
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলায় নিজের ঘোষিত প্রতিশ্রুতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৃহৎ তেল ও গ্যাস খনি খনন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে ৮০০ কোটি ডলারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। সোমবার (১৩ মার্চ) প্রকল্পটিতে অনুমোদন দেন বাইডেন।
এ নিয়ে পরিবেশবাদীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই। তথাকথিত এই ‘উইলো’ প্রকল্পের পেছনে রয়েছে কনোকোফিলিপস। তারা দাবি করছে, এটি সম্পূর্ণ স্থানীয় বিনিয়োগ এবং হাজার হাজার কর্মসংস্থান তৈরি হবে।
প্রকল্পটি নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরেই বিশেষ করে টিকটকে তরুণেরা ব্যাপক বিরোধিতা করে আসছেন। তরুণ পরিবেশবাদী কর্মীরা এই প্রকল্পের প্রতিবাদে টিকটকে প্রচুর ভিডিও শেয়ার করেছেন। তাঁরা বলছেন, এই প্রকল্প জলবায়ু এবং বন্যপ্রাণীর জীবনচক্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। এটি অবশ্যই বন্ধ করা উচিত।
অথচ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটেই স্পষ্ট করে বলা আছে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৈশ্বিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অধীনে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় মার্কিন নেতৃত্ব অপরিহার্য এবং তাদের নেতৃত্ব অব্যাহত রয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বকে কার্বন নেট-জিরোতে পৌঁছানোর পথে দেশে এবং বিদেশে পদক্ষেপ বাড়াতে একটি পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বিদ্যমান প্রতিশ্রুতিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখার লক্ষ্য পূরণে এবং সবার জন্য একটি নিরাপদ ও টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সকল অংশীজনদের আহ্বানও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সেই যুক্তরাষ্ট্রই এখন জীবাশ্ম জ্বালানির সন্ধানে বৃহৎ প্রকল্পের অনুমোদন দিতে শুরু করেছে। আলাস্কার প্রত্যন্ত উত্তর ঢালে অবস্থিত ওই খনি এলাকা কয়েক দশকের মধ্যে এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ তেলের আধার। এখান থেকে প্রতিদিন ১ লাখ ৮০ হাজার ব্যারেল তেল উৎপাদন সম্ভব হবে।
ইউএস ব্যুরো অব ল্যান্ড ম্যানেজমেন্টের অনুমান অনুসারে, তেলক্ষেত্রটি থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত যথেষ্ট তেল উৎপাদন করা যাবে। ফলে এই সময়ের মধ্যে এটি পরিবেশ দূষণে ২৭ কোটি ৮০ লাখ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণের সমান ভূমিকা রাখবে। এই পরিমাণ প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের সড়কে ২০ লাখ নতুন গাড়ি যুক্ত হওয়ার সমতুল্য।
বাইডেন প্রশাসন আলাস্কা এবং আর্কটিক মহাসাগরের ১ কোটি ৬০ লাখ একর এলাকায় তেল ও গ্যাস খননের ওপর সীমা আরোপ করার একদিন পরেই সোমবার (১৩ মার্চ) এই অনুমোদন এল। ফলে উইলো প্রকল্প বিরোধী কর্মীদের সঙ্গে একপ্রকার আপস করার এক দিন পরেই নিজের অবস্থান থেকে সরে গেলেন বাইডেন।
পরিবেশবাদীরা বলছেন, উইলো প্রকল্পের অনুমোদন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের জলবায়ু প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
এই প্রকল্পের প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসে ১০ লাখের বেশি চিঠি গেছে। উইলো প্রকল্পের অনুমোদন না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে চেঞ্জ ডটঅর্গে একটি পিটিশনে ৩০ লাখের বেশি স্বাক্ষর সংগৃহীত হয়েছে।
পরিবেশ বিষয়ক দাতব্য সংস্থা সিয়েরা ক্লাব বলেছে, ‘এটি ভুল পদক্ষেপ এবং এটি বন্যপ্রাণী, ভূমি, স্থানীয় বাসিন্দা এবং আমাদের জলবায়ুর জন্য একটি বিপর্যয় হবে।’
আলাস্কার একজন তরুণ পরিবেশ কর্মী সনি আহক শুরু থেকেই উইলোর বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, এই প্রকল্প ‘আর্কটিকে তেল ও গ্যাস উত্তোলনের’ জন্য আগামী ৩০ বছরের জন্য দখল করে রাখবে। সেই সঙ্গে আর্কটিকে তেল খননের সম্ভাবনা ও সুযোগ সম্প্রসারণে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
কিন্তু কংগ্রেসে আলাস্কার প্রতিনিধিত্বকারী তিনজন আইনপ্রণেতা, যাদের মধ্যে একজন ডেমোক্র্যাটও রয়েছেন, তাঁরা প্রকল্পটির অনুমোদনের জন্য চাপ দিয়েছিলেন। এটিকে এই অঞ্চলের সম্প্রদায়গুলোর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ বলে উল্লেখ করেছেন তাঁরা। তাঁদের যুক্তি, এটি দেশীয় জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিদেশি তেলের ওপর নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করবে।
কনোকোফিলিপসের সিইও রায়ান ল্যান্স সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আলাস্কা এবং আমাদের পুরো জাতির জন্য এটি খুবই সঠিক সিদ্ধান্ত।’ যুক্তরাষ্ট্রের এই জ্বালানি তেল জায়ান্ট এরই মধ্যে আলাস্কার বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। তারা এখন আলাস্কায় আদিবাসীদের কর্মসংস্থানের লোভও দেখাচ্ছে।
তাহলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন, যিনি দায়িত্ব নেওয়ার আগে থেকেই জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং কিছু কিছু বাস্তবায়নও শুরু করেছেন, তিনি এমন একটি ‘কার্বন বোমা’ প্রকল্পের অনুমোদন দিলেন কেন?
