
জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ২৮-এ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে প্রায় ২০০টি দেশ। জলবায়ুর ওপর জীবাশ্ম জ্বালানির বিরূপ প্রভাব এড়ানোর জন্য প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ক্রমে সরে আসার চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দেশগুলো।
এ চুক্তি নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে আলোচনা চলার পর আজ বুধবার সম্মেলনের প্রেসিডেন্ট সুলতান আল জাবের চুক্তিটি ঘোষণা করেন। জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক প্রধান সাইমন স্টিয়েল ও অন্য প্রতিনিধিরা তাঁকে এ সিদ্ধান্তের জন্য অভিনন্দন জানান।
তবে জীবাশ্ম জ্বালানি পর্যায়ক্রমে নির্মূল বা ব্যবহার হ্রাস করার জন্য অনেক দেশ, নাগরিক সমাজ ও বিজ্ঞানীরা অব্যাহত আহ্বানের পরও এ চুক্তিতে এ বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্ত নেই।
এর পরিবর্তে চুক্তিটি মূলত একটি সমঝোতা। এতে দেশগুলোকে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টায় অবদান রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে। বিজ্ঞানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সুশৃঙ্খল এবং ন্যায়সংগত উপায়ে সব কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার কথা চুক্তিতে বলা হয়েছে, যেন ২০৫০ সাল নাগাদ নেট জিরো কার্বন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যায়।
সম্মেলনে সভাপতি আল জাবের বলেন, দেশগুলো ২০১৫ সালের প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী কাজ করছে কি না, তা নিয়ে বৈশ্বিক মূল্যায়নের একটি বিস্তৃত প্রতিক্রিয়া এ চুক্তি।
তবে পাস হওয়ার আগে এ চুক্তি নিয়ে পর্যালোচনা করার জন্য দেশগুলোকে মাত্র চার ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। এ চুক্তি পাস হওয়ার পর প্ল্যানারি হলে বিভ্রান্তি দেখা দেয়। অনেকে মনে করেছিলেন, এ চুক্তি নিয়ে বিতর্ক হবে।
৩৯টি দেশের প্রতিনিধিত্বকারী অ্যালায়েন্স অব স্মল আইল্যান্ড স্টেটসের প্রতিনিধিরা বলছেন, চুক্তিটি গৃহীত হওয়ার সময় তাঁরা কক্ষে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁরা তখনো চুক্তিটি পর্যালোচনা করছিলেন।
সামোয়া থেকে স্মল আইল্যান্ড স্টেটসের প্রধান আলোচক অ্যান রাসমুসেন সরাসরি এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেননি। এ চুক্তির বেশ কয়েকটি ভালো দিক আছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়াটি তাঁদের হতাশ করেছে এবং এতে তেমন দূরদর্শী দিক নেই বলে মনে করেন তিনি। অ্যান বলেন, ‘এ চুক্তিতে বেশ ফাঁকফোকর রয়েছে।’
চুক্তি পাস হওয়ার পর জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস টুইট করে বলেন, ‘আপনি এটি পছন্দ করুন বা না করুন, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার নির্মূল হওয়া জরুরি। আশা করি, খুব বেশি দেরি হবে না।’
মার্কিন জলবায়ুদূত জন কেরি বলেন, ‘যদিও এখানে অনেকে তাঁদের মতামত পুরোপুরি প্রতিফলিত হতে দেখবেন না, তবে বাস্তবতা হলো, এ নথি বিশ্বকে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী বার্তা দেবে। আমাদের বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক্শিল্প স্তরের চেয়ে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি পর্যন্ত সীমা ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।’
কেরি বলেন, ‘বিশ্বের সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন তাদের দীর্ঘমেয়াদি কৌশল হালনাগাদ করতে সম্মত হয়েছে। এমনকি তারা অন্যদেরও তাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ’
চুক্তি অনুসারে, দেশগুলো ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক নবায়নযোগ্য জ্বালানির সক্ষমতা তিন গুণ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। এ চুক্তিতেও পূর্ববর্তী শীর্ষ সম্মেলনে ‘নিরবচ্ছিন্ন কয়লা বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস’ প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করার আহ্বানের কথাই বলা হয়েছে।
এ চুক্তিতে শূন্য ও নিম্ন কার্বন নিঃসরণ প্রযুক্তি তৈরির একটি তালিকা প্রস্তুত করতে বলা হয়।
তবে জলবায়ুকর্মীরা বলছেন, ন্যায্য রূপান্তরের জন্য যা প্রয়োজন, তার কোনো উল্লেখ এ চুক্তিতে নেই। জ্বালানি হিসেবে কয়লা, তেল ও গ্যাস ব্যবহার থেকে সরে আসতে হলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর কয়েক লাখ কোটি অর্থ প্রয়োজন। উন্নয়নশীল দেশের জন্য সে অর্থের জোগান কীভাবে হবে, তার উল্লেখ করা হয়নি।
খসড়াটিতে দুবাইয়ের সম্মেলনে উপস্থিত ২০০ দেশেরই দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন থাকার কথা। কিন্তু বেশ কয়েকটি দেশের সরকার সৌদি আরবসহ জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের সদস্যদের প্রতিবাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কঠোরভাবে জীবাশ্ম জ্বালানি যুগের সমাপ্তির প্রতি জোর দিয়েছে।
এ চুক্তি প্রসঙ্গে গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার শিফট আফ্রিকার মোহাম্মদ আদো বলেন, ‘জলবায়ু আলোচনায় গত তিন দশকে প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ে কপে আলোচনা উঠেছে। এটি একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠালেও এ চুক্তিতে অনেক বেশি ফাঁকফোকর রয়েছে। এতে কার্বন ক্যাপচার অ্যান্ড স্টোরেজ নামের ব্যয়বহুল প্রযুক্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা জীবাশ্ম জ্বালানির প্রতি আগ্রহীরা নিজেদের সুবিধা তৈরির জন্য ব্যবহার করবে।’
এ চুক্তি ঘিরে অনেকে উচ্চ প্রত্যাশা পোষণ করলেও উন্নয়নশীল ও ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর জন্য এটি অসংগতিপূর্ণ এবং একেবারেই অপর্যাপ্ত বলে মনে করেন তিনি।

জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ২৮-এ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে প্রায় ২০০টি দেশ। জলবায়ুর ওপর জীবাশ্ম জ্বালানির বিরূপ প্রভাব এড়ানোর জন্য প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ক্রমে সরে আসার চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দেশগুলো।
এ চুক্তি নিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে আলোচনা চলার পর আজ বুধবার সম্মেলনের প্রেসিডেন্ট সুলতান আল জাবের চুক্তিটি ঘোষণা করেন। জাতিসংঘের জলবায়ুবিষয়ক প্রধান সাইমন স্টিয়েল ও অন্য প্রতিনিধিরা তাঁকে এ সিদ্ধান্তের জন্য অভিনন্দন জানান।
তবে জীবাশ্ম জ্বালানি পর্যায়ক্রমে নির্মূল বা ব্যবহার হ্রাস করার জন্য অনেক দেশ, নাগরিক সমাজ ও বিজ্ঞানীরা অব্যাহত আহ্বানের পরও এ চুক্তিতে এ বিষয়ে কোনো সুস্পষ্ট প্রতিশ্রুতি অন্তর্ভুক্ত নেই।
এর পরিবর্তে চুক্তিটি মূলত একটি সমঝোতা। এতে দেশগুলোকে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টায় অবদান রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে। বিজ্ঞানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সুশৃঙ্খল এবং ন্যায়সংগত উপায়ে সব কার্যক্রম ত্বরান্বিত করার কথা চুক্তিতে বলা হয়েছে, যেন ২০৫০ সাল নাগাদ নেট জিরো কার্বন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা যায়।
সম্মেলনে সভাপতি আল জাবের বলেন, দেশগুলো ২০১৫ সালের প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী কাজ করছে কি না, তা নিয়ে বৈশ্বিক মূল্যায়নের একটি বিস্তৃত প্রতিক্রিয়া এ চুক্তি।
তবে পাস হওয়ার আগে এ চুক্তি নিয়ে পর্যালোচনা করার জন্য দেশগুলোকে মাত্র চার ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়। এ চুক্তি পাস হওয়ার পর প্ল্যানারি হলে বিভ্রান্তি দেখা দেয়। অনেকে মনে করেছিলেন, এ চুক্তি নিয়ে বিতর্ক হবে।
৩৯টি দেশের প্রতিনিধিত্বকারী অ্যালায়েন্স অব স্মল আইল্যান্ড স্টেটসের প্রতিনিধিরা বলছেন, চুক্তিটি গৃহীত হওয়ার সময় তাঁরা কক্ষে উপস্থিত ছিলেন না। তাঁরা তখনো চুক্তিটি পর্যালোচনা করছিলেন।
সামোয়া থেকে স্মল আইল্যান্ড স্টেটসের প্রধান আলোচক অ্যান রাসমুসেন সরাসরি এ সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেননি। এ চুক্তির বেশ কয়েকটি ভালো দিক আছে বলে উল্লেখ করেছেন তিনি। তবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার প্রক্রিয়াটি তাঁদের হতাশ করেছে এবং এতে তেমন দূরদর্শী দিক নেই বলে মনে করেন তিনি। অ্যান বলেন, ‘এ চুক্তিতে বেশ ফাঁকফোকর রয়েছে।’
চুক্তি পাস হওয়ার পর জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস টুইট করে বলেন, ‘আপনি এটি পছন্দ করুন বা না করুন, জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার নির্মূল হওয়া জরুরি। আশা করি, খুব বেশি দেরি হবে না।’
মার্কিন জলবায়ুদূত জন কেরি বলেন, ‘যদিও এখানে অনেকে তাঁদের মতামত পুরোপুরি প্রতিফলিত হতে দেখবেন না, তবে বাস্তবতা হলো, এ নথি বিশ্বকে একটি অত্যন্ত শক্তিশালী বার্তা দেবে। আমাদের বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি প্রাক্শিল্প স্তরের চেয়ে ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি পর্যন্ত সীমা ধরে রাখার চেষ্টা করতে হবে।’
কেরি বলেন, ‘বিশ্বের সর্বোচ্চ কার্বন নিঃসরণকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও চীন তাদের দীর্ঘমেয়াদি কৌশল হালনাগাদ করতে সম্মত হয়েছে। এমনকি তারা অন্যদেরও তাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। ’
চুক্তি অনুসারে, দেশগুলো ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সীমার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাসের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে বৈশ্বিক নবায়নযোগ্য জ্বালানির সক্ষমতা তিন গুণ বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে। এ চুক্তিতেও পূর্ববর্তী শীর্ষ সম্মেলনে ‘নিরবচ্ছিন্ন কয়লা বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস’ প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করার আহ্বানের কথাই বলা হয়েছে।
এ চুক্তিতে শূন্য ও নিম্ন কার্বন নিঃসরণ প্রযুক্তি তৈরির একটি তালিকা প্রস্তুত করতে বলা হয়।
তবে জলবায়ুকর্মীরা বলছেন, ন্যায্য রূপান্তরের জন্য যা প্রয়োজন, তার কোনো উল্লেখ এ চুক্তিতে নেই। জ্বালানি হিসেবে কয়লা, তেল ও গ্যাস ব্যবহার থেকে সরে আসতে হলে উন্নয়নশীল দেশগুলোর কয়েক লাখ কোটি অর্থ প্রয়োজন। উন্নয়নশীল দেশের জন্য সে অর্থের জোগান কীভাবে হবে, তার উল্লেখ করা হয়নি।
খসড়াটিতে দুবাইয়ের সম্মেলনে উপস্থিত ২০০ দেশেরই দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন থাকার কথা। কিন্তু বেশ কয়েকটি দেশের সরকার সৌদি আরবসহ জ্বালানি তেল রপ্তানিকারক দেশগুলোর সংগঠন ওপেকের সদস্যদের প্রতিবাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কঠোরভাবে জীবাশ্ম জ্বালানি যুগের সমাপ্তির প্রতি জোর দিয়েছে।
এ চুক্তি প্রসঙ্গে গবেষণাপ্রতিষ্ঠান পাওয়ার শিফট আফ্রিকার মোহাম্মদ আদো বলেন, ‘জলবায়ু আলোচনায় গত তিন দশকে প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ে কপে আলোচনা উঠেছে। এটি একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠালেও এ চুক্তিতে অনেক বেশি ফাঁকফোকর রয়েছে। এতে কার্বন ক্যাপচার অ্যান্ড স্টোরেজ নামের ব্যয়বহুল প্রযুক্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা জীবাশ্ম জ্বালানির প্রতি আগ্রহীরা নিজেদের সুবিধা তৈরির জন্য ব্যবহার করবে।’
এ চুক্তি ঘিরে অনেকে উচ্চ প্রত্যাশা পোষণ করলেও উন্নয়নশীল ও ঝুঁকিতে থাকা দেশগুলোর জন্য এটি অসংগতিপূর্ণ এবং একেবারেই অপর্যাপ্ত বলে মনে করেন তিনি।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ২৮-এ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে প্রায় ২০০টি দেশ। জলবায়ুর ওপর জীবাশ্ম জ্বালানির বিরূপ প্রভাব এড়ানোর জন্য প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ক্রমে সরে আসার চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দেশগুলো।
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ২৮-এ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে প্রায় ২০০টি দেশ। জলবায়ুর ওপর জীবাশ্ম জ্বালানির বিরূপ প্রভাব এড়ানোর জন্য প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ক্রমে সরে আসার চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দেশগুলো।
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ২৮-এ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে প্রায় ২০০টি দেশ। জলবায়ুর ওপর জীবাশ্ম জ্বালানির বিরূপ প্রভাব এড়ানোর জন্য প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ক্রমে সরে আসার চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দেশগুলো।
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলন কপ২৮-এ জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার থেকে সরে আসার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে প্রায় ২০০টি দেশ। জলবায়ুর ওপর জীবাশ্ম জ্বালানির বিরূপ প্রভাব এড়ানোর জন্য প্রথমবারের মতো জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে ক্রমে সরে আসার চুক্তিতে সম্মত হয়েছে দেশগুলো।
১৩ ডিসেম্বর ২০২৩
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে