
মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেস এক্সের পরবর্তী প্রজন্মের রকেট স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখতে সশরীরে হাজির হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্পেস এক্সের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ উৎক্ষেপণ পর্যবেক্ষণ করেছেন তিনি। এ সময় মাস্ক তাঁর পাশে ছিলেন।
স্থানীয় সময় (১৯ নভেম্বর) মঙ্গলবার সংস্থাটির টেক্সাসের ব্রাউনসভিলের বোকা চিকা লঞ্চ প্যাড থেকে এ রকেট উৎক্ষেপণ করা হয়। প্রায় ৪০০ ফুট (১২২ মিটার) উচ্চতার রকেট সিস্টেমটি নভোচারীদের চাঁদে অবতরণ করানোর এবং মঙ্গলগ্রহে পাঠানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
রকেটের ২৩৩ ফুট (৭১ মিটার) উচ্চতার প্রথম স্তরের বুস্টারের ‘সুপার হেভি’। প্রায় ৪০ মাইল (৬২ কিলোমিটার) উচ্চতায় এর দ্বিতীয় স্তর ‘স্টারশিপ’ থেকে আলাদা হয়ে যায় এটি। এরপর মহাকাশের দিকে যেতে থাকে রকেটটিকে।
স্টারশিপ রকেটের মহাকাশে যাওয়ার পর বুস্টারটি মেক্সিকো উপসাগরে পড়ে যায়। তবে এটি উৎক্ষেপণের টাওয়ারে সংযুক্ত বড় যান্ত্রিক বাহুতে ফিরে আসার কথা ছিল। তবে কিছু ত্রুটির কারণে শেষ মুহূর্তে এটি সাগরে পড়ে যায়।
অপরদিকে মহাকাশে পৃথিবী ঘুরে প্রায় এক ঘণ্টা পরে দিনের বেলায় ভারত মহাসাগরে পড়েছে স্টারশিপ রকেটটি।
মহাকাশে প্রথমবারের মতো অন্তর্নির্মিত ইঞ্জিন পুনরায় সফলভাবে চালু করে রকেটটি। মহাকাশে এভাবে চালক বিহীন রকেটটির ইঞ্জিন চালুর ক্ষেত্রে প্রথমবার সফল হলো স্পেসএক্স।
সোশ্যাল মিডিয়ার এক পোস্টে স্পেসএক্সকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নাসার প্রধান বিল নেলসন। তিনি স্টারশিপের মহাকাশে ইঞ্জিন পুনরায় প্রজ্বলন ‘অরবিটাল ফ্লাইটের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি’ চিহ্নিত করেছে। আগামী জানুয়ারিতে ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণ করার পর প্রেসিডেন্ট অফিস থেকে পদ থেকে সরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
রকেট উৎক্ষেপণের সময় ট্রাম্পের উপস্থিতি মাস্ক সঙ্গে মধ্যের ঘনিষ্ঠতার ইঙ্গিত দেয়। মাস্ক এবারের মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন দেন এবং তার নির্বাচনী প্রচারণায় ১৩০ মিলিয়নেরও বেশি ডলার খরচ করেন। সম্প্রতি ট্রাম্প তাকে তার সম্ভাব্য মন্ত্রিপরিষদে স্থান দিয়েছেন। এর ফলে ইলন মাস্ক ও তার কোম্পানিগুলো লাভবান হতে পারে।
গত ১৩ নভেম্বর ডিপার্টমেন্ট অব গভমেন্ট ইফিশিয়েন্সি নামের নতুন বিভাগে ইলন মাস্কে দায়িত্ব দেন ট্রাম্প। সরকারের বিভিন্ন বিভাগে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় সংকোচনে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন।
মার্কিন ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) কর্তৃক বাণিজ্যিক রকেট উৎক্ষেপণের নিয়ন্ত্রণ মাস্কের জন্য হতাশার কারণ। তিনি অভিযোগ করেছেন, এই সংস্থা মঙ্গলগ্রহে পৌঁছানোর কোম্পানির অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করছে।
তবে রকেটটির এর আগে উৎক্ষেপণের এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে গত মঙ্গলবার স্টারশিপ উৎক্ষেপণের জন্য এফএএ–এর অনুমোদন পেল স্পেসএক্স।
গত মঙ্গলবারের মাস্ক পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের জন্য চারটি মূল লক্ষ্য তালিকাভুক্ত করেন—মহাকাশে থাকা অবস্থায় স্টারশিপের মহাকাশ উপযোগী ইঞ্জিন পুনরায় চালু করা, দিনের বেলা রকেটটিকে সাগরে অবতরণ করানো (অতীতের প্রচেষ্টাগুলো ছিল রাতে), পৃথিবীতে পুনঃপ্রবেশের সময় স্টারশিপকে আরও তীব্র তাপ সহ্য করানো এবং বুস্টারের অবতরণ দ্রুততর করা।
ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে স্পেসএক্স উন্নয়নে দ্রুত অগ্রগতি করবে বলে আশা করছে স্টারশিপ।
ট্রাম্পের দ্বিতীয় প্রশাসনের অধীনে। প্রশাসনের মহাকাশ সংক্রান্ত পরিকল্পনা নাসা-এর আর্টেমিস প্রোগ্রামকে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে চাঁদের পৃষ্ঠে নভোচারীদের আবা পাঠানো হবে। এর পাশাপাশি আরও উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্য হিসেবে মঙ্গলগ্রহে মানুষকে পাঠানো হবে যা ইলন মাস্কের একটি বড় স্বপ্ন।

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেস এক্সের পরবর্তী প্রজন্মের রকেট স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখতে সশরীরে হাজির হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্পেস এক্সের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে এ উৎক্ষেপণ পর্যবেক্ষণ করেছেন তিনি। এ সময় মাস্ক তাঁর পাশে ছিলেন।
স্থানীয় সময় (১৯ নভেম্বর) মঙ্গলবার সংস্থাটির টেক্সাসের ব্রাউনসভিলের বোকা চিকা লঞ্চ প্যাড থেকে এ রকেট উৎক্ষেপণ করা হয়। প্রায় ৪০০ ফুট (১২২ মিটার) উচ্চতার রকেট সিস্টেমটি নভোচারীদের চাঁদে অবতরণ করানোর এবং মঙ্গলগ্রহে পাঠানোর জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
