
আবারও দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়ায়। কোরিয়া উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল থেকে ক্ষেপণাস্ত্র দুটি নিক্ষেপ করা হয়েছিল বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী। এই পরীক্ষা এমন এক সময়ে এল, যখন দক্ষিণ কোরিয়া কোরীয় উপদ্বীপে পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গতকাল সোমবার সকালে উত্তর কোরিয়া এই ক্ষেপণাস্ত্র দুটির পরীক্ষা চালায়। সাগরে পতিত হওয়ার আগে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি অন্তত ১ হাজার কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দেয়। জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর আরও একটি স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। এটিও সাগরে পতিত হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক মৈত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই করা হয়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ওয়াশিংটনে বৈঠকে বসেছিলেন। বৈঠকে তারা পারমাণবিক ডিটারেন্স বা প্রতিরোধ ও আনুষঙ্গিক সমর কৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। পাশাপাশি তারা আসন্ন গ্রীষ্মে সম্মিলিত সামরিক মহড়ায় পারমাণবিক অস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করতে সম্মত হন।
এদিকে, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার সমালোচনা করেছে। পরীক্ষার পর জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার এই পরীক্ষা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশনের স্পষ্ট লঙ্ঘন। টোকিওতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর নেতাদের এক সমাবেশে কিশিদা বলেন, ‘এই উৎক্ষেপণগুলো কেবল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘনই নয় বরং এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি এবং আমরা তাদের তীব্র নিন্দা জানাই।’
যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘও এই উৎক্ষেপণের নিন্দা জানিয়েছে।

আবারও দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে উত্তর কোরিয়ায়। কোরিয়া উপদ্বীপের পূর্ব উপকূল থেকে ক্ষেপণাস্ত্র দুটি নিক্ষেপ করা হয়েছিল বলে জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার সশস্ত্র বাহিনী। এই পরীক্ষা এমন এক সময়ে এল, যখন দক্ষিণ কোরিয়া কোরীয় উপদ্বীপে পারমাণবিক অস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গতকাল সোমবার সকালে উত্তর কোরিয়া এই ক্ষেপণাস্ত্র দুটির পরীক্ষা চালায়। সাগরে পতিত হওয়ার আগে প্রথম ক্ষেপণাস্ত্রটি অন্তত ১ হাজার কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দেয়। জাপানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
প্রথম ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের পর আরও একটি স্বল্প পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালায় উত্তর কোরিয়া। এটিও সাগরে পতিত হয়।
বিশ্লেষকেরা বলছেন, উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার সামরিক মৈত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই করা হয়েছে। গত সপ্তাহের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ওয়াশিংটনে বৈঠকে বসেছিলেন। বৈঠকে তারা পারমাণবিক ডিটারেন্স বা প্রতিরোধ ও আনুষঙ্গিক সমর কৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। পাশাপাশি তারা আসন্ন গ্রীষ্মে সম্মিলিত সামরিক মহড়ায় পারমাণবিক অস্ত্র অন্তর্ভুক্ত করতে সম্মত হন।
এদিকে, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া উত্তর কোরিয়ার এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার সমালোচনা করেছে। পরীক্ষার পর জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার এই পরীক্ষা জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশনের স্পষ্ট লঙ্ঘন। টোকিওতে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর নেতাদের এক সমাবেশে কিশিদা বলেন, ‘এই উৎক্ষেপণগুলো কেবল জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘনই নয় বরং এই অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য হুমকি এবং আমরা তাদের তীব্র নিন্দা জানাই।’
যুক্তরাষ্ট্র ও জাতিসংঘও এই উৎক্ষেপণের নিন্দা জানিয়েছে।

তাইওয়ানকে ঘিরে চীনের বিশাল সামরিক মহড়া ‘জাস্টিস মিশন ২০২৫’ শেষ হওয়ার মাত্র এক দিন পরই সি চিন পিংয়ের এই কড়া বার্তা এল। উল্লেখ্য, চীন তাইওয়ানকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অংশ বলে দাবি করে এবং প্রয়োজনে শক্তি প্রয়োগ করে তা দখলের হুমকি দিয়ে আসছে।
৪ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাম হাতে কালশিটে বা কালচে দাগ দেখা দেওয়ায় তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে নতুন করে জল্পনা শুরু হয়েছে। শপথ নেওয়ার এক বছরের মাথায় ও ৮০ বছরে পা দেওয়ার ঠিক আগমুহূর্তে প্রেসিডেন্টের এই শারীরিক পরিবর্তনগুলো নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা।
৪ ঘণ্টা আগে
প্রতিবছর নভেম্বর ও ডিসেম্বর মাসে দক্ষিণ আফ্রিকার খোসা, এনদেবেলে, সোথো ও ভেন্ডা সম্প্রদায়ের কিশোর ও তরুণেরা ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে অংশ নেয়। দক্ষিণ আফ্রিকার শিশু আইন (২০০৫) অনুযায়ী, সাধারণত ১৬ বছরের বেশি বয়সীদের খতনা করানো হয়। এর নিচে খতনা করানো দেশটিতে আইনত নিষিদ্ধ।
৫ ঘণ্টা আগে
এই হামলার ঘটনা প্রথম প্রকাশ পায় গত সেপ্টেম্বরে, যখন রাজপরিবার নিয়ে লেখা একটি বই দ্য টাইমস পত্রিকায় ধারাবাহিকভাবে ছাপা হয়। তবে এর আগে বাকিংহাম প্যালেস থেকে বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করা হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে