অনলাইন ডেস্ক
রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানে আজ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে আজকের বাতাস সতর্কতামূলক এবং সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। আজ শনিবার সকাল ৯টায় বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশ ১৩তম অবস্থানে রয়েছে। একিউআইয়ের নির্ধারিত মানদণ্ডে বাতাসের গুণমান বেড়েছে। গতকাল শুক্রবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৪০, যা আজ নেমেছে ১২১-এ।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে আছে নেপালের কাঠমান্ডু। শহরটির বায়ুমান আজ শনিবার ১৭০, যা সব বয়সী মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছে যথাক্রমে—সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই (১৬৮), থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই (১৬১), মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন (১৬০) ও পাকিস্তানের করাচি (১৫৮)।
চলতি বছরের ১৪ মার্চ পর্যন্ত দূষণের যে তথ্য রেকর্ড করেছে আইকিউএয়ার, তাতে বায়ুদূষণে দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ। প্রথম স্থানে আছে আফ্রিকার দেশ চাদ। গত বছরও সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ ছিল বাংলাদেশ ও চাদ।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানে আজ কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে আজকের বাতাস সতর্কতামূলক এবং সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। আজ শনিবার সকাল ৯টায় বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় বাংলাদেশ ১৩তম অবস্থানে রয়েছে। একিউআইয়ের নির্ধারিত মানদণ্ডে বাতাসের গুণমান বেড়েছে। গতকাল শুক্রবার ঢাকার বায়ুমান ছিল ১৪০, যা আজ নেমেছে ১২১-এ।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় আজ শীর্ষে আছে নেপালের কাঠমান্ডু। শহরটির বায়ুমান আজ শনিবার ১৭০, যা সব বয়সী মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর।
একিউআইয়ের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে রয়েছে যথাক্রমে—সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই (১৬৮), থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই (১৬১), মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন (১৬০) ও পাকিস্তানের করাচি (১৫৮)।
চলতি বছরের ১৪ মার্চ পর্যন্ত দূষণের যে তথ্য রেকর্ড করেছে আইকিউএয়ার, তাতে বায়ুদূষণে দ্বিতীয় স্থানে আছে বাংলাদেশ। প্রথম স্থানে আছে আফ্রিকার দেশ চাদ। গত বছরও সবচেয়ে দূষিত বায়ুর দেশ ছিল বাংলাদেশ ও চাদ।
বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ-এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
আজ শুক্রবার বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের এর রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার বায়ুমান ১০২, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আজ দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ১১ম।
৩ ঘণ্টা আগেআকাশ অনেকটাই পরিষ্কার, আছে বাতাসের প্রবাহও। তবুও গতকাল বুধবারের তুলনায় ঢাকার বায়ুমানে আজ বৃহস্পতিবারও উন্নতি হয়নি, বরং অবনতি হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটের রেকর্ড অনুসারে, ঢাকার বায়ুমান ছিল ১২৬, যা সংবেদনশীল স্বাস্থ্যের মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
১ দিন আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘শব্দদূষণ রোধে আমাদের ‘‘লাউড কালচারের’’ বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে, যেমনটি অন্যান্য সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছে।’
২ দিন আগেবিশ্ব ধরিত্রী দিবসে প্লাস্টিক দূষণ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে জনসচেতনতা কর্মসূচি পালন করেছে পরিবেশ নিয়ে কাজ করা যুব সংগঠন ভলান্টিয়ার ফর এনভায়রনমেন্ট (ভিএফই)। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর রমনা পার্কে এ কর্মসূচি আয়োজিত হয়।
২ দিন আগে