অনলাইন ডেস্ক
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসন বিদায়ের আগে মিত্র দেশগুলোর কাছে অস্ত্র বিক্রির অনুমোদনের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। সর্বশেষ তাইওয়ানের জন্য ৩৮ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা (ডিএসসিএ) জানিয়েছে, ২০২৫ সাল থেকে তাইওয়ানে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানসহ রাডার সিস্টেমের খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহ শুরু হবে। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত এই বিক্রয় প্রস্তাব তাইওয়ানের নিরাপত্তা জোরদারে সহায়তা করবে।
এর আগে ইউক্রেন ও ইসরায়েলকেও সামরিক সহায়তা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। ইউক্রেনকে প্রায় ১২০ কোটি ডলারের সামরিক প্যাকেজ দেওয়া হয়, যাতে সামরিক যান, ড্রোন ও প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। ইসরায়েলের জন্যও ৫০০ কোটি ডলারের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা অনুমোদন করা হয়, যা মূলত আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার জন্য।
তবে সর্বশেষ তাইওয়ানের জন্য এই অস্ত্র চুক্তি চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে উত্তেজনা আরও বাড়াবে বলে মনে করা হচ্ছে। স্ব-শাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে চীন। দীর্ঘদিন ধরে তারা তাইওয়ানের কাছে মার্কিন অস্ত্র বিক্রির বিরোধিতা করে আসছে।
এদিকে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই চিংতে আজ শনিবার প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মিত্র দেশগুলোর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন। তাঁর সফরে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই ও গুয়ামে যাত্রাবিরতি থাকবে বলে জানানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় চীন ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাইওয়ানের নেতাদের যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রাবিরতির নিন্দা জানিয়ে ওয়াশিংটনকে একীকরণে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এটি নিয়মিত ও অনানুষ্ঠানিক যাত্রাবিরতি। একে রাজনৈতিক উসকানির অজুহাত হিসেবে দেখার যৌক্তিকতা নেই।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসনের মেয়াদে এটি তাদের ১৮তম অস্ত্র চুক্তি। গত মাসেও তাইওয়ানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ২০০ কোটি ডলারের একটি অস্ত্র প্যাকেজ অনুমোদন করেছিল।
চীনের সামরিক তৎপরতা বাড়ার প্রেক্ষাপটে তাইওয়ান জানিয়েছে, তারা প্রতিরক্ষা শক্তি বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শনিবার তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮টি চীনা যুদ্ধবিমান, সাতটি যুদ্ধজাহাজ ও দুটি বেলুন তাদের আকাশসীমায় শনাক্ত করা হয়েছে।
প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসন বিদায়ের আগে মিত্র দেশগুলোর কাছে অস্ত্র বিক্রির অনুমোদনের ধারাবাহিকতা বজায় রেখেছে। সর্বশেষ তাইওয়ানের জন্য ৩৮ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা (ডিএসসিএ) জানিয়েছে, ২০২৫ সাল থেকে তাইওয়ানে এফ-১৬ যুদ্ধবিমানসহ রাডার সিস্টেমের খুচরা যন্ত্রাংশ সরবরাহ শুরু হবে। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত এই বিক্রয় প্রস্তাব তাইওয়ানের নিরাপত্তা জোরদারে সহায়তা করবে।
এর আগে ইউক্রেন ও ইসরায়েলকেও সামরিক সহায়তা দিয়েছে বাইডেন প্রশাসন। ইউক্রেনকে প্রায় ১২০ কোটি ডলারের সামরিক প্যাকেজ দেওয়া হয়, যাতে সামরিক যান, ড্রোন ও প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। ইসরায়েলের জন্যও ৫০০ কোটি ডলারের প্রতিরক্ষা সহযোগিতা অনুমোদন করা হয়, যা মূলত আয়রন ডোম ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার জন্য।
তবে সর্বশেষ তাইওয়ানের জন্য এই অস্ত্র চুক্তি চীনের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে উত্তেজনা আরও বাড়াবে বলে মনে করা হচ্ছে। স্ব-শাসিত তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে চীন। দীর্ঘদিন ধরে তারা তাইওয়ানের কাছে মার্কিন অস্ত্র বিক্রির বিরোধিতা করে আসছে।
এদিকে তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম লাই চিংতে আজ শনিবার প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মিত্র দেশগুলোর উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছেন। তাঁর সফরে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই ও গুয়ামে যাত্রাবিরতি থাকবে বলে জানানো হয়েছে। তবে এ ঘটনায় চীন ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাইওয়ানের নেতাদের যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রাবিরতির নিন্দা জানিয়ে ওয়াশিংটনকে একীকরণে সহায়তার আহ্বান জানিয়েছে। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এটি নিয়মিত ও অনানুষ্ঠানিক যাত্রাবিরতি। একে রাজনৈতিক উসকানির অজুহাত হিসেবে দেখার যৌক্তিকতা নেই।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বাইডেন প্রশাসনের মেয়াদে এটি তাদের ১৮তম অস্ত্র চুক্তি। গত মাসেও তাইওয়ানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ২০০ কোটি ডলারের একটি অস্ত্র প্যাকেজ অনুমোদন করেছিল।
চীনের সামরিক তৎপরতা বাড়ার প্রেক্ষাপটে তাইওয়ান জানিয়েছে, তারা প্রতিরক্ষা শক্তি বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শনিবার তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮টি চীনা যুদ্ধবিমান, সাতটি যুদ্ধজাহাজ ও দুটি বেলুন তাদের আকাশসীমায় শনাক্ত করা হয়েছে।
সিরিয়ার বানিয়াস শহরে আলাওয়ি সম্প্রদায়ের ওপর ভয়াবহ গণগত্যা চালিয়েছে সুন্নি নিরাপত্তা বাহিনী। দেশটির নতুন সরকার কর্তৃক পরিচালিত একটি অভিযানে চার দিনে কমপক্ষে ১ হাজার ৪০০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা। এদের মধ্যে বেশিরভাগই সংখ্যালঘু আলাওয়ি সম্প্রদায়ের।
২ ঘণ্টা আগেইরাকি জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এবং আমেরিকার নেতৃত্বাধীন যৌথ বাহিনীর অভিযানে আইএসের এক শীর্ষ নেতা নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, নিহত আইএস নেতার নাম আব্দাল্লাহ মাক্কি মুসলিহ আল-রিফাই ওরফে আবু খাদিজাহ।
৩ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের বিভিন্ন ত্রাণ সংস্থাকে কিছু প্রশ্নপত্র পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এসব প্রশ্নে তাদেরকে ‘মার্কিনবিরোধী’ বিশ্বাস বা সংশ্লিষ্টতা রয়েছে কি না, তা জানাতে বলা হয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড বাজেট (ওএমবি) থেকে পাঠানো ৩৬টি প্রশ্নের একটি ফরম পেয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ আল-হাসাকার বেশ কয়েকটি শহরে অন্তর্বর্তী সংবিধান নিয়ে ব্যাপক বিক্ষোভ করেছে কুর্দি সম্প্রদায়ের লোকজন। গত বৃহস্পতিবার ইসলামি আইনকে প্রধান আইনি ভিত্তি করে অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারা একটি অস্থায়ী সংবিধানে...
৫ ঘণ্টা আগে