অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গতকাল রোববার তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনের দুটি মামলা নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাতিল করেছেন। এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় দেশটির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচারের গর্ভপাত হয়েছে। অর্থাৎ, ন্যায়বিচার অপমানিত হয়েছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হান্টার বাইডেন কর ফাঁকি-সংক্রান্ত একটি অপরাধ স্বীকার করেছিলেন এবং আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কিত অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। ট্রাম্প এই সিদ্ধান্তকে ‘ন্যায়বিচারের গর্ভপাত’ বলে উল্লেখ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি ২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলার অভিযোগে কারাগারে থাকা ব্যক্তিদের দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, ‘জো বাইডেনের দেওয়া ক্ষমার আওতায় কি হান্টারের পাশাপাশি (২০২০ সালের) ৬ জানুয়ারির বন্দীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যারা বছরের পর বছর ধরে কারাবন্দী? এটি কি ন্যায়বিচারের অপব্যবহার নয়?’
এই প্রতিক্রিয়া জানানোর আগে ট্রাম্প একাধিকবার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসলে হান্টার বাইডেনকে ক্ষমা করা হলে তিনি বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে পারেন। অক্টোবরে কনজারভেটিভ রেডিও উপস্থাপক হিউ হিউইটের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, হান্টার বাইডেনের ক্ষমার বিষয়টি তিনি বাতিল করে দেবেন না।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘দেখুন, জো বাইডেনের মতো আমি নই। তাঁরা আমার সঙ্গে যেভাবে নিষ্ঠুর আচরণ করেছে...এবং হান্টার খারাপ ছেলে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। সে খারাপ কাজ করেছে। শুধু সেই ল্যাপটপ ফ্রম হেলটা দেখলেই হবে। কিন্তু আমি মনে করি, এটা আমাদের দেশের জন্য খুবই খারাপ।
উল্লেখ্য, চলতি মাসেই কর ফাঁকি-সংক্রান্ত মিথ্যা বিবৃতি এবং অস্ত্র মামলায় হান্টার বাইডেনের সাজা হওয়ার কথা ছিল। সেপ্টেম্বরে তিনি স্বীকার করেছিলেন, তিনি ১৪ লাখ ডলার ট্যাক্স পরিশোধে ব্যর্থ হয়েছিলেন। কারণ, সে সময় তিনি মাদক, যৌনকর্মী এবং বিলাসবহুল সামগ্রী কিনতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছিলেন। কর ফাঁকির মামলায় ১৬ ডিসেম্বর হান্টারের সাজা ঘোষণার কথা ছিল।
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন গতকাল রোববার তাঁর ছেলে হান্টার বাইডেনের দুটি মামলা নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে বাতিল করেছেন। এই সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়ায় দেশটির নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এর মধ্য দিয়ে ন্যায়বিচারের গর্ভপাত হয়েছে। অর্থাৎ, ন্যায়বিচার অপমানিত হয়েছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
হান্টার বাইডেন কর ফাঁকি-সংক্রান্ত একটি অপরাধ স্বীকার করেছিলেন এবং আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কিত অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হয়েছিলেন। ট্রাম্প এই সিদ্ধান্তকে ‘ন্যায়বিচারের গর্ভপাত’ বলে উল্লেখ করেছেন। একই সঙ্গে তিনি ২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটল হিলে হামলার অভিযোগে কারাগারে থাকা ব্যক্তিদের দিকে ইঙ্গিত করেছেন।
নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে ট্রাম্প বলেছেন, ‘জো বাইডেনের দেওয়া ক্ষমার আওতায় কি হান্টারের পাশাপাশি (২০২০ সালের) ৬ জানুয়ারির বন্দীদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যারা বছরের পর বছর ধরে কারাবন্দী? এটি কি ন্যায়বিচারের অপব্যবহার নয়?’
এই প্রতিক্রিয়া জানানোর আগে ট্রাম্প একাধিকবার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, তিনি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসলে হান্টার বাইডেনকে ক্ষমা করা হলে তিনি বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে পারেন। অক্টোবরে কনজারভেটিভ রেডিও উপস্থাপক হিউ হিউইটের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, হান্টার বাইডেনের ক্ষমার বিষয়টি তিনি বাতিল করে দেবেন না।
ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘দেখুন, জো বাইডেনের মতো আমি নই। তাঁরা আমার সঙ্গে যেভাবে নিষ্ঠুর আচরণ করেছে...এবং হান্টার খারাপ ছেলে, এতে কোনো সন্দেহ নেই। সে খারাপ কাজ করেছে। শুধু সেই ল্যাপটপ ফ্রম হেলটা দেখলেই হবে। কিন্তু আমি মনে করি, এটা আমাদের দেশের জন্য খুবই খারাপ।
উল্লেখ্য, চলতি মাসেই কর ফাঁকি-সংক্রান্ত মিথ্যা বিবৃতি এবং অস্ত্র মামলায় হান্টার বাইডেনের সাজা হওয়ার কথা ছিল। সেপ্টেম্বরে তিনি স্বীকার করেছিলেন, তিনি ১৪ লাখ ডলার ট্যাক্স পরিশোধে ব্যর্থ হয়েছিলেন। কারণ, সে সময় তিনি মাদক, যৌনকর্মী এবং বিলাসবহুল সামগ্রী কিনতে বিপুল অর্থ ব্যয় করছিলেন। কর ফাঁকির মামলায় ১৬ ডিসেম্বর হান্টারের সাজা ঘোষণার কথা ছিল।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল মঙ্গলবার জানিয়েছেন, তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে যেকোনো সময় দেখা করতে প্রস্তুত। তবে একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, পুতিন যদি ইউক্রেন ইস্যুতে আলোচনার টেবিলে না আসেন, তাহলে রাশিয়ার বিরুদ্ধে অতিরিক্ত নিষেধাজ্ঞা আরোপের...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের প্রথম দিনেই নির্বাহী আদেশ জারি করে অভিবাসীদের ওপর খড়গহস্ত হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর গৃহীত সিদ্ধান্তের প্রভাব পড়তে পারে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানরত অনেক ভারতীয়র ওপর। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনুমান করা হচ্ছে, প্রায় ১৮ হাজার
২ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার রাজধানী জাকার্তার সরকারি পুরুষ কর্মচারীদের জন্য বহুবিবাহ নিয়ে একটি সাম্প্রতিক ডিক্রি নতুন করে বিতর্ক উসকে দিয়েছে। তবে সমালোচকেরা বহুবিবাহকে পুরোপুরি নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন। কারণ তারা মনে করেন, এটি নারীদের প্রতি বৈষম্যমূলক এবং ক্ষতিকর।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ওভাল অফিসে রেজোলিউট ডেস্কে বসে নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করছিলেন, তখন এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা ঘটে। ট্রাম্প রেজোলিউট ডেস্কের ড্রয়ার খুলে তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেনের রেখে যাওয়া একটি চিঠি খুঁজে পান। চিঠিটি একটি সাদা খামে ছিল, যেখানে লেখা ছিল ‘৪৭’।
১২ ঘণ্টা আগে