
বিজ্ঞানীরা সাধারণত কোনো প্রাণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চায়নিজ মিটেন ক্র্যাবদের মারতে তৎপর তাঁরা। কারণ, এই লোমশ নখের কাঁকড়া ইউরোপের নদীগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
বিজ্ঞানীরা এদের মোকাবিলা করার একটি কৌশল অবশ্য খুঁজে পেয়েছেন। সামনের নখগুলো ঢেকে থাকা ঘন চুলের কারণে এরা চায়নিজ মিটেন কাঁকড়া নাম পেয়েছে। এই কাঁকড়া রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টিকারী একটি প্রজাতি। এদের গাঢ় বাদামী শরীর তিন ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে এবং ছড়ানো নখের কারণে ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত বিস্তৃত হয় এদের আকার, যা মোটামুটি একটি ডিনার প্লেটের আকার।
বিশ্বের ১০০টি সবচেয়ে আক্রমণাত্মক বহিরাগত প্রজাতির মধ্যে একটি এটি। এরা প্রায় সবকিছু খায়। ভূমির পাশাপাশি স্বাদু এবং নোনাজলেও বেঁচে থাকতে পারে। এদের প্রজনন হারও পিলে চমকে দেওয়ার মতো। একেকবারে স্ত্রী কাঁকড়া আড়াই লাখ থেকে ১০ লাখ ডিম পাড়ে।
ইউরোপের ১০০ বছরের বেশি আগে জার্মানির এক নদীতে প্রথম এদের খোঁজ মেলে। ধারণা করা হয়, জাহাজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য যে পানি ব্যবহার করা হয়, তার মাধ্যমে এশিয়া থেকে ইউরোপে পাড়ি জমায় এরা। আর এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৭ দেশের মধ্যে ১৮টিতেই এরা ছড়িয়ে পড়েছে। শুধু তা-ই নয়, এদের ক্ষতিকর প্রভাবেরও শেষ নেই। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য জলজ খাদ্যশৃঙ্খল ব্যাহত করা, জলজ কিছু প্রাণীর মধ্যে প্লেগ সংক্রমণ করা এবং তীর ক্ষয় বৃদ্ধি করা উল্লেখযোগ্য।
আর মিটেন ক্র্যাব বা কাঁকড়ার সংখ্যা কমানোর একটি উপায় খুঁজছিলেন বিজ্ঞানীরা। কারণ, এটা করতে পারলে জলের বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করা সহজ হবে। ২০২৩ সালে ইইউর অর্থায়নে এ লক্ষ্যে ‘ক্ল্যানসি’ নামের একটি প্রকল্পের মাধ্যমে যুক্ত হন বিভিন্ন গবেষক।
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সফল পদ্ধতি হলো বেলজিয়ামের ইউনিভার্সিটি অব অ্যান্টেয়ার্প এবং ফ্লানডারস এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির উদ্ভাবিত একটি ফাঁদ। ২০১৮ সালে এ ধরনের তিনটি ফাঁদ বসানো হয় দেশটিতে। এগুলোর মাধ্যমে এখন পর্যন্ত আনুমানিক ৩০ লাখ কাঁকড়া ধরা সম্ভব হয়েছে বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকুয়াটিক ইকোলজি বিষয়ের অধ্যাপক জোনাস শোলিংক।
নদীতে বসানো একটি ধাতব চ্যানেল বা খাল স্থাপন করা হয়। যেটি কাঁকড়াগুলো নদীর তীরে ঢোকার সময় পড়ে। এরা তখন খাঁচার দিকে যাওয়া পাইপ বরাবর হামাগুড়ি দিতে বাধ্য হয়। তারপর খাঁচা থেকে এদের সংগ্রহ করা হয়।
ইইউর প্রকল্পের বাইরে একই নকশার আরেকটি ফাঁদ গত বছর যুক্তরাজ্যে বসানো হয়। আগামী বছরগুলোতে বেলজিয়াম, জার্মানি, ফ্রান্স এবং সুইডেনজুড়ে এ ধরনের আরও ফাঁদ বসানোর পরিকল্পনা আছে ইইউর নতুন প্রকল্পে।
ফাঁদগুলো সেই জায়গাগুলোকে টার্গেট করে বসানো হবে, যেখান দিয়ে বিপুলসংখ্যক কাঁকড়া চলে যায়।
শরৎকালে প্রাপ্তবয়স্ক কাঁকড়াগুলো ডিম ছাড়ার জন্য মিষ্টি জল থেকে সমুদ্রে চলে যায় এবং বসন্তে ছোট কাঁকড়াগুলো সমুদ্র থেকে নদীতে ভ্রমণ করে। এ সময়কালে তারা সবচেয়ে বেশি দৃশ্যমান হয়। স্লুইসগেটের চারপাশে জড়ো হয় বা ডাঙার দিকে চলে যায়।
শোলিংক জানান এই কাঁকড়া ইউরোপীয় পরিবেশে বিপুল সংখ্যায় বাড়ার কয়েকটি কারণ আছে। এদের কোনো প্রাকৃতিক শত্রু নেই। আর এরা মোটামুটি সবকিছু খেতে পারে। জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে পানির উষ্ণতা বৃদ্ধিও এদের পরিচিতি পরিবেশে বাস করার সুযোগ করে দিচ্ছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অনুমান, এই প্রজাতির কারণে এক বছরে সদস্যদেশগুলোর ১ হাজার ২০০ কোটি ইউরোর অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। তাই ইইউর ২০৩০ সালের জীববৈচিত্র্য কৌশল এই প্রজাতিগুলো বিস্তার রোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, ফাঁদগুলো একটি সাশ্রয়ী সমাধান দেয়। জার্মানিতে অবস্থিত আলফ্রেড ওয়েগেনার ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী এবং ক্ল্যানসি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত ইয়ান জুকো মনে করেন, ভবিষ্যতে এই ফাঁদ গভীর, প্রশস্ত নদীর পরিবর্তে ছোট উপনদীতেও স্থাপন করা হবে। ব্যস্ত মৌসুমে, তীরের উভয় পাশের বাক্সগুলো নিয়মিতভাবে চেক করে খালি করতে হবে। না হলে কাঁকড়ার পাহাড় জমে যাবে।
একবার ফাঁদে ধরা পড়লে কাঁকড়াগুলো পাইপ বরাবর হামাগুড়ি দেয় এবং উভয় পাশে বাক্স পৌঁছে যায়। তারপর সেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়। বেলজিয়ামের তিনটি ফাঁদে এ পর্যন্ত ৩০ লাখ কাঁকড়া ধরা পড়েছে।
জুকো ব্যাখ্যা করেছেন, ইইউর বিভিন্ন দেশে ভিন্ন প্রাণী কল্যাণবিধি রয়েছে। জার্মানিতে, বিজ্ঞানীরা শুধু সেদ্ধ করে বা বৈদ্যুতিক প্রবাহ ব্যবহার করে কাঁকড়া মারার অনুমতি পান। যেখানে বেলজিয়ামে বালতিতে কাঁকড়া হিমায়িত করা হয়। তিনি আশা করেন, মৃত কাঁকড়ার উপযুক্ত ব্যবহারের একটি উপায়ও বের হয়ে আসবে প্রকল্পে।
শোলিংক জানান, মিটেন কাঁকড়াগুলো চীনে একটি মৌসুমি উপাদেয় খাবার। তবে ইউরোপীয় বাজারে জনপ্রিয় নয় এখনো। ফাঁদে ধরা পড়া অনেক কাঁকড়াই কম বয়স্ক, যেখানে চীনে যেগুলো খাওয়া হয় সেগুলো প্রাপ্তবয়স্ক। তবে বেলজিয়ামের একটি ফাঁদ থেকে সংগৃহীত কাঁকড়াগুলো স্থানীয় চিড়িয়াখানায় পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

বিজ্ঞানীরা সাধারণত কোনো প্রাণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চায়নিজ মিটেন ক্র্যাবদের মারতে তৎপর তাঁরা। কারণ, এই লোমশ নখের কাঁকড়া ইউরোপের নদীগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
বিজ্ঞানীরা এদের মোকাবিলা করার একটি কৌশল অবশ্য খুঁজে পেয়েছেন। সামনের নখগুলো ঢেকে থাকা ঘন চুলের কারণে এরা চায়নিজ মিটেন কাঁকড়া নাম পেয়েছে। এই কাঁকড়া রীতিমতো ত্রাস সৃষ্টিকারী একটি প্রজাতি। এদের গাঢ় বাদামী শরীর তিন ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে এবং ছড়ানো নখের কারণে ১০ ইঞ্চি পর্যন্ত বিস্তৃত হয় এদের আকার, যা মোটামুটি একটি ডিনার প্লেটের আকার।
বিশ্বের ১০০টি সবচেয়ে আক্রমণাত্মক বহিরাগত প্রজাতির মধ্যে একটি এটি। এরা প্রায় সবকিছু খায়। ভূমির পাশাপাশি স্বাদু এবং নোনাজলেও বেঁচে থাকতে পারে। এদের প্রজনন হারও পিলে চমকে দেওয়ার মতো। একেকবারে স্ত্রী কাঁকড়া আড়াই লাখ থেকে ১০ লাখ ডিম পাড়ে।
ইউরোপের ১০০ বছরের বেশি আগে জার্মানির এক নদীতে প্রথম এদের খোঁজ মেলে। ধারণা করা হয়, জাহাজের ভারসাম্য রক্ষার জন্য যে পানি ব্যবহার করা হয়, তার মাধ্যমে এশিয়া থেকে ইউরোপে পাড়ি জমায় এরা। আর এখন ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত (ইইউ) ২৭ দেশের মধ্যে ১৮টিতেই এরা ছড়িয়ে পড়েছে। শুধু তা-ই নয়, এদের ক্ষতিকর প্রভাবেরও শেষ নেই। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য জলজ খাদ্যশৃঙ্খল ব্যাহত করা, জলজ কিছু প্রাণীর মধ্যে প্লেগ সংক্রমণ করা এবং তীর ক্ষয় বৃদ্ধি করা উল্লেখযোগ্য।
আর মিটেন ক্র্যাব বা কাঁকড়ার সংখ্যা কমানোর একটি উপায় খুঁজছিলেন বিজ্ঞানীরা। কারণ, এটা করতে পারলে জলের বাস্তুতন্ত্র রক্ষা করা সহজ হবে। ২০২৩ সালে ইইউর অর্থায়নে এ লক্ষ্যে ‘ক্ল্যানসি’ নামের একটি প্রকল্পের মাধ্যমে যুক্ত হন বিভিন্ন গবেষক।
এখন পর্যন্ত সবচেয়ে সফল পদ্ধতি হলো বেলজিয়ামের ইউনিভার্সিটি অব অ্যান্টেয়ার্প এবং ফ্লানডারস এনভায়রনমেন্ট এজেন্সির উদ্ভাবিত একটি ফাঁদ। ২০১৮ সালে এ ধরনের তিনটি ফাঁদ বসানো হয় দেশটিতে। এগুলোর মাধ্যমে এখন পর্যন্ত আনুমানিক ৩০ লাখ কাঁকড়া ধরা সম্ভব হয়েছে বলে জানান বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকুয়াটিক ইকোলজি বিষয়ের অধ্যাপক জোনাস শোলিংক।
নদীতে বসানো একটি ধাতব চ্যানেল বা খাল স্থাপন করা হয়। যেটি কাঁকড়াগুলো নদীর তীরে ঢোকার সময় পড়ে। এরা তখন খাঁচার দিকে যাওয়া পাইপ বরাবর হামাগুড়ি দিতে বাধ্য হয়। তারপর খাঁচা থেকে এদের সংগ্রহ করা হয়।
ইইউর প্রকল্পের বাইরে একই নকশার আরেকটি ফাঁদ গত বছর যুক্তরাজ্যে বসানো হয়। আগামী বছরগুলোতে বেলজিয়াম, জার্মানি, ফ্রান্স এবং সুইডেনজুড়ে এ ধরনের আরও ফাঁদ বসানোর পরিকল্পনা আছে ইইউর নতুন প্রকল্পে।
ফাঁদগুলো সেই জায়গাগুলোকে টার্গেট করে বসানো হবে, যেখান দিয়ে বিপুলসংখ্যক কাঁকড়া চলে যায়।
শরৎকালে প্রাপ্তবয়স্ক কাঁকড়াগুলো ডিম ছাড়ার জন্য মিষ্টি জল থেকে সমুদ্রে চলে যায় এবং বসন্তে ছোট কাঁকড়াগুলো সমুদ্র থেকে নদীতে ভ্রমণ করে। এ সময়কালে তারা সবচেয়ে বেশি দৃশ্যমান হয়। স্লুইসগেটের চারপাশে জড়ো হয় বা ডাঙার দিকে চলে যায়।
শোলিংক জানান এই কাঁকড়া ইউরোপীয় পরিবেশে বিপুল সংখ্যায় বাড়ার কয়েকটি কারণ আছে। এদের কোনো প্রাকৃতিক শত্রু নেই। আর এরা মোটামুটি সবকিছু খেতে পারে। জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণে পানির উষ্ণতা বৃদ্ধিও এদের পরিচিতি পরিবেশে বাস করার সুযোগ করে দিচ্ছে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের অনুমান, এই প্রজাতির কারণে এক বছরে সদস্যদেশগুলোর ১ হাজার ২০০ কোটি ইউরোর অর্থনৈতিক ক্ষতির মুখোমুখি হতে হচ্ছে। তাই ইইউর ২০৩০ সালের জীববৈচিত্র্য কৌশল এই প্রজাতিগুলো বিস্তার রোধে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বিজ্ঞানীরা বিশ্বাস করেন, ফাঁদগুলো একটি সাশ্রয়ী সমাধান দেয়। জার্মানিতে অবস্থিত আলফ্রেড ওয়েগেনার ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানী এবং ক্ল্যানসি প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত ইয়ান জুকো মনে করেন, ভবিষ্যতে এই ফাঁদ গভীর, প্রশস্ত নদীর পরিবর্তে ছোট উপনদীতেও স্থাপন করা হবে। ব্যস্ত মৌসুমে, তীরের উভয় পাশের বাক্সগুলো নিয়মিতভাবে চেক করে খালি করতে হবে। না হলে কাঁকড়ার পাহাড় জমে যাবে।
একবার ফাঁদে ধরা পড়লে কাঁকড়াগুলো পাইপ বরাবর হামাগুড়ি দেয় এবং উভয় পাশে বাক্স পৌঁছে যায়। তারপর সেখান থেকে সংগ্রহ করা হয়। বেলজিয়ামের তিনটি ফাঁদে এ পর্যন্ত ৩০ লাখ কাঁকড়া ধরা পড়েছে।
জুকো ব্যাখ্যা করেছেন, ইইউর বিভিন্ন দেশে ভিন্ন প্রাণী কল্যাণবিধি রয়েছে। জার্মানিতে, বিজ্ঞানীরা শুধু সেদ্ধ করে বা বৈদ্যুতিক প্রবাহ ব্যবহার করে কাঁকড়া মারার অনুমতি পান। যেখানে বেলজিয়ামে বালতিতে কাঁকড়া হিমায়িত করা হয়। তিনি আশা করেন, মৃত কাঁকড়ার উপযুক্ত ব্যবহারের একটি উপায়ও বের হয়ে আসবে প্রকল্পে।
শোলিংক জানান, মিটেন কাঁকড়াগুলো চীনে একটি মৌসুমি উপাদেয় খাবার। তবে ইউরোপীয় বাজারে জনপ্রিয় নয় এখনো। ফাঁদে ধরা পড়া অনেক কাঁকড়াই কম বয়স্ক, যেখানে চীনে যেগুলো খাওয়া হয় সেগুলো প্রাপ্তবয়স্ক। তবে বেলজিয়ামের একটি ফাঁদ থেকে সংগৃহীত কাঁকড়াগুলো স্থানীয় চিড়িয়াখানায় পশুখাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা সাধারণত কোনো প্রাণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চায়নিজ মিটেন ক্র্যাবদের মারতে তৎপর তাঁরা। কারণ, এই লোমশ নখের কাঁকড়া ইউরোপের নদীগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

বিজ্ঞানীরা সাধারণত কোনো প্রাণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চায়নিজ মিটেন ক্র্যাবদের মারতে তৎপর তাঁরা। কারণ, এই লোমশ নখের কাঁকড়া ইউরোপের নদীগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিজ্ঞানীরা সাধারণত কোনো প্রাণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চায়নিজ মিটেন ক্র্যাবদের মারতে তৎপর তাঁরা। কারণ, এই লোমশ নখের কাঁকড়া ইউরোপের নদীগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

বিজ্ঞানীরা সাধারণত কোনো প্রাণীকে বাঁচানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু চায়নিজ মিটেন ক্র্যাবদের মারতে তৎপর তাঁরা। কারণ, এই লোমশ নখের কাঁকড়া ইউরোপের নদীগুলোতে বিপর্যয় সৃষ্টি করছে।
৩১ জানুয়ারি ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে