আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের এক সবুজে ভরা সৌন্দর্যের আধার। যাকে ‘সমুদ্রের আমাজন’ নামে অভিহিত করা হয়। ছোট ছোট সবুজে ঘেরা দ্বীপের সমারোহ নিয়ে এই রাজা আমপাটের ওপর নজর পড়েছে ‘শিল্পায়ন’-এর। নিকেলের খোঁজে খননের কারণে এই সবুজের আধার নিঃস্ব হতে চলেছে।
পরিবেশকর্মীদের ড্রোনে ধারণ করে বিবিসিকে পাঠানো ছবিতে দেখা যায়, নিকেলসহ বিভিন্ন ধরনের খনিজের সন্ধানে খননের কারণে রাজা আমপাটের বনাঞ্চল উজাড় হয়ে গেছে। পৃথিবীর অন্যতম জীববৈচিত্র্যপূর্ণ সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের এই এলাকায় পানি দূষিত হয়ে পড়েছে।
গত বছর ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস (আইইইএফএ)-এর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বর্তমানে বিশ্বের মোট নিকেল খনন উৎপাদনের অর্ধেকেরও বেশি এখন ইন্দোনেশিয়ায় হচ্ছে।
পরিবেশ নিয়ে কাজ করা একটি সংস্থা গ্লোবাল উইটনেসের অনুসন্ধানে উঠে আসে ওই এলাকার পরিবেশগত ক্ষতির মাত্রা। সেখানে দেখা যায়, বনভূমি প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ভূমিক্ষয় থেকে সৃষ্ট পলি পানিতে গিয়ে মিশেছে, যেখানে রয়েছে জীববৈচিত্র্যে পরিপূর্ণ প্রবাল প্রাচীর। এই পলির কারণে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের তলদেশের বাস্তুসংস্থান।
গ্লোবাল উইটনেস জানায়, ২০২০ থেকে ২০২৪—এই চার বছরে রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জের একাধিক ছোট দ্বীপে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে খননকাজ চলেছে, যা ৭০০টি ফুটবল মাঠের সমান।
গ্লোবাল উইটনেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই অঞ্চলে নিকেল খননের মাত্রা ব্যাপকভাবে বেড়ে গিয়েছে। বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি এবং স্টেইনলেস স্টিলে নিকেল প্রয়োজন হয়।
২০২৪ সালে ফরেস্ট ওয়াচ ইন্দোনেশিয়ার এক গবেষণায় দেখা গেছে, ওই এলাকায় খননের কারণে বনভূমি বিলীন হচ্ছে আর এর সঙ্গে বন্যা ও ভূমিধস বাড়ছে।
একই বছর ইন্দোনেশিয়ার বৃহৎ দ্বীপ সুলাওয়েসিতে একটি গবেষণা পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্যের কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মিকায়েলা গুও ইয়িং লো। দেশটির অধিকাংশ নিকেল মজুদ এই দ্বীপেই অবস্থিত। স্থানীয় সম্প্রদায়ের ওপর খননের প্রভাব নিয়ে করা ওই গবেষণায় দেখা যায়, খনন কার্যক্রম দারিদ্র্য কিছুটা কমালেও পরিবেশগত অবস্থা দৃশ্যমান পর্যায়ে খারাপ হয়েছে। বিশেষ করে ওই এলাকায় পানি ও বায়ুদূষণ বেড়েছে।
ড. লো বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়া নিজেকে বৈশ্বিক নিকেল বাজারে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু এতে স্থানীয়ভাবে যা ঘটছে, তা ভুলে গেলে চলবে না।’
জাকার্তাভিত্তিক সংগঠন জাটাম-এর পরিবেশ আন্দোলনকর্মী ইমাম শোফওয়ান বলেন, ‘ওরা বলছে নিকেল জলবায়ু সংকটের সমাধান। অথচ এটা বন উজাড় করছে, চাষের জমি নষ্ট করছে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নিকেল যেখানে পাওয়া যায়, সেসব উপকূলীয় নিচু অঞ্চল জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, বিশেষ করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে।
