বিনোদন প্রতিবেদক

ঢাকা: মাহিয়া মাহির বিচ্ছেদের গুঞ্জন অনেকদিনের। গেল কয়েকদিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানান বার্তা দিচ্ছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। শনিবার গভীর রাতে সব গুঞ্জন সত্যি করে বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মাহি। ২৩ মে রাত দেড়টার দিকে তিনি ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষটার সাথে থাকতে না পারাটা অনেক বড় ব্যর্থতা।’
সংসার বিচ্ছেদের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে মাহির আক্ষেপ, ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোকে আর কাছ থেকে না দেখতে পাওয়াটা, বাবার মুখ থেকে মা জননী, বড় বাবার মুখ থেকে সুনামাই শোনার অধিকার হারিয়ে ফেলাটা সবচেয়ে বড় অপারগতা।’
শ্বশুরবাড়ির লোকদের কাছে ক্ষমাও চেয়ে নেন তিনি। লেখেন, ‘আমি তোমাদের আজীবন মিস করবো।’

মাহিয়া মাহি ও পারভেজ মাহমুদ অপুর বিয়ে হয় ২০১৬ সালের ২৫ মে। আর একদিন বাদেই তাঁদের সম্পর্কের পঞ্চম বার্ষিকী। তার আগে মাহির এমন সিদ্ধান্তের কারণ কী? জানতে ফোন করা হয় মাহিয়া মাহিকে। ফোন ধরেননি তিনি। তবে পাঠিয়েছেন ৩০ সেকেন্ডের একটি ভয়েস রেকর্ড।
বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে মাহি বলেন, ‘ওই যে স্ট্যাটাস যেভাবে দিয়েছি, ওইটাই। এত ভালো মানুষগুলোর সঙ্গে আমি কোপ আপ করতে পারি নাই। এটা আমার ব্যর্থতা। আমরা আর একসঙ্গে নাই। আমার মনে হয় না, অপুর মতো বা এই ফ্যামিলির মতো ভালো মানুষ আমি আর পাব। তাই একা থাকাই ভালো।’
ঠিক কী কারণে এমন সিদ্ধান্ত, তা স্পষ্ট করেননি মাহি। শুধু জানিয়েছেন, পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানছেন। জানাননি কবে নিয়েছেন এ সিদ্ধান্ত।
তবে এ নিয়ে কোনো জলঘোলা হোক, চান না মাহি। তাঁর চাওয়া, পরস্পরের প্রতি সম্মানটা বজায় থাকুক।
বিয়ে বিচ্ছেদের এ সিদ্ধান্তে আসতে ভীষণ মানসিক কষ্টে ভুগতে হয়েছে মাহিকে। তাঁর গত কদিনের ফেসবুক স্ট্যাটাসে বিষয়টি অনেকটাই পরিস্কার। শনিবার (২২ মে) বিকেলে ইংরেজিতে একটি বাক্য লিখেছেন, যার বাংলা অনুবাদ ‘কখনো কখনো আত্মসম্মানটা সম্পর্কের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে ১৬ মে লেখেন, ‘এরপরও আমরা দুজন মুখোমুখি হব। কেউ কারো দিকে না তাকিয়েও পেটভরে দুজন দুজনকে দেখব। ঘ্রাণ নেবো। স্পর্শ করব।’
১২ মে অপুর সঙ্গে দুটি ঘনিষ্ঠ ছবি প্রকাশ করে লেখেন, ‘গত ৮৬৪০০ মিনিট ধরে ভাবছি তোমাকে নিয়ে গুনে গুনে ৫১টা লাইন লিখব। কিন্তু কীভাবে যে লিখব, ঠিক কোত্থেকে শুরু করব সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। আচ্ছা আমি কি আর কোনোদিন গুছিয়ে কথা বলাটা শিখব না তাই না? তুমি তো আমাকে কিছুই শিখাতে পারলা না, এটা কি ঠিক?’

