
সম্প্রতি ভারতীয় বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের পর থেকে আবারও নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলিউড তারকা সালমান খানের। বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পেছনে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততার সন্দেহে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। কারণ ওই গ্যাংয়ের মূল টার্গেটই এ বলিউড স্টার। প্রায় ২ যুগেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকা এই আতঙ্কের শেষ কোথায়!
এর সমাধান একটাই—বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের থেকে ক্ষমা পেতে হলে অপরাধী ব্যক্তিকে অবশ্যই রাজস্থানের বিকানিরে অবস্থিত ‘মুক্তিধাম মোকাম’ মন্দিরে যেতে হবে। সেখানে একাগ্রচিত্তে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। ‘অল ইন্ডিয়া বিষ্ণোই সমাজ’ এর সদস্যরা ক্ষমার সিদ্ধান্তে আসলে তবেই হয়তো এ থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
ভাইজান সালমানের জীবনের ঝুঁকির সূত্রপাত ১৯৯৮ সালে। সে সময়ে রাজস্থানের কঙ্কানি গ্রামে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার পর থেকেই বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নিশানায় সালমান। এর আগে বেশ কয়েকবার খুনের হুমকি দিয়ে খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছে কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। সম্প্রতি সালমানের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় মহারাষ্ট্রের বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে লরেন্স বিষ্ণোই জড়িত।
এ ছাড়াও প্রায় মাসখানেক আগে গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে গুলি চালানো হয়। বিদেশে সালমান খানের বন্ধু-গায়কের বাড়িতে হামলা করে একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বিষ্ণোই গ্যাং। এ কারণে ওয়াই ক্যাটাগরির পাশাপাশি বর্তমানে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। দুবাই থেকে ২ কোটি টাকা খরচ করে বুলেট প্রুফ গাড়িও আনিয়েছেন তিনি।
কী করলে বিষ্ণোইদের থেকে মুক্তি পাবেন সালমান খান, এমন প্রশ্নে রাজস্থানের সেই বিষ্ণোই সম্প্রদায় থেকেই দেওয়া হয় সমাধানের পথ। যাঁরা কৃষ্ণসার হরিণকে দেবতা হিসেবে পূজা করেন।
বিষ্ণোইরা মনে করেন, কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করে গর্হিত অপরাধ করেছেন সালমান খান। যেটি বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের আচারবিধির লঙ্ঘন। এ বিষয়ে ‘অল ইন্ডিয়া বিষ্ণোই সমাজের সম্পাদক হনুমানরাম বিষ্ণোইয়ের ভাষ্য অনুযায়ী-বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের থেকে ক্ষমা পেতে হলে সেই ব্যক্তিকে অবশ্যই রাজস্থানের বিকানিরে অবস্থিত মুক্তিধাম মোকামে যেতে হবে।
মূলত এই মন্দির বিষ্ণোইদের সব থেকে পবিত্র ধর্মীয় স্থান। তাঁদের সম্প্রদায়ের বিশ্বাস, যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ করেন, তবে তাঁর মধ্যে অবশ্যই অনুশোচনাবোধ থাকতে হবে। যা তাঁকে প্রায়শ্চিত্তের পথে নিয়ে যাবে। কেউ যদি বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের সঙ্গে কোনোরকম অপরাধ বা অন্যায় করেন, তাহলে তাঁকে মুক্তিধাম মোকামে গিয়ে পুরো সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে হয়। শুধু তাই নয়, নির্ধারিত পদ্ধতিতে ক্ষমা চাওয়া হলে, সেটা গ্রহণযোগ্য হবে কিনা, সেই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণভাবে যাচাই করেন বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা।
হনুমানরামের মন্তব্য, ‘তাঁদের সম্প্রদায়ভুক্ত মোট ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ। যতক্ষণ না সালমান খান ক্ষমা চাইছেন, ততক্ষণ তিনি “শাস্তির প্রাপক”।’
এ দিকে সালমান খানের বাবা সেলিম খানের মন্তব্য, যে ছেলে ছোট থেকে আজ পর্যন্ত কোনো দিন একটা আরশোলা পর্যন্ত মারতে পারেনি, সে কীভাবে হরিণ মারবে? তাই ক্ষমা চাওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
এ বিষয়ে একই ধরনের বক্তব্য সালমানের প্রাক্তন প্রেমিকা সোমি আলিরও। এ অভিনেত্রী জানিয়েছেন, সালমান এই বিষয়ে তাঁকে বলেছিলেন, হরিণ হত্যার বিষয়ে তিনি কিছুই জানতেন না। শুধু তাই নয়, সালমান খানের হয়ে বিষ্ণোইদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন সোমি।

সম্প্রতি ভারতীয় বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের পর থেকে আবারও নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলিউড তারকা সালমান খানের। বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পেছনে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততার সন্দেহে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। কারণ ওই গ্যাংয়ের মূল টার্গেটই এ বলিউড স্টার। প্রায় ২ যুগেরও বেশি সময় ধরে চলতে থাকা এই আতঙ্কের শেষ কোথায়!
