বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: কয়েক দিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীতসংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। উদ্দেশ্য কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: আমাদের মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৭টি দাবি জানিয়েছি, যেগুলো সংগীতের ক্ষেত্রে এত দিন ধরে প্রত্যাশিত ছিল। আমাদের এই চাওয়াগুলো ৫০ বছরেও পূরণ হয়নি। আমার মনে হয়, আমরা সংগঠিত হতে পারিনি বলেই কখনোই এভাবে এই প্রস্তাবগুলোও উঠে আসেনি। গীতিকবি সংঘ, সিঙ্গারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ–তিনটি সংগঠন এবার এক হয়েছি। সরকারের উচ্চমহলে আমাদের গানসংশ্লিষ্ট মানুষগুলোর দাবিগুলো তুলে ধরার একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
কত দিন ধরে এই প্রস্তাবের প্ল্যানিং হয়েছে?
কুমার বিশ্বজিৎ: বছরখানেক ধরে আমরা নিজেরা অনেকবার বসেছি এই দাবির জন্য। নিজেরা পর্যালোচনা করেছি যেগুলো সংগীতের জন্য খুবই দরকার। তিন গ্রুপ বারবার পর্যালোচনা করেছি আসলে আমাদের কংক্রিট স্তম্ভ কী হতে পারে। দাবির তো শেষ নেই। কিন্তু এই ১৭টা দাবি মনে হয় হয়েছে কংক্রিট। সংগীতকে বাঁচিয়ে রাখতে এগুলো ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই এই মুহূর্তে। আমাদের এই দাবিগুলো ন্যায্য দাবি।
সংগীতের সবাই কি একমত?
কুমার বিশ্বজিৎ: এখানে দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার দাবি এটা। এখানে সবার উন্নতি হবে। আমাদের সংগীতের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আছে এখানে। আমরা যদি সবাই একসঙ্গে থাকতে পারি, তাহলে সামগ্রিকভাবে উন্নতি হবে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওনা নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
বৈঠকের ফলাফল কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: কিছু কিছু জিনিস প্রতিমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবেই মেনে নিয়েছেন। যেমন একটা ঠিকানা। তিন গ্রুপের তিনটা অফিস। সেটা আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের নতুন বিল্ডিংয়ের ওপরই আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের বড় একটা প্রাপ্তি। আমাদের একটা নির্দিষ্ট ঠিকানা তো হলো। যেখানে সবাই মিলে বসতে পারি। এই ৫০ বছরে আমরা কত কিছু করেছি কিন্তু একটা ঠিকানাই গড়তে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয় সব দাবিতেই একমত হয়েছেন। তিনিও বলেছেন যে আপনাদের অযৌক্তিক কোনো দাবি নেই। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে এগোতে হবে আমাদের। এক বৈঠকে তো সব পাস করা সম্ভব না। তিনটা ধাপ করে দিয়েছেন, যেভাবে পূরণ হতে পারে আমাদের দাবি।
দাবিগুলো নিয়ে অল্প করে যদি কিছু বলতে বলি…
কুমার বিশ্বজিৎ: সব দাবিই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আমাদের জন্য একটা ইন্স্যুরেন্সের বিষয় আছে। আমাদের জন্য একটা অডিটরিয়মের বিষয়। বাংলাদেশে এখনো কিন্তু সেভাবে প্রফেশনাল অডিটরিয়ম নেই। আরও কিছু বিষয় আছে। যেমন আমাদের গানের লভ্যাংশগুলো। গীতিকার, সুরকারের যে প্রাপ্তিগুলো, সেগুলো নিয়ে নিচ্ছে তৃতীয় শক্তি। সেগুলো সমভাবে বণ্টনের ব্যবস্থা করা। আমাদের কর্মের যে প্রাপ্তি, সেগুলোই চাওয়া। সেটা সিস্টেমাইজ করে দিলে আমরা দুস্থ শব্দটা থেকে হয়তো মুক্তি পাব। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের কর্মের রেজাল্টটা যদি পাই, তাহলে সংগীতসংশ্লিষ্ট মানুষগুলো স্বনির্ভরশীল হতে পারবেন। আমাদের যেটা দেখা যায় শেষ জীবনে গিয়ে দুস্থ অবস্থা। এই অবস্থা আর থাকবে বলে আমাদের মনে হয় না। কারণ শিল্পীরা তো হিসাবি হয় না। তাদের মনটা বাউলিয়ানা হয়। তারা সৃষ্টির পেছনে নিজেদের সময়টা এত বেশি ব্যয় করে, সেখানে ভবিষ্যতের চিন্তাটা আর থাকে না। একজন শিল্পীর যে সৃষ্টি, সেটা তার একটা প্রপার্টি। সেটা যদি অন্য কেউ নিয়ে যায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই শেষ জীবনে গিয়ে অসহায়ত্ব কাজ করে।
প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওয়া নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
সংগীতবিমার ব্যাপারটি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেকোনো একজন শিল্পীর ভবিষ্যতের জন্য। এখানে সরকারের যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো আছে, সেগুলো ইনক্লুড করলে আমাদের জন্য প্রিমিয়ামের বিষয়টা অনেকটা সহজ হবে।
‘সংগীতে জাতীয় পুরস্কার’ বিষয়টি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এই পুরস্কার প্রথা। আমাদের এখানে পার্টিকুলারলি নেই। আমাদের এখানে যে পদকগুলো আছে, সেখানে অবশ্যই সংগীতের স্থান আছে। কিন্তু সেই পুরস্কার এই জগৎটার জন্য যথেষ্ট নয়। যেমন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেখানে দেখা যায়, অনেক মানুষ যারা সংগীতে কাজ করছে, কিন্তু চলচ্চিত্রে না। একজন ক্ল্যাসিক্যাল সিঙ্গার, তিনি সংগীতে অনেক অবদান রেখেছেন কিন্তু দেখা গেল চলচ্চিত্রে সুযোগ পাননি, পুরস্কৃতও হননি। তাই বলে তাঁর অবদান কোনো অংশে কম নয়। শিল্পকলার ক্ষেত্রে শিল্পকলা পুরস্কার দেওয়া হয়। বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয় সাহিত্যের জন্য। সংগীতসংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, তাঁরা একটা জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রাপ্য।
প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেহেতু আমরা একুশে পদক দিচ্ছি, স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছি। সেই হিসেবে এটার আলাদা করে কী প্রয়োজন, এই প্রশ্ন তিনি তুলেছিলেন। সেখানে অনেক বিষয় উঠে এসেছে। যেমন আমাদের কিছু কিছু শাখা আছে সংগীতের, যেগুলোর জন্য কিছু কিছু মানুষ স্লিপ কেটে যায় কিছু নিয়মকানুনের জন্য। সে কারণেই জাতীয় পুরস্কারের একটা বিষয়। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছেন। তাঁরা বেশ আন্তরিক। আশা করি আমাদের অনেক দিনের এই চাওয়াগুলো পূরণ হবে।
এই সময়ে সংগীতের কী অবস্থা?
