আবদুল আযীয কাসেমি

হিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম। তাতারদের হাতে যখন পুরো মুসলিম বিশ্ব লন্ডভন্ড হতে চলেছিল, তখন যেসব আলেম ও ইসলামি পণ্ডিত মুসলিম বিশ্বের ত্রাতার ভূমিকায় হাজির হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল নাম এটি।
প্রাথমিক জীবন
ইবনে তাইমিয়ার পুরো নাম আহমদ ইবনে আবদুল হালিম ইবনে আবদুস সালাম ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আবুল কাসেম ইবনে তাইমিয়া। উপনাম আবুল আব্বাস। উপাধি তাকিউদ্দিন। তিনি তৎকালীন সালতানাতে রোমের এবং বর্তমান তুরস্কের সানলিউরফা প্রদেশের হাররান নামক শহরে ৬৬১ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা শিহাবুদ্দিন আবদুল হালিমও ছিলেন সমকালীন সেরা মুফতিদের একজন। তিনি শৈশবেই বাবার সঙ্গে দামেস্কে চলে আসেন।
শিক্ষাদীক্ষা
দামেস্কেই তিনি বড় হতে থাকেন। দামেস্কের বিখ্যাত আলেমদের কাছে ইসলামের পাঠ গ্রহণ করেন। তার বিখ্যাত শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন—ইবনে আবদিদ দাইম, ইবনে আবিল ইয়ুসর, মাজদুদ্দিন ইবনে আসাকির ও ইবনে তাবারযাদ প্রমুখ। তিনি হাদিস পাঠে বিশেষভাবে মনোযোগ প্রদান করেন। ফলে স্বল্পসময়ে হাদিস শাস্ত্রের নানা শাখায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন। এ ছাড়া ইসলামি আইনশাস্ত্র, কালামশাস্ত্র, আরবি ভাষা ও তাফসির শাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। অসাধারণ মেধার অধিকারী ছিলেন। ফলে যে বিষয়েই তিনি কথা বলতেন, মনে হতো তিনি সে শাস্ত্রেরই একজন বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত।
রচনাবলি
ঐতিহাসিক ও মুহাদ্দিস হাফেজ শামসুদ্দিন জাহাবির ভাষায়, ‘ইবনে তাইমিয়া ছিলেন একাধারে ইমাম, আল্লামা, হাফেজুল হাদিস, সমালোচক, চিন্তক, আইনজ্ঞ ও দক্ষ তাফসিরবিদ। ছিলেন দুনিয়াবিমুখ বুজুর্গদের ইমাম ও বিরলপ্রজ ব্যক্তিত্ব। ছিলেন জ্ঞানের সমুদ্র। পৃথিবীর হাতেগোনা শ্রেষ্ঠ মেধাবীদের একজন। সাহসিকতায় তাঁর নজির মেলা ভার। উদারতা তাঁর ভূষণ। বন্ধু-শত্রু সবাই তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকতেন। তাঁর রচনাবলি দুনিয়াব্যাপী পঠিত ও চর্চিত, যা তিন শতাধিক খণ্ডে বিস্তৃত।’ (তাযকিরাতুল হুফফাজ: ৪ / ১৯২)
উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি তাঁকে আখ্যা দিয়েছেন ‘জ্ঞানের অকুল উত্তাল সমুদ্র’। তাঁর রচনাবলির মধ্যে বিখ্যাত কয়েকটি হলো—
সমালোচনা
কিছু কিছু বিষয়ে বিচ্ছিন্ন মতাবলম্বনের কারণে ইবনে তাইমিয়া সমালোচিত হয়েছেন। ঐতিহাসিক জাহাবির মতে, ‘তিনি কিছু মাসআলায় বিচ্ছিন্ন মত অবলম্বন করেছেন। ফলে বিতর্কিত ও সমালোচিত হয়েছেন। তিনি একজন মানুষ ছিলেন। তাঁরও ভুল-ত্রুটি আছে। তবুও বলতে হয়, আল্লাহর শপথ, আমার চোখ তাঁর মত মহান আর কাউকে দেখেনি। তিনি নিজেও নিজের মত কাউকে পাননি। ইসলামি জ্ঞানের প্রতিটি শাখায় তিনি পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন।’ (আল মু’জামুল মুখতাস: পৃ: ২৫)
আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি বলেন, ‘হাফেজ ইবনু তাইমিয়া (রহ.) এর স্বভাবে কিছুটা রুক্ষতা ও কঠোরতা ছিল। কোনো দিকে ঝুঁকে পড়লে সেদিকে প্রচণ্ডভাবে ঝুঁকে পড়তেন। আর কিছুর পরোয়া করতেন না। কারও সমালোচনা করলেও তীব্র সমালোচনা করতেন। এ স্বভাবের মানুষজন প্রান্তিকতা থেকে বাঁচতে পারেন না। যদিও তিনি উঁচু মাপের পণ্ডিত আলেম ছিলেন।’ (ফয়জুল বারি: ১ / ৫৯)
দাওয়াত রাজনীতি সংগ্রাম
ইবনে তাইমিয়া কেবল একজন চিন্তক ও তাত্ত্বিক আলেমই ছিলেন না, বরং ইসলামের পুনর্জাগরণে তিনি সুদৃঢ় ভূমিকা রাখেন। খাঁটি তাওহিদের প্রচারে, শিরক-কুফর ও নানা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেন। বিশেষত তিনি ভ্রান্ত ও বিদআতপন্থী সুফিদের কট্টর সমালোচনা করেন। শুধু দাওয়াতের ময়দানে থেকেই ক্ষান্ত হননি তিনি। মঙ্গলদের বিরুদ্ধে সরাসরি সশস্ত্র যুদ্ধেও তিনি অংশগ্রহণ করেন। তৎকালীন সিরিয়ার শাসককে সব রকম সহযোগিতা করেন। তাতারদের ইসলামি শাসনের নামে বিকৃত রাজনীতিরও কঠোর সমালোচনা করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন বিতর্কে খ্রিষ্টান পাদ্রীদের পরাস্ত করেন।
কারাবরণ ও মৃত্যু
ইবনে তাইমিয়ার স্বাধীনচিন্তা ও আপসহীন মনোভাব এবং ইসলামি সংস্কার প্রচেষ্টার কারণে শাসকগোষ্ঠী ও কিছু আলেম তাঁর বিরোধিতা করেন। ফলে তিনি বেশ কয়েকবার বন্দী হন এবং শেষ জীবনে ২৮ মাস কারাবরণ করেন। ১৩২৮ সালে (৭২৮ হিজরি) দামেস্কের একটি কারাগারে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ৬৫ বছর। তাঁর জানাজায় বিশাল জনসমাগম হয় এবং লাখো মানুষ তাঁর জন্য দোয়া করেন।

হিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম। তাতারদের হাতে যখন পুরো মুসলিম বিশ্ব লন্ডভন্ড হতে চলেছিল, তখন যেসব আলেম ও ইসলামি পণ্ডিত মুসলিম বিশ্বের ত্রাতার ভূমিকায় হাজির হয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল নাম এটি।
প্রাথমিক জীবন
ইবনে তাইমিয়ার পুরো নাম আহমদ ইবনে আবদুল হালিম ইবনে আবদুস সালাম ইবনে আবদুল্লাহ ইবনে আবুল কাসেম ইবনে তাইমিয়া। উপনাম আবুল আব্বাস। উপাধি তাকিউদ্দিন। তিনি তৎকালীন সালতানাতে রোমের এবং বর্তমান তুরস্কের সানলিউরফা প্রদেশের হাররান নামক শহরে ৬৬১ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা শিহাবুদ্দিন আবদুল হালিমও ছিলেন সমকালীন সেরা মুফতিদের একজন। তিনি শৈশবেই বাবার সঙ্গে দামেস্কে চলে আসেন।
শিক্ষাদীক্ষা
দামেস্কেই তিনি বড় হতে থাকেন। দামেস্কের বিখ্যাত আলেমদের কাছে ইসলামের পাঠ গ্রহণ করেন। তার বিখ্যাত শিক্ষকদের মধ্যে রয়েছেন—ইবনে আবদিদ দাইম, ইবনে আবিল ইয়ুসর, মাজদুদ্দিন ইবনে আসাকির ও ইবনে তাবারযাদ প্রমুখ। তিনি হাদিস পাঠে বিশেষভাবে মনোযোগ প্রদান করেন। ফলে স্বল্পসময়ে হাদিস শাস্ত্রের নানা শাখায় পারদর্শী হয়ে ওঠেন। এ ছাড়া ইসলামি আইনশাস্ত্র, কালামশাস্ত্র, আরবি ভাষা ও তাফসির শাস্ত্রে পাণ্ডিত্য অর্জন করেন। অসাধারণ মেধার অধিকারী ছিলেন। ফলে যে বিষয়েই তিনি কথা বলতেন, মনে হতো তিনি সে শাস্ত্রেরই একজন বিশেষজ্ঞ পণ্ডিত।
রচনাবলি
ঐতিহাসিক ও মুহাদ্দিস হাফেজ শামসুদ্দিন জাহাবির ভাষায়, ‘ইবনে তাইমিয়া ছিলেন একাধারে ইমাম, আল্লামা, হাফেজুল হাদিস, সমালোচক, চিন্তক, আইনজ্ঞ ও দক্ষ তাফসিরবিদ। ছিলেন দুনিয়াবিমুখ বুজুর্গদের ইমাম ও বিরলপ্রজ ব্যক্তিত্ব। ছিলেন জ্ঞানের সমুদ্র। পৃথিবীর হাতেগোনা শ্রেষ্ঠ মেধাবীদের একজন। সাহসিকতায় তাঁর নজির মেলা ভার। উদারতা তাঁর ভূষণ। বন্ধু-শত্রু সবাই তাঁর প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকতেন। তাঁর রচনাবলি দুনিয়াব্যাপী পঠিত ও চর্চিত, যা তিন শতাধিক খণ্ডে বিস্তৃত।’ (তাযকিরাতুল হুফফাজ: ৪ / ১৯২)
উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আলেম আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি তাঁকে আখ্যা দিয়েছেন ‘জ্ঞানের অকুল উত্তাল সমুদ্র’। তাঁর রচনাবলির মধ্যে বিখ্যাত কয়েকটি হলো—
