
আজ ৩ এপ্রিল। অভিনেতা আলমগীরের জন্মদিন। আগে ঘটা করে জন্মদিন পালন করলেও, এখন পরিবারের সঙ্গেই কাটে দিনটি। টেলিফোনে কথা হলো আলমগীরের সঙ্গে, এবারের জন্মদিন উদ্যাপন নিয়ে বললেন তিনি। গত বছরেও জন্মদিনের ঠিক আগে কথা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে, তাঁর বাসায়। আলমগীরের সঙ্গে খান মুহাম্মদ রুমেলের কথোপকথনের অংশবিশেষ রইল এই প্রতিবেদনে
খান মুহাম্মদ রুমেল

আজ ৩ এপ্রিল। আলমগীরের জন্মদিন। না, মুঘল সম্রাট আলমগীর নন, তিনি নায়ক আলমগীর। অবশ্য এক অর্থে তিনিও সম্রাট। বাংলা চলচ্চিত্রের সম্রাট! জন্মদিনের শুভক্ষণে ফোন করি তাঁকে। একবার রিং বাজতেই রিসিভ করেন তিনি। সেই চিরপরিচিত ভরাট কণ্ঠ।
—হ্যালো!
—শুভ জন্মদিন!
—অনেক ধন্যবাদ। কেমন আছো?’ ফোনের অপর প্রান্তে তাঁর হাসি টের পাওয়া যায়।
—জি ভালো আছি। ৭৫ পেরোলেন আজ। কেমন লাগছে?
—৭৫ হয়ে গেছে আমার? বলো কি!
—জি
—ভালো লাগছে। ভালোই তো একটা দীর্ঘ জীবন পেলাম।
—জন্মদিন নিয়ে বিশেষ কোনো উচ্ছ্বাস কাজ করে?
—আমি তো এখনো সতেজ ও সুস্থ আছি। সুতরাং, কিছুটা ভালো লাগা তো কাজ করেই। তবে জন্মদিনে বিশেষ কোনো উৎসব নেই। ঘরোয়াভাবে কাটছে আজকের দিন। বাইরের কেউ আসবে না। হয়তো আজকে ছেলেমেয়েরা আসবে। তারা নিশ্চয়ই একটা কেক কাটবে। আমার এক মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। ঈদ করতে ঢাকায় এসেছে। তার মেয়েরও জন্মদিন ১২ এপ্রিল। নানা–নাতি মিলে কেক কাটব। এই তো!
—এর বাইরে আর কিছু না?
—নাহ, আর কী? কত জন্মদিন তো চলে গেছে ব্যস্ততার ফাঁকে, টেরই পাইনি!
—জন্মদিন নিয়ে বিশেষ কোনো স্মৃতি মনে পড়ে?
—স্মৃতির কি আর শেষ আছে? তবে ছোটবেলায় ঘটা করে জন্মদিন পালন হতো। অনেক বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন আসত। এখন আর ওসব করি না। ঘরোয়াভাবে পরিবারের সঙ্গে কাটাই।...
সংক্ষিপ্ত কথোপকথন শেষ হলো। মনে পড়ে গেল গত বছর তাঁর জন্মদিনের ঠিক আগে বাসার ড্রয়িং রুমে বসে দীর্ঘ আলাপ হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। সেই এপ্রিলে চরম গরম ছিল। তীব্র তাপে পুড়ছিল চারপাশ। নির্দিষ্ট সময়ের আধা ঘণ্টা আগে পৌঁছে পায়চারি করছিলাম বাসার নিচে। খোঁজ পেয়ে তিনি ডেকে পাঠান। ঘরে ঢুকতেই গম্ভীর মুখ জিজ্ঞাসা—নিচে হাঁটাহাঁটি করছ কেন?
—না মানে আমার তো আরও আধা ঘণ্টা পরে আসার কথা। তাই সময় কাটানোর জন্য নিচে অপেক্ষা করছিলাম।
গাম্ভীর্যের মুখোশ খুলে এবার হাহা করে হাসেন তিনি।
—ভারি অদ্ভূত ছেলে তো তুমি? বলো কী জানতে চাও?
—জানতে চাই না তেমন কিছু। আপনার সঙ্গে কিছুক্ষণ আড্ডা দিতে চাই।
কথা শুনে একটু থামেন তিনি। তীক্ষ্ণ চোখে তাকিয়ে থাকেন দেয়ালে টাঙানো নিজের একটা ছবির দিকে। সুন্দর গোছানো বিশাল ড্রয়িং রুমে দেয়ালে দেয়ালে আলমগীরের তারুণ্যের ছবি। এক পাশের দেয়ালজুড়ে কাঠের কারুকাজ করা হারমোনিয়াম, তানপুরা ও ফিল্মি ক্যামেরার ভাস্কর্য। ভাস্কর্যটি দেখে বোঝা যায় রুনা লায়লা আলমগীরের যুগলবন্দী জীবনকে ইঙ্গিত করছে এই কারুকাজ। তার নিচে থরে থরে সাজানো নানা পুরস্কার। তার মধ্যে অনেকগুলো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পদক। দেয়াল থেকে চোখ ফিরিয়ে প্রশ্ন করি আলমগীরকে।
—পাঁচ দশকের বেশি সময়ের চলচ্চিত্রযাত্রায় পেছন ফিরলে অর্জনের খাতায় কী দেখেন?
ছোট করে একটুখানি হাসেন তিনি। বলেন, ‘অর্জন কী আছে? অর্জন তো কিছু নেই! যেটা স্বপ্ন দেখে, তার আশপাশে তো যেতে পারে না মানুষ। আমরা যখন যাত্রা শুরু করি, তখন চলচ্চিত্রের উড়ব উড়ব ভাব। তারপর আমরা যখন মধ্য গগণে, তখন চলচ্চিত্র উড়ছিল। কিন্তু এখন তো চলচ্চিত্র ভালো নেই। ভালো আছি কী করে বলব।’
—কোনো গ্রাফ তো আর সরল রেখায় চলে না। আপ অ্যান্ড ডাউন থাকে। এখন হয়তো একটু ডাউন। আবার চলচ্চিত্রের ওপরে ওঠার সম্ভাবনা কতটুকু দেখেন আপনি?
—আমি আশাবাদী লোক। এখন রাত চলছে। ভোর হবে আবার। সে আশা করি। কিন্তু একটু ভয় লাগে। আমরা সবাই মিলে হয়তো চেষ্টা করছি। কিন্তু মুষ্টিমেয় কয়েকজন শিল্পী, কলাকুশলী, প্রযোজক ও পরিচালক মিলে কী করবে। আমাদের সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল লাগবে। মাল্টিপ্লেক্স তো একটা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির পরিচয় হতে পারে না!
—আপনি বলেছিলেন মানুষ এক জীবনে স্বপ্ন ছুঁতে পারে না। কিন্তু স্বপ্ন তাড়া করে....
—হ্যাঁ, তাড়া তো আমি করেছি। এখনো করে চলেছি। দীলিপ কুমারের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। তিনি আমাকে বলেছেন, আলমগীর আমি অ্যাকটিংয়ের Aটাও এখনো শিখতে পারিনি। দীলিপ কুমার যদি এ কথা বলেন, তাহলে ভাব আমাদের অবস্থা কোথায়? অভিনয়ের যে বিশালতা, সেটা এক জনমে খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে খুব বেশি নম্বর দিতে পারি না। দুই–তিন নম্বর হয়তো দেব, দশের মধ্যে।
—এই যে আপনি অভিনেতা হিসেবে নিজেকে দুই–তিন নম্বর দিচ্ছেন, আপনি দীলিপ কুমারের কথা বলছেন, এই যে একটা অতৃপ্তি, স্বপ্ন তাড়া করতে এই অতৃপ্তিই কি একজন শিল্পীকে এগিয়ে নেয়?
—হ্যাঁ, তাই হয়েছে গত পঞ্চাশ বছর ধরে। ধরো, একটা শট দিয়ে এলাম। পরে এসে ভাবছি, এটা এভাবে না করে ওভাবেও করতে পারতাম। এই যে ভাবনা, আমার কিন্তু রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেল।

—আপনার নায়িকাদের নিয়ে বলুন। আপনার সময়ের সব নায়িকার সঙ্গে কাজ করেছেন। তবে শাবানা–আলমগীর জুটি এখনো মানুষের মুখে মুখে ফেরে। দর্শক জুটি তৈরি করে নাকি পরিচালক তৈরি করেন, নাকি গল্পের প্রয়োজনেই হয়?
—আসলে এটা কেউ তৈরি করে না। এটা হয়ে যায়। আমি আর শাবানা প্ল্যান করে কোনো সিনেমা করিনি। আমার প্রথম সিনেমা রিলিজ হয় ১৯৭৩ সালে। আমি শুটিং শুরু করেছি ’৭২-এর ২৬ জুন। প্রথম সিনেমা রিলিজের আগে আরও চার–পাঁচটা সিনেমা হয়ে যায় আমার। শাবানার সঙ্গে আমার প্রথম সিনেমা ‘দস্যুরানী’ এরপর ‘অতিথি’, ‘জয় পরাজয়’। তিনটাই সুপার হিট হয়েছিল। পরিচালকেরা তো গল্প অনুযায়ী নায়ক–নায়িকা নেন। কিন্তু প্রডিউসারেরা চান সেলেবল কমোডিটি। তখন প্রডিউসারেরা বলতে থাকলেন, এমন গল্প নেন যেখানে আলমগীর-শাবানাকে নেওয়া যায়। আমাদের সময় আমরা সবাই কাজপাগল ছিলাম। প্রেমটেম করার সময় ছিল না আমাদের। এর ওপর পরিচালকদের চোখ, মারাত্মক চোখ। আমি ডায়লগ বাদ দিয়ে হিরোইনের সঙ্গে কথা বলছি, বকা শুনতে হতো, খুব বকা শুনতে হতো। শাবানা, কবরী ও ববিতা মানুষ হিসেবে অসাধারণ, শিল্পী হিসেবেও অসাধারণ। আসলে তাঁদের সম্পর্কে মন্তব্য করা আমার সাজে না। কারণ, তাঁরা তিনজনই নায়িকা হিসেবে আমার সিনিয়র। হ্যাঁ, রোজিনা সম্পর্কে বলতে পারি। রোজিনা একটা কাজপাগলা মেয়ে ছিল। ও আর কিছু বুঝত না। সিনেমা করতে হবে, ভালো অভিনয় করতে হবে...ও জীবন দিয়ে কাজ করত। শাবানাও প্রচণ্ড সিরিয়াস অভিনেত্রী। ববিতাও মোটামুটি সিরিয়াস অভিনেত্রী...হাহাহা
—মোটামুটি সিরিয়াস কেন?
—ফূর্তিবাজ ছিলেন। হুল্লোড় করতেন। উনি আমাদের খুব স্নেহ করতেন। আর ববিতাকে চেনা কিন্তু খুব কঠিন। ববিতার সামনে সব সময় একটা পর্দা থাকে। পর্দা ক্রস করতে পারলে সে খুব ভালো বন্ধু। তবে পর্দা ক্রস করার পারমিশন পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু তাঁদের অভিনয় যাচাই করার মতো ক্ষমতা আমার নেই।
গল্পে গল্পে কেটে যায় অনেক সময়। জিজ্ঞেস করি, অন্তরালের জীবনে থাকতে সুচিত্রা সেন হাতে গোনা যে কয়েকজন মানুষকে দেখা দিতেন, তাঁদের মধ্যে আপনিও ছিলেন, কীভাবে?

