আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছে ১৪ শিশু। বার্তা সংস্থা এপির তথ্যমতে, তিন বছর ধরে চলমান এ যুদ্ধে এবারই একক কোনো হামলায় এতসংখ্যক শিশু আহত হলো।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাতভর হামলা চালিয়েছে পুতিন বাহিনী। এই হামলাকে সাম্প্রতিক সময়ে চালানো হামলাগুলোর মধ্যে একটি ভয়াবহ হামলা বলে মনে করা হচ্ছে। কিয়েভ শহরের সামরিক প্রশাসনের প্রধান তিমুর তকাচেঙ্কো জানিয়েছেন, রুশ হামলায় কিয়েভের একটি ৯তলা আবাসিক ভবনের একটি বড় অংশ ধসে পড়েছে। অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে। তাদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এক বিবৃতিতে ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, ৩০৯টি শাহেদ ড্রোন ও ডিকয় ড্রোন এবং আটটি ইস্কান্দারকে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এর মধ্যে ২৮৮টি ড্রোন ও তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে সক্ষম হয় ইউক্রেন। তবে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ২১টি ড্রোন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
কেবল কিয়েভেই অন্তত ২৭টি স্থানে আঘাত হানে সেসব ড্রোন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শহরের সোলোমিয়ানস্কি ও স্ভিয়াতোশিনস্কি এলাকা। স্কুল, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শতাধিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পূর্ব ইউক্রেনের ক্রামাতোরস্ক শহরেও রুশ বাহিনীর আরেকটি আক্রমণে পাঁচতলা একটি ভবনে আঘাত লাগে। এতে একজন নিহত এবং অন্তত ১১ জন আহত হয়েছে বলে জানান দোনেৎস্ক অঞ্চলের সামরিক প্রশাসক ভাদিম ফিলাশকিন।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, একই রাতে ৩২টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। রাশিয়ার পেনজা অঞ্চলের একটি শিল্প এলাকায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় আগুন লাগে, তবে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর ওলেগ মেলনিচেঙ্কো। এ ছাড়া ভলগোগ্রাদ অঞ্চলে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ রেললাইনে পড়ায় কিছু ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রুশ হামলায় প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘আমেরিকা ও ইউরোপের সঙ্গে পুরো বিশ্বই দেখল আমার শান্তি চুক্তির আকাঙ্ক্ষার জবাব রাশিয়া কীভাবে দিল। নতুন করে হত্যাকাণ্ড চালাল তারা। শক্তি, সক্ষমতা ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।’ এ সময় পশ্চিমা মিত্রদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি। মস্কোর ওপর আরও চাপ প্রয়োগের অনুরোধও করেন তিনি।
এদিকে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর দোনেৎস্কের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর চাসিভ ইয়ারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ভিক্টর ত্রেহুবভ রাশিয়ার এই দাবিকে মিথ্যা বলে অভিহিত করছেন। তবে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় চাসিভ ইয়ারে কমপক্ষে সাতটি সরাসরি যুদ্ধের ঘটনা হয়েছে। ওই বিবৃতির সঙ্গে সংলগ্ন মানচিত্রে বেশির ভাগ অংশ রুশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দেখানো হয়েছে।

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছে ১৪ শিশু। বার্তা সংস্থা এপির তথ্যমতে, তিন বছর ধরে চলমান এ যুদ্ধে এবারই একক কোনো হামলায় এতসংখ্যক শিশু আহত হলো।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাতভর হামলা চালিয়েছে পুতিন বাহিনী। এই হামলাকে সাম্প্রতিক সময়ে চালানো হামলাগুলোর মধ্যে একটি ভয়াবহ হামলা বলে মনে করা হচ্ছে। কিয়েভ শহরের সামরিক প্রশাসনের প্রধান তিমুর তকাচেঙ্কো জানিয়েছেন, রুশ হামলায় কিয়েভের একটি ৯তলা আবাসিক ভবনের একটি বড় অংশ ধসে পড়েছে। অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে। তাদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এক বিবৃতিতে ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, ৩০৯টি শাহেদ ড্রোন ও ডিকয় ড্রোন এবং আটটি ইস্কান্দারকে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এর মধ্যে ২৮৮টি ড্রোন ও তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে সক্ষম হয় ইউক্রেন। তবে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ২১টি ড্রোন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
কেবল কিয়েভেই অন্তত ২৭টি স্থানে আঘাত হানে সেসব ড্রোন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শহরের সোলোমিয়ানস্কি ও স্ভিয়াতোশিনস্কি এলাকা। স্কুল, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শতাধিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পূর্ব ইউক্রেনের ক্রামাতোরস্ক শহরেও রুশ বাহিনীর আরেকটি আক্রমণে পাঁচতলা একটি ভবনে আঘাত লাগে। এতে একজন নিহত এবং অন্তত ১১ জন আহত হয়েছে বলে জানান দোনেৎস্ক অঞ্চলের সামরিক প্রশাসক ভাদিম ফিলাশকিন।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, একই রাতে ৩২টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। রাশিয়ার পেনজা অঞ্চলের একটি শিল্প এলাকায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় আগুন লাগে, তবে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর ওলেগ মেলনিচেঙ্কো। এ ছাড়া ভলগোগ্রাদ অঞ্চলে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ রেললাইনে পড়ায় কিছু ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রুশ হামলায় প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘আমেরিকা ও ইউরোপের সঙ্গে পুরো বিশ্বই দেখল আমার শান্তি চুক্তির আকাঙ্ক্ষার জবাব রাশিয়া কীভাবে দিল। নতুন করে হত্যাকাণ্ড চালাল তারা। শক্তি, সক্ষমতা ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।’ এ সময় পশ্চিমা মিত্রদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি। মস্কোর ওপর আরও চাপ প্রয়োগের অনুরোধও করেন তিনি।
