
ডাউনিং স্ট্রিট থেকে যে পাঁচজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুনিরা মির্জা। বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন তিনি। বিরোধী লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পরও ক্ষমা না চাওয়ায় জনসনের ওপর ক্ষুব্ধ তিনি। পদত্যাগপত্রে সে বিষয়টিই স্পষ্ট করে উল্লেখ করেছেন।
১৪ বছর ধরে বরিস জনসনের পাশে ছিলেন মুনিরা মির্জা। লন্ডনের মেয়র, ব্রেক্সিটের শীর্ষ প্রচারক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হওয়ার এই দীর্ঘ যাত্রায় বরিসকে সার্বক্ষণিক সঙ্গ দিয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মোক্ষম পরামর্শের উৎস ছিলেন। সেই সঙ্গে বরিসকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো মেরুদণ্ডও ছিল তাঁর।
এই ঘনিষ্ঠতা ও রাজনৈতিক বুদ্ধিমত্তার কারণে মুনিরা মির্জা ‘বরিসের মস্তিষ্ক’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন। অথচ শৈশব থেকে তারুণ্য পর্যন্ত রক্ষণশীলদের কাছ থেকে একশ হাত দূরে ছিলেন। সক্রিয় কমিউনিস্ট কর্মী ছিলেন তিনি।
ওল্ডহামে বেড়ে ওঠা এক কারখানা শ্রমিকের মেয়ে মুনিরা। এখন তাঁর বয়স ৪৩ বছর। সেই মুনিরা ওল্ড ইটোনিয়ার বরিস জনসনের কাছে একেবারে ভিন্ন পটভূমি নিয়ে এভাবে হাজির হবেন তা হয়তো কেউ কল্পনা করেননি কখনো!
ক্ষমতাবান ব্যক্তির উপদেষ্টা বলতে সাধারণত যে ছবি মানুষের চোখে ভেসে ওঠে মুনিরা তেমনটি ছিলেন না। তিনি অলক্ষ্যে থাকতেই পছন্দ করেন। ডাউনিং স্ট্রিটে পার্টি করা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে থাকা প্রধানমন্ত্রী জনসনের উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পরপরই আলোচনায় এসেছেন মুনিরা মির্জা। জনসনের ঘনিষ্ঠ হলেও তাঁকে নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতেন না তিনি। তবে ২০১৮ সালে জনসনের পক্ষে একটা নিবন্ধ লিখেছিলেন। বোরকা পরা মুসলিম নারীদের ‘ডাক বাক্সের মতো দেখায়’ এমন মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন বরিস জনসন। তাঁর বিরুদ্ধে ‘ইসলামভীতির’ অভিযোগ আনা হয়েছিল।
ওই সময় কনজারভেটিভ পার্টির ওয়েবসাইটে মুনিরা মির্জা লিখেছিলেন, ‘তিনি (বরিস জনসন) ইসলাম এবং ইসলামি সংস্কৃতি সম্পর্কে অনেক বেশি জানেন। যেসব রাজনীতিবিদ এখন তাঁকে আক্রমণ করার জন্য লাইন ধরেছেন তাঁদের চেয়ে এসব বিষয়ে তাঁর জানাশোনা বেশি।’
সম্প্রতি হাউস অব কমনসে স্যার কেয়ার স্টারমারকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী জনসন। তিনি দাবি করেন, পাবলিক প্রসিকিউশনের সাবেক পরিচালক লেবার পার্টির নেতা কেয়ার স্টারমার শিশু যৌন নিপীড়ক স্যার জিমি স্যাভিলের বিচার করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এমন একটা নির্জলা মিথ্যা দাবির পরও জনসন কিন্তু ক্ষমা চাননি। এটি মেনে নিতে পারেননি মুনিরা। এবার আর নিজের বসকে রক্ষা করার মতো কোনো কারণ খুঁজে পাননি তিনি।
পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, ‘এটি রাজনীতির স্বাভাবিক কোনো খোঁচা ছিল না; এটি ছিল শিশু যৌন নির্যাতনের একটি ভয়াবহ মামলার বিষয়ে অনুপযুক্ত এবং পক্ষপাতমূলক বক্তব্য।’
তবে নানামুখী চাপে হতাশায় আচ্ছন্ন জনসনের জন্য অনেক প্রশংসা ও ভালোবাসা যে এখনো পুষে রেখেছেন সেটিও উল্লেখ করেছেন মুনিরা। তিনি লিখেছেন, ‘আপনি অনেক ভালো মানুষ। আপনার অনেক বিরোধী কখনোই সেটা বুঝতে পারবে না। এটা খুবই দুঃখজনক যে আপনি বিরোধী দলের নেতার বিরুদ্ধে একটি কটূক্তিমূলক অভিযোগ করে নিজেকে ছোট করেছেন।’
লকডাউন চলাকালীন পার্টি করা নিয়ে ব্রিটেনজুড়ে চলমান ক্ষোভের মধ্যে ডাউনিং স্ট্রিট থেকে পদত্যাগ করা অন্য জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের তুলনায় মুনিরা মির্জা জনসনের একটু বেশিই ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
ক্ষমতাবান বিশেষ করে রাজনীতিবিদদের সাধারণত নিঃসঙ্গ মানুষ বলেই মনে করা হয়। হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিত্ব হওয়া সত্ত্বেও মুনিরা মির্জার চলে যাওয়া প্রধানমন্ত্রীর জন্য একটি বড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন অনেকে। রাজনীতি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, ডাউনিং স্ট্রিটের একটি রক্ষণশীল দুনিয়া থেকে একটি ‘স্বাধীন কণ্ঠস্বর’ চলে গেল।
১৯৭৮ সালে পাকিস্তান থেকে যুক্তরাজ্যে আসেন মুনিরা মির্জার বাবা-মা। এখানেই তাঁর জন্ম হয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে পড়াশোনা করার আগে বেশ নামি স্কুলে পড়েছেন। সেখানে থাকাকালীন বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন। কিন্তু বয়স বছর কুড়ির সময় তিনি কমিউনিস্ট পার্টির প্রতি বিরক্ত হয়ে পড়েন। কট্টর বামদের মধ্যে মুক্তচিন্তার অভাব আছে বলে মনে হয়েছে তাঁর। এই ভাবনা থেকে বাম আন্দোলন নিয়ে হতাশ হয়ে পড়েন। ওই সময়টাতে একটি আদর্শিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছেন মুনিরা।
কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানে পিএইচডি সম্পন্ন করার পর থিংক ট্যাংক পলিসি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। কনজারভেটিভ মাইকেল গভ, ফ্রান্সিস মাউড এবং নিক বোলস এই থিংক ট্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।
মুনিরা মির্জার এই বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা জনসনের নজর কেড়েছিল। লন্ডনের মেয়র থাকাকালে মুনিরাকে শিল্প উপদেষ্টার দায়িত্ব দেন। টেট গ্যালারি এবং রয়্যাল সোসাইটি অব আর্টসে ছিল তাঁর কাজ। পরে তাঁকে শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিভাগের দায়িত্ব দিয়ে ডেপুটি মেয়র পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
মুনিরা মির্জা কখনো জনসনের পক্ষ ত্যাগ করেননি। ২০১৯ সালে জনসন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মুনিরাকে ডাউনিং স্ট্রিটের নীতি-কৌশল ইউনিটের প্রধান করা হয়।
মুনিরা কনজারভেটিভ পার্টির নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সে নির্বাচনে রক্ষণশীলদের ভূমিধস বিজয় হয়। উত্তর ইংল্যান্ড এবং মিডল্যান্ডসে লেবার পার্টির ঐতিহ্যবাহী বহু আসন ছিনিয়ে নেয় কনজারভেটিভরা।
এই বিশাল রাজনৈতিক উচ্চতায় ওঠার পর মাত্র দুই বছরের কিছু বেশি সময় পরেই ডাউনিং স্ট্রিট ত্যাগ করলেন মুনিরা মির্জা। সে অর্থে কোনো ক্ষোভ নিয়ে যাচ্ছেন না তিনি। শুধু লেবার নেতা স্যার কেয়ারের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে অনুশোচনা ও হতাশা থেকে জনসনকে ছেড়ে গেলেন মুনিরা।
পদত্যাগপত্রে তেমনটিই লিখেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে লোকে সরি বললেও ক্ষমা করা হয় না—এটার আমি প্রশংসা করি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত, এটিই সঠিক কাজ। আপনার জন্য হয়তো এটা খুব বেশি দেরি বলে বিবেচিত হয়নি। কিন্তু আমি দুঃখের সঙ্গে বলছি যে, আমার জন্য এরই মধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে!’