বিশ্লেষকেরা বলছেন, উইলো প্রকল্পের পেছনে রয়েছে রাজনীতি এবং আইন। এটি পরিবেশের কোনো ব্যাপার নয়।
২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে প্রচারণার সময় জো বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ কোনো জমিতে আর তেল–গ্যাস খনন হবে না।
অন্তত তাঁর আমলে এটি তিনি হতে দেবেন না। সেই প্রতিশ্রুতি অবশ্য গত বছরই ভেঙেছেন তিনি। তাঁর প্রশাসন আদালতের চাপে খননের জন্য ইজারা দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করে।
এই উইলো প্রকল্পের ব্যাপারেও হোয়াইট হাউস সম্ভবত আদালতের ভূমিকাকেই উল্লেখ করে দায় এড়াতে পারবে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
তেল কোম্পানি কনোকোফিলিপস ১৯৯৯ সাল থেকেই সরকারি খনি খননের ইজারা ধরে রেখেছে। তাদের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করা হলে আদালতে আপিল করার সুযোগ রয়েছে।
এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, জলবায়ু রক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে উইলো প্রকল্প যে ন্যায়সঙ্গত হতে পারে না, বাইডেন প্রশাসন এ ব্যাপারে নিশ্চয়ই সচেতন। সুতরাং, বিরোধীদের সুযোগ না দিতে, বাইডেন প্রশাসন আর্কটিক মহাসাগরে তেল এবং গ্যাস কূপ ইজারা দেওয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে উইলো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়ার মধ্য দিয়ে একটি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছে।
অবশ্য বেশিরভাগ পরিবেশবাদী বাইডেন প্রশাসনের এমন অবস্থানকে ন্যায্য বলে মেনে নিতে পারছেন না।
অপরদিকে উইলো প্রকল্পও গভীরভাবে রাজনৈতিক। ১৮ মাস পরেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ফলে জো বাইডেনকে মার্কিন নাগরিকদের জন্য গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং জ্বালানির দামের দিকে নজর দিতেই হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সামনে নিজেকে আস্থাভাজন করে তুলতে এক মধ্যপন্থী রাজনীতিক হিসেবে প্রমাণ করা এখন তাঁর জন্য জরুরি।
কিন্তু এটিও সত্য যে, তেলের খনির অনুমোদন দিয়ে বহু তরুণের মন ভাঙলেন জো বাইডেন। ২০২০ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার পেছনে এই তরুণ ভোটারদের অবদান কিন্তু কম না!

