
অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এই রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো। বিচারের সঙ্গে জড়িত একজনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী গত বছর ক্ষমতাচ্যুত করার পর দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৭৭ বছর বয়সী সু চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছিল। আজ শুক্রবার সবশেষ তাঁকে দুর্নীতির পাঁচটি অভিযোগে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সব কটি মামলা মিলে তাঁর ৩৩ বছরের কারাদণ্ড হলো। গত বছরের জুনে মিয়ানমারের গোপন আদালতে বিচার শুরু করেছিল জান্তা সরকার।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সামরিক সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে চিঠি লিখেছিলেন অং সান সু চি। সেই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলায় গত বছরের ৬ ডিসেম্বর সু চিকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
এরপর নির্বাচনী প্রচারণার সময় করোনাবিধি না মানা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রশমন আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর ও এ বছরের ১০ জানুয়ারি দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় সু চিকে।
লাইসেন্সবিহীন ওয়াকিটকি ও সিগন্যাল জ্যামার কিনে আমদানি-রপ্তানি আইন এবং টেলিযোগাযোগ আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে এ বছরের ১০ জানুয়ারি সু চিকে যথাক্রমে দুই বছর ও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সু চির বিরুদ্ধে ঘুষ হিসেবে ৬ লাখ ডলার ও ১১ কেজি ৪০ গ্রাম ওজনের সোনার বার গ্রহণের অভিযোগ ছিল। সেই অভিযোগে তাঁকে এ বছরের ২৭ এপ্রিল তাঁকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
একটি ফাউন্ডেশনের তহবিল তছরুপ ও সরকারি জমি লিজ দেওয়ার মামলায় সু চিকে এ বছরের ১৫ আগস্টে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত। এরপর নির্বাচন কমিশনকে প্রভাবিত করার অভিযোগে এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর সু চিকে কঠোর শ্রমসহ তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট লঙ্ঘন করার দায়ে এ বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সূ চিকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের ব্যবসায়ী মং উইকের কাছ থেকে ৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এ বছরের ১২ অক্টোবর তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এরপর হেলিকপ্টার ইজারা দিয়ে রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করাসহ দুর্নীতির আরও পাঁচটি অভিযোগে সু চিকে আজ (৩০ ডিসেম্বর) সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী হিসেবে পরিচিত। তিনি নিজ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কয়েক দশক ধরে আন্দোলন করেছেন। তাঁর জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কেটেছে বিভিন্ন সেনা সরকারের অধীনে বন্দিদশায়। ২০১৫ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছিল সু চির দল। পরে তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়েছিল। মিয়ানমারে অবসান হয়েছিল ৪৯ বছরের সেনা শাসনের।
তবে সু চি বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে নেয়।। এর পর থেকে সূ চি সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছেন।
সূ চি অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলেছেন। তবে সামরিক সরকার বলেছে, অভিযোগগুলো বৈধ।

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এই রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো। বিচারের সঙ্গে জড়িত একজনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী গত বছর ক্ষমতাচ্যুত করার পর দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৭৭ বছর বয়সী সু চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছিল। আজ শুক্রবার সবশেষ তাঁকে দুর্নীতির পাঁচটি অভিযোগে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সব কটি মামলা মিলে তাঁর ৩৩ বছরের কারাদণ্ড হলো। গত বছরের জুনে মিয়ানমারের গোপন আদালতে বিচার শুরু করেছিল জান্তা সরকার।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সামরিক সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে চিঠি লিখেছিলেন অং সান সু চি। সেই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলায় গত বছরের ৬ ডিসেম্বর সু চিকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
এরপর নির্বাচনী প্রচারণার সময় করোনাবিধি না মানা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রশমন আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর ও এ বছরের ১০ জানুয়ারি দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় সু চিকে।
লাইসেন্সবিহীন ওয়াকিটকি ও সিগন্যাল জ্যামার কিনে আমদানি-রপ্তানি আইন এবং টেলিযোগাযোগ আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে এ বছরের ১০ জানুয়ারি সু চিকে যথাক্রমে দুই বছর ও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সু চির বিরুদ্ধে ঘুষ হিসেবে ৬ লাখ ডলার ও ১১ কেজি ৪০ গ্রাম ওজনের সোনার বার গ্রহণের অভিযোগ ছিল। সেই অভিযোগে তাঁকে এ বছরের ২৭ এপ্রিল তাঁকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
একটি ফাউন্ডেশনের তহবিল তছরুপ ও সরকারি জমি লিজ দেওয়ার মামলায় সু চিকে এ বছরের ১৫ আগস্টে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত। এরপর নির্বাচন কমিশনকে প্রভাবিত করার অভিযোগে এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর সু চিকে কঠোর শ্রমসহ তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট লঙ্ঘন করার দায়ে এ বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সূ চিকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের ব্যবসায়ী মং উইকের কাছ থেকে ৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এ বছরের ১২ অক্টোবর তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এরপর হেলিকপ্টার ইজারা দিয়ে রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করাসহ দুর্নীতির আরও পাঁচটি অভিযোগে সু চিকে আজ (৩০ ডিসেম্বর) সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী হিসেবে পরিচিত। তিনি নিজ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কয়েক দশক ধরে আন্দোলন করেছেন। তাঁর জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কেটেছে বিভিন্ন সেনা সরকারের অধীনে বন্দিদশায়। ২০১৫ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছিল সু চির দল। পরে তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়েছিল। মিয়ানমারে অবসান হয়েছিল ৪৯ বছরের সেনা শাসনের।
তবে সু চি বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে নেয়।। এর পর থেকে সূ চি সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছেন।
সূ চি অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলেছেন। তবে সামরিক সরকার বলেছে, অভিযোগগুলো বৈধ।