এদিকে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর দোনেৎস্কের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর চাসিভ ইয়ারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ভিক্টর ত্রেহুবভ রাশিয়ার এই দাবিকে মিথ্যা বলে অভিহিত করছেন। তবে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় চাসিভ ইয়ারে কমপক্ষে সাতটি সরাসরি যুদ্ধের ঘটনা হয়েছে। ওই বিবৃতির সঙ্গে সংলগ্ন মানচিত্রে বেশির ভাগ অংশ রুশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দেখানো হয়েছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছে ১৪ শিশু। বার্তা সংস্থা এপির তথ্যমতে, তিন বছর ধরে চলমান এ যুদ্ধে এবারই একক কোনো হামলায় এতসংখ্যক শিশু আহত হলো।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাতভর হামলা চালিয়েছে পুতিন বাহিনী। এই হামলাকে সাম্প্রতিক সময়ে চালানো হামলাগুলোর মধ্যে একটি ভয়াবহ হামলা বলে মনে করা হচ্ছে। কিয়েভ শহরের সামরিক প্রশাসনের প্রধান তিমুর তকাচেঙ্কো জানিয়েছেন, রুশ হামলায় কিয়েভের একটি ৯তলা আবাসিক ভবনের একটি বড় অংশ ধসে পড়েছে। অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে। তাদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এক বিবৃতিতে ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, ৩০৯টি শাহেদ ড্রোন ও ডিকয় ড্রোন এবং আটটি ইস্কান্দারকে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এর মধ্যে ২৮৮টি ড্রোন ও তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে সক্ষম হয় ইউক্রেন। তবে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ২১টি ড্রোন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
কেবল কিয়েভেই অন্তত ২৭টি স্থানে আঘাত হানে সেসব ড্রোন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শহরের সোলোমিয়ানস্কি ও স্ভিয়াতোশিনস্কি এলাকা। স্কুল, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শতাধিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পূর্ব ইউক্রেনের ক্রামাতোরস্ক শহরেও রুশ বাহিনীর আরেকটি আক্রমণে পাঁচতলা একটি ভবনে আঘাত লাগে। এতে একজন নিহত এবং অন্তত ১১ জন আহত হয়েছে বলে জানান দোনেৎস্ক অঞ্চলের সামরিক প্রশাসক ভাদিম ফিলাশকিন।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, একই রাতে ৩২টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। রাশিয়ার পেনজা অঞ্চলের একটি শিল্প এলাকায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় আগুন লাগে, তবে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর ওলেগ মেলনিচেঙ্কো। এ ছাড়া ভলগোগ্রাদ অঞ্চলে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ রেললাইনে পড়ায় কিছু ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রুশ হামলায় প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘আমেরিকা ও ইউরোপের সঙ্গে পুরো বিশ্বই দেখল আমার শান্তি চুক্তির আকাঙ্ক্ষার জবাব রাশিয়া কীভাবে দিল। নতুন করে হত্যাকাণ্ড চালাল তারা। শক্তি, সক্ষমতা ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।’ এ সময় পশ্চিমা মিত্রদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি। মস্কোর ওপর আরও চাপ প্রয়োগের অনুরোধও করেন তিনি।
এদিকে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর দোনেৎস্কের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর চাসিভ ইয়ারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ভিক্টর ত্রেহুবভ রাশিয়ার এই দাবিকে মিথ্যা বলে অভিহিত করছেন। তবে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় চাসিভ ইয়ারে কমপক্ষে সাতটি সরাসরি যুদ্ধের ঘটনা হয়েছে। ওই বিবৃতির সঙ্গে সংলগ্ন মানচিত্রে বেশির ভাগ অংশ রুশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দেখানো হয়েছে।

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছে ১৪ শিশু। বার্তা সংস্থা এপির তথ্যমতে, তিন বছর ধরে চলমান এ যুদ্ধে এবারই একক কোনো হামলায় এতসংখ্যক শিশু আহত হলো।
বার্তা সংস্থা এপির প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাতভর হামলা চালিয়েছে পুতিন বাহিনী। এই হামলাকে সাম্প্রতিক সময়ে চালানো হামলাগুলোর মধ্যে একটি ভয়াবহ হামলা বলে মনে করা হচ্ছে। কিয়েভ শহরের সামরিক প্রশাসনের প্রধান তিমুর তকাচেঙ্কো জানিয়েছেন, রুশ হামলায় কিয়েভের একটি ৯তলা আবাসিক ভবনের একটি বড় অংশ ধসে পড়েছে। অনেকেই ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে। তাদের উদ্ধারে উদ্ধারকর্মীরা তল্লাশি চালিয়ে যাচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন তিনি।
এক বিবৃতিতে ইউক্রেনীয় বিমানবাহিনী জানিয়েছে, ৩০৯টি শাহেদ ড্রোন ও ডিকয় ড্রোন এবং আটটি ইস্কান্দারকে ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। এর মধ্যে ২৮৮টি ড্রোন ও তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করতে সক্ষম হয় ইউক্রেন। তবে পাঁচটি ক্ষেপণাস্ত্র এবং ২১টি ড্রোন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানে।
কেবল কিয়েভেই অন্তত ২৭টি স্থানে আঘাত হানে সেসব ড্রোন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শহরের সোলোমিয়ানস্কি ও স্ভিয়াতোশিনস্কি এলাকা। স্কুল, হাসপাতাল, বিশ্ববিদ্যালয়সহ শতাধিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পূর্ব ইউক্রেনের ক্রামাতোরস্ক শহরেও রুশ বাহিনীর আরেকটি আক্রমণে পাঁচতলা একটি ভবনে আঘাত লাগে। এতে একজন নিহত এবং অন্তত ১১ জন আহত হয়েছে বলে জানান দোনেৎস্ক অঞ্চলের সামরিক প্রশাসক ভাদিম ফিলাশকিন।
রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, একই রাতে ৩২টি ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করেছে তারা। রাশিয়ার পেনজা অঞ্চলের একটি শিল্প এলাকায় ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় আগুন লাগে, তবে হতাহতের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন স্থানীয় গভর্নর ওলেগ মেলনিচেঙ্কো। এ ছাড়া ভলগোগ্রাদ অঞ্চলে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ রেললাইনে পড়ায় কিছু ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।
রুশ হামলায় প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। তিনি বলেন, ‘আমেরিকা ও ইউরোপের সঙ্গে পুরো বিশ্বই দেখল আমার শান্তি চুক্তির আকাঙ্ক্ষার জবাব রাশিয়া কীভাবে দিল। নতুন করে হত্যাকাণ্ড চালাল তারা। শক্তি, সক্ষমতা ছাড়া শান্তি সম্ভব নয়।’ এ সময় পশ্চিমা মিত্রদের প্রতিরক্ষা সহযোগিতার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি। মস্কোর ওপর আরও চাপ প্রয়োগের অনুরোধও করেন তিনি।
এদিকে, ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলীয় শহর দোনেৎস্কের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শহর চাসিভ ইয়ারের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেওয়ার দাবি করেছে রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। যদিও ইউক্রেনীয় সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ভিক্টর ত্রেহুবভ রাশিয়ার এই দাবিকে মিথ্যা বলে অভিহিত করছেন। তবে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর গতকাল বৃহস্পতিবার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ২৪ ঘণ্টায় চাসিভ ইয়ারে কমপক্ষে সাতটি সরাসরি যুদ্ধের ঘটনা হয়েছে। ওই বিবৃতির সঙ্গে সংলগ্ন মানচিত্রে বেশির ভাগ অংশ রুশ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে দেখানো হয়েছে।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও ময়মনসিংহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফের তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
