চলতি বছরের শুরু থেকেই বক্স অফিসে দাপট দেখাচ্ছে মালয়ালম সিনেমা। প্রথম তিন মাসেই একাধিক ব্লকবাস্টার এসেছে এ ইন্ডাস্ট্রি থেকে। তালিকায় আছে ‘আব্রাহাম ওজলার’, ‘মালাইকোট্টাই ভালিবান’, ‘প্রেমালু’, ‘ব্রহ্মাযুগম’ ও ‘মঞ্জুম্মেল বয়েজ’। এবার এ তালিকায় যুক্ত হলো পৃথ্বীরাজ সুকুমারন অভিনীত ‘দ্য গোট লাইফ’। শুধু তালিকায় যুক্ত হয়নি, সিনেমাটি বক্স অফিসে গড়েছে দ্রুততম শত কোটি রুপি আয়ের রেকর্ড।
গত ২৮ মার্চ মুক্তি পায় মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমাটি। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী নির্মাতা ব্লেসি এবং প্রযোজনা করেছে ভিজ্যুয়াল রোমান্স। সিনেমা নির্মাণে লেগেছে ৮০ কোটি রুপি। আর মুক্তির মাত্র ৯ দিনে সিনেমাটির আয় শতকোটি রুপি পেরিয়েছি। ‘প্রেমালু’, ও ‘মঞ্জুম্মেল বয়েজ’ এর পর তৃতীয় সিনেমা হিসেবে শতকোটি রুপির ক্লাবে প্রবেশ করে সিনেমাটি।
ভারতীয় বক্স অফিস থেকে সিনেমাটির আয় ৫০ কোটি রুপির কাছাকাছি। বক্স অফিস রিপোর্ট প্রদানকারী সাকনিল্কের মতে, ভারতী বক্স অফিস থেকে সিনেমাটির আয় ৪৯ কোটি ৭ লাখ রুপির মতো। এরমধ্যে মালয়ালম ভাষায় আয় ৪৩ কোটি ৩৭ লাখ, কন্নড় থেকে ৩৪ লাখ রুপি, তামিল থেকে ৩ কোটি ৬৩ লাখ রুপি, তেলেগু ১ কোটি ৮৫ লাখ রুপি ও হিন্দি থেকে সিনেমাটির আয় ৫১ লাখ রুপি।
ভারতের প্রখ্যাত লেখক বেনিয়ামিনের লেখা উপন্যাসকে উপজীব্য করে তৈরি হয়েছে সিনেমার চিত্রনাট্য। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে কেরালা থেকে ভাগ্যের সন্ধানে মধ্যপ্রাচ্যে পাড়ি জমানো এক যুবকের জীবনকাহিনি উঠে এসেছে সিনেমায়।
পাঁচ বছরের বেশি সময় লেগেছে সিনেমার শুটিং শেষ করতে। চিত্রনাট্য তৈরিতে লেগেছে আরও ১০ বছর। পৃথ্বীরাজ ছাড়াও, সিনেমাটিতে আরও অভিনয় করেছেন জিমি জিন-লুইস, অমলা পল, রিক অ্যাবি। সিনেমাটির চিত্রগ্রহণে ছিলেন সুনীল কেএস, আর সম্পাদনা করেছেন শ্রীকর প্রসাদ।
চলতি বছরের শুরু থেকেই বক্স অফিসে দাপট দেখাচ্ছে মালয়ালম সিনেমা। প্রথম তিন মাসেই একাধিক ব্লকবাস্টার এসেছে এ ইন্ডাস্ট্রি থেকে। তালিকায় আছে ‘আব্রাহাম ওজলার’, ‘মালাইকোট্টাই ভালিবান’, ‘প্রেমালু’, ‘ব্রহ্মাযুগম’ ও ‘মঞ্জুম্মেল বয়েজ’। এবার এ তালিকায় যুক্ত হলো পৃথ্বীরাজ সুকুমারন অভিনীত ‘দ্য গোট লাইফ’। শুধু তালিকায় যুক্ত হয়নি, সিনেমাটি বক্স অফিসে গড়েছে দ্রুততম শত কোটি রুপি আয়ের রেকর্ড।
গত ২৮ মার্চ মুক্তি পায় মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে ব্যয়বহুল সিনেমাটি। সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কার বিজয়ী নির্মাতা ব্লেসি এবং প্রযোজনা করেছে ভিজ্যুয়াল রোমান্স। সিনেমা নির্মাণে লেগেছে ৮০ কোটি রুপি। আর মুক্তির মাত্র ৯ দিনে সিনেমাটির আয় শতকোটি রুপি পেরিয়েছি। ‘প্রেমালু’, ও ‘মঞ্জুম্মেল বয়েজ’ এর পর তৃতীয় সিনেমা হিসেবে শতকোটি রুপির ক্লাবে প্রবেশ করে সিনেমাটি।
