
তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক। গবেষণাটি সম্প্রতি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণাটি বলছে, বিশেষভাবে পৃথিবীর বিষুবরেখার কাছাকাছি নিম্ন অক্ষাংশের অঞ্চলগুলোর গভীর নীল সমুদ্র ধীরে ধীরে নীল থেকে সবুজ হয়ে উঠছে। এর প্রধান গবেষক ও সাউদাম্পটনের ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফি সেন্টারের গবেষক বি বি কায়েলের মতে, ‘রং পরিবর্তন হচ্ছে এটি নিয়ে আমরা শঙ্কিত নই। তবে এই পরিবর্তন বাস্তুতন্ত্রের প্রকৃত অবস্থার পরিবর্তনেরই প্রতিফলন—সেটিই মূলত আশঙ্কার।’
আগের বিভিন্ন গবেষণায় সমুদ্রের সবুজ পরিবর্তনের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। তবে কায়েলের দল ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আরও বিস্তৃত তথ্য নিয়ে নীল ও লাল হওয়াসহ সমুদ্রের বিভিন্ন রঙের পরিবর্তনের বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছেন। নাসার মোডিস-অ্যাকুয়া স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা ছবি বিশ্লেষণ করে এ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা। সমুদ্রের এই পরিবর্তনকে একটি কৃত্রিম সমুদ্র (কম্পিউটার মডেল) বানিয়ে পরীক্ষা করেছেন। সেখানে গবেষকেরা দেখেছেন, মানবসৃষ্ট কারণে বৈশ্বিক জলবায়ুর উষ্ণায়ন না ঘটলে সমুদ্রের রঙের এই পরিবর্তন হতো না।
এ প্রসঙ্গে কায়েল বলেন, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা উপক্রান্তীয় অঞ্চলের প্রায় সব মহাসাগরে উল্লেখযোগ্যভাবে সমুদ্রের রঙে পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। এই পরিবর্তনের হার পৃথিবীর মোট সামুদ্রিক অঞ্চলের প্রায় ৫৬ শতাংশ, যা একত্রে পৃথিবীর সমস্ত ভূখণ্ডের চেয়েও বড়। বেশির ভাগ সমুদ্রে প্রকৃত রং পরিবর্তিত হয়ে সবুজ রং ধারণ করলেও অনেক জায়গায় লাল ও নীল রং হয় বাড়ছে, নয় কমছে বলেও উল্লেখ করেন কায়েল।
এই পরিবর্তন সূক্ষ্ম। তবে এটি মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের কারণে ধ্বংস হওয়া বাস্তুতন্ত্রের অন্যতম নজির। এ বিষয়ে কায়েল বলেন, ‘মানব কার্যকলাপ সম্ভবত বিশ্ব জীবজগতের বৃহৎ অংশকে এমনভাবে প্রভাবিত করছে, যা আমরা বুঝতে পারিনি।’
অন্যদিকে, ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির সমুদ্র উৎপাদনশীলতাবিষয়ক গবেষক মাইকেল জে বেহরেনফেল্ডের মতে, এখনো স্পষ্ট নয় যে, এই পরিবর্তনগুলো কতটা শক্তিশালী এবং সমুদ্রের অভ্যন্তরে কী পরিবর্তন ঘটছে? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে, পরিবর্তনের এসব প্রবণতা সমান্তরালভাবে একাধিক কারণের সঙ্গে সম্পর্কিত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সমুদ্রে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক সমুদ্রের পানিতে আলোর বিচ্ছুরণ বাড়ায়।
দ্য গার্ডিয়ান

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক। গবেষণাটি সম্প্রতি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণাটি বলছে, বিশেষভাবে পৃথিবীর বিষুবরেখার কাছাকাছি নিম্ন অক্ষাংশের অঞ্চলগুলোর গভীর নীল সমুদ্র ধীরে ধীরে নীল থেকে সবুজ হয়ে উঠছে। এর প্রধান গবেষক ও সাউদাম্পটনের ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফি সেন্টারের গবেষক বি বি কায়েলের মতে, ‘রং পরিবর্তন হচ্ছে এটি নিয়ে আমরা শঙ্কিত নই। তবে এই পরিবর্তন বাস্তুতন্ত্রের প্রকৃত অবস্থার পরিবর্তনেরই প্রতিফলন—সেটিই মূলত আশঙ্কার।’