তবে বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার সরকার এই দূষণের বিষয়ে কিছুটা সতর্ক হয়েছে। এই সপ্তাহে সরকার রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জে খনন চালাচ্ছে এমন পাঁচটি কোম্পানির মধ্যে চারটির লাইসেন্স বাতিল করেছে। এক বিবৃতিতে ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘রাজা আমপাটের জীববৈচিত্র্য বিশ্ব ঐতিহ্য, যা আমাদের রক্ষা করতেই হবে। এই অঞ্চলে খনন কার্যক্রমের প্রতি আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে নজর রাখছি।’

পরিবেশ কর্মীরা সরকারের এক সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে গ্রিনপিসসহ পরিবেশ নিয়ে কাজ করছে এমন কয়েকটি সংস্থা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে খনন কোম্পানিগুলোর আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে সরকারের এই সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যেতে পারে।
এর মধ্যে গ্যাগ দ্বীপে যে কোম্পানিটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সেটিকে এখনো খনন কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কারণ সেখানে নিকেলের অত্যন্ত সমৃদ্ধ ভান্ডার রয়েছে। তবে সরকার জানিয়েছে, ওই এলাকায় পরিবেশগত যে ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারের নির্দেশ দেওয়া হবে।
কোরাল রিফ সংরক্ষণবিদ ও পরিবেশবিজ্ঞানী ড. মার্ক আরডম্যান গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজা আমপাটে কাজ করছেন। সেখানে একটি হাঙর পুনর্বাসন প্রকল্প ‘রিশার্ক’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি।

আরডম্যান বলেন, এটি সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের বৈশ্বিক কেন্দ্রবিন্দু। খননের অনুমতি বাতিলের সরকারের সিদ্ধান্তে তিনি অভিভূত এবং দারুণ খুশি হয়েছেন। তাঁর মতে, ইন্দোনেশিয়ার সাধারণ মানুষের ক্ষোভের কণ্ঠস্বরই সরকারকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতে বাধ্য করেছে।
আরডম্যান আরও বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও পরিবেশ সুরক্ষার মধ্যে ভারসাম্য রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ইন্দোনেশিয়ায় প্রচুর পরিমাণে নিকেল রয়েছে—যেভাবেই হোক, এর কিছু তো মাটির নিচ থেকে উঠবেই।’
ড. মার্ক আরডম্যান মন্তব্য করেন, ‘খনন কার্যক্রম সব সময়ই পরিবেশের ওপর প্রভাব ফেলে। কতটুকু ক্ষয়ক্ষতি আমরা মেনে নিতে প্রস্তুত?’

রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের এক সবুজে ভরা সৌন্দর্যের আধার। যাকে ‘সমুদ্রের আমাজন’ নামে অভিহিত করা হয়। ছোট ছোট সবুজে ঘেরা দ্বীপের সমারোহ নিয়ে এই রাজা আমপাটের ওপর নজর পড়েছে ‘শিল্পায়ন’-এর। নিকেলের খোঁজে খননের কারণে এই সবুজের আধার নিঃস্ব হতে চলেছে।
পরিবেশকর্মীদের ড্রোনে ধারণ করে বিবিসিকে পাঠানো ছবিতে দেখা যায়, নিকেলসহ বিভিন্ন ধরনের খনিজের সন্ধানে খননের কারণে রাজা আমপাটের বনাঞ্চল উজাড় হয়ে গেছে। পৃথিবীর অন্যতম জীববৈচিত্র্যপূর্ণ সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের এই এলাকায় পানি দূষিত হয়ে পড়েছে।
