ইসলাম ডেস্ক
মা—ছোট্ট এ শব্দের মাঝে লুকিয়ে রয়েছে ভালোবাসা, ত্যাগ ও স্নেহের প্রতিচ্ছবি। সন্তানের জন্য মা নিজের আরাম-আয়েশ, ঘুম, এমনকি জীবন পর্যন্ত ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকেন। মা শুধু সন্তান জন্মই দেন না; বরং তার মানসিক, নৈতিক ও আত্মিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সন্তানের প্রথম শিক্ষিকা, যিনি ভালোমন্দের পাঠ শেখান। জীবনের প্রতিটি ধাপে মা থাকেন ছায়ার মতো সঙ্গী হয়ে। এই ভালোবাসা নিঃস্বার্থ, অমূল্য এবং বিনিময়হীন। তাই মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা শুধু মুখে নয়—কাজে, আচরণে ও হৃদয়ের গভীর থেকে প্রকাশ করা উচিত। শান্তির ধর্ম ইসলাম মানুষকে সে নির্দেশনাই দেয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সঙ্গে সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টের পর কষ্ট সহ্য করে গর্ভে ধারণ করে। তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার প্রতি ও তোমার পিতা-মাতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। (তোমাদের সকলের) প্রত্যাবর্তন তো আমারই কাছে। (সুরা লুকমান: ১৪)
মহানবী (সা.) মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জান্নাত বলে ঘোষণা দিয়েছেন। একবার মুয়াবিয়া ইবনে জাহিমাহ (রা.) নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আমি যুদ্ধে যেতে চাই। আর এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কামনা করছি।’ উত্তরে নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমার মা জীবিত আছেন কি?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ, তিনি জীবিত আছেন।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তাহলে তার সেবা করো। কেননা (তোমার) জান্নাত তার দুই পায়ের নিচে।’ (সুনানে নাসায়ি: ৩১০৪)
মায়ের সেবার পাশাপাশি তাঁর জন্য দোয়াও করতে হবে। কীভাবে দোয়া করতে হবে তা আল্লাহ তাআলা নিজেই পবিত্র কোরআনে শিখিয়ে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের (মা-বাবা) জন্য সদয়ভাবে নম্রতার বাহু প্রসারিত করে দাও। আর বলো, ‘রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, তাদের প্রতি দয়া কর, যেমনভাবে তারা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা ইসরা ২৪)
মা—ছোট্ট এ শব্দের মাঝে লুকিয়ে রয়েছে ভালোবাসা, ত্যাগ ও স্নেহের প্রতিচ্ছবি। সন্তানের জন্য মা নিজের আরাম-আয়েশ, ঘুম, এমনকি জীবন পর্যন্ত ত্যাগ করতে প্রস্তুত থাকেন। মা শুধু সন্তান জন্মই দেন না; বরং তার মানসিক, নৈতিক ও আত্মিক গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি সন্তানের প্রথম শিক্ষিকা, যিনি ভালোমন্দের পাঠ শেখান। জীবনের প্রতিটি ধাপে মা থাকেন ছায়ার মতো সঙ্গী হয়ে। এই ভালোবাসা নিঃস্বার্থ, অমূল্য এবং বিনিময়হীন। তাই মায়ের প্রতি শ্রদ্ধা, ভালোবাসা শুধু মুখে নয়—কাজে, আচরণে ও হৃদয়ের গভীর থেকে প্রকাশ করা উচিত। শান্তির ধর্ম ইসলাম মানুষকে সে নির্দেশনাই দেয়।
পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আমি মানুষকে তার পিতা-মাতার সঙ্গে সদাচরণের নির্দেশ দিয়েছি। তার মা তাকে কষ্টের পর কষ্ট সহ্য করে গর্ভে ধারণ করে। তার দুধ ছাড়ানো হয় দুই বছরে। সুতরাং আমার প্রতি ও তোমার পিতা-মাতার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। (তোমাদের সকলের) প্রত্যাবর্তন তো আমারই কাছে। (সুরা লুকমান: ১৪)
মহানবী (সা.) মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের জান্নাত বলে ঘোষণা দিয়েছেন। একবার মুয়াবিয়া ইবনে জাহিমাহ (রা.) নবীজি (সা.)-কে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল (সা.), আমি যুদ্ধে যেতে চাই। আর এ ব্যাপারে আপনার পরামর্শ কামনা করছি।’ উত্তরে নবীজি (সা.) বলেন, ‘তোমার মা জীবিত আছেন কি?’ তিনি বললেন, ‘হ্যাঁ, তিনি জীবিত আছেন।’ নবীজি (সা.) বললেন, ‘তাহলে তার সেবা করো। কেননা (তোমার) জান্নাত তার দুই পায়ের নিচে।’ (সুনানে নাসায়ি: ৩১০৪)
মায়ের সেবার পাশাপাশি তাঁর জন্য দোয়াও করতে হবে। কীভাবে দোয়া করতে হবে তা আল্লাহ তাআলা নিজেই পবিত্র কোরআনে শিখিয়ে দিয়েছেন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তাদের (মা-বাবা) জন্য সদয়ভাবে নম্রতার বাহু প্রসারিত করে দাও। আর বলো, ‘রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা।’ অর্থ: ‘হে আমার প্রতিপালক, তাদের প্রতি দয়া কর, যেমনভাবে তারা আমাকে শৈশবে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা ইসরা ২৪)
সুন্দর আর সুবিন্যস্ত জীবনে ভয়াবহ এক অধ্যায় নেমে আসতে পারে বদনজরের কারণে। বদনজর আমাদের সমাজে পরিচিত একটি শব্দ। সাধারণত হিংসুকের দৃষ্টির প্রভাবে ব্যক্তি বা বস্তুর যে ক্ষতি হয়, তাকে বদনজর বলা হয়।
১০ ঘণ্টা আগেনানা রহস্যে পৃথিবীকে মুড়িয়ে রেখেছেন মহান প্রভু। সৃষ্টির শুরু থেকে কত ঘটনার সাক্ষী ছোট্ট এই গ্রহ! কোনো জাতিকে আল্লাহ নিয়ামতে ভরিয়ে দিয়েছেন, কাউকে আবার নিজেদের অপকর্মের কারণে আজাবে নিপতিত করেছেন। পৃথিবীর নানা প্রান্তের নানা অঞ্চলে এসব ঘটনার ছাপ রয়ে গেছে এখনো। এসব বিষয় নিয়ে কোথাও তৈরি হয়েছে বিশাল...
১ দিন আগেমানুষ মানুষের জন্য। একজনের বিপদে আরেকজন এগিয়ে আসা মানবতার পরিচয়। অসুস্থতা, দুর্ঘটনা বা অন্য কোনো কারণে কখনো কারও রক্তের প্রয়োজন হয়। মানবতার জায়গা থেকে তখন এগিয়ে আসে অনেকে। একজনের সহযোগিতায় আরেকজনের বিপদ দূর হয়। এটিই সমাজের সৌন্দর্য।
২ দিন আগেদেখতে অনেকটা গুইসাপের মতো, মরুভূমিতে বসবাস করা প্রাণীটি দেশে সান্ডা নামে পরিচিতি পেয়েছে। আরবদের কাছে এই সরীসৃপের মাংস উপাদেয় খাবার হিসেবে সমাদৃত। আমাদের দেশে যেহেতু সান্ডা পাওয়া যায় না—তাই তা খাওয়ার প্রচলনও নেই। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা যায়—মধ্যপ্রাচ্যের মুসলমানরা সান্ডা...
৩ দিন আগে