
রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে।
১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র। পুরান ঢাকায় বড় হওয়া প্রবীর মিত্র স্কুলজীবনেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ডাকঘর’ নাটকে অভিনয় করেছিলেন।
অজান্তা মিত্রকে বিয়ের সময় মুসলমান হয়েছিলেন প্রবীর মিত্র। তাই ইসলামের রীতি অনুযায়ী মৃত্যুর পর জানাজা শেষে দাফন করা হয় তাঁকে। গতকাল দুপুরে বাদ জোহর বিএফডিসিতে প্রথম জানাজা শেষে চ্যানেলে আই প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয় তাঁর। এরপর ঢাকায় আজিমপুর কবরস্থানে প্রবীর মিত্রের দাফন সম্পন্ন হয়।
প্রিয় অভিনেতার প্রয়াণে দেশের শিল্পাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। অভিনেতা, শিল্পী, সুরকার থেকে শুরু করে ভক্ত ও প্রিয়জনেরা তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত। প্রবীর মিত্রের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করে অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘তাঁর মতো একজন অভিনয়শিল্পীর চলে যাওয়াটা আমাদের জন্য খুব কষ্টের। মানুষ হিসেবেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত সজ্জন। ভালোবেসে বিয়ে করার সময় মুসলমান হয়েছেন। ভাবিকে উনি প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। শেষ বয়সেও তিনি ধর্মচর্চা করেছেন, নামাজ আদায় করেছেন, কোরআন তিলাওয়াত করেছেন। আমরা সকলেই যেন তাঁর জন্য দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাঁর ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দেন।’
মিশা সওদাগর বলেন, ‘প্রবীর মিত্রদা বরাবরই পরিচ্ছন্ন ও নিয়ন্ত্রিত জীবন কাটিয়েছেন। কখনো অনিয়ম করতে দেখিনি। উনার সঙ্গে আমি বহু সিনেমায় কাজ করেছি। তিনি এমন একজন শিল্পী, যাঁকে নিয়ে কেউ একটা কটু কথা বলতে পারেনি। ভাবির জন্য, ভালোবাসার জন্য উনি কতটা করেছেন, তা আমরা জানি। এ যুগের লাইলি-মজনু যদি বলেন, তাহলে উনি সেই মজনু।’
অভিনেতা সুব্রত বলেন, ‘ধীরে ধীরে যখন তাঁর বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা বেড়ে গেল, হুইলচেয়ার ছাড়া চলতে কষ্ট হতো, তখনো তিনি বলতেন, আমাকে ডাকে না কেন? হুইলচেয়ারে আছি তো কী হইছে? এমন একটা ক্যারেক্টার তৈরি করব! এই যে অভিনয় করার বাসনা, এটা তাঁর শেষ সময় পর্যন্ত ছিল। তাঁর এই চলে যাওয়া সত্যিই কষ্টের।’
অভিনেত্রী আনোয়ারার মেয়ে অভিনেত্রী মুক্তি বলেন, ‘আমাদের পরিবারের সঙ্গে উনার (প্রবীর মিত্রের) খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। উনার এই চলে যাওয়া যতটা কষ্টের, তার চেয়ে আমার কাছে কষ্টের, আমার মাকে জানাতে পারছি না। বলতে পারছি না, উনার আপন মানুষগুলো এভাবে একে একে চলে যাচ্ছেন।’
জায়েদ খান তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘প্রবীর মিত্র দাদা আর নেই। স্রষ্টা তাঁকে ক্ষমা করুন। হে আল্লাহ, আমাদের শোক সইবার ক্ষমতা দাও।’

কণ্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী শোক জানিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘চলচ্চিত্রে আমাদের আবেগের জায়গাজুড়ে ছিলেন প্রবীর মিত্র। অভিনয়ের বাইরে তিনি ছিলেন একান্ত নিভৃতচারী। তিনি চলচিত্রে সব সময় সৎ ব্যক্তির চরিত্রে অভিনয় করতেন। আজ তিনিও চলে গেলেন জীবন থেকে পরপারে। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।’
সুরকার ইমন সাহা লিখেছেন, ‘কী হচ্ছে কে জানে! ঈশ্বর কী চান, তা একমাত্র তিনিই জানেন। কয়েক দিন ধরে শুধু আপন মানুষ হারানোর বার্তাই দিয়ে যাচ্ছি। প্রবীর মিত্র কাকু আমাদের পরিবারের অত্যন্ত কাছের মানুষ ছিলেন। আমাদের চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি সিনেমায় তাঁর উপস্থিতি ছিল। তাঁর মতো ভালো মানুষ এ জগতে বিরল। জীবনে কারও সঙ্গে উচ্চ স্বরে কথা বলেছেন বলে আমার চোখে পড়েনি। হাসিমুখ ছাড়া কোনো দিন দেখিনি। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা জানার পরও এই চলে যাওয়া মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।’