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এই রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো। বিচারের সঙ্গে জড়িত একজনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী গত বছর ক্ষমতাচ্যুত করার পর দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৭৭ বছর বয়সী সু চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছিল। আজ শুক্রবার সবশেষ তাঁকে দুর্নীতির পাঁচটি অভিযোগে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সব কটি মামলা মিলে তাঁর ৩৩ বছরের কারাদণ্ড হলো। গত বছরের জুনে মিয়ানমারের গোপন আদালতে বিচার শুরু করেছিল জান্তা সরকার।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সামরিক সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে চিঠি লিখেছিলেন অং সান সু চি। সেই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলায় গত বছরের ৬ ডিসেম্বর সু চিকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
এরপর নির্বাচনী প্রচারণার সময় করোনাবিধি না মানা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রশমন আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর ও এ বছরের ১০ জানুয়ারি দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় সু চিকে।
লাইসেন্সবিহীন ওয়াকিটকি ও সিগন্যাল জ্যামার কিনে আমদানি-রপ্তানি আইন এবং টেলিযোগাযোগ আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে এ বছরের ১০ জানুয়ারি সু চিকে যথাক্রমে দুই বছর ও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সু চির বিরুদ্ধে ঘুষ হিসেবে ৬ লাখ ডলার ও ১১ কেজি ৪০ গ্রাম ওজনের সোনার বার গ্রহণের অভিযোগ ছিল। সেই অভিযোগে তাঁকে এ বছরের ২৭ এপ্রিল তাঁকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
একটি ফাউন্ডেশনের তহবিল তছরুপ ও সরকারি জমি লিজ দেওয়ার মামলায় সু চিকে এ বছরের ১৫ আগস্টে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত। এরপর নির্বাচন কমিশনকে প্রভাবিত করার অভিযোগে এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর সু চিকে কঠোর শ্রমসহ তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট লঙ্ঘন করার দায়ে এ বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সূ চিকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের ব্যবসায়ী মং উইকের কাছ থেকে ৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এ বছরের ১২ অক্টোবর তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এরপর হেলিকপ্টার ইজারা দিয়ে রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করাসহ দুর্নীতির আরও পাঁচটি অভিযোগে সু চিকে আজ (৩০ ডিসেম্বর) সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী হিসেবে পরিচিত। তিনি নিজ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কয়েক দশক ধরে আন্দোলন করেছেন। তাঁর জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কেটেছে বিভিন্ন সেনা সরকারের অধীনে বন্দিদশায়। ২০১৫ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছিল সু চির দল। পরে তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়েছিল। মিয়ানমারে অবসান হয়েছিল ৪৯ বছরের সেনা শাসনের।
তবে সু চি বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে নেয়।। এর পর থেকে সূ চি সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছেন।
সূ চি অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলেছেন। তবে সামরিক সরকার বলেছে, অভিযোগগুলো বৈধ।

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এই রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো। বিচারের সঙ্গে জড়িত একজনের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স আজ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী গত বছর ক্ষমতাচ্যুত করার পর দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অভিযোগে ৭৭ বছর বয়সী সু চির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেছিল। আজ শুক্রবার সবশেষ তাঁকে দুর্নীতির পাঁচটি অভিযোগে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে সব কটি মামলা মিলে তাঁর ৩৩ বছরের কারাদণ্ড হলো। গত বছরের জুনে মিয়ানমারের গোপন আদালতে বিচার শুরু করেছিল জান্তা সরকার।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সামরিক সরকারকে স্বীকৃতি না দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর কাছে চিঠি লিখেছিলেন অং সান সু চি। সেই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা হয়। সেই মামলায় গত বছরের ৬ ডিসেম্বর সু চিকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।
এরপর নির্বাচনী প্রচারণার সময় করোনাবিধি না মানা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ প্রশমন আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর ও এ বছরের ১০ জানুয়ারি দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয় সু চিকে।
লাইসেন্সবিহীন ওয়াকিটকি ও সিগন্যাল জ্যামার কিনে আমদানি-রপ্তানি আইন এবং টেলিযোগাযোগ আইন লঙ্ঘন করার অভিযোগে এ বছরের ১০ জানুয়ারি সু চিকে যথাক্রমে দুই বছর ও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
সু চির বিরুদ্ধে ঘুষ হিসেবে ৬ লাখ ডলার ও ১১ কেজি ৪০ গ্রাম ওজনের সোনার বার গ্রহণের অভিযোগ ছিল। সেই অভিযোগে তাঁকে এ বছরের ২৭ এপ্রিল তাঁকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
একটি ফাউন্ডেশনের তহবিল তছরুপ ও সরকারি জমি লিজ দেওয়ার মামলায় সু চিকে এ বছরের ১৫ আগস্টে ছয় বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত। এরপর নির্বাচন কমিশনকে প্রভাবিত করার অভিযোগে এ বছরের ২ সেপ্টেম্বর সু চিকে কঠোর শ্রমসহ তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট লঙ্ঘন করার দায়ে এ বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর সূ চিকে তিন বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের ব্যবসায়ী মং উইকের কাছ থেকে ৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এ বছরের ১২ অক্টোবর তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এরপর হেলিকপ্টার ইজারা দিয়ে রাষ্ট্রীয় তহবিলের অপব্যবহার করাসহ দুর্নীতির আরও পাঁচটি অভিযোগে সু চিকে আজ (৩০ ডিসেম্বর) সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী সু চি গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী হিসেবে পরিচিত। তিনি নিজ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কয়েক দশক ধরে আন্দোলন করেছেন। তাঁর জীবনের বেশির ভাগ সময়ই কেটেছে বিভিন্ন সেনা সরকারের অধীনে বন্দিদশায়। ২০১৫ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছিল সু চির দল। পরে তাঁর নেতৃত্বে সরকার গঠিত হয়েছিল। মিয়ানমারে অবসান হয়েছিল ৪৯ বছরের সেনা শাসনের।
তবে সু চি বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারেননি। ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী সু চির নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা দখল করে নেয়।। এর পর থেকে সূ চি সামরিক বাহিনীর হেফাজতে আছেন।
সূ চি অবশ্য তাঁর বিরুদ্ধে উত্থাপিত সব অভিযোগকে ‘অযৌক্তিক’ বলেছেন। তবে সামরিক সরকার বলেছে, অভিযোগগুলো বৈধ।

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ভারতের জন্য ‘সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের নেতৃত্বে ভারতের একটি সংসদীয় কমিটি সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। কমিটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি হয়তো ‘বিশৃঙ্খলা...