কুমার বিশ্বজিৎ: মানুষের ব্যাসিক জিনিসগুলোর পরে কিন্তু বিনোদনের জায়গা। বিনোদন সবকিছু ঠিক থাকলেই তো করে। সেই হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতেই সমস্যা হচ্ছে। আমার জন্য দুঃখজনক এই অবস্থাটা বোঝানো। এই যেমন আমার গান তৈরি আছে কিন্তু প্রকাশ করছি না। ভালো লাগছে না এই অবস্থায় প্রকাশ করতে।

ঢাকা: কয়েক দিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীতসংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। উদ্দেশ্য কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: আমাদের মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৭টি দাবি জানিয়েছি, যেগুলো সংগীতের ক্ষেত্রে এত দিন ধরে প্রত্যাশিত ছিল। আমাদের এই চাওয়াগুলো ৫০ বছরেও পূরণ হয়নি। আমার মনে হয়, আমরা সংগঠিত হতে পারিনি বলেই কখনোই এভাবে এই প্রস্তাবগুলোও উঠে আসেনি। গীতিকবি সংঘ, সিঙ্গারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ–তিনটি সংগঠন এবার এক হয়েছি। সরকারের উচ্চমহলে আমাদের গানসংশ্লিষ্ট মানুষগুলোর দাবিগুলো তুলে ধরার একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
কত দিন ধরে এই প্রস্তাবের প্ল্যানিং হয়েছে?
কুমার বিশ্বজিৎ: বছরখানেক ধরে আমরা নিজেরা অনেকবার বসেছি এই দাবির জন্য। নিজেরা পর্যালোচনা করেছি যেগুলো সংগীতের জন্য খুবই দরকার। তিন গ্রুপ বারবার পর্যালোচনা করেছি আসলে আমাদের কংক্রিট স্তম্ভ কী হতে পারে। দাবির তো শেষ নেই। কিন্তু এই ১৭টা দাবি মনে হয় হয়েছে কংক্রিট। সংগীতকে বাঁচিয়ে রাখতে এগুলো ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই এই মুহূর্তে। আমাদের এই দাবিগুলো ন্যায্য দাবি।
সংগীতের সবাই কি একমত?
কুমার বিশ্বজিৎ: এখানে দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার দাবি এটা। এখানে সবার উন্নতি হবে। আমাদের সংগীতের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আছে এখানে। আমরা যদি সবাই একসঙ্গে থাকতে পারি, তাহলে সামগ্রিকভাবে উন্নতি হবে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওনা নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
বৈঠকের ফলাফল কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: কিছু কিছু জিনিস প্রতিমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবেই মেনে নিয়েছেন। যেমন একটা ঠিকানা। তিন গ্রুপের তিনটা অফিস। সেটা আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের নতুন বিল্ডিংয়ের ওপরই আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের বড় একটা প্রাপ্তি। আমাদের একটা নির্দিষ্ট ঠিকানা তো হলো। যেখানে সবাই মিলে বসতে পারি। এই ৫০ বছরে আমরা কত কিছু করেছি কিন্তু একটা ঠিকানাই গড়তে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয় সব দাবিতেই একমত হয়েছেন। তিনিও বলেছেন যে আপনাদের অযৌক্তিক কোনো দাবি নেই। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে এগোতে হবে আমাদের। এক বৈঠকে তো সব পাস করা সম্ভব না। তিনটা ধাপ করে দিয়েছেন, যেভাবে পূরণ হতে পারে আমাদের দাবি।
দাবিগুলো নিয়ে অল্প করে যদি কিছু বলতে বলি…
কুমার বিশ্বজিৎ: সব দাবিই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আমাদের জন্য একটা ইন্স্যুরেন্সের বিষয় আছে। আমাদের জন্য একটা অডিটরিয়মের বিষয়। বাংলাদেশে এখনো কিন্তু সেভাবে প্রফেশনাল অডিটরিয়ম নেই। আরও কিছু বিষয় আছে। যেমন আমাদের গানের লভ্যাংশগুলো। গীতিকার, সুরকারের যে প্রাপ্তিগুলো, সেগুলো নিয়ে নিচ্ছে তৃতীয় শক্তি। সেগুলো সমভাবে বণ্টনের ব্যবস্থা করা। আমাদের কর্মের যে প্রাপ্তি, সেগুলোই চাওয়া। সেটা সিস্টেমাইজ করে দিলে আমরা দুস্থ শব্দটা থেকে হয়তো মুক্তি পাব। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের কর্মের রেজাল্টটা যদি পাই, তাহলে সংগীতসংশ্লিষ্ট মানুষগুলো স্বনির্ভরশীল হতে পারবেন। আমাদের যেটা দেখা যায় শেষ জীবনে গিয়ে দুস্থ অবস্থা। এই অবস্থা আর থাকবে বলে আমাদের মনে হয় না। কারণ শিল্পীরা তো হিসাবি হয় না। তাদের মনটা বাউলিয়ানা হয়। তারা সৃষ্টির পেছনে নিজেদের সময়টা এত বেশি ব্যয় করে, সেখানে ভবিষ্যতের চিন্তাটা আর থাকে না। একজন শিল্পীর যে সৃষ্টি, সেটা তার একটা প্রপার্টি। সেটা যদি অন্য কেউ নিয়ে যায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই শেষ জীবনে গিয়ে অসহায়ত্ব কাজ করে।
প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওয়া নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
সংগীতবিমার ব্যাপারটি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেকোনো একজন শিল্পীর ভবিষ্যতের জন্য। এখানে সরকারের যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো আছে, সেগুলো ইনক্লুড করলে আমাদের জন্য প্রিমিয়ামের বিষয়টা অনেকটা সহজ হবে।
‘সংগীতে জাতীয় পুরস্কার’ বিষয়টি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এই পুরস্কার প্রথা। আমাদের এখানে পার্টিকুলারলি নেই। আমাদের এখানে যে পদকগুলো আছে, সেখানে অবশ্যই সংগীতের স্থান আছে। কিন্তু সেই পুরস্কার এই জগৎটার জন্য যথেষ্ট নয়। যেমন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেখানে দেখা যায়, অনেক মানুষ যারা সংগীতে কাজ করছে, কিন্তু চলচ্চিত্রে না। একজন ক্ল্যাসিক্যাল সিঙ্গার, তিনি সংগীতে অনেক অবদান রেখেছেন কিন্তু দেখা গেল চলচ্চিত্রে সুযোগ পাননি, পুরস্কৃতও হননি। তাই বলে তাঁর অবদান কোনো অংশে কম নয়। শিল্পকলার ক্ষেত্রে শিল্পকলা পুরস্কার দেওয়া হয়। বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয় সাহিত্যের জন্য। সংগীতসংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, তাঁরা একটা জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রাপ্য।
প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেহেতু আমরা একুশে পদক দিচ্ছি, স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছি। সেই হিসেবে এটার আলাদা করে কী প্রয়োজন, এই প্রশ্ন তিনি তুলেছিলেন। সেখানে অনেক বিষয় উঠে এসেছে। যেমন আমাদের কিছু কিছু শাখা আছে সংগীতের, যেগুলোর জন্য কিছু কিছু মানুষ স্লিপ কেটে যায় কিছু নিয়মকানুনের জন্য। সে কারণেই জাতীয় পুরস্কারের একটা বিষয়। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছেন। তাঁরা বেশ আন্তরিক। আশা করি আমাদের অনেক দিনের এই চাওয়াগুলো পূরণ হবে।
এই সময়ে সংগীতের কী অবস্থা?
