
আইরিশ ফটোগ্রাফার জেমস ক্রমবি নিজেই স্বীকার করেছেন, করোনা মহামারির আগে পর্যন্ত স্টারলিং পাখিদের সম্পর্কে তাঁর বিশেষ কিছু জানা ছিল না। পেশাদার ক্রীড়া আলোকচিত্রী হিসেবে তিনি মূলত অলিম্পিক, রাগবি ও আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় হারলিং খেলা কভার করতেন। তবে মহামারির কারণে খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেলে তিনি আকস্মিকভাবেই প্রকৃতির ফটোগ্রাফির প্রতি আকৃষ্ট হন।
সূচনাটি হয়েছিল এক শোকগ্রস্ত এক বন্ধুর আহ্বানের মধ্য দিয়ে। মহামারির সময় সেই বন্ধুটি ক্রমবিকে কাছাকাছি একটি লেকে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সন্ধ্যার দিকে ওই লেকের আকাশে স্টারলিং পাখিদের বিচিত্র নৃত্য দেখা যায়। ক্রমবি অবশ্য তাঁর ক্যামেরাটি সঙ্গে নিয়ে যেতে ভোলেননি। এই ক্যামেরাটি দ্রুতগতির মুহূর্ত ক্যাপচারের জন্য বিশেষায়িত।
ক্রমবির মতে, প্রকৃতি হোক কিংবা ক্রীড়া, ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফারের হাতে থাকে মাত্র একটি মুহূর্ত। উভয় ক্ষেত্রেই উচ্চ-গতির শট এবং উপযুক্ত সরঞ্জামের প্রয়োজন হয়।
সোমবার সিএনএন জানিয়েছে, সেই লেকে প্রথম দিন গিয়ে প্রায় ১০০টি স্টারলিং পাখিকে একসঙ্গে উড়তে দেখেছিলেন ক্রমবি এবং তাঁর বন্ধু। পরের কয়েক সপ্তাহ তারা প্রতিদিনই ওই লেকে গিয়ে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। প্রতিদিনের এই কাজটি ক্রমবির শোকগ্রস্ত বন্ধুটির জন্য এক ধরনের মানসিক প্রশান্তির উৎস হয়ে উঠেছিল। আর ক্রমবির জন্য এটি এক নতুন আবেগের জন্ম দেয়।
সম্প্রতি স্টারলিং পাখিদের ছবি নিয়ে একটি বই প্রকাশ করা ক্রমবি বলেন, ‘প্রতিদিন আমরা নতুন কিছু শিখতাম—কোথায় দাঁড়ালে ভালো শট পাওয়া যাবে, পাখিরা কোন দিকে উড়বে ইত্যাদি। এটা একটা নেশায় পরিণত হলো।’
স্টারলিং পাখিরা কেন এভাবে একসঙ্গে উড়ে তা বিজ্ঞানীরা পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। তবে ধারণা করা হয়, এটি শিকারিদের (যেমন—বাজপাখি) হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার একটি কৌশল। এই ঘটনা মাত্র কয়েক সেকেন্ড থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে এবং এতে হাজার হাজার পাখি অংশ নিতে পারে।
ক্রমবি লক্ষ্য করেন—স্টারলিং পাখিরা একসঙ্গে ওড়ার সময় কখনো কখনো এমন সব আকৃতি তৈরি করে যা বিমূর্ত চিত্রকর্মের মতো মনে হয়। তাই তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন এবং ভাবতে শুরু করেন, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করলে তিনি এমন একটি ছবি তুলতে পারবেন যা দেখতে পরিচিত কোনো আকৃতির মতো লাগবে।
প্রায় এক মাসের চেষ্টার পর, একদিন তিনি এমন একটি ছবি তোলেন যেখানে স্টারলিং পাখিদের দল একটি গাছের মতো আকৃতি তৈরি করেছিল। তিনি ভেবেছিলেন, এটাই তাঁর চূড়ান্ত ছবি। কিন্তু তাঁরা চেষ্টা চালিয়ে যান।
অবশেষে আসে সেই মুহূর্ত। ৫০ তম দিনে তাঁরা এমন এক দৃশ্য দেখেন যা অবিশ্বাস্য! ক্রমবির বন্ধু সেই মুহূর্তের একটি ভিডিও ধারণ করেন, যেখানে কয়েক হাজার স্টারলিং একত্রে একটি বিশাল পাখির আকৃতি তৈরি করে এবং তা পানিতে প্রতিফলিত হয়। ক্রমবি বলেন, ‘আমি জানতাম, আমি ঠিক সময়েই শট নিয়েছি।’ তিনি দ্রুত তাঁর গাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন এবং ছবিটি বিভিন্ন জায়গায় ব্যাকআপ হিসেবে সংরক্ষণ করেন।
তিনি কয়েকজন পরিচিত আলোকচিত্রীকে ছবিটি পাঠিয়ে বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমি সত্যিই একটা দুর্দান্ত কিছু পেয়ে গেছি!’
ছবিটি দ্রুতই ভাইরাল হয়ে যায়। এটি আইরিশ টাইমসের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়, বিভিন্ন ম্যাগাজিনে ছাপা হয়, এমনকি অস্ট্রেলিয়ার একটি ক্যাফের দেয়ালে ও নরওয়ের একটি ভবনের শাটার দরজায় এটি স্থান পায়।
এই ছবি ক্রমবির ক্যারিয়ারেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তিনি আবারও পেশাদার ক্রীড়া ফটোগ্রাফিতে ফিরে গেলেও এখনো নিয়মিত লেকে যান এবং ভবিষ্যতে পুরোপুরি বন্যপ্রাণী ফটোগ্রাফিতে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন। ক্রমবি বলেন, ‘আমি এখনো লেকে যাই। যদিও আমার স্ত্রীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম যে বই প্রকাশের পর এই প্রকল্প শেষ করব। কিন্তু পাব (বার) বা গলফ খেলার চেয়ে এটা অনেক ভালো সময় কাটানোর উপায়!’