৯ মিনিট আগে
২০২৫ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা রেকর্ড পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করেছে। ব্লকচেইন তথ্য বিশ্লেষণ প্ল্যাটফর্ম ‘চেইনঅ্যানালিসিস’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—চলতি বছরে দেশটি অন্তত ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডিজিটাল সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদি উৎসবকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর দেশটিতে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও উগ্রবাদ দমনে কঠোর আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের হানুক্কাহ উৎসবের প্রথম দিন উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রতিশ্রুত অর্থ দ্রুত ছাড়ের দাবি জানিয়ে রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন—আব্রামোভিচ যদি এখনই অর্থ পরিশোধ না করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার জন্য সরকার প্রস্তুত।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ভারতের জন্য ‘সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের নেতৃত্বে ভারতের একটি সংসদীয় কমিটি আজ বৃহস্পতিবার সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। কমিটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি হয়তো ‘বিশৃঙ্খলা বা অরাজকতায় পর্যবসিত হবে না’, তবে ভারতকে এটি মোকাবিলায় অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে।
সংসদীয় কমিটি তাদের প্রতিবেদনে ১৯৭১ সালের সংকটের সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতির তুলনা করে বলেছে, ১৯৭১ সালে চ্যালেঞ্জ ছিল অস্তিত্ব রক্ষা, মানবিক সংকট ও একটি নতুন জাতির জন্ম নিয়ে। তবে বর্তমান চ্যালেঞ্জটি আরও গুরুতর এবং এটি একটি ‘প্রজন্মগত বিচ্ছিন্নতা’। রাজনৈতিক ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এবং ভারতের দিক থেকে সরে যাওয়ার সম্ভাব্য কৌশলগত পুনর্বিন্যাস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতার পেছনে কয়েকটি কারণ একসঙ্গে কাজ করছে—ইসলামপন্থী চরমপন্থার উত্থান, চীন ও পাকিস্তানের প্রভাব বৃদ্ধি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আধিপত্যের পতন।
কমিটি সরকারের কাছে একাধিক সুপারিশ জমা দিয়েছে এবং স্পষ্টভাবে বলেছে, ভারত যদি এই মুহূর্তে নিজেকে নতুন করে মানিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়, তবে যুদ্ধের কারণে নয়, বরং ‘অপ্রাসঙ্গিক’ হয়ে পড়ার কারণে ঢাকা থেকে কৌশলগত নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঝুঁকিতে পড়বে।
কমিটি বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক পুনর্গঠন ও চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিশেষ করে, অবকাঠামো উন্নয়ন, বন্দর সম্প্রসারণ ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় চীনের সক্রিয়তার কথা তুলে ধরা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মোংলা বন্দরের সম্প্রসারণ, লালমনিরহাট বিমানঘাঁটি ও পেকুয়ায় সাবমেরিন ঘাঁটির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, পেকুয়ার ওই ঘাঁটিতে আটটি সাবমেরিন রাখার সক্ষমতা রয়েছে, যদিও বাংলাদেশের কাছে বর্তমানে মাত্র দুটি সাবমেরিন আছে।
কমিটির মতে, চীন বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক গোষ্ঠীর সঙ্গেই যোগাযোগ বাড়াচ্ছে, যার মধ্যে জামায়াতে ইসলামীও রয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এই ইসলামপন্থী দলটির প্রতিনিধিরা সম্প্রতি চীন সফরও করেছেন।
এই প্রেক্ষাপটে কমিটি সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশে কোনো বিদেশি শক্তি যাতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রাখতে হবে। পাশাপাশি উন্নয়ন, যোগাযোগব্যবস্থা ও বন্দর ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঢাকাকে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে, যা অন্য কোনো দেশ (যেমন চীন) দিতে পারবে না।
বাংলাদেশে ইসলামপন্থী দলগুলোর প্রভাব বাড়ার বিষয়েও উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি। আগে নিষিদ্ধ থাকা জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরে পাওয়া এবং নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ তৈরি হওয়াকে কমিটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।
অন্যদিকে, ঢাকার অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যার ফলে দলটি নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। কমিটি মনে করে, আওয়ামী লীগকে বাইরে রেখে নির্বাচন হলে এর ‘গ্রহণযোগ্যতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ভারতের জন্য ‘সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের নেতৃত্বে ভারতের একটি সংসদীয় কমিটি আজ বৃহস্পতিবার সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। কমিটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি হয়তো ‘বিশৃঙ্খলা বা অরাজকতায় পর্যবসিত হবে না’, তবে ভারতকে এটি মোকাবিলায় অত্যন্ত সতর্ক হতে হবে।
সংসদীয় কমিটি তাদের প্রতিবেদনে ১৯৭১ সালের সংকটের সঙ্গে বর্তমান পরিস্থিতির তুলনা করে বলেছে, ১৯৭১ সালে চ্যালেঞ্জ ছিল অস্তিত্ব রক্ষা, মানবিক সংকট ও একটি নতুন জাতির জন্ম নিয়ে। তবে বর্তমান চ্যালেঞ্জটি আরও গুরুতর এবং এটি একটি ‘প্রজন্মগত বিচ্ছিন্নতা’। রাজনৈতিক ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এবং ভারতের দিক থেকে সরে যাওয়ার সম্ভাব্য কৌশলগত পুনর্বিন্যাস।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অস্থিরতার পেছনে কয়েকটি কারণ একসঙ্গে কাজ করছে—ইসলামপন্থী চরমপন্থার উত্থান, চীন ও পাকিস্তানের প্রভাব বৃদ্ধি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক আধিপত্যের পতন।
কমিটি সরকারের কাছে একাধিক সুপারিশ জমা দিয়েছে এবং স্পষ্টভাবে বলেছে, ভারত যদি এই মুহূর্তে নিজেকে নতুন করে মানিয়ে নিতে ব্যর্থ হয়, তবে যুদ্ধের কারণে নয়, বরং ‘অপ্রাসঙ্গিক’ হয়ে পড়ার কারণে ঢাকা থেকে কৌশলগত নিয়ন্ত্রণ হারানোর ঝুঁকিতে পড়বে।
কমিটি বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক পুনর্গঠন ও চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। বিশেষ করে, অবকাঠামো উন্নয়ন, বন্দর সম্প্রসারণ ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতায় চীনের সক্রিয়তার কথা তুলে ধরা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মোংলা বন্দরের সম্প্রসারণ, লালমনিরহাট বিমানঘাঁটি ও পেকুয়ায় সাবমেরিন ঘাঁটির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, পেকুয়ার ওই ঘাঁটিতে আটটি সাবমেরিন রাখার সক্ষমতা রয়েছে, যদিও বাংলাদেশের কাছে বর্তমানে মাত্র দুটি সাবমেরিন আছে।
কমিটির মতে, চীন বাংলাদেশের সব রাজনৈতিক গোষ্ঠীর সঙ্গেই যোগাযোগ বাড়াচ্ছে, যার মধ্যে জামায়াতে ইসলামীও রয়েছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, এই ইসলামপন্থী দলটির প্রতিনিধিরা সম্প্রতি চীন সফরও করেছেন।
এই প্রেক্ষাপটে কমিটি সুপারিশ করেছে, বাংলাদেশে কোনো বিদেশি শক্তি যাতে সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে না পারে, সে বিষয়ে কঠোর নজরদারি রাখতে হবে। পাশাপাশি উন্নয়ন, যোগাযোগব্যবস্থা ও বন্দর ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঢাকাকে প্রতিযোগিতামূলক সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে, যা অন্য কোনো দেশ (যেমন চীন) দিতে পারবে না।
বাংলাদেশে ইসলামপন্থী দলগুলোর প্রভাব বাড়ার বিষয়েও উদ্বেগ জানিয়েছে কমিটি। আগে নিষিদ্ধ থাকা জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরে পাওয়া এবং নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ তৈরি হওয়াকে কমিটি গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে।
অন্যদিকে, ঢাকার অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে, যার ফলে দলটি নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। কমিটি মনে করে, আওয়ামী লীগকে বাইরে রেখে নির্বাচন হলে এর ‘গ্রহণযোগ্যতা’ নিয়ে প্রশ্ন উঠবে।
তথ্যসূত্র: এনডিটিভি

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এ রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
৩০ ডিসেম্বর ২০২২
২০২৫ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা রেকর্ড পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করেছে। ব্লকচেইন তথ্য বিশ্লেষণ প্ল্যাটফর্ম ‘চেইনঅ্যানালিসিস’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—চলতি বছরে দেশটি অন্তত ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডিজিটাল সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদি উৎসবকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর দেশটিতে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও উগ্রবাদ দমনে কঠোর আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের হানুক্কাহ উৎসবের প্রথম দিন উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রতিশ্রুত অর্থ দ্রুত ছাড়ের দাবি জানিয়ে রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন—আব্রামোভিচ যদি এখনই অর্থ পরিশোধ না করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার জন্য সরকার প্রস্তুত।