কুমার বিশ্বজিৎ: মানুষের ব্যাসিক জিনিসগুলোর পরে কিন্তু বিনোদনের জায়গা। বিনোদন সবকিছু ঠিক থাকলেই তো করে। সেই হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতেই সমস্যা হচ্ছে। আমার জন্য দুঃখজনক এই অবস্থাটা বোঝানো। এই যেমন আমার গান তৈরি আছে কিন্তু প্রকাশ করছি না। ভালো লাগছে না এই অবস্থায় প্রকাশ করতে।
বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: কয়েক দিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীতসংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। উদ্দেশ্য কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: আমাদের মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৭টি দাবি জানিয়েছি, যেগুলো সংগীতের ক্ষেত্রে এত দিন ধরে প্রত্যাশিত ছিল। আমাদের এই চাওয়াগুলো ৫০ বছরেও পূরণ হয়নি। আমার মনে হয়, আমরা সংগঠিত হতে পারিনি বলেই কখনোই এভাবে এই প্রস্তাবগুলোও উঠে আসেনি। গীতিকবি সংঘ, সিঙ্গারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ–তিনটি সংগঠন এবার এক হয়েছি। সরকারের উচ্চমহলে আমাদের গানসংশ্লিষ্ট মানুষগুলোর দাবিগুলো তুলে ধরার একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
কত দিন ধরে এই প্রস্তাবের প্ল্যানিং হয়েছে?
কুমার বিশ্বজিৎ: বছরখানেক ধরে আমরা নিজেরা অনেকবার বসেছি এই দাবির জন্য। নিজেরা পর্যালোচনা করেছি যেগুলো সংগীতের জন্য খুবই দরকার। তিন গ্রুপ বারবার পর্যালোচনা করেছি আসলে আমাদের কংক্রিট স্তম্ভ কী হতে পারে। দাবির তো শেষ নেই। কিন্তু এই ১৭টা দাবি মনে হয় হয়েছে কংক্রিট। সংগীতকে বাঁচিয়ে রাখতে এগুলো ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই এই মুহূর্তে। আমাদের এই দাবিগুলো ন্যায্য দাবি।
সংগীতের সবাই কি একমত?
কুমার বিশ্বজিৎ: এখানে দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার দাবি এটা। এখানে সবার উন্নতি হবে। আমাদের সংগীতের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আছে এখানে। আমরা যদি সবাই একসঙ্গে থাকতে পারি, তাহলে সামগ্রিকভাবে উন্নতি হবে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওনা নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
বৈঠকের ফলাফল কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: কিছু কিছু জিনিস প্রতিমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবেই মেনে নিয়েছেন। যেমন একটা ঠিকানা। তিন গ্রুপের তিনটা অফিস। সেটা আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের নতুন বিল্ডিংয়ের ওপরই আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের বড় একটা প্রাপ্তি। আমাদের একটা নির্দিষ্ট ঠিকানা তো হলো। যেখানে সবাই মিলে বসতে পারি। এই ৫০ বছরে আমরা কত কিছু করেছি কিন্তু একটা ঠিকানাই গড়তে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয় সব দাবিতেই একমত হয়েছেন। তিনিও বলেছেন যে আপনাদের অযৌক্তিক কোনো দাবি নেই। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে এগোতে হবে আমাদের। এক বৈঠকে তো সব পাস করা সম্ভব না। তিনটা ধাপ করে দিয়েছেন, যেভাবে পূরণ হতে পারে আমাদের দাবি।
দাবিগুলো নিয়ে অল্প করে যদি কিছু বলতে বলি…
কুমার বিশ্বজিৎ: সব দাবিই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আমাদের জন্য একটা ইন্স্যুরেন্সের বিষয় আছে। আমাদের জন্য একটা অডিটরিয়মের বিষয়। বাংলাদেশে এখনো কিন্তু সেভাবে প্রফেশনাল অডিটরিয়ম নেই। আরও কিছু বিষয় আছে। যেমন আমাদের গানের লভ্যাংশগুলো। গীতিকার, সুরকারের যে প্রাপ্তিগুলো, সেগুলো নিয়ে নিচ্ছে তৃতীয় শক্তি। সেগুলো সমভাবে বণ্টনের ব্যবস্থা করা। আমাদের কর্মের যে প্রাপ্তি, সেগুলোই চাওয়া। সেটা সিস্টেমাইজ করে দিলে আমরা দুস্থ শব্দটা থেকে হয়তো মুক্তি পাব। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের কর্মের রেজাল্টটা যদি পাই, তাহলে সংগীতসংশ্লিষ্ট মানুষগুলো স্বনির্ভরশীল হতে পারবেন। আমাদের যেটা দেখা যায় শেষ জীবনে গিয়ে দুস্থ অবস্থা। এই অবস্থা আর থাকবে বলে আমাদের মনে হয় না। কারণ শিল্পীরা তো হিসাবি হয় না। তাদের মনটা বাউলিয়ানা হয়। তারা সৃষ্টির পেছনে নিজেদের সময়টা এত বেশি ব্যয় করে, সেখানে ভবিষ্যতের চিন্তাটা আর থাকে না। একজন শিল্পীর যে সৃষ্টি, সেটা তার একটা প্রপার্টি। সেটা যদি অন্য কেউ নিয়ে যায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই শেষ জীবনে গিয়ে অসহায়ত্ব কাজ করে।
প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওয়া নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
সংগীতবিমার ব্যাপারটি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেকোনো একজন শিল্পীর ভবিষ্যতের জন্য। এখানে সরকারের যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো আছে, সেগুলো ইনক্লুড করলে আমাদের জন্য প্রিমিয়ামের বিষয়টা অনেকটা সহজ হবে।
‘সংগীতে জাতীয় পুরস্কার’ বিষয়টি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এই পুরস্কার প্রথা। আমাদের এখানে পার্টিকুলারলি নেই। আমাদের এখানে যে পদকগুলো আছে, সেখানে অবশ্যই সংগীতের স্থান আছে। কিন্তু সেই পুরস্কার এই জগৎটার জন্য যথেষ্ট নয়। যেমন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেখানে দেখা যায়, অনেক মানুষ যারা সংগীতে কাজ করছে, কিন্তু চলচ্চিত্রে না। একজন ক্ল্যাসিক্যাল সিঙ্গার, তিনি সংগীতে অনেক অবদান রেখেছেন কিন্তু দেখা গেল চলচ্চিত্রে সুযোগ পাননি, পুরস্কৃতও হননি। তাই বলে তাঁর অবদান কোনো অংশে কম নয়। শিল্পকলার ক্ষেত্রে শিল্পকলা পুরস্কার দেওয়া হয়। বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয় সাহিত্যের জন্য। সংগীতসংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, তাঁরা একটা জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রাপ্য।
প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেহেতু আমরা একুশে পদক দিচ্ছি, স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছি। সেই হিসেবে এটার আলাদা করে কী প্রয়োজন, এই প্রশ্ন তিনি তুলেছিলেন। সেখানে অনেক বিষয় উঠে এসেছে। যেমন আমাদের কিছু কিছু শাখা আছে সংগীতের, যেগুলোর জন্য কিছু কিছু মানুষ স্লিপ কেটে যায় কিছু নিয়মকানুনের জন্য। সে কারণেই জাতীয় পুরস্কারের একটা বিষয়। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছেন। তাঁরা বেশ আন্তরিক। আশা করি আমাদের অনেক দিনের এই চাওয়াগুলো পূরণ হবে।
এই সময়ে সংগীতের কী অবস্থা?
