মানিকছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মানিকছড়ি শাখায় গড়ে দৈনিক লেনদেন হয় কয়েক কোটি টাকার। একই সঙ্গে উপজেলার ২ হাজার ৫০০ ব্যবসায়ী ও কৃষিঋণ গ্রহীতারাও সেবা নেন এই শাখায়। কিন্তু বর্তমানে কৃষি ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ এ শাখায় জনবলসংকট চরমে। এ শাখায় ১৩ পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন মাত্র ৪ কর্মকর্তা। শূন্য পড়ে আছে ৯টি পদ। এ অবস্থায় গ্রাহকদের সেবা দিতে গিয়ে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হচ্ছে।
ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, জেলায় কৃষি ব্যাংকের আটটি শাখার মধ্যে এই শাখাটি হয় ১৯৮৩ সালে। বর্তমানে লেনদেনের মধ্যে পুরো জেলায় দ্বিতীয় অবস্থানে এই শাখা। এখানে বর্তমানে দৈনিক আরটিজিএস গড়ে ২০ থেকে ২৫টি, রেমিট্যান্স ৫টি, বিএফটিএন ৩ থেকে ৪টির পাশাপাশি এখানে এসএমই/সিসি ঋণগ্রহীতা ১৯৭ জন, কৃষি ও ব্যবসায়ী ঋণগ্রহীতা ২ হাজার ২০০ জন, অনাদায়ী ঋণ ২০ কোটির অধিক, আমানত প্রায় সাড়ে ২১ কোটি টাকা, দৈনিক লেনদেন গড়ে দেড় কোটি টাকা। এ ছাড়া এ শাখায় কোনো শ্রেণিকৃত ঋণ (পুরোনো খেলাপি) ও সার্টিফিকেট মামলাও নেই।
এই সম্ভাবনাময় শাখায় জনবলে ১৩ জনে কর্মরত আছেন মাত্র ৪ জন। এর মধ্যে মুখ্য কর্মকর্তা দুজনের স্থলে কর্মরত একজন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পদে দুজনের কেউ-ই নেই। কর্মকর্তা পদে আটজনে শূন্য ছয়জন। কর্মকর্তা (ক্যাশ)-পদে একজন কর্মরত আছেন।
কৃষিবান্ধব ব্যাংকের এ শাখায় তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির জনবলের সৃষ্টপদও নেই। ফলে বেসরকারি একটি কোম্পানির চুক্তির নিয়োগে এই পদগুলোতে জনবল কাজ করছে। এদিকে প্রতিনিয়ত গ্রাহকসেবা দিতে গিয়ে ১৩ জনের কাজ ৪ জনে সামাল দেওয়া দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও এসএমই ঋণগ্রহীতা মো. জহিরুল ইসলাম ও বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি রুপেন পাল বলেন, উপজেলার প্রথম ব্যাংক হিসেবে কৃষি ব্যাংক জন্মলগ্ন থেকে এখানে গ্রাহকের মন জয় করে সেবা দিয়েছে। জনবল-সংকট নিরসনে এবং সম্ভাবনাময় অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি প্রয়োজন।
শাখা ব্যবস্থাপক দিলীপ কুমার দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এক কর্মকর্তা পদোন্নতিজনিত বদলি হয়। ফলে ১৩ পদের বিপরীতে ৯টি শূন্য রেখে মাত্র ৪ কর্মকর্তা দিয়ে গ্রাহকের সেবা দেওয়া সত্যি দুষ্কর হবে। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সম্ভাবনাময় শাখাটিকে এগিয়ে নিতে পর্যাপ্ত জনবল দরকার। তবেই এই ব্যাংক সম্পদে পরিণত হবে।

বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মানিকছড়ি শাখায় গড়ে দৈনিক লেনদেন হয় কয়েক কোটি টাকার। একই সঙ্গে উপজেলার ২ হাজার ৫০০ ব্যবসায়ী ও কৃষিঋণ গ্রহীতারাও সেবা নেন এই শাখায়। কিন্তু বর্তমানে কৃষি ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ এ শাখায় জনবলসংকট চরমে। এ শাখায় ১৩ পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন মাত্র ৪ কর্মকর্তা। শূন্য পড়ে আছে ৯টি পদ। এ অবস্থায় গ্রাহকদের সেবা দিতে গিয়ে প্রতিনিয়ত হিমশিম খেতে হচ্ছে।
ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, জেলায় কৃষি ব্যাংকের আটটি শাখার মধ্যে এই শাখাটি হয় ১৯৮৩ সালে। বর্তমানে লেনদেনের মধ্যে পুরো জেলায় দ্বিতীয় অবস্থানে এই শাখা। এখানে বর্তমানে দৈনিক আরটিজিএস গড়ে ২০ থেকে ২৫টি, রেমিট্যান্স ৫টি, বিএফটিএন ৩ থেকে ৪টির পাশাপাশি এখানে এসএমই/সিসি ঋণগ্রহীতা ১৯৭ জন, কৃষি ও ব্যবসায়ী ঋণগ্রহীতা ২ হাজার ২০০ জন, অনাদায়ী ঋণ ২০ কোটির অধিক, আমানত প্রায় সাড়ে ২১ কোটি টাকা, দৈনিক লেনদেন গড়ে দেড় কোটি টাকা। এ ছাড়া এ শাখায় কোনো শ্রেণিকৃত ঋণ (পুরোনো খেলাপি) ও সার্টিফিকেট মামলাও নেই।
এই সম্ভাবনাময় শাখায় জনবলে ১৩ জনে কর্মরত আছেন মাত্র ৪ জন। এর মধ্যে মুখ্য কর্মকর্তা দুজনের স্থলে কর্মরত একজন। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা পদে দুজনের কেউ-ই নেই। কর্মকর্তা পদে আটজনে শূন্য ছয়জন। কর্মকর্তা (ক্যাশ)-পদে একজন কর্মরত আছেন।
কৃষিবান্ধব ব্যাংকের এ শাখায় তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির জনবলের সৃষ্টপদও নেই। ফলে বেসরকারি একটি কোম্পানির চুক্তির নিয়োগে এই পদগুলোতে জনবল কাজ করছে। এদিকে প্রতিনিয়ত গ্রাহকসেবা দিতে গিয়ে ১৩ জনের কাজ ৪ জনে সামাল দেওয়া দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে।
এ প্রসঙ্গে উপজেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও এসএমই ঋণগ্রহীতা মো. জহিরুল ইসলাম ও বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সহসভাপতি রুপেন পাল বলেন, উপজেলার প্রথম ব্যাংক হিসেবে কৃষি ব্যাংক জন্মলগ্ন থেকে এখানে গ্রাহকের মন জয় করে সেবা দিয়েছে। জনবল-সংকট নিরসনে এবং সম্ভাবনাময় অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি প্রয়োজন।
শাখা ব্যবস্থাপক দিলীপ কুমার দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত ২৮ ফেব্রুয়ারি এক কর্মকর্তা পদোন্নতিজনিত বদলি হয়। ফলে ১৩ পদের বিপরীতে ৯টি শূন্য রেখে মাত্র ৪ কর্মকর্তা দিয়ে গ্রাহকের সেবা দেওয়া সত্যি দুষ্কর হবে। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের সম্ভাবনাময় শাখাটিকে এগিয়ে নিতে পর্যাপ্ত জনবল দরকার। তবেই এই ব্যাংক সম্পদে পরিণত হবে।

গত জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে সর্বশেষ (৫৪ তম) সাক্ষীর জেরা শুরু হয়েছে। এই মামলাটির বিচার চলছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ।
০৬ অক্টোবর ২০২৫
‘দুই দিন আগেই বাড়ি থেকে পাথরঘাটায় চলে এসেছি। এখন পুরোনো জাল সেলাই করছি। এক সপ্তাহের বাজারও করে এনেছি। আজ বিকেলে সাগর মোহনায় যাব, গভীর রাত থেকে জাল ফেলব।’ কথাগুলো বলছিলেন বরগুনা সদরের বাইনচটকী এলাকার জেলে হোসেন আলী। গতকাল বুধবার সকালে বরগুনার পাথরঘাটা মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে কথা হয় তাঁর...
১২ জুন ২০২৫
ভারতের স্থলবন্দর নিষেধাজ্ঞার পর সীমান্তে আটকে থাকা তৈরি পোশাক, খাদ্যসহ বিভিন্ন পণ্যের ট্রাকগুলো ফেরত আনছেন রপ্তানিকারকেরা। তবে যেসব ট্রাক বন্দরে ঢুকে গিয়েছিল, সেগুলো ভারতে প্রবেশ করানোর চেষ্টা চলছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এসব ট্রাক ঢুকতে পারবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
১৯ মে ২০২৫
আধুনিক যুগের সবচেয়ে বিস্ময়কর প্রত্নতাত্ত্বিক আবিষ্কারগুলোর একটি হচ্ছে গৌতম বুদ্ধের দেহাবশেষের সঙ্গে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক রত্নসম্ভার। গতকাল বুধবার হংকংয়ে বিখ্যাত আর্ট নিলাম কোম্পানি সাদাবি’স-এর এক নিলামে এগুলো তোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
০৮ মে ২০২৫