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে যে পাঁচজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুনিরা মির্জা। বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন তিনি। বিরোধী লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পরও ক্ষমা না চাওয়ায় জনসনের ওপর ক্ষুব্ধ তিনি। পদত্যাগপত্রে সে বিষয়টিই স্পষ্ট করে উল্লেখ করেছেন।
১৪ বছর ধরে বরিস জনসনের পাশে ছিলেন মুনিরা মির্জা। লন্ডনের মেয়র, ব্রেক্সিটের শীর্ষ প্রচারক, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অধিষ্ঠিত হওয়ার এই দীর্ঘ যাত্রায় বরিসকে সার্বক্ষণিক সঙ্গ দিয়েছেন। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মোক্ষম পরামর্শের উৎস ছিলেন। সেই সঙ্গে বরিসকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো মেরুদণ্ডও ছিল তাঁর।
এই ঘনিষ্ঠতা ও রাজনৈতিক বুদ্ধিমত্তার কারণে মুনিরা মির্জা ‘বরিসের মস্তিষ্ক’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছিলেন। অথচ শৈশব থেকে তারুণ্য পর্যন্ত রক্ষণশীলদের কাছ থেকে একশ হাত দূরে ছিলেন। সক্রিয় কমিউনিস্ট কর্মী ছিলেন তিনি।
ওল্ডহামে বেড়ে ওঠা এক কারখানা শ্রমিকের মেয়ে মুনিরা। এখন তাঁর বয়স ৪৩ বছর। সেই মুনিরা ওল্ড ইটোনিয়ার বরিস জনসনের কাছে একেবারে ভিন্ন পটভূমি নিয়ে এভাবে হাজির হবেন তা হয়তো কেউ কল্পনা করেননি কখনো!
ক্ষমতাবান ব্যক্তির উপদেষ্টা বলতে সাধারণত যে ছবি মানুষের চোখে ভেসে ওঠে মুনিরা তেমনটি ছিলেন না। তিনি অলক্ষ্যে থাকতেই পছন্দ করেন। ডাউনিং স্ট্রিটে পার্টি করা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে থাকা প্রধানমন্ত্রী জনসনের উপদেষ্টার পদ ছাড়ার পরপরই আলোচনায় এসেছেন মুনিরা মির্জা। জনসনের ঘনিষ্ঠ হলেও তাঁকে নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতেন না তিনি। তবে ২০১৮ সালে জনসনের পক্ষে একটা নিবন্ধ লিখেছিলেন। বোরকা পরা মুসলিম নারীদের ‘ডাক বাক্সের মতো দেখায়’ এমন মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন বরিস জনসন। তাঁর বিরুদ্ধে ‘ইসলামভীতির’ অভিযোগ আনা হয়েছিল।
ওই সময় কনজারভেটিভ পার্টির ওয়েবসাইটে মুনিরা মির্জা লিখেছিলেন, ‘তিনি (বরিস জনসন) ইসলাম এবং ইসলামি সংস্কৃতি সম্পর্কে অনেক বেশি জানেন। যেসব রাজনীতিবিদ এখন তাঁকে আক্রমণ করার জন্য লাইন ধরেছেন তাঁদের চেয়ে এসব বিষয়ে তাঁর জানাশোনা বেশি।’
সম্প্রতি হাউস অব কমনসে স্যার কেয়ার স্টারমারকে একহাত নেন প্রধানমন্ত্রী জনসন। তিনি দাবি করেন, পাবলিক প্রসিকিউশনের সাবেক পরিচালক লেবার পার্টির নেতা কেয়ার স্টারমার শিশু যৌন নিপীড়ক স্যার জিমি স্যাভিলের বিচার করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এমন একটা নির্জলা মিথ্যা দাবির পরও জনসন কিন্তু ক্ষমা চাননি। এটি মেনে নিতে পারেননি মুনিরা। এবার আর নিজের বসকে রক্ষা করার মতো কোনো কারণ খুঁজে পাননি তিনি।
পদত্যাগপত্রে তিনি লিখেছেন, ‘এটি রাজনীতির স্বাভাবিক কোনো খোঁচা ছিল না; এটি ছিল শিশু যৌন নির্যাতনের একটি ভয়াবহ মামলার বিষয়ে অনুপযুক্ত এবং পক্ষপাতমূলক বক্তব্য।’
তবে নানামুখী চাপে হতাশায় আচ্ছন্ন জনসনের জন্য অনেক প্রশংসা ও ভালোবাসা যে এখনো পুষে রেখেছেন সেটিও উল্লেখ করেছেন মুনিরা। তিনি লিখেছেন, ‘আপনি অনেক ভালো মানুষ। আপনার অনেক বিরোধী কখনোই সেটা বুঝতে পারবে না। এটা খুবই দুঃখজনক যে আপনি বিরোধী দলের নেতার বিরুদ্ধে একটি কটূক্তিমূলক অভিযোগ করে নিজেকে ছোট করেছেন।’
লকডাউন চলাকালীন পার্টি করা নিয়ে ব্রিটেনজুড়ে চলমান ক্ষোভের মধ্যে ডাউনিং স্ট্রিট থেকে পদত্যাগ করা অন্য জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের তুলনায় মুনিরা মির্জা জনসনের একটু বেশিই ঘনিষ্ঠ ছিলেন।
ক্ষমতাবান বিশেষ করে রাজনীতিবিদদের সাধারণত নিঃসঙ্গ মানুষ বলেই মনে করা হয়। হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিত্ব হওয়া সত্ত্বেও মুনিরা মির্জার চলে যাওয়া প্রধানমন্ত্রীর জন্য একটি বড় ধাক্কা বলেই মনে করছেন অনেকে। রাজনীতি পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, ডাউনিং স্ট্রিটের একটি রক্ষণশীল দুনিয়া থেকে একটি ‘স্বাধীন কণ্ঠস্বর’ চলে গেল।
১৯৭৮ সালে পাকিস্তান থেকে যুক্তরাজ্যে আসেন মুনিরা মির্জার বাবা-মা। এখানেই তাঁর জন্ম হয়। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজিতে পড়াশোনা করার আগে বেশ নামি স্কুলে পড়েছেন। সেখানে থাকাকালীন বিপ্লবী কমিউনিস্ট পার্টিতে যোগ দেন। কিন্তু বয়স বছর কুড়ির সময় তিনি কমিউনিস্ট পার্টির প্রতি বিরক্ত হয়ে পড়েন। কট্টর বামদের মধ্যে মুক্তচিন্তার অভাব আছে বলে মনে হয়েছে তাঁর। এই ভাবনা থেকে বাম আন্দোলন নিয়ে হতাশ হয়ে পড়েন। ওই সময়টাতে একটি আদর্শিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছেন মুনিরা।
কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞানে পিএইচডি সম্পন্ন করার পর থিংক ট্যাংক পলিসি এক্সচেঞ্জের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। কনজারভেটিভ মাইকেল গভ, ফ্রান্সিস মাউড এবং নিক বোলস এই থিংক ট্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন।
মুনিরা মির্জার এই বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা জনসনের নজর কেড়েছিল। লন্ডনের মেয়র থাকাকালে মুনিরাকে শিল্প উপদেষ্টার দায়িত্ব দেন। টেট গ্যালারি এবং রয়্যাল সোসাইটি অব আর্টসে ছিল তাঁর কাজ। পরে তাঁকে শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিভাগের দায়িত্ব দিয়ে ডেপুটি মেয়র পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
মুনিরা মির্জা কখনো জনসনের পক্ষ ত্যাগ করেননি। ২০১৯ সালে জনসন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর মুনিরাকে ডাউনিং স্ট্রিটের নীতি-কৌশল ইউনিটের প্রধান করা হয়।
মুনিরা কনজারভেটিভ পার্টির নির্বাচনী ইশতেহার প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। সে নির্বাচনে রক্ষণশীলদের ভূমিধস বিজয় হয়। উত্তর ইংল্যান্ড এবং মিডল্যান্ডসে লেবার পার্টির ঐতিহ্যবাহী বহু আসন ছিনিয়ে নেয় কনজারভেটিভরা।
এই বিশাল রাজনৈতিক উচ্চতায় ওঠার পর মাত্র দুই বছরের কিছু বেশি সময় পরেই ডাউনিং স্ট্রিট ত্যাগ করলেন মুনিরা মির্জা। সে অর্থে কোনো ক্ষোভ নিয়ে যাচ্ছেন না তিনি। শুধু লেবার নেতা স্যার কেয়ারের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে অনুশোচনা ও হতাশা থেকে জনসনকে ছেড়ে গেলেন মুনিরা।
পদত্যাগপত্রে তেমনটিই লিখেছেন। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে লোকে সরি বললেও ক্ষমা করা হয় না—এটার আমি প্রশংসা করি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত, এটিই সঠিক কাজ। আপনার জন্য হয়তো এটা খুব বেশি দেরি বলে বিবেচিত হয়নি। কিন্তু আমি দুঃখের সঙ্গে বলছি যে, আমার জন্য এরই মধ্যে অনেক দেরি হয়ে গেছে!’

তাইওয়ানকে ঘিরে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। সোমবার শুরু হওয়া এই মহড়ায় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও সরাসরি গোলাবর্ষণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ নামের এই অভিযানে তাইওয়ানকে চারদিক থেকে ঘিরে সাতটি সামুদ্রিক অঞ্চলে সমন্বিত স্থল, নৌ ও আকাশ মহড়া চালানো হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগে
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি বর্তমানে কারাগারে। তোশাখানা দুর্নীতির মামলায় তাঁরা দুজনই সাজা খাটছেন। এর মধ্যে ২০ ডিসেম্বর তোশাখানা দুর্নীতির নতুন মামলায় তাঁদের আরও ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। এই রায় চ্যালেঞ্জ করে আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর)
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের অন্যতম সর্বোচ্চ সামরিক সম্মানপ্রাপ্ত এক কমান্ডার অভিযোগ করেছেন, শান্তি আলোচনার মধ্যেই রুশ বাহিনী পরিকল্পিতভাবে ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের হত্যা করছে। ‘হিরো অব ইউক্রেন’ খেতাবে ভূষিত মেজর ওলেহ শিরিয়াইভ বলেছেন, রুশ সেনারা নিয়মিত আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গুলি করে হত্যা করছে এবং এটি এখন এ
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ১৫ বছরের জন্য ‘শক্তিশালী’ নিরাপত্তা গ্যারান্টি দিতে সম্মত হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাইওয়ানকে ঘিরে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। সোমবার শুরু হওয়া এই মহড়ায় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও সরাসরি গোলাবর্ষণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ নামের এই অভিযানে তাইওয়ানকে চারদিক থেকে ঘিরে সাতটি সামুদ্রিক অঞ্চলে সমন্বিত স্থল, নৌ ও আকাশ মহড়া চালানো হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি এখন পর্যন্ত তাইওয়ানকে লক্ষ্য করে চীনের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে আক্রমণাত্মক সামরিক প্রদর্শন।
চীনের পূর্বাঞ্চলীয় থিয়েটার কমান্ড জানিয়েছে—মহড়ায় স্থল ও সমুদ্রের লক্ষ্যবস্তুর ওপর সিমুলেটেড হামলা, পাশাপাশি তাইওয়ানের প্রধান বন্দরগুলো অবরোধ করার অনুশীলন করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে তাইওয়ানকে বিচ্ছিন্ন করতে বা চাপের মুখে ফেলতে এই ধরনের অবরোধ ব্যবহৃত হতে পারে বলে মনে করছেন সামরিক বিশ্লেষকেরা। সরাসরি গোলাবর্ষণের মহড়া মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) পর্যন্ত চলবে এবং আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় এবার তাইওয়ানের আরও কাছাকাছি ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল ঘোষণা করা হয়েছে।
এই মহড়ার ফলে বেসামরিক বিমান ও নৌ চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন তাদের ফ্লাইটের রুট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে এবং তাইওয়ানের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিকল্প আকাশপথ ব্যবহারের প্রস্তুতি নিয়েছে। চীনা সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, এই মহড়া ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতাপন্থী শক্তি’ ও ‘বিদেশি হস্তক্ষেপের’ বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি তাইওয়ানের কাছে ১১.১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যা ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্যাকেজ। এতে রয়েছে ৮২টি হিমার্স রকেট লঞ্চার, ৪২০টি দূরপাল্লার এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র, স্বচালিত হাউইটজার, উন্নত ড্রোন ব্যবস্থা ও অ্যান্টি-আর্মার অস্ত্র। বেইজিং এই অস্ত্রচুক্তিকে তীব্রভাবে নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এতে তাইওয়ান একটি ‘বারুদের স্তূপে’ পরিণত হচ্ছে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মহড়া চলাকালে তাদের দ্বীপভূমির চারপাশে ৮৯টি চীনা সামরিক বিমান, ১৪টি নৌজাহাজ ও ১৪টি কোস্ট গার্ড জাহাজ শনাক্ত করা হয়েছে। কিছু চীনা জাহাজ তাইওয়ানের উপকূলের খুব কাছাকাছি অবস্থানে এসে চোখ রাঙাচ্ছে। এই প্রেক্ষিতে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রেখেছে তাইওয়ান।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে, মহড়ার মূল লক্ষ্য তাইওয়ানের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর—উত্তরের কিলুং ও দক্ষিণের কাওশিয়ুং বন্ধ করে দেওয়ার সক্ষমতা পরীক্ষা। চীন তাইওয়ানকে নিজের ভূখণ্ড দাবি করলেও তাইওয়ান বলছে, দ্বীপটির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের অধিকার শুধু সেখানকার জনগণেরই আছে।

তাইওয়ানকে ঘিরে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। সোমবার শুরু হওয়া এই মহড়ায় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও সরাসরি গোলাবর্ষণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ নামের এই অভিযানে তাইওয়ানকে চারদিক থেকে ঘিরে সাতটি সামুদ্রিক অঞ্চলে সমন্বিত স্থল, নৌ ও আকাশ মহড়া চালানো হচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি এখন পর্যন্ত তাইওয়ানকে লক্ষ্য করে চীনের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে আক্রমণাত্মক সামরিক প্রদর্শন।
চীনের পূর্বাঞ্চলীয় থিয়েটার কমান্ড জানিয়েছে—মহড়ায় স্থল ও সমুদ্রের লক্ষ্যবস্তুর ওপর সিমুলেটেড হামলা, পাশাপাশি তাইওয়ানের প্রধান বন্দরগুলো অবরোধ করার অনুশীলন করা হচ্ছে। ভবিষ্যতে তাইওয়ানকে বিচ্ছিন্ন করতে বা চাপের মুখে ফেলতে এই ধরনের অবরোধ ব্যবহৃত হতে পারে বলে মনে করছেন সামরিক বিশ্লেষকেরা। সরাসরি গোলাবর্ষণের মহড়া মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) পর্যন্ত চলবে এবং আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় এবার তাইওয়ানের আরও কাছাকাছি ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল ঘোষণা করা হয়েছে।
এই মহড়ার ফলে বেসামরিক বিমান ও নৌ চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। বেশ কয়েকটি এয়ারলাইন তাদের ফ্লাইটের রুট পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছে এবং তাইওয়ানের বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বিকল্প আকাশপথ ব্যবহারের প্রস্তুতি নিয়েছে। চীনা সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, এই মহড়া ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতাপন্থী শক্তি’ ও ‘বিদেশি হস্তক্ষেপের’ বিরুদ্ধে কঠোর সতর্কবার্তা।
উল্লেখ্য, সম্প্রতি তাইওয়ানের কাছে ১১.১ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যা ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্যাকেজ। এতে রয়েছে ৮২টি হিমার্স রকেট লঞ্চার, ৪২০টি দূরপাল্লার এটিএসিএমএস ক্ষেপণাস্ত্র, স্বচালিত হাউইটজার, উন্নত ড্রোন ব্যবস্থা ও অ্যান্টি-আর্মার অস্ত্র। বেইজিং এই অস্ত্রচুক্তিকে তীব্রভাবে নিন্দা জানিয়ে বলেছে, এতে তাইওয়ান একটি ‘বারুদের স্তূপে’ পরিণত হচ্ছে।
তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, মহড়া চলাকালে তাদের দ্বীপভূমির চারপাশে ৮৯টি চীনা সামরিক বিমান, ১৪টি নৌজাহাজ ও ১৪টি কোস্ট গার্ড জাহাজ শনাক্ত করা হয়েছে। কিছু চীনা জাহাজ তাইওয়ানের উপকূলের খুব কাছাকাছি অবস্থানে এসে চোখ রাঙাচ্ছে। এই প্রেক্ষিতে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রেখেছে তাইওয়ান।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম জানিয়েছে, মহড়ার মূল লক্ষ্য তাইওয়ানের গুরুত্বপূর্ণ বন্দর—উত্তরের কিলুং ও দক্ষিণের কাওশিয়ুং বন্ধ করে দেওয়ার সক্ষমতা পরীক্ষা। চীন তাইওয়ানকে নিজের ভূখণ্ড দাবি করলেও তাইওয়ান বলছে, দ্বীপটির ভবিষ্যৎ নির্ধারণের অধিকার শুধু সেখানকার জনগণেরই আছে।

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে যে পাঁচজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুনিরা মির্জা। বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন তিনি। বিরোধী লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পরও ক্ষমা না চাওয়ায় জনসনের ওপর ক্ষুব্ধ তিনি। পদত্যাগপত্রে সে বিষয়টিই স্পষ্ট করে উল্লেখ
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি বর্তমানে কারাগারে। তোশাখানা দুর্নীতির মামলায় তাঁরা দুজনই সাজা খাটছেন। এর মধ্যে ২০ ডিসেম্বর তোশাখানা দুর্নীতির নতুন মামলায় তাঁদের আরও ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। এই রায় চ্যালেঞ্জ করে আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর)
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের অন্যতম সর্বোচ্চ সামরিক সম্মানপ্রাপ্ত এক কমান্ডার অভিযোগ করেছেন, শান্তি আলোচনার মধ্যেই রুশ বাহিনী পরিকল্পিতভাবে ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের হত্যা করছে। ‘হিরো অব ইউক্রেন’ খেতাবে ভূষিত মেজর ওলেহ শিরিয়াইভ বলেছেন, রুশ সেনারা নিয়মিত আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গুলি করে হত্যা করছে এবং এটি এখন এ
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ১৫ বছরের জন্য ‘শক্তিশালী’ নিরাপত্তা গ্যারান্টি দিতে সম্মত হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি বর্তমানে কারাগারে। তোশাখানা দুর্নীতির মামলায় তাঁরা দুজনই সাজা খাটছেন। এর মধ্যে ২০ ডিসেম্বর তোশাখানা দুর্নীতির নতুন মামলায় তাঁদের আরও ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। এই রায় চ্যালেঞ্জ করে আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ইসলামাবাদ হাইকোর্টে (আইএইচসি) পৃথক দুটি আপিল করেছেন ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি।
আপিল আবেদনে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এই সাজা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ইমরান খানকে জাতীয় রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেই এ ‘পরিকল্পিত’ রায় দেওয়া হয়েছে। আইনজীবীরা ইমরান খান ও বুশরা বিবির পক্ষে কিছু যুক্তি উত্থাপন করেছেন।
আইনজীবীদের দাবি, ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) কোনো এফআইআর ছাড়াই ইমরান খান ও বুশরা বিবির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। এর মাত্র দুই দিনের মাথায় তড়িঘড়ি করে চালানো তদন্তের ভিত্তিতে এই মামলা হয়, যা স্বচ্ছ বিচারের পরিপন্থী।
আপিল আবেদনে বলা হয়েছে, তোশাখানাসংক্রান্ত এটি চতুর্থ মামলা। একই বিষয়ে বারবার মামলা করা আইনের লঙ্ঘন এবং এটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে করা হয়েছে, যাতে ইমরান খানকে দীর্ঘদিন কারাগারে আটকে রাখা যায়।