আগের বিভিন্ন গবেষণায় সমুদ্রের সবুজ পরিবর্তনের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। তবে কায়েলের দল ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আরও বিস্তৃত তথ্য নিয়ে নীল ও লাল হওয়াসহ সমুদ্রের বিভিন্ন রঙের পরিবর্তনের বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছেন। নাসার মোডিস-অ্যাকুয়া স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা ছবি বিশ্লেষণ করে এ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা। সমুদ্রের এই পরিবর্তনকে একটি কৃত্রিম সমুদ্র (কম্পিউটার মডেল) বানিয়ে পরীক্ষা করেছেন। সেখানে গবেষকেরা দেখেছেন, মানবসৃষ্ট কারণে বৈশ্বিক জলবায়ুর উষ্ণায়ন না ঘটলে সমুদ্রের রঙের এই পরিবর্তন হতো না।
এ প্রসঙ্গে কায়েল বলেন, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা উপক্রান্তীয় অঞ্চলের প্রায় সব মহাসাগরে উল্লেখযোগ্যভাবে সমুদ্রের রঙে পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। এই পরিবর্তনের হার পৃথিবীর মোট সামুদ্রিক অঞ্চলের প্রায় ৫৬ শতাংশ, যা একত্রে পৃথিবীর সমস্ত ভূখণ্ডের চেয়েও বড়। বেশির ভাগ সমুদ্রে প্রকৃত রং পরিবর্তিত হয়ে সবুজ রং ধারণ করলেও অনেক জায়গায় লাল ও নীল রং হয় বাড়ছে, নয় কমছে বলেও উল্লেখ করেন কায়েল।
এই পরিবর্তন সূক্ষ্ম। তবে এটি মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের কারণে ধ্বংস হওয়া বাস্তুতন্ত্রের অন্যতম নজির। এ বিষয়ে কায়েল বলেন, ‘মানব কার্যকলাপ সম্ভবত বিশ্ব জীবজগতের বৃহৎ অংশকে এমনভাবে প্রভাবিত করছে, যা আমরা বুঝতে পারিনি।’
অন্যদিকে, ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির সমুদ্র উৎপাদনশীলতাবিষয়ক গবেষক মাইকেল জে বেহরেনফেল্ডের মতে, এখনো স্পষ্ট নয় যে, এই পরিবর্তনগুলো কতটা শক্তিশালী এবং সমুদ্রের অভ্যন্তরে কী পরিবর্তন ঘটছে? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে, পরিবর্তনের এসব প্রবণতা সমান্তরালভাবে একাধিক কারণের সঙ্গে সম্পর্কিত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সমুদ্রে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক সমুদ্রের পানিতে আলোর বিচ্ছুরণ বাড়ায়।
দ্য গার্ডিয়ান

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক। গবেষণাটি সম্প্রতি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণাটি বলছে, বিশেষভাবে পৃথিবীর বিষুবরেখার কাছাকাছি নিম্ন অক্ষাংশের অঞ্চলগুলোর গভীর নীল সমুদ্র ধীরে ধীরে নীল থেকে সবুজ হয়ে উঠছে। এর প্রধান গবেষক ও সাউদাম্পটনের ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফি সেন্টারের গবেষক বি বি কায়েলের মতে, ‘রং পরিবর্তন হচ্ছে এটি নিয়ে আমরা শঙ্কিত নই। তবে এই পরিবর্তন বাস্তুতন্ত্রের প্রকৃত অবস্থার পরিবর্তনেরই প্রতিফলন—সেটিই মূলত আশঙ্কার।’