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলায় নিজের ঘোষিত প্রতিশ্রুতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৃহৎ তেল ও গ্যাস খনি খনন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে ৮০০ কোটি ডলারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। সোমবার (১৩ মার্চ) প্রকল্পটিতে অনুমোদন দেন বাইডেন।
এ নিয়ে পরিবেশবাদীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই। তথাকথিত এই ‘উইলো’ প্রকল্পের পেছনে রয়েছে কনোকোফিলিপস। তারা দাবি করছে, এটি সম্পূর্ণ স্থানীয় বিনিয়োগ এবং হাজার হাজার কর্মসংস্থান তৈরি হবে।
প্রকল্পটি নিয়ে কয়েক সপ্তাহ ধরেই বিশেষ করে টিকটকে তরুণেরা ব্যাপক বিরোধিতা করে আসছেন। তরুণ পরিবেশবাদী কর্মীরা এই প্রকল্পের প্রতিবাদে টিকটকে প্রচুর ভিডিও শেয়ার করেছেন। তাঁরা বলছেন, এই প্রকল্প জলবায়ু এবং বন্যপ্রাণীর জীবনচক্রের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। এটি অবশ্যই বন্ধ করা উচিত।
অথচ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের ওয়েবসাইটেই স্পষ্ট করে বলা আছে, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বৈশ্বিক অংশীদারদের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। প্রেসিডেন্ট বাইডেনের অধীনে জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় মার্কিন নেতৃত্ব অপরিহার্য এবং তাদের নেতৃত্ব অব্যাহত রয়েছে। ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বকে কার্বন নেট-জিরোতে পৌঁছানোর পথে দেশে এবং বিদেশে পদক্ষেপ বাড়াতে একটি পরিপূর্ণ রাষ্ট্রীয় দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। বিদ্যমান প্রতিশ্রুতিগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে এবং বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধি ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমিত রাখার লক্ষ্য পূরণে এবং সবার জন্য একটি নিরাপদ ও টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে সকল অংশীজনদের আহ্বানও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
সেই যুক্তরাষ্ট্রই এখন জীবাশ্ম জ্বালানির সন্ধানে বৃহৎ প্রকল্পের অনুমোদন দিতে শুরু করেছে। আলাস্কার প্রত্যন্ত উত্তর ঢালে অবস্থিত ওই খনি এলাকা কয়েক দশকের মধ্যে এই অঞ্চলের সর্ববৃহৎ তেলের আধার। এখান থেকে প্রতিদিন ১ লাখ ৮০ হাজার ব্যারেল তেল উৎপাদন সম্ভব হবে।
ইউএস ব্যুরো অব ল্যান্ড ম্যানেজমেন্টের অনুমান অনুসারে, তেলক্ষেত্রটি থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত যথেষ্ট তেল উৎপাদন করা যাবে। ফলে এই সময়ের মধ্যে এটি পরিবেশ দূষণে ২৭ কোটি ৮০ লাখ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নিঃসরণের সমান ভূমিকা রাখবে। এই পরিমাণ প্রতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের সড়কে ২০ লাখ নতুন গাড়ি যুক্ত হওয়ার সমতুল্য।
বাইডেন প্রশাসন আলাস্কা এবং আর্কটিক মহাসাগরের ১ কোটি ৬০ লাখ একর এলাকায় তেল ও গ্যাস খননের ওপর সীমা আরোপ করার একদিন পরেই সোমবার (১৩ মার্চ) এই অনুমোদন এল। ফলে উইলো প্রকল্প বিরোধী কর্মীদের সঙ্গে একপ্রকার আপস করার এক দিন পরেই নিজের অবস্থান থেকে সরে গেলেন বাইডেন।
পরিবেশবাদীরা বলছেন, উইলো প্রকল্পের অনুমোদন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের জলবায়ু প্রতিশ্রুতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়।
এই প্রকল্পের প্রতিবাদে হোয়াইট হাউসে ১০ লাখের বেশি চিঠি গেছে। উইলো প্রকল্পের অনুমোদন না দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে চেঞ্জ ডটঅর্গে একটি পিটিশনে ৩০ লাখের বেশি স্বাক্ষর সংগৃহীত হয়েছে।
পরিবেশ বিষয়ক দাতব্য সংস্থা সিয়েরা ক্লাব বলেছে, ‘এটি ভুল পদক্ষেপ এবং এটি বন্যপ্রাণী, ভূমি, স্থানীয় বাসিন্দা এবং আমাদের জলবায়ুর জন্য একটি বিপর্যয় হবে।’
আলাস্কার একজন তরুণ পরিবেশ কর্মী সনি আহক শুরু থেকেই উইলোর বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, এই প্রকল্প ‘আর্কটিকে তেল ও গ্যাস উত্তোলনের’ জন্য আগামী ৩০ বছরের জন্য দখল করে রাখবে। সেই সঙ্গে আর্কটিকে তেল খননের সম্ভাবনা ও সুযোগ সম্প্রসারণে অনুঘটক হিসেবে কাজ করবে।
কিন্তু কংগ্রেসে আলাস্কার প্রতিনিধিত্বকারী তিনজন আইনপ্রণেতা, যাদের মধ্যে একজন ডেমোক্র্যাটও রয়েছেন, তাঁরা প্রকল্পটির অনুমোদনের জন্য চাপ দিয়েছিলেন। এটিকে এই অঞ্চলের সম্প্রদায়গুলোর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় বিনিয়োগ বলে উল্লেখ করেছেন তাঁরা। তাঁদের যুক্তি, এটি দেশীয় জ্বালানি উৎপাদন বৃদ্ধি এবং বিদেশি তেলের ওপর নির্ভরতা কমাতে সাহায্য করবে।
কনোকোফিলিপসের সিইও রায়ান ল্যান্স সোমবার এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আলাস্কা এবং আমাদের পুরো জাতির জন্য এটি খুবই সঠিক সিদ্ধান্ত।’ যুক্তরাষ্ট্রের এই জ্বালানি তেল জায়ান্ট এরই মধ্যে আলাস্কার বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। তারা এখন আলাস্কায় আদিবাসীদের কর্মসংস্থানের লোভও দেখাচ্ছে।
তাহলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন, যিনি দায়িত্ব নেওয়ার আগে থেকেই জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং কিছু কিছু বাস্তবায়নও শুরু করেছেন, তিনি এমন একটি ‘কার্বন বোমা’ প্রকল্পের অনুমোদন দিলেন কেন?
বিশ্লেষকেরা বলছেন, উইলো প্রকল্পের পেছনে রয়েছে রাজনীতি এবং আইন। এটি পরিবেশের কোনো ব্যাপার নয়।
২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হিসেবে প্রচারণার সময় জো বাইডেন প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের অধীনস্থ কোনো জমিতে আর তেল–গ্যাস খনন হবে না।
অন্তত তাঁর আমলে এটি তিনি হতে দেবেন না। সেই প্রতিশ্রুতি অবশ্য গত বছরই ভেঙেছেন তিনি। তাঁর প্রশাসন আদালতের চাপে খননের জন্য ইজারা দেওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করে।
এই উইলো প্রকল্পের ব্যাপারেও হোয়াইট হাউস সম্ভবত আদালতের ভূমিকাকেই উল্লেখ করে দায় এড়াতে পারবে বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকেরা।
তেল কোম্পানি কনোকোফিলিপস ১৯৯৯ সাল থেকেই সরকারি খনি খননের ইজারা ধরে রেখেছে। তাদের পরিকল্পনা প্রত্যাখ্যান করা হলে আদালতে আপিল করার সুযোগ রয়েছে।
এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই যে, জলবায়ু রক্ষার দৃষ্টিকোণ থেকে উইলো প্রকল্প যে ন্যায়সঙ্গত হতে পারে না, বাইডেন প্রশাসন এ ব্যাপারে নিশ্চয়ই সচেতন। সুতরাং, বিরোধীদের সুযোগ না দিতে, বাইডেন প্রশাসন আর্কটিক মহাসাগরে তেল এবং গ্যাস কূপ ইজারা দেওয়ার ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞার সঙ্গে উইলো প্রকল্প অনুমোদন দেওয়ার মধ্য দিয়ে একটি ভারসাম্য বজায় রাখার চেষ্টা করেছে।
অবশ্য বেশিরভাগ পরিবেশবাদী বাইডেন প্রশাসনের এমন অবস্থানকে ন্যায্য বলে মেনে নিতে পারছেন না।
অপরদিকে উইলো প্রকল্পও গভীরভাবে রাজনৈতিক। ১৮ মাস পরেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। ফলে জো বাইডেনকে মার্কিন নাগরিকদের জন্য গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং জ্বালানির দামের দিকে নজর দিতেই হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সামনে নিজেকে আস্থাভাজন করে তুলতে এক মধ্যপন্থী রাজনীতিক হিসেবে প্রমাণ করা এখন তাঁর জন্য জরুরি।
কিন্তু এটিও সত্য যে, তেলের খনির অনুমোদন দিয়ে বহু তরুণের মন ভাঙলেন জো বাইডেন। ২০২০ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী হওয়ার পেছনে এই তরুণ ভোটারদের অবদান কিন্তু কম না!

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলায় নিজের ঘোষিত প্রতিশ্রুতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৃহৎ তেল ও গ্যাস খনি খনন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে ৮০০ কোটি ডলারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ নিয়ে পরিবেশবাদীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই। তথা
১৪ মার্চ ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলায় নিজের ঘোষিত প্রতিশ্রুতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৃহৎ তেল ও গ্যাস খনি খনন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে ৮০০ কোটি ডলারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ নিয়ে পরিবেশবাদীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই। তথা
১৪ মার্চ ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলায় নিজের ঘোষিত প্রতিশ্রুতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৃহৎ তেল ও গ্যাস খনি খনন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে ৮০০ কোটি ডলারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ নিয়ে পরিবেশবাদীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই। তথা
১৪ মার্চ ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন মোকাবিলায় নিজের ঘোষিত প্রতিশ্রুতিকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে বৃহৎ তেল ও গ্যাস খনি খনন প্রকল্পের অনুমোদন দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আলাস্কা অঙ্গরাজ্যে ৮০০ কোটি ডলারের এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এ নিয়ে পরিবেশবাদীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানালেও সরকারের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া নেই। তথা
১৪ মার্চ ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে