কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ডসের প্রতিবেদন
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

বিশ্বজুড়ে জলাভূমি ধ্বংসযজ্ঞের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক সুবিধা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। আজ মঙ্গলবার কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ডস প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৎস্য, কৃষি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী এই বাস্তুতন্ত্রের দ্রুত ক্ষয় বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করছে।
এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ২২ শতাংশ জলাভূমি বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে মিঠাপানির জলাভূমি, যেমন পিটভূমি, নদী ও হ্রদ এবং উপকূলীয় সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্র, যেমন—ম্যানগ্রোভ ও প্রবাল প্রাচীর। যেকোনো বাস্তুতন্ত্রের তুলনায় জলাভূমি ধ্বংসের হার বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুত।
জলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
প্রতিবেদনের প্রধান লেখক হিউ রবার্টসন বলেন, ‘ক্ষয় ও অবক্ষয়ের মাত্রা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা আমরা উপেক্ষা করতে পারি না।’
প্রতিবেদনে অবশিষ্ট জলাভূমিগুলোকে হুমকির হাত থেকে রক্ষা করতে বার্ষিক ২৭৫ বিলিয়ন থেকে ৫৫০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বর্তমান ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে কম হলেও সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান দেওয়া হয়নি।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ব প্রায় ৪১১ মিলিয়ন হেক্টর জলাভূমি হারিয়েছে, যা প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ফুটবল মাঠের সমান। অবশিষ্ট জলাভূমিগুলোর এক-চতুর্থাংশ বর্তমানে অবক্ষয়ের শিকার হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ হয়েছে।
জলাভূমিগুলো বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি পরিশোধন ও কার্বন সংরক্ষণের মতো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সুবিধা দেয়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যখন পানির স্তর বাড়ছে এবং ক্রান্তীয় ঝড় ও ঘূর্ণিঝড় তীব্র হচ্ছে, তখন এই সুবিধাগুলো আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া জলাভূমি মৎস্য ও কৃষিশিল্পকে সহায়তা করে এবং সাংস্কৃতিক সুবিধা দেয়।
প্রতিবেদনটি আগামী সপ্তাহে জিম্বাবুয়ের ভিক্টোরিয়া ফলসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ডসের দলগুলোর বৈঠকের ঠিক এক সপ্তাহ আগে প্রকাশিত হলো। এটি একটি বৈশ্বিক চুক্তি, যা ১৯৭১ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এতে ১৭২টি দেশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। স্বাক্ষরকারীদের লক্ষ্য এই বাস্তুতন্ত্রের সংরক্ষণকে ত্বরান্বিত করা। চীন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রও এই কনভেনশনে রয়েছে। প্রতি তিন বছর পরপর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তবে এবার সব দেশ প্রতিনিধি পাঠাবে কি না, তা স্পষ্ট নয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে জলাভূমির অবনতি বিশেষভাবে তীব্র, তবে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকাতেও এটি খারাপের দিকে যাচ্ছে। জাম্বিয়া, কম্বোডিয়া, চীনসহ বিভিন্ন দেশে জলাভূমি পুনরুদ্ধারের প্রকল্প চলছে।

বিশ্বজুড়ে জলাভূমি ধ্বংসযজ্ঞের কারণে ২০৫০ সালের মধ্যে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনৈতিক সুবিধা হারানোর আশঙ্কা রয়েছে। আজ মঙ্গলবার কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ডস প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৎস্য, কৃষি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী এই বাস্তুতন্ত্রের দ্রুত ক্ষয় বিশ্ব অর্থনীতির জন্য বড় হুমকি সৃষ্টি করছে।
এই প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৯৭০ সাল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ২২ শতাংশ জলাভূমি বিলীন হয়ে গেছে। এর মধ্যে রয়েছে মিঠাপানির জলাভূমি, যেমন পিটভূমি, নদী ও হ্রদ এবং উপকূলীয় সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্র, যেমন—ম্যানগ্রোভ ও প্রবাল প্রাচীর। যেকোনো বাস্তুতন্ত্রের তুলনায় জলাভূমি ধ্বংসের হার বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুত।
জলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
প্রতিবেদনের প্রধান লেখক হিউ রবার্টসন বলেন, ‘ক্ষয় ও অবক্ষয়ের মাত্রা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যা আমরা উপেক্ষা করতে পারি না।’
প্রতিবেদনে অবশিষ্ট জলাভূমিগুলোকে হুমকির হাত থেকে রক্ষা করতে বার্ষিক ২৭৫ বিলিয়ন থেকে ৫৫০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রতিবেদনে বর্তমান ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে কম হলেও সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান দেওয়া হয়নি।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্ব প্রায় ৪১১ মিলিয়ন হেক্টর জলাভূমি হারিয়েছে, যা প্রায় ৫০০ বিলিয়ন ফুটবল মাঠের সমান। অবশিষ্ট জলাভূমিগুলোর এক-চতুর্থাংশ বর্তমানে অবক্ষয়ের শিকার হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ হয়েছে।
জলাভূমিগুলো বন্যা নিয়ন্ত্রণ, পানি পরিশোধন ও কার্বন সংরক্ষণের মতো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সুবিধা দেয়। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে যখন পানির স্তর বাড়ছে এবং ক্রান্তীয় ঝড় ও ঘূর্ণিঝড় তীব্র হচ্ছে, তখন এই সুবিধাগুলো আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া জলাভূমি মৎস্য ও কৃষিশিল্পকে সহায়তা করে এবং সাংস্কৃতিক সুবিধা দেয়।
প্রতিবেদনটি আগামী সপ্তাহে জিম্বাবুয়ের ভিক্টোরিয়া ফলসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া কনভেনশন অন ওয়েটল্যান্ডসের দলগুলোর বৈঠকের ঠিক এক সপ্তাহ আগে প্রকাশিত হলো। এটি একটি বৈশ্বিক চুক্তি, যা ১৯৭১ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এতে ১৭২টি দেশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। স্বাক্ষরকারীদের লক্ষ্য এই বাস্তুতন্ত্রের সংরক্ষণকে ত্বরান্বিত করা। চীন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রও এই কনভেনশনে রয়েছে। প্রতি তিন বছর পরপর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তবে এবার সব দেশ প্রতিনিধি পাঠাবে কি না, তা স্পষ্ট নয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে জলাভূমির অবনতি বিশেষভাবে তীব্র, তবে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকাতেও এটি খারাপের দিকে যাচ্ছে। জাম্বিয়া, কম্বোডিয়া, চীনসহ বিভিন্ন দেশে জলাভূমি পুনরুদ্ধারের প্রকল্প চলছে।

পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া এলাকা থেকে বিরল প্রজাতির একটি সজারু উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। সজারুটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮ কেজি।
৫ ঘণ্টা আগে
সকাল থেকে আজ ঢাকার আকাশে কিছুটা রোদের দেখা মিলেছে। তবে শীত আগের দিনের মতোই পড়েছে। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
২ দিন আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া এলাকা থেকে বিরল প্রজাতির একটি সজারু উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে খবর পেয়ে পঞ্চগড় বন বিভাগের কর্মীরা সজারুটিকে উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া ইকোপার্কে নিয়ে যান। আপাতত নিরাপদ হেফাজতে সেখানে রাখা হয়েছে প্রাণীটিকে।
সজারুটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮ কেজি। প্রাণীটি এই এলাকার বনজঙ্গলে আগে দেখা মিললেও এখন বিলুপ্তপ্রায় বলে জানা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে সজারুটি একটি খেত পার হয়ে সুপারির বাগানের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন সেটিকে দেখতে পেয়ে ধরার চেষ্টা করলে সজারুটি পাশের একটি পুকুরে নেমে পড়ে। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের তৈরি একটি খাঁচা ব্যবহার করে পুকুর থেকে সজারুটিকে আটক করেন এবং বন বিভাগকে খবর দেন। খবর ছড়িয়ে পড়লে সজারুটিকে একনজরে দেখতে আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শত শত মানুষ ভিড় করেন। সজারুটি নিয়ে এলাকাজুড়ে কৌতূহল ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
পঞ্চগড় সদর বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘খবর পাওয়ার পর আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সজারুটিকে উদ্ধার করি। প্রাথমিকভাবে নিরাপত্তার স্বার্থে তেঁতুলিয়া ইকোপার্কে রাখা হয়েছে। পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া এলাকা থেকে বিরল প্রজাতির একটি সজারু উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। আজ বুধবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে খবর পেয়ে পঞ্চগড় বন বিভাগের কর্মীরা সজারুটিকে উদ্ধার করে তেঁতুলিয়া ইকোপার্কে নিয়ে যান। আপাতত নিরাপদ হেফাজতে সেখানে রাখা হয়েছে প্রাণীটিকে।
সজারুটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮ কেজি। প্রাণীটি এই এলাকার বনজঙ্গলে আগে দেখা মিললেও এখন বিলুপ্তপ্রায় বলে জানা গেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সকালে সজারুটি একটি খেত পার হয়ে সুপারির বাগানের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন সেটিকে দেখতে পেয়ে ধরার চেষ্টা করলে সজারুটি পাশের একটি পুকুরে নেমে পড়ে। পরে স্থানীয় বাসিন্দারা বাঁশের তৈরি একটি খাঁচা ব্যবহার করে পুকুর থেকে সজারুটিকে আটক করেন এবং বন বিভাগকে খবর দেন। খবর ছড়িয়ে পড়লে সজারুটিকে একনজরে দেখতে আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শত শত মানুষ ভিড় করেন। সজারুটি নিয়ে এলাকাজুড়ে কৌতূহল ও উত্তেজনার সৃষ্টি হয়।
পঞ্চগড় সদর বন বিভাগের বিট কর্মকর্তা জয়নুল আবেদিন বলেন, ‘খবর পাওয়ার পর আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে সজারুটিকে উদ্ধার করি। প্রাথমিকভাবে নিরাপত্তার স্বার্থে তেঁতুলিয়া ইকোপার্কে রাখা হয়েছে। পরে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

জলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
১৫ জুলাই ২০২৫
সকাল থেকে আজ ঢাকার আকাশে কিছুটা রোদের দেখা মিলেছে। তবে শীত আগের দিনের মতোই পড়েছে। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সকাল থেকে আজ ঢাকার আকাশে কিছুটা রোদের দেখা মিলেছে। তবে শীত আগের দিনের মতোই পড়েছে।
বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

সকাল থেকে আজ ঢাকার আকাশে কিছুটা রোদের দেখা মিলেছে। তবে শীত আগের দিনের মতোই পড়েছে।
বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

জলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
১৫ জুলাই ২০২৫
পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া এলাকা থেকে বিরল প্রজাতির একটি সজারু উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। সজারুটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮ কেজি।
৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
২ দিন আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৯।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রধানত থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ ঢাকায় দিনের তাপমাত্রা সাধারণত অপরিবর্তিত থাকতে পারে। সেই সঙ্গে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে।
গতকাল সোমবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৯।
আজ সকাল ৭টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ৬টায় রাজধানী ঢাকার তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৩ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া প্রধানত থাকতে পারে শুষ্ক। আকাশ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। আজ সূর্যাস্ত ৫টা ২২ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৪১ মিনিটে।

জলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
১৫ জুলাই ২০২৫
পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া এলাকা থেকে বিরল প্রজাতির একটি সজারু উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। সজারুটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮ কেজি।
৫ ঘণ্টা আগে
সকাল থেকে আজ ঢাকার আকাশে কিছুটা রোদের দেখা মিলেছে। তবে শীত আগের দিনের মতোই পড়েছে। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭।
১৫ ঘণ্টা আগে
রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে। এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে।
এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। তবে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার অপরিবর্তিত থাকতে পারে তাপমাত্রা।
টানা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে এবার বোরো বীজতলাসহ ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। দেশের বিভিন্ন জেলায় বর্তমানে বোরো বীজতলা তৈরির মৌসুম চললেও কম তাপমাত্রা ও সূর্যের আলো না থাকায় অনেক এলাকায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা চেষ্টা চালালেও কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
গত রোববারের মতো গতকালও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। এদিন সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজধানীতে আগের দুই দিনের মতো গতকালও সারা দিনে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। গতকাল সকাল ৬টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে শিশির। এতে ভয়ানক কষ্টের মধ্যে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
ঘন কুয়াশা আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কায় রাজধানীর সদরঘাট থেকে চাঁদপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন।
সারা দেশে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব পড়েছে ফসলি জমিসহ বোরো বীজতলায়। কৃষি বিভাগ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সৃষ্ট ‘কোল্ড ইনজুরি’-তে নাবি বীজতলার চারা পচে যাচ্ছে। এতে চলতি মৌসুমে বোরো আবাদে চারার সংকটের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা, যশোরের শার্শা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, রংপুর জেলার আট উপজেলা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলেছেন।
ঘন কুয়াশা ও হাড়কাঁপানো শীতে জনজীবনও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানা তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় শিশির বৃষ্টির মতো ঝরছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষার জন্য কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। যেসব বীজতলা ঢেকে রাখা হয়নি, সেগুলোর চারা হলুদ ও বিবর্ণ হয়ে গেছে।
মান্দার নাড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে তৈরি করা বীজতলায় সবে চারা উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায় দুশ্চিন্তায় আছি। পরিস্থিতি এভাবে চললে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে, এতে বাড়তি খরচ পড়বে।’
মান্দা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে রোপণের সময় চারার সংকট দেখা দিতে পারে। এ কারণে কৃষকদের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে দিনের অধিকাংশ সময় সড়কে যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এতে হাটবাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কমে গেছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও চার্জার ভ্যানচালকেরা।
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় চলছে। সামনের দিনগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসেই এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সোমবার বহির্বিভাগে ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৩৫৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি।