আইনজীবীদের দাবি, ২০১৮ সালের তোশাখানা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত মূল্যের ৫০ শতাংশ পরিশোধ করেই উপহারগুলো রাখা হয়েছিল। এখানে কোনো ধরনের বিশ্বাসভঙ্গ বা ‘ক্রিমিনাল ব্রিচ অব ট্রাস্ট’ ঘটেনি।
আপিলে যুক্তি দেওয়া হয়েছে, পাকিস্তান পেনাল কোড অনুযায়ী ইমরান খান ও বুশরা বিবি এই উপহার নেওয়ার সময় প্রচলিত সংজ্ঞায় ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’ ছিলেন না। বিশেষ করে, বুশরা বিবি একজন গৃহিণী হিসেবে কোনো সরকারি পদের দায়িত্বে ছিলেন না।
প্রসঙ্গত, তোশাখানা মামলাটি মূলত ২০২১ সালের মে মাসে সৌদি আরব সফরকালে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের দেওয়া একটি দামি বুলগারি জুয়েলারি সেট নিয়ে। প্রায় ৮ কোটি রুপি মূল্যের এই নেকলেস, ব্রেসলেট, আংটি ও কানের দুলের সেটটি ইমরান দম্পতি মাত্র ২৯ লাখ রুপি পরিশোধ করে নিজের কাছে রেখেছিলেন।
এই মামলায় পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এআইএ) বিশেষ আদালতের বিচারক শাহরুখ আরজুমান্দ তাঁদের প্রত্যেককে প্রথমে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, এরপর দুর্নীতিবিরোধী আইনের আওতায় সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ১ কোটি ৬৪ লাখ রুপি জরিমানা করেছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে সংসদীয় অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিলেন ইমরান খান। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা করা হয়। তিনি ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে বন্দী আছেন। বর্তমানে ইমরান খান ১৯ কোটি পাউন্ডের দুর্নীতির মামলায় ১৪ বছরের সাজা খাটছেন। বুশরা বিবিও একই মামলায় সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত।
ইমরানের দল পিটিআইয়ের দাবি, তোশাখানা মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ‘ক্যাঙারু কোর্টে’র মতো রুদ্ধদ্বার কক্ষে সম্পন্ন হয়েছে। এটি ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি বর্তমানে কারাগারে। তোশাখানা দুর্নীতির মামলায় তাঁরা দুজনই সাজা খাটছেন। এর মধ্যে ২০ ডিসেম্বর তোশাখানা দুর্নীতির নতুন মামলায় তাঁদের আরও ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। এই রায় চ্যালেঞ্জ করে আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) ইসলামাবাদ হাইকোর্টে (আইএইচসি) পৃথক দুটি আপিল করেছেন ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি।
আপিল আবেদনে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আইনজীবীরা দাবি করেছেন, এই সাজা সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং ইমরান খানকে জাতীয় রাজনীতি থেকে দূরে রাখতেই এ ‘পরিকল্পিত’ রায় দেওয়া হয়েছে। আইনজীবীরা ইমরান খান ও বুশরা বিবির পক্ষে কিছু যুক্তি উত্থাপন করেছেন।
আইনজীবীদের দাবি, ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এফআইএ) কোনো এফআইআর ছাড়াই ইমরান খান ও বুশরা বিবির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করে। এর মাত্র দুই দিনের মাথায় তড়িঘড়ি করে চালানো তদন্তের ভিত্তিতে এই মামলা হয়, যা স্বচ্ছ বিচারের পরিপন্থী।
আপিল আবেদনে বলা হয়েছে, তোশাখানাসংক্রান্ত এটি চতুর্থ মামলা। একই বিষয়ে বারবার মামলা করা আইনের লঙ্ঘন এবং এটি উদ্দেশ্যমূলকভাবে করা হয়েছে, যাতে ইমরান খানকে দীর্ঘদিন কারাগারে আটকে রাখা যায়।
আইনজীবীদের দাবি, ২০১৮ সালের তোশাখানা নীতিমালা অনুযায়ী নির্ধারিত মূল্যের ৫০ শতাংশ পরিশোধ করেই উপহারগুলো রাখা হয়েছিল। এখানে কোনো ধরনের বিশ্বাসভঙ্গ বা ‘ক্রিমিনাল ব্রিচ অব ট্রাস্ট’ ঘটেনি।
আপিলে যুক্তি দেওয়া হয়েছে, পাকিস্তান পেনাল কোড অনুযায়ী ইমরান খান ও বুশরা বিবি এই উপহার নেওয়ার সময় প্রচলিত সংজ্ঞায় ‘পাবলিক সার্ভেন্ট’ ছিলেন না। বিশেষ করে, বুশরা বিবি একজন গৃহিণী হিসেবে কোনো সরকারি পদের দায়িত্বে ছিলেন না।
প্রসঙ্গত, তোশাখানা মামলাটি মূলত ২০২১ সালের মে মাসে সৌদি আরব সফরকালে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের দেওয়া একটি দামি বুলগারি জুয়েলারি সেট নিয়ে। প্রায় ৮ কোটি রুপি মূল্যের এই নেকলেস, ব্রেসলেট, আংটি ও কানের দুলের সেটটি ইমরান দম্পতি মাত্র ২৯ লাখ রুপি পরিশোধ করে নিজের কাছে রেখেছিলেন।
এই মামলায় পাকিস্তানের ফেডারেল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সির (এআইএ) বিশেষ আদালতের বিচারক শাহরুখ আরজুমান্দ তাঁদের প্রত্যেককে প্রথমে বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে ১০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড, এরপর দুর্নীতিবিরোধী আইনের আওতায় সাত বছরের কারাদণ্ড এবং ১ কোটি ৬৪ লাখ রুপি জরিমানা করেছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালে সংসদীয় অনাস্থা ভোটে ক্ষমতাচ্যুত হয়েছিলেন ইমরান খান। এরপর তাঁর বিরুদ্ধে শতাধিক মামলা করা হয়। তিনি ২০২৪ সালের আগস্ট থেকে রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে বন্দী আছেন। বর্তমানে ইমরান খান ১৯ কোটি পাউন্ডের দুর্নীতির মামলায় ১৪ বছরের সাজা খাটছেন। বুশরা বিবিও একই মামলায় সাত বছরের সাজাপ্রাপ্ত।
ইমরানের দল পিটিআইয়ের দাবি, তোশাখানা মামলার বিচারপ্রক্রিয়া ‘ক্যাঙারু কোর্টে’র মতো রুদ্ধদ্বার কক্ষে সম্পন্ন হয়েছে। এটি ন্যায়বিচারের পরিপন্থী।

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে যে পাঁচজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুনিরা মির্জা। বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন তিনি। বিরোধী লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পরও ক্ষমা না চাওয়ায় জনসনের ওপর ক্ষুব্ধ তিনি। পদত্যাগপত্রে সে বিষয়টিই স্পষ্ট করে উল্লেখ
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
তাইওয়ানকে ঘিরে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। সোমবার শুরু হওয়া এই মহড়ায় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও সরাসরি গোলাবর্ষণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ নামের এই অভিযানে তাইওয়ানকে চারদিক থেকে ঘিরে সাতটি সামুদ্রিক অঞ্চলে সমন্বিত স্থল, নৌ ও আকাশ মহড়া চালানো হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগে
ইউক্রেনের অন্যতম সর্বোচ্চ সামরিক সম্মানপ্রাপ্ত এক কমান্ডার অভিযোগ করেছেন, শান্তি আলোচনার মধ্যেই রুশ বাহিনী পরিকল্পিতভাবে ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের হত্যা করছে। ‘হিরো অব ইউক্রেন’ খেতাবে ভূষিত মেজর ওলেহ শিরিয়াইভ বলেছেন, রুশ সেনারা নিয়মিত আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গুলি করে হত্যা করছে এবং এটি এখন এ
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ১৫ বছরের জন্য ‘শক্তিশালী’ নিরাপত্তা গ্যারান্টি দিতে সম্মত হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের অন্যতম সর্বোচ্চ সামরিক সম্মানপ্রাপ্ত এক কমান্ডার অভিযোগ করেছেন, শান্তি আলোচনার মধ্যেই রুশ বাহিনী পরিকল্পিতভাবে ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের হত্যা করছে। ‘হিরো অব ইউক্রেন’ খেতাবে ভূষিত মেজর ওলেহ শিরিয়াইভ বলেছেন, রুশ সেনারা নিয়মিত আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গুলি করে হত্যা করছে এবং এটি এখন একটি পদ্ধতিগত নীতিতে পরিণত হয়েছে।
সম্মুখ সমরের অজ্ঞাত একটি অবস্থান থেকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শিরিয়াইভ জানান, তারা নিয়মিত এমন রেডিও ও যোগাযোগ বার্তা ধরতে পারছেন, যেখানে রুশ সামরিক নেতৃত্ব সরাসরি আত্মসমর্পণকারী সেনাদের হত্যা করার নির্দেশ দিচ্ছে। তাঁর অভিযোগ, এই প্রথা গত দেড় বছরে একটি নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ ভয়াবহভাবে বেড়েছে বলে জানিয়েছেন সামরিক পর্যবেক্ষকরাও। রুশ সেনা বা ইউক্রেনীয় ড্রোনে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা গেছে, আত্মসমর্পণের পর নিরস্ত্র সৈন্যদের সারিবদ্ধ করে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। ১৯ নভেম্বর পোকারোভস্কের কাছে ধারণ করা একটি ড্রোন ভিডিওতে দেখা যায়, এক রুশ সৈন্য মাটিতে উপুড় হয়ে থাকা চারজন নিরস্ত্র ইউক্রেনীয়কে গুলি করে হত্যা করে এবং পালানোর চেষ্টা করা আরেকজনের দিকেও অস্ত্র তাক করে।
ইউক্রেনের প্রসিকিউশন সার্ভিস জানিয়েছে, ২০২২ সালে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অন্তত ১৪৭ জন ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীকে হত্যা করা হয়েছে, যার মধ্যে চলতি বছরেই ১২৭ জন। ইউক্রেনের প্রসিকিউটর জেনারেলের দপ্তরের যুদ্ধাপরাধ বিভাগের প্রধান ইউরি বেলাউসভ বলেন, ‘এই সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং একটি নীতির স্পষ্ট লক্ষণ।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার পর্যবেক্ষকেরাও মধ্য নভেম্বরের পর থেকে রুশ বাহিনীর যুদ্ধাপরাধ বৃদ্ধির তথ্য নথিভুক্ত করেছে। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন, বিশেষ করে তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী, যুদ্ধবন্দীদের হত্যা স্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ।
এদিকে, যুদ্ধে সম্মুখ সমরে রুশ বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতি ইউক্রেনের তুলনায় অনেক বেশি হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিরিয়াইভ। ইউক্রেনের ২২৫ তম পৃথক অ্যাসল্ট ব্যাটালিয়নের এই কমান্ডার বলেন—শান্তি আলোচনা চললেও রাশিয়া কৌশলগত সুবিধা দেখাতে তাদের হাজার হাজার সৈন্যকে সামান্য ভূমি দখলের জন্য মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। শিরিয়াইভের দাবি, যুদ্ধে ইউক্রেনের ১টি সেনার বিপরীতে রুশ বাহিনী অন্তত ১০টি সেনা হারাচ্ছে।
অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বরাবরই দাবি করে আসছেন, রুশ বাহিনী আন্তর্জাতিক আইন মেনেই যুদ্ধবন্দীদের সঙ্গে আচরণ করে। অন্যদিকে ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধেও রুশ বন্দী হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তবে সেই সংখ্যাটি তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
শান্তি আলোচনার অগ্রগতির কথা বললেও শিরিয়াইভ সতর্ক করে বলেন, ইউক্রেন যদি অবস্থান ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়, তাহলে রুশ আগ্রাসন ইউরোপের অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

ইউক্রেনের অন্যতম সর্বোচ্চ সামরিক সম্মানপ্রাপ্ত এক কমান্ডার অভিযোগ করেছেন, শান্তি আলোচনার মধ্যেই রুশ বাহিনী পরিকল্পিতভাবে ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের হত্যা করছে। ‘হিরো অব ইউক্রেন’ খেতাবে ভূষিত মেজর ওলেহ শিরিয়াইভ বলেছেন, রুশ সেনারা নিয়মিত আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গুলি করে হত্যা করছে এবং এটি এখন একটি পদ্ধতিগত নীতিতে পরিণত হয়েছে।
সম্মুখ সমরের অজ্ঞাত একটি অবস্থান থেকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শিরিয়াইভ জানান, তারা নিয়মিত এমন রেডিও ও যোগাযোগ বার্তা ধরতে পারছেন, যেখানে রুশ সামরিক নেতৃত্ব সরাসরি আত্মসমর্পণকারী সেনাদের হত্যা করার নির্দেশ দিচ্ছে। তাঁর অভিযোগ, এই প্রথা গত দেড় বছরে একটি নিয়মিত ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ ভয়াবহভাবে বেড়েছে বলে জানিয়েছেন সামরিক পর্যবেক্ষকরাও। রুশ সেনা বা ইউক্রেনীয় ড্রোনে ধারণ করা ভিডিওতে দেখা গেছে, আত্মসমর্পণের পর নিরস্ত্র সৈন্যদের সারিবদ্ধ করে স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র দিয়ে গুলি করে হত্যা করা হচ্ছে। ১৯ নভেম্বর পোকারোভস্কের কাছে ধারণ করা একটি ড্রোন ভিডিওতে দেখা যায়, এক রুশ সৈন্য মাটিতে উপুড় হয়ে থাকা চারজন নিরস্ত্র ইউক্রেনীয়কে গুলি করে হত্যা করে এবং পালানোর চেষ্টা করা আরেকজনের দিকেও অস্ত্র তাক করে।
ইউক্রেনের প্রসিকিউশন সার্ভিস জানিয়েছে, ২০২২ সালে পূর্ণমাত্রার যুদ্ধ শুরুর পর থেকে অন্তত ১৪৭ জন ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীকে হত্যা করা হয়েছে, যার মধ্যে চলতি বছরেই ১২৭ জন। ইউক্রেনের প্রসিকিউটর জেনারেলের দপ্তরের যুদ্ধাপরাধ বিভাগের প্রধান ইউরি বেলাউসভ বলেন, ‘এই সংখ্যা দ্রুত বাড়ছে। এটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং একটি নীতির স্পষ্ট লক্ষণ।’
জাতিসংঘের মানবাধিকার পর্যবেক্ষকেরাও মধ্য নভেম্বরের পর থেকে রুশ বাহিনীর যুদ্ধাপরাধ বৃদ্ধির তথ্য নথিভুক্ত করেছে। আন্তর্জাতিক মানবিক আইন, বিশেষ করে তৃতীয় জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী, যুদ্ধবন্দীদের হত্যা স্পষ্ট যুদ্ধাপরাধ।
এদিকে, যুদ্ধে সম্মুখ সমরে রুশ বাহিনীর ক্ষয়ক্ষতি ইউক্রেনের তুলনায় অনেক বেশি হচ্ছে বলে দাবি করেছেন শিরিয়াইভ। ইউক্রেনের ২২৫ তম পৃথক অ্যাসল্ট ব্যাটালিয়নের এই কমান্ডার বলেন—শান্তি আলোচনা চললেও রাশিয়া কৌশলগত সুবিধা দেখাতে তাদের হাজার হাজার সৈন্যকে সামান্য ভূমি দখলের জন্য মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে। শিরিয়াইভের দাবি, যুদ্ধে ইউক্রেনের ১টি সেনার বিপরীতে রুশ বাহিনী অন্তত ১০টি সেনা হারাচ্ছে।
অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বরাবরই দাবি করে আসছেন, রুশ বাহিনী আন্তর্জাতিক আইন মেনেই যুদ্ধবন্দীদের সঙ্গে আচরণ করে। অন্যদিকে ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধেও রুশ বন্দী হত্যার অভিযোগ উঠেছে। তবে সেই সংখ্যাটি তুলনামূলকভাবে অনেক কম।
শান্তি আলোচনার অগ্রগতির কথা বললেও শিরিয়াইভ সতর্ক করে বলেন, ইউক্রেন যদি অবস্থান ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়, তাহলে রুশ আগ্রাসন ইউরোপের অন্যান্য দেশেও ছড়িয়ে পড়তে পারে।

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে যে পাঁচজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুনিরা মির্জা। বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন তিনি। বিরোধী লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পরও ক্ষমা না চাওয়ায় জনসনের ওপর ক্ষুব্ধ তিনি। পদত্যাগপত্রে সে বিষয়টিই স্পষ্ট করে উল্লেখ
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
তাইওয়ানকে ঘিরে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। সোমবার শুরু হওয়া এই মহড়ায় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও সরাসরি গোলাবর্ষণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ নামের এই অভিযানে তাইওয়ানকে চারদিক থেকে ঘিরে সাতটি সামুদ্রিক অঞ্চলে সমন্বিত স্থল, নৌ ও আকাশ মহড়া চালানো হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগে
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি বর্তমানে কারাগারে। তোশাখানা দুর্নীতির মামলায় তাঁরা দুজনই সাজা খাটছেন। এর মধ্যে ২০ ডিসেম্বর তোশাখানা দুর্নীতির নতুন মামলায় তাঁদের আরও ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। এই রায় চ্যালেঞ্জ করে আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর)
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ১৫ বছরের জন্য ‘শক্তিশালী’ নিরাপত্তা গ্যারান্টি দিতে সম্মত হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ১৫ বছরের জন্য ‘শক্তিশালী’ নিরাপত্তা গ্যারান্টি দিতে সম্মত হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে ইউরোপে ফেরার পথে তিনি এ তথ্য জানান।
তবে এই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতির মধ্যেও পূর্ব ইউক্রেনের বিতর্কিত দনবাস অঞ্চলের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি দুই নেতা। ক্রেমলিন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, দোনেৎস্ক অঞ্চলের ‘ফোর্ট্রেস বেল্ট’ বা দুর্গ শহরগুলো থেকে ইউক্রেনীয় সেো সরিয়ে না নিলে তারা কোনো চুক্তিতে আসবে না।
জেলেনস্কি জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, যার অন্যতম মূল অংশ হলো মার্কিন নিরাপত্তা গ্যারান্টি। ইউক্রেনীয় পার্লামেন্ট এবং মার্কিন কংগ্রেস যৌথভাবে এ প্রতিশ্রুতির পক্ষে ভোট দেবে। যুক্তরাষ্ট্র ১৫ বছরের গ্যারান্টি দিলেও জেলেনস্কি ট্রাম্পকে অনুরোধ করেছেন এই মেয়াদ ৩০, ৪০ বা ৫০ বছর করার জন্য। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবশ্য বিষয়টি নিয়ে ভেবে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
জেলেনস্কি মনে করেন, কোনো শান্তিচুক্তি হলে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের উপস্থিতি হবে নিরাপত্তার সেরা রূপ। তবে ট্রাম্প সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, মার্কিন কোনো শান্তিবাহিনী সেখানে মোতায়েন করা হবে না।
বৈঠকের পর ট্রাম্প দাবি করেছেন, শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে তাঁরা প্রায় ৯৫ শতাংশ সফল। তবে বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সোমবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, কিয়েভ দ্রুত চুক্তিতে না এলে আরও ভূখণ্ড হারাবে। রাশিয়া অধিকৃত জাপোরিঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ছাড়ার বিষয়েও কোনো মন্তব্য করেনি তারা।
এদিকে, জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে ভূমি ছাড়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন, বর্তমান ফ্রন্টলাইন বরাবর একটি ‘অসামরিক ও মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ গড়ে তোলার, যেখান থেকে উভয় পক্ষ তাদের সেনা সরিয়ে নেবে। জেলেনস্কির প্রস্তাবে আরও আছে, চূড়ান্ত শান্তি পরিকল্পনাটি ইউক্রেনের জনগণের সম্মতির জন্য একটি গণভোটে পেশ করা হবে। এই গণভোট আয়োজনের জন্য অন্তত ৬০ দিনের একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন।