কুমার বিশ্বজিৎ: মানুষের ব্যাসিক জিনিসগুলোর পরে কিন্তু বিনোদনের জায়গা। বিনোদন সবকিছু ঠিক থাকলেই তো করে। সেই হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতেই সমস্যা হচ্ছে। আমার জন্য দুঃখজনক এই অবস্থাটা বোঝানো। এই যেমন আমার গান তৈরি আছে কিন্তু প্রকাশ করছি না। ভালো লাগছে না এই অবস্থায় প্রকাশ করতে।

ঢাকা: কয়েক দিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীতসংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠনের প্রতিনিধিরা। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছিলেন। উদ্দেশ্য কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: আমাদের মধ্যে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। ১৭টি দাবি জানিয়েছি, যেগুলো সংগীতের ক্ষেত্রে এত দিন ধরে প্রত্যাশিত ছিল। আমাদের এই চাওয়াগুলো ৫০ বছরেও পূরণ হয়নি। আমার মনে হয়, আমরা সংগঠিত হতে পারিনি বলেই কখনোই এভাবে এই প্রস্তাবগুলোও উঠে আসেনি। গীতিকবি সংঘ, সিঙ্গারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ ও মিউজিক কম্পোজার্স সোসাইটি অব বাংলাদেশ–তিনটি সংগঠন এবার এক হয়েছি। সরকারের উচ্চমহলে আমাদের গানসংশ্লিষ্ট মানুষগুলোর দাবিগুলো তুলে ধরার একটা প্রচেষ্টা চালিয়েছি।
কত দিন ধরে এই প্রস্তাবের প্ল্যানিং হয়েছে?
কুমার বিশ্বজিৎ: বছরখানেক ধরে আমরা নিজেরা অনেকবার বসেছি এই দাবির জন্য। নিজেরা পর্যালোচনা করেছি যেগুলো সংগীতের জন্য খুবই দরকার। তিন গ্রুপ বারবার পর্যালোচনা করেছি আসলে আমাদের কংক্রিট স্তম্ভ কী হতে পারে। দাবির তো শেষ নেই। কিন্তু এই ১৭টা দাবি মনে হয় হয়েছে কংক্রিট। সংগীতকে বাঁচিয়ে রাখতে এগুলো ছাড়া অন্য কোনো পথ নেই এই মুহূর্তে। আমাদের এই দাবিগুলো ন্যায্য দাবি।
সংগীতের সবাই কি একমত?
কুমার বিশ্বজিৎ: এখানে দ্বিমত হওয়ার কিছু নেই। আমাদের সবার দাবি এটা। এখানে সবার উন্নতি হবে। আমাদের সংগীতের একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ আছে এখানে। আমরা যদি সবাই একসঙ্গে থাকতে পারি, তাহলে সামগ্রিকভাবে উন্নতি হবে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওনা নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
বৈঠকের ফলাফল কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: কিছু কিছু জিনিস প্রতিমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা তাৎক্ষণিকভাবেই মেনে নিয়েছেন। যেমন একটা ঠিকানা। তিন গ্রুপের তিনটা অফিস। সেটা আগারগাঁওয়ে কপিরাইট অফিসের নতুন বিল্ডিংয়ের ওপরই আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এটা আমাদের বড় একটা প্রাপ্তি। আমাদের একটা নির্দিষ্ট ঠিকানা তো হলো। যেখানে সবাই মিলে বসতে পারি। এই ৫০ বছরে আমরা কত কিছু করেছি কিন্তু একটা ঠিকানাই গড়তে পারিনি। মন্ত্রী মহোদয় সব দাবিতেই একমত হয়েছেন। তিনিও বলেছেন যে আপনাদের অযৌক্তিক কোনো দাবি নেই। এখান থেকে পর্যায়ক্রমে এগোতে হবে আমাদের। এক বৈঠকে তো সব পাস করা সম্ভব না। তিনটা ধাপ করে দিয়েছেন, যেভাবে পূরণ হতে পারে আমাদের দাবি।
দাবিগুলো নিয়ে অল্প করে যদি কিছু বলতে বলি…
কুমার বিশ্বজিৎ: সব দাবিই গুরুত্বপূর্ণ। যেমন আমাদের জন্য একটা ইন্স্যুরেন্সের বিষয় আছে। আমাদের জন্য একটা অডিটরিয়মের বিষয়। বাংলাদেশে এখনো কিন্তু সেভাবে প্রফেশনাল অডিটরিয়ম নেই। আরও কিছু বিষয় আছে। যেমন আমাদের গানের লভ্যাংশগুলো। গীতিকার, সুরকারের যে প্রাপ্তিগুলো, সেগুলো নিয়ে নিচ্ছে তৃতীয় শক্তি। সেগুলো সমভাবে বণ্টনের ব্যবস্থা করা। আমাদের কর্মের যে প্রাপ্তি, সেগুলোই চাওয়া। সেটা সিস্টেমাইজ করে দিলে আমরা দুস্থ শব্দটা থেকে হয়তো মুক্তি পাব। অর্থনৈতিকভাবে আমাদের কর্মের রেজাল্টটা যদি পাই, তাহলে সংগীতসংশ্লিষ্ট মানুষগুলো স্বনির্ভরশীল হতে পারবেন। আমাদের যেটা দেখা যায় শেষ জীবনে গিয়ে দুস্থ অবস্থা। এই অবস্থা আর থাকবে বলে আমাদের মনে হয় না। কারণ শিল্পীরা তো হিসাবি হয় না। তাদের মনটা বাউলিয়ানা হয়। তারা সৃষ্টির পেছনে নিজেদের সময়টা এত বেশি ব্যয় করে, সেখানে ভবিষ্যতের চিন্তাটা আর থাকে না। একজন শিল্পীর যে সৃষ্টি, সেটা তার একটা প্রপার্টি। সেটা যদি অন্য কেউ নিয়ে যায়, তখন স্বাভাবিকভাবেই শেষ জীবনে গিয়ে অসহায়ত্ব কাজ করে।
প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই ন্যায্যতা আছে। প্রতিটা চাওয়ার মধ্যেই আমাদের সম্মানের জায়গাটা আছে। এই দাবিগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কোনো বিষয় নেই। আমরা যেভাবে অবহেলিত হচ্ছি বা যে বিষয়বস্তুগুলো আমাদের প্রাপ্য, তা নিয়ে কথা বলতে গিয়েছি। আমাদের পাওয়া নিয়ে সরকারের সহযোগিতা কামনা করতে গিয়েছিলাম।
সংগীতবিমার ব্যাপারটি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেকোনো একজন শিল্পীর ভবিষ্যতের জন্য। এখানে সরকারের যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো আছে, সেগুলো ইনক্লুড করলে আমাদের জন্য প্রিমিয়ামের বিষয়টা অনেকটা সহজ হবে।