১৯ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, পিঠে রাইফেল ঝোলানো এক ব্যক্তি সিভিল পোশাকে একটি এটিভি চালিয়ে এসে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ওই সেনাসদস্য চিৎকার করে তাঁকে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিচারক কলিন লরেন্স সেকুয়েরাহ তাঁর রায়ে বলেন, নাজিব রাজাক এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘উইচ হান্ট’ বলে যে দাবি করেছিলেন, তা অকাট্য প্রমাণের মুখে খারিজ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও ওয়ানএমডিবির উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজের শক্তিশালী পজিশন ব্যবহার করে তিনি...
৪ ঘণ্টা আগে
ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-সংশ্লিষ্ট এবং ডানপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে এসব হামলার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও ময়মনসিংহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফের তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ময়মনসিংহে ২৭ বছর বয়সী হিন্দু যুবক দীপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার কথা উল্লেখ করে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশে এক হিন্দু যুবককে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আমরা আশা করি, এই জঘন্য অপরাধের হোতাদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে।’
রণধীর জানান, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ক্রমাগত সহিংসতা ও বৈরী আচরণকে ভারত সরকার একটি ‘গভীর উদ্বেগের বিষয়’ হিসেবে দেখছে। ভারত নিয়মিত এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণও করছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে দিল্লির অবস্থান পুনরায় পরিষ্কার করে মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে ভারতের অবস্থান শুরু থেকেই স্পষ্ট ও সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমরা বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চাই এবং আমরা সেখানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পক্ষে।’
ভারত বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় বলেও মন্তব্য করেন রণধীর জয়সওয়াল।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকার পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কারখানায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে দীপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দেয় স্থানীয় উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে রাত আড়াইটার দিকে অর্ধপোড়া মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
গত শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ১৫০-১৬০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা করেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও ময়মনসিংহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফের তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। তিনি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে দোষীদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার আহ্বান জানান।
বাংলাদেশের ময়মনসিংহে ২৭ বছর বয়সী হিন্দু যুবক দীপু চন্দ্র দাসকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনার কথা উল্লেখ করে রণধীর জয়সওয়াল বলেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশে এক হিন্দু যুবককে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাই। আমরা আশা করি, এই জঘন্য অপরাধের হোতাদের বিচারের মুখোমুখি করা হবে।’
রণধীর জানান, বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর ক্রমাগত সহিংসতা ও বৈরী আচরণকে ভারত সরকার একটি ‘গভীর উদ্বেগের বিষয়’ হিসেবে দেখছে। ভারত নিয়মিত এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণও করছে।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বিষয়ে দিল্লির অবস্থান পুনরায় পরিষ্কার করে মুখপাত্র বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়ে ভারতের অবস্থান শুরু থেকেই স্পষ্ট ও সামঞ্জস্যপূর্ণ। আমরা বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে চাই এবং আমরা সেখানে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার পক্ষে।’
ভারত বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন দেখতে চায় বলেও মন্তব্য করেন রণধীর জয়সওয়াল।
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাতে ভালুকার জামিরদিয়া এলাকার পাইওনিয়ার নিটওয়্যারস বিডি লিমিটেড কারখানায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে দীপু চন্দ্র দাসকে গণপিটুনি দেয় স্থানীয় উত্তেজিত জনতা। পরে তাঁর মরদেহ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের পাশে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে রাত আড়াইটার দিকে অর্ধপোড়া মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়।
গত শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে নিহত ব্যক্তির ছোট ভাই অপু চন্দ্র দাস বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ১৫০-১৬০ জনকে আসামি করে ভালুকা থানায় মামলা করেন। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছ
০১ আগস্ট ২০২৫
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, পিঠে রাইফেল ঝোলানো এক ব্যক্তি সিভিল পোশাকে একটি এটিভি চালিয়ে এসে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ওই সেনাসদস্য চিৎকার করে তাঁকে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিচারক কলিন লরেন্স সেকুয়েরাহ তাঁর রায়ে বলেন, নাজিব রাজাক এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘উইচ হান্ট’ বলে যে দাবি করেছিলেন, তা অকাট্য প্রমাণের মুখে খারিজ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও ওয়ানএমডিবির উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজের শক্তিশালী পজিশন ব্যবহার করে তিনি...
৪ ঘণ্টা আগে
ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-সংশ্লিষ্ট এবং ডানপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে এসব হামলার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইসরায়েল অধিকৃত গাজার পশ্চিম তীরে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তির ওপর বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে দিয়েছেন ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর (আইডিএফ) এক সেনা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এই রোমহর্ষক ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
আইডিএফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অভিযুক্ত সেনাকে দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছে বলে জানা গেছে।
Shocking footage shows an armed Israeli settler driving a four-wheel-drive vehicle and deliberately running over a Palestinian worshipper for no apparent reason, then continuing to try to push him off the road. The incident occurred near Ramallah. pic.twitter.com/4RQuY3jdLv
— ✌️🇵🇸✌️ Mohammed Najjar (@hamada_pal2020) December 25, 2025
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, পিঠে রাইফেল ঝোলানো এক ব্যক্তি সিভিল পোশাকে একটি এটিভি চালিয়ে এসে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ওই সেনাসদস্য চিৎকার করে তাঁকে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
ভয়াবহ অভিজ্ঞতার শিকার ওই ফিলিস্তিনিকে ঘটনার পর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে তিনি বাড়িতে থাকলেও তাঁর দুই পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর বাবা মাজিদি আবু মোখো। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ভিডিওতে দেখা না গেলেও ওই সেনা তাঁর ছেলের চোখে ‘পিপার স্প্রে’ বা মরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে দিয়েছিলেন।
মাজিদি আবু মোখো ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানান, আক্রমণকারী ব্যক্তি ওই এলাকার একজন কট্টরপন্থী ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারী। তিনি গ্রামের কাছে একটি অবৈধ চৌকি স্থাপন করেছেন। অন্য বসতি স্থাপনকারীদের নিয়ে তিনি এখানে গবাদিপশু চরাতে আসেন, রাস্তা অবরোধ করেন এবং গ্রামবাসীদের নানাভাবে হুমকি-ধমকি দেন।
Shocking footage shows an armed Israeli settler driving a four-wheel-drive vehicle and deliberately running over a Palestinian worshipper for no apparent reason, then continuing to try to push him off the road. The incident occurred near Ramallah. pic.twitter.com/4RQuY3jdLv
— ✌️🇵🇸✌️ Mohammed Najjar (@hamada_pal2020) December 25, 2025
আইডিএফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন রিজার্ভ সেনা ছিলেন। ঘটনার পরপরই তাঁকে সামরিক দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষমতার অপব্যবহার ও শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাঁর কাছে থাকা সরকারি অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
দ্য টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই সেনাকে গতকাল রাতেই গ্রেপ্তার করা হয় এবং বর্তমানে তিনি পাঁচ দিনের জন্য গৃহবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। এর আগে ওই ব্যক্তি গ্রামে গুলিবর্ষণ করেছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালটি গাজার পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের (বসতি স্থাপনকারী) হামলার ক্ষেত্রে রেকর্ড সৃষ্টিকারী ‘সহিংস বছর’।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত ও ২৫১ জন অপহৃত হয়। এর জবাবে ইসরায়েলের টানা দুই বছরের যুদ্ধে গাজায় এ পর্যন্ত প্রায় ৭১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের অর্ধেকই নারী ও শিশু।

ইসরায়েল অধিকৃত গাজার পশ্চিম তীরে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তির ওপর বেপরোয়াভাবে গাড়ি চালিয়ে দিয়েছেন ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর (আইডিএফ) এক সেনা। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) এই রোমহর্ষক ঘটনার ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড় ওঠে।
আইডিএফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে অভিযুক্ত সেনাকে দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি দিয়েছে বলে জানা গেছে।
Shocking footage shows an armed Israeli settler driving a four-wheel-drive vehicle and deliberately running over a Palestinian worshipper for no apparent reason, then continuing to try to push him off the road. The incident occurred near Ramallah. pic.twitter.com/4RQuY3jdLv
— ✌️🇵🇸✌️ Mohammed Najjar (@hamada_pal2020) December 25, 2025
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, পিঠে রাইফেল ঝোলানো এক ব্যক্তি সিভিল পোশাকে একটি এটিভি চালিয়ে এসে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ওই সেনাসদস্য চিৎকার করে তাঁকে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
ভয়াবহ অভিজ্ঞতার শিকার ওই ফিলিস্তিনিকে ঘটনার পর হাসপাতালে নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে তিনি বাড়িতে থাকলেও তাঁর দুই পায়ে প্রচণ্ড ব্যথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁর বাবা মাজিদি আবু মোখো। তিনি আরও অভিযোগ করেন, ভিডিওতে দেখা না গেলেও ওই সেনা তাঁর ছেলের চোখে ‘পিপার স্প্রে’ বা মরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে দিয়েছিলেন।
মাজিদি আবু মোখো ফরাসি সংবাদ সংস্থা এএফপিকে জানান, আক্রমণকারী ব্যক্তি ওই এলাকার একজন কট্টরপন্থী ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারী। তিনি গ্রামের কাছে একটি অবৈধ চৌকি স্থাপন করেছেন। অন্য বসতি স্থাপনকারীদের নিয়ে তিনি এখানে গবাদিপশু চরাতে আসেন, রাস্তা অবরোধ করেন এবং গ্রামবাসীদের নানাভাবে হুমকি-ধমকি দেন।
Shocking footage shows an armed Israeli settler driving a four-wheel-drive vehicle and deliberately running over a Palestinian worshipper for no apparent reason, then continuing to try to push him off the road. The incident occurred near Ramallah. pic.twitter.com/4RQuY3jdLv
— ✌️🇵🇸✌️ Mohammed Najjar (@hamada_pal2020) December 25, 2025
আইডিএফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, অভিযুক্ত ব্যক্তি একজন রিজার্ভ সেনা ছিলেন। ঘটনার পরপরই তাঁকে সামরিক দায়িত্ব থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ক্ষমতার অপব্যবহার ও শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে তাঁর কাছে থাকা সরকারি অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
দ্য টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওই সেনাকে গতকাল রাতেই গ্রেপ্তার করা হয় এবং বর্তমানে তিনি পাঁচ দিনের জন্য গৃহবন্দী অবস্থায় রয়েছেন। এর আগে ওই ব্যক্তি গ্রামে গুলিবর্ষণ করেছিলেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালটি গাজার পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিকদের (বসতি স্থাপনকারী) হামলার ক্ষেত্রে রেকর্ড সৃষ্টিকারী ‘সহিংস বছর’।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত ও ২৫১ জন অপহৃত হয়। এর জবাবে ইসরায়েলের টানা দুই বছরের যুদ্ধে গাজায় এ পর্যন্ত প্রায় ৭১ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের অর্ধেকই নারী ও শিশু।

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছ
০১ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও ময়মনসিংহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফের তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
১৯ মিনিট আগে
বিচারক কলিন লরেন্স সেকুয়েরাহ তাঁর রায়ে বলেন, নাজিব রাজাক এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘উইচ হান্ট’ বলে যে দাবি করেছিলেন, তা অকাট্য প্রমাণের মুখে খারিজ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও ওয়ানএমডিবির উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজের শক্তিশালী পজিশন ব্যবহার করে তিনি...
৪ ঘণ্টা আগে
ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-সংশ্লিষ্ট এবং ডানপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে এসব হামলার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বহুল আলোচিত ওয়ান মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বারহাদ (ওয়ানএমডিবি) কেলেঙ্কারির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ মামলায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাককে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট এ রায় ঘোষণা করেন। নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে আনা অর্থ পাচারের ২১টি, ক্ষমতার অপব্যবহারের চারটিসহ ২৫টি অভিযোগের সবকটিতেই তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
৭২ বছর বয়সী নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে ওয়ানএমডিবি তহবিল থেকে অবৈধভাবে ২২০ কোটি রিঙ্গিত (প্রায় ৫৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) নিজের ব্যক্তিগত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরের অকাট্য প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন আদালত।
বিচারক কলিন লরেন্স সেকুয়েরাহ তাঁর রায়ে বলেন, নাজিব রাজাক এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘উইচ হান্ট’ বলে যে দাবি করেছিলেন, তা অকাট্য প্রমাণের মুখে খারিজ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও ওয়ানএমডিবির উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজের শক্তিশালী পজিশন ব্যবহার করে তিনি এই বিশাল অঙ্কের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
এর আগে নাজিব দাবি করেছিলেন, তিনি পলাতক অর্থদাতা জো লোর প্ররোচনায় বিভ্রান্ত হয়েছিলেন। তবে বিচারক স্পষ্ট করেছেন, জো লো ও নাজিবের মধ্যে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল এবং জো লো নাজিবের ছায়া বা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন।