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বেশির ভাগ এলাকায় তিন দিন ধরে সূর্যের যেন দেখা নেই। কনকনে শীতে কাবু মানুষ। আর ঘন কুয়াশায় সড়ক, নৌ ও আকাশপথে যোগাযোগ বেশ ব্যাহত হচ্ছে।
এই অবস্থায় আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, আজ মঙ্গলবার সারা দেশে রাত ও দিনের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে। তবে আগামীকাল বুধবার ও পরদিন বৃহস্পতিবার তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। আর শুক্রবার অপরিবর্তিত থাকতে পারে তাপমাত্রা।
টানা তীব্র শীত ও ঘন কুয়াশার কারণে এবার বোরো বীজতলাসহ ফসল নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকেরা। দেশের বিভিন্ন জেলায় বর্তমানে বোরো বীজতলা তৈরির মৌসুম চললেও কম তাপমাত্রা ও সূর্যের আলো না থাকায় অনেক এলাকায় বীজতলা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা চেষ্টা চালালেও কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলছে না।
গত রোববারের মতো গতকালও দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কিশোরগঞ্জের নিকলী উপজেলায়। এদিন সেখানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। নিকলী আবহাওয়া কার্যালয়ের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক আক্তারুজ্জামান ফারুক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
রাজধানীতে আগের দুই দিনের মতো গতকালও সারা দিনে সূর্যের দেখা পায়নি মানুষ। গতকাল সকাল ৬টায় ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা ছিল ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর মধ্যে সন্ধ্যার পর বৃষ্টির মতো ঝিরঝির করে ঝরতে থাকে শিশির। এতে ভয়ানক কষ্টের মধ্যে পড়েছে ছিন্নমূল মানুষ।
ঘন কুয়াশা আরও ঘনীভূত হওয়ার আশঙ্কায় রাজধানীর সদরঘাট থেকে চাঁদপুরসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে সব ধরনের লঞ্চ চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। গতকাল বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন।
সারা দেশে গ্রামাঞ্চলে শীতের প্রভাব পড়েছে ফসলি জমিসহ বোরো বীজতলায়। কৃষি বিভাগ ও কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, তীব্র শীত ও কুয়াশার কারণে সৃষ্ট ‘কোল্ড ইনজুরি’-তে নাবি বীজতলার চারা পচে যাচ্ছে। এতে চলতি মৌসুমে বোরো আবাদে চারার সংকটের আশঙ্কা করছেন চাষিরা।
নওগাঁর মান্দা উপজেলা, যশোরের শার্শা, সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ, রংপুর জেলার আট উপজেলা, পঞ্চগড়, দিনাজপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কৃষকেরা বোরো বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা বলেছেন।
ঘন কুয়াশা ও হাড়কাঁপানো শীতে জনজীবনও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। টানা তিন দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় শিশির বৃষ্টির মতো ঝরছে। নওগাঁর মান্দা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় দেখা গেছে, কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষার জন্য কৃষকেরা বোরো ধানের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে দিচ্ছেন। যেসব বীজতলা ঢেকে রাখা হয়নি, সেগুলোর চারা হলুদ ও বিবর্ণ হয়ে গেছে।
মান্দার নাড়াডাঙ্গা গ্রামের কৃষক আফজাল হোসেন বলেন, ‘এক সপ্তাহ আগে তৈরি করা বীজতলায় সবে চারা উঠতে শুরু করেছে। কিন্তু কয়েক দিন ধরে সূর্যের আলো না থাকায় দুশ্চিন্তায় আছি। পরিস্থিতি এভাবে চললে পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে, এতে বাড়তি খরচ পড়বে।’
মান্দা উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, বিরূপ আবহাওয়া অব্যাহত থাকলে রোপণের সময় চারার সংকট দেখা দিতে পারে। এ কারণে কৃষকদের বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে ঘন কুয়াশার কারণে দিনের অধিকাংশ সময় সড়কে যানবাহনকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে। প্রয়োজন ছাড়া মানুষ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না। এতে হাটবাজারে ক্রেতার উপস্থিতি কমে গেছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও চার্জার ভ্যানচালকেরা।
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের পর্যবেক্ষক হামিদুল হক জানান, পৌষ মাসের মাঝামাঝি সময় চলছে। সামনের দিনগুলোতে শীতের তীব্রতা আরও বাড়তে পারে। চলতি মাসেই এ অঞ্চলে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্রতিদিন বাড়ছে। সোমবার বহির্বিভাগে ডায়রিয়া, শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত ৩৫৬ জন চিকিৎসা নিয়েছেন। এদের মধ্যে শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেশি।

জলাভূমি হ্রাসের প্রধান কারণগুলোর মধ্যে রয়েছে ভূমি ব্যবহারে পরিবর্তন (কৃষিজমিতে আবাসন বা কারখানা স্থাপন ইত্যাদি), দূষণ, কৃষি সম্প্রসারণ, আক্রমণাত্মক প্রজাতির বিস্তার এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব—যেমন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি ও খরা।
১৫ জুলাই ২০২৫
পঞ্চগড় সদর উপজেলার চাকলাহাট ইউনিয়নের কিত্তিনিয়াপাড়া এলাকা থেকে বিরল প্রজাতির একটি সজারু উদ্ধার করেছে বন বিভাগ। সজারুটির দৈর্ঘ্য প্রায় দেড় ফুট এবং ওজন আনুমানিক ৮ কেজি।
৫ ঘণ্টা আগে
সকাল থেকে আজ ঢাকার আকাশে কিছুটা রোদের দেখা মিলেছে। তবে শীত আগের দিনের মতোই পড়েছে। বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা সামান্য বাড়লেও ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। গতকাল মঙ্গলবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে, আজ একই সময়ে সেটি হয়েছে ১৩ দশমিক ৭।
১৫ ঘণ্টা আগে
সারা দেশসহ রাজধানী ঢাকায় আজও রয়েছে শীতের দাপট। হাড়কাঁপানো এই শীতের সঙ্গে পড়েছে ঘন কুয়াশা। দেখা নেই সূর্যের। আজ মঙ্গলবার সারা দিন এমন আবহাওয়াই থাকবে।
২ দিন আগে