
যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
তাকে উদ্ধৃত করে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার বড় নৌঘাঁটি ক্রিমিয়ার সেভাস্তপোলে স্টারলিংক পরিষেবা চালুর অনুরোধ করেছিল কিয়েভ। রাশিয়ার ওপর ড্রোন হামলা ঠেকাতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে সম্প্রতি এক বইয়ে অভিযোগ করার পর ইলন মাস্ক এমন কথা বললেন।
মাস্ক ‘শয়তানি কাজ’ করেছেন অভিযোগ করে ইউক্রেনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তাঁর পদক্ষেপের ফলে রুশ হামলা বেড়েছে। এরপর প্রায়ই রাশিয়ার নৌযান থেকে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায়।
তিনি আরও বলেন, স্টারলিংকে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে রাশিয়ার সামরিক নৌবাহিনীর উপর ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় বাধা দিয়েছেন ইলন মাস্ক। এর ফলে রুশ নৌবহর ইউক্রেনের শহরগুলিতে ‘কালিব্র ক্ষেপণাস্ত্র’ নিক্ষেপ করার সুযোগ পেয়েছে।
বিলিয়নেয়ার ওয়াল্টার আইজাকসনের আত্মজীবনীতে মাস্ক ও ইউক্রেনের প্রসঙ্গ উঠলে এই আলোচনার সূত্রপাত হয়। বইতে বলা হয়, রাশিয়ার নৌবন্দরে ইউক্রেন হামলা চালালে ক্রেমলিন পাল্টা পারমাণু আঘাত করতে পারে বলে ইলন মাস্ক আশঙ্কা করেন।
আইজাকসন বলেন, সেভাস্তপোলে রাশিয়ার জাহাজগুলোকে লক্ষ্য করে হামলার সময় ইউক্রেনের সাবমেরিন ড্রোন স্টারলিংকের সঙ্গে সংযোগ হারিয়ে ফেলে। ড্রোনগুলি কোনো ক্ষতি না করলেও তা সাগরে ভেসে যায়।
কক্ষপথে থাকা স্পেসএক্স স্যাটেলাইটগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে স্টারলিংকের টার্মিনালগুলি। এটা বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগ ও যোগাযোগ বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বইতে তোলা দাবির জবাবে এক্স প্ল্যাটফর্মে ইলন মাস্ক বলেন, স্পেসএক্স ‘কোনো সেবা বন্ধ করেনি’। এসব অঞ্চলে আগে থেকে এই সেবা সক্রিয় ছিল না।
রাশিয়ার সাবেক প্রাইম মিনিস্টার দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, ‘আইজাকসনের বইয়ের বক্তব্য যদি সঠিক হয় তাহলে উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ হল মাস্ক।’
২০২২ সালের শুরুতে বড় আকারের সামরিক আগ্রাসন চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলে নিয়েছে। যুদ্ধ এখনো চলছে। এর আগে একইভাবে ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে দখল করে রাশিয়া।
মাস্ক বলেন, যুদ্ধে জড়িত হওয়ার জন্য স্টারলিংক নয়, নেটফ্লিক্স দেখা ও অনলাইন স্কুলের ক্লাসের মত ‘শান্তিপূর্ণ কাজের’ জন্য এটা তৈরি করা হয়েছে।
এই যুদ্ধ নিয়ে ব্যক্তিগত মত তুলে ধরে মাস্ক বলেন, খণ্ড খণ্ড ভূমির জন্য জন্য মারা যাচ্ছে ইউক্রেন ও রুশরা। এভাবে জীবন দেওয়া কোনোক্রমেই কাম্য নয়।
যুদ্ধের সমাপ্তি টানার বিতর্কিত পরিকল্পনা প্রস্তাব করে গত বছর বিশ্বকে উসকে দিয়েছিলেন মাস্ক। ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির পরামর্শও দেন তিনি। এমনকি দখলকৃত অঞ্চলের বাসিন্দারা কোন দেশের অংশ হতে চায় তা নিয়ে ভোটের প্রস্তাবও দেন।

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
তাকে উদ্ধৃত করে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার বড় নৌঘাঁটি ক্রিমিয়ার সেভাস্তপোলে স্টারলিংক পরিষেবা চালুর অনুরোধ করেছিল কিয়েভ। রাশিয়ার ওপর ড্রোন হামলা ঠেকাতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে সম্প্রতি এক বইয়ে অভিযোগ করার পর ইলন মাস্ক এমন কথা বললেন।
মাস্ক ‘শয়তানি কাজ’ করেছেন অভিযোগ করে ইউক্রেনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তাঁর পদক্ষেপের ফলে রুশ হামলা বেড়েছে। এরপর প্রায়ই রাশিয়ার নৌযান থেকে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায়।
তিনি আরও বলেন, স্টারলিংকে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে রাশিয়ার সামরিক নৌবাহিনীর উপর ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় বাধা দিয়েছেন ইলন মাস্ক। এর ফলে রুশ নৌবহর ইউক্রেনের শহরগুলিতে ‘কালিব্র ক্ষেপণাস্ত্র’ নিক্ষেপ করার সুযোগ পেয়েছে।
বিলিয়নেয়ার ওয়াল্টার আইজাকসনের আত্মজীবনীতে মাস্ক ও ইউক্রেনের প্রসঙ্গ উঠলে এই আলোচনার সূত্রপাত হয়। বইতে বলা হয়, রাশিয়ার নৌবন্দরে ইউক্রেন হামলা চালালে ক্রেমলিন পাল্টা পারমাণু আঘাত করতে পারে বলে ইলন মাস্ক আশঙ্কা করেন।
আইজাকসন বলেন, সেভাস্তপোলে রাশিয়ার জাহাজগুলোকে লক্ষ্য করে হামলার সময় ইউক্রেনের সাবমেরিন ড্রোন স্টারলিংকের সঙ্গে সংযোগ হারিয়ে ফেলে। ড্রোনগুলি কোনো ক্ষতি না করলেও তা সাগরে ভেসে যায়।
কক্ষপথে থাকা স্পেসএক্স স্যাটেলাইটগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে স্টারলিংকের টার্মিনালগুলি। এটা বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগ ও যোগাযোগ বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বইতে তোলা দাবির জবাবে এক্স প্ল্যাটফর্মে ইলন মাস্ক বলেন, স্পেসএক্স ‘কোনো সেবা বন্ধ করেনি’। এসব অঞ্চলে আগে থেকে এই সেবা সক্রিয় ছিল না।