‘সংগীতে জাতীয় পুরস্কার’ বিষয়টি কী?
কুমার বিশ্বজিৎ: পৃথিবীর অনেক দেশেই আছে এই পুরস্কার প্রথা। আমাদের এখানে পার্টিকুলারলি নেই। আমাদের এখানে যে পদকগুলো আছে, সেখানে অবশ্যই সংগীতের স্থান আছে। কিন্তু সেই পুরস্কার এই জগৎটার জন্য যথেষ্ট নয়। যেমন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। সেখানে দেখা যায়, অনেক মানুষ যারা সংগীতে কাজ করছে, কিন্তু চলচ্চিত্রে না। একজন ক্ল্যাসিক্যাল সিঙ্গার, তিনি সংগীতে অনেক অবদান রেখেছেন কিন্তু দেখা গেল চলচ্চিত্রে সুযোগ পাননি, পুরস্কৃতও হননি। তাই বলে তাঁর অবদান কোনো অংশে কম নয়। শিল্পকলার ক্ষেত্রে শিল্পকলা পুরস্কার দেওয়া হয়। বাংলা একাডেমি পুরস্কার দেওয়া হয় সাহিত্যের জন্য। সংগীতসংশ্লিষ্ট যাঁরা আছেন, তাঁরা একটা জাতীয় পর্যায়ের পুরস্কার প্রাপ্য।
প্রতিমন্ত্রী কী বললেন?
কুমার বিশ্বজিৎ: যেহেতু আমরা একুশে পদক দিচ্ছি, স্বাধীনতা পুরস্কার দিচ্ছি। সেই হিসেবে এটার আলাদা করে কী প্রয়োজন, এই প্রশ্ন তিনি তুলেছিলেন। সেখানে অনেক বিষয় উঠে এসেছে। যেমন আমাদের কিছু কিছু শাখা আছে সংগীতের, যেগুলোর জন্য কিছু কিছু মানুষ স্লিপ কেটে যায় কিছু নিয়মকানুনের জন্য। সে কারণেই জাতীয় পুরস্কারের একটা বিষয়। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এই দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা গভীরভাবে অনুভব করেছেন। তাঁরা বেশ আন্তরিক। আশা করি আমাদের অনেক দিনের এই চাওয়াগুলো পূরণ হবে।
এই সময়ে সংগীতের কী অবস্থা?
কুমার বিশ্বজিৎ: মানুষের ব্যাসিক জিনিসগুলোর পরে কিন্তু বিনোদনের জায়গা। বিনোদন সবকিছু ঠিক থাকলেই তো করে। সেই হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতেই সমস্যা হচ্ছে। আমার জন্য দুঃখজনক এই অবস্থাটা বোঝানো। এই যেমন আমার গান তৈরি আছে কিন্তু প্রকাশ করছি না। ভালো লাগছে না এই অবস্থায় প্রকাশ করতে।

‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
৮ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২০ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। মাল্টিপ্লেক্স ও সিঙ্গেল স্ক্রিন—দুই জায়গায়ই দর্শক ভিড় করেছেন দেখার জন্য। তিন বছর পর নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। নাম ‘রইদ’।
গত বছর রইদ সিনেমার শুটিং শুরু করেছিলেন সুমন। অভিনয় করছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান, নাজিফা তুষি, গাজী রাকায়েতসহ অনেকে। তবে নির্মাতা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তখন। জানিয়েছিলেন, সবকিছু জানানো হবে আনুষ্ঠানিকভাবে। অবশেষে আজ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো রইদ সিনেমার। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির। এরপর মুক্তি দেওয়া হবে দেশের হলে।
মেজবাউর রহমান সুমন বলেন, ‘৫৫তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব রটারড্যামে টাইগার প্রতিযোগিতায় (মূল প্রতিযোগিতা) বিশ্ব প্রিমিয়ার হবে আমাদের রইদ সিনেমার। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে আইএফএফআরের মূল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে রইদ সারা বিশ্বের আমন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্রগুলোর সঙ্গে টাইগার সেকশনে প্রতিযোগিতা করবে মর্যাদাপূর্ণ টাইগার অ্যাওয়ার্ডের জন্য। আমরা আইএফএফআর, সম্মানিত নির্বাচন কমিটি, স্টেফান বোরসোস এবং উৎসবের সঙ্গে জড়িত সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এনএফডিসি ফিল্ম বাজার কো-প্রোডাকশন মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে আমাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যাত্রা করার পর সিনেমাটি শিগগির সিনেমা হলে মুক্তি পাবে।’
সিনেমার গল্প নিয়ে সুমন বলেন, ‘সাধু, তার পাগল স্ত্রী এবং তাদের বাড়ির পাশের তালগাছকে ঘিরে আবর্তিত এই গল্পে আমরা আদতে আদম ও হাওয়ার আদিম আখ্যানকেই খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমরা সেই হাজার বছরের পুরোনো আখ্যানকে বর্তমানে পুনর্নির্মাণ করেছি—তবে সময়ের বর্তমানে নয়, বরং অনুভূতির বর্তমানে। এই ছবির প্রতিটি স্তরে জড়িয়ে আছে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের দেখা গ্রামীণ বাংলার আবহ।’

রইদের গল্প লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন ও সেলিনা বানু মনি। চিত্রনাট্য লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, জাহিন ফারুক আমিন, সিদ্দিক আহমেদ ও সুকর্ণ শাহেদ ধীমান। শুটিং হয়েছে সিলেটের সুনামগঞ্জে। জানা গেছে, এই সিনেমা দিয়ে অনেক অভিনয়শিল্পী প্রথমবার দাঁড়িয়েছেন ক্যামেরার সামনে। সিনেমার জন্য তৈরি করতে তাঁদের নিয়ে ছয় মাসের ওয়ার্কশপ করা হয়েছে।