গত বছর ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিস (আইইইএফএ)-এর এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বর্তমানে বিশ্বের মোট নিকেল খনন উৎপাদনের অর্ধেকেরও বেশি এখন ইন্দোনেশিয়ায় হচ্ছে।
পরিবেশ নিয়ে কাজ করা একটি সংস্থা গ্লোবাল উইটনেসের অনুসন্ধানে উঠে আসে ওই এলাকার পরিবেশগত ক্ষতির মাত্রা। সেখানে দেখা যায়, বনভূমি প্রায় ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ভূমিক্ষয় থেকে সৃষ্ট পলি পানিতে গিয়ে মিশেছে, যেখানে রয়েছে জীববৈচিত্র্যে পরিপূর্ণ প্রবাল প্রাচীর। এই পলির কারণে ধ্বংস হচ্ছে সমুদ্রের তলদেশের বাস্তুসংস্থান।
গ্লোবাল উইটনেস জানায়, ২০২০ থেকে ২০২৪—এই চার বছরে রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জের একাধিক ছোট দ্বীপে প্রায় ৫০০ হেক্টর জমিতে খননকাজ চলেছে, যা ৭০০টি ফুটবল মাঠের সমান।
গ্লোবাল উইটনেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই অঞ্চলে নিকেল খননের মাত্রা ব্যাপকভাবে বেড়ে গিয়েছে। বৈদ্যুতিক যানবাহনের (ইভি) ব্যাটারি এবং স্টেইনলেস স্টিলে নিকেল প্রয়োজন হয়।
২০২৪ সালে ফরেস্ট ওয়াচ ইন্দোনেশিয়ার এক গবেষণায় দেখা গেছে, ওই এলাকায় খননের কারণে বনভূমি বিলীন হচ্ছে আর এর সঙ্গে বন্যা ও ভূমিধস বাড়ছে।
একই বছর ইন্দোনেশিয়ার বৃহৎ দ্বীপ সুলাওয়েসিতে একটি গবেষণা পরিচালনা করেন যুক্তরাজ্যের কেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. মিকায়েলা গুও ইয়িং লো। দেশটির অধিকাংশ নিকেল মজুদ এই দ্বীপেই অবস্থিত। স্থানীয় সম্প্রদায়ের ওপর খননের প্রভাব নিয়ে করা ওই গবেষণায় দেখা যায়, খনন কার্যক্রম দারিদ্র্য কিছুটা কমালেও পরিবেশগত অবস্থা দৃশ্যমান পর্যায়ে খারাপ হয়েছে। বিশেষ করে ওই এলাকায় পানি ও বায়ুদূষণ বেড়েছে।
ড. লো বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়া নিজেকে বৈশ্বিক নিকেল বাজারে প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু এতে স্থানীয়ভাবে যা ঘটছে, তা ভুলে গেলে চলবে না।’
জাকার্তাভিত্তিক সংগঠন জাটাম-এর পরিবেশ আন্দোলনকর্মী ইমাম শোফওয়ান বলেন, ‘ওরা বলছে নিকেল জলবায়ু সংকটের সমাধান। অথচ এটা বন উজাড় করছে, চাষের জমি নষ্ট করছে।’
তিনি আরও উল্লেখ করেন, নিকেল যেখানে পাওয়া যায়, সেসব উপকূলীয় নিচু অঞ্চল জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব, বিশেষ করে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে।
তবে বর্তমানে ইন্দোনেশিয়ার সরকার এই দূষণের বিষয়ে কিছুটা সতর্ক হয়েছে। এই সপ্তাহে সরকার রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জে খনন চালাচ্ছে এমন পাঁচটি কোম্পানির মধ্যে চারটির লাইসেন্স বাতিল করেছে। এক বিবৃতিতে ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘রাজা আমপাটের জীববৈচিত্র্য বিশ্ব ঐতিহ্য, যা আমাদের রক্ষা করতেই হবে। এই অঞ্চলে খনন কার্যক্রমের প্রতি আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে নজর রাখছি।’

পরিবেশ কর্মীরা সরকারের এক সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। তবে গ্রিনপিসসহ পরিবেশ নিয়ে কাজ করছে এমন কয়েকটি সংস্থা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে খনন কোম্পানিগুলোর আইনি চ্যালেঞ্জের মুখে সরকারের এই সিদ্ধান্ত বাতিল হয়ে যেতে পারে।
এর মধ্যে গ্যাগ দ্বীপে যে কোম্পানিটি কার্যক্রম পরিচালনা করছে, সেটিকে এখনো খনন কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কারণ সেখানে নিকেলের অত্যন্ত সমৃদ্ধ ভান্ডার রয়েছে। তবে সরকার জানিয়েছে, ওই এলাকায় পরিবেশগত যে ক্ষতি হয়েছে তা পুনরুদ্ধারের নির্দেশ দেওয়া হবে।
কোরাল রিফ সংরক্ষণবিদ ও পরিবেশবিজ্ঞানী ড. মার্ক আরডম্যান গত দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রাজা আমপাটে কাজ করছেন। সেখানে একটি হাঙর পুনর্বাসন প্রকল্প ‘রিশার্ক’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি।

আরডম্যান বলেন, এটি সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের বৈশ্বিক কেন্দ্রবিন্দু। খননের অনুমতি বাতিলের সরকারের সিদ্ধান্তে তিনি অভিভূত এবং দারুণ খুশি হয়েছেন। তাঁর মতে, ইন্দোনেশিয়ার সাধারণ মানুষের ক্ষোভের কণ্ঠস্বরই সরকারকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখতে বাধ্য করেছে।
আরডম্যান আরও বলেন, ‘ইন্দোনেশিয়ার জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও পরিবেশ সুরক্ষার মধ্যে ভারসাম্য রাখা একটি বড় চ্যালেঞ্জ। ইন্দোনেশিয়ায় প্রচুর পরিমাণে নিকেল রয়েছে—যেভাবেই হোক, এর কিছু তো মাটির নিচ থেকে উঠবেই।’
ড. মার্ক আরডম্যান মন্তব্য করেন, ‘খনন কার্যক্রম সব সময়ই পরিবেশের ওপর প্রভাব ফেলে। কতটুকু ক্ষয়ক্ষতি আমরা মেনে নিতে প্রস্তুত?’

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের এক সবুজে ভরা সৌন্দর্যের আধার। যাকে ‘সমুদ্রের আমাজন’ নামে অভিহিত করা হয়। ছোট ছোট সবুজে ঘেরা দ্বীপের সমারোহ নিয়ে এই রাজা আমপাটের ওপর নজর পড়েছে ‘শিল্পায়ন’-এর। নিকেলের খোঁজে খননের কারণে এই সবুজের আধার নিঃস্ব হতে চলেছে।
১৫ জুন ২০২৫
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের এক সবুজে ভরা সৌন্দর্যের আধার। যাকে ‘সমুদ্রের আমাজন’ নামে অভিহিত করা হয়। ছোট ছোট সবুজে ঘেরা দ্বীপের সমারোহ নিয়ে এই রাজা আমপাটের ওপর নজর পড়েছে ‘শিল্পায়ন’-এর। নিকেলের খোঁজে খননের কারণে এই সবুজের আধার নিঃস্ব হতে চলেছে।
১৫ জুন ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের এক সবুজে ভরা সৌন্দর্যের আধার। যাকে ‘সমুদ্রের আমাজন’ নামে অভিহিত করা হয়। ছোট ছোট সবুজে ঘেরা দ্বীপের সমারোহ নিয়ে এই রাজা আমপাটের ওপর নজর পড়েছে ‘শিল্পায়ন’-এর। নিকেলের খোঁজে খননের কারণে এই সবুজের আধার নিঃস্ব হতে চলেছে।
১৫ জুন ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজা আমপাট দ্বীপপুঞ্জ, ইন্দোনেশিয়ার দক্ষিণ-পশ্চিম পাপুয়া প্রদেশের এক সবুজে ভরা সৌন্দর্যের আধার। যাকে ‘সমুদ্রের আমাজন’ নামে অভিহিত করা হয়। ছোট ছোট সবুজে ঘেরা দ্বীপের সমারোহ নিয়ে এই রাজা আমপাটের ওপর নজর পড়েছে ‘শিল্পায়ন’-এর। নিকেলের খোঁজে খননের কারণে এই সবুজের আধার নিঃস্ব হতে চলেছে।
১৫ জুন ২০২৫
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৫ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে