্রাবের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ফলে তা দিয়ে সর্বক্ষণ প্রস্রাব ঝরতে থাকে।
এমন ব্যক্তির নামাজের বিধান হলো—ক্যাথেটার লাগানোর পর থেকে ওয়াক্তের শেষ পর্যন্ত তা লাগানো থাকলে ওই ব্যক্তি শরিয়তের পরিভাষায় অক্ষম বলে গণ্য হবে। তাই সারাক্ষণ প্রস্রাব নির্গত হওয়া ব্যক্তির জন্য যেভাবে নামাজের আদায়ের বর্ণনা ওপরে দেওয়া হয়েছে—সেভাবেই তিনি নামাজ আদায় করবেন।
প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু ভাঙবে না।
তথ্যসূত্র: মাবসুত, সারাখসি: ২ / ১৩৯, দুররুল মুখতার: ১ / ৩০৫, রদ্দুর মুহতার: ১ / ৫০৪-৫০৫, মারাকিল ফালাহ: ৮০-৮১, বাদায়েউস সানায়ে: ১ / ১২৬, বাহরুর রায়েক: ১ / ৩৭৩

নামাজ ইসলামের অন্যতম রোকন, গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। মুসলমানদের ওপর প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। কখনো কেউ অসুস্থ হয়ে গেলেও নামাজ আদায় করতে হবে। তবে অসুস্থতার কারণে আদায়ের ধরনে ভিন্নতা আসতে পারে।
নবী করিম (সা.) বলেন, ‘দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করো, যদি তা না পারো তবে বসে আদায় করো, যদি তা-ও না পারো, তবে ইশারায় নামাজ আদায় করো। (সহিহ্ বুখারি: ১০৫০)। এ হাদিস থেকে বোঝা যায়, অসুস্থ অবস্থায়ও নামাজ ছেড়ে দেওয়া যাবে না।
নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘জান্নাতের চাবি নামাজ। আর নামাজের চাবি হচ্ছে অজু।’ (জামে তিরমিজি: ৪)।
কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
সারাক্ষণ প্রস্রাব ঝরে এমন ব্যক্তির অজু ও নামাজের বিধান
কারও যদি সারাক্ষণই অল্প অল্প করে প্রস্রাব বের হতে থাকে এবং এতটুকু সময়ও না পায়—যার মাঝে ফরজ নামাজটুকু আদায় করা নেবেন, তাহলে এমন অসুস্থ ব্যক্তি প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু দিয়ে ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত এবং নফল নামাজ যত রাকাত ইচ্ছা আদায় করে নিতে পারবেন। হাতে ধরে পবিত্র কোরআনও তিলাওয়াত করতে পারবেন।
ওয়াক্ত শেষ হলে এবং পরবর্তী নামাজের ওয়াক্ত হলে অজু ভেঙে যাবে। পরবর্তী ওয়াক্তের জন্য নতুন করে অজু করে নিতে হবে। তবে এ সময় অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া গেলে ওয়াক্ত শেষ হওয়ার আগেই অজু নষ্ট হয়ে যাবে।
আর এমন অসুস্থ ব্যক্তি সম্ভব হলে পবিত্র কাপড় পরে নামাজ আদায় করবেন। সম্ভব না হলে ওই কাপড়েই নামাজ আদায় করবেন। তবে অন্তর্বাস বা টিস্যু দিয়ে প্রস্রাব ছড়িয়ে পড়াকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন।
এক নারী সাহাবি এসে নবী করিম (সা.)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমার রক্তস্রাব হতেই থাকে এবং আমি কখনো পবিত্র হতে পারি না। আমি কি নামাজ ছেড়ে দেব?’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘না, এটা এক ধরনের শিরাজনিত রোগ, এটা ঋতুস্রাবের রক্ত নয়। তুমি তোমার ঋতুস্রাবের মেয়াদকাল নামাজ থেকে বিরত থাকো, আর যখন তা বন্ধ হয়ে যাবে, তখন রক্ত ধুয়ে ফেলবে, তারপর নামাজ আদায় করবে।’ (সহিহ্ বুখারি: ২২৮)
ইউরিন ক্যাথেটার পরা অবস্থায় নামাজের বিধান
রোগের কারণে কোনো কোনো রোগীর প্রস্রাবের রাস্তার সঙ্গে ক্যাথেটার (এক প্রকার নল) লাগিয়ে প্রস্রাবের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ফলে তা দিয়ে সর্বক্ষণ প্রস্রাব ঝরতে থাকে।
এমন ব্যক্তির নামাজের বিধান হলো—ক্যাথেটার লাগানোর পর থেকে ওয়াক্তের শেষ পর্যন্ত তা লাগানো থাকলে ওই ব্যক্তি শরিয়তের পরিভাষায় অক্ষম বলে গণ্য হবে। তাই সারাক্ষণ প্রস্রাব নির্গত হওয়া ব্যক্তির জন্য যেভাবে নামাজের আদায়ের বর্ণনা ওপরে দেওয়া হয়েছে—সেভাবেই তিনি নামাজ আদায় করবেন।
প্রতি ওয়াক্ত নামাজের জন্য নতুন করে অজু করে নেবেন। একবার অজু করলে ওই নামাজের ওয়াক্ত যতক্ষণ থাকবে—অজু ভঙ্গের অন্য কোনো কারণ পাওয়া না গেলে এই অজু ভাঙবে না।
তথ্যসূত্র: মাবসুত, সারাখসি: ২ / ১৩৯, দুররুল মুখতার: ১ / ৩০৫, রদ্দুর মুহতার: ১ / ৫০৪-৫০৫, মারাকিল ফালাহ: ৮০-৮১, বাদায়েউস সানায়ে: ১ / ১২৬, বাহরুর রায়েক: ১ / ৩৭৩

