
কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
সমীক্ষা অনুসারে ২০১৬ সালে প্যারিস সংলাপের পর ১৯৬টি দেশ কার্বন নির্গমনজনিত বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাসের লক্ষ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণতা শিল্প বিপ্লবের পূর্বের স্তরের চেয়ে সর্বোচ্চ ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হবে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাবগুলো প্রতিরোধ করতে আদর্শ সীমা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি রাখা জরুরি।
তখন থেকে অনেক দেশ কার্বন নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যক্তিগত স্বার্থে তেল, গ্যাস এবং কয়লা কোম্পানিগুলোর কাছে অর্থের যোগান অব্যাহত রেখেছে বড় বড় ব্যাংক। আর সেই অর্থে পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম বাড়িয়েছে কোম্পানিগুলো।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত গার্ডিয়ানের সমীক্ষা অনুসারে, বিশ্বের বিশিষ্ট জলবায়ু বিজ্ঞানীদের মধ্যে ১০ জনের মধ্যে আটজন অন্তত ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পূর্বাভাস দিয়েছেন। এমন ফলাফল সভ্যতাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে বলা আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্যাংকিং ওন ক্লাইমেট ক্যাওসের ১৫ তম প্রতিবেদনে গবেষকেরা বলেছেন, বিশ্বের শীর্ষ ৬০টি ব্যাংক ৪ হাজার ২০০ টিরও বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানি এবং সংস্থাগুলোকে ঋণ দিচ্ছে বা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। যা আমাজন ও আর্কটিককে হুমকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
গবেষকেরা খুঁজে পেয়েছেন, এই ব্যাংকগুলো তেল, কয়লা এবং গ্যাস কোম্পানির অর্থায়নে ৬ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন দিয়েছে। যার প্রায় অর্ধেক ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এমনকি ২০২৩ সালে অনেক বড় বড় ব্যাংক ‘নেট জিরো ব্যাংকিং অ্যালায়েন্সের’ অংশ হিসাবে কার্বন নির্গমন কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার দুই বছরের মাথাতেই জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে টাকা দিয়েছে। এসব ব্যাংক কোম্পানিগুলোকে ৭০৫ বিলিয়ন দিয়েছে। এর মধ্যে ৩৪৭ বিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো। গত বছর এই খাতে ঢালা ৭০৫ ডলারের ৩০ শতাংশই দিয়েছে তারা। বিশ্বের যেকোনো ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিয়েছে মার্কিন বহুজাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান চেজ। ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে ৪০ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ করা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক ছিল জাপানি ব্যাংক মিজুহো। ব্যাংকটি ৩৭ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক অব আমেরিকা।
রিপোর্ট অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানিতে ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক সর্বজনীন ব্যাংক বার্কলেস। ব্যাংকটি ২৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এরপরে স্পেনের স্যান্টান্ডার ব্যাংক দিয়েছে ১৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার এবং জার্মানির ডয়েচে ব্যাংক দিয়েছে ১৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। সামগ্রিকভাবে, ইউরোপীয় ব্যাংকগুলো ২০২৩ সালে মোট জীবাশ্ম জ্বালানি অর্থায়নের এক চতুর্থাংশেরও বেশি ঢেলেছে।
ইনডিজিনাস এনভায়রনমেন্টাল নেটওয়ার্কের নির্বাহী পরিচালক ও গবেষণার সহ-লেখক টম বিকে গোল্ডটুথ বলেছেন, ‘জীবাশ্ম জ্বালানির অর্থদাতা এবং বিনিয়োগকারীরা জলবায়ু সংকটের আগুনে ঘি ঢালছেন। এক ধরনের ঔপনিবেশিকতার সঙ্গে যুক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প এবং ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা আশ্বাসে এসব বিনিয়োগ সব প্রাণী এবং মানুষের জন্য পৃথিবীকে বসবাসের অযোগ্য করে ফেলছে।’