রাশিয়ার সাবেক প্রাইম মিনিস্টার দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, ‘আইজাকসনের বইয়ের বক্তব্য যদি সঠিক হয় তাহলে উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ হল মাস্ক।’
২০২২ সালের শুরুতে বড় আকারের সামরিক আগ্রাসন চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলে নিয়েছে। যুদ্ধ এখনো চলছে। এর আগে একইভাবে ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে দখল করে রাশিয়া।
মাস্ক বলেন, যুদ্ধে জড়িত হওয়ার জন্য স্টারলিংক নয়, নেটফ্লিক্স দেখা ও অনলাইন স্কুলের ক্লাসের মত ‘শান্তিপূর্ণ কাজের’ জন্য এটা তৈরি করা হয়েছে।
এই যুদ্ধ নিয়ে ব্যক্তিগত মত তুলে ধরে মাস্ক বলেন, খণ্ড খণ্ড ভূমির জন্য জন্য মারা যাচ্ছে ইউক্রেন ও রুশরা। এভাবে জীবন দেওয়া কোনোক্রমেই কাম্য নয়।
যুদ্ধের সমাপ্তি টানার বিতর্কিত পরিকল্পনা প্রস্তাব করে গত বছর বিশ্বকে উসকে দিয়েছিলেন মাস্ক। ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির পরামর্শও দেন তিনি। এমনকি দখলকৃত অঞ্চলের বাসিন্দারা কোন দেশের অংশ হতে চায় তা নিয়ে ভোটের প্রস্তাবও দেন।

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
তাকে উদ্ধৃত করে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার বড় নৌঘাঁটি ক্রিমিয়ার সেভাস্তপোলে স্টারলিংক পরিষেবা চালুর অনুরোধ করেছিল কিয়েভ। রাশিয়ার ওপর ড্রোন হামলা ঠেকাতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে সম্প্রতি এক বইয়ে অভিযোগ করার পর ইলন মাস্ক এমন কথা বললেন।
মাস্ক ‘শয়তানি কাজ’ করেছেন অভিযোগ করে ইউক্রেনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তাঁর পদক্ষেপের ফলে রুশ হামলা বেড়েছে। এরপর প্রায়ই রাশিয়ার নৌযান থেকে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায়।
তিনি আরও বলেন, স্টারলিংকে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে রাশিয়ার সামরিক নৌবাহিনীর উপর ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় বাধা দিয়েছেন ইলন মাস্ক। এর ফলে রুশ নৌবহর ইউক্রেনের শহরগুলিতে ‘কালিব্র ক্ষেপণাস্ত্র’ নিক্ষেপ করার সুযোগ পেয়েছে।
বিলিয়নেয়ার ওয়াল্টার আইজাকসনের আত্মজীবনীতে মাস্ক ও ইউক্রেনের প্রসঙ্গ উঠলে এই আলোচনার সূত্রপাত হয়। বইতে বলা হয়, রাশিয়ার নৌবন্দরে ইউক্রেন হামলা চালালে ক্রেমলিন পাল্টা পারমাণু আঘাত করতে পারে বলে ইলন মাস্ক আশঙ্কা করেন।
আইজাকসন বলেন, সেভাস্তপোলে রাশিয়ার জাহাজগুলোকে লক্ষ্য করে হামলার সময় ইউক্রেনের সাবমেরিন ড্রোন স্টারলিংকের সঙ্গে সংযোগ হারিয়ে ফেলে। ড্রোনগুলি কোনো ক্ষতি না করলেও তা সাগরে ভেসে যায়।
কক্ষপথে থাকা স্পেসএক্স স্যাটেলাইটগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে স্টারলিংকের টার্মিনালগুলি। এটা বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগ ও যোগাযোগ বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বইতে তোলা দাবির জবাবে এক্স প্ল্যাটফর্মে ইলন মাস্ক বলেন, স্পেসএক্স ‘কোনো সেবা বন্ধ করেনি’। এসব অঞ্চলে আগে থেকে এই সেবা সক্রিয় ছিল না।
রাশিয়ার সাবেক প্রাইম মিনিস্টার দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, ‘আইজাকসনের বইয়ের বক্তব্য যদি সঠিক হয় তাহলে উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ হল মাস্ক।’
২০২২ সালের শুরুতে বড় আকারের সামরিক আগ্রাসন চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলে নিয়েছে। যুদ্ধ এখনো চলছে। এর আগে একইভাবে ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে দখল করে রাশিয়া।
মাস্ক বলেন, যুদ্ধে জড়িত হওয়ার জন্য স্টারলিংক নয়, নেটফ্লিক্স দেখা ও অনলাইন স্কুলের ক্লাসের মত ‘শান্তিপূর্ণ কাজের’ জন্য এটা তৈরি করা হয়েছে।
এই যুদ্ধ নিয়ে ব্যক্তিগত মত তুলে ধরে মাস্ক বলেন, খণ্ড খণ্ড ভূমির জন্য জন্য মারা যাচ্ছে ইউক্রেন ও রুশরা। এভাবে জীবন দেওয়া কোনোক্রমেই কাম্য নয়।
যুদ্ধের সমাপ্তি টানার বিতর্কিত পরিকল্পনা প্রস্তাব করে গত বছর বিশ্বকে উসকে দিয়েছিলেন মাস্ক। ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির পরামর্শও দেন তিনি। এমনকি দখলকৃত অঞ্চলের বাসিন্দারা কোন দেশের অংশ হতে চায় তা নিয়ে ভোটের প্রস্তাবও দেন।

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
তাকে উদ্ধৃত করে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, রাশিয়ার বড় নৌঘাঁটি ক্রিমিয়ার সেভাস্তপোলে স্টারলিংক পরিষেবা চালুর অনুরোধ করেছিল কিয়েভ। রাশিয়ার ওপর ড্রোন হামলা ঠেকাতে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয় বলে সম্প্রতি এক বইয়ে অভিযোগ করার পর ইলন মাস্ক এমন কথা বললেন।