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৫ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা রেকর্ড পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করেছে। ব্লকচেইন তথ্য বিশ্লেষণ প্ল্যাটফর্ম ‘চেইনঅ্যানালিসিস’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—চলতি বছরে দেশটি অন্তত ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডিজিটাল সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। একই সঙ্গে বৈশ্বিক পর্যায়ে সংঘটিত সব ধরনের ক্রিপটো সেবা-সংক্রান্ত হ্যাকিং ঘটনার ৭৬ শতাংশের জন্য উত্তর কোরিয়া দায়ী—ইতিহাসে যা সর্বোচ্চ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী—বিভিন্ন ক্রিপটো এক্সচেঞ্জ, কাস্টডিয়ান এবং ওয়েব ৩ প্রতিষ্ঠানে অনুপ্রবেশ এই রেকর্ড চুরির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে উত্তর কোরিয়ার আইটি কর্মীরা। এসব কর্মী প্রাথমিকভাবে ভেতরে প্রবেশাধিকার তৈরি করে এবং পরে বড় পরিসরের চুরির পথ সুগম করে তোলে। চেইনঅ্যানালিসিস বলছে, এই কৌশল হ্যাকারদের দ্রুত ও কার্যকরভাবে বড় অঙ্কের সম্পদ হাতাতে সহায়তা করছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে ক্রিপটো চুরির মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩.৪ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে বিখ্যাত ক্রিপটো এক্সচেঞ্জ বাইবিটে সংঘটিত এক হামলাতেই ১.৫ বিলিয়ন ডলার চুরি হয়ে যায়। বিশ্লেষকদের মতে, এই হামলার পেছনে ছিল উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়া হ্যাকার গ্রুপ ‘লাজারাস’।
চুরি করা অর্থ পাচারের জন্য উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা প্রায়ই চীনের কিছু সেবার ওপর নির্ভর করে। চেইনঅ্যানালিসিস-এর জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান অ্যান্ড্রু ফিয়ারম্যান জানান, এসব চীনা মানি লন্ডারিং নেটওয়ার্ক ইচ্ছাকৃতভাবে অবৈধ অর্থ সাদা করতে সহায়তা করে।
আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে উত্তর কোরিয়া বৈদেশিক আর্থিক ব্যবস্থায় সহজে লেনদেন করতে পারে না। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার আরোপিত নিষেধাজ্ঞা দেশটিকে সামরিক ও অস্ত্র কর্মসূচির অর্থ জোগাড়ে অবৈধ পথ বেছে নিতে বাধ্য করেছে। গবেষকদের মতে, একসময় আদর্শগত উদ্দেশ্যে সাইবার হামলা চালালেও এখন উত্তর কোরিয়ার হ্যাকিং কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হচ্ছে আর্থিক লাভ নিশ্চিত করা।

২০২৫ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা রেকর্ড পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করেছে। ব্লকচেইন তথ্য বিশ্লেষণ প্ল্যাটফর্ম ‘চেইনঅ্যানালিসিস’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—চলতি বছরে দেশটি অন্তত ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডিজিটাল সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি। একই সঙ্গে বৈশ্বিক পর্যায়ে সংঘটিত সব ধরনের ক্রিপটো সেবা-সংক্রান্ত হ্যাকিং ঘটনার ৭৬ শতাংশের জন্য উত্তর কোরিয়া দায়ী—ইতিহাসে যা সর্বোচ্চ।
প্রতিবেদন অনুযায়ী—বিভিন্ন ক্রিপটো এক্সচেঞ্জ, কাস্টডিয়ান এবং ওয়েব ৩ প্রতিষ্ঠানে অনুপ্রবেশ এই রেকর্ড চুরির পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে উত্তর কোরিয়ার আইটি কর্মীরা। এসব কর্মী প্রাথমিকভাবে ভেতরে প্রবেশাধিকার তৈরি করে এবং পরে বড় পরিসরের চুরির পথ সুগম করে তোলে। চেইনঅ্যানালিসিস বলছে, এই কৌশল হ্যাকারদের দ্রুত ও কার্যকরভাবে বড় অঙ্কের সম্পদ হাতাতে সহায়তা করছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে ক্রিপটো চুরির মোট পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৩.৪ বিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে গত ফেব্রুয়ারিতে বিখ্যাত ক্রিপটো এক্সচেঞ্জ বাইবিটে সংঘটিত এক হামলাতেই ১.৫ বিলিয়ন ডলার চুরি হয়ে যায়। বিশ্লেষকদের মতে, এই হামলার পেছনে ছিল উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা পাওয়া হ্যাকার গ্রুপ ‘লাজারাস’।
চুরি করা অর্থ পাচারের জন্য উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা প্রায়ই চীনের কিছু সেবার ওপর নির্ভর করে। চেইনঅ্যানালিসিস-এর জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান অ্যান্ড্রু ফিয়ারম্যান জানান, এসব চীনা মানি লন্ডারিং নেটওয়ার্ক ইচ্ছাকৃতভাবে অবৈধ অর্থ সাদা করতে সহায়তা করে।
আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার কারণে উত্তর কোরিয়া বৈদেশিক আর্থিক ব্যবস্থায় সহজে লেনদেন করতে পারে না। জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়ার আরোপিত নিষেধাজ্ঞা দেশটিকে সামরিক ও অস্ত্র কর্মসূচির অর্থ জোগাড়ে অবৈধ পথ বেছে নিতে বাধ্য করেছে। গবেষকদের মতে, একসময় আদর্শগত উদ্দেশ্যে সাইবার হামলা চালালেও এখন উত্তর কোরিয়ার হ্যাকিং কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য হচ্ছে আর্থিক লাভ নিশ্চিত করা।

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এ রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
৩০ ডিসেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ভারতের জন্য ‘সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের নেতৃত্বে ভারতের একটি সংসদীয় কমিটি সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। কমিটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি হয়তো ‘বিশৃঙ্খলা...