আগের বিভিন্ন গবেষণায় সমুদ্রের সবুজ পরিবর্তনের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। তবে কায়েলের দল ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আরও বিস্তৃত তথ্য নিয়ে নীল ও লাল হওয়াসহ সমুদ্রের বিভিন্ন রঙের পরিবর্তনের বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছেন। নাসার মোডিস-অ্যাকুয়া স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা ছবি বিশ্লেষণ করে এ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা। সমুদ্রের এই পরিবর্তনকে একটি কৃত্রিম সমুদ্র (কম্পিউটার মডেল) বানিয়ে পরীক্ষা করেছেন। সেখানে গবেষকেরা দেখেছেন, মানবসৃষ্ট কারণে বৈশ্বিক জলবায়ুর উষ্ণায়ন না ঘটলে সমুদ্রের রঙের এই পরিবর্তন হতো না।
এ প্রসঙ্গে কায়েল বলেন, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা উপক্রান্তীয় অঞ্চলের প্রায় সব মহাসাগরে উল্লেখযোগ্যভাবে সমুদ্রের রঙে পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। এই পরিবর্তনের হার পৃথিবীর মোট সামুদ্রিক অঞ্চলের প্রায় ৫৬ শতাংশ, যা একত্রে পৃথিবীর সমস্ত ভূখণ্ডের চেয়েও বড়। বেশির ভাগ সমুদ্রে প্রকৃত রং পরিবর্তিত হয়ে সবুজ রং ধারণ করলেও অনেক জায়গায় লাল ও নীল রং হয় বাড়ছে, নয় কমছে বলেও উল্লেখ করেন কায়েল।
এই পরিবর্তন সূক্ষ্ম। তবে এটি মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের কারণে ধ্বংস হওয়া বাস্তুতন্ত্রের অন্যতম নজির। এ বিষয়ে কায়েল বলেন, ‘মানব কার্যকলাপ সম্ভবত বিশ্ব জীবজগতের বৃহৎ অংশকে এমনভাবে প্রভাবিত করছে, যা আমরা বুঝতে পারিনি।’
অন্যদিকে, ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির সমুদ্র উৎপাদনশীলতাবিষয়ক গবেষক মাইকেল জে বেহরেনফেল্ডের মতে, এখনো স্পষ্ট নয় যে, এই পরিবর্তনগুলো কতটা শক্তিশালী এবং সমুদ্রের অভ্যন্তরে কী পরিবর্তন ঘটছে? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে, পরিবর্তনের এসব প্রবণতা সমান্তরালভাবে একাধিক কারণের সঙ্গে সম্পর্কিত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সমুদ্রে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক সমুদ্রের পানিতে আলোর বিচ্ছুরণ বাড়ায়।
দ্য গার্ডিয়ান

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক। গবেষণাটি সম্প্রতি নেচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণাটি বলছে, বিশেষভাবে পৃথিবীর বিষুবরেখার কাছাকাছি নিম্ন অক্ষাংশের অঞ্চলগুলোর গভীর নীল সমুদ্র ধীরে ধীরে নীল থেকে সবুজ হয়ে উঠছে। এর প্রধান গবেষক ও সাউদাম্পটনের ন্যাশনাল ওশানোগ্রাফি সেন্টারের গবেষক বি বি কায়েলের মতে, ‘রং পরিবর্তন হচ্ছে এটি নিয়ে আমরা শঙ্কিত নই। তবে এই পরিবর্তন বাস্তুতন্ত্রের প্রকৃত অবস্থার পরিবর্তনেরই প্রতিফলন—সেটিই মূলত আশঙ্কার।’
আগের বিভিন্ন গবেষণায় সমুদ্রের সবুজ পরিবর্তনের বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছিল। তবে কায়েলের দল ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে আরও বিস্তৃত তথ্য নিয়ে নীল ও লাল হওয়াসহ সমুদ্রের বিভিন্ন রঙের পরিবর্তনের বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনেছেন। নাসার মোডিস-অ্যাকুয়া স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা ছবি বিশ্লেষণ করে এ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছেন তাঁরা। সমুদ্রের এই পরিবর্তনকে একটি কৃত্রিম সমুদ্র (কম্পিউটার মডেল) বানিয়ে পরীক্ষা করেছেন। সেখানে গবেষকেরা দেখেছেন, মানবসৃষ্ট কারণে বৈশ্বিক জলবায়ুর উষ্ণায়ন না ঘটলে সমুদ্রের রঙের এই পরিবর্তন হতো না।
এ প্রসঙ্গে কায়েল বলেন, গ্রীষ্মমণ্ডলীয় বা উপক্রান্তীয় অঞ্চলের প্রায় সব মহাসাগরে উল্লেখযোগ্যভাবে সমুদ্রের রঙে পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। এই পরিবর্তনের হার পৃথিবীর মোট সামুদ্রিক অঞ্চলের প্রায় ৫৬ শতাংশ, যা একত্রে পৃথিবীর সমস্ত ভূখণ্ডের চেয়েও বড়। বেশির ভাগ সমুদ্রে প্রকৃত রং পরিবর্তিত হয়ে সবুজ রং ধারণ করলেও অনেক জায়গায় লাল ও নীল রং হয় বাড়ছে, নয় কমছে বলেও উল্লেখ করেন কায়েল।
এই পরিবর্তন সূক্ষ্ম। তবে এটি মানুষের বিভিন্ন কার্যক্রমের কারণে ধ্বংস হওয়া বাস্তুতন্ত্রের অন্যতম নজির। এ বিষয়ে কায়েল বলেন, ‘মানব কার্যকলাপ সম্ভবত বিশ্ব জীবজগতের বৃহৎ অংশকে এমনভাবে প্রভাবিত করছে, যা আমরা বুঝতে পারিনি।’
অন্যদিকে, ওরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির সমুদ্র উৎপাদনশীলতাবিষয়ক গবেষক মাইকেল জে বেহরেনফেল্ডের মতে, এখনো স্পষ্ট নয় যে, এই পরিবর্তনগুলো কতটা শক্তিশালী এবং সমুদ্রের অভ্যন্তরে কী পরিবর্তন ঘটছে? সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারটি হচ্ছে, পরিবর্তনের এসব প্রবণতা সমান্তরালভাবে একাধিক কারণের সঙ্গে সম্পর্কিত। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সমুদ্রে মাইক্রোপ্লাস্টিকের উপস্থিতি প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক সমুদ্রের পানিতে আলোর বিচ্ছুরণ বাড়ায়।
দ্য গার্ডিয়ান

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক।
১৫ জুলাই ২০২৩
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক।
১৫ জুলাই ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক।
১৫ জুলাই ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

অগ্রহায়ণের বিদায়বেলায় আজ সোমবার সকালবেলা রাজধানী ঢাকায় তাপমাত্রা কিছুটা বেড়েছে। আগের দিন রোববার ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ সকাল ৬টায় সেটি বেড়ে হয়েছে ১৭ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়, আজ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক এবং আকাশ পরিষ্কার থাকতে পারে। সকাল ৬টায় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৮২ শতাংশ। দুপুর পর্যন্ত এই অঞ্চলের ওপর দিয়ে উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৮ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।
আজ ঢাকায় সূর্যাস্তের সময় সন্ধ্যা ৫টা ১৪ মিনিটে, আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৪ মিনিটে।

তবে কি সমুদ্র তার নীল রং হারাতে যাচ্ছে? এমন আশঙ্কার প্রশ্ন তৈরি করেছে একটি গবেষণা। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় সমুদ্রের প্রকৃত রং পরিবর্তিত হচ্ছে। এর কারণ হিসেবে জলবায়ুর পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন একদল সমুদ্র গবেষক।
১৫ জুলাই ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২০ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
১ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
২ দিন আগে