আইরিশ ফটোগ্রাফার জেমস ক্রমবি নিজেই স্বীকার করেছেন, করোনা মহামারির আগে পর্যন্ত স্টারলিং পাখিদের সম্পর্কে তাঁর বিশেষ কিছু জানা ছিল না। পেশাদার ক্রীড়া আলোকচিত্রী হিসেবে তিনি মূলত অলিম্পিক, রাগবি ও আয়ারল্যান্ডের জনপ্রিয় হারলিং খেলা কভার করতেন। তবে মহামারির কারণে খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেলে তিনি আকস্মিকভাবেই প্রকৃতির ফটোগ্রাফির প্রতি আকৃষ্ট হন।
সূচনাটি হয়েছিল এক শোকগ্রস্ত এক বন্ধুর আহ্বানের মধ্য দিয়ে। মহামারির সময় সেই বন্ধুটি ক্রমবিকে কাছাকাছি একটি লেকে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। সন্ধ্যার দিকে ওই লেকের আকাশে স্টারলিং পাখিদের বিচিত্র নৃত্য দেখা যায়। ক্রমবি অবশ্য তাঁর ক্যামেরাটি সঙ্গে নিয়ে যেতে ভোলেননি। এই ক্যামেরাটি দ্রুতগতির মুহূর্ত ক্যাপচারের জন্য বিশেষায়িত।
ক্রমবির মতে, প্রকৃতি হোক কিংবা ক্রীড়া, ছবি তোলার জন্য ফটোগ্রাফারের হাতে থাকে মাত্র একটি মুহূর্ত। উভয় ক্ষেত্রেই উচ্চ-গতির শট এবং উপযুক্ত সরঞ্জামের প্রয়োজন হয়।
সোমবার সিএনএন জানিয়েছে, সেই লেকে প্রথম দিন গিয়ে প্রায় ১০০টি স্টারলিং পাখিকে একসঙ্গে উড়তে দেখেছিলেন ক্রমবি এবং তাঁর বন্ধু। পরের কয়েক সপ্তাহ তারা প্রতিদিনই ওই লেকে গিয়ে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। প্রতিদিনের এই কাজটি ক্রমবির শোকগ্রস্ত বন্ধুটির জন্য এক ধরনের মানসিক প্রশান্তির উৎস হয়ে উঠেছিল। আর ক্রমবির জন্য এটি এক নতুন আবেগের জন্ম দেয়।
সম্প্রতি স্টারলিং পাখিদের ছবি নিয়ে একটি বই প্রকাশ করা ক্রমবি বলেন, ‘প্রতিদিন আমরা নতুন কিছু শিখতাম—কোথায় দাঁড়ালে ভালো শট পাওয়া যাবে, পাখিরা কোন দিকে উড়বে ইত্যাদি। এটা একটা নেশায় পরিণত হলো।’
স্টারলিং পাখিরা কেন এভাবে একসঙ্গে উড়ে তা বিজ্ঞানীরা পুরোপুরি বুঝতে পারেননি। তবে ধারণা করা হয়, এটি শিকারিদের (যেমন—বাজপাখি) হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার একটি কৌশল। এই ঘটনা মাত্র কয়েক সেকেন্ড থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে এবং এতে হাজার হাজার পাখি অংশ নিতে পারে।