অভিনেতা ও নির্মাতা সাজ্জাদ হোসেন দোদুল বলেছেন, ‘প্রিয় প্রবীর চাচার এই চলে যাওয়া সত্যিই কষ্টের। কিন্তু ঈশ্বরের বিধান আমরা মেনে নিতে বাধ্য। আমার বাবা আমজাদ হোসেনের প্রায় সব সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন। তাঁর জন্য বাবা আলাদাভাবে যত্ন নিয়ে চরিত্র তৈরি করতেন। আমার পরিচালনাতেও অভিনয় করেছেন তিনি। প্রবীর মিত্র যে কত বড় মাপের, কত বড় মানের অভিনয়শিল্পী ছিলেন, এটা নতুন করে বলার কিছু নেই। আমি তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি।’
একনজরে
জন্ম: ১৮ আগস্ট ১৯৪১, চাঁদপুরে মামার বাড়িতে
পারিবারিক পরিচয়: তাঁর ঠাকুরদা হরিপ্রসন্ন মিত্র ছিলেন কেরানীগঞ্জের তৎকালীন জমিদার। বাবা গোপেন্দ্র নারায়ণ মিত্র, মা অমিয় বালা।
শিক্ষাজীবন: সেন্ট গ্রেগরি মিশনারি হাইস্কুল, পোগোজ হাইস্কুল থেকে ১৯৬২ সালে ম্যাট্রিক, ১৯৬৪ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট, ১৯৬৬ সালে বিএ পাস করেন।
অভিনয় শুরু: স্কুলজীবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ডাকঘর’ নাটক দিয়ে। এরপর মঞ্চে নাটক করেছেন বেশ কিছুদিন।
অভিষেক সিনেমা: এইচ আকবরের ‘জলছবি’।
অভিনয় ক্যারিয়ার: ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘চাদর’, ‘রঙিন নবাব সিরাজউদ্দৌলা’সহ তিন শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন।
জাতীয় পুরস্কার: ‘বড় ভালো লোক ছিল’ সিনেমার জন্য ১৯৮২ সালে সেরা পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার পান।
ক্রীড়াজীবন: ষাটের দশকে খেলেছেন ঢাকা ফার্স্ট ডিভিশন ক্রিকেট। এ ছাড়া হকি ও ফুটবলেও সুনাম ছিল তাঁর।
মৃত্যু: ৫ জানুয়ারি ২০২৫, ঢাকা।

রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে।
১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র। পুরান ঢাকায় বড় হওয়া প্রবীর মিত্র স্কুলজীবনেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ডাকঘর’ নাটকে অভিনয় করেছিলেন।
অজান্তা মিত্রকে বিয়ের সময় মুসলমান হয়েছিলেন প্রবীর মিত্র। তাই ইসলামের রীতি অনুযায়ী মৃত্যুর পর জানাজা শেষে দাফন করা হয় তাঁকে। গতকাল দুপুরে বাদ জোহর বিএফডিসিতে প্রথম জানাজা শেষে চ্যানেলে আই প্রাঙ্গণে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয় তাঁর। এরপর ঢাকায় আজিমপুর কবরস্থানে প্রবীর মিত্রের দাফন সম্পন্ন হয়।
প্রিয় অভিনেতার প্রয়াণে দেশের শিল্পাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। অভিনেতা, শিল্পী, সুরকার থেকে শুরু করে ভক্ত ও প্রিয়জনেরা তাঁর মৃত্যুতে শোকাহত। প্রবীর মিত্রের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করে অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন বলেন, ‘তাঁর মতো একজন অভিনয়শিল্পীর চলে যাওয়াটা আমাদের জন্য খুব কষ্টের। মানুষ হিসেবেও তিনি ছিলেন অত্যন্ত সজ্জন। ভালোবেসে বিয়ে করার সময় মুসলমান হয়েছেন। ভাবিকে উনি প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। শেষ বয়সেও তিনি ধর্মচর্চা করেছেন, নামাজ আদায় করেছেন, কোরআন তিলাওয়াত করেছেন। আমরা সকলেই যেন তাঁর জন্য দোয়া করি, আল্লাহ যেন তাঁর ভুলত্রুটি ক্ষমা করে দেন।’
মিশা সওদাগর বলেন, ‘প্রবীর মিত্রদা বরাবরই পরিচ্ছন্ন ও নিয়ন্ত্রিত জীবন কাটিয়েছেন। কখনো অনিয়ম করতে দেখিনি। উনার সঙ্গে আমি বহু সিনেমায় কাজ করেছি। তিনি এমন একজন শিল্পী, যাঁকে নিয়ে কেউ একটা কটু কথা বলতে পারেনি। ভাবির জন্য, ভালোবাসার জন্য উনি কতটা করেছেন, তা আমরা জানি। এ যুগের লাইলি-মজনু যদি বলেন, তাহলে উনি সেই মজনু।’