মাস্ক ‘শয়তানি কাজ’ করেছেন অভিযোগ করে ইউক্রেনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বলেন, তাঁর পদক্ষেপের ফলে রুশ হামলা বেড়েছে। এরপর প্রায়ই রাশিয়ার নৌযান থেকে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায়।
তিনি আরও বলেন, স্টারলিংকে হস্তক্ষেপের মাধ্যমে রাশিয়ার সামরিক নৌবাহিনীর উপর ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় বাধা দিয়েছেন ইলন মাস্ক। এর ফলে রুশ নৌবহর ইউক্রেনের শহরগুলিতে ‘কালিব্র ক্ষেপণাস্ত্র’ নিক্ষেপ করার সুযোগ পেয়েছে।
বিলিয়নেয়ার ওয়াল্টার আইজাকসনের আত্মজীবনীতে মাস্ক ও ইউক্রেনের প্রসঙ্গ উঠলে এই আলোচনার সূত্রপাত হয়। বইতে বলা হয়, রাশিয়ার নৌবন্দরে ইউক্রেন হামলা চালালে ক্রেমলিন পাল্টা পারমাণু আঘাত করতে পারে বলে ইলন মাস্ক আশঙ্কা করেন।
আইজাকসন বলেন, সেভাস্তপোলে রাশিয়ার জাহাজগুলোকে লক্ষ্য করে হামলার সময় ইউক্রেনের সাবমেরিন ড্রোন স্টারলিংকের সঙ্গে সংযোগ হারিয়ে ফেলে। ড্রোনগুলি কোনো ক্ষতি না করলেও তা সাগরে ভেসে যায়।
কক্ষপথে থাকা স্পেসএক্স স্যাটেলাইটগুলির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করে স্টারলিংকের টার্মিনালগুলি। এটা বিশ্বজুড়ে ইন্টারনেট সংযোগ ও যোগাযোগ বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
বইতে তোলা দাবির জবাবে এক্স প্ল্যাটফর্মে ইলন মাস্ক বলেন, স্পেসএক্স ‘কোনো সেবা বন্ধ করেনি’। এসব অঞ্চলে আগে থেকে এই সেবা সক্রিয় ছিল না।
রাশিয়ার সাবেক প্রাইম মিনিস্টার দিমিত্রি মেদভেদেভ বলেন, ‘আইজাকসনের বইয়ের বক্তব্য যদি সঠিক হয় তাহলে উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বুদ্ধিমান মানুষ হল মাস্ক।’
২০২২ সালের শুরুতে বড় আকারের সামরিক আগ্রাসন চালিয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল দখলে নিয়েছে। যুদ্ধ এখনো চলছে। এর আগে একইভাবে ২০১৪ সালে ক্রিমিয়াকে দখল করে রাশিয়া।
মাস্ক বলেন, যুদ্ধে জড়িত হওয়ার জন্য স্টারলিংক নয়, নেটফ্লিক্স দেখা ও অনলাইন স্কুলের ক্লাসের মত ‘শান্তিপূর্ণ কাজের’ জন্য এটা তৈরি করা হয়েছে।
এই যুদ্ধ নিয়ে ব্যক্তিগত মত তুলে ধরে মাস্ক বলেন, খণ্ড খণ্ড ভূমির জন্য জন্য মারা যাচ্ছে ইউক্রেন ও রুশরা। এভাবে জীবন দেওয়া কোনোক্রমেই কাম্য নয়।
যুদ্ধের সমাপ্তি টানার বিতর্কিত পরিকল্পনা প্রস্তাব করে গত বছর বিশ্বকে উসকে দিয়েছিলেন মাস্ক। ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার অংশ হিসাবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতির পরামর্শও দেন তিনি। এমনকি দখলকৃত অঞ্চলের বাসিন্দারা কোন দেশের অংশ হতে চায় তা নিয়ে ভোটের প্রস্তাবও দেন।

বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৪ ঘণ্টা আগে
নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য নাইজারে একটি ক্যাথলিক বোর্ডিং স্কুল থেকে অপহৃত ১৩০ জন শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনাকে দেশের অন্যতম ভয়াবহ এক গণ-অপহরণের ঘটনা হিসেবে অভিহিত করে সবার মুক্তির পর একে ‘বিজয় এবং স্বস্তির মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাইজেরিয়ার সরকার
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে। কিন্তু এক বছর না পেরোতেই সেই কারাগারগুলো আবার ভরে উঠছে। এবার নতুন সরকারের অধীনেই সিরিয়ায় আবারও ফিরে এসেছে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।
রয়টার্সের এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গত এক বছরে অন্তত ৮২৯ জন নিরাপত্তাজনিত কারণে আটক হয়েছেন। প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আটক ব্যক্তিদের বড় অংশই কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ বা আদালতের আদেশ ছাড়াই বন্দী রয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসাদ-পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম দফার গ্রেপ্তার শুরু হয়েছিল বিদ্রোহীদের বিজয়ের পরপরই। সে সময় মূলত আসাদের আমলের সেনা সদস্য ও কর্মকর্তাদের আটক করা হয়েছিল। পরে শীতের শেষ দিকে উপকূলীয় অঞ্চলে সহিংসতার জের ধরে আলাউইত সম্প্রদায়ের শত শত মানুষ গ্রেপ্তার হন। বসন্ত ও গ্রীষ্মে দ্রুজ অধ্যুষিত দক্ষিণাঞ্চলেও ব্যাপক ধরপাকড় চলে। একই সঙ্গে সুন্নি, খ্রিষ্টান ও শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজনও ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’ বা আসাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অস্পষ্ট অভিযোগে আটক হন।
রয়টার্স জানিয়েছে, আসাদ আমলের অন্তত ২৮টি কারাগার ও আটক কেন্দ্র আবার সক্রিয় হয়েছে। এগুলোর অনেকগুলোই অতীতে নির্যাতনের জন্য কুখ্যাত ছিল। যদিও বর্তমান সরকার বলছে, অপরাধীদের বিচারের প্রয়োজনে এসব কেন্দ্র ব্যবহার করা হচ্ছে এবং অনেক বন্দীকে ইতিমধ্যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তবে কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তারা প্রকাশ করেনি।