এদিকে আত্মসাৎ করা অর্থ সৌদি রাজপরিবারের পক্ষ থেকে ‘অনুদান’ হিসেবে পাওয়ার যে প্রমাণ নাজিব দিয়েছিলেন, তা-ও আদালত প্রত্যাখ্যান করেছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিটি অভিযোগের জন্য নাজিবের ১৫ থেকে ২০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। তবে চূড়ান্ত সাজা কত বছর হবে, তা এখনো ঘোষণা করা হয়নি।
এ রায় মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের জোট সরকারের জন্য একটি বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, নাজিবের দল ইউএমএনও বর্তমান সরকারের একটি অন্যতম শরিক। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, নাজিবের সব অভিযোগে দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়া ইউএমএনওর কট্টর সমর্থকদের ক্ষুব্ধ করতে পারে, যা সরকারের স্থায়িত্বকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক জেমস চাই আল-জাজিরাকে বলেন, এ রায় মালয়েশিয়ার বিচার বিভাগের স্বাধীনতার এক বড় প্রমাণ। তবে দুর্নীতিবিরোধী ভাবমূর্তি নিয়ে ক্ষমতায় আসা আনোয়ার ইব্রাহিমের জন্য এটি একটি রাজনৈতিক বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ওয়ানএমডিবি কেলেঙ্কারির ইতিহাস
প্রসঙ্গত, ওয়ান মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বারহাদ বা ওয়ানএমডিবি হলো মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রমালিকানাধীন একটি কৌশলগত উন্নয়ন সংস্থা। মূলত অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এটি তৈরি হয়েছিল, কিন্তু পরে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নিজাব রাজাকসহ সংশ্লিষ্টরা আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন।
২০১৫ সালে ওয়ানএমডিবি কেলেঙ্কারির ঘটনাটি প্রথম সামনে আসে, যা ২০১৮ সালের নির্বাচনে নাজিব রাজাকের দলের দীর্ঘ ছয় দশকের শাসনের অবসান ঘটায়। এর আগে ২০২০ সালে অন্য একটি মামলায় নাজিবকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা পরে কমিয়ে ছয় বছর করা হয়।
সাত বছর ধরে চলা এই দীর্ঘ আইনিপ্রক্রিয়ায় ৭৬ জন সাক্ষীর বয়ান নেওয়া হয়েছে। যদিও নাজিব রাজাক গত বছর এই কেলেঙ্কারির জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন, কিন্তু আইনি লড়াইয়ে তিনি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নাজিবের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তাঁরা এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।

বহুল আলোচিত ওয়ান মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বারহাদ (ওয়ানএমডিবি) কেলেঙ্কারির দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ মামলায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাককে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট এ রায় ঘোষণা করেন। নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে আনা অর্থ পাচারের ২১টি, ক্ষমতার অপব্যবহারের চারটিসহ ২৫টি অভিযোগের সবকটিতেই তিনি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন।
৭২ বছর বয়সী নাজিব রাজাকের বিরুদ্ধে ওয়ানএমডিবি তহবিল থেকে অবৈধভাবে ২২০ কোটি রিঙ্গিত (প্রায় ৫৪৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার) নিজের ব্যক্তিগত ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরের অকাট্য প্রমাণ পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন আদালত।
বিচারক কলিন লরেন্স সেকুয়েরাহ তাঁর রায়ে বলেন, নাজিব রাজাক এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘উইচ হান্ট’ বলে যে দাবি করেছিলেন, তা অকাট্য প্রমাণের মুখে খারিজ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও ওয়ানএমডিবির উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজের শক্তিশালী পজিশন ব্যবহার করে তিনি এই বিশাল অঙ্কের অর্থ আত্মসাৎ করেছেন।
এর আগে নাজিব দাবি করেছিলেন, তিনি পলাতক অর্থদাতা জো লোর প্ররোচনায় বিভ্রান্ত হয়েছিলেন। তবে বিচারক স্পষ্ট করেছেন, জো লো ও নাজিবের মধ্যে অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল এবং জো লো নাজিবের ছায়া বা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন।
এদিকে আত্মসাৎ করা অর্থ সৌদি রাজপরিবারের পক্ষ থেকে ‘অনুদান’ হিসেবে পাওয়ার যে প্রমাণ নাজিব দিয়েছিলেন, তা-ও আদালত প্রত্যাখ্যান করেছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতিটি অভিযোগের জন্য নাজিবের ১৫ থেকে ২০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে। তবে চূড়ান্ত সাজা কত বছর হবে, তা এখনো ঘোষণা করা হয়নি।
এ রায় মালয়েশিয়ার বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের জোট সরকারের জন্য একটি বড় পরীক্ষা হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ, নাজিবের দল ইউএমএনও বর্তমান সরকারের একটি অন্যতম শরিক। বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, নাজিবের সব অভিযোগে দণ্ডপ্রাপ্ত হওয়া ইউএমএনওর কট্টর সমর্থকদের ক্ষুব্ধ করতে পারে, যা সরকারের স্থায়িত্বকে ঝুঁকির মুখে ফেলবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষক জেমস চাই আল-জাজিরাকে বলেন, এ রায় মালয়েশিয়ার বিচার বিভাগের স্বাধীনতার এক বড় প্রমাণ। তবে দুর্নীতিবিরোধী ভাবমূর্তি নিয়ে ক্ষমতায় আসা আনোয়ার ইব্রাহিমের জন্য এটি একটি রাজনৈতিক বোঝা হয়ে দাঁড়াতে পারে।
