
পানি ছাড়া কারও পক্ষে বাঁচা সম্ভব নয়। নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্ব পানি দিবসে পৃথিবীজুড়ে পানিসংকটের প্রধান কারণগুলো তুলে ধরছি পাঠকদের জন্য।
জলবায়ু পরিবর্তন
স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বজুড়ে পানির সংকটের একটি বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বড় একটি কারণ বন-জঙ্গল উজাড়। এতে যেসব জায়গায় বনাঞ্চল কাটা পড়ে, তার আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা যায় বেড়ে। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট খরায় ৮০ শতাংশ জমি পতিত থেকে যাচ্ছে। এদিকে মুদ্রার অপর পিঠ যদি চিন্তা করেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি মিষ্টি পানির উৎসগুলোকে লবণাক্ত করে ফেলছে। তার মানে, ওই পানি আর মানুষের ব্যবহারের উপযোগী থাকছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ইউনিসেফের এক রিপোর্টে দেখা যায় ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৭৫ শতাংশ পানিসংক্রান্ত। এর মধ্যে যেমন আছে খরা, তেমনি আছে বন্যা। বন্যায় পরিষ্কার পানির অনেক উৎস নষ্ট কিংবা দূষিত হয়ে যায়। এতে শুধু যে মানুষের বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব দেখা দেয় তা নয়, পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
যুদ্ধ আর সংঘাত
সিরিয়ার বর্তমান সমস্যা একে পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কারণ যুদ্ধে বিশুদ্ধ পানির জন্য প্রয়োজনীয় অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এতে দেশটিতে বাস করা বিপুলসংখ্যক মানুষের চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এদিকে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অন্য একটি বিষয় আমাদের চোখের সামনে চলে এসেছে। দেখা যায় সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপ গ্রামগুলোর কুয়া ও পানির বিভিন্ন উৎসকে টার্গেট করছে। ক্ষুধাকে যেমন যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়, অনেকটা সেভাবে সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে পানিকে।
ব্যবহৃত পানি
কখনো কখনো কোনো এলাকায় দেখা যায় প্রচুর পানি আছে, যদিও এই পানি পান করার জন্য নিরাপদ কি না, সেটা আলাদা বিষয়। পৃথিবীর অনেক জায়গায়ই ব্যবহার করা পানি সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তেমন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, মানুষের ব্যবহারের কারণে যেসব পানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন ঘরের বিভিন্ন কাপ-প্লেট ধোয়ার কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয়। গোটা পৃথিবীর কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাসা-বাড়ির শতকরা ৪৪ শতাংশ পানি কোনো ধরনের বিশুদ্ধকরণ ছাড়া পুনরায় ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ব্যবহার করা পানির ৮০ শতাংশ প্রকৃতিতে ফিরে যায় পুনরায় ব্যবহার কিংবা বিশুদ্ধকরণ ছাড়াই। কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানা ধরনের রোগের কারণ এই ব্যবহৃত পানি বা ওয়াস্টওয়াটার।
পানির অপচয়
পানির অপচয় পানিসংকটের একটি বড় কারণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ঘরের ছাদের ট্যাংকি উপচে পানি পড়া, অকারণে কল ছেড়ে রাখা ইত্যাদি। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও এগুলো একসঙ্গে মেলালে বড় ধরনের পানি অপচয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্যে জানা যায় কোনো শহরের ৩০-৪০ শতাংশ পানি এভাবে অপচয় হয়। এভাবে পৃথিবীজুড়ে আনুমানিক ৯০ হাজার গ্যালন পানির অপচয় হয়।
পানিবিষয়ক তথ্যের স্বল্পতা
পানি বিষয়ে তথ্য-উপাত্তের স্বল্পতাও পানি সমস্যায় ভূমিকা রাখে। জাতিসংঘের পানিবিষয়ক রিপোর্টে ৩০০ কোটি মানুষের কাছ থেকে পানি ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। আর ওই সব মানুষের বাস এমন এলাকাগুলোতে, যেখানে তালিকার অন্য বিষয়গুলোও প্রভাব বিস্তার করছে। তার মানে, এসব মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান করছে না এমন একটা আশঙ্কা থেকে যায়। আর যখন পৃথিবীর সব নদী, হ্রদ ও ব্যবহার উপযোগী পানির তথ্য পাওয়া যাবে, তখন পানিসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করা সহজ হবে।
একসঙ্গে কাজ না করা
পানির অনেক উৎসই দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি দেশের মধ্যে পড়েছে। তার মানে একসঙ্গে এর তত্ত্বাবধান করলে এগুলোর জন্য ভালো হবে। ধরুন কোনো একটি আন্তর্জাতিক নদী বা হ্রদের এক পাশের দেশটি একে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে সব ধরনের কাজ করেছে। কিন্তু অপর দেশটি একই ধরনের যত্ন না নিলে যে দেশটি নিয়ম মেনে চলেছে তার কাজও অনেকটা নষ্ট হয়ে যাবে।
অবকাঠামোর অভাব
অনেক দেশেই পানির উৎসগুলো ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব আছে। এতে যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। এটা ঠিক, অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অবকাঠামো স্থাপন খরচসাপেক্ষ। তবে পানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি।
শরণার্থী সমস্যা
এটিও পানিসংকটের একটি কারণ। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থীরা আশ্রয় নেওয়ায় ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ফলে এসব জায়গায় পানির যে উৎস বা অবকাঠামো আছে, তার ওপর বাড়তি প্রভাব ফেলছে। অনেক সময়ই মানুষ যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনো কারণে সীমান্ত পেরিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নেয়। দেখা গেল যে জায়গাটিতে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে আগে থেকেই জলবায়ুজনিত সমস্যা কিংবা পানির সংকট আছে।
সূত্র: কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইউএস

পানি ছাড়া কারও পক্ষে বাঁচা সম্ভব নয়। নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ্ব পানি দিবসে পৃথিবীজুড়ে পানিসংকটের প্রধান কারণগুলো তুলে ধরছি পাঠকদের জন্য।
জলবায়ু পরিবর্তন
স্বাভাবিকভাবেই বিশ্বজুড়ে পানির সংকটের একটি বড় কারণ জলবায়ু পরিবর্তন। আবার জলবায়ু পরিবর্তনের বড় একটি কারণ বন-জঙ্গল উজাড়। এতে যেসব জায়গায় বনাঞ্চল কাটা পড়ে, তার আশপাশের এলাকার তাপমাত্রা যায় বেড়ে। আফ্রিকার সাব-সাহারা অঞ্চলে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সৃষ্ট খরায় ৮০ শতাংশ জমি পতিত থেকে যাচ্ছে। এদিকে মুদ্রার অপর পিঠ যদি চিন্তা করেন, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি মিষ্টি পানির উৎসগুলোকে লবণাক্ত করে ফেলছে। তার মানে, ওই পানি আর মানুষের ব্যবহারের উপযোগী থাকছে না।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ
ইউনিসেফের এক রিপোর্টে দেখা যায় ২০০১ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ৭৫ শতাংশ পানিসংক্রান্ত। এর মধ্যে যেমন আছে খরা, তেমনি আছে বন্যা। বন্যায় পরিষ্কার পানির অনেক উৎস নষ্ট কিংবা দূষিত হয়ে যায়। এতে শুধু যে মানুষের বিশুদ্ধ খাবার পানির অভাব দেখা দেয় তা নয়, পানিবাহিত বিভিন্ন রোগ যেমন ডায়রিয়ার ঝুঁকিও বেড়ে যায়।
যুদ্ধ আর সংঘাত
সিরিয়ার বর্তমান সমস্যা একে পানিসংকটের দিকে ঠেলে দিয়েছে। কারণ যুদ্ধে বিশুদ্ধ পানির জন্য প্রয়োজনীয় অনেক অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এতে দেশটিতে বাস করা বিপুলসংখ্যক মানুষের চরম স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এদিকে মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্রের দীর্ঘস্থায়ী সংঘাতের অন্য একটি বিষয় আমাদের চোখের সামনে চলে এসেছে। দেখা যায় সশস্ত্র বিভিন্ন গ্রুপ গ্রামগুলোর কুয়া ও পানির বিভিন্ন উৎসকে টার্গেট করছে। ক্ষুধাকে যেমন যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়, অনেকটা সেভাবে সংঘাতে ব্যবহার করা হচ্ছে পানিকে।
ব্যবহৃত পানি
কখনো কখনো কোনো এলাকায় দেখা যায় প্রচুর পানি আছে, যদিও এই পানি পান করার জন্য নিরাপদ কি না, সেটা আলাদা বিষয়। পৃথিবীর অনেক জায়গায়ই ব্যবহার করা পানি সঠিকভাবে কাজে লাগানোর তেমন সুযোগ নেই। অর্থাৎ, মানুষের ব্যবহারের কারণে যেসব পানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেমন ঘরের বিভিন্ন কাপ-প্লেট ধোয়ার কাজে যে পানি ব্যবহার করা হয়। গোটা পৃথিবীর কথা বিবেচনা করলে দেখা যায়, বাসা-বাড়ির শতকরা ৪৪ শতাংশ পানি কোনো ধরনের বিশুদ্ধকরণ ছাড়া পুনরায় ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া ব্যবহার করা পানির ৮০ শতাংশ প্রকৃতিতে ফিরে যায় পুনরায় ব্যবহার কিংবা বিশুদ্ধকরণ ছাড়াই। কলেরা, টাইফয়েড, আমাশয়সহ নানা ধরনের রোগের কারণ এই ব্যবহৃত পানি বা ওয়াস্টওয়াটার।
পানির অপচয়
পানির অপচয় পানিসংকটের একটি বড় কারণ। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ঘরের ছাদের ট্যাংকি উপচে পানি পড়া, অকারণে কল ছেড়ে রাখা ইত্যাদি। আপাতদৃষ্টিতে এগুলোকে ছোটখাটো বিষয় মনে হলেও এগুলো একসঙ্গে মেলালে বড় ধরনের পানি অপচয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। পানি ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তথ্যে জানা যায় কোনো শহরের ৩০-৪০ শতাংশ পানি এভাবে অপচয় হয়। এভাবে পৃথিবীজুড়ে আনুমানিক ৯০ হাজার গ্যালন পানির অপচয় হয়।
পানিবিষয়ক তথ্যের স্বল্পতা
পানি বিষয়ে তথ্য-উপাত্তের স্বল্পতাও পানি সমস্যায় ভূমিকা রাখে। জাতিসংঘের পানিবিষয়ক রিপোর্টে ৩০০ কোটি মানুষের কাছ থেকে পানি ব্যবহারের ব্যাপারে কোনো তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব হয়নি। আর ওই সব মানুষের বাস এমন এলাকাগুলোতে, যেখানে তালিকার অন্য বিষয়গুলোও প্রভাব বিস্তার করছে। তার মানে, এসব মানুষ বিশুদ্ধ পানি পান করছে না এমন একটা আশঙ্কা থেকে যায়। আর যখন পৃথিবীর সব নদী, হ্রদ ও ব্যবহার উপযোগী পানির তথ্য পাওয়া যাবে, তখন পানিসংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করা সহজ হবে।
একসঙ্গে কাজ না করা
পানির অনেক উৎসই দুই কিংবা তার চেয়ে বেশি দেশের মধ্যে পড়েছে। তার মানে একসঙ্গে এর তত্ত্বাবধান করলে এগুলোর জন্য ভালো হবে। ধরুন কোনো একটি আন্তর্জাতিক নদী বা হ্রদের এক পাশের দেশটি একে পরিচ্ছন্ন ও সুস্থ রাখতে সব ধরনের কাজ করেছে। কিন্তু অপর দেশটি একই ধরনের যত্ন না নিলে যে দেশটি নিয়ম মেনে চলেছে তার কাজও অনেকটা নষ্ট হয়ে যাবে।
অবকাঠামোর অভাব
অনেক দেশেই পানির উৎসগুলো ঠিকভাবে ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর অভাব আছে। এতে যাদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন তাদের কাছে পরিষ্কার পানি পৌঁছানো বাধাগ্রস্ত হয়। এটা ঠিক, অনেক ক্ষেত্রেই এ ধরনের অবকাঠামো স্থাপন খরচসাপেক্ষ। তবে পানির প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি।
শরণার্থী সমস্যা
এটিও পানিসংকটের একটি কারণ। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় শরণার্থীরা আশ্রয় নেওয়ায় ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পরিণত হয়েছে। ফলে এসব জায়গায় পানির যে উৎস বা অবকাঠামো আছে, তার ওপর বাড়তি প্রভাব ফেলছে। অনেক সময়ই মানুষ যুদ্ধ কিংবা অন্য কোনো কারণে সীমান্ত পেরিয়ে পাশের দেশে আশ্রয় নেয়। দেখা গেল যে জায়গাটিতে তারা আশ্রয় নিয়েছে, সেখানে আগে থেকেই জলবায়ুজনিত সমস্যা কিংবা পানির সংকট আছে।
সূত্র: কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইউএস

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
২ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে।
আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৬ শতাংশ।
পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
২ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে। বায়ুদূষণের ফলে অঞ্চলটির অর্থনীতিতে বছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১০ শতাংশের সমপরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এই দূষণের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশও।
বিশ্বব্যাংকের ‘এ ব্রেথ অব চেঞ্জ: সলিউশনস ফর ক্লিনার এয়ার ইন দ্য ইন্দো-গেঞ্জেটিক প্লেইনস অ্যান্ড হিমালয়ান ফুটহিলস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির ঢাকা অফিস থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইজিপি-এইচএফ অঞ্চলে বায়ুদূষণ এখনো অন্যতম বড় উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। সমন্বিত ও বাস্তবভিত্তিক কিছু পদক্ষেপ নিলে দূষণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব। এতে একই সঙ্গে জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দুটোরই উন্নতি হবে।
গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও ভুটানের অংশবিশেষ। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অঞ্চলের বায়ুদূষণের প্রধান পাঁচটি উৎস রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রান্না ও ঘর গরম করার কাজে লাকড়িজাতীয় কঠিন বস্তু ব্যবহার, শিল্পকারখানায় জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, গ্যাস, কয়লা) ও বায়োম্যাসের ফিল্টার ছাড়া অদক্ষ ব্যবহার, অনুন্নত প্রযুক্তির ইঞ্জিনের যানবাহন চালানো, কৃষকদের খেতের ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো এবং রাসায়নিক সার ও গোবরের অদক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং গৃহস্থালি ও কারখানার বর্জ্য পোড়ানো।
দূষণ কমাতে কয়েকটি তুলনামূলকভাবে সহজে বাস্তবায়নযোগ্য কৌশলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে। এগুলো হলো–বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না, শিল্পকারখানার বয়লার, ফার্নেস ও ইটভাটার আধুনিকায়ন, নন-মোটরাইজড ও বৈদ্যুতিক পরিবহনব্যবস্থার প্রসার, কৃষিবর্জ্য ও পশুবর্জ্যের উন্নত ব্যবস্থাপনা এবং বর্জ্য পৃথক্করণ ও পুনর্ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া।