চার বছর আগেই রইদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন সুমন। সে সময় সিনেমাটি প্রযোজনার কথা ছিল অভিনেত্রী জয়া আহসানের। ২০২০-২১ অর্থবছরে সিনেমা নির্মাণের জন্য ৬০ লাখ টাকার সরকারি অনুদান পেয়েছিলেন জয়া। তবে সময়মতো সিনেমার কাজ শুরু করতে না পারায় চলতি বছরের শুরুতে অনুদানের টাকা ফেরত দিয়েছিলেন তিনি।
অনুদানের টাকা ফেরত দিলেও নতুন আয়োজনে রইদ নির্মাণ করবেন বলে জানিয়েছিলেন সুমন। কথা রেখেছেন হাওয়াখ্যাত এই নির্মাতা। তবে বদলে গেছে প্রযোজক। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে বঙ্গ, সহপ্রযোজনায় আছে ফেসকার্ড প্রোডাকশন।

‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। মাল্টিপ্লেক্স ও সিঙ্গেল স্ক্রিন—দুই জায়গায়ই দর্শক ভিড় করেছেন দেখার জন্য। তিন বছর পর নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। নাম ‘রইদ’।
গত বছর রইদ সিনেমার শুটিং শুরু করেছিলেন সুমন। অভিনয় করছেন মোস্তাফিজ নূর ইমরান, নাজিফা তুষি, গাজী রাকায়েতসহ অনেকে। তবে নির্মাতা এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তখন। জানিয়েছিলেন, সবকিছু জানানো হবে আনুষ্ঠানিকভাবে। অবশেষে আজ মঙ্গলবার এক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ট্রেলার প্রকাশ করে ঘোষণা দেওয়া হলো রইদ সিনেমার। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শুরু হতে যাওয়া নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির। এরপর মুক্তি দেওয়া হবে দেশের হলে।
মেজবাউর রহমান সুমন বলেন, ‘৫৫তম আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব রটারড্যামে টাইগার প্রতিযোগিতায় (মূল প্রতিযোগিতা) বিশ্ব প্রিমিয়ার হবে আমাদের রইদ সিনেমার। প্রথমবারের মতো বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে আইএফএফআরের মূল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে রইদ সারা বিশ্বের আমন্ত্রিত গুরুত্বপূর্ণ চলচ্চিত্রগুলোর সঙ্গে টাইগার সেকশনে প্রতিযোগিতা করবে মর্যাদাপূর্ণ টাইগার অ্যাওয়ার্ডের জন্য। আমরা আইএফএফআর, সম্মানিত নির্বাচন কমিটি, স্টেফান বোরসোস এবং উৎসবের সঙ্গে জড়িত সবার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। এনএফডিসি ফিল্ম বাজার কো-প্রোডাকশন মার্কেটের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে আমাদের আন্তরিক ধন্যবাদ। আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যাত্রা করার পর সিনেমাটি শিগগির সিনেমা হলে মুক্তি পাবে।’
সিনেমার গল্প নিয়ে সুমন বলেন, ‘সাধু, তার পাগল স্ত্রী এবং তাদের বাড়ির পাশের তালগাছকে ঘিরে আবর্তিত এই গল্পে আমরা আদতে আদম ও হাওয়ার আদিম আখ্যানকেই খোঁজার চেষ্টা করেছি। আমরা সেই হাজার বছরের পুরোনো আখ্যানকে বর্তমানে পুনর্নির্মাণ করেছি—তবে সময়ের বর্তমানে নয়, বরং অনুভূতির বর্তমানে। এই ছবির প্রতিটি স্তরে জড়িয়ে আছে চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের দেখা গ্রামীণ বাংলার আবহ।’

রইদের গল্প লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন ও সেলিনা বানু মনি। চিত্রনাট্য লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন, জাহিন ফারুক আমিন, সিদ্দিক আহমেদ ও সুকর্ণ শাহেদ ধীমান। শুটিং হয়েছে সিলেটের সুনামগঞ্জে। জানা গেছে, এই সিনেমা দিয়ে অনেক অভিনয়শিল্পী প্রথমবার দাঁড়িয়েছেন ক্যামেরার সামনে। সিনেমার জন্য তৈরি করতে তাঁদের নিয়ে ছয় মাসের ওয়ার্কশপ করা হয়েছে।
চার বছর আগেই রইদ নির্মাণের ঘোষণা দিয়েছিলেন সুমন। সে সময় সিনেমাটি প্রযোজনার কথা ছিল অভিনেত্রী জয়া আহসানের। ২০২০-২১ অর্থবছরে সিনেমা নির্মাণের জন্য ৬০ লাখ টাকার সরকারি অনুদান পেয়েছিলেন জয়া। তবে সময়মতো সিনেমার কাজ শুরু করতে না পারায় চলতি বছরের শুরুতে অনুদানের টাকা ফেরত দিয়েছিলেন তিনি।
অনুদানের টাকা ফেরত দিলেও নতুন আয়োজনে রইদ নির্মাণ করবেন বলে জানিয়েছিলেন সুমন। কথা রেখেছেন হাওয়াখ্যাত এই নির্মাতা। তবে বদলে গেছে প্রযোজক। সিনেমাটি প্রযোজনা করেছে বঙ্গ, সহপ্রযোজনায় আছে ফেসকার্ড প্রোডাকশন।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২০ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

আজ মহান বিজয় দিবস। এ উপলক্ষে টিভি চ্যানেলগুলো প্রচার করবে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা। নির্বাচিত সেসব অনুষ্ঠানের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
বিটিভি
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’। সকাল ১০টায় প্রচারিত হবে নৃত্যানুষ্ঠান ‘বিজয় পতাকা’। বেলা ১১টায় সরাসরি সম্প্রচার করা হবে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে আয়োজিত অনুষ্ঠান। রাত ৯টায় দেখা যাবে নাটক ‘মানচিত্র’, মুক্তিযুদ্ধ, মানুষের সংগ্রাম-আবেগ ও আত্মত্যাগ আর ভালোবাসার গল্প নিয়ে রচিত হয়েছে নাটকের কাহিনি। কাজী আসাদের রচনায় নাটকটি প্রযোজনা করেছেন মামুন মাহমুদ। অভিনয় করেছেন সাব্বির আহমেদ, কাজী আসাদ, আইনুন নাহার পুতুল, বাবুল আহমেদ, আবদুর রহমান প্রমুখ।