রকেটের ২৩৩ ফুট (৭১ মিটার) উচ্চতার প্রথম স্তরের বুস্টারের ‘সুপার হেভি’। প্রায় ৪০ মাইল (৬২ কিলোমিটার) উচ্চতায় এর দ্বিতীয় স্তর ‘স্টারশিপ’ থেকে আলাদা হয়ে যায় এটি। এরপর মহাকাশের দিকে যেতে থাকে রকেটটিকে।
স্টারশিপ রকেটের মহাকাশে যাওয়ার পর বুস্টারটি মেক্সিকো উপসাগরে পড়ে যায়। তবে এটি উৎক্ষেপণের টাওয়ারে সংযুক্ত বড় যান্ত্রিক বাহুতে ফিরে আসার কথা ছিল। তবে কিছু ত্রুটির কারণে শেষ মুহূর্তে এটি সাগরে পড়ে যায়।
অপরদিকে মহাকাশে পৃথিবী ঘুরে প্রায় এক ঘণ্টা পরে দিনের বেলায় ভারত মহাসাগরে পড়েছে স্টারশিপ রকেটটি।
মহাকাশে প্রথমবারের মতো অন্তর্নির্মিত ইঞ্জিন পুনরায় সফলভাবে চালু করে রকেটটি। মহাকাশে এভাবে চালক বিহীন রকেটটির ইঞ্জিন চালুর ক্ষেত্রে প্রথমবার সফল হলো স্পেসএক্স।
সোশ্যাল মিডিয়ার এক পোস্টে স্পেসএক্সকে অভিনন্দন জানিয়েছেন নাসার প্রধান বিল নেলসন। তিনি স্টারশিপের মহাকাশে ইঞ্জিন পুনরায় প্রজ্বলন ‘অরবিটাল ফ্লাইটের গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি’ চিহ্নিত করেছে। আগামী জানুয়ারিতে ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণ করার পর প্রেসিডেন্ট অফিস থেকে পদ থেকে সরে যাওয়ার কথা রয়েছে।
রকেট উৎক্ষেপণের সময় ট্রাম্পের উপস্থিতি মাস্ক সঙ্গে মধ্যের ঘনিষ্ঠতার ইঙ্গিত দেয়। মাস্ক এবারের মার্কিন নির্বাচনে ট্রাম্পকে সমর্থন দেন এবং তার নির্বাচনী প্রচারণায় ১৩০ মিলিয়নেরও বেশি ডলার খরচ করেন। সম্প্রতি ট্রাম্প তাকে তার সম্ভাব্য মন্ত্রিপরিষদে স্থান দিয়েছেন। এর ফলে ইলন মাস্ক ও তার কোম্পানিগুলো লাভবান হতে পারে।
গত ১৩ নভেম্বর ডিপার্টমেন্ট অব গভমেন্ট ইফিশিয়েন্সি নামের নতুন বিভাগে ইলন মাস্কে দায়িত্ব দেন ট্রাম্প। সরকারের বিভিন্ন বিভাগে অপ্রয়োজনীয় ব্যয় সংকোচনে তিনি দায়িত্ব পালন করবেন।
মার্কিন ফেডারেল অ্যাভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) কর্তৃক বাণিজ্যিক রকেট উৎক্ষেপণের নিয়ন্ত্রণ মাস্কের জন্য হতাশার কারণ। তিনি অভিযোগ করেছেন, এই সংস্থা মঙ্গলগ্রহে পৌঁছানোর কোম্পানির অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করছে।
তবে রকেটটির এর আগে উৎক্ষেপণের এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে গত মঙ্গলবার স্টারশিপ উৎক্ষেপণের জন্য এফএএ–এর অনুমোদন পেল স্পেসএক্স।
গত মঙ্গলবারের মাস্ক পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণের জন্য চারটি মূল লক্ষ্য তালিকাভুক্ত করেন—মহাকাশে থাকা অবস্থায় স্টারশিপের মহাকাশ উপযোগী ইঞ্জিন পুনরায় চালু করা, দিনের বেলা রকেটটিকে সাগরে অবতরণ করানো (অতীতের প্রচেষ্টাগুলো ছিল রাতে), পৃথিবীতে পুনঃপ্রবেশের সময় স্টারশিপকে আরও তীব্র তাপ সহ্য করানো এবং বুস্টারের অবতরণ দ্রুততর করা।
ট্রাম্প প্রশাসনের অধীনে স্পেসএক্স উন্নয়নে দ্রুত অগ্রগতি করবে বলে আশা করছে স্টারশিপ।
ট্রাম্পের দ্বিতীয় প্রশাসনের অধীনে। প্রশাসনের মহাকাশ সংক্রান্ত পরিকল্পনা নাসা-এর আর্টেমিস প্রোগ্রামকে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়ার আশা করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে চাঁদের পৃষ্ঠে নভোচারীদের আবা পাঠানো হবে। এর পাশাপাশি আরও উচ্চাকাঙ্ক্ষী লক্ষ্য হিসেবে মঙ্গলগ্রহে মানুষকে পাঠানো হবে যা ইলন মাস্কের একটি বড় স্বপ্ন।

আদালত আদেশে বলেছে, আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করে আসামিদের আদালতে হাজির নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তাঁরা বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সংস্থা ১৭৮৯-ক্যাপিটালের সমর্থনপুষ্ট বিরল মৃত্তিকা চুম্বক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ভলকান এলিমেন্টস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে ৬২০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া গতকাল শনিবার বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলে তাঁর গোষ্ঠী অস্ত্র ত্যাগ করবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান তুলে ধরেন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত সামরিক হামলার কৌশলকে তুলে ধরে অস্ত্র বিক্রির নজিরবিহীন উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা কোম্পানিগুলো। গত সোম ও মঙ্গলবার তেল আবিবে অনুষ্ঠিত ‘ইসরায়েল ডিফেন্স টেক উইক’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাকিস্তানের সাংবাদিক আহমেদ নুরানি ও জামিল ফারুকী এবং কারাবন্দী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেত্রী সিমাবিয়া তাহিরকে দেশটির সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণার অভিযোগে হওয়া পৃথক মামলায় পলাতক ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ রোববার এক প্রতিবেদনে ডন জানিয়েছে, বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আব্বাস শাহ লিখিত আদেশে ওই তিনজনকে পলাতক ঘোষণা করেন এবং তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন।