৯ মিনিট আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদি উৎসবকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর দেশটিতে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও উগ্রবাদ দমনে কঠোর আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের হানুক্কাহ উৎসবের প্রথম দিন উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে
২ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রতিশ্রুত অর্থ দ্রুত ছাড়ের দাবি জানিয়ে রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন—আব্রামোভিচ যদি এখনই অর্থ পরিশোধ না করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার জন্য সরকার প্রস্তুত।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদি উৎসবকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর দেশটিতে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও উগ্রবাদ দমনে কঠোর আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের হানুক্কাহ উৎসবের প্রথম দিন উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ১৫ জন নিহত হন। এই হামলাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে উদ্বেগ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ক্যানবেরায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেন, নতুন আইন মূলত যারা ঘৃণা, বিভাজন ও উগ্রবাদ ছড়ায়—তাদের লক্ষ্য করেই আনা হবে। তিনি জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে এমন ব্যক্তিদের ভিসা বাতিল বা প্রত্যাখ্যানের ক্ষমতা দেওয়া হবে, যারা ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচার করে। পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থায় ইহুদিবিদ্বেষ প্রতিরোধ, মোকাবিলা ও যথাযথ প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করতে একটি বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।
প্রস্তাবিত আইনের আওতায় সহিংসতা উসকে দেওয়া ধর্মীয় বক্তা ও নেতাদের জন্য শাস্তির বিধান ছাড়াও ‘অ্যাগ্রাভেটেড হেট স্পিচ’ নামে অপরাধের একটি নতুন সংজ্ঞা সংযোজন করা হবে। অনলাইনে হুমকি ও হয়রানির ক্ষেত্রে শাস্তি নির্ধারণে বিদ্বেষ ছড়ানোনে গুরুতর উপাদান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। অ্যালবানিজ বলেন, ‘প্রত্যেক ইহুদি অস্ট্রেলিয়ানের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও সম্মানিত বোধ করার অধিকার রয়েছে।’
এই হামলার পর দেশটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দক্ষিণ-পশ্চিম সিডনিতে সাতজনকে আটক করা হয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য সহিংস কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনার তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। তবে পুলিশ বলছে, বন্ডাই হামলার সঙ্গে এই ঘটনার সরাসরি কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।
এদিকে সরকারের ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও কিছু সংগঠন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ইহুদি কাউন্সিল অব অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, বন্দুক নিয়ন্ত্রণ ও অনলাইনে বিদ্বেষ ছড়ানোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ প্রশংসনীয় হলেও, কিছু প্রস্তাব ইসরায়েলপন্থী লবির পুরোনো দাবির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ, যা সহিংস উগ্রবাদ দমনের চেয়ে মতপ্রকাশ সীমিত করতে পারে। সংগঠনটির নির্বাহী কর্মকর্তা ড. ম্যাক্স কাইজার সতর্ক করে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বা সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে মতাদর্শিক নজরদারি চালানো হলে তা ইহুদিদের নিরাপত্তা বাড়ানোর বদলে আরও ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।’
এদিকে প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করেছেন, গত ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েল আক্রমণের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ইহুদিবিদ্বেষ রোধে সরকার আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারত। তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্ব শুধু ভুল স্বীকার করা নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাও।’

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদি উৎসবকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর দেশটিতে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও উগ্রবাদ দমনে কঠোর আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের হানুক্কাহ উৎসবের প্রথম দিন উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে অন্তত ১৫ জন নিহত হন। এই হামলাকে কেন্দ্র করে দেশজুড়ে উদ্বেগ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
ক্যানবেরায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেন, নতুন আইন মূলত যারা ঘৃণা, বিভাজন ও উগ্রবাদ ছড়ায়—তাদের লক্ষ্য করেই আনা হবে। তিনি জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকে এমন ব্যক্তিদের ভিসা বাতিল বা প্রত্যাখ্যানের ক্ষমতা দেওয়া হবে, যারা ঘৃণামূলক বক্তব্য প্রচার করে। পাশাপাশি শিক্ষা ব্যবস্থায় ইহুদিবিদ্বেষ প্রতিরোধ, মোকাবিলা ও যথাযথ প্রতিক্রিয়া নিশ্চিত করতে একটি বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হবে।
প্রস্তাবিত আইনের আওতায় সহিংসতা উসকে দেওয়া ধর্মীয় বক্তা ও নেতাদের জন্য শাস্তির বিধান ছাড়াও ‘অ্যাগ্রাভেটেড হেট স্পিচ’ নামে অপরাধের একটি নতুন সংজ্ঞা সংযোজন করা হবে। অনলাইনে হুমকি ও হয়রানির ক্ষেত্রে শাস্তি নির্ধারণে বিদ্বেষ ছড়ানোনে গুরুতর উপাদান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। অ্যালবানিজ বলেন, ‘প্রত্যেক ইহুদি অস্ট্রেলিয়ানের নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও সম্মানিত বোধ করার অধিকার রয়েছে।’
এই হামলার পর দেশটিতে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) দক্ষিণ-পশ্চিম সিডনিতে সাতজনকে আটক করা হয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে সম্ভাব্য সহিংস কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনার তথ্য পাওয়া গিয়েছিল। তবে পুলিশ বলছে, বন্ডাই হামলার সঙ্গে এই ঘটনার সরাসরি কোনো যোগসূত্র পাওয়া যায়নি।
এদিকে সরকারের ঘোষণাকে স্বাগত জানালেও কিছু সংগঠন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। ইহুদি কাউন্সিল অব অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, বন্দুক নিয়ন্ত্রণ ও অনলাইনে বিদ্বেষ ছড়ানোর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ প্রশংসনীয় হলেও, কিছু প্রস্তাব ইসরায়েলপন্থী লবির পুরোনো দাবির সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ, যা সহিংস উগ্রবাদ দমনের চেয়ে মতপ্রকাশ সীমিত করতে পারে। সংগঠনটির নির্বাহী কর্মকর্তা ড. ম্যাক্স কাইজার সতর্ক করে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় বা সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে মতাদর্শিক নজরদারি চালানো হলে তা ইহুদিদের নিরাপত্তা বাড়ানোর বদলে আরও ঝুঁকিতে ফেলতে পারে।’
এদিকে প্রধানমন্ত্রী স্বীকার করেছেন, গত ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েল আক্রমণের পর থেকে অস্ট্রেলিয়ায় ইহুদিবিদ্বেষ রোধে সরকার আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারত। তিনি বলেন, ‘আমার দায়িত্ব শুধু ভুল স্বীকার করা নয়, জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করাও।’

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এ রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
৩০ ডিসেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ভারতের জন্য ‘সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের নেতৃত্বে ভারতের একটি সংসদীয় কমিটি সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। কমিটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি হয়তো ‘বিশৃঙ্খলা...