ওয়ানএমডিবি কেলেঙ্কারির ইতিহাস
প্রসঙ্গত, ওয়ান মালয়েশিয়া ডেভেলপমেন্ট বারহাদ বা ওয়ানএমডিবি হলো মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রমালিকানাধীন একটি কৌশলগত উন্নয়ন সংস্থা। মূলত অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এটি তৈরি হয়েছিল, কিন্তু পরে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নিজাব রাজাকসহ সংশ্লিষ্টরা আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িয়ে পড়েন।
২০১৫ সালে ওয়ানএমডিবি কেলেঙ্কারির ঘটনাটি প্রথম সামনে আসে, যা ২০১৮ সালের নির্বাচনে নাজিব রাজাকের দলের দীর্ঘ ছয় দশকের শাসনের অবসান ঘটায়। এর আগে ২০২০ সালে অন্য একটি মামলায় নাজিবকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা পরে কমিয়ে ছয় বছর করা হয়।
সাত বছর ধরে চলা এই দীর্ঘ আইনিপ্রক্রিয়ায় ৭৬ জন সাক্ষীর বয়ান নেওয়া হয়েছে। যদিও নাজিব রাজাক গত বছর এই কেলেঙ্কারির জন্য ক্ষমা চেয়েছিলেন, কিন্তু আইনি লড়াইয়ে তিনি নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। নাজিবের আইনজীবীরা জানিয়েছেন, তাঁরা এ রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করবেন।

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছ
০১ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও ময়মনসিংহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফের তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
১৯ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, পিঠে রাইফেল ঝোলানো এক ব্যক্তি সিভিল পোশাকে একটি এটিভি চালিয়ে এসে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ওই সেনাসদস্য চিৎকার করে তাঁকে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-সংশ্লিষ্ট এবং ডানপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে এসব হামলার অভিযোগ উঠেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভারতে এবার বড়দিনের আমেজ ম্লান করে দিয়েছে আতঙ্ক আর উত্তেজনা। গত কয়েক দিনে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সভা ও বড়দিনের সাজসজ্জায় হামলা, হুমকি ও বাধা দেওয়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে।
ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-সংশ্লিষ্ট এবং ডানপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে এসব হামলার অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং নিরাপত্তা জোরদার করেছে। অন্য দিকে ধর্মীয় নেতারা এই হুমকির বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দিয়েছেন এবং সাংবিধানিক অধিকার রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন।
ছত্তিশগড়ের রাজধানী রায়পুরের একটি শপিং মলে ডানপন্থী দলের সদস্যরা বড়দিনের সাজসজ্জা ভাঙচুর করেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে মলের এক কর্মচারী বলেন, ‘৮০-৯০ জন মানুষ সেখানে ঢুকে পড়ে। ১৬ বছর ধরে আমরা এখানে কার্যক্রম চালাচ্ছি, কিন্তু এমন আচরণ কখনো দেখিনি। দলটি আমাদের হুমকি দেয় এবং গালিগালাজ ও সহিংসতা চালায়।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, কট্টরপন্থী হিন্দু সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) হিন্দুদের বড়দিন পালন থেকে বিরত থাকার জন্য প্রকাশ্য আহ্বান জানিয়েছে। এই উৎসবে অংশগ্রহণকে তারা ‘সাংস্কৃতিক সচেতনতার’ জন্য হুমকি হিসেবে অভিহিত করেছে।
সমালোচকদের মতে, এ ধরনের আহ্বান একটি বর্জনমূলক পরিবেশ তৈরি করেছে এবং উগ্র গোষ্ঠীগুলোকে বিক্রেতাদের হয়রানি করতে, উৎসবের অনুষ্ঠানে বাধা দিতে এবং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে আতঙ্কিত করতে উৎসাহিত করেছে।
কেরালা থেকে দ্য নিউজ মিনিট জানিয়েছে, ২১ ডিসেম্বর বড়দিনের ক্যারল গাওয়ার সময় ১৫ বছরের কম বয়সী একদল শিশুর ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাদের বাদ্যযন্ত্র ভেঙে ফেলা হয়। এ হামলায় স্থানীয়ভাবে আরএসএস-সংশ্লিষ্ট হিসেবে পরিচিত এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে এবং তাঁর বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার আইনে মামলা করা হয়েছে।
তবে এ ঘটনায় কেরালার বিজেপি নেতা সি কৃষ্ণকুমার দাবি করেছেন, শিশুদের দলটি ছিল ‘মদ্যপ অপরাধী চক্র’ এবং এই ক্যারল গাওয়ার পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। শিশুদের নিয়ে এমন মন্তব্যে অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দারা গভীরভাবে মর্মাহত হয়েছেন।
বিজেপির রাজ্য সহসভাপতি শোন জর্জও একই দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ক্যারল গায়কেরা যদি অসভ্যতা করে, তবে তারা নিশ্চিতভাবেই মার খাবে।
বিজেপি নেতাদের এমন বক্তব্যে ভুক্তভোগী পরিবার ও মানবাধিকারকর্মীরা উদ্বেগ জানিয়েছেন। অভিভাবকদের একাংশ তাঁদের সন্তানদের ওপর মানসিক আঘাতের অভিযোগ এনে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন।
এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে প্রতিবাদী ক্যারল মিছিলের আয়োজন করেছে ডেমোক্রেটিক ইয়ুথ ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া।
তথ্যসূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

ভারতে এবার বড়দিনের আমেজ ম্লান করে দিয়েছে আতঙ্ক আর উত্তেজনা। গত কয়েক দিনে দেশটির বিভিন্ন রাজ্যে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সভা ও বড়দিনের সাজসজ্জায় হামলা, হুমকি ও বাধা দেওয়ার একাধিক ঘটনা ঘটেছে।
ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, উত্তর প্রদেশ, কেরালাসহ বেশ কয়েকটি রাজ্যে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (আরএসএস)-সংশ্লিষ্ট এবং ডানপন্থী হিন্দু সংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে এসব হামলার অভিযোগ উঠেছে।
পুলিশ বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করেছে এবং নিরাপত্তা জোরদার করেছে। অন্য দিকে ধর্মীয় নেতারা এই হুমকির বিরুদ্ধে সতর্কবার্তা দিয়েছেন এবং সাংবিধানিক অধিকার রক্ষার আহ্বান জানিয়েছেন।
ছত্তিশগড়ের রাজধানী রায়পুরের একটি শপিং মলে ডানপন্থী দলের সদস্যরা বড়দিনের সাজসজ্জা ভাঙচুর করেছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে মলের এক কর্মচারী বলেন, ‘৮০-৯০ জন মানুষ সেখানে ঢুকে পড়ে। ১৬ বছর ধরে আমরা এখানে কার্যক্রম চালাচ্ছি, কিন্তু এমন আচরণ কখনো দেখিনি। দলটি আমাদের হুমকি দেয় এবং গালিগালাজ ও সহিংসতা চালায়।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, কট্টরপন্থী হিন্দু সংগঠন বিশ্ব হিন্দু পরিষদ (ভিএইচপি) হিন্দুদের বড়দিন পালন থেকে বিরত থাকার জন্য প্রকাশ্য আহ্বান জানিয়েছে। এই উৎসবে অংশগ্রহণকে তারা ‘সাংস্কৃতিক সচেতনতার’ জন্য হুমকি হিসেবে অভিহিত করেছে।
সমালোচকদের মতে, এ ধরনের আহ্বান একটি বর্জনমূলক পরিবেশ তৈরি করেছে এবং উগ্র গোষ্ঠীগুলোকে বিক্রেতাদের হয়রানি করতে, উৎসবের অনুষ্ঠানে বাধা দিতে এবং খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে আতঙ্কিত করতে উৎসাহিত করেছে।
কেরালা থেকে দ্য নিউজ মিনিট জানিয়েছে, ২১ ডিসেম্বর বড়দিনের ক্যারল গাওয়ার সময় ১৫ বছরের কম বয়সী একদল শিশুর ওপর হামলা চালানো হয় এবং তাদের বাদ্যযন্ত্র ভেঙে ফেলা হয়। এ হামলায় স্থানীয়ভাবে আরএসএস-সংশ্লিষ্ট হিসেবে পরিচিত এক ব্যক্তিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে এবং তাঁর বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার আইনে মামলা করা হয়েছে।
তবে এ ঘটনায় কেরালার বিজেপি নেতা সি কৃষ্ণকুমার দাবি করেছেন, শিশুদের দলটি ছিল ‘মদ্যপ অপরাধী চক্র’ এবং এই ক্যারল গাওয়ার পেছনে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য ছিল। শিশুদের নিয়ে এমন মন্তব্যে অভিভাবক ও স্থানীয় বাসিন্দারা গভীরভাবে মর্মাহত হয়েছেন।
বিজেপির রাজ্য সহসভাপতি শোন জর্জও একই দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ক্যারল গায়কেরা যদি অসভ্যতা করে, তবে তারা নিশ্চিতভাবেই মার খাবে।
বিজেপি নেতাদের এমন বক্তব্যে ভুক্তভোগী পরিবার ও মানবাধিকারকর্মীরা উদ্বেগ জানিয়েছেন। অভিভাবকদের একাংশ তাঁদের সন্তানদের ওপর মানসিক আঘাতের অভিযোগ এনে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছেন।
এ হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে প্রতিবাদী ক্যারল মিছিলের আয়োজন করেছে ডেমোক্রেটিক ইয়ুথ ফেডারেশন অব ইন্ডিয়া।
তথ্যসূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেনে আবারও বড় ধরনের হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। রাজধানী কিয়েভে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়েছে মস্কোর সেনারা। এ হামলায় অন্তত ১৩ ইউক্রেনীয় নিহত হয়েছে বলে গতকাল বৃহস্পতিবার জানিয়েছে দেশটির জাতীয় জরুরি সেবা কর্তৃপক্ষ। নিহতদের মধ্যে রয়েছে এক শিশুও। আহত হয়েছে আরও কমপক্ষে ১৩২ জন, আহতদের মধ্যে রয়েছ
০১ আগস্ট ২০২৫
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা ও ময়মনসিংহে এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ফের তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) এক নিয়মিত ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সওয়াল এ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন।
১৯ মিনিট আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা যায়, পিঠে রাইফেল ঝোলানো এক ব্যক্তি সিভিল পোশাকে একটি এটিভি চালিয়ে এসে নামাজরত ফিলিস্তিনি ব্যক্তিকে সজোরে ধাক্কা দেন। এতে ওই ব্যক্তি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপর ওই সেনাসদস্য চিৎকার করে তাঁকে ওই এলাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বিচারক কলিন লরেন্স সেকুয়েরাহ তাঁর রায়ে বলেন, নাজিব রাজাক এই বিচারপ্রক্রিয়াকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ ও ‘উইচ হান্ট’ বলে যে দাবি করেছিলেন, তা অকাট্য প্রমাণের মুখে খারিজ হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রী ও ওয়ানএমডিবির উপদেষ্টা বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে নিজের শক্তিশালী পজিশন ব্যবহার করে তিনি...
৪ ঘণ্টা আগে