অনলাইন ডেস্ক
আহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফলে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়াকে ঐক্যবদ্ধ এবং দেশটির অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের নেতৃত্বে এখন আরও বেশি সক্রিয় হবেন শারা। বৈঠকে ট্রাম্প আরও জানিয়েছেন, তিনি দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পথ খুঁজছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘সিরিয়ায় নতুন সরকার এসেছে। আশা করি, তারা দেশকে স্থিতিশীল ও শান্তি বজায় রাখতে সফল হবে।’
সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে এক আয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমি সিরিয়ার ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেব, যাতে দেশটিকে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের সুযোগ দেওয়া যায়।’ এ সময় তিনি আহমেদ আল-শারারও প্রশংসা করেন।
২০২৪ সালে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে ইসলামপন্থী যোদ্ধাদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করেন শারা। তখন রাশিয়া ও ইরান অন্য যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত থাকায় মিত্রহীন হয়ে পড়েন আসাদ। ফলে আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি শারাকে। তবে এই যুদ্ধ ছিল প্রায় এক যুগের। আহমেদ আল-শারা বলেন, আসাদের পতন ছিল ‘আল্লাহপ্রদত্ত বিজয়’।
একসময় ‘আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি’ নামে পরিচিত আল-শারা ছিলেন নুসরা ফ্রন্টের প্রধান। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে আল-কায়েদার অফিশিয়াল শাখা হিসেবেই এই গোষ্ঠীর আবির্ভাব। ২০১৬ সালে তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন এবং ধীরে ধীরে নিজেকে সিরিয়ার বিপ্লবের অংশ হিসেবে তুলে ধরেন।
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দামেস্কে প্রবেশের পর থেকে আল-শারা প্রেসিডেন্ট হয়ে স্যুট-টাই পরতে শুরু করেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন, আসাদের দমনমূলক শাসনের পরিবর্তে তিনি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলবেন।
তিনি সিরিয়াকে একত্র করা, নিষেধাজ্ঞার কবল থেকে অর্থনীতি উদ্ধার করা এবং অস্ত্রধারীদের রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনার অঙ্গীকার করেন। তুরস্ক, সৌদি আরব ও কাতার তাঁর প্রশাসনকে সমর্থন দিলেও বাস্তবতা বলছে, অস্ত্রধারী গোষ্ঠীগুলো এখনো স্বতন্ত্রভাবে সক্রিয়, নিষেধাজ্ঞা বহাল আছে। এ ছাড়া সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সংখ্যালঘুদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি করেছে।
ইসরায়েল দাবি করেছে, আল-শারা এখনো একজন জিহাদি। দেশটি দক্ষিণ সিরিয়াকে শারার বাহিনীর জন্য নিষিদ্ধ অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে। ২ মে দামেস্কে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে এক হামলার মাধ্যমে ইসরায়েল বার্তা দিয়েছে, তারা সিরিয়ার দক্ষিণে সেনা মোতায়েন ও ড্রুজ সংখ্যালঘুদের জন্য হুমকি সহ্য করবে না।
চলতি বছরের মার্চে উপকূলীয় অঞ্চলে আসাদপন্থীদের হামলার পর পাল্টা প্রতিশোধে শারার ইসলামপন্থী যোদ্ধারা আলাওয়ি সম্প্রদায়ের শত শত মানুষকে হত্যা করে। এতে তাঁর ইসলামপন্থী অতীত ও জিহাদি শিকড় নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়। প্রশ্ন ওঠে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়েও।
তবে সাংবাদিকেরা যখন তাঁকে প্রশ্ন করেন, সিরিয়ায় শরিয়াহ্ আইন প্রয়োগ করা হবে কি না; এর উত্তরে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন বিশেষজ্ঞরা। তবে অস্থায়ী সংবিধানে শরিয়াহ্ আইনের ভূমিকা জোরদার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শারা বলেন, ‘এই প্রাসাদে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে। অবাক হই, এই প্রাসাদের প্রতিটি কোণ থেকে নির্গত হয়েছে সমাজের ওপর অমানবিকতা ও দমন-পীড়ন!’
সৌদি আরবে জন্ম নেওয়া শারা শৈশবের কিছু সময় সেখানে কাটানোর পর সিরিয়ায় চলে আসেন। তাঁর পিতা ছিলেন একজন আরব জাতীয়তাবাদী, যা শারার রাজনৈতিক ইসলামি ভাবধারার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
২০০০ সালে দ্বিতীয় ফিলিস্তিনি ইন্তিফিদার সময় শারা ইসলামি জঙ্গিবাদে প্রভাবিত হন। ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সময় তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত হন এবং সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে বন্দী হয়ে বছরখানেক কাটান। এরপর তিনি সিরিয়ায় ফেরেন এবং আল-কায়েদার উপস্থিতি শক্তিশালী করার কাজ পান।
২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে সন্ত্রাসী ঘোষণা করে জানায়, আল-কায়েদা-সম্পর্কিত নুসরা ফ্রন্ট আসাদকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে শরিয়াহ্ভিত্তিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তারা বহু আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে অসংখ্য নিরীহ নাগরিককেও হত্যা করেছে।
সেই বছরই আল জাজিরায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মুখ ঢেকে এবং পেছন ফিরে বসে শারা বলেছিলেন, ‘সিরিয়ায় শরিয়াহ্ আইনের শাসন থাকা উচিত।’
২০২১ সালে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফ্রন্টলাইনে তিনি ক্যামেরার সামনে স্যুট পরে এসে বলেছিলেন, তাঁকে সন্ত্রাসী ঘোষণা করা ছিল অন্যায়। তিনি নিজেকে নিরীহ মানুষ হত্যার বিরোধী বলেও দাবি করেন।
৯/১১ হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শারা বলেন, ‘যদি কেউ বলেন, ওই সময় তিনি খুশি হননি, তাহলে মিথ্যা বলছেন। কারণ, মুসলিম বিশ্ব আমেরিকার জুলুম ও ইসরায়েলপ্রীতির কারণে ক্ষুব্ধ ছিল।’ তবে তিনি বলেন, ‘নিরীহ মানুষ নিহত হওয়ার জন্য অবশ্যই দুঃখ লাগে।’
তিনি আরও বলেন, নুসরা ফ্রন্ট কখনোই পশ্চিমাদের জন্য হুমকি ছিল না। আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও নুসরা ফ্রন্ট ইসলামিক স্টেটের (আইএস) মতো ছিল না।
আহমেদ আল-শারা। একসময়ের আল-কায়েদা জঙ্গি বর্তমানে সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট। বুধবার (স্থানীয় সময়) সৌদি আরবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক তাঁর বিস্ময়কর রাজনৈতিক উত্থানকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। এই বৈঠকেই সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ফলে যুদ্ধবিধ্বস্ত সিরিয়াকে ঐক্যবদ্ধ এবং দেশটির অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের নেতৃত্বে এখন আরও বেশি সক্রিয় হবেন শারা। বৈঠকে ট্রাম্প আরও জানিয়েছেন, তিনি দামেস্কের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার পথ খুঁজছেন।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘সিরিয়ায় নতুন সরকার এসেছে। আশা করি, তারা দেশকে স্থিতিশীল ও শান্তি বজায় রাখতে সফল হবে।’
সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের সঙ্গে এক আয়োজনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘আমি সিরিয়ার ওপর আরোপ করা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নির্দেশ দেব, যাতে দেশটিকে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের সুযোগ দেওয়া যায়।’ এ সময় তিনি আহমেদ আল-শারারও প্রশংসা করেন।
২০২৪ সালে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল থেকে ইসলামপন্থী যোদ্ধাদের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে বাশার আল-আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করেন শারা। তখন রাশিয়া ও ইরান অন্য যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত থাকায় মিত্রহীন হয়ে পড়েন আসাদ। ফলে আসাদকে ক্ষমতাচ্যুত করতে খুব একটা বেগ পেতে হয়নি শারাকে। তবে এই যুদ্ধ ছিল প্রায় এক যুগের। আহমেদ আল-শারা বলেন, আসাদের পতন ছিল ‘আল্লাহপ্রদত্ত বিজয়’।
একসময় ‘আবু মোহাম্মদ আল-জোলানি’ নামে পরিচিত আল-শারা ছিলেন নুসরা ফ্রন্টের প্রধান। সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে আল-কায়েদার অফিশিয়াল শাখা হিসেবেই এই গোষ্ঠীর আবির্ভাব। ২০১৬ সালে তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেন এবং ধীরে ধীরে নিজেকে সিরিয়ার বিপ্লবের অংশ হিসেবে তুলে ধরেন।
২০২৪ সালের ডিসেম্বরে দামেস্কে প্রবেশের পর থেকে আল-শারা প্রেসিডেন্ট হয়ে স্যুট-টাই পরতে শুরু করেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন, আসাদের দমনমূলক শাসনের পরিবর্তে তিনি একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও ন্যায়ভিত্তিক শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলবেন।
তিনি সিরিয়াকে একত্র করা, নিষেধাজ্ঞার কবল থেকে অর্থনীতি উদ্ধার করা এবং অস্ত্রধারীদের রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণে আনার অঙ্গীকার করেন। তুরস্ক, সৌদি আরব ও কাতার তাঁর প্রশাসনকে সমর্থন দিলেও বাস্তবতা বলছে, অস্ত্রধারী গোষ্ঠীগুলো এখনো স্বতন্ত্রভাবে সক্রিয়, নিষেধাজ্ঞা বহাল আছে। এ ছাড়া সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সংখ্যালঘুদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি করেছে।
ইসরায়েল দাবি করেছে, আল-শারা এখনো একজন জিহাদি। দেশটি দক্ষিণ সিরিয়াকে শারার বাহিনীর জন্য নিষিদ্ধ অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে। ২ মে দামেস্কে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদের কাছে এক হামলার মাধ্যমে ইসরায়েল বার্তা দিয়েছে, তারা সিরিয়ার দক্ষিণে সেনা মোতায়েন ও ড্রুজ সংখ্যালঘুদের জন্য হুমকি সহ্য করবে না।
চলতি বছরের মার্চে উপকূলীয় অঞ্চলে আসাদপন্থীদের হামলার পর পাল্টা প্রতিশোধে শারার ইসলামপন্থী যোদ্ধারা আলাওয়ি সম্প্রদায়ের শত শত মানুষকে হত্যা করে। এতে তাঁর ইসলামপন্থী অতীত ও জিহাদি শিকড় নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়। প্রশ্ন ওঠে ধর্মনিরপেক্ষতা ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়েও।
তবে সাংবাদিকেরা যখন তাঁকে প্রশ্ন করেন, সিরিয়ায় শরিয়াহ্ আইন প্রয়োগ করা হবে কি না; এর উত্তরে তিনি বলেন, এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবেন বিশেষজ্ঞরা। তবে অস্থায়ী সংবিধানে শরিয়াহ্ আইনের ভূমিকা জোরদার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শারা বলেন, ‘এই প্রাসাদে আমার দম বন্ধ হয়ে আসে। অবাক হই, এই প্রাসাদের প্রতিটি কোণ থেকে নির্গত হয়েছে সমাজের ওপর অমানবিকতা ও দমন-পীড়ন!’
সৌদি আরবে জন্ম নেওয়া শারা শৈশবের কিছু সময় সেখানে কাটানোর পর সিরিয়ায় চলে আসেন। তাঁর পিতা ছিলেন একজন আরব জাতীয়তাবাদী, যা শারার রাজনৈতিক ইসলামি ভাবধারার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
২০০০ সালে দ্বিতীয় ফিলিস্তিনি ইন্তিফিদার সময় শারা ইসলামি জঙ্গিবাদে প্রভাবিত হন। ২০০৩ সালে ইরাক যুদ্ধের সময় তিনি আল-কায়েদার সঙ্গে যুক্ত হন এবং সেখানে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে বন্দী হয়ে বছরখানেক কাটান। এরপর তিনি সিরিয়ায় ফেরেন এবং আল-কায়েদার উপস্থিতি শক্তিশালী করার কাজ পান।
২০১৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে সন্ত্রাসী ঘোষণা করে জানায়, আল-কায়েদা-সম্পর্কিত নুসরা ফ্রন্ট আসাদকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে শরিয়াহ্ভিত্তিক শাসন প্রতিষ্ঠা করতে চায়। তারা বহু আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে অসংখ্য নিরীহ নাগরিককেও হত্যা করেছে।
সেই বছরই আল জাজিরায় দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মুখ ঢেকে এবং পেছন ফিরে বসে শারা বলেছিলেন, ‘সিরিয়ায় শরিয়াহ্ আইনের শাসন থাকা উচিত।’
২০২১ সালে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফ্রন্টলাইনে তিনি ক্যামেরার সামনে স্যুট পরে এসে বলেছিলেন, তাঁকে সন্ত্রাসী ঘোষণা করা ছিল অন্যায়। তিনি নিজেকে নিরীহ মানুষ হত্যার বিরোধী বলেও দাবি করেন।
৯/১১ হামলার বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে শারা বলেন, ‘যদি কেউ বলেন, ওই সময় তিনি খুশি হননি, তাহলে মিথ্যা বলছেন। কারণ, মুসলিম বিশ্ব আমেরিকার জুলুম ও ইসরায়েলপ্রীতির কারণে ক্ষুব্ধ ছিল।’ তবে তিনি বলেন, ‘নিরীহ মানুষ নিহত হওয়ার জন্য অবশ্যই দুঃখ লাগে।’
তিনি আরও বলেন, নুসরা ফ্রন্ট কখনোই পশ্চিমাদের জন্য হুমকি ছিল না। আল-কায়েদার সঙ্গে সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও নুসরা ফ্রন্ট ইসলামিক স্টেটের (আইএস) মতো ছিল না।
ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ভাষা ও পরিচয়কে ঘিরে উত্তেজনা চলছে, যা সম্প্রতি সহিংসতায় রূপ নিয়েছে। চলতি বছরের এপ্রিলে মহারাষ্ট্র সরকার রাজ্যের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে হিন্দিকে তৃতীয় ভাষা হিসেবে পড়ানো বাধ্যতামূলক করলে এই উত্তেজনার সূত্রপাত হয়।
১৮ মিনিট আগেদক্ষিণ আফগানিস্তানের কান্দাহার শহরের তাপমাত্রা নিয়মিতই ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যায়। কিন্তু গাড়ির ভেতরে থাকা এসি প্রায় সময়ই কাজ করে না বলে অভিযোগ চালকদের। এর বদলে নিজেদের তৈরি কুলার দারুণ কাজের বলে মনে করছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেশন ডাফি বর্তমানে ট্রাম্প প্রশাসনের পরিবহনমন্ত্রী হিসেবে কাজ করছেন। কিন্তু নাসার প্রধানের দায়িত্ব দেওয়ায় ডাফিকে নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। কারণ, তাঁর মহাকাশ-সংক্রান্ত কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই। ডাফি একসময় টিভি অভিনেতা হিসেবেও কাজ করেছেন। ১৯৯৭ সালে এমটিভিতে প্রচারিত ‘দ্য রিয়েল ওয়ার্ল্ড’ রিয়েলিটি শোতে
২ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘ জানিয়েছে, মাত্র ১৬ দিনের ব্যবধানে ইরান থেকে পাঁচ লাখের বেশি আফগানকে ফেরত পাঠানো হয়েছে। ইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতের পর এই বিশালসংখ্যক মানুষকে জোর করে বিতাড়নের ঘটনা ঘটেছে। এটিকে চলতি দশকের অন্যতম বৃহৎ জনসংখ্যা স্থানান্তরের একটি হিসেবে উল্লেখ করেছে জাতিসংঘ।
৩ ঘণ্টা আগে