ক্রমবি লক্ষ্য করেন—স্টারলিং পাখিরা একসঙ্গে ওড়ার সময় কখনো কখনো এমন সব আকৃতি তৈরি করে যা বিমূর্ত চিত্রকর্মের মতো মনে হয়। তাই তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হন এবং ভাবতে শুরু করেন, ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করলে তিনি এমন একটি ছবি তুলতে পারবেন যা দেখতে পরিচিত কোনো আকৃতির মতো লাগবে।
প্রায় এক মাসের চেষ্টার পর, একদিন তিনি এমন একটি ছবি তোলেন যেখানে স্টারলিং পাখিদের দল একটি গাছের মতো আকৃতি তৈরি করেছিল। তিনি ভেবেছিলেন, এটাই তাঁর চূড়ান্ত ছবি। কিন্তু তাঁরা চেষ্টা চালিয়ে যান।
অবশেষে আসে সেই মুহূর্ত। ৫০ তম দিনে তাঁরা এমন এক দৃশ্য দেখেন যা অবিশ্বাস্য! ক্রমবির বন্ধু সেই মুহূর্তের একটি ভিডিও ধারণ করেন, যেখানে কয়েক হাজার স্টারলিং একত্রে একটি বিশাল পাখির আকৃতি তৈরি করে এবং তা পানিতে প্রতিফলিত হয়। ক্রমবি বলেন, ‘আমি জানতাম, আমি ঠিক সময়েই শট নিয়েছি।’ তিনি দ্রুত তাঁর গাড়িতে ফিরে গিয়েছিলেন এবং ছবিটি বিভিন্ন জায়গায় ব্যাকআপ হিসেবে সংরক্ষণ করেন।
তিনি কয়েকজন পরিচিত আলোকচিত্রীকে ছবিটি পাঠিয়ে বলেন, ‘আমার মনে হয়, আমি সত্যিই একটা দুর্দান্ত কিছু পেয়ে গেছি!’
ছবিটি দ্রুতই ভাইরাল হয়ে যায়। এটি আইরিশ টাইমসের প্রথম পৃষ্ঠায় প্রকাশিত হয়, বিভিন্ন ম্যাগাজিনে ছাপা হয়, এমনকি অস্ট্রেলিয়ার একটি ক্যাফের দেয়ালে ও নরওয়ের একটি ভবনের শাটার দরজায় এটি স্থান পায়।
এই ছবি ক্রমবির ক্যারিয়ারেও ব্যাপক প্রভাব ফেলে। তিনি আবারও পেশাদার ক্রীড়া ফটোগ্রাফিতে ফিরে গেলেও এখনো নিয়মিত লেকে যান এবং ভবিষ্যতে পুরোপুরি বন্যপ্রাণী ফটোগ্রাফিতে কাজ করার স্বপ্ন দেখেন। ক্রমবি বলেন, ‘আমি এখনো লেকে যাই। যদিও আমার স্ত্রীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম যে বই প্রকাশের পর এই প্রকল্প শেষ করব। কিন্তু পাব (বার) বা গলফ খেলার চেয়ে এটা অনেক ভালো সময় কাটানোর উপায়!’

ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

তাপমাত্রা খুব বেশি কমলেও আজ রোববার সকাল থেকে রাজধানী ঢাকার আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন। দেখা মেলেনি সূর্যের আলো। পাশাপাশি বইছিল হালকা হিমেল বাতাস।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৬ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৭ মিনিটে।

সেই লেকে প্রথম দিন গিয়ে প্রায় ১০০টি স্টারলিং পাখিকে একসঙ্গে উড়তে দেখেছিলেন ক্রমবি এবং তাঁর বন্ধু। পরের কয়েক সপ্তাহ তারা প্রতিদিনই ওই লেকে গিয়ে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। প্রতিদিনের এই কাজটি ক্রমবির শোকগ্রস্ত বন্ধুটির জন্য এক ধরনের...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে আফগানিস্তানের রাজধানী শহর কাবুল।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২০২, খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা কাবুলের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ৪৯৫, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো ভারতের দিল্লি (৩৯৩), বাহরাইনের মানামা (২৬৪), ভারতের কলকাতা (২২৬) ও পাকিস্তানের করাচি (২০৩)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— দক্ষিণ পল্লবী, কল্যাণপুর, পেয়ারাবাগ রেল লাইন, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গোড়ান, শান্তা ফোরাম, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

সেই লেকে প্রথম দিন গিয়ে প্রায় ১০০টি স্টারলিং পাখিকে একসঙ্গে উড়তে দেখেছিলেন ক্রমবি এবং তাঁর বন্ধু। পরের কয়েক সপ্তাহ তারা প্রতিদিনই ওই লেকে গিয়ে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। প্রতিদিনের এই কাজটি ক্রমবির শোকগ্রস্ত বন্ধুটির জন্য এক ধরনের...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এসব কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে আর্দ্রতা পরিমাপ করা হয়েছে ৭৬ শতাংশ। আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা দেখা যেতে পারে।
অধিদপ্তর আরও বলছে, আজ দিনের তাপমাত্রায় তেমন কোনো পরিবর্তন দেখা যাবে না।
এ ছাড়া বুলেটিনে আরও বলা হয়েছে, এ সময় উত্তর বা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
এদিকে গতকাল শুক্রবার ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজকের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৯ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

সেই লেকে প্রথম দিন গিয়ে প্রায় ১০০টি স্টারলিং পাখিকে একসঙ্গে উড়তে দেখেছিলেন ক্রমবি এবং তাঁর বন্ধু। পরের কয়েক সপ্তাহ তারা প্রতিদিনই ওই লেকে গিয়ে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। প্রতিদিনের এই কাজটি ক্রমবির শোকগ্রস্ত বন্ধুটির জন্য এক ধরনের...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

সেই লেকে প্রথম দিন গিয়ে প্রায় ১০০টি স্টারলিং পাখিকে একসঙ্গে উড়তে দেখেছিলেন ক্রমবি এবং তাঁর বন্ধু। পরের কয়েক সপ্তাহ তারা প্রতিদিনই ওই লেকে গিয়ে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি তোলার চেষ্টা করেন। প্রতিদিনের এই কাজটি ক্রমবির শোকগ্রস্ত বন্ধুটির জন্য এক ধরনের...
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ পরিষ্কার থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা কমতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ শনিবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা ষষ্ঠ অব
১ দিন আগে
পৌষ মাসের ৫ তারিখ আজ। শীতের দেখা নেই; বরং বেড়ে চলেছে তাপমাত্রা। আজ শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের বুলেটিনে দেখা যায়, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল শুক্রবার একই সময়ে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
১ দিন আগে