অনলাইন ডেস্ক
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, দেশটি পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান উত্তেজনা আর বাড়াতে চায় না। তবে দেশের কোনো প্রান্তে যদি আক্রমণ হয়, তার ‘দাঁত ভাঙা’ জবাব দেবে। আজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগছির সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া জয়শঙ্করের বরাতে জানিয়েছে, কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলাকারী ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা’ গুঁড়িয়ে দিতে গতকাল বুধবার ‘সীমান্ত পার হয়ে’ অপারেশন সিঁদুর অভিযান পরিচালনা করে ভারত। তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরে সন্ত্রাসীদের বর্বর হামলা আমাদের সীমান্ত পার হয়ে সন্ত্রাসীদের আস্তানায় হামলা চালাতে বাধ্য করেছে। আমরা কেবল সন্ত্রাসীদের আস্তানা লক্ষ্য করেই এই হামলা চালিয়েছি।’
জয়শঙ্কর আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি আরও খারাপ হোক, এটা আমরা চাই না। তবে যদি আমাদের ওপর সামরিক হামলা হয়, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে তার দাঁত ভাঙা জবাব দেওয়া হবে।’
জয়শঙ্কর বলেন, ‘প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে আমরা ইরানকে আমাদের এই অবস্থানের কথা জানিয়ে রাখছি।’
প্রসঙ্গত, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগছি পূর্বনির্ধারিত সূচিতে ভারত সফর করছেন। গতকাল রাতে তিনি দিল্লি এয়ারপোর্টে অবতরণ করেন।
ভারত স্থানীয় সময় বুধবার ভোরের দিকে পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালায়। এই হামলার কোডনেম বা সাংকেতিক নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারত বলছে, গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারতীয় পর্যটকদের ওপর সন্দেহভাজন বিদ্রোহীদের হামলার জবাবে এই অভিযান চালানো হয়েছে।
এর আগে আজ অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় বৈঠকে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানান, অপারেশন সিঁদুর অভিযানে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বিভিন্ন স্থানে ভারতের হামলায় অন্তত ১০০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। এ সময় তিনিও বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুর’ একটি চলমান অভিযান। এটি এখনো শেষ হয়নি এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান হামলা করলে ভারত কঠিন জবাব দেবে।
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেছেন, দেশটি পাকিস্তানের সঙ্গে চলমান উত্তেজনা আর বাড়াতে চায় না। তবে দেশের কোনো প্রান্তে যদি আক্রমণ হয়, তার ‘দাঁত ভাঙা’ জবাব দেবে। আজ বৃহস্পতিবার (৮ মে) ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগছির সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়া জয়শঙ্করের বরাতে জানিয়েছে, কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলাকারী ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা’ গুঁড়িয়ে দিতে গতকাল বুধবার ‘সীমান্ত পার হয়ে’ অপারেশন সিঁদুর অভিযান পরিচালনা করে ভারত। তিনি বলেন, ‘কাশ্মীরে সন্ত্রাসীদের বর্বর হামলা আমাদের সীমান্ত পার হয়ে সন্ত্রাসীদের আস্তানায় হামলা চালাতে বাধ্য করেছে। আমরা কেবল সন্ত্রাসীদের আস্তানা লক্ষ্য করেই এই হামলা চালিয়েছি।’
জয়শঙ্কর আরও বলেন, ‘পরিস্থিতি আরও খারাপ হোক, এটা আমরা চাই না। তবে যদি আমাদের ওপর সামরিক হামলা হয়, এতে কোনো সন্দেহ নেই যে তার দাঁত ভাঙা জবাব দেওয়া হবে।’
জয়শঙ্কর বলেন, ‘প্রতিবেশী ও বন্ধুপ্রতিম দেশ হিসেবে আমরা ইরানকে আমাদের এই অবস্থানের কথা জানিয়ে রাখছি।’
প্রসঙ্গত, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার মধ্যে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগছি পূর্বনির্ধারিত সূচিতে ভারত সফর করছেন। গতকাল রাতে তিনি দিল্লি এয়ারপোর্টে অবতরণ করেন।
ভারত স্থানীয় সময় বুধবার ভোরের দিকে পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালায়। এই হামলার কোডনেম বা সাংকেতিক নাম দেওয়া হয়েছে ‘অপারেশন সিঁদুর’। ভারত বলছে, গত ২২ এপ্রিল ভারত–নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ভারতীয় পর্যটকদের ওপর সন্দেহভাজন বিদ্রোহীদের হামলার জবাবে এই অভিযান চালানো হয়েছে।
এর আগে আজ অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় বৈঠকে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং জানান, অপারেশন সিঁদুর অভিযানে পাকিস্তান ও পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বিভিন্ন স্থানে ভারতের হামলায় অন্তত ১০০ সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। এ সময় তিনিও বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুর’ একটি চলমান অভিযান। এটি এখনো শেষ হয়নি এবং এর পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তান হামলা করলে ভারত কঠিন জবাব দেবে।
নরওয়ের বাইনেসেট এলাকায় অবস্থিত ত্রনহেইম ফিয়র্ডের তীরে বসবাসকারী ইয়োহান হেলবার্গের জীবনে ঘটেছে অভাবনীয় এক ঘটনা। তাঁর বাড়ির উঠানেই উঠে এসেছে ১৩৫ মিটার দীর্ঘ একটি বিশাল কনটেইনার জাহাজ। কিন্তু এত বড় কাণ্ড ঘটে যাওয়ার পরও গভীর ঘুমে ছিলেন ইয়োহান!
১০ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানকে জঙ্গলের আইনে পরিচালিত দেশ আখ্যা দিয়ে আসিম মুনিরের ‘ফিল্ড মার্শাল’ হওয়া নিয়ে কটাক্ষ করেছেন তেহরিক-ই-ইনসাফের চেয়ারম্যান ইমরান খান। তিনি এক এক্স পোস্টে বলেছেন, ‘দেশ এখন জঙ্গলের আইনে শাসিত হচ্ছে। জঙ্গলে রাজাই মানায়, ফিল্ড মার্শাল নয়।’ পাকিস্তানি দ্য ডনের পোস্ট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেইউক্রেন ও রাশিয়া একে অপরকে ৩৯০ জন করে সেনা ও বেসামরিক নাগরিক হস্তান্তর করেছে। ২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার রুশ আগ্রাসন শুরুর পর দুই দেশের মধ্যে এটাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় বন্দী বিনিময়।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রতীকী ছবিটি ১৯৮৯ সালের ভাগলপুর মুসলিমবিরোধী দাঙ্গার সঙ্গে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়, যেখানে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গায় প্রায় এক হাজার মানুষ নিহত হয়েছিল (যার মধ্যে মুসলমান ছিল ৯০০ জনের মতো)। এর পাশাপাশি বিহারের লগাইন গ্রামে ১১০ জন মুসলিমকে হত্যা করা হয়। পরবর্তীকালে তাদের একটি খামারে পুঁতে ফেলা হয়েছিল
১১ ঘণ্টা আগে