অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার বাতাসে আজও ভয়ানক দূষণ। বিশ্বের ১২৬টি শহরের মধ্যে সর্বোচ্চ বায়ুদূষণ ঢাকায়। আজ বাতাসে যে দূষণ রয়েছে, তা সংবেদনশীল মানুষের জন্য তো বটেই, সুস্থ ব্যক্তিদের জন্য অনেক ক্ষতিকর। সকালে ঢাকার বায়ুমান পরিমাপ করা হয়েছে ২৬৬। খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে দূষণের তালিকায় রয়েছে ইরাকের বাগদাদ শহরও, সকালে যার বায়ুমান ছিল ২৫৩।
এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ শহরের মধ্যে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় শহর, নেপালের কাঠমান্ডু ও পাকিস্তানের লাহোর।
সোমবার সকাল ৬টার হিসাবে শহরগুলোর বাতাসের এই অবস্থা ছিল। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই (পিএম ২.৫) দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
আজ সকালে ভিয়েতনামের হ্যানয় শহর বায়ুমান পরিমাপ করা হয়েছে ২৫৩, চতুর্থ অবস্থানে থাকা নেপালের কাঠমান্ডু বায়ুমান ২০০ ও শীর্ষ পাঁচে থাকা পাকিস্তানের লাহোরের বায়ুমান ছিল ১৯৫।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
এরই মধ্যে ঢাকার দূষিত বায়ু থেকে বাঁচতে বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিকদের এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
ঢাকার বাতাসে আজও ভয়ানক দূষণ। বিশ্বের ১২৬টি শহরের মধ্যে সর্বোচ্চ বায়ুদূষণ ঢাকায়। আজ বাতাসে যে দূষণ রয়েছে, তা সংবেদনশীল মানুষের জন্য তো বটেই, সুস্থ ব্যক্তিদের জন্য অনেক ক্ষতিকর। সকালে ঢাকার বায়ুমান পরিমাপ করা হয়েছে ২৬৬। খুবই অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে দূষণের তালিকায় রয়েছে ইরাকের বাগদাদ শহরও, সকালে যার বায়ুমান ছিল ২৫৩।
এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ শহরের মধ্যে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয় শহর, নেপালের কাঠমান্ডু ও পাকিস্তানের লাহোর।
সোমবার সকাল ৬টার হিসাবে শহরগুলোর বাতাসের এই অবস্থা ছিল। বাতাসের গুণমান সূচক (একিউআই) দিয়ে বায়ুদূষণের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বায়ুদূষণের পরিস্থিতি নিয়মিত তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকায় বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই (পিএম ২.৫) দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে তাকে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
আজ সকালে ভিয়েতনামের হ্যানয় শহর বায়ুমান পরিমাপ করা হয়েছে ২৫৩, চতুর্থ অবস্থানে থাকা নেপালের কাঠমান্ডু বায়ুমান ২০০ ও শীর্ষ পাঁচে থাকা পাকিস্তানের লাহোরের বায়ুমান ছিল ১৯৫।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
এরই মধ্যে ঢাকার দূষিত বায়ু থেকে বাঁচতে বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে—ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিকদের এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
ঢাকার বায়ুমানের অবনতি থামছে না। গত বছর থেকে এ বছরের নভেম্বরে বায়ুর মান ১০ শতাংশ পর্যন্ত খারাপ হয়েছে। আর ডিসেম্বরে চলতি বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দূষিত ছিল ঢাকার বাতাস।
রান্নার পোড়া তেল থেকে জৈব জ্বালানি বা বায়োফুয়েল তৈরির এক অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে সাইপ্রাসের কয়েকজন বিজ্ঞানী। তাঁরা এই কাজে শিশুদের সম্পৃক্ত করে আন্তর্জাতিকভাবেও বেশ প্রশংসিত হয়েছেন। সাইপ্রাসের একটি এনজিও ক্যারাভান নিয়ে স্কুলে স্কুলে ঘুরে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেখায় ও শেখায়।
৪ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক বোটানিক্যাল কনফারেন্স ২০২৪–এর উদ্বোধনী অধিবেশনে এ কথা বলেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১০ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসের আজ খানিকটা উন্নতি হয়েছে। গত দুদিন ধরে এই শহরে বায়ুদূষণ ছিল সর্বোচ্চ। তবে মানসূচকে পেছনের দিকে থাকলেও বাতাস অস্বাস্থ্যকর। তবে আজ সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫ দেশের মধ্যে ঢাকার অবস্থান ১১তম। বায়ুমান রেকর্ড করা হয়েছে ১৫৭, যেখানে ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু হিসেবে..
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণ আজও ভয়ানক ক্ষতিকর পর্যায়ে রয়েছে। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫ দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ দূষণ ঢাকায়, বায়ুমান ২৯৫। যেখানে বায়ুমান ৩০০ ছাড়ালে সবার জন্য ‘দুর্যোগপূর্ণ’ পরিবেশ ধরা হয়। অন্যদিকে অস্বাস্থ্যকর বাতাস নিয়ে ঢাকার পরই রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর...
২ দিন আগে