প্রতিবেদনে নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার কৌশলকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১. দূষণের উৎসেই নির্গমন কমানোর ব্যবস্থা। ২. স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা শক্তিশালী করে শিশু ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দেওয়া। ৩. কার্যকর আইন, বাজারভিত্তিক প্রণোদনা ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তোলা।
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ পরিবেশ অর্থনীতিবিদ মার্টিন হেগার বলেন, ‘নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার সমাধানগুলো বাস্তবসম্মত ও কার্যকর। নীতিনির্ধারকদের জন্য এটি একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ দেয়। একই সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার পরিবার, কৃষক ও উদ্যোক্তাদের জন্য পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তি ব্যবহারে আর্থিক ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক সুযোগ তৈরি করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মল বায়ু নিশ্চিত করতে ‘চারটি আই’ (ইংরেজি আদ্যক্ষর)—তথ্য, প্রণোদনা, প্রতিষ্ঠান এবং অবকাঠামোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। নির্ভরযোগ্য তথ্যভিত্তিক পরিকল্পনা, পরিচ্ছন্ন বিকল্পে বিনিয়োগে প্রণোদনা, কার্যকর প্রতিষ্ঠান এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ও পরিবহন অবকাঠামো গড়ে তোলাই এই রূপান্তরের মূল চাবিকাঠি।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিবেশবিষয়ক প্র্যাকটিস ম্যানেজার অ্যান জিনেট গ্লাউবার বলেন, স্থানীয় থেকে আঞ্চলিক পর্যায় পর্যন্ত সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া নির্মল বায়ু অর্জন সম্ভব নয়। সরকারগুলো একসঙ্গে কাজ করলেই কেবল দূষণ কমানো, লাখো মানুষের জীবন রক্ষা এবং সবার জন্য নিরাপদ বায়ু নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে। বায়ুদূষণের ফলে অঞ্চলটির অর্থনীতিতে বছরে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১০ শতাংশের সমপরিমাণ ক্ষতি হচ্ছে। এই দূষণের ঝুঁকিতে রয়েছে বাংলাদেশও।
বিশ্বব্যাংকের ‘এ ব্রেথ অব চেঞ্জ: সলিউশনস ফর ক্লিনার এয়ার ইন দ্য ইন্দো-গেঞ্জেটিক প্লেইনস অ্যান্ড হিমালয়ান ফুটহিলস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির ঢাকা অফিস থেকে গতকাল বৃহস্পতিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আইজিপি-এইচএফ অঞ্চলে বায়ুদূষণ এখনো অন্যতম বড় উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ হিসেবে রয়ে গেছে। সমন্বিত ও বাস্তবভিত্তিক কিছু পদক্ষেপ নিলে দূষণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো সম্ভব। এতে একই সঙ্গে জনস্বাস্থ্য ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দুটোরই উন্নতি হবে।
গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও ভুটানের অংশবিশেষ। প্রতিবেদনে বলা হয়, এ অঞ্চলের বায়ুদূষণের প্রধান পাঁচটি উৎস রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রান্না ও ঘর গরম করার কাজে লাকড়িজাতীয় কঠিন বস্তু ব্যবহার, শিল্পকারখানায় জীবাশ্ম জ্বালানি (তেল, গ্যাস, কয়লা) ও বায়োম্যাসের ফিল্টার ছাড়া অদক্ষ ব্যবহার, অনুন্নত প্রযুক্তির ইঞ্জিনের যানবাহন চালানো, কৃষকদের খেতের ফসলের অবশিষ্টাংশ পোড়ানো এবং রাসায়নিক সার ও গোবরের অদক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং গৃহস্থালি ও কারখানার বর্জ্য পোড়ানো।
দূষণ কমাতে কয়েকটি তুলনামূলকভাবে সহজে বাস্তবায়নযোগ্য কৌশলের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে। এগুলো হলো–বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না, শিল্পকারখানার বয়লার, ফার্নেস ও ইটভাটার আধুনিকায়ন, নন-মোটরাইজড ও বৈদ্যুতিক পরিবহনব্যবস্থার প্রসার, কৃষিবর্জ্য ও পশুবর্জ্যের উন্নত ব্যবস্থাপনা এবং বর্জ্য পৃথক্করণ ও পুনর্ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া।
প্রতিবেদনে নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার কৌশলকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১. দূষণের উৎসেই নির্গমন কমানোর ব্যবস্থা। ২. স্বাস্থ্য ও শিক্ষাব্যবস্থা শক্তিশালী করে শিশু ও ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে সুরক্ষা দেওয়া। ৩. কার্যকর আইন, বাজারভিত্তিক প্রণোদনা ও আঞ্চলিক সহযোগিতার মাধ্যমে শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো গড়ে তোলা।
বিশ্বব্যাংকের জ্যেষ্ঠ পরিবেশ অর্থনীতিবিদ মার্টিন হেগার বলেন, ‘নির্মল বায়ু নিশ্চিত করার সমাধানগুলো বাস্তবসম্মত ও কার্যকর। নীতিনির্ধারকদের জন্য এটি একটি স্পষ্ট রোডম্যাপ দেয়। একই সঙ্গে দক্ষিণ এশিয়ার পরিবার, কৃষক ও উদ্যোক্তাদের জন্য পরিচ্ছন্ন প্রযুক্তি ব্যবহারে আর্থিক ও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক সুযোগ তৈরি করে।’
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্মল বায়ু নিশ্চিত করতে ‘চারটি আই’ (ইংরেজি আদ্যক্ষর)—তথ্য, প্রণোদনা, প্রতিষ্ঠান এবং অবকাঠামোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে। নির্ভরযোগ্য তথ্যভিত্তিক পরিকল্পনা, পরিচ্ছন্ন বিকল্পে বিনিয়োগে প্রণোদনা, কার্যকর প্রতিষ্ঠান এবং পরিচ্ছন্ন জ্বালানি ও পরিবহন অবকাঠামো গড়ে তোলাই এই রূপান্তরের মূল চাবিকাঠি।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের পরিবেশবিষয়ক প্র্যাকটিস ম্যানেজার অ্যান জিনেট গ্লাউবার বলেন, স্থানীয় থেকে আঞ্চলিক পর্যায় পর্যন্ত সমন্বিত উদ্যোগ ছাড়া নির্মল বায়ু অর্জন সম্ভব নয়। সরকারগুলো একসঙ্গে কাজ করলেই কেবল দূষণ কমানো, লাখো মানুষের জীবন রক্ষা এবং সবার জন্য নিরাপদ বায়ু নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
২ দিন আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

নানাভাবে পানি আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে। তবে পৃথিবীর মোট পানির কেবল ১ শতাংশ আমাদের জন্য ব্যবহারযোগ্য। বাকি ৯৯ শতাংশই লবণাক্ত, বরফ কিংবা পাতাল দিয়ে প্রবাহিত পানি। গোটা বিশ্বেই এখন পানির সংকট। আর এই সমস্যার বেশ কয়েকটি কারণ আছে। এই সংকট চাষাবাদ থেকে মানুষের স্বাস্থ্য—সবকিছুতেই প্রভাব বিস্তার করছে। বিশ
২২ মার্চ ২০২৩
রাজধানী ঢাকায় আজ শুক্রবার সকালে তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। আজ সকাল ৭টায় আবহাওয়া অধিদপ্তরের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে এ কথা বলা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
দক্ষিণ এশিয়ার গাঙ্গেয় সমভূমি ও হিমালয়ের পাদদেশ (আইজিপি-এইচএফ) অঞ্চলের প্রায় ১০০ কোটি মানুষ নিয়মিত অস্বাস্থ্যকর বায়ুতে শ্বাস নিচ্ছে। এতে বছরে এই অঞ্চলের প্রায় ১০ লাখ মানুষ অকালে প্রাণ হারাচ্ছে।
২১ ঘণ্টা আগে
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
২ দিন আগে