সাক্ষাৎকারে সাবেক বন্দী ও স্বজনেরা জানিয়েছেন, আটক কেন্দ্রগুলোতে ভয়াবহ মানবেতর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গাদাগাদি করে বন্দী রাখা, খাবার ও চিকিৎসার অভাব, ত্বকের রোগ এবং নিয়মিত মারধরের অভিযোগ রয়েছে। অন্তত ১১ জন বন্দী কারা হেফাজতে মারা গেছেন বলে নথিভুক্ত করেছে রয়টার্স। এদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পরিবার জানতই না—দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর তারা বিষয়টি জানতে পারে।
চাঁদাবাজিও নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ১৪টি পরিবার জানিয়েছে, স্বজনকে মুক্তির বিনিময়ে ৫০০ থেকে ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দাবি করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে এই অঙ্ক ৯০ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। অর্থ পরিশোধের পরও অনেকেই মুক্তি পাননি।
এদিকে সরকার স্বীকার করেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সময় কিছু ‘ফাঁকফোকর’ তৈরি হয়েছে এবং কিছু নিরাপত্তা সদস্য নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। তাদের দাবি, চাঁদাবাজি ও সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ১৫৯ জন নিরাপত্তা সদস্যকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ব্যাপক আটক ও গুমের অভিযোগ নতুন সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরও আসাদের পতনের পর ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নির্বিচার আটক’-এর তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে।
আসাদের শাসনামলের মতো নির্মম নির্যাতন না হলেও, পুরোনো কারাগার ব্যবস্থার পুনরুজ্জীবন সিরিয়ার নতুন ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগ তৈরি করছে। মানবাধিকারকর্মীদের ভাষায়, ‘শাসক বদলেছে, কিন্তু কারাগারের ছায়া এখনো কাটেনি।’

বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে। কিন্তু এক বছর না পেরোতেই সেই কারাগারগুলো আবার ভরে উঠছে। এবার নতুন সরকারের অধীনেই সিরিয়ায় আবারও ফিরে এসেছে গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও চাঁদাবাজির অভিযোগ।
রয়টার্সের এক অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, সিরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট আহমেদ আল-শারার নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গত এক বছরে অন্তত ৮২৯ জন নিরাপত্তাজনিত কারণে আটক হয়েছেন। প্রকৃত সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আটক ব্যক্তিদের বড় অংশই কোনো আনুষ্ঠানিক অভিযোগ বা আদালতের আদেশ ছাড়াই বন্দী রয়েছেন।
সোমবার (২২ ডিসেম্বর) প্রকাশিত রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসাদ-পরবর্তী সিরিয়ায় প্রথম দফার গ্রেপ্তার শুরু হয়েছিল বিদ্রোহীদের বিজয়ের পরপরই। সে সময় মূলত আসাদের আমলের সেনা সদস্য ও কর্মকর্তাদের আটক করা হয়েছিল। পরে শীতের শেষ দিকে উপকূলীয় অঞ্চলে সহিংসতার জের ধরে আলাউইত সম্প্রদায়ের শত শত মানুষ গ্রেপ্তার হন। বসন্ত ও গ্রীষ্মে দ্রুজ অধ্যুষিত দক্ষিণাঞ্চলেও ব্যাপক ধরপাকড় চলে। একই সঙ্গে সুন্নি, খ্রিষ্টান ও শিয়া সম্প্রদায়ের লোকজনও ‘নিরাপত্তা ঝুঁকি’ বা আসাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার অস্পষ্ট অভিযোগে আটক হন।
রয়টার্স জানিয়েছে, আসাদ আমলের অন্তত ২৮টি কারাগার ও আটক কেন্দ্র আবার সক্রিয় হয়েছে। এগুলোর অনেকগুলোই অতীতে নির্যাতনের জন্য কুখ্যাত ছিল। যদিও বর্তমান সরকার বলছে, অপরাধীদের বিচারের প্রয়োজনে এসব কেন্দ্র ব্যবহার করা হচ্ছে এবং অনেক বন্দীকে ইতিমধ্যে মুক্তি দেওয়া হয়েছে, তবে কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান তারা প্রকাশ করেনি।
সাক্ষাৎকারে সাবেক বন্দী ও স্বজনেরা জানিয়েছেন, আটক কেন্দ্রগুলোতে ভয়াবহ মানবেতর পরিস্থিতি বিরাজ করছে। গাদাগাদি করে বন্দী রাখা, খাবার ও চিকিৎসার অভাব, ত্বকের রোগ এবং নিয়মিত মারধরের অভিযোগ রয়েছে। অন্তত ১১ জন বন্দী কারা হেফাজতে মারা গেছেন বলে নথিভুক্ত করেছে রয়টার্স। এদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যুর খবর পরিবার জানতই না—দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর তারা বিষয়টি জানতে পারে।
চাঁদাবাজিও নতুন করে মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। ১৪টি পরিবার জানিয়েছে, স্বজনকে মুক্তির বিনিময়ে ৫০০ থেকে ১৫ হাজার ডলার পর্যন্ত দাবি করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে এই অঙ্ক ৯০ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে। অর্থ পরিশোধের পরও অনেকেই মুক্তি পাননি।
এদিকে সরকার স্বীকার করেছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের সময় কিছু ‘ফাঁকফোকর’ তৈরি হয়েছে এবং কিছু নিরাপত্তা সদস্য নীতিমালা লঙ্ঘন করেছে। তাদের দাবি, চাঁদাবাজি ও সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ১৫৯ জন নিরাপত্তা সদস্যকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে।
তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, ব্যাপক আটক ও গুমের অভিযোগ নতুন সরকারের বিশ্বাসযোগ্যতাকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে। জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরও আসাদের পতনের পর ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা ও নির্বিচার আটক’-এর তথ্য পাওয়ার কথা জানিয়েছে।
আসাদের শাসনামলের মতো নির্মম নির্যাতন না হলেও, পুরোনো কারাগার ব্যবস্থার পুনরুজ্জীবন সিরিয়ার নতুন ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর উদ্বেগ তৈরি করছে। মানবাধিকারকর্মীদের ভাষায়, ‘শাসক বদলেছে, কিন্তু কারাগারের ছায়া এখনো কাটেনি।’

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৪ ঘণ্টা আগে
নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য নাইজারে একটি ক্যাথলিক বোর্ডিং স্কুল থেকে অপহৃত ১৩০ জন শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনাকে দেশের অন্যতম ভয়াবহ এক গণ-অপহরণের ঘটনা হিসেবে অভিহিত করে সবার মুক্তির পর একে ‘বিজয় এবং স্বস্তির মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাইজেরিয়ার সরকার
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে এক ভয়াবহ গাড়িবোমা হামলায় দেশটির শীর্ষস্থানীয় এক জেনারেল নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে রুশ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি রাশিয়ার ইনভেস্টিগেটিভ কমিটির বরাতে জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির নাম লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফানিল সারভারভ (৫৬)। তিনি রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর অপারেশনাল ট্রেনিং বিভাগের প্রধান ছিলেন।
তদন্ত কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে গুরুতর আহত অবস্থায় সারভারভকে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, একটি সাদা রঙের গাড়ি বিস্ফোরণে দুমড়েমুচড়ে গেছে এবং সেটির যন্ত্রাংশ উড়ে গিয়ে পাশে থাকা অন্য যানবাহনের ওপর পড়েছে।
রুশ ইনভেস্টিগেটিভ কমিটি এ ঘটনাকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে অভিহিত করে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে রুশ কর্মকর্তাদের ধারণা, এই হামলার নেপথ্যে ইউক্রেনীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত থাকতে পারে। তবে ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, জেনারেল সারভারভের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তা জানানো হয়েছে।
৫৬ বছর বয়সী ফানিল সারভারভ রুশ সামরিক বাহিনীর অত্যন্ত অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ছিলেন। রুশ গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ফানিল সারভারভ নব্বইয়ের দশক এবং ২০০০ সালের শুরুতে তিনি ওসেটিয়ান-ইঙ্গুশ সংঘাত ও চেচেন যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন। ২০১৫-১৬ সালে সিরিয়ায় রুশ সামরিক অভিযানেও তিনি নেতৃত্ব দেন।
২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে মস্কোতে হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদের ওপর বেশ কয়েকটি বড় হামলার ঘটনা ঘটেছে। ২০২২ সালে পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র আলেকজান্ডার দুগিনের কন্যা দারিয়া দুগিনা গাড়িবোমা হামলায় নিহত হন।
চলতি বছরের এপ্রিলে জেনারেল ইয়ারোস্লাভ মোসকালিক ও ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে জেনারেল ইগর কিরিলভও একই ধরনের হামলায় প্রাণ হারান।
নীতিগত কারণে ইউক্রেন সাধারণত এ ধরনের হামলার দায় স্বীকার করে না। তবে গত বছর জেনারেল কিরিলভ নিহতের ঘটনায় ইউক্রেনীয় নিরাপত্তা সংস্থার জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছিল বিবিসির একটি সূত্র।

রাশিয়ার রাজধানী মস্কোতে এক ভয়াবহ গাড়িবোমা হামলায় দেশটির শীর্ষস্থানীয় এক জেনারেল নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে বলে রুশ কর্মকর্তারা নিশ্চিত করেছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি রাশিয়ার ইনভেস্টিগেটিভ কমিটির বরাতে জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তির নাম লেফটেন্যান্ট জেনারেল ফানিল সারভারভ (৫৬)। তিনি রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনীর অপারেশনাল ট্রেনিং বিভাগের প্রধান ছিলেন।
তদন্ত কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, আজ স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণে গুরুতর আহত অবস্থায় সারভারভকে হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঘটনাস্থল থেকে পাওয়া ছবিতে দেখা গেছে, একটি সাদা রঙের গাড়ি বিস্ফোরণে দুমড়েমুচড়ে গেছে এবং সেটির যন্ত্রাংশ উড়ে গিয়ে পাশে থাকা অন্য যানবাহনের ওপর পড়েছে।
রুশ ইনভেস্টিগেটিভ কমিটি এ ঘটনাকে ‘পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড’ হিসেবে অভিহিত করে তদন্ত শুরু করেছে। প্রাথমিক তদন্তে রুশ কর্মকর্তাদের ধারণা, এই হামলার নেপথ্যে ইউক্রেনীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাত থাকতে পারে। তবে ইউক্রেন এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ জানিয়েছেন, জেনারেল সারভারভের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পরপরই প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে তা জানানো হয়েছে।
৫৬ বছর বয়সী ফানিল সারভারভ রুশ সামরিক বাহিনীর অত্যন্ত অভিজ্ঞ কর্মকর্তা ছিলেন। রুশ গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ফানিল সারভারভ নব্বইয়ের দশক এবং ২০০০ সালের শুরুতে তিনি ওসেটিয়ান-ইঙ্গুশ সংঘাত ও চেচেন যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছিলেন। ২০১৫-১৬ সালে সিরিয়ায় রুশ সামরিক অভিযানেও তিনি নেতৃত্ব দেন।
২০২২ সালে ইউক্রেনে পূর্ণমাত্রার সামরিক অভিযান শুরু করার পর থেকে মস্কোতে হাইপ্রোফাইল ব্যক্তিদের ওপর বেশ কয়েকটি বড় হামলার ঘটনা ঘটেছে। ২০২২ সালে পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র আলেকজান্ডার দুগিনের কন্যা দারিয়া দুগিনা গাড়িবোমা হামলায় নিহত হন।
চলতি বছরের এপ্রিলে জেনারেল ইয়ারোস্লাভ মোসকালিক ও ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে জেনারেল ইগর কিরিলভও একই ধরনের হামলায় প্রাণ হারান।
নীতিগত কারণে ইউক্রেন সাধারণত এ ধরনের হামলার দায় স্বীকার করে না। তবে গত বছর জেনারেল কিরিলভ নিহতের ঘটনায় ইউক্রেনীয় নিরাপত্তা সংস্থার জড়িত থাকার ইঙ্গিত দিয়েছিল বিবিসির একটি সূত্র।

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৪ ঘণ্টা আগে
নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য নাইজারে একটি ক্যাথলিক বোর্ডিং স্কুল থেকে অপহৃত ১৩০ জন শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনাকে দেশের অন্যতম ভয়াবহ এক গণ-অপহরণের ঘটনা হিসেবে অভিহিত করে সবার মুক্তির পর একে ‘বিজয় এবং স্বস্তির মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাইজেরিয়ার সরকার
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্বদিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) কলকাতায় আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘১০০ ব্যাখ্যান মালা’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবিধানে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ শব্দ জোড়ানোর কোনো পরিকল্পনা বা দাবি সংঘের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মোহন ভাগবত বলেন, ‘সূর্য পূর্বদিকে ওঠে; আমরা জানি না কত দিন ধরে এটি ঘটছে। এর জন্য কি আমাদের সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন আছে? হিন্দুস্তান একটি হিন্দু রাষ্ট্র। যারা এই দেশকে মাতৃভূমি মনে করে এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে, তারা সবাই এই দর্শনের অংশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘সংসদ যদি কখনো সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দটি যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে তা ভালো। কিন্তু তারা তা করুক বা না করুক—তাতে আমাদের কিছু যায়-আসে না। কারণ, সত্য এটাই যে আমাদের দেশ একটি হিন্দু রাষ্ট্র।’
জাতপাত নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে আরএসএস প্রধান স্পষ্ট করে বলেন, ‘জন্মভিত্তিক বর্ণপ্রথা বা জাতপাত হিন্দুত্বের বৈশিষ্ট্য নয়।’
আরএসএসকে প্রায়ই মুসলিমবিরোধী হিসেবে গণ্য করা হয়। এই প্রসঙ্গে মোহন ভাগবত মানুষকে সরাসরি সংঘের শাখা বা অফিসগুলো ঘুরে দেখার আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ অত্যন্ত স্বচ্ছ। আপনারা যেকোনো সময় এসে দেখে যান। যদি আমাদের কার্যক্রমে মুসলিমবিরোধী কিছু খুঁজে পান, তবে আপনাদের ধারণা বজায় রাখুন। কিন্তু যদি তা না দেখেন, তবে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করুন।’
তিনি দাবি করেন, মানুষ এখন বুঝতে পারছে যে আরএসএস হিন্দুদের সুরক্ষার কথা বলে এবং তারা কট্টর জাতীয়তাবাদী, কিন্তু তারা ‘মুসলিমবিরোধী’ নয়।
উল্লেখ্য, ভারতের সংবিধানের মূল প্রস্তাবনায় ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ (Secular) শব্দটি ছিল না। ১৯৭৬ সালে জরুরি অবস্থার সময় ইন্দিরা গান্ধী সরকারের আনা ৪২তম সংশোধনীর মাধ্যমে এটি যুক্ত করা হয়। অন্যদিকে, আরএসএস দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছে, ভারতের সংস্কৃতি এবং জনতাত্ত্বিক কাঠামোর কারণেই এটি প্রাকৃতিকভাবে একটি হিন্দু রাষ্ট্র।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্বদিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
গতকাল রোববার (২১ ডিসেম্বর) কলকাতায় আরএসএসের শতবর্ষ উদ্যাপন উপলক্ষে আয়োজিত ‘১০০ ব্যাখ্যান মালা’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সংবিধানে ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ শব্দ জোড়ানোর কোনো পরিকল্পনা বা দাবি সংঘের আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে মোহন ভাগবত বলেন, ‘সূর্য পূর্বদিকে ওঠে; আমরা জানি না কত দিন ধরে এটি ঘটছে। এর জন্য কি আমাদের সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন আছে? হিন্দুস্তান একটি হিন্দু রাষ্ট্র। যারা এই দেশকে মাতৃভূমি মনে করে এবং ভারতীয় সংস্কৃতিকে শ্রদ্ধা করে, তারা সবাই এই দর্শনের অংশ।’
তিনি আরও বলেন, ‘সংসদ যদি কখনো সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দটি যুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়, তবে তা ভালো। কিন্তু তারা তা করুক বা না করুক—তাতে আমাদের কিছু যায়-আসে না। কারণ, সত্য এটাই যে আমাদের দেশ একটি হিন্দু রাষ্ট্র।’
জাতপাত নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে আরএসএস প্রধান স্পষ্ট করে বলেন, ‘জন্মভিত্তিক বর্ণপ্রথা বা জাতপাত হিন্দুত্বের বৈশিষ্ট্য নয়।’
আরএসএসকে প্রায়ই মুসলিমবিরোধী হিসেবে গণ্য করা হয়। এই প্রসঙ্গে মোহন ভাগবত মানুষকে সরাসরি সংঘের শাখা বা অফিসগুলো ঘুরে দেখার আমন্ত্রণ জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের কাজ অত্যন্ত স্বচ্ছ। আপনারা যেকোনো সময় এসে দেখে যান। যদি আমাদের কার্যক্রমে মুসলিমবিরোধী কিছু খুঁজে পান, তবে আপনাদের ধারণা বজায় রাখুন। কিন্তু যদি তা না দেখেন, তবে দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করুন।’
তিনি দাবি করেন, মানুষ এখন বুঝতে পারছে যে আরএসএস হিন্দুদের সুরক্ষার কথা বলে এবং তারা কট্টর জাতীয়তাবাদী, কিন্তু তারা ‘মুসলিমবিরোধী’ নয়।
উল্লেখ্য, ভারতের সংবিধানের মূল প্রস্তাবনায় ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ (Secular) শব্দটি ছিল না। ১৯৭৬ সালে জরুরি অবস্থার সময় ইন্দিরা গান্ধী সরকারের আনা ৪২তম সংশোধনীর মাধ্যমে এটি যুক্ত করা হয়। অন্যদিকে, আরএসএস দীর্ঘদিন ধরেই দাবি করে আসছে, ভারতের সংস্কৃতি এবং জনতাত্ত্বিক কাঠামোর কারণেই এটি প্রাকৃতিকভাবে একটি হিন্দু রাষ্ট্র।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য নাইজারে একটি ক্যাথলিক বোর্ডিং স্কুল থেকে অপহৃত ১৩০ জন শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনাকে দেশের অন্যতম ভয়াবহ এক গণ-অপহরণের ঘটনা হিসেবে অভিহিত করে সবার মুক্তির পর একে ‘বিজয় এবং স্বস্তির মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাইজেরিয়ার সরকার
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য নাইজারে একটি ক্যাথলিক বোর্ডিং স্কুল থেকে অপহৃত ১৩০ জন শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এই ঘটনাকে দেশের অন্যতম ভয়াবহ এক গণ-অপহরণের ঘটনা হিসেবে অভিহিত করে সবার মুক্তির পর একে ‘বিজয় এবং স্বস্তির মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাইজেরিয়ার সরকার।
গত ২১ নভেম্বর পাপিরির সেন্ট মেরি’স ক্যাথলিক স্কুল থেকে ২৫০ জনেরও বেশি শিশু এবং কর্মী অপহৃত হয়। তাদের মধ্যে প্রায় ১০০ জন শিশুকে চলতি মাসের শুরুর দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
অবশিষ্ট ১৩০ জন শিশু ও কর্মীকে উদ্ধারের’ বিষয়টি নিশ্চিত করে এক বিবৃতিতে কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘একজন শিক্ষার্থীও আর বন্দিদশায় নেই।’
গতকাল রোববার রাষ্ট্রপতির মুখপাত্র বায়ো ওনানুগা জানান, মুক্ত শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা এখন ২৩০ জন। অপহরণের পর থেকে ঠিক কতজনকে তুলে নেওয়া হয়েছিল এবং কতজন বন্দিদশায় ছিল, সে বিষয়টি অস্পষ্ট ছিল। সরকার কীভাবে সর্বশেষ এই মুক্তি নিশ্চিত করেছে বা কোনো মুক্তিপণ দেওয়া হয়েছে কি না তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি।
ওনানুগা আরও জানান, আশা করা হচ্ছে, মুক্ত শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার নাইজারের রাজধানী মিন্নায় পৌঁছাবে।
গত নভেম্বরে ঘটে যাওয়া এ অপহরণের ঘটনাটি উত্তর ও মধ্য নাইজেরিয়ার স্কুল এবং উপাসনালয়গুলোতে ক্রমবর্ধমান লক্ষ্যবস্তু হামলার সর্বশেষ ঘটনা। এ অপহরণের সময় ৫০ জন শিক্ষার্থী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল বলে জানায় ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব নাইজেরিয়া।