কিন্তু রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা কোনো অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। ট্রাম্পও ইঙ্গিত দিয়েছেন, পুতিন এই ৬০ দিনের বিরতির প্রস্তাব মেনে নিতে আগ্রহী নন।
এদিকে, জানুয়ারি মাসে ওয়াশিংটনে ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতিতে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির পরবর্তী বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ট্রাম্পের দাবি অনুযায়ী, চুক্তির ৯৫ শতাংশ সম্পন্ন হলেও বাকি ৫ শতাংশ ‘জটিল ইস্যু’ (দনবাস ও ভূখণ্ড) সমাধান করাই হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ১৫ বছরের জন্য ‘শক্তিশালী’ নিরাপত্তা গ্যারান্টি দিতে সম্মত হয়েছে। রোববার (২৮ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার মার-এ-লাগোয় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ২ ঘণ্টার রুদ্ধদ্বার বৈঠক শেষে ইউরোপে ফেরার পথে তিনি এ তথ্য জানান।
তবে এই গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতির মধ্যেও পূর্ব ইউক্রেনের বিতর্কিত দনবাস অঞ্চলের ভবিষ্যৎ নিয়ে কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি দুই নেতা। ক্রেমলিন সাফ জানিয়ে দিয়েছে, দোনেৎস্ক অঞ্চলের ‘ফোর্ট্রেস বেল্ট’ বা দুর্গ শহরগুলো থেকে ইউক্রেনীয় সেো সরিয়ে না নিলে তারা কোনো চুক্তিতে আসবে না।
জেলেনস্কি জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে ২০ দফা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছে, যার অন্যতম মূল অংশ হলো মার্কিন নিরাপত্তা গ্যারান্টি। ইউক্রেনীয় পার্লামেন্ট এবং মার্কিন কংগ্রেস যৌথভাবে এ প্রতিশ্রুতির পক্ষে ভোট দেবে। যুক্তরাষ্ট্র ১৫ বছরের গ্যারান্টি দিলেও জেলেনস্কি ট্রাম্পকে অনুরোধ করেছেন এই মেয়াদ ৩০, ৪০ বা ৫০ বছর করার জন্য। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অবশ্য বিষয়টি নিয়ে ভেবে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন।
জেলেনস্কি মনে করেন, কোনো শান্তিচুক্তি হলে আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের উপস্থিতি হবে নিরাপত্তার সেরা রূপ। তবে ট্রাম্প সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, মার্কিন কোনো শান্তিবাহিনী সেখানে মোতায়েন করা হবে না।
বৈঠকের পর ট্রাম্প দাবি করেছেন, শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে তাঁরা প্রায় ৯৫ শতাংশ সফল। তবে বাস্তব চিত্র ভিন্ন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সোমবার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, কিয়েভ দ্রুত চুক্তিতে না এলে আরও ভূখণ্ড হারাবে। রাশিয়া অধিকৃত জাপোরিঝিয়া পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ছাড়ার বিষয়েও কোনো মন্তব্য করেনি তারা।
এদিকে, জেলেনস্কি স্পষ্টভাবে ভূমি ছাড়ার দাবি প্রত্যাখ্যান করেছেন। তিনি প্রস্তাব দিয়েছেন, বর্তমান ফ্রন্টলাইন বরাবর একটি ‘অসামরিক ও মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ গড়ে তোলার, যেখান থেকে উভয় পক্ষ তাদের সেনা সরিয়ে নেবে। জেলেনস্কির প্রস্তাবে আরও আছে, চূড়ান্ত শান্তি পরিকল্পনাটি ইউক্রেনের জনগণের সম্মতির জন্য একটি গণভোটে পেশ করা হবে। এই গণভোট আয়োজনের জন্য অন্তত ৬০ দিনের একটি পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধবিরতি প্রয়োজন।
কিন্তু রুশ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা কোনো অস্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। ট্রাম্পও ইঙ্গিত দিয়েছেন, পুতিন এই ৬০ দিনের বিরতির প্রস্তাব মেনে নিতে আগ্রহী নন।
এদিকে, জানুয়ারি মাসে ওয়াশিংটনে ইউরোপীয় নেতাদের উপস্থিতিতে ট্রাম্প ও জেলেনস্কির পরবর্তী বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ট্রাম্পের দাবি অনুযায়ী, চুক্তির ৯৫ শতাংশ সম্পন্ন হলেও বাকি ৫ শতাংশ ‘জটিল ইস্যু’ (দনবাস ও ভূখণ্ড) সমাধান করাই হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

ডাউনিং স্ট্রিট থেকে যে পাঁচজন গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী পদত্যাগ করেছেন তাঁদের মধ্যে অন্যতম মুনিরা মির্জা। বরিস জনসনের ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের একজন তিনি। বিরোধী লেবার পার্টির নেতা স্যার কেয়ার স্টারমারকে নিয়ে মিথ্যা তথ্য দেওয়ার পরও ক্ষমা না চাওয়ায় জনসনের ওপর ক্ষুব্ধ তিনি। পদত্যাগপত্রে সে বিষয়টিই স্পষ্ট করে উল্লেখ
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২
তাইওয়ানকে ঘিরে ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া শুরু করেছে চীন। সোমবার শুরু হওয়া এই মহড়ায় যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান, ড্রোন ও সরাসরি গোলাবর্ষণও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ নামের এই অভিযানে তাইওয়ানকে চারদিক থেকে ঘিরে সাতটি সামুদ্রিক অঞ্চলে সমন্বিত স্থল, নৌ ও আকাশ মহড়া চালানো হচ্ছে।
২৯ মিনিট আগে
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবি বর্তমানে কারাগারে। তোশাখানা দুর্নীতির মামলায় তাঁরা দুজনই সাজা খাটছেন। এর মধ্যে ২০ ডিসেম্বর তোশাখানা দুর্নীতির নতুন মামলায় তাঁদের আরও ১৭ বছর করে কারাদণ্ড দেন দেশটির একটি বিশেষ আদালত। এই রায় চ্যালেঞ্জ করে আজ সোমবার (২৯ ডিসেম্বর)
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেনের অন্যতম সর্বোচ্চ সামরিক সম্মানপ্রাপ্ত এক কমান্ডার অভিযোগ করেছেন, শান্তি আলোচনার মধ্যেই রুশ বাহিনী পরিকল্পিতভাবে ইউক্রেনীয় যুদ্ধবন্দীদের হত্যা করছে। ‘হিরো অব ইউক্রেন’ খেতাবে ভূষিত মেজর ওলেহ শিরিয়াইভ বলেছেন, রুশ সেনারা নিয়মিত আত্মসমর্পণ করা ইউক্রেনীয় সৈন্যদের গুলি করে হত্যা করছে এবং এটি এখন এ
২ ঘণ্টা আগে