
একটি চর। সেখানে বসবাস করা কিছু মানুষ আর তাঁদের জীবনসংগ্রাম নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘গাঙচিল’। ছবিতে কলকাতার ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত অভিনয় করেছেন অতিথি চরিত্রে। আনিসুর রহমান মিলন, তারিক আনাম খানও আছেন ‘গাঙচিল’-এ। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের লেখা গল্প অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে ছবিটি।
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে নোয়াখালীতে শুরু হয় ‘গাঙচিল’ ছবির শুটিং। এ ছবি দিয়ে কয়েক বছর পর আবারও একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান ফেরদৌস-পূর্ণিমা। টানা কাজ শেষ করে ওই বছরই সিনেমা হলে দেখা দেওয়ার কথা ছিল তাঁদের। কিন্তু দুই বছর গড়িয়ে গেলেও কিছুতেই শেষ হচ্ছিল না ‘গাঙচিল’-এর কাজ। গতকাল দুপুরে ছবিটির নির্মাতা নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল বলেন, ‘এত দিন পর ছবির শুটিং শেষ করতে পেরেছি। গত শুক্রবার পুবাইলে শেষ দৃশ্যের কাজ করেছি আমরা।’
শেষ দিনের শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন ফেরদৌস আহমেদ। তবে পূর্ণিমা সেদিন ছিলেন না। কয়েক দিন আগেই তাঁর দৃশ্যগুলোর কাজ শেষ হয়। এ ছবিতে ফেরদৌস আছেন সাংবাদিক চরিত্রে। আর এনজিওকর্মীর ভূমিকায় পূর্ণিমা। ফেরদৌস বলেন, ‘আমি সাংবাদিকতা নিয়ে পড়েছি। অনেক সাংবাদিক আমার ভালো বন্ধু। সাংবাদিকতার কৌশল, তাঁদের চলাফেরা-আচরণ সবই আমার জানা। তাই এ চরিত্রে অভিনয় করাটা আমার জন্য সহজই হয়েছে।’
নির্মাতা নেয়ামুল বলেন, ‘করোনার কারণে দীর্ঘদিন আমরা কাজ করতে পারিনি। বিভিন্ন সময় শিল্পীদের অসুস্থতার কারণেও কয়েকবার শুটিং পেছাতে হয়েছে। সব মিলিয়ে বেশ
সময় লাগল ছবিটি শেষ হতে। এবার ঠিকঠাকভাবে এডিটিং, ডাবিং শেষ করে ছবিটি মুক্তি দিতে চাই।’
এ বছর ‘গাঙচিল’ মুক্তি দিতে পারবেন কি না, সেটা নিয়ে সংশয়ে আছেন নির্মাতা নেয়ামুল। তিনি আশা করছেন, আগামী বছরের শুরুর দিকে ফেরদৌস-পূর্ণিমা জুটিকে পর্দায় আনতে পারবেন।

একটি চর। সেখানে বসবাস করা কিছু মানুষ আর তাঁদের জীবনসংগ্রাম নিয়ে তৈরি হয়েছে ‘গাঙচিল’। ছবিতে কলকাতার ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত অভিনয় করেছেন অতিথি চরিত্রে। আনিসুর রহমান মিলন, তারিক আনাম খানও আছেন ‘গাঙচিল’-এ। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের লেখা গল্প অবলম্বনে তৈরি হচ্ছে ছবিটি।
২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে নোয়াখালীতে শুরু হয় ‘গাঙচিল’ ছবির শুটিং। এ ছবি দিয়ে কয়েক বছর পর আবারও একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান ফেরদৌস-পূর্ণিমা। টানা কাজ শেষ করে ওই বছরই সিনেমা হলে দেখা দেওয়ার কথা ছিল তাঁদের। কিন্তু দুই বছর গড়িয়ে গেলেও কিছুতেই শেষ হচ্ছিল না ‘গাঙচিল’-এর কাজ। গতকাল দুপুরে ছবিটির নির্মাতা নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুল বলেন, ‘এত দিন পর ছবির শুটিং শেষ করতে পেরেছি। গত শুক্রবার পুবাইলে শেষ দৃশ্যের কাজ করেছি আমরা।’
শেষ দিনের শুটিংয়ে অংশ নিয়েছেন ফেরদৌস আহমেদ। তবে পূর্ণিমা সেদিন ছিলেন না। কয়েক দিন আগেই তাঁর দৃশ্যগুলোর কাজ শেষ হয়। এ ছবিতে ফেরদৌস আছেন সাংবাদিক চরিত্রে। আর এনজিওকর্মীর ভূমিকায় পূর্ণিমা। ফেরদৌস বলেন, ‘আমি সাংবাদিকতা নিয়ে পড়েছি। অনেক সাংবাদিক আমার ভালো বন্ধু। সাংবাদিকতার কৌশল, তাঁদের চলাফেরা-আচরণ সবই আমার জানা। তাই এ চরিত্রে অভিনয় করাটা আমার জন্য সহজই হয়েছে।’
নির্মাতা নেয়ামুল বলেন, ‘করোনার কারণে দীর্ঘদিন আমরা কাজ করতে পারিনি। বিভিন্ন সময় শিল্পীদের অসুস্থতার কারণেও কয়েকবার শুটিং পেছাতে হয়েছে। সব মিলিয়ে বেশ
সময় লাগল ছবিটি শেষ হতে। এবার ঠিকঠাকভাবে এডিটিং, ডাবিং শেষ করে ছবিটি মুক্তি দিতে চাই।’
এ বছর ‘গাঙচিল’ মুক্তি দিতে পারবেন কি না, সেটা নিয়ে সংশয়ে আছেন নির্মাতা নেয়ামুল। তিনি আশা করছেন, আগামী বছরের শুরুর দিকে ফেরদৌস-পূর্ণিমা জুটিকে পর্দায় আনতে পারবেন।

বছরজুড়েই বিভিন্ন অঙ্গনের শিল্পীদের প্রয়াণ শোকাহত করেছে সংস্কৃতি অঙ্গনের মানুষকে। ২০২৫ সালে প্রয়াত শিল্পীদের খবর এই প্রতিবেদনে।
৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে চলচ্চিত্রের জগতে ঘটেছে কাঙ্ক্ষিত ও অনাকাঙ্ক্ষিত নানা ঘটনা। আজকের পত্রিকার পাঠকদের জন্য নির্বাচিত পাঁচটি আলোচিত ঘটনার খবর।
১০ ঘণ্টা আগে
২০২৫ সালে অনেক তারকা যেমন বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন, তেমনি এসেছে বিবাহবিচ্ছেদের খবর। তারকাদের বিয়ে ও বিচ্ছেদের খবর নিয়ে এই প্রতিবেদন।
১০ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার প্রয়াণে শোকের ছায়া নেমেছে দেশে। শোকাহত দেশের সাংস্কৃতিক ব্যক্তিরাও। সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট দিয়ে নিজেদের অনুভূতি জানিয়েছেন তাঁরা। অনেকেই করেছেন স্মৃতিচারণা। শোক জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান।
১৭ ঘণ্টা আগে