—সময়টা ঠিক মনে নেই। আমি কলকাতায় সিনেমা করতে যাই। ঢাকার আরও কয়েকজন আর্টিস্ট ছিলেন। শুটিংয়ের আগে আমি স্টুডিও দেখতে গেলাম। একটা মেকাপ রুম ছিল, যেটা উত্তম কুমার ব্যবহার করতেন। ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এমন সময় মনে হলো, সুচিত্রা সেন তো বেঁচে আছেন। উত্তম কুমারের সঙ্গে দেখা হলো না, সুচিত্রা সেনের সঙ্গে তো দেখা করার চেষ্টা করতে পারি। একপ্রকার যুদ্ধ করে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছি। অনেককে বলেছি, সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা চাই। সবার এক কথা, যা চাও করে দেব, কিন্তু এটা সম্ভব না। বারীন ব্যানার্জি নামের আমার এক বন্ধু তাঁর গাড়ি করে সুচিত্রা সেনের বাড়ির গেটে পৌঁছে দিলেন। দারোয়ানকে দিয়ে আমার কার্ড পাঠালাম। পেছনে লিখে দিলাম—দিদি আমি বাংলাদেশ থেকে আলমগীর। তোমার দর্শন প্রার্থনীয়। কিছুক্ষণ পর দারোয়ান একটা কাগজে ফোন নম্বর লিখে নিয়ে এল। পরদিন সকাল ১০টায় কল করতে বলেছেন। পরদিন কল করলাম। কথা হলো। কিন্তু তিনি দেখা দেবেন না। জোরাজুরি করতে থাকলে তিনি বললেন, পরের বার এলে দেখা হবে। আমি বললাম, দিদি উত্তর কুমারও আমাকে বলেছিলেন পরেরবার এলে দেখা হবে। কিন্তু দেখাটা আর হয়নি। তখন কাজ হলো। তিনি আমাকে সময় দিতে রাজি হলেন। তবে বললেন, এসো, সময় পনেরো মিনিট। বাট নো ফ্রেন্ডস, নো ক্যামেরা। সেই পনেরো মিনিট হয়ে গেল এক ঘণ্টা। তারপর তো আমি তার ছোট ভাই হয়ে গিয়েছিলাম।
আলমগীরের সঙ্গে আড্ডায় সময়টা যেন পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটছে। তবু কথা শেষ হয় না। কিন্তু একসময় তো থামতে হয়। আমিও থামি।
বাইরে বের হয়ে রাস্তায় নামি। তাতানো রোদ কমে গিয়ে রাস্তাজুড়ে বিছিয়ে কমলা রঙের আলো। বইছে আরামদায়ক বাতাস।
আজ ৩ এপ্রিল। আলমগীরের জন্মদিন। না, মুঘল সম্রাট আলমগীর নন, তিনি নায়ক আলমগীর। অবশ্য এক অর্থে তিনিও সম্রাট। বাংলা চলচ্চিত্রের সম্রাট! জন্মদিনের শুভক্ষণে ফোন করি তাঁকে। একবার রিং বাজতেই রিসিভ করেন তিনি। সেই চিরপরিচিত ভরাট কণ্ঠ।
—হ্যালো!
—শুভ জন্মদিন!
—অনেক ধন্যবাদ। কেমন আছো?’ ফোনের অপর প্রান্তে তাঁর হাসি টের পাওয়া যায়।
—জি ভালো আছি। ৭৫ পেরোলেন আজ। কেমন লাগছে?
—৭৫ হয়ে গেছে আমার? বলো কি!
—জি
—ভালো লাগছে। ভালোই তো একটা দীর্ঘ জীবন পেলাম।
—জন্মদিন নিয়ে বিশেষ কোনো উচ্ছ্বাস কাজ করে?
—আমি তো এখনো সতেজ ও সুস্থ আছি। সুতরাং, কিছুটা ভালো লাগা তো কাজ করেই। তবে জন্মদিনে বিশেষ কোনো উৎসব নেই। ঘরোয়াভাবে কাটছে আজকের দিন। বাইরের কেউ আসবে না। হয়তো আজকে ছেলেমেয়েরা আসবে। তারা নিশ্চয়ই একটা কেক কাটবে। আমার এক মেয়ে দেশের বাইরে থাকে। ঈদ করতে ঢাকায় এসেছে। তার মেয়েরও জন্মদিন ১২ এপ্রিল। নানা–নাতি মিলে কেক কাটব। এই তো!
—এর বাইরে আর কিছু না?
—নাহ, আর কী? কত জন্মদিন তো চলে গেছে ব্যস্ততার ফাঁকে, টেরই পাইনি!
—জন্মদিন নিয়ে বিশেষ কোনো স্মৃতি মনে পড়ে?
—স্মৃতির কি আর শেষ আছে? তবে ছোটবেলায় ঘটা করে জন্মদিন পালন হতো। অনেক বন্ধুবান্ধব, আত্মীয়স্বজন আসত। এখন আর ওসব করি না। ঘরোয়াভাবে পরিবারের সঙ্গে কাটাই।...
সংক্ষিপ্ত কথোপকথন শেষ হলো। মনে পড়ে গেল গত বছর তাঁর জন্মদিনের ঠিক আগে বাসার ড্রয়িং রুমে বসে দীর্ঘ আলাপ হয়েছিল তাঁর সঙ্গে। সেই এপ্রিলে চরম গরম ছিল। তীব্র তাপে পুড়ছিল চারপাশ। নির্দিষ্ট সময়ের আধা ঘণ্টা আগে পৌঁছে পায়চারি করছিলাম বাসার নিচে। খোঁজ পেয়ে তিনি ডেকে পাঠান। ঘরে ঢুকতেই গম্ভীর মুখ জিজ্ঞাসা—নিচে হাঁটাহাঁটি করছ কেন?
—না মানে আমার তো আরও আধা ঘণ্টা পরে আসার কথা। তাই সময় কাটানোর জন্য নিচে অপেক্ষা করছিলাম।
গাম্ভীর্যের মুখোশ খুলে এবার হাহা করে হাসেন তিনি।
—ভারি অদ্ভূত ছেলে তো তুমি? বলো কী জানতে চাও?
—জানতে চাই না তেমন কিছু। আপনার সঙ্গে কিছুক্ষণ আড্ডা দিতে চাই।
কথা শুনে একটু থামেন তিনি। তীক্ষ্ণ চোখে তাকিয়ে থাকেন দেয়ালে টাঙানো নিজের একটা ছবির দিকে। সুন্দর গোছানো বিশাল ড্রয়িং রুমে দেয়ালে দেয়ালে আলমগীরের তারুণ্যের ছবি। এক পাশের দেয়ালজুড়ে কাঠের কারুকাজ করা হারমোনিয়াম, তানপুরা ও ফিল্মি ক্যামেরার ভাস্কর্য। ভাস্কর্যটি দেখে বোঝা যায় রুনা লায়লা আলমগীরের যুগলবন্দী জীবনকে ইঙ্গিত করছে এই কারুকাজ। তার নিচে থরে থরে সাজানো নানা পুরস্কার। তার মধ্যে অনেকগুলো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পদক। দেয়াল থেকে চোখ ফিরিয়ে প্রশ্ন করি আলমগীরকে।
—পাঁচ দশকের বেশি সময়ের চলচ্চিত্রযাত্রায় পেছন ফিরলে অর্জনের খাতায় কী দেখেন?
ছোট করে একটুখানি হাসেন তিনি। বলেন, ‘অর্জন কী আছে? অর্জন তো কিছু নেই! যেটা স্বপ্ন দেখে, তার আশপাশে তো যেতে পারে না মানুষ। আমরা যখন যাত্রা শুরু করি, তখন চলচ্চিত্রের উড়ব উড়ব ভাব। তারপর আমরা যখন মধ্য গগণে, তখন চলচ্চিত্র উড়ছিল। কিন্তু এখন তো চলচ্চিত্র ভালো নেই। ভালো আছি কী করে বলব।’
—কোনো গ্রাফ তো আর সরল রেখায় চলে না। আপ অ্যান্ড ডাউন থাকে। এখন হয়তো একটু ডাউন। আবার চলচ্চিত্রের ওপরে ওঠার সম্ভাবনা কতটুকু দেখেন আপনি?
—আমি আশাবাদী লোক। এখন রাত চলছে। ভোর হবে আবার। সে আশা করি। কিন্তু একটু ভয় লাগে। আমরা সবাই মিলে হয়তো চেষ্টা করছি। কিন্তু মুষ্টিমেয় কয়েকজন শিল্পী, কলাকুশলী, প্রযোজক ও পরিচালক মিলে কী করবে। আমাদের সিঙ্গেল স্ক্রিন সিনেমা হল লাগবে। মাল্টিপ্লেক্স তো একটা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির পরিচয় হতে পারে না!
—আপনি বলেছিলেন মানুষ এক জীবনে স্বপ্ন ছুঁতে পারে না। কিন্তু স্বপ্ন তাড়া করে....
—হ্যাঁ, তাড়া তো আমি করেছি। এখনো করে চলেছি। দীলিপ কুমারের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে অনেকবার। তিনি আমাকে বলেছেন, আলমগীর আমি অ্যাকটিংয়ের Aটাও এখনো শিখতে পারিনি। দীলিপ কুমার যদি এ কথা বলেন, তাহলে ভাব আমাদের অবস্থা কোথায়? অভিনয়ের যে বিশালতা, সেটা এক জনমে খুঁজে বের করা সম্ভব নয়। অভিনেতা হিসেবে নিজেকে খুব বেশি নম্বর দিতে পারি না। দুই–তিন নম্বর হয়তো দেব, দশের মধ্যে।
—এই যে আপনি অভিনেতা হিসেবে নিজেকে দুই–তিন নম্বর দিচ্ছেন, আপনি দীলিপ কুমারের কথা বলছেন, এই যে একটা অতৃপ্তি, স্বপ্ন তাড়া করতে এই অতৃপ্তিই কি একজন শিল্পীকে এগিয়ে নেয়?
—হ্যাঁ, তাই হয়েছে গত পঞ্চাশ বছর ধরে। ধরো, একটা শট দিয়ে এলাম। পরে এসে ভাবছি, এটা এভাবে না করে ওভাবেও করতে পারতাম। এই যে ভাবনা, আমার কিন্তু রাতের ঘুম হারাম হয়ে গেল।

—আপনার নায়িকাদের নিয়ে বলুন। আপনার সময়ের সব নায়িকার সঙ্গে কাজ করেছেন। তবে শাবানা–আলমগীর জুটি এখনো মানুষের মুখে মুখে ফেরে। দর্শক জুটি তৈরি করে নাকি পরিচালক তৈরি করেন, নাকি গল্পের প্রয়োজনেই হয়?
—আসলে এটা কেউ তৈরি করে না। এটা হয়ে যায়। আমি আর শাবানা প্ল্যান করে কোনো সিনেমা করিনি। আমার প্রথম সিনেমা রিলিজ হয় ১৯৭৩ সালে। আমি শুটিং শুরু করেছি ’৭২-এর ২৬ জুন। প্রথম সিনেমা রিলিজের আগে আরও চার–পাঁচটা সিনেমা হয়ে যায় আমার। শাবানার সঙ্গে আমার প্রথম সিনেমা ‘দস্যুরানী’ এরপর ‘অতিথি’, ‘জয় পরাজয়’। তিনটাই সুপার হিট হয়েছিল। পরিচালকেরা তো গল্প অনুযায়ী নায়ক–নায়িকা নেন। কিন্তু প্রডিউসারেরা চান সেলেবল কমোডিটি। তখন প্রডিউসারেরা বলতে থাকলেন, এমন গল্প নেন যেখানে আলমগীর-শাবানাকে নেওয়া যায়। আমাদের সময় আমরা সবাই কাজপাগল ছিলাম। প্রেমটেম করার সময় ছিল না আমাদের। এর ওপর পরিচালকদের চোখ, মারাত্মক চোখ। আমি ডায়লগ বাদ দিয়ে হিরোইনের সঙ্গে কথা বলছি, বকা শুনতে হতো, খুব বকা শুনতে হতো। শাবানা, কবরী ও ববিতা মানুষ হিসেবে অসাধারণ, শিল্পী হিসেবেও অসাধারণ। আসলে তাঁদের সম্পর্কে মন্তব্য করা আমার সাজে না। কারণ, তাঁরা তিনজনই নায়িকা হিসেবে আমার সিনিয়র। হ্যাঁ, রোজিনা সম্পর্কে বলতে পারি। রোজিনা একটা কাজপাগলা মেয়ে ছিল। ও আর কিছু বুঝত না। সিনেমা করতে হবে, ভালো অভিনয় করতে হবে...ও জীবন দিয়ে কাজ করত। শাবানাও প্রচণ্ড সিরিয়াস অভিনেত্রী। ববিতাও মোটামুটি সিরিয়াস অভিনেত্রী...হাহাহা
—মোটামুটি সিরিয়াস কেন?
—ফূর্তিবাজ ছিলেন। হুল্লোড় করতেন। উনি আমাদের খুব স্নেহ করতেন। আর ববিতাকে চেনা কিন্তু খুব কঠিন। ববিতার সামনে সব সময় একটা পর্দা থাকে। পর্দা ক্রস করতে পারলে সে খুব ভালো বন্ধু। তবে পর্দা ক্রস করার পারমিশন পাওয়া খুব কঠিন। কিন্তু তাঁদের অভিনয় যাচাই করার মতো ক্ষমতা আমার নেই।
গল্পে গল্পে কেটে যায় অনেক সময়। জিজ্ঞেস করি, অন্তরালের জীবনে থাকতে সুচিত্রা সেন হাতে গোনা যে কয়েকজন মানুষকে দেখা দিতেন, তাঁদের মধ্যে আপনিও ছিলেন, কীভাবে?

—সময়টা ঠিক মনে নেই। আমি কলকাতায় সিনেমা করতে যাই। ঢাকার আরও কয়েকজন আর্টিস্ট ছিলেন। শুটিংয়ের আগে আমি স্টুডিও দেখতে গেলাম। একটা মেকাপ রুম ছিল, যেটা উত্তম কুমার ব্যবহার করতেন। ঘুরে ঘুরে দেখলাম। এমন সময় মনে হলো, সুচিত্রা সেন তো বেঁচে আছেন। উত্তম কুমারের সঙ্গে দেখা হলো না, সুচিত্রা সেনের সঙ্গে তো দেখা করার চেষ্টা করতে পারি। একপ্রকার যুদ্ধ করে তাঁর সঙ্গে দেখা করেছি। অনেককে বলেছি, সুচিত্রা সেনের সঙ্গে দেখা চাই। সবার এক কথা, যা চাও করে দেব, কিন্তু এটা সম্ভব না। বারীন ব্যানার্জি নামের আমার এক বন্ধু তাঁর গাড়ি করে সুচিত্রা সেনের বাড়ির গেটে পৌঁছে দিলেন। দারোয়ানকে দিয়ে আমার কার্ড পাঠালাম। পেছনে লিখে দিলাম—দিদি আমি বাংলাদেশ থেকে আলমগীর। তোমার দর্শন প্রার্থনীয়। কিছুক্ষণ পর দারোয়ান একটা কাগজে ফোন নম্বর লিখে নিয়ে এল। পরদিন সকাল ১০টায় কল করতে বলেছেন। পরদিন কল করলাম। কথা হলো। কিন্তু তিনি দেখা দেবেন না। জোরাজুরি করতে থাকলে তিনি বললেন, পরের বার এলে দেখা হবে। আমি বললাম, দিদি উত্তর কুমারও আমাকে বলেছিলেন পরেরবার এলে দেখা হবে। কিন্তু দেখাটা আর হয়নি। তখন কাজ হলো। তিনি আমাকে সময় দিতে রাজি হলেন। তবে বললেন, এসো, সময় পনেরো মিনিট। বাট নো ফ্রেন্ডস, নো ক্যামেরা। সেই পনেরো মিনিট হয়ে গেল এক ঘণ্টা। তারপর তো আমি তার ছোট ভাই হয়ে গিয়েছিলাম।
আলমগীরের সঙ্গে আড্ডায় সময়টা যেন পাগলা ঘোড়ার মতো ছুটছে। তবু কথা শেষ হয় না। কিন্তু একসময় তো থামতে হয়। আমিও থামি।
বাইরে বের হয়ে রাস্তায় নামি। তাতানো রোদ কমে গিয়ে রাস্তাজুড়ে বিছিয়ে কমলা রঙের আলো। বইছে আরামদায়ক বাতাস।

দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রেমের গুঞ্জনে অবশেষে সিলমোহর পড়ল। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মঞ্চে নিজেদের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পপ গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ও তাঁর স্ত্রী ইউকোর সঙ্গে এক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে এই জুটি তাঁদের
১ ঘণ্টা আগে
বলিউডের ‘রোমান্স কিং’ হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান এবং তাঁর সহ-অভিনেত্রী কাজলের একটি নতুন ভাস্কর্য উন্মোচিত হলো লন্ডনের লেস্টার স্কয়ারে। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা ব্লকবাস্টার ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’-এর ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে এই ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৯ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রেমের গুঞ্জনে অবশেষে সিলমোহর পড়ল। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মঞ্চে নিজেদের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পপ গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ও তাঁর স্ত্রী ইউকোর সঙ্গে এক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে এই জুটি তাঁদের সম্পর্কের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, কেটি পেরি তাঁর চলমান ‘দ্য লাইফটাইমস ওয়ার্ল্ড ট্যুর’ স্থগিত রেখে ট্রুডোর সঙ্গে টোকিওতে এই কূটনৈতিক মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন।
জাস্টিন ট্রুডো কিশিদার সঙ্গে বৈঠকের একটি ছবি এক্স-এ শেয়ার করে লিখেছেন, ‘আপনাকে দেখে দারুণ লাগলো@kishida 230। ক্যাটি এবং আমি আপনার ও ইউকোর সঙ্গে বসে কথা বলার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত। ফুমিও, আপনার বন্ধুত্বের জন্য এবং আন্তর্জাতিক নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি এবং সবার জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যতের প্রতি আপনার অব্যাহত প্রতিশ্রুতির জন্য ধন্যবাদ।’
Great to see you @kishida230. Katy and I were so glad to have the chance to sit down with you and Yuko. Thank you, Fumio, for your friendship and your continued commitment to both the international rules-based order and to a better future for everyone. https://t.co/zLEuppHNST
— Justin Trudeau (@JustinTrudeau) December 4, 2025
পোস্ট করা ছবিতে দেখা যায়, ট্রুডো একটি ধূসর স্যুট পরে সম্পূর্ণ রাষ্ট্রনায়কোচিত রূপে ফিরে এসেছেন। অন্যদিকে, কেটি পেরি সেজেছিলেন সবুজ রঙের দু’টুকরো পোশাক, কালো টাইটস, একটি টার্টলনেক এবং বুট পরে। কিশিদা দম্পতির সঙ্গে ছবি তোলার সময় কেটি পেরিকে ট্রুডোর পেছনে হাত রেখে দাঁড়াতে দেখা যায়। কিশিদা ট্রুডোর পোস্টে মন্তব্য করেন, ‘ধন্যবাদ, জাস্টিন। আপনি এবং কেটি, দু’জনকেই অবকাশের শুভেচ্ছা!’
জাস্টিন ট্রুডো এই পোস্টটি শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গেই ইন্টারনেট জুড়ে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি হয়। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী লেখেন, ‘মুক্ত বিশ্বের ইতিহাসে এটি সম্ভবত সবচেয়ে উন্মাদনার একটি ঘোষণা।’ আরেকজন এক্স ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘কেটি পেরি আন্তর্জাতিক কূটনীতি সামলাচ্ছেন। আমার টপ রিস্কস ২০২৫ তালিকায় এটা ছিল না!’
অনেক ভক্তও মজার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। একজন লেখেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, কিন্তু সঙ্গে ছুটির কার্ডের আমেজ।’ অন্য একজন মন্তব্য করেন, ‘খোদার কসম, এটা আমার বিঙ্গো কার্ডে ছিল না।’ এই কূটনৈতিক ঘোষণার মাধ্যমে পেরি ও ট্রুডো জুটি এখন আন্তর্জাতিক সেলিব্রিটি মহলে নতুন আলোচনার কেন্দ্র হয়ে উঠেছেন।

দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রেমের গুঞ্জনে অবশেষে সিলমোহর পড়ল। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মঞ্চে নিজেদের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পপ গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ও তাঁর স্ত্রী ইউকোর সঙ্গে এক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে এই জুটি তাঁদের সম্পর্কের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
জানা গেছে, কেটি পেরি তাঁর চলমান ‘দ্য লাইফটাইমস ওয়ার্ল্ড ট্যুর’ স্থগিত রেখে ট্রুডোর সঙ্গে টোকিওতে এই কূটনৈতিক মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন।
জাস্টিন ট্রুডো কিশিদার সঙ্গে বৈঠকের একটি ছবি এক্স-এ শেয়ার করে লিখেছেন, ‘আপনাকে দেখে দারুণ লাগলো@kishida 230। ক্যাটি এবং আমি আপনার ও ইউকোর সঙ্গে বসে কথা বলার সুযোগ পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত। ফুমিও, আপনার বন্ধুত্বের জন্য এবং আন্তর্জাতিক নিয়মতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি এবং সবার জন্য একটি উন্নত ভবিষ্যতের প্রতি আপনার অব্যাহত প্রতিশ্রুতির জন্য ধন্যবাদ।’
Great to see you @kishida230. Katy and I were so glad to have the chance to sit down with you and Yuko. Thank you, Fumio, for your friendship and your continued commitment to both the international rules-based order and to a better future for everyone. https://t.co/zLEuppHNST
— Justin Trudeau (@JustinTrudeau) December 4, 2025
পোস্ট করা ছবিতে দেখা যায়, ট্রুডো একটি ধূসর স্যুট পরে সম্পূর্ণ রাষ্ট্রনায়কোচিত রূপে ফিরে এসেছেন। অন্যদিকে, কেটি পেরি সেজেছিলেন সবুজ রঙের দু’টুকরো পোশাক, কালো টাইটস, একটি টার্টলনেক এবং বুট পরে। কিশিদা দম্পতির সঙ্গে ছবি তোলার সময় কেটি পেরিকে ট্রুডোর পেছনে হাত রেখে দাঁড়াতে দেখা যায়। কিশিদা ট্রুডোর পোস্টে মন্তব্য করেন, ‘ধন্যবাদ, জাস্টিন। আপনি এবং কেটি, দু’জনকেই অবকাশের শুভেচ্ছা!’
জাস্টিন ট্রুডো এই পোস্টটি শেয়ার করার সঙ্গে সঙ্গেই ইন্টারনেট জুড়ে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি হয়। একজন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারী লেখেন, ‘মুক্ত বিশ্বের ইতিহাসে এটি সম্ভবত সবচেয়ে উন্মাদনার একটি ঘোষণা।’ আরেকজন এক্স ব্যবহারকারী মন্তব্য করেন, ‘কেটি পেরি আন্তর্জাতিক কূটনীতি সামলাচ্ছেন। আমার টপ রিস্কস ২০২৫ তালিকায় এটা ছিল না!’
অনেক ভক্তও মজার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। একজন লেখেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, কিন্তু সঙ্গে ছুটির কার্ডের আমেজ।’ অন্য একজন মন্তব্য করেন, ‘খোদার কসম, এটা আমার বিঙ্গো কার্ডে ছিল না।’ এই কূটনৈতিক ঘোষণার মাধ্যমে পেরি ও ট্রুডো জুটি এখন আন্তর্জাতিক সেলিব্রিটি মহলে নতুন আলোচনার কেন্দ্র হয়ে উঠেছেন।

আজ ৩ এপ্রিল। অভিনেতা আলমগীরের জন্মদিন। আগে ঘটা করে জন্মদিন পালন করলেও, এখন পরিবারের সঙ্গেই কাটে দিনটি। টেলিফোনে কথা হলো আলমগীরের সঙ্গে, এবারের জন্মদিন উদ্যাপন নিয়ে বললেন তিনি। গত বছরেও জন্মদিনের ঠিক আগে কথা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে, তাঁর বাসায়। আলমগীরের সঙ্গে খান মুহাম্মদ রুমেলের কথোপকথনের অংশবিশেষ রইল
০৩ এপ্রিল ২০২৫
বলিউডের ‘রোমান্স কিং’ হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান এবং তাঁর সহ-অভিনেত্রী কাজলের একটি নতুন ভাস্কর্য উন্মোচিত হলো লন্ডনের লেস্টার স্কয়ারে। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা ব্লকবাস্টার ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’-এর ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে এই ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৯ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৯ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বলিউডের ‘রোমান্স কিং’ হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান এবং তাঁর সহ-অভিনেত্রী কাজলের একটি নতুন ভাস্কর্য উন্মোচিত হলো লন্ডনের লেস্টার স্কয়ারে। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা ব্লকবাস্টার ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’-এর ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে এই ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
বর্ষণমুখর আবহাওয়ার মধ্যেই গত বৃহস্পতিবার ভাস্কর্যটির আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়। এই ভাস্কর্যটি লেস্টার স্কয়ারের ‘সিনস ইন দ্য স্কয়ার’ ট্রেইলের অংশ হিসেবে হ্যারি পটার, প্যাডিংটন এবং ব্রিজেট জোনসের ভাস্কর্যের সঙ্গে যুক্ত হলো।
লন্ডনে ভাস্কর্য উন্মোচনের ফাঁকে শাহরুখ খানের কাছে নববিবাহিত দম্পতিদের জন্য তাঁর নিজস্ব পরামর্শ জানতে চাওয়া হয়। মজা করে জবাব দেন শাহরুখ।
শাহরুখ উত্তর দেওয়ার আগেই অভিনেত্রী কাজল রসিকতা করে বলে ওঠেন, ‘ওঁর সব ছবিই তো বিয়ের আগের প্রেম নিয়ে, বিয়ের পরের প্রেম নিয়ে নয়!’
কাজলের কথায় সম্মতি জানিয়ে শাহরুখ খান হাসতে হাসতে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত, তুমি ছিলে একজন যাকে আমি উপদেশ দিতে পারতাম। কিন্তু বিয়ের পর, তুমি তো এখন নিজের দায়িত্বে চলে গেছ!’ অবশ্য শাহরুখ গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপদেশ দিতে ভোলেননি। তিনি বলেন, ‘ততদিন (বিয়ের আগে) পর্যন্ত, আমার মনে হয় আমি ঠিকই করেছি। আপনাদের রোমান্স থাকতে হবে, গান গাইতে হবে।’ কাজল সঙ্গে সঙ্গে যোগ করেন, ‘এবং অবশ্যই ডিডিএলজে দেখতে হবে।’
ছবিটি সম্পর্কে যশ রাজ ফিল্মসের সিইও অক্ষয় বিধানি এটিকে ‘গৌরবের বিশাল মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেন। অন্যদিকে, হার্ট অব লন্ডন বিজনেস অ্যালায়েন্সের প্রধান নির্বাহী রস মর্গ্যান বলেন, ‘ডিডিএলজে একটি সিনেমাটিক ঘটনা যা প্রজন্মকে প্রভাবিত করেছে, এবং লন্ডন এই প্রথম ভারতীয় সিনেমার আন্তর্জাতিক দর্শকদের মুগ্ধ করে চলা একটি গল্পকে সম্মান জানাল।’
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছেন শাহরুখ খান। সম্প্রতি প্রথমবারের মতো বিলিয়নেয়ার ক্লাবে প্রবেশ করেছেন। এই ঘটনা তাঁকে আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার এবং টেলর সুইফটের মতো বৈশ্বিক তারকাদের কাতারে নিয়ে এসেছে।
চার বছরের বিরতির পর ২০২৩ সালে চলচ্চিত্রে ফেরেন বলিউড বাদশাহ। সম্প্রতি তাঁর আসন্ন অ্যাকশন ফিল্ম ‘কিং’-এর টিজার উন্মুক্ত হয়েছে। তবে অ্যাকশন ঘরানার আরও ছবি বা পরবর্তী জেমস বন্ড হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে রসিকতা করে শাহরুখ জবাব দেন: ‘না। আমার উচ্চারণ সেরকম নয়। আর আমি শেকেন মার্টিনি (বিশেষভাবে তৈরি ককটেল) পছন্দ করি না।’
এদিকে, চলচ্চিত্র জগতের বর্তমান পরিস্থিতি এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মের কারণে সিনেমা হলগুলোতে দর্শক কমে যাওয়া নিয়ে কাজল মনে করেন, এখন দর্শকদের হাতে বেছে নেওয়ার সুযোগ অনেক বেশি। তিনি বলেন, ‘মানুষের এখন সিনেমা হলে যাওয়া বা না যাওয়ার স্বাধীনতা আছে। যখন এত বিকল্প, তখন বেছে নেওয়া কঠিন হয়ে যায়।’
তবে শাহরুখ খান বিশ্বাস করেন, ‘কমিউনিটি ভিউয়িং...সবসময় থাকবে। আমরা একসঙ্গে কোনো জিনিস দেখতে এবং উপভোগ করতে ভালোবাসি।’

বলিউডের ‘রোমান্স কিং’ হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান এবং তাঁর সহ-অভিনেত্রী কাজলের একটি নতুন ভাস্কর্য উন্মোচিত হলো লন্ডনের লেস্টার স্কয়ারে। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা ব্লকবাস্টার ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’-এর ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে এই ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
বর্ষণমুখর আবহাওয়ার মধ্যেই গত বৃহস্পতিবার ভাস্কর্যটির আনুষ্ঠানিক উন্মোচন করা হয়। এই ভাস্কর্যটি লেস্টার স্কয়ারের ‘সিনস ইন দ্য স্কয়ার’ ট্রেইলের অংশ হিসেবে হ্যারি পটার, প্যাডিংটন এবং ব্রিজেট জোনসের ভাস্কর্যের সঙ্গে যুক্ত হলো।
লন্ডনে ভাস্কর্য উন্মোচনের ফাঁকে শাহরুখ খানের কাছে নববিবাহিত দম্পতিদের জন্য তাঁর নিজস্ব পরামর্শ জানতে চাওয়া হয়। মজা করে জবাব দেন শাহরুখ।
শাহরুখ উত্তর দেওয়ার আগেই অভিনেত্রী কাজল রসিকতা করে বলে ওঠেন, ‘ওঁর সব ছবিই তো বিয়ের আগের প্রেম নিয়ে, বিয়ের পরের প্রেম নিয়ে নয়!’