অভিনেতা সুব্রত বলেন, ‘ধীরে ধীরে যখন তাঁর বার্ধক্যজনিত অসুস্থতা বেড়ে গেল, হুইলচেয়ার ছাড়া চলতে কষ্ট হতো, তখনো তিনি বলতেন, আমাকে ডাকে না কেন? হুইলচেয়ারে আছি তো কী হইছে? এমন একটা ক্যারেক্টার তৈরি করব! এই যে অভিনয় করার বাসনা, এটা তাঁর শেষ সময় পর্যন্ত ছিল। তাঁর এই চলে যাওয়া সত্যিই কষ্টের।’
অভিনেত্রী আনোয়ারার মেয়ে অভিনেত্রী মুক্তি বলেন, ‘আমাদের পরিবারের সঙ্গে উনার (প্রবীর মিত্রের) খুবই ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। উনার এই চলে যাওয়া যতটা কষ্টের, তার চেয়ে আমার কাছে কষ্টের, আমার মাকে জানাতে পারছি না। বলতে পারছি না, উনার আপন মানুষগুলো এভাবে একে একে চলে যাচ্ছেন।’
জায়েদ খান তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, ‘প্রবীর মিত্র দাদা আর নেই। স্রষ্টা তাঁকে ক্ষমা করুন। হে আল্লাহ, আমাদের শোক সইবার ক্ষমতা দাও।’

কণ্ঠশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী শোক জানিয়ে ফেসবুকে লিখেছেন, ‘চলচ্চিত্রে আমাদের আবেগের জায়গাজুড়ে ছিলেন প্রবীর মিত্র। অভিনয়ের বাইরে তিনি ছিলেন একান্ত নিভৃতচারী। তিনি চলচিত্রে সব সময় সৎ ব্যক্তির চরিত্রে অভিনয় করতেন। আজ তিনিও চলে গেলেন জীবন থেকে পরপারে। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করছি।’
সুরকার ইমন সাহা লিখেছেন, ‘কী হচ্ছে কে জানে! ঈশ্বর কী চান, তা একমাত্র তিনিই জানেন। কয়েক দিন ধরে শুধু আপন মানুষ হারানোর বার্তাই দিয়ে যাচ্ছি। প্রবীর মিত্র কাকু আমাদের পরিবারের অত্যন্ত কাছের মানুষ ছিলেন। আমাদের চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি সিনেমায় তাঁর উপস্থিতি ছিল। তাঁর মতো ভালো মানুষ এ জগতে বিরল। জীবনে কারও সঙ্গে উচ্চ স্বরে কথা বলেছেন বলে আমার চোখে পড়েনি। হাসিমুখ ছাড়া কোনো দিন দেখিনি। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা জানার পরও এই চলে যাওয়া মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে। ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।’
অভিনেতা ও নির্মাতা সাজ্জাদ হোসেন দোদুল বলেছেন, ‘প্রিয় প্রবীর চাচার এই চলে যাওয়া সত্যিই কষ্টের। কিন্তু ঈশ্বরের বিধান আমরা মেনে নিতে বাধ্য। আমার বাবা আমজাদ হোসেনের প্রায় সব সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছেন। তাঁর জন্য বাবা আলাদাভাবে যত্ন নিয়ে চরিত্র তৈরি করতেন। আমার পরিচালনাতেও অভিনয় করেছেন তিনি। প্রবীর মিত্র যে কত বড় মাপের, কত বড় মানের অভিনয়শিল্পী ছিলেন, এটা নতুন করে বলার কিছু নেই। আমি তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি।’
একনজরে
জন্ম: ১৮ আগস্ট ১৯৪১, চাঁদপুরে মামার বাড়িতে
পারিবারিক পরিচয়: তাঁর ঠাকুরদা হরিপ্রসন্ন মিত্র ছিলেন কেরানীগঞ্জের তৎকালীন জমিদার। বাবা গোপেন্দ্র নারায়ণ মিত্র, মা অমিয় বালা।
শিক্ষাজীবন: সেন্ট গ্রেগরি মিশনারি হাইস্কুল, পোগোজ হাইস্কুল থেকে ১৯৬২ সালে ম্যাট্রিক, ১৯৬৪ সালে জগন্নাথ কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট, ১৯৬৬ সালে বিএ পাস করেন।
অভিনয় শুরু: স্কুলজীবনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘ডাকঘর’ নাটক দিয়ে। এরপর মঞ্চে নাটক করেছেন বেশ কিছুদিন।
অভিষেক সিনেমা: এইচ আকবরের ‘জলছবি’।
অভিনয় ক্যারিয়ার: ‘তিতাস একটি নদীর নাম’, ‘চাদর’, ‘রঙিন নবাব সিরাজউদ্দৌলা’সহ তিন শতাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন।
জাতীয় পুরস্কার: ‘বড় ভালো লোক ছিল’ সিনেমার জন্য ১৯৮২ সালে সেরা পার্শ্ব-অভিনেতার পুরস্কার পান।
ক্রীড়াজীবন: ষাটের দশকে খেলেছেন ঢাকা ফার্স্ট ডিভিশন ক্রিকেট। এ ছাড়া হকি ও ফুটবলেও সুনাম ছিল তাঁর।
মৃত্যু: ৫ জানুয়ারি ২০২৫, ঢাকা।

‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৮ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৮ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াতের জন্ম ও মৃত্যুদিবস ৯ ডিসেম্বর। এই উপলক্ষে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেন্দিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে গত শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) আয়োজন করা হয় ‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ শিরোনামের কাব্যনাটকের প্রদর্শনী।
সাহিত্য-সংস্কৃতির সৃজনশীল প্ল্যাটফর্ম ‘লেখার পোকা’র পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা কাব্যনাট্যে আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু, সুজন রেহমান, নূরাইশা হাসান সামিয়া, মীর উমাইয়া হক পদ্ম, উম্মে হাবিবা শিবলী, অদ্রিতা ভদ্র ও নার্গিস সুলতানা।
প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। পোশাক পরিকল্পনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানেও ছিলেন তিনি। আবহসংগীত করেছেন আরেফিন নিপুন ও মাজহারুল তুষার। দেড় ঘণ্টার এই আয়োজনে হলভর্তি দর্শক পিনপতন নীরবতায় উপভোগ করেন কবিতা, আবৃত্তি, শ্রুতিনাট্য ও অভিনয়ের সম্মিলিত শিল্পভাষা।
বেগম রোকেয়াকে নিয়ে এই আয়োজন প্রসঙ্গে নির্দেশক নার্গিস সুলতানা বলেন, ‘বেগম রোকেয়ার সাহসী ও ক্ষুরধার লেখা এবং তাঁর দূরদর্শী চিন্তা-চেতনা ও দর্শনই আমাদের রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা অনুষ্ঠানের মূল ভিত্তি। সমাজে নারীর বর্তমান অবস্থান ও তার স্বপ্নের বাস্তবায়ন কতটুকু হয়েছে, সেই বিষয়ে আলোকপাত করার চেষ্টা করেছি আমাদের এই প্রযোজনায়।’
নার্গিস সুলতানা আরও বলেন, ‘আজ শত বছর পরে, এই তথাকথিত প্রগতিশীল সমাজে দাঁড়িয়ে আমাদের জিজ্ঞাসা, আজকের সুলতানারা কেমন আছেন? রোকেয়ার স্বপ্ন কতখানি বাস্তবে রূপ নিয়েছে? আজকের নারী কি সত্যিই অবাদী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পেরেছে না রোকেয়ার সুলতানারা এখনো নিজেদের অধিকার ও অস্তিত্বের লড়াইয়ে ব্যতিব্যস্ত! এসব প্রশ্নের উত্তরই এই কাব্যনাটকে খোঁজার চেষ্টা করা হয়েছে।’
যেসব নারী রোকেয়ার সেই স্বপ্নের পৃথিবীকে বাস্তবে পরিণত করতে লড়াই-সংগ্রামে সোচ্চার রয়েছেন, সেসব রোকেয়া-অনুরাগীর জন্য অনুষ্ঠানটি উৎসর্গ করা হয়েছে বলে জানান নির্দেশক।

রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে। ১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৮ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৮ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে। ১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৮ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে। ১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৮ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
১৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



রোববার রাতে চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা প্রবীর মিত্র। রাজধানীর একটি হাসপাতালে জীবনের শেষ ১৪টি দিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে শেষ পর্যন্ত হেরে গেলেন তিনি। প্রিয়জনদের কাঁদিয়ে চলে গেলেন ওপারে। ১৯৪১ সালের ১৮ আগস্ট চাঁদপুরের নতুন বাজারের গুয়াখোলায় মামাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন প্রবীর মিত্র।
০৭ জানুয়ারি ২০২৫
‘রোকেয়ার স্বপ্নে আজকের সুলতানারা’ প্রযোজনাটির গ্রন্থনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন নার্গিস সুলতানা। আবৃত্তি, শ্রুতিকথন আর অভিনয়ে অংশ নেন নার্গিস আক্তার, রেজিনা খন্দকার, জয়া হাওলাদার, আবুল ফজল, তোফাজ্জল হোসেন তপু প্রমুখ।
৭ ঘণ্টা আগে
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
১৮ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
১৮ ঘণ্টা আগে