নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ন্যায্য পদোন্নতি ও সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের দাবিতে আগামীকাল শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছে বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরাম। আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে টানা তিন দিন দুই ঘণ্টা করে চলবে এই কর্মসূচি। দাবি আদায় না হলে মঙ্গলবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পূর্ণ দিবস কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
আজ শুক্রবার ফোরামের পক্ষে ডা. মোহাম্মদ আল আমিনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি হাসপাতালে কর্মরত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা তাদের ন্যায্য পদোন্নতি ও সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। আগামীকাল শনিবার থেকে সোমবার প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালিত হবে। চিকিৎসকেরা হাসপাতালের সামনে ব্যানার হাতে মৌন প্রতিবাদ করবেন। তবে জরুরি বিভাগের সেবা কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরামের দুই দফা দাবি হলো— চিকিৎসা শিক্ষার মানোন্নয়ন ও ব্যাচেলর অব মেডিসিন, ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ডিগ্রির বৈশ্বিক স্বীকৃতি বজায় রাখতে পদোন্নতিযোগ্য সব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অতি দ্রুত ও ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি নিশ্চিত করা এবং অন্তঃ ও আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূর করা, তৃতীয় গ্রেডপ্রাপ্ত সব যোগ্য চিকিৎসককে নির্দিষ্ট সময় পর দ্বিতীয় ও প্রথম গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান করে ন্যায্য পাওনা নিশ্চিত করা।
সংগঠনটি বলছে, দাবির বিষয়গুলো দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন না হলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা দীর্ঘস্থায়ী সংকটে পড়তে পারে।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। ওই দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ডিরেক্টর কনফারেন্স রুমে আয়োজিত প্রেস কনফারেন্সে পাঁচটি দাবি তুলে ধরেছিলেন সংগঠনটির যুগ্ম আহবায়ক ডা. মো. বশীর আহম্মেদ খান।
ন্যায্য পদোন্নতি ও সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের দাবিতে আগামীকাল শনিবার থেকে কর্মবিরতিতে যাচ্ছে বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরাম। আগামীকাল সকাল ১০টা থেকে টানা তিন দিন দুই ঘণ্টা করে চলবে এই কর্মসূচি। দাবি আদায় না হলে মঙ্গলবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য পূর্ণ দিবস কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
আজ শুক্রবার ফোরামের পক্ষে ডা. মোহাম্মদ আল আমিনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি হাসপাতালে কর্মরত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা তাদের ন্যায্য পদোন্নতি ও সব ধরনের বৈষম্য নিরসনের দাবিতে কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। আগামীকাল শনিবার থেকে সোমবার প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে ১২টা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালিত হবে। চিকিৎসকেরা হাসপাতালের সামনে ব্যানার হাতে মৌন প্রতিবাদ করবেন। তবে জরুরি বিভাগের সেবা কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ফোরামের দুই দফা দাবি হলো— চিকিৎসা শিক্ষার মানোন্নয়ন ও ব্যাচেলর অব মেডিসিন, ব্যাচেলর অব সার্জারি (এমবিবিএস) ডিগ্রির বৈশ্বিক স্বীকৃতি বজায় রাখতে পদোন্নতিযোগ্য সব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অতি দ্রুত ও ভূতাপেক্ষভাবে পদোন্নতি নিশ্চিত করা এবং অন্তঃ ও আন্তঃক্যাডার বৈষম্য দূর করা, তৃতীয় গ্রেডপ্রাপ্ত সব যোগ্য চিকিৎসককে নির্দিষ্ট সময় পর দ্বিতীয় ও প্রথম গ্রেডে পদোন্নতি প্রদান করে ন্যায্য পাওনা নিশ্চিত করা।
সংগঠনটি বলছে, দাবির বিষয়গুলো দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন না হলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থা দীর্ঘস্থায়ী সংকটে পড়তে পারে।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছিল সংগঠনটি। ওই দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ডিরেক্টর কনফারেন্স রুমে আয়োজিত প্রেস কনফারেন্সে পাঁচটি দাবি তুলে ধরেছিলেন সংগঠনটির যুগ্ম আহবায়ক ডা. মো. বশীর আহম্মেদ খান।
পরিবারের শিশুটির জন্য খাবার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে তাজা ফল, সবজি, মাছসহ স্বাস্থ্যকর খাবার বাছাই করা হয়ে থাকে। সে অনুযায়ী, পরিবারের শিশু সদস্যটি কী ধরনের পানীয় গ্রহণ করছে, সেদিকে খেয়াল রাখছেন তো? অনেকেই শিশু-কিশোরদের পানীয় গ্রহণের পরিমাণে বা কী ধরনের পানীয় গ্রহণ করা ক্ষতিকর সে বিষয়টি লক্ষ্য রাখেন না।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৭ শতাংশ কিডনি রোগে আক্রান্ত। এই সংখ্যা ২ কোটির বেশি। প্রতিবছর তা বেড়েই চলেছে। কিডনি রোগীরা রোজা রাখতে চাইলে তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের অনুমতি নেওয়া সাপেক্ষে রোজা রাখতে হবে। রোজা রাখার ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ পুষ্টিবিদের পরামর্শে আপনার খাদ্যতালিকা সাজাবেন।
১ দিন আগেকিডনি রোগীদের একটি সাধারণ জিজ্ঞাসা, তাঁরা রোজা রাখতে সক্ষম কি না। একজন কিডনি রোগী রোজা পালন করতে পারবেন কি না, তা নির্ভর করে তাঁর সার্বিক শারীরিক সুস্থতা ও কিডনির কার্যক্ষমতার ওপর। ক্রনিক কিডনি ডিজিজ বা সিকেডি স্টেজ ১ থেকে ৫ পর্যন্ত পাঁচ ভাগে বিভক্ত। এর শেষ ধাপ ইন্ড স্টেজ রেনাল ডিজিজ বা ইএসআরডি।
১ দিন আগেবড়রা রোজা পালন করলেও শিশুরা অর্থাৎ, ইনফ্যান্ট, টডলার ও প্রি স্কুল চাইল্ড রোজা রাখে না। তবে তারা পরিবারের সঙ্গে রমজানের পরিবেশ উপভোগ করতে পারে। শিশুর সঠিকভাবে যত্ন এবং পরিকল্পিত দিনযাপন নিশ্চিত করলে তারা সুস্থ থাকবে এবং রমজানের শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে।
১ দিন আগে