এর আগে ১৮ নভেম্বর সেন্ট মেরি’স-এ হামলার ঠিক কয়েক দিন আগে আরও কিছু গণ-অপহরণের ঘটনা ঘটেছিল। কোয়ারা রাজ্যের ক্রাইস্ট অ্যাপোস্টোলিক চার্চে এক হামলায় দুজন নিহত এবং ৩৮ জন অপহৃত হন। এর আগের দিন কেব্বি রাজ্যের গভর্নমেন্ট গার্লস সেকেন্ডারি স্কুল থেকে দুজন নিহত এবং ২৫ জন মুসলিম শিক্ষার্থী অপহৃত হয়েছিল। কোয়ারা এবং কেব্বি হামলার ঘটনায় যাদের তুলে নেওয়া হয়েছিল, তারা সবাই ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে।
এই অপহরণগুলোর পেছনে কারা রয়েছে তা স্পষ্ট নয়, তবে অধিকাংশ বিশ্লেষকের ধারণা, মুক্তিপণ আদায়ের লক্ষ্যে অপরাধী চক্রগুলো এই কাজ করছে।
গত ৯ ডিসেম্বর নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ তিনুবু বলেছিলেন, তাঁর সরকার আমাদের স্কুলগুলোকে নিরাপদ করতে এবং ছোটদের জন্য শিক্ষার পরিবেশকে আরও নিরাপদ ও অনুকূল করতে নাইজার এবং অন্যান্য রাজ্যগুলোর সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে।

নাইজেরিয়ার মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য নাইজারে একটি ক্যাথলিক বোর্ডিং স্কুল থেকে অপহৃত ১৩০ জন শিক্ষার্থীকে মুক্ত করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এই ঘটনাকে দেশের অন্যতম ভয়াবহ এক গণ-অপহরণের ঘটনা হিসেবে অভিহিত করে সবার মুক্তির পর একে ‘বিজয় এবং স্বস্তির মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেছে নাইজেরিয়ার সরকার।
গত ২১ নভেম্বর পাপিরির সেন্ট মেরি’স ক্যাথলিক স্কুল থেকে ২৫০ জনেরও বেশি শিশু এবং কর্মী অপহৃত হয়। তাদের মধ্যে প্রায় ১০০ জন শিশুকে চলতি মাসের শুরুর দিকে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল।
অবশিষ্ট ১৩০ জন শিশু ও কর্মীকে উদ্ধারের’ বিষয়টি নিশ্চিত করে এক বিবৃতিতে কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘একজন শিক্ষার্থীও আর বন্দিদশায় নেই।’
গতকাল রোববার রাষ্ট্রপতির মুখপাত্র বায়ো ওনানুগা জানান, মুক্ত শিক্ষার্থীর মোট সংখ্যা এখন ২৩০ জন। অপহরণের পর থেকে ঠিক কতজনকে তুলে নেওয়া হয়েছিল এবং কতজন বন্দিদশায় ছিল, সে বিষয়টি অস্পষ্ট ছিল। সরকার কীভাবে সর্বশেষ এই মুক্তি নিশ্চিত করেছে বা কোনো মুক্তিপণ দেওয়া হয়েছে কি না তা আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়নি।
ওনানুগা আরও জানান, আশা করা হচ্ছে, মুক্ত শিক্ষার্থীরা আজ সোমবার নাইজারের রাজধানী মিন্নায় পৌঁছাবে।
গত নভেম্বরে ঘটে যাওয়া এ অপহরণের ঘটনাটি উত্তর ও মধ্য নাইজেরিয়ার স্কুল এবং উপাসনালয়গুলোতে ক্রমবর্ধমান লক্ষ্যবস্তু হামলার সর্বশেষ ঘটনা। এ অপহরণের সময় ৫০ জন শিক্ষার্থী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছিল বলে জানায় ক্রিশ্চিয়ান অ্যাসোসিয়েশন অব নাইজেরিয়া।
এর আগে ১৮ নভেম্বর সেন্ট মেরি’স-এ হামলার ঠিক কয়েক দিন আগে আরও কিছু গণ-অপহরণের ঘটনা ঘটেছিল। কোয়ারা রাজ্যের ক্রাইস্ট অ্যাপোস্টোলিক চার্চে এক হামলায় দুজন নিহত এবং ৩৮ জন অপহৃত হন। এর আগের দিন কেব্বি রাজ্যের গভর্নমেন্ট গার্লস সেকেন্ডারি স্কুল থেকে দুজন নিহত এবং ২৫ জন মুসলিম শিক্ষার্থী অপহৃত হয়েছিল। কোয়ারা এবং কেব্বি হামলার ঘটনায় যাদের তুলে নেওয়া হয়েছিল, তারা সবাই ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে।
এই অপহরণগুলোর পেছনে কারা রয়েছে তা স্পষ্ট নয়, তবে অধিকাংশ বিশ্লেষকের ধারণা, মুক্তিপণ আদায়ের লক্ষ্যে অপরাধী চক্রগুলো এই কাজ করছে।
গত ৯ ডিসেম্বর নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট বোলা আহমেদ তিনুবু বলেছিলেন, তাঁর সরকার আমাদের স্কুলগুলোকে নিরাপদ করতে এবং ছোটদের জন্য শিক্ষার পরিবেশকে আরও নিরাপদ ও অনুকূল করতে নাইজার এবং অন্যান্য রাজ্যগুলোর সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাবে।

যুদ্ধ তৎপরতার সঙ্গে জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে গত বছর ইউক্রেনকে স্টারলিংক কমিউনিকেশন নেটওয়ার্কের সংযোগ দেওয়া হয়নি বলে দাবি করেছেন স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক।
১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাশার আল-আসাদের পতনের পর সিরিয়ার মানুষ ভেবেছিল—দেশটির কুখ্যাত কারাগার অধ্যায়ের অবসান ঘটেছে। বিদ্রোহীরা জেলখানার দরজা ভেঙে বন্দীদের মুক্ত করেছিল, পরিবারের লোকেরা ছুটে গিয়েছিল নিখোঁজ স্বজনদের খোঁজে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ সোমবার স্থানীয় সময় সকালে মস্কোর দক্ষিণাঞ্চলের একটি অ্যাপার্টমেন্ট ব্লকের পার্কিং লটে এই বিস্ফোরণ ঘটে। জেনারেল সারভারভের গাড়ির নিচে একটি শক্তিশালী বিস্ফোরক ডিভাইস পেতে রাখা হয়েছিল। গাড়িটি চালু করার পরপরই সেটির বিস্ফোরণ ঘটে।
৪ ঘণ্টা আগে
ভারত একটি ‘হিন্দু রাষ্ট্র’ এবং এর জন্য কোনো সাংবিধানিক অনুমোদনের প্রয়োজন নেই বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (আরএসএস) প্রধান মোহন ভাগবত। তাঁর মতে, এটি একটি ঐতিহাসিক সত্য এবং সূর্য পূর্ব দিকে ওঠার মতোই ধ্রুব।
৪ ঘণ্টা আগে