মাতৃভূমি—যেখানে জন্মগ্রহণ করে, যে মাটির ঘ্রাণে শৈশব কাটে, আর যে ভূমির কণা ছুঁয়ে জীবন বেড়ে ওঠে—তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা মানুষের এক স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রবণতা। নিজের মাতৃভূমিকে মহব্বত করা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি স্বাভাবিক মনোবৃত্তি;
১৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
বিজয় মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। ব্যক্তিগত, সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয়—যে রূপেই হোক না কেন, প্রতিটি বিজয় আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহের ফল। মানুষ যত চেষ্টা ও সাধনাই করুক, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর দয়া, এহসান ও সাহায্য ছাড়া বিজয় কখনো সম্ভব নয়।
২ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

মাতৃভূমি—যেখানে জন্মগ্রহণ করে, যে মাটির ঘ্রাণে শৈশব কাটে, আর যে ভূমির কণা ছুঁয়ে জীবন বেড়ে ওঠে—তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা মানুষের এক স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রবণতা। নিজের মাতৃভূমিকে মহব্বত করা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি স্বাভাবিক মনোবৃত্তি; এটি রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহ।
আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) তাঁর মাতৃভূমি মক্কাকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন। যখন তিনি মক্কা থেকে মদিনার উদ্দেশে হিজরত করছিলেন, তখন মক্কাকে উদ্দেশ্য করে তাঁর আবেগপূর্ণ উক্তি ছিল, ‘মক্কা, তুমি কতই-না পবিত্র শহর! আমার প্রিয়তম শহর তুমি। আমার সম্প্রদায় যদি আমাকে তাড়িয়ে না দিত, তবে আমি তোমাকে ছাড়া অন্য কোথাও থাকতাম না।’ (ইবনে হিব্বান: ৩৭০৯)
মক্কা ত্যাগ করে মদিনাকে যখন তিনি নিজের স্থায়ী আবাসভূমি বানালেন, তখন তিনি মদিনার জন্য বিশেষভাবে দোয়া করতেন। মদিনাকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে বলতেন, ‘হে আল্লাহ, আমার কাছে মক্কা যতটা প্রিয় ছিল, এর চেয়ে বেশি প্রিয় আমার কাছে মদিনাকে বানিয়ে দাও।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬০০)
নবীজি (সা.) মদিনাকে নিজের দেশ বানানোর পর তাঁর এই মহব্বত ছিল দৃশ্যমান। হজরত হুমাইদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি হজরত আনাস (রা.)-কে বলতে শুনেছেন—রাসুলুল্লাহ (সা.) সফর থেকে ফিরে যখন মদিনার উঁচু রাস্তাগুলো দেখতেন, তখন তিনি তাঁর উটনীকে মদিনার মহব্বতে দ্রুতগতিতে চালাতেন। তাঁর বাহন অন্য কোনো জন্তু হলে তিনি তাকে তাড়া দিতেন।’ (সহিহ বুখারি: ১৮০২, ১৬৮৫)
সুতরাং, এটি সুস্পষ্ট যে নিজের মাতৃভূমি বা স্বীয় দেশকে মহব্বত করা, ভালোবাসা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা মানব মনের একটি স্বভাবজাত বিষয়, ইসলামও এতে উৎসাহিত করে। রাসুল (সা.) নিজের দেশকে ভালোবেসেছেন; তাই দেশপ্রেম একটি সুন্নাহর অন্তর্ভুক্ত চেতনা।