লিখিত আদেশে বলা হয়, আসামিদের আদালতে বারবার তলব করা হলেও তাঁরা হাজির হননি।
আদেশ অনুযায়ী, পাকিস্তানের ন্যাশনাল সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনসিসিআইএ) সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর তদন্ত শেষ করে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দিয়েছে। এই তিনজনের বিরুদ্ধে সাইবার অপরাধ ও সংশ্লিষ্ট ধারায় এফআইআর (প্রাথমিক তথ্য বিবরণী) নথিভুক্ত করা হয় এ বছরের জুলাই ও আগস্টে।
আদালত আদেশে বলেছে, আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করে আসামিদের আদালতে হাজির নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তাঁরা বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে পারেন।

পাকিস্তানের সাংবাদিক আহমেদ নুরানি ও জামিল ফারুকী এবং কারাবন্দী ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) নেত্রী সিমাবিয়া তাহিরকে দেশটির সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণার অভিযোগে হওয়া পৃথক মামলায় পলাতক ঘোষণা করা হয়েছে।
আজ রোববার এক প্রতিবেদনে ডন জানিয়েছে, বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ আব্বাস শাহ লিখিত আদেশে ওই তিনজনকে পলাতক ঘোষণা করেন এবং তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির নির্দেশ দেন।
লিখিত আদেশে বলা হয়, আসামিদের আদালতে বারবার তলব করা হলেও তাঁরা হাজির হননি।
আদেশ অনুযায়ী, পাকিস্তানের ন্যাশনাল সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনসিসিআইএ) সংশ্লিষ্ট মামলাগুলোর তদন্ত শেষ করে চার্জশিট (অভিযোগপত্র) জমা দিয়েছে। এই তিনজনের বিরুদ্ধে সাইবার অপরাধ ও সংশ্লিষ্ট ধারায় এফআইআর (প্রাথমিক তথ্য বিবরণী) নথিভুক্ত করা হয় এ বছরের জুলাই ও আগস্টে।
আদালত আদেশে বলেছে, আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করে আসামিদের আদালতে হাজির নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তাঁরা বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে পারেন।

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেস এক্সের পরবর্তী প্রজন্মের রকেট স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখতে সশরীরে হাজির হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২০ নভেম্বর ২০২৪
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সংস্থা ১৭৮৯-ক্যাপিটালের সমর্থনপুষ্ট বিরল মৃত্তিকা চুম্বক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ভলকান এলিমেন্টস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে ৬২০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া গতকাল শনিবার বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলে তাঁর গোষ্ঠী অস্ত্র ত্যাগ করবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান তুলে ধরেন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত সামরিক হামলার কৌশলকে তুলে ধরে অস্ত্র বিক্রির নজিরবিহীন উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা কোম্পানিগুলো। গত সোম ও মঙ্গলবার তেল আবিবে অনুষ্ঠিত ‘ইসরায়েল ডিফেন্স টেক উইক’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সংস্থা ১৭৮৯–ক্যাপিটালের সমর্থনপুষ্ট বিরল মৃত্তিকা চুম্বক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ভলকান এলিমেন্টস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে ৬২০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি নিশ্চিত করেছে। এই খবরটি জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
কোম্পানির বিবৃতি অনুসারে, এই চুক্তিটি মার্কিন সরকার ও রি-এলিমেন্ট টেকনোলজিসের সঙ্গে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের অংশীদারত্বের একটি অংশ। এই অংশীদারত্বের লক্ষ্য হলো চুম্বকের দেশীয় সরবরাহ বাড়ানো ও মজবুত করা।
ট্রাম্প জুনিয়র ২০২৪ সালে ১৭৮৯-ক্যাপিটালের অংশীদার হিসেবে যোগ দেন। ব্লুমবার্গের খবর অনুযায়ী, সংস্থাটি প্রায় তিন মাস আগে ভলকান এলিমেন্টসে বিনিয়োগ করে। এর আগে, আগস্ট মাসে কোম্পানিটি আলটিমিটার ক্যাপিটালের নেতৃত্বে ৬৫ মিলিয়ন ডলারের সিরিজ এ অর্থায়ন ঘোষণা করেছিল।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, এই সরকারি চুক্তিটি পেন্টাগনের স্ট্র্যাটেজিক ক্যাপিটাল অফিসের করা সর্ববৃহৎ চুক্তি। শুধু এই বছরেই ১৭৮৯-ক্যাপিটালের অন্তত চারটি কোম্পানি সরকারি চুক্তি পেয়েছে। সংস্থাটি স্পেসএক্স ও অ্যান্ডুরিলের মতো প্রতিষ্ঠানেরও এক সমর্থক, যারা দীর্ঘদিন ধরে সরকারের কাছে প্রযুক্তি বিক্রি করে চলেছে।