ঢাকা: মাহিয়া মাহির বিচ্ছেদের গুঞ্জন অনেকদিনের। গেল কয়েকদিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানান বার্তা দিচ্ছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। শনিবার গভীর রাতে সব গুঞ্জন সত্যি করে বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মাহি। ২৩ মে রাত দেড়টার দিকে তিনি ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মানুষটার সাথে থাকতে না পারাটা অনেক বড় ব্যর্থতা।’
সংসার বিচ্ছেদের বিষয়টি আরো স্পষ্ট করে মাহির আক্ষেপ, ‘পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোকে আর কাছ থেকে না দেখতে পাওয়াটা, বাবার মুখ থেকে মা জননী, বড় বাবার মুখ থেকে সুনামাই শোনার অধিকার হারিয়ে ফেলাটা সবচেয়ে বড় অপারগতা।’
শ্বশুরবাড়ির লোকদের কাছে ক্ষমাও চেয়ে নেন তিনি। লেখেন, ‘আমি তোমাদের আজীবন মিস করবো।’

মাহিয়া মাহি ও পারভেজ মাহমুদ অপুর বিয়ে হয় ২০১৬ সালের ২৫ মে। আর একদিন বাদেই তাঁদের সম্পর্কের পঞ্চম বার্ষিকী। তার আগে মাহির এমন সিদ্ধান্তের কারণ কী? জানতে ফোন করা হয় মাহিয়া মাহিকে। ফোন ধরেননি তিনি। তবে পাঠিয়েছেন ৩০ সেকেন্ডের একটি ভয়েস রেকর্ড।
বিয়ে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্তের বিষয়টি নিশ্চিত করে মাহি বলেন, ‘ওই যে স্ট্যাটাস যেভাবে দিয়েছি, ওইটাই। এত ভালো মানুষগুলোর সঙ্গে আমি কোপ আপ করতে পারি নাই। এটা আমার ব্যর্থতা। আমরা আর একসঙ্গে নাই। আমার মনে হয় না, অপুর মতো বা এই ফ্যামিলির মতো ভালো মানুষ আমি আর পাব। তাই একা থাকাই ভালো।’
ঠিক কী কারণে এমন সিদ্ধান্ত, তা স্পষ্ট করেননি মাহি। শুধু জানিয়েছেন, পারভেজ মাহমুদ অপুর সঙ্গে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানছেন। জানাননি কবে নিয়েছেন এ সিদ্ধান্ত।
তবে এ নিয়ে কোনো জলঘোলা হোক, চান না মাহি। তাঁর চাওয়া, পরস্পরের প্রতি সম্মানটা বজায় থাকুক।
বিয়ে বিচ্ছেদের এ সিদ্ধান্তে আসতে ভীষণ মানসিক কষ্টে ভুগতে হয়েছে মাহিকে। তাঁর গত কদিনের ফেসবুক স্ট্যাটাসে বিষয়টি অনেকটাই পরিস্কার। শনিবার (২২ মে) বিকেলে ইংরেজিতে একটি বাক্য লিখেছেন, যার বাংলা অনুবাদ ‘কখনো কখনো আত্মসম্মানটা সম্পর্কের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে ১৬ মে লেখেন, ‘এরপরও আমরা দুজন মুখোমুখি হব। কেউ কারো দিকে না তাকিয়েও পেটভরে দুজন দুজনকে দেখব। ঘ্রাণ নেবো। স্পর্শ করব।’
১২ মে অপুর সঙ্গে দুটি ঘনিষ্ঠ ছবি প্রকাশ করে লেখেন, ‘গত ৮৬৪০০ মিনিট ধরে ভাবছি তোমাকে নিয়ে গুনে গুনে ৫১টা লাইন লিখব। কিন্তু কীভাবে যে লিখব, ঠিক কোত্থেকে শুরু করব সেটাই ভেবে পাচ্ছি না। আচ্ছা আমি কি আর কোনোদিন গুছিয়ে কথা বলাটা শিখব না তাই না? তুমি তো আমাকে কিছুই শিখাতে পারলা না, এটা কি ঠিক?’

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৬ মিনিট আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১২ মিনিট আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
১৮ মিনিট আগে
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
২১ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।
লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’
অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’
ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’। নাটকটি রচনা করেছেন শফিকুর রহমান শান্তনু। পরিচালনায় চয়নিকা চৌধুরী। টানা তিন দিনের শুটিং শেষে এখন চলছে সম্পাদনার কাজ। নতুন বছর উপলক্ষে নাটকটি প্রকাশ করা হবে রঙ্গন মিউজিকের ইউটিউব চ্যানেলে।
লাইফ ইজ বিউটিফুল নিয়ে নির্মাতা চয়নিকা চৌধুরী বলেন, ‘কমেডি আর থ্রিলার গল্পের ভিড়ে দর্শক এখন পারিবারিক গল্পের নাটকে স্বস্তি খোঁজেন। প্রযোজক আর চ্যানেল কর্তৃপক্ষও নতুন করে ঝুঁকছে পারিবারিক সম্পর্কের গল্পে। ২৪ বছর ধরে আমি সম্পর্ক, ভালোবাসা আর জীবনের নানা টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক, টেলিফিল্ম বানিয়েছি। সে কারণেই প্রযোজক জামাল ভাই আমাকে নব্বইয়ের দশকের আবেগ নিয়ে একটি নাটক নির্মাণের জন্য বললেন। গল্পটা তিনি খুব পছন্দ করেছেন। শান্তনু ভালো লেখে। আমি কী চাই তা ভালো বোঝে সে। চমৎকার একটি চিত্রনাট্য লিখেছে সে। চিত্রনাট্যের প্রয়োজনেই বেছে নিয়েছি আবুল হায়াত আর ডলি জহুরের মতো গুণী দুই শিল্পীকে। দারুণ একটি নাটক হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, দর্শকের মন জয় করতে পারব।’
অভিনেতা আবুল হায়াত বলেন, ‘নির্মাতা হিসেবে চয়নিকা সব সময়ই ভীষণ সচেতন, বিচক্ষণ। তাঁর নাটকে গল্পই হচ্ছে প্রাণ। আর যাঁরা কাজ করেন তাঁরা সবাই ভীষণ আন্তরিকতা নিয়ে নিজের মতো করে অভিনয়টা করার সুযোগ পান। লাইফ ইজ বিউটিফুল নাটকটি নিয়ে আমি আশাবাদী। অনেক দিন পর ডলির সঙ্গে কাজ করে ভালো লাগল।’
ডলি জহুর বলেন, ‘হায়াত ভাই বাংলাদেশের একজন কিংবদন্তি অভিনেতা। তাঁর সঙ্গে বহু নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেছি। অনেক স্মৃতি তাঁর সঙ্গে। হায়াত ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করলে গল্পের ফাঁকে ফাঁকে স্বাচ্ছন্দ্যে কাজ হয়ে যায়। ধন্যবাদ চয়নকে এত সুন্দর একটি গল্প নির্বাচনের জন্য। নাটকটি প্রচারে এলে আশা করছি ভালো লাগবে দর্শকের।’

গুঞ্জনটা সত্যি হলো। গেল ক’দিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানা বার্তাও দিচ্ছিলেন ঢাকাই ছবির অন্যতম নায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে গুঞ্জন সত্যি করার জন্য গভীর রাতে দিলেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস, জানালেন স্পষ্ট করে। শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে (২৩ মে) মাহি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পোস্টে জানান, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মান
২৩ মে ২০২১
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১২ মিনিট আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
১৮ মিনিট আগে
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
২১ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।
বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।
নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’
এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে। বড়দিনের ছুটিতে রাইজ অ্যান্ড শাইন নাটকের দুটি প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বটতলা নাট্যদল।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির স্টুডিও থিয়েটার হলে ২৪ ও ২৫ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টায় দেখা যাবে রাইজ অ্যান্ড শাইন। ইতালীয় নাট্যকার যুগল দারিও ফো ও ফ্র্যাঙ্কা রামের লেখা নাটকটি ইংরেজি থেকে রূপান্তর করেছেন অধ্যাপক আবদুস সেলিম, নির্দেশনা দিয়েছেন ম. সাঈদ।
বটতলা নাট্যদলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাইজ অ্যান্ড শাইন মূলত একজন শ্রমজীবী নারীর দৈনন্দিন জীবনসংগ্রামের মোড়কে শোষিত, নিপীড়িত মানুষের গল্প। ক্ষমতাচর্চার বিবিধ সমীকরণে পিষ্ট মানুষ কীভাবে বাঁচে, তারই শিল্পিত উপস্থাপন এই নাটক। মঞ্চে একজন মরিয়মের মা প্রতিনিধিত্ব করেন দীপু চন্দ্র দাসের মতো যেকোনো শ্রমজীবী, প্রান্তিক, ভাগ্যাহত মানুষের।
নির্দেশক বলেন, ‘এটি আমাদের সবার গল্প। প্রায় সব নারীর, সব মায়ের, সব কর্মজীবী নারীর গাথা। মঞ্চে হয়তো শুধুই একজন অভিনেত্রীকে দেখা যাবে, কিন্তু আপনি আপনার চেনা যেকোনো নারীর সঙ্গে মিলিয়ে নিতে পারবেন তার জীবন। এক নারীর সকাল থেকে শুরু হওয়া জীবনাচার, তার রোজনামচা, সংসারের যন্ত্রণা চুপচাপ সয়ে যাওয়া জীবন, মাল্টিন্যাশনাল ক্রেতার জন্য তৈরি পোশাকের কারখানায় ওভারটাইম, স্বামীর বদমেজাজ এবং একদিন সব ছেড়ে জ্বলে ওঠার চেষ্টার নাম রাইজ অ্যান্ড শাইন।’
এ নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন কাজী রোকসানা রুমা, তৌফিক হাসান ভুঁইয়া, হাফিজা আক্তার ঝুমা, শাহ নেওয়াজ ইফতিসহ অনেকে।

গুঞ্জনটা সত্যি হলো। গেল ক’দিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানা বার্তাও দিচ্ছিলেন ঢাকাই ছবির অন্যতম নায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে গুঞ্জন সত্যি করার জন্য গভীর রাতে দিলেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস, জানালেন স্পষ্ট করে। শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে (২৩ মে) মাহি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পোস্টে জানান, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মান
২৩ মে ২০২১
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৬ মিনিট আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
১৮ মিনিট আগে
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
২১ মিনিট আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।
নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’
অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ১৭ ডিসেম্বর প্রকাশিত হয় জিয়ার লেখা আরও এক গান ‘এই হাদি একা নয়, হাদি কোটি লক্ষ’। ১৮ ডিসেম্বর মারা গেছেন হাদি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদির স্মৃতি ও বিপ্লবী চেতনাকে সংগীতে ধারণ করে এবার নতুন গান লিখেছেন জিয়া হক। মুনাইম বিল্লাহর কণ্ঠে গতকাল ইউটিউবে প্রকাশিত হয়েছে ‘কোটি হাদির ডাক’ শিরোনামের গানটি। সুর করেছেন আবু উবায়দা।
নতুন গানটি প্রসঙ্গে মুনাইম বিল্লাহ বলেন, ‘কোটি হাদির ডাক শুধু একটি গান নয়, এটি একটি ইতিহাস, একটি বিপ্লবের প্রতিধ্বনি। শহীদ শরিফ ওসমান হাদি ভাইয়ের যে চেতনা, যে সাহস, এই গান তারই স্বীকৃতি। এই গান শুধু বিপ্লবী মানুষের নয়, সাধারণ মানুষের মনেও গভীর প্রভাব ফেলবে এবং হাদি ভাইকে চিরকাল স্মরণীয় করে রাখবে।’
অন্যদিকে ব্যান্ড বাংলাদেশ রেবেলস তাদের দুটি গান উৎসর্গ করেছে শরিফ ওসমান হাদিকে। গান দুটি হলো ‘এ কোন লাশ যায় না চেনা’ ও ‘আমি হুংকার দিয়ে আসব’। এখন থেকে প্রতিটি শোতে তারা হাদির স্মরণে গান দুটি গাইবে বলে জানিয়েছে। ব্যান্ডের ভোকাল মালিহা তাবাসসুম খেয়া বলেন, ‘হাদি ছিলেন নিখুঁত দেশপ্রেমিক। আমাদের গান তিনি খুব পছন্দ করতেন। ঢাকায় আমাদের শো মানেই হাদি ভাই উপস্থিত! এই দুটি গান তিনি সব সময় গাইবার জন্য বলতেন। তাই গান দুটি তাঁকে উৎসর্গ করলাম। এখন থেকে আমাদের ব্যান্ড প্রতিটি শোতে গান দুটি পরিবেশন করবে এবং হাদি ভাইকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে।’

গুঞ্জনটা সত্যি হলো। গেল ক’দিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানা বার্তাও দিচ্ছিলেন ঢাকাই ছবির অন্যতম নায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে গুঞ্জন সত্যি করার জন্য গভীর রাতে দিলেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস, জানালেন স্পষ্ট করে। শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে (২৩ মে) মাহি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পোস্টে জানান, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মান
২৩ মে ২০২১
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৬ মিনিট আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১২ মিনিট আগে
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
২১ মিনিট আগেবিনোদন ডেস্ক

নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়। এরপর তিনি ‘খতরকে খিলাড়ি’র প্রথম, দ্বিতীয় এবং চতুর্থ সিজন সঞ্চালনা করেন। ২০১০ সালে ‘মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া সিজন ১’-এ বিচারক ছিলেন। এ ছাড়া বেশ কিছু ড্যান্স ও কমেডি শোর উপস্থাপক ও বিচারক হিসেবে দেখা গেছে অক্ষয়কে।
সর্বশেষ ২০২২ সালে ‘ইন্ডিয়াস আলটিমেট ওয়ারিয়র’ রিয়েলিটি শো সঞ্চালনা করেছেন অক্ষয়। চার বছরের বিরতির পর তিনি আবার উপস্থাপনায় ফিরছেন। সনি টিভির ‘হুইল অব ফরচুন’ গেম শোতে দেখা যাবে তাঁকে।
দুই দশকের বেশি সময় ধরে ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানটি ভারতের অন্যতম সেরা গেম শো হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে। এ অনুষ্ঠানের মতো আরেকটি জনপ্রিয় গেম শো হিসেবে হুইল অব ফরচুনকে দাঁড় করাতে চায় সনি টিভি কর্তৃপক্ষ। সে উদ্দেশ্যেই অক্ষয়কে সঞ্চালক হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
তবে হুইল অব ফরচুন মৌলিক শো নয়। সত্তরের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি চ্যানেলে গেম শোটির প্রচার শুরু হয়েছিল। এরপর নানা চ্যানেল ঘুরে বর্তমানে প্রচারিত হয় এবিসি চ্যানেলে। এটিই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলা গেম শো। এখানে প্রতিযোগীরা একটি বিশাল চাকা ঘুরিয়ে ধাঁধা সমাধান করে নগদ অর্থ ও পুরস্কার জেতে। ফলে দ্রুতই বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে শোটি। এ পর্যন্ত ৬০টির বেশি দেশে রিমেক হয়েছে হুইল অব ফরচুন। হিন্দিতে রিমেকের জন্য স্বত্ব পেয়েছে ভারতের সনি টিভি।
নতুন বছরে এটিই হতে যাচ্ছে সনি টিভির সবচেয়ে ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান। সেট ডিজাইন, অনুষ্ঠান পরিকল্পনা, প্রচার, তারকাদের সংশ্লিষ্ট করাসহ নানাভাবে এ অনুষ্ঠানের পেছনে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করছে চ্যানেলটি। জানা গেছে, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে হুইল অব ফরচুনের শুটিং শুরু করবেন অক্ষয়।

নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়। এরপর তিনি ‘খতরকে খিলাড়ি’র প্রথম, দ্বিতীয় এবং চতুর্থ সিজন সঞ্চালনা করেন। ২০১০ সালে ‘মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া সিজন ১’-এ বিচারক ছিলেন। এ ছাড়া বেশ কিছু ড্যান্স ও কমেডি শোর উপস্থাপক ও বিচারক হিসেবে দেখা গেছে অক্ষয়কে।
সর্বশেষ ২০২২ সালে ‘ইন্ডিয়াস আলটিমেট ওয়ারিয়র’ রিয়েলিটি শো সঞ্চালনা করেছেন অক্ষয়। চার বছরের বিরতির পর তিনি আবার উপস্থাপনায় ফিরছেন। সনি টিভির ‘হুইল অব ফরচুন’ গেম শোতে দেখা যাবে তাঁকে।
দুই দশকের বেশি সময় ধরে ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানটি ভারতের অন্যতম সেরা গেম শো হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে। এ অনুষ্ঠানের মতো আরেকটি জনপ্রিয় গেম শো হিসেবে হুইল অব ফরচুনকে দাঁড় করাতে চায় সনি টিভি কর্তৃপক্ষ। সে উদ্দেশ্যেই অক্ষয়কে সঞ্চালক হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
তবে হুইল অব ফরচুন মৌলিক শো নয়। সত্তরের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি চ্যানেলে গেম শোটির প্রচার শুরু হয়েছিল। এরপর নানা চ্যানেল ঘুরে বর্তমানে প্রচারিত হয় এবিসি চ্যানেলে। এটিই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলা গেম শো। এখানে প্রতিযোগীরা একটি বিশাল চাকা ঘুরিয়ে ধাঁধা সমাধান করে নগদ অর্থ ও পুরস্কার জেতে। ফলে দ্রুতই বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে শোটি। এ পর্যন্ত ৬০টির বেশি দেশে রিমেক হয়েছে হুইল অব ফরচুন। হিন্দিতে রিমেকের জন্য স্বত্ব পেয়েছে ভারতের সনি টিভি।
নতুন বছরে এটিই হতে যাচ্ছে সনি টিভির সবচেয়ে ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান। সেট ডিজাইন, অনুষ্ঠান পরিকল্পনা, প্রচার, তারকাদের সংশ্লিষ্ট করাসহ নানাভাবে এ অনুষ্ঠানের পেছনে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করছে চ্যানেলটি। জানা গেছে, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে হুইল অব ফরচুনের শুটিং শুরু করবেন অক্ষয়।

গুঞ্জনটা সত্যি হলো। গেল ক’দিন ধরে ফেসবুক স্ট্যাটাসে নানা বার্তাও দিচ্ছিলেন ঢাকাই ছবির অন্যতম নায়িকা মাহিয়া মাহি। তবে গুঞ্জন সত্যি করার জন্য গভীর রাতে দিলেন ফেসবুকে স্ট্যাটাস, জানালেন স্পষ্ট করে। শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে (২৩ মে) মাহি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পোস্টে জানান, ‘এই পৃথিবীর সবচেয়ে ভালো মান
২৩ মে ২০২১
অভিনয়ের দুই কিংবদন্তি শিল্পী আবুল হায়াত ও ডলি জহুর। নাটক কিংবা সিনেমায় বহুবার একসঙ্গে ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়েছেন তাঁরা। তাই সহশিল্পী হিসেবে পারস্পরিক বোঝাপড়াটা বেশ ভালো তাঁদের। এবার এই শিল্পীদ্বয়কে নিয়ে তৈরি হলো পারিবারিক টানাপোড়েনের গল্প নিয়ে নাটক ‘লাইফ ইজ বিউটিফুল’।
৬ মিনিট আগে
নাট্যদল বটতলার অন্যতম আলোচিত নাটক ‘রাইজ অ্যান্ড শাইন’ প্রথম মঞ্চে আসে ২০২২ সালের জুনে। এরপর বিভিন্ন সময়ে দর্শকপ্রিয় এ নাটক মঞ্চস্থ হয়েছে। জীবনযুদ্ধ আর সংসারের খাঁচায় আটক এক নারীর গল্প নিয়ে লেখা নাটকটি আবার আসছে মঞ্চে।
১২ মিনিট আগে
১৪ ডিসেম্বর জিয়া হক লিখেছিলেন ‘হাদি তুই ফিরে আয়’ শিরোনামের গান। আবু উবায়দার সুর ও কণ্ঠের গানটি জনপ্রিয় হয়েছে। যখন গানটি প্রকাশিত হয়, হাদি তখনো হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন।
১৮ মিনিট আগে