সমালোচনা
কিছু কিছু বিষয়ে বিচ্ছিন্ন মতাবলম্বনের কারণে ইবনে তাইমিয়া সমালোচিত হয়েছেন। ঐতিহাসিক জাহাবির মতে, ‘তিনি কিছু মাসআলায় বিচ্ছিন্ন মত অবলম্বন করেছেন। ফলে বিতর্কিত ও সমালোচিত হয়েছেন। তিনি একজন মানুষ ছিলেন। তাঁরও ভুল-ত্রুটি আছে। তবুও বলতে হয়, আল্লাহর শপথ, আমার চোখ তাঁর মত মহান আর কাউকে দেখেনি। তিনি নিজেও নিজের মত কাউকে পাননি। ইসলামি জ্ঞানের প্রতিটি শাখায় তিনি পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন।’ (আল মু’জামুল মুখতাস: পৃ: ২৫)
আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি বলেন, ‘হাফেজ ইবনু তাইমিয়া (রহ.) এর স্বভাবে কিছুটা রুক্ষতা ও কঠোরতা ছিল। কোনো দিকে ঝুঁকে পড়লে সেদিকে প্রচণ্ডভাবে ঝুঁকে পড়তেন। আর কিছুর পরোয়া করতেন না। কারও সমালোচনা করলেও তীব্র সমালোচনা করতেন। এ স্বভাবের মানুষজন প্রান্তিকতা থেকে বাঁচতে পারেন না। যদিও তিনি উঁচু মাপের পণ্ডিত আলেম ছিলেন।’ (ফয়জুল বারি: ১ / ৫৯)
দাওয়াত রাজনীতি সংগ্রাম
ইবনে তাইমিয়া কেবল একজন চিন্তক ও তাত্ত্বিক আলেমই ছিলেন না, বরং ইসলামের পুনর্জাগরণে তিনি সুদৃঢ় ভূমিকা রাখেন। খাঁটি তাওহিদের প্রচারে, শিরক-কুফর ও নানা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেন। বিশেষত তিনি ভ্রান্ত ও বিদআতপন্থী সুফিদের কট্টর সমালোচনা করেন। শুধু দাওয়াতের ময়দানে থেকেই ক্ষান্ত হননি তিনি। মঙ্গলদের বিরুদ্ধে সরাসরি সশস্ত্র যুদ্ধেও তিনি অংশগ্রহণ করেন। তৎকালীন সিরিয়ার শাসককে সব রকম সহযোগিতা করেন। তাতারদের ইসলামি শাসনের নামে বিকৃত রাজনীতিরও কঠোর সমালোচনা করেন। এ ছাড়া বিভিন্ন বিতর্কে খ্রিষ্টান পাদ্রীদের পরাস্ত করেন।
কারাবরণ ও মৃত্যু
ইবনে তাইমিয়ার স্বাধীনচিন্তা ও আপসহীন মনোভাব এবং ইসলামি সংস্কার প্রচেষ্টার কারণে শাসকগোষ্ঠী ও কিছু আলেম তাঁর বিরোধিতা করেন। ফলে তিনি বেশ কয়েকবার বন্দী হন এবং শেষ জীবনে ২৮ মাস কারাবরণ করেন। ১৩২৮ সালে (৭২৮ হিজরি) দামেস্কের একটি কারাগারে তিনি ইন্তেকাল করেন। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স ছিল ৬৫ বছর। তাঁর জানাজায় বিশাল জনসমাগম হয় এবং লাখো মানুষ তাঁর জন্য দোয়া করেন।

নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৭ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ০১ রজব ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৫ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৬ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৮ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৬ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৮ মিনিট | ০৬: ৩৭ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৮ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

হিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম।
৩০ মার্চ ২০২৫
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
সভায় সভাপতিত্ব করবেন ধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন।
বাংলাদেশের আকাশে কোথাও রজব মাসের চাঁদ দেখা গেলে তা ০২-৪১০৫৩২৯৪, ০২-২২৬৬৪০৫১০ ও ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ টেলিফোন নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক বা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে জানানোর জন্য অনুরোধ জানিয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন।

হিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম।
৩০ মার্চ ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ

শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও জমিনের সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের পালাবদলে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নুর: ৪৪)
ইসলামে সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘একজন সবল ও সুস্থ মুমিন আল্লাহর কাছে দুর্বল মুমিনের চেয়ে অধিক উত্তম ও প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম)। শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই মুমিনের উচিত সতর্ক থাকা। পর্যাপ্ত উষ্ণ কাপড় পরিধান করা, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরকে ইবাদতের উপযোগী রাখা জরুরি।
শীতকালকে মুমিনের ইবাদতের বসন্ত বলা হয়। কেননা এ সময় দিন ছোট হওয়ায় সহজে রোজা রাখা যায় এবং রাত দীর্ঘ হওয়ায় আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
শীতের তীব্রতায় সমাজের অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষগুলো নিদারুণ কষ্টে ভোগে। মুমিনের ইবাদত কেবল নামাজ-রোজায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং আর্তমানবতার সেবাও ইবাদতের অংশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা উপার্জন করো এবং যা আমি তোমাদের জন্য জমিন থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উত্তম বস্তু ব্যয় করো।’ (সুরা বাকারা: ২৬৭)। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষের দুঃখ দূর করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দুঃখ দূর করে দেবেন।’ (জামে তিরমিজি)। তাই সাধ্যানুযায়ী শীতবস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
শীতকাল আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, ধৈর্য, সহমর্মিতা এবং আধ্যাত্মিক উন্নতির শিক্ষা দেয়। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই ঋতুকে অবহেলায় না কাটিয়ে ইবাদত, আর্তমানবতার সেবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে সার্থক করে তোলা।

শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। পবিত্র কোরআনে তিনি ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই আসমান ও জমিনের সৃষ্টিতে এবং রাত ও দিনের পালাবদলে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা নুর: ৪৪)
ইসলামে সুস্থতার গুরুত্ব অপরিসীম। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘একজন সবল ও সুস্থ মুমিন আল্লাহর কাছে দুর্বল মুমিনের চেয়ে অধিক উত্তম ও প্রিয়।’ (সহিহ মুসলিম)। শীতকালে শুষ্ক আবহাওয়ায় রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, তাই মুমিনের উচিত সতর্ক থাকা। পর্যাপ্ত উষ্ণ কাপড় পরিধান করা, পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ, বিশুদ্ধ পানি পান এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরকে ইবাদতের উপযোগী রাখা জরুরি।
শীতকালকে মুমিনের ইবাদতের বসন্ত বলা হয়। কেননা এ সময় দিন ছোট হওয়ায় সহজে রোজা রাখা যায় এবং রাত দীর্ঘ হওয়ায় আরামের ঘুম বিসর্জন দিয়ে মহান আল্লাহর সান্নিধ্যে তাহাজ্জুদ আদায় করা সহজ হয়।
শীতের তীব্রতায় সমাজের অসহায় ও ছিন্নমূল মানুষগুলো নিদারুণ কষ্টে ভোগে। মুমিনের ইবাদত কেবল নামাজ-রোজায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং আর্তমানবতার সেবাও ইবাদতের অংশ। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘হে মুমিনগণ, তোমরা যা উপার্জন করো এবং যা আমি তোমাদের জন্য জমিন থেকে উৎপন্ন করেছি, তা থেকে উত্তম বস্তু ব্যয় করো।’ (সুরা বাকারা: ২৬৭)। হাদিসে এসেছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো অভাবী মানুষের দুঃখ দূর করবে, আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার দুঃখ দূর করে দেবেন।’ (জামে তিরমিজি)। তাই সাধ্যানুযায়ী শীতবস্ত্র ও খাদ্য দিয়ে দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানো আমাদের ইমানি দায়িত্ব।
শীতকাল আমাদের স্বাস্থ্য সচেতনতা, ধৈর্য, সহমর্মিতা এবং আধ্যাত্মিক উন্নতির শিক্ষা দেয়। তাই প্রত্যেক মুমিনের উচিত এই ঋতুকে অবহেলায় না কাটিয়ে ইবাদত, আর্তমানবতার সেবা ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যমে সার্থক করে তোলা।

হিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম।
৩০ মার্চ ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৭ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত।
প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ০৬ পৌষ ১৪৩২ বাংলা, ২৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৫: ১৪ মিনিট |
| ফজর | ০৫: ১৫ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৫৭ মিনিট | ০৩: ৪০ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪১ মিনিট | ০৫: ১৫ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ১৭ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৭ মিনিট | ০৫: ১৪ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

হিজরি অষ্টম শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী ইসলামি ব্যক্তিত্ব শাইখুল ইসলাম ইমাম ইবনে তাইমিয়াকে নতুনভাবে পরিচিত করানোর আদৌ কোনো প্রয়োজন নেই। এখন পর্যন্ত যে কজন মনীষী তাঁদের জ্ঞানের বিভায় প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে চলেছেন, তাঁদের মধ্যে তালিকার সর্বাগ্রে থাকবে ইবনে তাইমিয়ার নাম।
৩০ মার্চ ২০২৫
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক বসছে আজ। রোববার (২১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সোয়া ৫টায় (বাদ মাগরিব) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে ১৪৪৭ হিজরি সনের রজব মাসের চাঁদ দেখার সংবাদ পর্যালোচনা ও এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের লক্ষ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হবে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতকাল কেবল আবহাওয়ার একটি পরিবর্তন নয়, বরং এটি মুমিনের শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক প্রশিক্ষণের এক বিশেষ ঋতু। প্রকৃতির এই পরিবর্তন আমাদের মহান আল্লাহর অসীম মহিমা ও শক্তির কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।
১ দিন আগে