মাতৃভূমি—যেখানে জন্মগ্রহণ করে, যে মাটির ঘ্রাণে শৈশব কাটে, আর যে ভূমির কণা ছুঁয়ে জীবন বেড়ে ওঠে—তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা মানুষের এক স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রবণতা। নিজের মাতৃভূমিকে মহব্বত করা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি স্বাভাবিক মনোবৃত্তি; এটি রাসুল (সা.)-এর সুন্নাহ।
আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (সা.) তাঁর মাতৃভূমি মক্কাকে গভীরভাবে ভালোবাসতেন। যখন তিনি মক্কা থেকে মদিনার উদ্দেশে হিজরত করছিলেন, তখন মক্কাকে উদ্দেশ্য করে তাঁর আবেগপূর্ণ উক্তি ছিল, ‘মক্কা, তুমি কতই-না পবিত্র শহর! আমার প্রিয়তম শহর তুমি। আমার সম্প্রদায় যদি আমাকে তাড়িয়ে না দিত, তবে আমি তোমাকে ছাড়া অন্য কোথাও থাকতাম না।’ (ইবনে হিব্বান: ৩৭০৯)
মক্কা ত্যাগ করে মদিনাকে যখন তিনি নিজের স্থায়ী আবাসভূমি বানালেন, তখন তিনি মদিনার জন্য বিশেষভাবে দোয়া করতেন। মদিনাকে ভালোবাসার ক্ষেত্রে তিনি আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে বলতেন, ‘হে আল্লাহ, আমার কাছে মক্কা যতটা প্রিয় ছিল, এর চেয়ে বেশি প্রিয় আমার কাছে মদিনাকে বানিয়ে দাও।’ (ইবনে হিব্বান: ৫৬০০)
নবীজি (সা.) মদিনাকে নিজের দেশ বানানোর পর তাঁর এই মহব্বত ছিল দৃশ্যমান। হজরত হুমাইদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, তিনি হজরত আনাস (রা.)-কে বলতে শুনেছেন—রাসুলুল্লাহ (সা.) সফর থেকে ফিরে যখন মদিনার উঁচু রাস্তাগুলো দেখতেন, তখন তিনি তাঁর উটনীকে মদিনার মহব্বতে দ্রুতগতিতে চালাতেন। তাঁর বাহন অন্য কোনো জন্তু হলে তিনি তাকে তাড়া দিতেন।’ (সহিহ বুখারি: ১৮০২, ১৬৮৫)
সুতরাং, এটি সুস্পষ্ট যে নিজের মাতৃভূমি বা স্বীয় দেশকে মহব্বত করা, ভালোবাসা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা মানব মনের একটি স্বভাবজাত বিষয়, ইসলামও এতে উৎসাহিত করে। রাসুল (সা.) নিজের দেশকে ভালোবেসেছেন; তাই দেশপ্রেম একটি সুন্নাহর অন্তর্ভুক্ত চেতনা।

নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
২১ মে ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
বিজয় মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। ব্যক্তিগত, সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয়—যে রূপেই হোক না কেন, প্রতিটি বিজয় আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহের ফল। মানুষ যত চেষ্টা ও সাধনাই করুক, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর দয়া, এহসান ও সাহায্য ছাড়া বিজয় কখনো সম্ভব নয়।
২ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০২ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১২ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৫ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০২ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১২ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৫ মিনিট | ০৩: ৩৮ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৯ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
২১ মে ২০২৫
মাতৃভূমি—যেখানে জন্মগ্রহণ করে, যে মাটির ঘ্রাণে শৈশব কাটে, আর যে ভূমির কণা ছুঁয়ে জীবন বেড়ে ওঠে—তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা মানুষের এক স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রবণতা। নিজের মাতৃভূমিকে মহব্বত করা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি স্বাভাবিক মনোবৃত্তি;
১৫ ঘণ্টা আগে
বিজয় মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। ব্যক্তিগত, সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয়—যে রূপেই হোক না কেন, প্রতিটি বিজয় আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহের ফল। মানুষ যত চেষ্টা ও সাধনাই করুক, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর দয়া, এহসান ও সাহায্য ছাড়া বিজয় কখনো সম্ভব নয়।
২ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেফয়জুল্লাহ রিয়াদ