চ্যানেল আই
বেলা ১১টা ৫ মিনিটে চ্যানেল আই চত্বর থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে ‘হৃদয়ে লাল সবুজ, বিজয়ের ৫৪ বছর’। বেলা ৩টা ৫ মিনিটে প্রচারিত হবে বাংলা চলচ্চিত্র ‘অজ্ঞাতনামা’। সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে রয়েছে ‘ইকোসাইড ১৯৭১’। অনুষ্ঠানটি পরিকল্পনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন মুকিত মজুমদার বাবু। সন্ধ্যা ৭টা ৫০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘ডাক্তার বাড়ি’। শিশুসাহিত্যিক ফরিদুর রেজা সাগরের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গল্প অবলম্বনে এটি পরিচালনা করেছেন অরুণ চৌধুরী। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে একটি বাড়ির সদস্যরা কীভাবে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগিতা করেছেন সেই কাহিনি উঠে এসেছে নাটকে। অভিনয় করেছেন সাদিয়া ইসলাম মৌ, আহসান হাবিব নাসিম, নরেশ ভূঁইয়া, রিয়া মনি প্রমুখ।
দীপ্ত টিভি
বেলা ৩টা ৩০ মিনিটে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বিজয় দিবসে ছায়ানট নিবেদিত অনুষ্ঠান ‘আমার বাংলা’। রাত ১১টা ৩৫ মিনিটে দেখা যাবে প্রামাণ্য কাহিনিচিত্র ‘স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ’। এতে দেখা যাবে, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক বিজয় অর্জিত হলেও কার্যত দেশ শত্রুমুক্ত হয় আরও দেড় মাস পর। ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি স্বাধীন দেশে পাকিস্তানি ও বিহারিদের দ্বারা অবরুদ্ধ ঢাকার মিরপুর মুক্তকরণই ছিল মূলত স্বাধীনতার শেষ যুদ্ধ। দৈনিক পত্রিকা বা গবেষণাধর্মী প্রবন্ধে মিরপুর যুদ্ধের কিছু বিষয় উঠে আসলেও পুরো ঘটনাটি গুরুত্বসহকারে জনসমক্ষে আসেনি। তাই এই ঘটনা পর্দায় তুলে আনতে কাজ শুরু করে পাভেল নামের একজন তরুণ নির্মাতা। কাহিনিচিত্রটির গবেষণা ও চিত্রনাট্য করেছেন মারুফ হাসান ও চিত্রনাট্য সম্পাদনা করেছেন নাসিমুল হাসান। পরিচালনা করেছেন ফিরোজ কবির ডলার।
বাংলাভিশন
বিকেল ৫টা ১০মিনিটে প্রচার হবে মহান বিজয় দিবসের বিশেষ অনুষ্ঠান ‘হৃদয়ে ৭১’। আলোচক হিসেবে অংশগ্রহণ করেছেন জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাত এবং মুক্তিযোদ্ধা ও স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রের শিল্পী শাহীন সামাদ। সঞ্চালনা করেছেন সাকিলা মতিন মৃদুলা, প্রযোজনায় রফিকুল ইসলাম ফারুকী।

বৈশাখী টেলিভিশন
সকাল ৭টা ৪৫ মিনিটে প্রচারিত হবে দেশের গানের অনুষ্ঠান ‘জন্মভূমি’। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে থাকছে সিনেমার গান নিয়ে অনুষ্ঠান মিউজিক অ্যালবাম। আজ প্রচারিত হবে মুক্তিযুদ্ধের গান। চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত ‘হাঙর নদী গ্রেনেড’ সিনেমাটি দেখা যাবে বেলা ১০টায়। নাটক ‘বীরাঙ্গনা’ প্রচারিত হবে রাত ১০টায়। টিপু আলম মিলনের গল্পে চিত্রনাট্য করেছেন আনন জামান। পরিচালনা শুদ্ধমান চৈতন্য। অভিনয়ে রওনক হাসান, অপর্ণা ঘোষ, মনোজ প্রামাণিক প্রমুখ।
মাছরাঙা টেলিভিশন
রাত ১০টা ৩০ মিনিটে প্রচারিত হবে নাটক ‘শেষ প্রহর’। রচনা শফিকুর রহমান শান্তনু, পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। অভিনয় করেছেন শাশ্বত দত্ত, আইশা খান, আবুল হায়াত প্রমুখ। গল্পে দেখা যাবে, আনুশকা কানাডা থেকে দেশে এসেছে পৈতৃক সম্পত্তি বিক্রি করার উদ্দেশে। বাবা মারা যাওয়ায় দেশে তার আর কেউ নেই। তাই বাবার বন্ধু হায়াত আঙ্কেলের বাসায় উঠেছে সে। আনুশকার জমি বিক্রির কথা শুনে হায়াত আঙ্কেল একটু দুঃখ পান। এদিকে হায়াত সাহেবের পরিবারে এক ঝামেলা তৈরি হয়। স্থানীয় এক নেতা তার একটি জমি কিনতে চায়। কিন্তু হায়াত সাহেব তার কাছে জমি বিক্রি করতে চান না। কারণ, সে একজন রাজাকার। কোনোভাবেই এই জমি তার কাছে বিক্রি করবে না সে। হায়াত সাহেবের কথা শুনে আনুশকার চোখ খুলে যায়। নতুন করে দেশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতা নিয়ে ভাবতে শুরু করে।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
৮ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২০ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য মামুন, মাবরুর রশীদ বান্নাহ ও অভিনেত্রী রুকাইয়া জাহান চমককে হুমকি দেওয়া হয়েছে ডাল্টন সৌভাত হীরা নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে।
অ্যাকাউন্টটি থেকে আরও জানানো হয়েছে, ইতিমধ্যে চমক ও বান্নাহর ফোন নম্বর ফাঁস করা হয়েছে, তাঁদের লোকেশন ট্র্যাক করা হচ্ছে বলেও জানিয়েছে হুমকিদাতা। তাঁদেরকে কোনো কাজে নিতেও শোবিজসংশ্লিষ্টদের নিষেধ করা হয়েছে।
গতকাল সোমবার ফেসবুক লাইভে এসে হুমকি পাওয়ার কথা জানান চমক। তবে কোনো ধরনের হুমকিতে ভীত নন বলে জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
রুকাইয়া জাহান চমক বলেন, ‘রোববার রাতে আমার ফোনে ২০০ থেকে ৩০০ কল এসেছে। শেষ পর্যন্ত ফোন নম্বর বন্ধ করতে বাধ্য হই। এতগুলো ফোনকল, হত্যার হুমকি, মনে হচ্ছিল আমার জীবনে দেশের জন্য কিছু একটা তো করেছি। যার কারণে এরা আমার পেছনে এভাবে লেগেছে। কিছু না করলে পেছনে লাগত না—এতটুকু সান্ত্বনা নিজেকে দিতে পারছি। এই দেশের মানুষের কোনো কাজে আমি আসতে পেরেছি, এটাই তো বড় কথা। ওরা যদি সত্যি আমাকে মেরে ফেলে, এটা আমার জন্য সুন্দর উপহার হবে। আমার জন্য আশীর্বাদ হবে যে আমি আমার দেশের জন্য মারা গেছি।’
চমক আরও বলেন, ‘৭০ বছরে বয়সে গিয়ে বৃদ্ধ হয়ে মরার চেয়ে দেশের জন্য মৃত্যু হলে, এর চেয়ে ভালো আর কী হতে পারে। অনেকেই আমাকে নিয়ে চিন্তা করছেন, ফোন করে সতর্ক করছেন। তাঁদেরকে বলব, মন খারাপ করবেন না। আমি যদি মরে যাই, তাতে আমার দুঃখ নেই। যাঁরা হুমকি দিচ্ছে তাদের বলতে চাই, তোমরা আমাকে নিয়ে যত বাজে কথা বলবা তত মনে করব আমি কিছু করতে পেরেছি। তোমাদের হুমকিতে বাসায় বসে থাকার মানুষ আমি না।’
মৃত্যুর হুমকি পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে ফেসবুকে অনন্য মামুন বলেন, ‘হাদিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার পর থেকে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তারা তো জানে না হাদি আমার কাছে একটা ভালোবাসার নাম। আর মৃত্যুর ভয় কখনো পাই না। যেদিন পৃথিবীতে এসেছি, সেদিনই আল্লাহ তাআলা আমার মৃত্যুর তারিখ ঠিক করে রেখেছে।’
চমক ও মামুন হুমকি প্রসঙ্গে কথা বললেও এ নিয়ে এখন পর্যন্ত কোনো কথা বলেননি নির্মাতা বান্নাহ।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
৮ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২০ ঘণ্টা আগে
জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন।
২০ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

জি সিরিজ থেকে প্রকাশিত হলো প্রচলিত লোকগান ‘পালে লাগে নারে হাওয়া’। গানটি গেয়েছেন আকরাম হোসেন। সংগীত আয়োজন করেছেন আকাশ রহমান, মিউজিক ভিডিওটি নির্মাণ করেছেন ‘সাঁতাও’খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা খন্দকার সুমন। ভিডিওতে মডেল হয়েছেন আবদুল্লাহ আল সেন্টু, ফাতিমা আক্তার ইয়ামন এবং আশিকুর রহমান চমন।
নতুন এই গান নিয়ে সংগীতশিল্পী আকরাম হোসেন জানান, প্রচলিত কথা ও সুরে নির্মিত পালে লাগে নারে হাওয়া গানটি প্রেম, বিচ্ছেদ ও স্মৃতির দোলাচলকে ধারণ করে। ভিডিওর গল্প আবর্তিত হয়েছে অসম বয়সী এক দম্পতির বিবাহবার্ষিকী অনুষ্ঠানের প্রেক্ষাপটে। সেখানে একটি গানের দলের পরিবেশনায় পালে লাগে নারে হাওয়া ধীরে ধীরে আন্দোলিত করে এক তরুণীর জীবনে লুকিয়ে থাকা পুরোনো স্মৃতি।
ভিডিও নির্দেশক খন্দকার সুমন বলেন, ‘গানটি যখন প্রথম শুনি, তখন অদ্ভুত একধরনের স্মৃতিকাতরতা অনুভব করি। সেই অনুভূতিই গানটিকে ভিজ্যুয়ালি ধারণ করাতে আগ্রহ তৈরি করে। মিউজিক ভিডিওটির শুটিং হয়েছে কিশোরগঞ্জ জেলার নিকলীতে। ন্যারেটিভ ভিজ্যুয়াল স্টাইলে নির্মিত ভিডিওটি প্রকৃতি ও মানুষের অন্তর্গত অনুভূতির মধ্যে একধরনের নীরব সংলাপ তৈরি করে।’
পালে লাগে নারে হাওয়া প্রযোজনা করেছে আইডিয়া এক্সচেঞ্জ। নির্বাহী প্রযোজক মাসুদ রানা নকীব। গানটির কপিরাইট ও প্রকাশনা স্বত্ব জি সিরিজ মিউজিকের।

কয়েকদিন আগে সংস্কৃতিবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদের সঙ্গে দেখা করেছেন সংগীত সংশ্লিষ্ট তিনটি সংগঠন। এর অন্যতম প্রতিনিধি কুমার বিশ্বজিৎ। তাঁরা সরকারের কাছে ১৭টি দাবি নিয়ে কথা বলেছেন। দাবিগুলোর প্রয়োজনীয়তা ও বৈঠক নিয়ে কুমার বিশ্বজিতের সাক্ষাৎকার।
০৯ জুন ২০২১
‘হাওয়া’ দিয়ে চলচ্চিত্র পরিচালক হিসেবে অভিষেক হয় মেজবাউর রহমান সুমনের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন তিনি। তিন বছর পর ‘রইদ’ নামের নতুন সিনেমা নিয়ে আসছেন সুমন। আসন্ন রটারড্যাম উৎসবে প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
৮ ঘণ্টা আগে
বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশেষ আয়োজনে সাজানো হয়েছে বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) অনুষ্ঠান সূচি। আয়োজনে থাকছে আলেখ্যানুষ্ঠান, শিশুতোষ অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান, স্বরচিত কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান, কবিতা আবৃত্তি। সকাল ৯টায় রয়েছে শিশুতোষ অনুষ্ঠান ‘দেশপ্রেম ও বিজয়ের গল্প’।
২০ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির ওপর হামলার ঘটনায় ক্ষোভে ফেটে পড়েছে গোটা দেশ। হাদির সুস্থতা কামনা এবং সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানিয়েছেন শোবিজ তারকারাও। হাদিকে নিয়ে পোস্ট করার পর নির্মাতা অনন্য...
২০ ঘণ্টা আগে