তবে, ভলকান এলিমেন্টস ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের কাছে অস্বীকার করেছে, ট্রাম্প জুনিয়রের এই চুক্তি আলোচনার ক্ষেত্রে কোনো রকম ভূমিকা ছিল না। ট্রাম্প জুনিয়রের এক মুখপাত্রও একই কথা বলেছেন। তার বক্তব্য, ‘১৭৮৯-এর পোর্টফোলিও কোম্পানিগুলোর পক্ষে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় তাঁর (ট্রাম্প জুনিয়রের) কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না।’

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সংস্থা ১৭৮৯–ক্যাপিটালের সমর্থনপুষ্ট বিরল মৃত্তিকা চুম্বক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ভলকান এলিমেন্টস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে ৬২০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি নিশ্চিত করেছে। এই খবরটি জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমস।
কোম্পানির বিবৃতি অনুসারে, এই চুক্তিটি মার্কিন সরকার ও রি-এলিমেন্ট টেকনোলজিসের সঙ্গে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের অংশীদারত্বের একটি অংশ। এই অংশীদারত্বের লক্ষ্য হলো চুম্বকের দেশীয় সরবরাহ বাড়ানো ও মজবুত করা।
ট্রাম্প জুনিয়র ২০২৪ সালে ১৭৮৯-ক্যাপিটালের অংশীদার হিসেবে যোগ দেন। ব্লুমবার্গের খবর অনুযায়ী, সংস্থাটি প্রায় তিন মাস আগে ভলকান এলিমেন্টসে বিনিয়োগ করে। এর আগে, আগস্ট মাসে কোম্পানিটি আলটিমিটার ক্যাপিটালের নেতৃত্বে ৬৫ মিলিয়ন ডলারের সিরিজ এ অর্থায়ন ঘোষণা করেছিল।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমস জানিয়েছে, এই সরকারি চুক্তিটি পেন্টাগনের স্ট্র্যাটেজিক ক্যাপিটাল অফিসের করা সর্ববৃহৎ চুক্তি। শুধু এই বছরেই ১৭৮৯-ক্যাপিটালের অন্তত চারটি কোম্পানি সরকারি চুক্তি পেয়েছে। সংস্থাটি স্পেসএক্স ও অ্যান্ডুরিলের মতো প্রতিষ্ঠানেরও এক সমর্থক, যারা দীর্ঘদিন ধরে সরকারের কাছে প্রযুক্তি বিক্রি করে চলেছে।
তবে, ভলকান এলিমেন্টস ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের কাছে অস্বীকার করেছে, ট্রাম্প জুনিয়রের এই চুক্তি আলোচনার ক্ষেত্রে কোনো রকম ভূমিকা ছিল না। ট্রাম্প জুনিয়রের এক মুখপাত্রও একই কথা বলেছেন। তার বক্তব্য, ‘১৭৮৯-এর পোর্টফোলিও কোম্পানিগুলোর পক্ষে সরকারের সঙ্গে আলোচনায় তাঁর (ট্রাম্প জুনিয়রের) কোনো সংশ্লিষ্টতা ছিল না।’

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেস এক্সের পরবর্তী প্রজন্মের রকেট স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখতে সশরীরে হাজির হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২০ নভেম্বর ২০২৪
আদালত আদেশে বলেছে, আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করে আসামিদের আদালতে হাজির নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তাঁরা বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া গতকাল শনিবার বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলে তাঁর গোষ্ঠী অস্ত্র ত্যাগ করবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান তুলে ধরেন।
৪ ঘণ্টা আগে
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত সামরিক হামলার কৌশলকে তুলে ধরে অস্ত্র বিক্রির নজিরবিহীন উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা কোম্পানিগুলো। গত সোম ও মঙ্গলবার তেল আবিবে অনুষ্ঠিত ‘ইসরায়েল ডিফেন্স টেক উইক’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া গতকাল শনিবার বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলে তাঁর গোষ্ঠী অস্ত্র ত্যাগ করবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান তুলে ধরেন।
খলিল আল-হাইয়া বলেন, ‘আমাদের অস্ত্র দখলদারত্ব ও আগ্রাসনের উপস্থিতির সঙ্গে জড়িত। দখলদারত্ব মিটে গেলেই এই অস্ত্র তুলে দেওয়া হবে রাষ্ট্রের হাতে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অস্ত্রের বিষয়টি এখনো বিভিন্ন উপগোষ্ঠী ও মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে আলোচনায় রয়েছে এবং চুক্তিটি এখনো একেবারে প্রাথমিক স্তরে আছে।’
সাক্ষাৎকারকালে আল-হাইয়া এটাও উল্লেখ করেন, ‘ইসরায়েলি দখলদারদের কিছু বন্দীর লাশের খোঁজে রোববার নতুন এলাকায় প্রবেশ করা হবে।’ অক্টোবরের ১০ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির সময় গাজার মানবিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে আল-হাইয়া অভিযোগ করে বলেন, ইসরায়েল ‘গাজায় প্রয়োজনীয় সামগ্রীর প্রবেশে বাধা দিচ্ছে, যেন আমরা এখনো যুদ্ধের মধ্যে আছি।’