৯ মিনিট আগে
২০২৫ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা রেকর্ড পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করেছে। ব্লকচেইন তথ্য বিশ্লেষণ প্ল্যাটফর্ম ‘চেইনঅ্যানালিসিস’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—চলতি বছরে দেশটি অন্তত ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডিজিটাল সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রতিশ্রুত অর্থ দ্রুত ছাড়ের দাবি জানিয়ে রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন—আব্রামোভিচ যদি এখনই অর্থ পরিশোধ না করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার জন্য সরকার প্রস্তুত।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রতিশ্রুত অর্থ দ্রুত ছাড়ের দাবি জানিয়ে রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন—আব্রামোভিচ যদি এখনই অর্থ পরিশোধ না করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার জন্য সরকার প্রস্তুত।
বুধবার রাতে (১৭ ডিসেম্বর) বিবিসি জানিয়েছে, ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হলে ব্রিটিশ ফুটবল ক্লাব চেলসির মালিকানা বিক্রি করতে বাধ্য হন আব্রামোভিচ। সেই বিক্রি থেকে প্রাপ্ত প্রায় ২.৫ বিলিয়ন পাউন্ড (৩.৩৮ বিলিয়ন ডলার) তিনি ইউক্রেন যুদ্ধের ভুক্তভোগীদের সহায়তায় ব্যয় করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে তিন বছর পেরিয়ে গেলেও সেই অর্থ এখনো একটি ব্রিটিশ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা অবস্থায় রয়েছে এবং ব্যবহার নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
যুক্তরাজ্য সরকার চায় এই অর্থ শুধু ইউক্রেনের মানবিক সহায়তায় ব্যয় হোক। অন্যদিকে আব্রামোভিচের অবস্থান হলো—এই অর্থ যুদ্ধের সব ভুক্তভোগীর জন্য ব্যবহার করা উচিত, যার মধ্যে রাশিয়ার নাগরিকরাও অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। এই মতবিরোধের কারণেই অর্থ ছাড় বিলম্বিত হচ্ছে।
বুধবার পার্লামেন্টে বক্তব্যের সময় বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমার বলেন, ‘আমার বার্তা পরিষ্কার—সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।’ তিনি জানান, সরকার ইতিমধ্যে একটি লাইসেন্স ইস্যু করেছে, যার মাধ্যমে চেলসি বিক্রির অর্থ স্থানান্তরের পথ খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, আব্রামোভিচ যদি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করেন, তাহলে সরকার আদালতের শরণাপন্ন হবে, যাতে প্রতিটি পয়সা ইউক্রেনে পুতিনের অবৈধ যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে পৌঁছায়।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপারও বিবিসিকে বলেছেন—আব্রামোভিচের উচিত অবিলম্বে তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণ করা। তিনি জানান, আইনি লড়াই দীর্ঘসূত্রতা তৈরি করতে পারে, তাই সরকার চাইছে বিষয়টি আদালতের বাইরে দ্রুত নিষ্পত্তি হোক। তবে প্রয়োজনে মামলা করা হবে বলেও নিশ্চিত করেন তিনি।
ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, লাইসেন্সের শর্ত অনুযায়ী অর্থটি কেবল ইউক্রেনের মানবিক কাজে ব্যয় করা যাবে এবং কোনোভাবেই আব্রামোভিচ বা অন্য কোনো নিষেধাজ্ঞাভুক্ত ব্যক্তি এতে লাভবান হতে পারবেন না।
রুশ তেল ও গ্যাস খাত থেকে বিপুল সম্পদের মালিক আব্রামোভিচের বিরুদ্ধে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তবে এই অভিযোগ তিনি অস্বীকার করে আসছেন। জানা গেছে, যুক্তরাজ্য সরকার আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার আগে তাঁকে প্রায় ৯০ দিনের সময় দিয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা ইউক্রেনের বাজেট ও প্রতিরক্ষা চাহিদা মেটাতে জব্দ করা রুশ সম্পদের অর্থ ব্যবহারের প্রস্তাব পর্যালোচনা করবেন।

ইউক্রেন যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় প্রতিশ্রুত অর্থ দ্রুত ছাড়ের দাবি জানিয়ে রুশ ধনকুবের রোমান আব্রামোভিচকে কঠোর বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন—আব্রামোভিচ যদি এখনই অর্থ পরিশোধ না করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার জন্য সরকার প্রস্তুত।