বিজয় মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। ব্যক্তিগত, সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয়—যে রূপেই হোক না কেন, প্রতিটি বিজয় আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহের ফল। মানুষ যত চেষ্টা ও সাধনাই করুক, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর দয়া, এহসান ও সাহায্য ছাড়া বিজয় কখনো সম্ভব নয়। তাই একজন মুমিন কোনো বিজয়কেই নিজের কৃতিত্ব হিসেবে দেখে না; বরং সর্বাবস্থায় নিজের সব সাফল্যকে আল্লাহ তাআলার রহমতের ওপর ন্যস্ত করে। এ কারণেই বিজয়ের দিনে মুমিনের করণীয় বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।
প্রতিটি বিজয় প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তাআলার সাহায্য ও অনুগ্রহেরই ফল। পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করা হয়েছে, ‘বিজয় তো কেবল আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে, যিনি পরিপূর্ণ ক্ষমতার অধিকারী এবং পরিপূর্ণ প্রজ্ঞার মালিক।’ (সুরা আলে ইমরান: ১২৬) সুতরাং বিজয়ের মুহূর্তে মুমিনের প্রথম করণীয় হলো আল্লাহ তাআলার দরবারে শোকর আদায় করা।
অনেক সময় বিজয় মানুষকে ভুল পথ তথা অহংকার, গাফিলতি ও আত্মতুষ্টির দিকে নিয়ে যায়। অথচ আল্লাহ তাআলা অহংকারী ও দাম্ভিক ব্যক্তিকে অপছন্দ করেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক অহংকারী ব্যক্তিকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা লুকমান: ১৮) প্রকৃত মুমিন বিজয়ের পর আরও বিনয়ী হয় এবং কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ তাআলার দরবারে নত হয়ে পড়ে।
কোনো বিজয়ই কখনো একক প্রচেষ্টার ফল নয়। এর পেছনে থাকে বহু মানুষের অক্লান্ত শ্রম, অপরিসীম ত্যাগ, রক্ত ও জীবনের কোরবানি। তাই যাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিজয় অর্জিত হয়েছে, বিজয় দিবসে তাদের জন্য দোয়া করা কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। জীবিতদের দোয়াই মৃতদের জন্য উপকারী। এর বাইরে বিজয় দিবসকে ঘিরে পরিচালিত অন্যান্য আনুষ্ঠানিক কর্মকাণ্ড তাদের কোনো উপকারে আসে না।
বিজয় আসে ধৈর্য, ত্যাগ, নৈতিকতা ও আল্লাহর ওপর ভরসার মাধ্যমে। এই বিজয়কে তাই স্থায়ী করতে হলে সমাজে ন্যায়, সততা, দায়িত্বশীলতা ও মানবিকতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অন্যথায় সমাজ ও রাষ্ট্রে বিজয়ের প্রকৃত সুফল পাওয়া যাবে না।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।

বিজয় মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। ব্যক্তিগত, সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয়—যে রূপেই হোক না কেন, প্রতিটি বিজয় আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহের ফল। মানুষ যত চেষ্টা ও সাধনাই করুক, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর দয়া, এহসান ও সাহায্য ছাড়া বিজয় কখনো সম্ভব নয়। তাই একজন মুমিন কোনো বিজয়কেই নিজের কৃতিত্ব হিসেবে দেখে না; বরং সর্বাবস্থায় নিজের সব সাফল্যকে আল্লাহ তাআলার রহমতের ওপর ন্যস্ত করে। এ কারণেই বিজয়ের দিনে মুমিনের করণীয় বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।
প্রতিটি বিজয় প্রকৃতপক্ষে আল্লাহ তাআলার সাহায্য ও অনুগ্রহেরই ফল। পবিত্র কোরআনে ঘোষণা করা হয়েছে, ‘বিজয় তো কেবল আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে, যিনি পরিপূর্ণ ক্ষমতার অধিকারী এবং পরিপূর্ণ প্রজ্ঞার মালিক।’ (সুরা আলে ইমরান: ১২৬) সুতরাং বিজয়ের মুহূর্তে মুমিনের প্রথম করণীয় হলো আল্লাহ তাআলার দরবারে শোকর আদায় করা।
অনেক সময় বিজয় মানুষকে ভুল পথ তথা অহংকার, গাফিলতি ও আত্মতুষ্টির দিকে নিয়ে যায়। অথচ আল্লাহ তাআলা অহংকারী ও দাম্ভিক ব্যক্তিকে অপছন্দ করেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ কোনো দাম্ভিক অহংকারী ব্যক্তিকে পছন্দ করেন না।’ (সুরা লুকমান: ১৮) প্রকৃত মুমিন বিজয়ের পর আরও বিনয়ী হয় এবং কৃতজ্ঞতায় আল্লাহ তাআলার দরবারে নত হয়ে পড়ে।
কোনো বিজয়ই কখনো একক প্রচেষ্টার ফল নয়। এর পেছনে থাকে বহু মানুষের অক্লান্ত শ্রম, অপরিসীম ত্যাগ, রক্ত ও জীবনের কোরবানি। তাই যাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিজয় অর্জিত হয়েছে, বিজয় দিবসে তাদের জন্য দোয়া করা কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। জীবিতদের দোয়াই মৃতদের জন্য উপকারী। এর বাইরে বিজয় দিবসকে ঘিরে পরিচালিত অন্যান্য আনুষ্ঠানিক কর্মকাণ্ড তাদের কোনো উপকারে আসে না।
বিজয় আসে ধৈর্য, ত্যাগ, নৈতিকতা ও আল্লাহর ওপর ভরসার মাধ্যমে। এই বিজয়কে তাই স্থায়ী করতে হলে সমাজে ন্যায়, সততা, দায়িত্বশীলতা ও মানবিকতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। অন্যথায় সমাজ ও রাষ্ট্রে বিজয়ের প্রকৃত সুফল পাওয়া যাবে না।
লেখক: মুহাদ্দিস, জামিয়া আরাবিয়া দারুস সুন্নাহ রাজাবাড়ী, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।

নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
২১ মে ২০২৫
মাতৃভূমি—যেখানে জন্মগ্রহণ করে, যে মাটির ঘ্রাণে শৈশব কাটে, আর যে ভূমির কণা ছুঁয়ে জীবন বেড়ে ওঠে—তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা মানুষের এক স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রবণতা। নিজের মাতৃভূমিকে মহব্বত করা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি স্বাভাবিক মনোবৃত্তি;
১৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০১ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১২ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৫ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০১ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১২ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৩ মিনিট | ০৬: ৩২ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৫ মিনিট | ০৩: ৩৭ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৩ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৪ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৫ মিনিট | ০৫: ১২ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

নামাজ আদায়ের জন্য পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক। বলা যায়—পবিত্রতা হচ্ছে নামাজের চাবি। কিন্তু লাগাতার প্রস্রাব বের হওয়ার মতো রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি সুস্থ মানুষের মতো অজু ধরে রাখা সম্ভব নয়। তাদের ব্যাপারে ইসলামের নির্দেশনা কী?
২১ মে ২০২৫
মাতৃভূমি—যেখানে জন্মগ্রহণ করে, যে মাটির ঘ্রাণে শৈশব কাটে, আর যে ভূমির কণা ছুঁয়ে জীবন বেড়ে ওঠে—তার প্রতি ভালোবাসা পোষণ করা মানুষের এক স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রবণতা। নিজের মাতৃভূমিকে মহব্বত করা এবং তার প্রতি আন্তরিক টান অনুভব করা স্রষ্টা কর্তৃক প্রদত্ত একটি স্বাভাবিক মনোবৃত্তি;
১৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগে
বিজয় মানবজীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাফল্য। ব্যক্তিগত, সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয়—যে রূপেই হোক না কেন, প্রতিটি বিজয় আল্লাহ তাআলার বিশেষ অনুগ্রহের ফল। মানুষ যত চেষ্টা ও সাধনাই করুক, প্রকৃতপক্ষে আল্লাহর দয়া, এহসান ও সাহায্য ছাড়া বিজয় কখনো সম্ভব নয়।
২ দিন আগে