গোল্ডটুথ আরও বলেন, ‘আদিবাসী হিসাবে আমরা জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রথম সারিতে রয়েছি। জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পগুলো বর্জ্য ফেলার জন্য আমাদের জমি এবং অঞ্চল নির্বাচন করছে। পুঁজিবাদ এবং এর নিষ্কাশন ভিত্তিক অর্থনীতি আমাদের বসবাসযোগ্য এই পৃথিবীর আরও ক্ষতি করবে এবং ধ্বংসকে অনিবার্য করে তুলবে। এটি অবশ্যই শেষ হতে হবে।’
প্রতিবেদনের সমালোচকেরা বলেছেন, এর পদ্ধতিতে কী অর্থায়ন করা হচ্ছে এবং কে করছে সে সম্পর্কে গবেষকদের বিশদ দৃষ্টিভঙ্গি নেই। যদিও গবেষণাটি ব্লুমবার্গ এবং রিফিনিটিভের মতো আর্থিক বাজারের ডেটা সংস্থাগুলোর রিপোর্ট করা চুক্তিগুলো বিশ্লেষণের ওপর নির্ভর করে করা হয়েছে।
সমালোচকেরা বলছেন, প্রতিবেদনে উল্লেখিত সিন্ডিকেটের ঋণ, বন্ড ইস্যু এবং নয়া চুক্তিতে জড়িত বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ভিন্ন ভিন্ন তথ্য এসেছে। জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোর বিকল্প প্রযুক্তির প্রকল্পে অর্থায়নকে নতুন তেল খনির অর্থায়ন থেকে আলাদা করা যায় না।
এ বিষয়ে বার্কলেস, ব্যাংক অব আমেরিকা, জেপি মরগান চেজ, ডয়েচে ব্যাংক এবং স্যান্টান্ডারের মুখপাত্ররা জোর দিয়ে বলেছেন, যেসব কোম্পানি আরও টেকসই ব্যবসায়িক মডেলের দিকে এগোচ্ছে তাঁদেরই সমর্থন করছেন তাঁরা। আর জাপানের ব্যাংক মিজুহো এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
সমীক্ষা অনুসারে ২০১৬ সালে প্যারিস সংলাপের পর ১৯৬টি দেশ কার্বন নির্গমনজনিত বৈশ্বিক উষ্ণতা হ্রাসের লক্ষ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়, বৈশ্বিক উষ্ণতা শিল্প বিপ্লবের পূর্বের স্তরের চেয়ে সর্বোচ্চ ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত হবে। তবে জলবায়ু পরিবর্তনের খারাপ প্রভাবগুলো প্রতিরোধ করতে আদর্শ সীমা ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি রাখা জরুরি।
তখন থেকে অনেক দেশ কার্বন নির্গমন হ্রাসের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যক্তিগত স্বার্থে তেল, গ্যাস এবং কয়লা কোম্পানিগুলোর কাছে অর্থের যোগান অব্যাহত রেখেছে বড় বড় ব্যাংক। আর সেই অর্থে পরিবেশ বিধ্বংসী কার্যক্রম বাড়িয়েছে কোম্পানিগুলো।
গত সপ্তাহে প্রকাশিত গার্ডিয়ানের সমীক্ষা অনুসারে, বিশ্বের বিশিষ্ট জলবায়ু বিজ্ঞানীদের মধ্যে ১০ জনের মধ্যে আটজন অন্তত ২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৈশ্বিক উষ্ণায়নের পূর্বাভাস দিয়েছেন। এমন ফলাফল সভ্যতাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাবে বলা আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্যাংকিং ওন ক্লাইমেট ক্যাওসের ১৫ তম প্রতিবেদনে গবেষকেরা বলেছেন, বিশ্বের শীর্ষ ৬০টি ব্যাংক ৪ হাজার ২০০ টিরও বেশি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানি এবং সংস্থাগুলোকে ঋণ দিচ্ছে বা দেওয়ার প্রক্রিয়ায় রয়েছে। যা আমাজন ও আর্কটিককে হুমকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
গবেষকেরা খুঁজে পেয়েছেন, এই ব্যাংকগুলো তেল, কয়লা এবং গ্যাস কোম্পানির অর্থায়নে ৬ দশমিক ৯ ট্রিলিয়ন দিয়েছে। যার প্রায় অর্ধেক ৩ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, এমনকি ২০২৩ সালে অনেক বড় বড় ব্যাংক ‘নেট জিরো ব্যাংকিং অ্যালায়েন্সের’ অংশ হিসাবে কার্বন নির্গমন কমাতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হওয়ার দুই বছরের মাথাতেই জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে টাকা দিয়েছে। এসব ব্যাংক কোম্পানিগুলোকে ৭০৫ বিলিয়ন দিয়েছে। এর মধ্যে ৩৪৭ বিলিয়ন ডলার জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প সম্প্রসারণে ব্যয় হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাংকগুলো। গত বছর এই খাতে ঢালা ৭০৫ ডলারের ৩০ শতাংশই দিয়েছে তারা। বিশ্বের যেকোনো ব্যাংকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দিয়েছে মার্কিন বহুজাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠান জেপি মরগান চেজ। ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠানটি জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোকে ৪০ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ করা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ব্যাংক ছিল জাপানি ব্যাংক মিজুহো। ব্যাংকটি ৩৭ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। তৃতীয় স্থানে রয়েছে ব্যাংক অব আমেরিকা।
রিপোর্ট অনুসারে, জীবাশ্ম জ্বালানিতে ইউরোপের সবচেয়ে বড় অর্থদাতা ছিল লন্ডনভিত্তিক বহুজাতিক সর্বজনীন ব্যাংক বার্কলেস। ব্যাংকটি ২৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এরপরে স্পেনের স্যান্টান্ডার ব্যাংক দিয়েছে ১৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার এবং জার্মানির ডয়েচে ব্যাংক দিয়েছে ১৩ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার। সামগ্রিকভাবে, ইউরোপীয় ব্যাংকগুলো ২০২৩ সালে মোট জীবাশ্ম জ্বালানি অর্থায়নের এক চতুর্থাংশেরও বেশি ঢেলেছে।
ইনডিজিনাস এনভায়রনমেন্টাল নেটওয়ার্কের নির্বাহী পরিচালক ও গবেষণার সহ-লেখক টম বিকে গোল্ডটুথ বলেছেন, ‘জীবাশ্ম জ্বালানির অর্থদাতা এবং বিনিয়োগকারীরা জলবায়ু সংকটের আগুনে ঘি ঢালছেন। এক ধরনের ঔপনিবেশিকতার সঙ্গে যুক্ত জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্প এবং ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের মিথ্যা আশ্বাসে এসব বিনিয়োগ সব প্রাণী এবং মানুষের জন্য পৃথিবীকে বসবাসের অযোগ্য করে ফেলছে।’
গোল্ডটুথ আরও বলেন, ‘আদিবাসী হিসাবে আমরা জলবায়ু বিপর্যয়ের প্রথম সারিতে রয়েছি। জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পগুলো বর্জ্য ফেলার জন্য আমাদের জমি এবং অঞ্চল নির্বাচন করছে। পুঁজিবাদ এবং এর নিষ্কাশন ভিত্তিক অর্থনীতি আমাদের বসবাসযোগ্য এই পৃথিবীর আরও ক্ষতি করবে এবং ধ্বংসকে অনিবার্য করে তুলবে। এটি অবশ্যই শেষ হতে হবে।’
প্রতিবেদনের সমালোচকেরা বলেছেন, এর পদ্ধতিতে কী অর্থায়ন করা হচ্ছে এবং কে করছে সে সম্পর্কে গবেষকদের বিশদ দৃষ্টিভঙ্গি নেই। যদিও গবেষণাটি ব্লুমবার্গ এবং রিফিনিটিভের মতো আর্থিক বাজারের ডেটা সংস্থাগুলোর রিপোর্ট করা চুক্তিগুলো বিশ্লেষণের ওপর নির্ভর করে করা হয়েছে।
সমালোচকেরা বলছেন, প্রতিবেদনে উল্লেখিত সিন্ডিকেটের ঋণ, বন্ড ইস্যু এবং নয়া চুক্তিতে জড়িত বেশ কয়েকটি ব্যাংকের ভিন্ন ভিন্ন তথ্য এসেছে। জীবাশ্ম জ্বালানি কোম্পানিগুলোর বিকল্প প্রযুক্তির প্রকল্পে অর্থায়নকে নতুন তেল খনির অর্থায়ন থেকে আলাদা করা যায় না।
এ বিষয়ে বার্কলেস, ব্যাংক অব আমেরিকা, জেপি মরগান চেজ, ডয়েচে ব্যাংক এবং স্যান্টান্ডারের মুখপাত্ররা জোর দিয়ে বলেছেন, যেসব কোম্পানি আরও টেকসই ব্যবসায়িক মডেলের দিকে এগোচ্ছে তাঁদেরই সমর্থন করছেন তাঁরা। আর জাপানের ব্যাংক মিজুহো এ বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হয়নি।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১৩ মে ২০২৪
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১৩ মে ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৮ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১৩ মে ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

কার্বন নির্গমন হ্রাস করতে প্যারিস চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত বিশ্বের বড় বড় ব্যাংকগুলো জীবাশ্ম জ্বালানি শিল্পে প্রায় ৭ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার ঢেলেছে। গত সপ্তাহে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা গার্ডিয়ানের প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১৩ মে ২০২৪
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
১৮ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২ দিন আগে