হামাসের এই নেতা বলেন, ‘গাজা ভূখণ্ডে যে পরিমাণ সাহায্য ঢুকছে, তাতে আমরা সন্তুষ্ট নই, আমরা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি।’ স্মরণ রাখা দরকার, হামাস এর আগে অস্ত্র ছাড়তে অস্বীকার করে একে একটি ‘রেডলাইন বা চূড়ান্ত সীমা’ বলে উল্লেখ করেছিল। অন্যদিকে ইসরায়েল গাজায় হামাস ও অন্যান্য ফিলিস্তিনি উপগোষ্ঠীর নিরস্ত্রীকরণকেই গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপের একটি প্রধান শর্ত বলে জোর দিচ্ছে।
এদিকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল-থানি সতর্ক করে বলেছেন, গাজার যুদ্ধবিরতি এক ‘নাজুক মুহূর্তে’ এসে পৌঁছেছে এবং স্থায়ী শান্তির দিকে দ্রুত অগ্রগতি না হলে এটি ভেঙে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। দোহা ফোরামে বক্তৃতাকালে কাতারের প্রধানমন্ত্রী জানান, স্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য স্থিতিশীলতা ও চলাফেরার স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন।
এই সতর্কবার্তা মিসর, কাতার, তুরস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তির ভঙ্গুরতাও তুলে ধরে। যদিও এই যুদ্ধবিরতি প্রথমে লড়াই থামিয়েছিল, কিন্তু হামাসের নিরস্ত্রীকরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ মতপার্থক্যের কারণে এর দ্বিতীয় ধাপের বাস্তবায়ন থমকে গেছে।
নভেম্বরে জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইসরায়েল তার অবস্থান থেকে সরে আসবে এবং গাজা পরিচালিত হবে ‘বোর্ড অব পিস’ নামে একটি অন্তর্বর্তী শাসনকাঠামোর মাধ্যমে। এই পরিকল্পনায় একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের কথাও বলা হয়েছে।
তবে সেই কাঠামোর রূপরেখা এখনো অনিশ্চিত। তাত্ত্বিকভাবে মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই বোর্ডের প্রধান হিসেবে থাকার কথা থাকলেও অন্য সদস্যদের পরিচয় এখনো ঘোষণা করা হয়নি। উপরন্তু খবর আছে যে আরব এবং মুসলিম দেশগুলো স্থিতিশীলতা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়ে দ্বিধা প্রকাশ করেছে। কারণ, তাদের ভয়, এটি ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াইয়ে জড়িয়ে যেতে পারে।

ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া গতকাল শনিবার বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলে তাঁর গোষ্ঠী অস্ত্র ত্যাগ করবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান তুলে ধরেন।
খলিল আল-হাইয়া বলেন, ‘আমাদের অস্ত্র দখলদারত্ব ও আগ্রাসনের উপস্থিতির সঙ্গে জড়িত। দখলদারত্ব মিটে গেলেই এই অস্ত্র তুলে দেওয়া হবে রাষ্ট্রের হাতে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অস্ত্রের বিষয়টি এখনো বিভিন্ন উপগোষ্ঠী ও মধ্যস্থতাকারীদের সঙ্গে আলোচনায় রয়েছে এবং চুক্তিটি এখনো একেবারে প্রাথমিক স্তরে আছে।’
সাক্ষাৎকারকালে আল-হাইয়া এটাও উল্লেখ করেন, ‘ইসরায়েলি দখলদারদের কিছু বন্দীর লাশের খোঁজে রোববার নতুন এলাকায় প্রবেশ করা হবে।’ অক্টোবরের ১০ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া যুদ্ধবিরতির সময় গাজার মানবিক পরিস্থিতি প্রসঙ্গে আল-হাইয়া অভিযোগ করে বলেন, ইসরায়েল ‘গাজায় প্রয়োজনীয় সামগ্রীর প্রবেশে বাধা দিচ্ছে, যেন আমরা এখনো যুদ্ধের মধ্যে আছি।’
হামাসের এই নেতা বলেন, ‘গাজা ভূখণ্ডে যে পরিমাণ সাহায্য ঢুকছে, তাতে আমরা সন্তুষ্ট নই, আমরা মধ্যস্থতাকারীদের কাছে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি।’ স্মরণ রাখা দরকার, হামাস এর আগে অস্ত্র ছাড়তে অস্বীকার করে একে একটি ‘রেডলাইন বা চূড়ান্ত সীমা’ বলে উল্লেখ করেছিল। অন্যদিকে ইসরায়েল গাজায় হামাস ও অন্যান্য ফিলিস্তিনি উপগোষ্ঠীর নিরস্ত্রীকরণকেই গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তির দ্বিতীয় ধাপের একটি প্রধান শর্ত বলে জোর দিচ্ছে।
এদিকে কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল-থানি সতর্ক করে বলেছেন, গাজার যুদ্ধবিরতি এক ‘নাজুক মুহূর্তে’ এসে পৌঁছেছে এবং স্থায়ী শান্তির দিকে দ্রুত অগ্রগতি না হলে এটি ভেঙে পড়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। দোহা ফোরামে বক্তৃতাকালে কাতারের প্রধানমন্ত্রী জানান, স্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য ইসরায়েলি বাহিনীর গাজা থেকে সম্পূর্ণ প্রত্যাহার এবং ফিলিস্তিনিদের জন্য স্থিতিশীলতা ও চলাফেরার স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনা প্রয়োজন।
এই সতর্কবার্তা মিসর, কাতার, তুরস্ক ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় হওয়া চুক্তির ভঙ্গুরতাও তুলে ধরে। যদিও এই যুদ্ধবিরতি প্রথমে লড়াই থামিয়েছিল, কিন্তু হামাসের নিরস্ত্রীকরণের মতো গুরুত্বপূর্ণ মতপার্থক্যের কারণে এর দ্বিতীয় ধাপের বাস্তবায়ন থমকে গেছে।
নভেম্বরে জাতিসংঘ-সমর্থিত একটি পরিকল্পনা অনুযায়ী, ইসরায়েল তার অবস্থান থেকে সরে আসবে এবং গাজা পরিচালিত হবে ‘বোর্ড অব পিস’ নামে একটি অন্তর্বর্তী শাসনকাঠামোর মাধ্যমে। এই পরিকল্পনায় একটি আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েনের কথাও বলা হয়েছে।
তবে সেই কাঠামোর রূপরেখা এখনো অনিশ্চিত। তাত্ত্বিকভাবে মার্কিন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই বোর্ডের প্রধান হিসেবে থাকার কথা থাকলেও অন্য সদস্যদের পরিচয় এখনো ঘোষণা করা হয়নি। উপরন্তু খবর আছে যে আরব এবং মুসলিম দেশগুলো স্থিতিশীলতা রক্ষাকারী বাহিনী নিয়ে দ্বিধা প্রকাশ করেছে। কারণ, তাদের ভয়, এটি ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াইয়ে জড়িয়ে যেতে পারে।

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেস এক্সের পরবর্তী প্রজন্মের রকেট স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখতে সশরীরে হাজির হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২০ নভেম্বর ২০২৪
আদালত আদেশে বলেছে, আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করে আসামিদের আদালতে হাজির নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তাঁরা বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সংস্থা ১৭৮৯-ক্যাপিটালের সমর্থনপুষ্ট বিরল মৃত্তিকা চুম্বক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ভলকান এলিমেন্টস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে ৬২০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত সামরিক হামলার কৌশলকে তুলে ধরে অস্ত্র বিক্রির নজিরবিহীন উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা কোম্পানিগুলো। গত সোম ও মঙ্গলবার তেল আবিবে অনুষ্ঠিত ‘ইসরায়েল ডিফেন্স টেক উইক’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে...
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত সামরিক হামলার কৌশলকে তুলে ধরে অস্ত্র বিক্রির নজিরবিহীন উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা কোম্পানিগুলো। গত সোম ও মঙ্গলবার তেল আবিবে অনুষ্ঠিত ‘ইসরায়েল ডিফেন্স টেক উইক’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে ইউরোপ ও এশিয়ার কয়েক ডজন দেশের সামরিক প্রতিনিধিদের কাছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়।
তেল আবিব ইউনিভার্সিটি এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত এই ইভেন্টটিতে অংশগ্রহণকারী ছিল ২ হাজারের বেশি। এর মধ্যে বিভিন্ন দেশের সামরিক ও সরকারি প্রতিনিধিরাও ছিলেন। দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রদর্শনীতে অন্তত একটি ভিডিও দেখানো হয়, যেখানে গাজার একটি ভবনে দুটি ইসরায়েলি ড্রোন আঘাত হানার পর ধ্বংসের চিত্র দেখা যায়। অর্থাৎ, গাজা যুদ্ধে এই অস্ত্রগুলোর কার্যকারিতাকেই মূল বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
চলমান গাজা সংঘাতের পটভূমিতে এই অস্ত্র প্রদর্শনী আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েল গাজায় যে সামরিক অভিযান শুরু করে, তাতে এখন পর্যন্ত ৭০ হাজার ১০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। অসংখ্য মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ, বিশ্বনেতা ও জাতিসংঘ এই যুদ্ধকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যায়িত করেছে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এখনো প্রতিদিন মানুষ মারছে।
তবে এসব আন্তর্জাতিক নিন্দা সত্ত্বেও প্রদর্শনীতে উজবেকিস্তান, সিঙ্গাপুর ও ভারতের মতো এশীয় দেশগুলোর পাশাপাশি ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। যদিও এসব দেশের অনেকগুলোই প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করে। তাদের এই অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে থাকা ইউরোপীয় দেশগুলোর দ্বিচারিতাকেও উন্মোচিত করেছে।
যুক্তরাজ্য সরকার গাজায় চলমান হামলার কারণে লন্ডনে অনুষ্ঠেয় দেশের শীর্ষস্থানীয় অস্ত্র প্রদর্শনীতে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের যোগদানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। অথচ গত সপ্তাহে ব্রিটিশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা তেল আবিবের এই প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন এবং গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ব্যবহৃত সামরিক প্রযুক্তি খতিয়ে দেখেন। ব্রিটিশ দূতাবাস তাদের কর্মকর্তাদের উপস্থিতির বিষয়টি ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে নিশ্চিত করেছে।
আরেকটি উদাহরণ হলো নরওয়ে। গত আগস্টে নরওয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলি ব্যাংক ও আমেরিকান নির্মাণ সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক ক্যাটারপিলার ইনকরপোরেশন থেকে বিনিয়োগ তুলে নেয়। নরওয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন বিশ্বের বৃহত্তম সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের (১.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার) কার্যনির্বাহী বোর্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ক্যাটারপিলারের মতো সংস্থাগুলো ‘যুদ্ধ ও সংঘাত পরিস্থিতিতে মানুষের অধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনে অবদান রাখছে’। তবুও নরওয়ের সরকারি কর্মকর্তারা এই অস্ত্র প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন।
গাজা যুদ্ধের কারণে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা তলানিতে ঠেকেছে। জুন মাসে প্রকাশিত মার্কিন জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ইতালি থেকে জাপান পর্যন্ত বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের এখন ইসরায়েল সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা রয়েছে। আমেরিকাতেও, বিশেষ করে তরুণ রিপাবলিকান ভোটারদের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি বিরূপ মনোভাব বাড়ছে।
তবে সরকার পর্যায়ে এই জনপ্রিয়তার পতন অস্ত্র বিক্রিতে কোনো প্রভাব ফেলেনি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দেশটির অস্ত্র রপ্তানি সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে, যার মূল্যমান ১৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। মন্ত্রণালয় জুনে এক বিবৃতিতে জানায়, গাজা যুদ্ধের ‘অর্জন’ এই চাহিদা বাড়াতে সহায়তা করেছে।
গত বছর মোট রপ্তানির ৫৪ শতাংশই কিনেছে ইউরোপীয় দেশগুলো। এ ছাড়া, আব্রাহাম অ্যাকর্ডস স্বাক্ষরকারী আরব দেশগুলোতেও বিক্রি বেড়েছে, যা ২০২৩ সালের ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে গত বছর ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
সাম্প্রতিক মেগা-ডিলগুলোর মধ্যে রয়েছে জার্মানির সঙ্গে অ্যারো ৩ দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ৪ বিলিয়ন ইউরোর (৪.৬ বিলিয়ন ডলার) চুক্তি। ইসরায়েলের ইতিহাসে বৃহত্তম প্রতিরক্ষা রপ্তানি চুক্তি এটি। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো ইসরায়েল থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র কিনছে। জুলাই মাসে রোমানিয়া ইসরায়েলের রাফায়েল থেকে ২ বিলিয়ন ডলারের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনার ঘোষণা দেয়। এমনকি গ্রিসও তুরস্কের সঙ্গে উত্তেজনার অজুহাতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি ঐতিহাসিক নৈকট্য থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েলের সামরিক সরঞ্জাম কিনছে। গ্রিক পার্লামেন্ট সম্প্রতি ইসরায়েলের কাছ থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ৩৬টি পিইউএলএস রকেট আর্টিলারি সিস্টেম কেনার অনুমোদন দিয়েছে।

গাজায় ফিলিস্তিনিদের ওপর অব্যাহত সামরিক হামলার কৌশলকে তুলে ধরে অস্ত্র বিক্রির নজিরবিহীন উদ্যোগ নিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা কোম্পানিগুলো। গত সোম ও মঙ্গলবার তেল আবিবে অনুষ্ঠিত ‘ইসরায়েল ডিফেন্স টেক উইক’ শীর্ষক প্রদর্শনীতে ইউরোপ ও এশিয়ার কয়েক ডজন দেশের সামরিক প্রতিনিধিদের কাছে অত্যাধুনিক সামরিক সরঞ্জাম প্রদর্শন করা হয়।
তেল আবিব ইউনিভার্সিটি এবং ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত এই ইভেন্টটিতে অংশগ্রহণকারী ছিল ২ হাজারের বেশি। এর মধ্যে বিভিন্ন দেশের সামরিক ও সরকারি প্রতিনিধিরাও ছিলেন। দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুযায়ী, প্রদর্শনীতে অন্তত একটি ভিডিও দেখানো হয়, যেখানে গাজার একটি ভবনে দুটি ইসরায়েলি ড্রোন আঘাত হানার পর ধ্বংসের চিত্র দেখা যায়। অর্থাৎ, গাজা যুদ্ধে এই অস্ত্রগুলোর কার্যকারিতাকেই মূল বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
চলমান গাজা সংঘাতের পটভূমিতে এই অস্ত্র প্রদর্শনী আন্তর্জাতিক মহলে তীব্র বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর ইসরায়েল গাজায় যে সামরিক অভিযান শুরু করে, তাতে এখন পর্যন্ত ৭০ হাজার ১০০-এরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। অসংখ্য মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ, বিশ্বনেতা ও জাতিসংঘ এই যুদ্ধকে ‘গণহত্যা’ বলে আখ্যায়িত করেছে। ইসরায়েলি যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে এখনো প্রতিদিন মানুষ মারছে।
তবে এসব আন্তর্জাতিক নিন্দা সত্ত্বেও প্রদর্শনীতে উজবেকিস্তান, সিঙ্গাপুর ও ভারতের মতো এশীয় দেশগুলোর পাশাপাশি ইউরোপের বেশ কয়েকটি দেশের প্রতিনিধিরা অংশ নেন। যদিও এসব দেশের অনেকগুলোই প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করে। তাদের এই অংশগ্রহণ আন্তর্জাতিক সমালোচনার মুখে থাকা ইউরোপীয় দেশগুলোর দ্বিচারিতাকেও উন্মোচিত করেছে।
যুক্তরাজ্য সরকার গাজায় চলমান হামলার কারণে লন্ডনে অনুষ্ঠেয় দেশের শীর্ষস্থানীয় অস্ত্র প্রদর্শনীতে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের যোগদানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। অথচ গত সপ্তাহে ব্রিটিশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা তেল আবিবের এই প্রদর্শনী পরিদর্শন করেন এবং গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় ব্যবহৃত সামরিক প্রযুক্তি খতিয়ে দেখেন। ব্রিটিশ দূতাবাস তাদের কর্মকর্তাদের উপস্থিতির বিষয়টি ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে নিশ্চিত করেছে।
আরেকটি উদাহরণ হলো নরওয়ে। গত আগস্টে নরওয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে ইসরায়েলি ব্যাংক ও আমেরিকান নির্মাণ সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক ক্যাটারপিলার ইনকরপোরেশন থেকে বিনিয়োগ তুলে নেয়। নরওয়ে সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন বিশ্বের বৃহত্তম সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের (১.৯ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার) কার্যনির্বাহী বোর্ডের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ক্যাটারপিলারের মতো সংস্থাগুলো ‘যুদ্ধ ও সংঘাত পরিস্থিতিতে মানুষের অধিকারের গুরুতর লঙ্ঘনে অবদান রাখছে’। তবুও নরওয়ের সরকারি কর্মকর্তারা এই অস্ত্র প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন।
গাজা যুদ্ধের কারণে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক জনপ্রিয়তা তলানিতে ঠেকেছে। জুন মাসে প্রকাশিত মার্কিন জরিপ সংস্থা পিউ রিসার্চের একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে, ইতালি থেকে জাপান পর্যন্ত বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের এখন ইসরায়েল সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা রয়েছে। আমেরিকাতেও, বিশেষ করে তরুণ রিপাবলিকান ভোটারদের মধ্যে ইসরায়েলের প্রতি বিরূপ মনোভাব বাড়ছে।
তবে সরকার পর্যায়ে এই জনপ্রিয়তার পতন অস্ত্র বিক্রিতে কোনো প্রভাব ফেলেনি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে দেশটির অস্ত্র রপ্তানি সর্বকালের সর্বোচ্চ উচ্চতায় পৌঁছেছে, যার মূল্যমান ১৪ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার। মন্ত্রণালয় জুনে এক বিবৃতিতে জানায়, গাজা যুদ্ধের ‘অর্জন’ এই চাহিদা বাড়াতে সহায়তা করেছে।
গত বছর মোট রপ্তানির ৫৪ শতাংশই কিনেছে ইউরোপীয় দেশগুলো। এ ছাড়া, আব্রাহাম অ্যাকর্ডস স্বাক্ষরকারী আরব দেশগুলোতেও বিক্রি বেড়েছে, যা ২০২৩ সালের ৩ শতাংশ থেকে বেড়ে গত বছর ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
সাম্প্রতিক মেগা-ডিলগুলোর মধ্যে রয়েছে জার্মানির সঙ্গে অ্যারো ৩ দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ৪ বিলিয়ন ইউরোর (৪.৬ বিলিয়ন ডলার) চুক্তি। ইসরায়েলের ইতিহাসে বৃহত্তম প্রতিরক্ষা রপ্তানি চুক্তি এটি। এ ছাড়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মধ্য ও পূর্ব ইউরোপের দেশগুলো ইসরায়েল থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র কিনছে। জুলাই মাসে রোমানিয়া ইসরায়েলের রাফায়েল থেকে ২ বিলিয়ন ডলারের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কেনার ঘোষণা দেয়। এমনকি গ্রিসও তুরস্কের সঙ্গে উত্তেজনার অজুহাতে ফিলিস্তিনিদের প্রতি ঐতিহাসিক নৈকট্য থাকা সত্ত্বেও ইসরায়েলের সামরিক সরঞ্জাম কিনছে। গ্রিক পার্লামেন্ট সম্প্রতি ইসরায়েলের কাছ থেকে ৭৫০ মিলিয়ন ডলারের ৩৬টি পিইউএলএস রকেট আর্টিলারি সিস্টেম কেনার অনুমোদন দিয়েছে।

মার্কিন প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ সংস্থা স্পেস এক্সের পরবর্তী প্রজন্মের রকেট স্টারশিপের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখতে সশরীরে হাজির হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
২০ নভেম্বর ২০২৪
আদালত আদেশে বলেছে, আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করে আসামিদের আদালতে হাজির নিশ্চিত করতে হবে, যাতে তাঁরা বিচারপ্রক্রিয়ার মুখোমুখি হতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ছেলে ডোনাল্ড ট্রাম্প জুনিয়রের ভেঞ্চার ক্যাপিটাল সংস্থা ১৭৮৯-ক্যাপিটালের সমর্থনপুষ্ট বিরল মৃত্তিকা চুম্বক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ভলকান এলিমেন্টস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিভাগ থেকে ৬২০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি নিশ্চিত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে
ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের গাজা অঞ্চলের প্রধান খলিল আল-হাইয়া গতকাল শনিবার বলেছেন, ইসরায়েলি দখলদারত্ব শেষ হলে তাঁর গোষ্ঠী অস্ত্র ত্যাগ করবে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই অবস্থান তুলে ধরেন।
৪ ঘণ্টা আগে