কাজলের কথায় সম্মতি জানিয়ে শাহরুখ খান হাসতে হাসতে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত, তুমি ছিলে একজন যাকে আমি উপদেশ দিতে পারতাম। কিন্তু বিয়ের পর, তুমি তো এখন নিজের দায়িত্বে চলে গেছ!’ অবশ্য শাহরুখ গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপদেশ দিতে ভোলেননি। তিনি বলেন, ‘ততদিন (বিয়ের আগে) পর্যন্ত, আমার মনে হয় আমি ঠিকই করেছি। আপনাদের রোমান্স থাকতে হবে, গান গাইতে হবে।’ কাজল সঙ্গে সঙ্গে যোগ করেন, ‘এবং অবশ্যই ডিডিএলজে দেখতে হবে।’
ছবিটি সম্পর্কে যশ রাজ ফিল্মসের সিইও অক্ষয় বিধানি এটিকে ‘গৌরবের বিশাল মুহূর্ত’ হিসেবে বর্ণনা করেন। অন্যদিকে, হার্ট অব লন্ডন বিজনেস অ্যালায়েন্সের প্রধান নির্বাহী রস মর্গ্যান বলেন, ‘ডিডিএলজে একটি সিনেমাটিক ঘটনা যা প্রজন্মকে প্রভাবিত করেছে, এবং লন্ডন এই প্রথম ভারতীয় সিনেমার আন্তর্জাতিক দর্শকদের মুগ্ধ করে চলা একটি গল্পকে সম্মান জানাল।’
তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে রাজত্ব করেছেন শাহরুখ খান। সম্প্রতি প্রথমবারের মতো বিলিয়নেয়ার ক্লাবে প্রবেশ করেছেন। এই ঘটনা তাঁকে আর্নল্ড শোয়ার্জনেগার এবং টেলর সুইফটের মতো বৈশ্বিক তারকাদের কাতারে নিয়ে এসেছে।
চার বছরের বিরতির পর ২০২৩ সালে চলচ্চিত্রে ফেরেন বলিউড বাদশাহ। সম্প্রতি তাঁর আসন্ন অ্যাকশন ফিল্ম ‘কিং’-এর টিজার উন্মুক্ত হয়েছে। তবে অ্যাকশন ঘরানার আরও ছবি বা পরবর্তী জেমস বন্ড হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে রসিকতা করে শাহরুখ জবাব দেন: ‘না। আমার উচ্চারণ সেরকম নয়। আর আমি শেকেন মার্টিনি (বিশেষভাবে তৈরি ককটেল) পছন্দ করি না।’
এদিকে, চলচ্চিত্র জগতের বর্তমান পরিস্থিতি এবং ওটিটি প্ল্যাটফর্মের কারণে সিনেমা হলগুলোতে দর্শক কমে যাওয়া নিয়ে কাজল মনে করেন, এখন দর্শকদের হাতে বেছে নেওয়ার সুযোগ অনেক বেশি। তিনি বলেন, ‘মানুষের এখন সিনেমা হলে যাওয়া বা না যাওয়ার স্বাধীনতা আছে। যখন এত বিকল্প, তখন বেছে নেওয়া কঠিন হয়ে যায়।’
তবে শাহরুখ খান বিশ্বাস করেন, ‘কমিউনিটি ভিউয়িং...সবসময় থাকবে। আমরা একসঙ্গে কোনো জিনিস দেখতে এবং উপভোগ করতে ভালোবাসি।’

আজ ৩ এপ্রিল। অভিনেতা আলমগীরের জন্মদিন। আগে ঘটা করে জন্মদিন পালন করলেও, এখন পরিবারের সঙ্গেই কাটে দিনটি। টেলিফোনে কথা হলো আলমগীরের সঙ্গে, এবারের জন্মদিন উদ্যাপন নিয়ে বললেন তিনি। গত বছরেও জন্মদিনের ঠিক আগে কথা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে, তাঁর বাসায়। আলমগীরের সঙ্গে খান মুহাম্মদ রুমেলের কথোপকথনের অংশবিশেষ রইল
০৩ এপ্রিল ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রেমের গুঞ্জনে অবশেষে সিলমোহর পড়ল। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মঞ্চে নিজেদের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পপ গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ও তাঁর স্ত্রী ইউকোর সঙ্গে এক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে এই জুটি তাঁদের
১ ঘণ্টা আগে
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৯ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

আজ ৩ এপ্রিল। অভিনেতা আলমগীরের জন্মদিন। আগে ঘটা করে জন্মদিন পালন করলেও, এখন পরিবারের সঙ্গেই কাটে দিনটি। টেলিফোনে কথা হলো আলমগীরের সঙ্গে, এবারের জন্মদিন উদ্যাপন নিয়ে বললেন তিনি। গত বছরেও জন্মদিনের ঠিক আগে কথা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে, তাঁর বাসায়। আলমগীরের সঙ্গে খান মুহাম্মদ রুমেলের কথোপকথনের অংশবিশেষ রইল
০৩ এপ্রিল ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রেমের গুঞ্জনে অবশেষে সিলমোহর পড়ল। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মঞ্চে নিজেদের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পপ গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ও তাঁর স্ত্রী ইউকোর সঙ্গে এক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে এই জুটি তাঁদের
১ ঘণ্টা আগে
বলিউডের ‘রোমান্স কিং’ হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান এবং তাঁর সহ-অভিনেত্রী কাজলের একটি নতুন ভাস্কর্য উন্মোচিত হলো লন্ডনের লেস্টার স্কয়ারে। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা ব্লকবাস্টার ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’-এর ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে এই ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

আজ ৩ এপ্রিল। অভিনেতা আলমগীরের জন্মদিন। আগে ঘটা করে জন্মদিন পালন করলেও, এখন পরিবারের সঙ্গেই কাটে দিনটি। টেলিফোনে কথা হলো আলমগীরের সঙ্গে, এবারের জন্মদিন উদ্যাপন নিয়ে বললেন তিনি। গত বছরেও জন্মদিনের ঠিক আগে কথা হয়েছিল তাঁর সঙ্গে, তাঁর বাসায়। আলমগীরের সঙ্গে খান মুহাম্মদ রুমেলের কথোপকথনের অংশবিশেষ রইল
০৩ এপ্রিল ২০২৫
দীর্ঘদিন ধরে চলা প্রেমের গুঞ্জনে অবশেষে সিলমোহর পড়ল। আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক মঞ্চে নিজেদের সম্পর্কের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিলেন পপ গায়িকা কেটি পেরি এবং কানাডার সাবেক প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা ও তাঁর স্ত্রী ইউকোর সঙ্গে এক মধ্যাহ্নভোজে যোগ দিয়ে এই জুটি তাঁদের
১ ঘণ্টা আগে
বলিউডের ‘রোমান্স কিং’ হিসেবে পরিচিত শাহরুখ খান এবং তাঁর সহ-অভিনেত্রী কাজলের একটি নতুন ভাস্কর্য উন্মোচিত হলো লন্ডনের লেস্টার স্কয়ারে। ভারতীয় সিনেমার ইতিহাসে দীর্ঘতম সময় ধরে চলা ব্লকবাস্টার ছবি ‘দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে’-এর ৩০ বছর পূর্তি উদ্যাপন উপলক্ষে এই ভাস্কর্যটি স্থাপন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৯ ঘণ্টা আগে