বুধবার রাতে (১৭ ডিসেম্বর) বিবিসি জানিয়েছে, ২০২২ সালে ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হলে ব্রিটিশ ফুটবল ক্লাব চেলসির মালিকানা বিক্রি করতে বাধ্য হন আব্রামোভিচ। সেই বিক্রি থেকে প্রাপ্ত প্রায় ২.৫ বিলিয়ন পাউন্ড (৩.৩৮ বিলিয়ন ডলার) তিনি ইউক্রেন যুদ্ধের ভুক্তভোগীদের সহায়তায় ব্যয় করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে তিন বছর পেরিয়ে গেলেও সেই অর্থ এখনো একটি ব্রিটিশ ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা অবস্থায় রয়েছে এবং ব্যবহার নিয়ে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে।
যুক্তরাজ্য সরকার চায় এই অর্থ শুধু ইউক্রেনের মানবিক সহায়তায় ব্যয় হোক। অন্যদিকে আব্রামোভিচের অবস্থান হলো—এই অর্থ যুদ্ধের সব ভুক্তভোগীর জন্য ব্যবহার করা উচিত, যার মধ্যে রাশিয়ার নাগরিকরাও অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। এই মতবিরোধের কারণেই অর্থ ছাড় বিলম্বিত হচ্ছে।
বুধবার পার্লামেন্টে বক্তব্যের সময় বিষয়টি নিয়ে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমার বলেন, ‘আমার বার্তা পরিষ্কার—সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে।’ তিনি জানান, সরকার ইতিমধ্যে একটি লাইসেন্স ইস্যু করেছে, যার মাধ্যমে চেলসি বিক্রির অর্থ স্থানান্তরের পথ খুলে দেওয়া হয়েছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, আব্রামোভিচ যদি তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষা না করেন, তাহলে সরকার আদালতের শরণাপন্ন হবে, যাতে প্রতিটি পয়সা ইউক্রেনে পুতিনের অবৈধ যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের কাছে পৌঁছায়।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপারও বিবিসিকে বলেছেন—আব্রামোভিচের উচিত অবিলম্বে তাঁর প্রতিশ্রুতি পূরণ করা। তিনি জানান, আইনি লড়াই দীর্ঘসূত্রতা তৈরি করতে পারে, তাই সরকার চাইছে বিষয়টি আদালতের বাইরে দ্রুত নিষ্পত্তি হোক। তবে প্রয়োজনে মামলা করা হবে বলেও নিশ্চিত করেন তিনি।
ট্রেজারি বিভাগ জানিয়েছে, লাইসেন্সের শর্ত অনুযায়ী অর্থটি কেবল ইউক্রেনের মানবিক কাজে ব্যয় করা যাবে এবং কোনোভাবেই আব্রামোভিচ বা অন্য কোনো নিষেধাজ্ঞাভুক্ত ব্যক্তি এতে লাভবান হতে পারবেন না।
রুশ তেল ও গ্যাস খাত থেকে বিপুল সম্পদের মালিক আব্রামোভিচের বিরুদ্ধে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ঘনিষ্ঠ হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। তবে এই অভিযোগ তিনি অস্বীকার করে আসছেন। জানা গেছে, যুক্তরাজ্য সরকার আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার আগে তাঁকে প্রায় ৯০ দিনের সময় দিয়েছে।
এদিকে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) ইউরোপীয় ইউনিয়নের নেতারা ইউক্রেনের বাজেট ও প্রতিরক্ষা চাহিদা মেটাতে জব্দ করা রুশ সম্পদের অর্থ ব্যবহারের প্রস্তাব পর্যালোচনা করবেন।

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গত বছর ক্ষমতাচ্যুত হওয়া মিয়ানমারের সাবেক নেত্রী অং সান সু চির আরও একটি মামলার রায় হয়েছে। এ রায়ে তাঁকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। সব মিলিয়ে বিভিন্ন মামলায় তাঁকে ৩৩ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হলো।
৩০ ডিসেম্বর ২০২২
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধের পর ভারতের জন্য ‘সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ’ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কংগ্রেস নেতা শশী থারুরের নেতৃত্বে ভারতের একটি সংসদীয় কমিটি সরকারকে দেওয়া এক প্রতিবেদনে এই সতর্কবার্তা দিয়েছে। কমিটি জানিয়েছে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি হয়তো ‘বিশৃঙ্খলা...
৯ মিনিট আগে
২০২৫ সালে উত্তর কোরিয়ার হ্যাকাররা রেকর্ড পরিমাণ ক্রিপ্টোকারেন্সি চুরি করেছে। ব্লকচেইন তথ্য বিশ্লেষণ প্ল্যাটফর্ম ‘চেইনঅ্যানালিসিস’-এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—চলতি বছরে দেশটি অন্তত ২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার মূল্যের ডিজিটাল সম্পদ হাতিয়ে নিয়েছে, যা আগের বছরের তুলনায় ৫১ শতাংশ বেশি।
১ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদি উৎসবকে লক্ষ্য করে ভয়াবহ বন্দুক হামলার পর দেশটিতে ঘৃণামূলক বক্তব্য ও উগ্রবাদ দমনে কঠোর আইন প্রণয়নের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের হানুক্কাহ উৎসবের প্রথম দিন উপলক্ষে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে দুই বন্দুকধারীর গুলিতে
২ ঘণ্টা আগে