
কয়েক দশকের আকাঙ্ক্ষার পর বায়ুমণ্ডল থেকে হাজার হাজার টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণকারী বিশাল কারখানাগুলো চালু হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন শোষণকারী প্ল্যান্ট। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ক্লাইমওয়ার্কস গতকাল বুধবার (৮ মে) আইসল্যান্ডের হেলিশেইডিতে এর যাত্রা শুরু করেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ম্যামথ’ নামে পরিচিত এই প্ল্যান্ট প্রতিবছর ৩৬ হাজার মেট্রিক টন কার্বন শোষণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যেটি ৮ হাজার ৬০০ গাড়ি রাস্তা থেকে সরিয়ে নেওয়ার সমতুল্য।
এই নতুন প্ল্যান্ট আগের রেকর্ডধারী ক্লাইমওয়ার্কসের ‘ওরকা’ প্ল্যান্টের চেয়ে ৯ গুণ বড়, যা ২০২১ সালে আইসল্যান্ডে খোলা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদিও লক্ষ লক্ষ টন কার্বন শোষণের ক্ষেত্রে এটি তেমন কিছুই না। যেখানে এই শতাব্দীর মধ্যেই বিশ্বের জলবায়ুর উষ্ণতা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করতে হবে। তার পরও এটি বিশ্বকে বৈশ্বিক উষ্ণতা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করবে।
কিন্তু ম্যামথ দেখায়, শিল্পটি পাইলট প্ল্যান্ট (শিল্প চালু হওয়ার পূর্বাবস্থা) এবং ল্যাব প্রদর্শনীর চেয়ে বড় হতে শুরু করেছে। অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির নেগেটিভ কার্বন নিঃসারণ কেন্দ্রের প্রধান ক্লাউস ল্যাকনার বলেছেন, এটি বড় বালতিতে এক ফোঁটা পানির মতো। তবে এখন পর্যন্ত আমরা যা দেখেছি, তার চেয়ে এটি বালতিতে অনেক বড় পানির ফোঁটা।’
ম্যামথ কীভাবে কাজ করে
ক্লাইমওয়ার্কস ম্যামথ প্ল্যান্টটি মূলত একটি বিশাল এয়ার ফিল্টার। এর ফ্যানগুলো বাতাসের CO 2 অণু শোষণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি বাতাসের ভরের একটি ক্ষুদ্র অংশ—মাত্র ০ দশমিক ০৪ শতাংশ শোষণ করে। এরপর কার্বফিক্স নামক আরেকটি কোম্পানি জলের সঙ্গে CO 2 মিশ্রিত করে এবং এটিকে গভীর ভূগর্ভে পাম্প করে। সেখানে এটি ব্যাসল্ট শিলার সঙ্গে বিক্রিয়া করে পাথরে পরিণত হয়।
পুরো প্রক্রিয়াটি আইসল্যান্ডের প্রচুর ভূতাপীয় শক্তির ওপর চলে। তাই মেশিনগুলো চলতে বেশি কার্বন নিঃসারণ হয় না। বাইরের বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন, ক্লাইমওয়ার্কস ওর্কা প্রকল্প এবং পূর্বের একটি পাইলট প্ল্যান্ট সত্যিই কার্বন অপসারণ করে। ২০২১ সালে নেচারে প্রকাশিত এক বিশ্লেষণে দেখা যায়, এতে খুবই কম কার্বন নির্গমন হয়।
শুধু তাই নয়, ক্লাইমওয়ার্কস শোষিত কার্বনের অফসেট বিক্রি করে। মাইক্রোসফট, শপিফাই এবং স্ট্রাইপসহ বড় বড় করপোরেট তাদের গ্রাহক। তবে প্রতিষ্ঠানটি পরিষেবার জন্য গ্রাহকদের থেকে কত টাকা নেয় তা প্রকাশ্যে বলে না।
তবে এটি কার্বন অপসারণের টন প্রতি ১ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যে নিয়মিত কার্বন অপসারণের সাবস্ক্রিপশন অফার করে। কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুসারে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রতিষ্ঠানটিতে সাইন আপ করেছে।
সবুজ শক্তির জন্য থিংক ট্যাংক আরএমআইের কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণবিষয়ক ম্যানেজার রুডি কাহসার বলেন, ‘এই মুহূর্তে ক্লাইমওয়ার্কসের কার্বন অপসারণ প্যাকেজ কেনা গ্রাহকেরা খুব ধনী ব্যক্তি বা ধনী কোম্পানি, যারা এটিকে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ শিল্প হিসাবে দেখছে এবং খরচ কমিয়ে আনতে প্রচুর অর্থ ঢালছে।’
ল্যাকনার বলেছেন, বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, যত বেশি কার্বন অপসারণের প্ল্যান্ট স্থাপন হবে এবং বৃহদাকার রূপ নেবে, প্রতি টন কার্বন শোষণের খরচ তত কমবে। এটি ১০০ ডলারের কাছাকাছি চলে আসবে, যেই মূল্য অনেক নতুন প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যমাত্রা।’
তিনি বলেন, ‘১০০ ডলার সহনীয়। বিশ্ব এটি পরিচালনা এবং জোগান দিতে পারে। ১ হাজার ডলার হলে পারবে না।’
ম্যামথের চেয়েও বড়
রেকর্ড সৃষ্টিকারী ম্যামথ প্ল্যান্ট এই দশকের বামন প্ল্যান্টে পরিণত হতে পারে। আগামী বছরই তেল কোম্পানি অক্সিডেন্টাল পেট্রোলিয়াম যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে একটি প্ল্যান্ট খোলার পরিকল্পনা করেছে, যেটি প্রতিবছর ৫ লাখ টন কার্বন অপসারণ করতে সক্ষম হবে। এটি রাস্তা থেকে ১ লাখ ১৯ হাজার গাড়ি অপসারণের সমতুল্য।
অন্যদিকে ক্লাইমওয়ার্কসও লুইজিয়ানায় আরেকটি প্ল্যান্ট স্থাপনের পরিকল্পনা করছে। বলা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সেটি বার্ষিক ১০ লাখ টন কার্বন শোষণ করবে। এটি রাস্তা থেকে ২ লাখ ৩৮ হাজার গাড়ি অপসারণের সমান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রাথমিক প্ল্যান্টগুলো কাজ করে কি না, তা প্রমাণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। একই সঙ্গে এগুলো কতটা ব্যয়বহুল এবং পরিচালনায় কতটা শক্তির প্রয়োজন হবে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যাবে।

কয়েক দশকের আকাঙ্ক্ষার পর বায়ুমণ্ডল থেকে হাজার হাজার টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণকারী বিশাল কারখানাগুলো চালু হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন শোষণকারী প্ল্যান্ট। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ক্লাইমওয়ার্কস গতকাল বুধবার (৮ মে) আইসল্যান্ডের হেলিশেইডিতে এর যাত্রা শুরু করেছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ‘দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ম্যামথ’ নামে পরিচিত এই প্ল্যান্ট প্রতিবছর ৩৬ হাজার মেট্রিক টন কার্বন শোষণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যেটি ৮ হাজার ৬০০ গাড়ি রাস্তা থেকে সরিয়ে নেওয়ার সমতুল্য।
এই নতুন প্ল্যান্ট আগের রেকর্ডধারী ক্লাইমওয়ার্কসের ‘ওরকা’ প্ল্যান্টের চেয়ে ৯ গুণ বড়, যা ২০২১ সালে আইসল্যান্ডে খোলা হয়েছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যদিও লক্ষ লক্ষ টন কার্বন শোষণের ক্ষেত্রে এটি তেমন কিছুই না। যেখানে এই শতাব্দীর মধ্যেই বিশ্বের জলবায়ুর উষ্ণতা বৃদ্ধি ২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করতে হবে। তার পরও এটি বিশ্বকে বৈশ্বিক উষ্ণতা থেকে বেরিয়ে আসতে সাহায্য করবে।
কিন্তু ম্যামথ দেখায়, শিল্পটি পাইলট প্ল্যান্ট (শিল্প চালু হওয়ার পূর্বাবস্থা) এবং ল্যাব প্রদর্শনীর চেয়ে বড় হতে শুরু করেছে। অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটির নেগেটিভ কার্বন নিঃসারণ কেন্দ্রের প্রধান ক্লাউস ল্যাকনার বলেছেন, এটি বড় বালতিতে এক ফোঁটা পানির মতো। তবে এখন পর্যন্ত আমরা যা দেখেছি, তার চেয়ে এটি বালতিতে অনেক বড় পানির ফোঁটা।’
ম্যামথ কীভাবে কাজ করে
ক্লাইমওয়ার্কস ম্যামথ প্ল্যান্টটি মূলত একটি বিশাল এয়ার ফিল্টার। এর ফ্যানগুলো বাতাসের CO 2 অণু শোষণের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। এটি বাতাসের ভরের একটি ক্ষুদ্র অংশ—মাত্র ০ দশমিক ০৪ শতাংশ শোষণ করে। এরপর কার্বফিক্স নামক আরেকটি কোম্পানি জলের সঙ্গে CO 2 মিশ্রিত করে এবং এটিকে গভীর ভূগর্ভে পাম্প করে। সেখানে এটি ব্যাসল্ট শিলার সঙ্গে বিক্রিয়া করে পাথরে পরিণত হয়।
পুরো প্রক্রিয়াটি আইসল্যান্ডের প্রচুর ভূতাপীয় শক্তির ওপর চলে। তাই মেশিনগুলো চলতে বেশি কার্বন নিঃসারণ হয় না। বাইরের বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত করেছেন, ক্লাইমওয়ার্কস ওর্কা প্রকল্প এবং পূর্বের একটি পাইলট প্ল্যান্ট সত্যিই কার্বন অপসারণ করে। ২০২১ সালে নেচারে প্রকাশিত এক বিশ্লেষণে দেখা যায়, এতে খুবই কম কার্বন নির্গমন হয়।
শুধু তাই নয়, ক্লাইমওয়ার্কস শোষিত কার্বনের অফসেট বিক্রি করে। মাইক্রোসফট, শপিফাই এবং স্ট্রাইপসহ বড় বড় করপোরেট তাদের গ্রাহক। তবে প্রতিষ্ঠানটি পরিষেবার জন্য গ্রাহকদের থেকে কত টাকা নেয় তা প্রকাশ্যে বলে না।
তবে এটি কার্বন অপসারণের টন প্রতি ১ হাজার ৫০০ ডলার মূল্যে নিয়মিত কার্বন অপসারণের সাবস্ক্রিপশন অফার করে। কোম্পানির ওয়েবসাইট অনুসারে ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রতিষ্ঠানটিতে সাইন আপ করেছে।
সবুজ শক্তির জন্য থিংক ট্যাংক আরএমআইের কার্বন ডাই অক্সাইড অপসারণবিষয়ক ম্যানেজার রুডি কাহসার বলেন, ‘এই মুহূর্তে ক্লাইমওয়ার্কসের কার্বন অপসারণ প্যাকেজ কেনা গ্রাহকেরা খুব ধনী ব্যক্তি বা ধনী কোম্পানি, যারা এটিকে সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ শিল্প হিসাবে দেখছে এবং খরচ কমিয়ে আনতে প্রচুর অর্থ ঢালছে।’
ল্যাকনার বলেছেন, বিশেষজ্ঞরা আশা করছেন, যত বেশি কার্বন অপসারণের প্ল্যান্ট স্থাপন হবে এবং বৃহদাকার রূপ নেবে, প্রতি টন কার্বন শোষণের খরচ তত কমবে। এটি ১০০ ডলারের কাছাকাছি চলে আসবে, যেই মূল্য অনেক নতুন প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্যমাত্রা।’
তিনি বলেন, ‘১০০ ডলার সহনীয়। বিশ্ব এটি পরিচালনা এবং জোগান দিতে পারে। ১ হাজার ডলার হলে পারবে না।’
ম্যামথের চেয়েও বড়
রেকর্ড সৃষ্টিকারী ম্যামথ প্ল্যান্ট এই দশকের বামন প্ল্যান্টে পরিণত হতে পারে। আগামী বছরই তেল কোম্পানি অক্সিডেন্টাল পেট্রোলিয়াম যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে একটি প্ল্যান্ট খোলার পরিকল্পনা করেছে, যেটি প্রতিবছর ৫ লাখ টন কার্বন অপসারণ করতে সক্ষম হবে। এটি রাস্তা থেকে ১ লাখ ১৯ হাজার গাড়ি অপসারণের সমতুল্য।
অন্যদিকে ক্লাইমওয়ার্কসও লুইজিয়ানায় আরেকটি প্ল্যান্ট স্থাপনের পরিকল্পনা করছে। বলা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে সেটি বার্ষিক ১০ লাখ টন কার্বন শোষণ করবে। এটি রাস্তা থেকে ২ লাখ ৩৮ হাজার গাড়ি অপসারণের সমান।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই প্রাথমিক প্ল্যান্টগুলো কাজ করে কি না, তা প্রমাণ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। একই সঙ্গে এগুলো কতটা ব্যয়বহুল এবং পরিচালনায় কতটা শক্তির প্রয়োজন হবে, সে সম্পর্কে সম্যক ধারণা পাওয়া যাবে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে মিশরের কায়রো।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৫৪।
ঢাকার বেশকিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— দক্ষিণ পল্লবী (৩০২), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (২৭৯), ইস্টার্ন হাউজিং (২৬৭), কল্যাণপুর (২৬৬) ও গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল (২৩৯)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে, এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
অন্যদিকে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে কায়রো। শহরটির একিউআই স্কোর ৩৪৬। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতের দিল্লি (২৬৪, খুব অস্বাস্থ্যকর), পাকিস্তানের করাচি (২০৬, খুব অস্বাস্থ্যকর) ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে ইরানের তেহরান (১৭১, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

কয়েক দশকের আকাঙ্ক্ষার পর বায়ুমণ্ডল থেকে হাজার হাজার টন কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণকারী বিশাল কারখানাগুলো চালু হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন শোষণকারী প্ল্যান্ট। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ক্লাইমওয়ার্কস গতকাল বুধবার (৮ মে) আইসল্যান্ডের হেলিশেইডিতে এর যাত্রা শুরু করেছে।
১০ মে ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা আজ মঙ্গলবার সামান্য কমেছে। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ ছাড়া সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন সোমবার ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসের তথ্য অনুযায়ী, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

কয়েক দশকের আকাঙ্ক্ষার পর বায়ুমণ্ডল থেকে হাজার হাজার টন কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণকারী বিশাল কারখানাগুলো চালু হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন শোষণকারী প্ল্যান্ট। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ক্লাইমওয়ার্কস গতকাল বুধবার (৮ মে) আইসল্যান্ডের হেলিশেইডিতে এর যাত্রা শুরু করেছে।
১০ মে ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। আর শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে ভারতের রাজধানী দিল্লি।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ২৩২, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। আর শীর্ষে থাকা দিল্লির এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক স্কোর ২৭৪, যা খুব অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো মিশরের কায়রো (২৩৫), ভারতের কলকাতা (২১০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৯১)।
আজ ঢাকার যেসব এলাকায় বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি— গোড়ান, দক্ষিণ পল্লবী, ইস্টার্ন হাউজিং, কল্যাণপুর, বেজ এজওয়াটার আউটডোর, গ্রেস ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, শান্তা ফোরাম, পেয়ারাবাগ রেল লাইন ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোকাররম বিল্ডিং।
ঢাকার নিম্নমানের বাতাসের প্রধান কারণ হলো পিএম ২.৫ বা সূক্ষ্ম কণা। এই অতিক্ষুদ্র কণাগুলো, যাদের ব্যাস ২.৫ মাইক্রোমিটারের চেয়েও কম, ফুসফুসের গভীরে প্রবেশ করে রক্তপ্রবাহে মিশে যেতে পারে। এর ফলে হাঁপানি (অ্যাজমা) বৃদ্ধি, ব্রঙ্কাইটিস এবং হৃদ্রোগের মতো শ্বাসযন্ত্র ও হৃদ্যন্ত্রের গুরুতর অসুস্থতার ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়।
শীতকালীন আবহাওয়ার ধরন, যানবাহন ও শিল্প থেকে অনিয়ন্ত্রিত নির্গমন, চলমান নির্মাণকাজ থেকে সৃষ্ট ধুলো এবং আশপাশের ইটভাটাগুলো এই দূষণ সংকটের জন্য দায়ী।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১ থেকে ২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

কয়েক দশকের আকাঙ্ক্ষার পর বায়ুমণ্ডল থেকে হাজার হাজার টন কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণকারী বিশাল কারখানাগুলো চালু হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন শোষণকারী প্ল্যান্ট। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ক্লাইমওয়ার্কস গতকাল বুধবার (৮ মে) আইসল্যান্ডের হেলিশেইডিতে এর যাত্রা শুরু করেছে।
১০ মে ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

ভোরবেলা কিছুটা কুয়াশা পড়লেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আজ সোমবার সকালে রাজধানী ঢাকায় রোদের দেখা মিলেছে। তবে গতকালের চেয়ে কিছুটা বেশি শীত পড়ছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকালে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগের দিন ছিল ১৭ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৭ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৮ মিনিটে।

কয়েক দশকের আকাঙ্ক্ষার পর বায়ুমণ্ডল থেকে হাজার হাজার টন কার্বন ডাই-অক্সাইড শোষণকারী বিশাল কারখানাগুলো চালু হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে চালু হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন শোষণকারী প্ল্যান্ট। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ক্লাইমওয়ার্কস গতকাল বুধবার (৮ মে) আইসল্যান্ডের হেলিশেইডিতে এর যাত্রা শুরু করেছে।
১০ মে ২০২৪
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার বায়ুমান ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তালিকায় দেখা যায়, বিশ্বের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ ঢাকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে
১৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। সেই সঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগে
শীতের মৌসুমে বাতাস থাকে শুষ্ক। বেড়ে যায় ধূলিকণার পরিমাণ। আর এ কারণে বায়ুদূষণও বাড়তে থাকে। আজ সোমবার ঢাকার বায়ুমানের অবনতি হয়ে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় আছে।
২ দিন আগে