ভারতীয় বক্স অফিস থেকে সিনেমাটির আয় ৫০ কোটি রুপির কাছাকাছি। বক্স অফিস রিপোর্ট প্রদানকারী সাকনিল্কের মতে, ভারতী বক্স অফিস থেকে সিনেমাটির আয় ৪৯ কোটি ৭ লাখ রুপির মতো। এরমধ্যে মালয়ালম ভাষায় আয় ৪৩ কোটি ৩৭ লাখ, কন্নড় থেকে ৩৪ লাখ রুপি, তামিল থেকে ৩ কোটি ৬৩ লাখ রুপি, তেলেগু ১ কোটি ৮৫ লাখ রুপি ও হিন্দি থেকে সিনেমাটির আয় ৫১ লাখ রুপি।
ভারতের প্রখ্যাত লেখক বেনিয়ামিনের লেখা উপন্যাসকে উপজীব্য করে তৈরি হয়েছে সিনেমার চিত্রনাট্য। নব্বইয়ের দশকের গোড়ার দিকে বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে কেরালা থেকে ভাগ্যের সন্ধানে মধ্যপ্রাচ্যে পাড়ি জমানো এক যুবকের জীবনকাহিনি উঠে এসেছে সিনেমায়।
পাঁচ বছরের বেশি সময় লেগেছে সিনেমার শুটিং শেষ করতে। চিত্রনাট্য তৈরিতে লেগেছে আরও ১০ বছর। পৃথ্বীরাজ ছাড়াও, সিনেমাটিতে আরও অভিনয় করেছেন জিমি জিন-লুইস, অমলা পল, রিক অ্যাবি। সিনেমাটির চিত্রগ্রহণে ছিলেন সুনীল কেএস, আর সম্পাদনা করেছেন শ্রীকর প্রসাদ।
প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা মুক্তির পর নির্মাতাদের লক্ষ্য থাকে ওটিটি। বিনোদনের এই মাধ্যমেও অনেক দর্শক অপেক্ষায় থাকেন নতুন সিনেমা দেখার জন্য। তাই আলোচনার রেশ থাকতেই প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাওয়া সিনেমাগুলো ওটিটিতে দেওয়ার চেষ্টা করেন নির্মাতারা। গত রোজার ঈদের চার সিনেমা ওটিটিতে এসেছে কোরবানির ঈদে। এবার আরও আগে ঘর
২ ঘণ্টা আগেমা-বাবার দেওয়া নাম ছিল দেলোয়ার হোসেন। চলচ্চিত্রে এসে হয়ে যান দিলদার। বদলে যাওয়া এই নামেই ঠাঁই করে নেন দর্শকের হৃদয়ে। চার দশকের কম সময়ে দিলদার দেখা দিয়েছেন ৫০০-র বেশি সিনেমায়। তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে রাজত্ব করতে হয়। কীভাবে কমেডিয়ানের গণ্ডি ডিঙিয়ে হয়ে উঠতে হয় একচ্ছত্র নায়ক। তাঁর মৃত্যুর পর বাংলা
২ ঘণ্টা আগেস্কুলের শ্রেণিকক্ষে এখন থেকে আর কোনো ব্যাকবেঞ্চার থাকবে না। সব শিক্ষার্থী বসবে ফার্স্ট বেঞ্চে। কীভাবে? সে উপায় দেখিয়ে দিয়েছেন পরিচালক তাঁর স্থানার্থী শ্রীকুট্টনে। সিনেমাটি দেখে সে মডেল অনুসরণ করা হচ্ছে কেরালার বিভিন্ন স্কুলে।
১৩ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে ‘যত কাণ্ড কলকাতাতেই’ সিনেমা দিয়ে কাজী নওশাবা আহমেদ নাম লেখান টালিউডে। ওই বছরই শেষ হয় অনিক দত্ত পরিচালিত সিনেমাটির শুটিং। কথা ছিল ২০২৪ সালের দুর্গাপূজার সময় মুক্তি পাবে প্রেক্ষাগৃহে। তবে সেটি আর হয়নি।
১ দিন আগে