নাঈমুল হাসান তানযীম
আল্লাহ তাআলা চির দয়াময়, পরম ক্ষমাশীল। তাঁর দয়া ও ক্ষমার নেই কোনো সীমা পরিসীমা। তদুপরি কিছু বিষয় আছে যেগুলোর কারণে তিনি বড় অসন্তুষ্ট হন এবং তাঁর রাগ বৃদ্ধি পায়। সেগুলো হলো—
এক. আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করা: এটি চরম অন্যায় এবং মারাত্মক গুনাহের একটি কাজ। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরিক করা ক্ষমা করেন না। এটা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন; আর যে কেউ আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে—সে এক মহা পাপ করে। (সুরা নিসা: ৪৮)
দুই. ধর্ম ত্যাগ করা: মুরতাদ হওয়া বা দ্বীন থেকে বিমুখ হওয়ার কারণে আল্লাহর ক্রোধ নেমে আসে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘কেউ ইমান আনার পর আল্লাহকে অস্বীকার করলে এবং কুফরির জন্য হৃদয় উন্মুক্ত রাখলে তার ওপর আপতিত হবে আল্লাহর ক্রোধ এবং তার জন্য রয়েছে মহা শাস্তি। তবে তার জন্য নয়, যাকে কুফরিতে বাধ্য করা হয়, কিন্তু তার অন্তর ইমানের ওপর অবিচল।’ (সুরা নাহল: ১০৭)
তিন. ইচ্ছাকৃত কোনো মোমিনকে হত্যা করা: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমকে জেনেশুনে হত্যা করবে, তার শাস্তি জাহান্নাম, যাতে সে সর্বদা থাকবে এবং আল্লাহ তার প্রতি গজব নাজিল করবেন ও তাকে লানত করবেন। আর আল্লাহ তার জন্য মহা শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।’ (সুরা নিসা: ৯৩)
চার. আল্লাহর অবাধ্যতায় সীমালঙ্ঘন করা: পূর্ববর্তী অনেক জাতি ছিল স্বেচ্ছাচারী এবং আল্লাহর বিধান অস্বীকারকারী। তেমনই এক জাতি ফেরাউন ও তার পরিষদ বর্গ। তাদের ব্যাপারে কোরআনের ভাষ্য, ‘অবশেষে তারা যখন আমাকে ক্রোধান্বিত করল তখন আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করলাম, তাদের সবাইকে একসঙ্গে ডুবিয়ে মারলাম।’ (সুরা জুখরুফ: ৫৫)
পাঁচ. মা-বাবাকে অসন্তুষ্ট করা: মা-বাবা অসন্তুষ্ট হলে মহান আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘মা-বাবার সন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর সন্তুষ্টি আর মা-বাবার অসন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর অসন্তুষ্টি।’ (জামে তিরমিজি: ১৮৯৯)
আল্লাহ তাআলা চির দয়াময়, পরম ক্ষমাশীল। তাঁর দয়া ও ক্ষমার নেই কোনো সীমা পরিসীমা। তদুপরি কিছু বিষয় আছে যেগুলোর কারণে তিনি বড় অসন্তুষ্ট হন এবং তাঁর রাগ বৃদ্ধি পায়। সেগুলো হলো—
এক. আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক করা: এটি চরম অন্যায় এবং মারাত্মক গুনাহের একটি কাজ। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে শরিক করা ক্ষমা করেন না। এটা ব্যতীত অন্যান্য অপরাধ যাকে ইচ্ছা ক্ষমা করেন; আর যে কেউ আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে—সে এক মহা পাপ করে। (সুরা নিসা: ৪৮)
দুই. ধর্ম ত্যাগ করা: মুরতাদ হওয়া বা দ্বীন থেকে বিমুখ হওয়ার কারণে আল্লাহর ক্রোধ নেমে আসে। পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘কেউ ইমান আনার পর আল্লাহকে অস্বীকার করলে এবং কুফরির জন্য হৃদয় উন্মুক্ত রাখলে তার ওপর আপতিত হবে আল্লাহর ক্রোধ এবং তার জন্য রয়েছে মহা শাস্তি। তবে তার জন্য নয়, যাকে কুফরিতে বাধ্য করা হয়, কিন্তু তার অন্তর ইমানের ওপর অবিচল।’ (সুরা নাহল: ১০৭)
তিন. ইচ্ছাকৃত কোনো মোমিনকে হত্যা করা: আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমকে জেনেশুনে হত্যা করবে, তার শাস্তি জাহান্নাম, যাতে সে সর্বদা থাকবে এবং আল্লাহ তার প্রতি গজব নাজিল করবেন ও তাকে লানত করবেন। আর আল্লাহ তার জন্য মহা শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন।’ (সুরা নিসা: ৯৩)
চার. আল্লাহর অবাধ্যতায় সীমালঙ্ঘন করা: পূর্ববর্তী অনেক জাতি ছিল স্বেচ্ছাচারী এবং আল্লাহর বিধান অস্বীকারকারী। তেমনই এক জাতি ফেরাউন ও তার পরিষদ বর্গ। তাদের ব্যাপারে কোরআনের ভাষ্য, ‘অবশেষে তারা যখন আমাকে ক্রোধান্বিত করল তখন আমি তাদের থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করলাম, তাদের সবাইকে একসঙ্গে ডুবিয়ে মারলাম।’ (সুরা জুখরুফ: ৫৫)
পাঁচ. মা-বাবাকে অসন্তুষ্ট করা: মা-বাবা অসন্তুষ্ট হলে মহান আল্লাহ অসন্তুষ্ট হন। রাসুল (সা.) বলেন, ‘মা-বাবার সন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর সন্তুষ্টি আর মা-বাবার অসন্তুষ্টির মধ্যে আল্লাহর অসন্তুষ্টি।’ (জামে তিরমিজি: ১৮৯৯)
বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য একটি আদর্শ পরিবার গঠন। যে পরিবারের সদস্যরা একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ইবাদত করবে, তাঁর আদেশগুলো পালন করবে, নিষেধসমূহ থেকে বেঁচে থাকবে।
১২ ঘণ্টা আগেহজ ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ বিধান । হজ - ওমরাহকে কেন্দ্র করে পুরো বিশ্বের সামর্থ্যবান মুসলমানেরা ছুটে যান মক্কায় । কেননা এই দুই ইবাদতের জন্য সফর করে মক্কায় যাওয়া আবশ্যক । তবে পবিত্র এই সফরে বাধাগ্রস্ত হলে এবং হজে যেতে না পারলে ইসলামের সুনির্দিষ্ট বিধান রয়েছে । ইহরাম বাঁধার পর হজ বা ওমরাহ সফরে যেতে
১ দিন আগেকোনো ধনি ব্যক্তি যদি হজ ফরজ হওয়ার পর শারীরিকভাবে সমর্থ থাকতে হজ করেননি, এখন স্থায়ীভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন এবং কোনোভাবেই নিজে গিয়ে হজ আদায় করতে না পারছেন না—তাহলে শরিয়ত তাঁকে বিকল্প ব্যবস্থা দিয়েছে। এ বিকল্প ব্যবস্থার নাম ‘বদলি হজ।’
২ দিন আগেবছরজুড়ে ঋতুর পালাবদল ও সময়ের বৈচিত্র্য নিঃসন্দেহে মহান আল্লাহর অনন্য দান। একেক মৌসুমে একেক রকম আলো-বাতাস আমরা পাই। শীত ও গ্রীষ্ম বছরের প্রধানতম দুটি ঋতু।
২ দিন আগে