আব্দুর রাজ্জাক

ওয়েস্টার্ন ইউরোপ থেকে মারাত্মক প্রাণঘাতী ও সাংঘাতিক ধ্বংসলীলা করতে পারে—এমন সব অস্ত্র ইউক্রেনে সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই সব অস্ত্র এখন অবলীলায় চলে যাচ্ছে সাধারণ মানুষের হাতে। অতি অল্প দামে এসব অস্ত্র কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমগুলো দিচ্ছে এমনই খবর।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে প্রতিদিন ডজনে ডজনে কালাশনিকভ রাইফেল কেনাবেচা হচ্ছে খোলাবাজারে; অর্থাৎ কালোবাজারে। যেহেতু এসব অস্ত্র পশ্চিম ইউরোপ থেকে ইউক্রেন যুদ্ধ করার জন্য বিনা পয়সায় পাচ্ছে, তাই অতি অল্প মূল্যে সেগুলো কালোবাজারিদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। আর তা খোলামেলাভাবেই হচ্ছে।
ইউক্রেনের কালোবাজারে আরও বিক্রি হচ্ছে মনুষ্যবাহী অ্যান্টি ট্যাংক, অ্যান্টি এয়ারক্রাফট অস্ত্র ঝাভিলিয়ান ও এসটিঙ্গার। দুই-তিন হাজার ডলারে, এমনকি কোনো কোনো সময় কয়েক শ ডলারে এসব অস্ত্র পাওয়া যাচ্ছে। অথচ এই অস্ত্রগুলোর দাম এর চেয়ে ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি। পশ্চিমারা এসব অস্ত্র দিয়েছিল তাদের জন্মভূমি রক্ষা করার জন্য, কিন্তু তা বুমেরাং হয়ে এখন চোরাচালানের মাধ্যমে পশ্চিম ইউরোপের বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার হয় কি না, সেটা দেখার বিষয়। কোনো কোনো সময় এসব অস্ত্র বেচাকেনা হয় ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমেও।
বিদেশি ক্রেতাদের এসব অস্ত্রের ছবি দেখানোর পরে দরদামের দফারফা হয়, কোনো কোনো সময় এক হাজার ডলার ডেলিভারি সার্ভিসের মূল্য দিতে হয়। কিছুদিন আগে তিন লাখ আগ্নেয়াস্ত্র ইউক্রেনের কালোবাজারে বিক্রি করা হয়েছে, যেগুলো দেওয়া হয়েছিল সাধারণ মানুষ, চাকরিজীবী ও স্বেচ্ছাসেবকদের কাছে।
এম ফোর রাইফেল বিক্রি হচ্ছে কালোবাজারে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ডলারের মধ্যে। প্যানজারফস্ট তিনটি গ্রেনেড লঞ্চার বিক্রি হয় ৬৫০ ডলারে। ইউক্রেনের আর্মি ও জনগণ জাভেলিন অস্ত্র ১৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার ডলারে বিক্রি করছে, আসলে এই অস্ত্রের মূল্য ১ লাখ ডলার।
গত জুন মাসে এরদোয়ান সতর্ক করে বলেছেন, ইউক্রেন থেকে প্রচুর অস্ত্র বলকান দেশগুলোতে চলে যাচ্ছে। খাদ্যবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন জীববাহী ও ট্রাকে করে মলধাবিয়া ও রোমানিয়ার মধ্য দিয়ে সারা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ছে, এ ব্যাপারে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।
ইউক্রেন আর্মির অফিসাররা নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য মারাত্মক সব অস্ত্র কালোবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে। এসব অস্ত্রের মধ্যে আছে সিজারস ও প্যানজারহবিটজ ২০০০। ইতিমধ্যেই এ রকম দুটি চালানের খোঁজ পাওয়া গেছে, ফ্রান্সের তৈরি সিজারস সেলফ প্রোপেলড আর্টিলারি ইউনিট বিক্রি করেছে ১ লাখ ২০ হাজার ডলারে। অথচ এই অস্ত্রের প্রকৃত মূল্য ৭ মিলিয়ন ডলার।
পশ্চিম ইউরোপের লোকজন এখনো বুঝতে পারছে না যে ন্যাটোর মাধ্যমে যেসব অস্ত্র ইউক্রেনে সাহায্য হিসেবে দেওয়া হচ্ছে তাদের দেশ রক্ষা করার জন্য, ইউক্রেনের জনগণ ও তাদের মিলিটারি সার্ভিসের লোকজন এসব অস্ত্রই চোরাই পথে তাদেরই দেশে পাচার করে বিপজ্জনক করে তুলছে তাদের দেশকেই। এর পরিণতি হবে ভয়াবহ; বিশেষ করে পশ্চিম ইউরোপের জন্য। তাদের নিজেদের অস্ত্র তাদের দেশেই ব্যবহার হবে, ভোগ করতে হবে করুণ পরিণতি। সুস্থ মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষজন এটাই মনে করে। অতএব, ইউক্রেনে অস্ত্র দেওয়ার সময় পশ্চিম ইউরোপের নেতারা সবকিছু ভেবেচিন্তে অস্ত্র দিয়ে যেন সাহায্য করেন।

ওয়েস্টার্ন ইউরোপ থেকে মারাত্মক প্রাণঘাতী ও সাংঘাতিক ধ্বংসলীলা করতে পারে—এমন সব অস্ত্র ইউক্রেনে সরবরাহ করা হচ্ছে। সেই সব অস্ত্র এখন অবলীলায় চলে যাচ্ছে সাধারণ মানুষের হাতে। অতি অল্প দামে এসব অস্ত্র কালোবাজারে বিক্রি হচ্ছে। সংবাদমাধ্যমগুলো দিচ্ছে এমনই খবর।
ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে প্রতিদিন ডজনে ডজনে কালাশনিকভ রাইফেল কেনাবেচা হচ্ছে খোলাবাজারে; অর্থাৎ কালোবাজারে। যেহেতু এসব অস্ত্র পশ্চিম ইউরোপ থেকে ইউক্রেন যুদ্ধ করার জন্য বিনা পয়সায় পাচ্ছে, তাই অতি অল্প মূল্যে সেগুলো কালোবাজারিদের কাছে বিক্রি করা হচ্ছে। আর তা খোলামেলাভাবেই হচ্ছে।
ইউক্রেনের কালোবাজারে আরও বিক্রি হচ্ছে মনুষ্যবাহী অ্যান্টি ট্যাংক, অ্যান্টি এয়ারক্রাফট অস্ত্র ঝাভিলিয়ান ও এসটিঙ্গার। দুই-তিন হাজার ডলারে, এমনকি কোনো কোনো সময় কয়েক শ ডলারে এসব অস্ত্র পাওয়া যাচ্ছে। অথচ এই অস্ত্রগুলোর দাম এর চেয়ে ১০ থেকে ২০ গুণ বেশি। পশ্চিমারা এসব অস্ত্র দিয়েছিল তাদের জন্মভূমি রক্ষা করার জন্য, কিন্তু তা বুমেরাং হয়ে এখন চোরাচালানের মাধ্যমে পশ্চিম ইউরোপের বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার হয় কি না, সেটা দেখার বিষয়। কোনো কোনো সময় এসব অস্ত্র বেচাকেনা হয় ক্রিপ্টো কারেন্সির মাধ্যমেও।
বিদেশি ক্রেতাদের এসব অস্ত্রের ছবি দেখানোর পরে দরদামের দফারফা হয়, কোনো কোনো সময় এক হাজার ডলার ডেলিভারি সার্ভিসের মূল্য দিতে হয়। কিছুদিন আগে তিন লাখ আগ্নেয়াস্ত্র ইউক্রেনের কালোবাজারে বিক্রি করা হয়েছে, যেগুলো দেওয়া হয়েছিল সাধারণ মানুষ, চাকরিজীবী ও স্বেচ্ছাসেবকদের কাছে।
এম ফোর রাইফেল বিক্রি হচ্ছে কালোবাজারে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজার ডলারের মধ্যে। প্যানজারফস্ট তিনটি গ্রেনেড লঞ্চার বিক্রি হয় ৬৫০ ডলারে। ইউক্রেনের আর্মি ও জনগণ জাভেলিন অস্ত্র ১৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার ডলারে বিক্রি করছে, আসলে এই অস্ত্রের মূল্য ১ লাখ ডলার।
গত জুন মাসে এরদোয়ান সতর্ক করে বলেছেন, ইউক্রেন থেকে প্রচুর অস্ত্র বলকান দেশগুলোতে চলে যাচ্ছে। খাদ্যবাহী ট্রাকসহ বিভিন্ন জীববাহী ও ট্রাকে করে মলধাবিয়া ও রোমানিয়ার মধ্য দিয়ে সারা ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ছে, এ ব্যাপারে তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন।
ইউক্রেন আর্মির অফিসাররা নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য মারাত্মক সব অস্ত্র কালোবাজারে বিক্রি করে দিচ্ছে। এসব অস্ত্রের মধ্যে আছে সিজারস ও প্যানজারহবিটজ ২০০০। ইতিমধ্যেই এ রকম দুটি চালানের খোঁজ পাওয়া গেছে, ফ্রান্সের তৈরি সিজারস সেলফ প্রোপেলড আর্টিলারি ইউনিট বিক্রি করেছে ১ লাখ ২০ হাজার ডলারে। অথচ এই অস্ত্রের প্রকৃত মূল্য ৭ মিলিয়ন ডলার।
পশ্চিম ইউরোপের লোকজন এখনো বুঝতে পারছে না যে ন্যাটোর মাধ্যমে যেসব অস্ত্র ইউক্রেনে সাহায্য হিসেবে দেওয়া হচ্ছে তাদের দেশ রক্ষা করার জন্য, ইউক্রেনের জনগণ ও তাদের মিলিটারি সার্ভিসের লোকজন এসব অস্ত্রই চোরাই পথে তাদেরই দেশে পাচার করে বিপজ্জনক করে তুলছে তাদের দেশকেই। এর পরিণতি হবে ভয়াবহ; বিশেষ করে পশ্চিম ইউরোপের জন্য। তাদের নিজেদের অস্ত্র তাদের দেশেই ব্যবহার হবে, ভোগ করতে হবে করুণ পরিণতি। সুস্থ মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষজন এটাই মনে করে। অতএব, ইউক্রেনে অস্ত্র দেওয়ার সময় পশ্চিম ইউরোপের নেতারা সবকিছু ভেবেচিন্তে অস্ত্র দিয়ে যেন সাহায্য করেন।

গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