এর সমাধান একটাই—বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের থেকে ক্ষমা পেতে হলে অপরাধী ব্যক্তিকে অবশ্যই রাজস্থানের বিকানিরে অবস্থিত ‘মুক্তিধাম মোকাম’ মন্দিরে যেতে হবে। সেখানে একাগ্রচিত্তে ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে। ‘অল ইন্ডিয়া বিষ্ণোই সমাজ’ এর সদস্যরা ক্ষমার সিদ্ধান্তে আসলে তবেই হয়তো এ থেকে মুক্তি মিলতে পারে।
ভাইজান সালমানের জীবনের ঝুঁকির সূত্রপাত ১৯৯৮ সালে। সে সময়ে রাজস্থানের কঙ্কানি গ্রামে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগ ওঠে। সেই ঘটনার পর থেকেই বিষ্ণোই গ্যাংয়ের নিশানায় সালমান। এর আগে বেশ কয়েকবার খুনের হুমকি দিয়ে খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছে কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোই। সম্প্রতি সালমানের ঘনিষ্ঠজন হওয়ায় মহারাষ্ট্রের বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকীকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। ধারণা করা হচ্ছে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে লরেন্স বিষ্ণোই জড়িত।
এ ছাড়াও প্রায় মাসখানেক আগে গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে গুলি চালানো হয়। বিদেশে সালমান খানের বন্ধু-গায়কের বাড়িতে হামলা করে একের পর এক প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে বিষ্ণোই গ্যাং। এ কারণে ওয়াই ক্যাটাগরির পাশাপাশি বর্তমানে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। দুবাই থেকে ২ কোটি টাকা খরচ করে বুলেট প্রুফ গাড়িও আনিয়েছেন তিনি।
কী করলে বিষ্ণোইদের থেকে মুক্তি পাবেন সালমান খান, এমন প্রশ্নে রাজস্থানের সেই বিষ্ণোই সম্প্রদায় থেকেই দেওয়া হয় সমাধানের পথ। যাঁরা কৃষ্ণসার হরিণকে দেবতা হিসেবে পূজা করেন।
বিষ্ণোইরা মনে করেন, কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা করে গর্হিত অপরাধ করেছেন সালমান খান। যেটি বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের আচারবিধির লঙ্ঘন। এ বিষয়ে ‘অল ইন্ডিয়া বিষ্ণোই সমাজের সম্পাদক হনুমানরাম বিষ্ণোইয়ের ভাষ্য অনুযায়ী-বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের থেকে ক্ষমা পেতে হলে সেই ব্যক্তিকে অবশ্যই রাজস্থানের বিকানিরে অবস্থিত মুক্তিধাম মোকামে যেতে হবে।
মূলত এই মন্দির বিষ্ণোইদের সব থেকে পবিত্র ধর্মীয় স্থান। তাঁদের সম্প্রদায়ের বিশ্বাস, যদি কোনো ব্যক্তি অপরাধ করেন, তবে তাঁর মধ্যে অবশ্যই অনুশোচনাবোধ থাকতে হবে। যা তাঁকে প্রায়শ্চিত্তের পথে নিয়ে যাবে। কেউ যদি বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের সঙ্গে কোনোরকম অপরাধ বা অন্যায় করেন, তাহলে তাঁকে মুক্তিধাম মোকামে গিয়ে পুরো সম্প্রদায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে হয়। শুধু তাই নয়, নির্ধারিত পদ্ধতিতে ক্ষমা চাওয়া হলে, সেটা গ্রহণযোগ্য হবে কিনা, সেই সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণভাবে যাচাই করেন বিষ্ণোই সম্প্রদায়ের সদস্যরা।
হনুমানরামের মন্তব্য, ‘তাঁদের সম্প্রদায়ভুক্ত মোট ৭০ লাখেরও বেশি মানুষ। যতক্ষণ না সালমান খান ক্ষমা চাইছেন, ততক্ষণ তিনি “শাস্তির প্রাপক”।’
এ দিকে সালমান খানের বাবা সেলিম খানের মন্তব্য, যে ছেলে ছোট থেকে আজ পর্যন্ত কোনো দিন একটা আরশোলা পর্যন্ত মারতে পারেনি, সে কীভাবে হরিণ মারবে? তাই ক্ষমা চাওয়ার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।
এ বিষয়ে একই ধরনের বক্তব্য সালমানের প্রাক্তন প্রেমিকা সোমি আলিরও। এ অভিনেত্রী জানিয়েছেন, সালমান এই বিষয়ে তাঁকে বলেছিলেন, হরিণ হত্যার বিষয়ে তিনি কিছুই জানতেন না। শুধু তাই নয়, সালমান খানের হয়ে বিষ্ণোইদের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন সোমি।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৭ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য। তিনি লিখেছেন ‘হৃদয় কাদামাটির কোনো মূর্তি নয়’, ‘আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে’, ‘আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও’, ‘একদিন ঘুমভাঙা শহরে’, ‘যতীন স্যারের ক্লাসে’, ‘তৃতীয় বিশ্ব’, ‘সময় যেন কাটে না’র মতো কালজয়ী অনেক গান। লিখছেন এখনো। আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারিতে পূর্ণ হবে শহীদ মাহমুদের ৭০ বছর। গান ও আড্ডায় এই গীতিকবির সাত দশকের জীবন পরিক্রমা উদ্যাপন করতে আয়োজন করা হয়েছে একটি অনুষ্ঠানের। ১২ ডিসেম্বর ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে আজব কারখানা।
ধানমন্ডির রাশান হাউসে বিকেল ৫টায় শুরু হবে আয়োজন। সূচনা বক্তব্য এবং গীতিকারকে নিয়ে অতিথিদের স্মৃতিচারণার পর মোড়ক উন্মোচন করা হবে ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ নামের স্মৃতিচারণা গ্রন্থের। জয় শাহরিয়ারের সম্পাদনায় এই গ্রন্থে গীতিকারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন নকীব খান, সামিনা চৌধুরী, ফয়সাল সিদ্দিকী বগি, ফোয়াদ নাসের বাবু, কুমার বিশ্বজিৎ, পিলু খান, নাসিম আলী খান, পার্থ বড়ুয়া, লিটন অধিকারী রিন্টু, গোলাম মোরশেদ, বাপ্পী খানসহ অনেকে। এতে উঠে এসেছে গীতিকারের জীবনের নানা ঘটনা।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা গান শোনাবেন রফিকুল আলম, নাসিম আলী খান, বাপ্পা মজুমদার, পান্থ কানাই, সুমন কল্যাণ, জয় শাহরিয়ার, কিশোর দাশ, ব্যান্ড সোলস, রেনেসাঁসহ অনেকে।
উৎসব উদ্যাপন পর্ষদে দায়িত্ব পালন করছেন নকীব খান, পার্থ বড়ুয়া, পিলু খান, জয় শাহরিয়ার, শামীম আহমেদ, এনাম এলাহী টন্টি, সুমন কল্যাণ, শাকিল খান, হাসান আসাদ প্রমুখ।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য। তিনি লিখেছেন ‘হৃদয় কাদামাটির কোনো মূর্তি নয়’, ‘আজ যে শিশু পৃথিবীর আলোয় এসেছে’, ‘আমি ভুলে যাই তুমি আমার নও’, ‘একদিন ঘুমভাঙা শহরে’, ‘যতীন স্যারের ক্লাসে’, ‘তৃতীয় বিশ্ব’, ‘সময় যেন কাটে না’র মতো কালজয়ী অনেক গান। লিখছেন এখনো। আগামী বছরের ৬ ফেব্রুয়ারিতে পূর্ণ হবে শহীদ মাহমুদের ৭০ বছর। গান ও আড্ডায় এই গীতিকবির সাত দশকের জীবন পরিক্রমা উদ্যাপন করতে আয়োজন করা হয়েছে একটি অনুষ্ঠানের। ১২ ডিসেম্বর ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ শীর্ষক এই অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে আজব কারখানা।
ধানমন্ডির রাশান হাউসে বিকেল ৫টায় শুরু হবে আয়োজন। সূচনা বক্তব্য এবং গীতিকারকে নিয়ে অতিথিদের স্মৃতিচারণার পর মোড়ক উন্মোচন করা হবে ‘আপন আলোয় শহীদ মাহমুদ জঙ্গী: গানে গানে সত্তর’ নামের স্মৃতিচারণা গ্রন্থের। জয় শাহরিয়ারের সম্পাদনায় এই গ্রন্থে গীতিকারকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন নকীব খান, সামিনা চৌধুরী, ফয়সাল সিদ্দিকী বগি, ফোয়াদ নাসের বাবু, কুমার বিশ্বজিৎ, পিলু খান, নাসিম আলী খান, পার্থ বড়ুয়া, লিটন অধিকারী রিন্টু, গোলাম মোরশেদ, বাপ্পী খানসহ অনেকে। এতে উঠে এসেছে গীতিকারের জীবনের নানা ঘটনা।
সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় শহীদ মাহমুদ জঙ্গীর লেখা গান শোনাবেন রফিকুল আলম, নাসিম আলী খান, বাপ্পা মজুমদার, পান্থ কানাই, সুমন কল্যাণ, জয় শাহরিয়ার, কিশোর দাশ, ব্যান্ড সোলস, রেনেসাঁসহ অনেকে।
উৎসব উদ্যাপন পর্ষদে দায়িত্ব পালন করছেন নকীব খান, পার্থ বড়ুয়া, পিলু খান, জয় শাহরিয়ার, শামীম আহমেদ, এনাম এলাহী টন্টি, সুমন কল্যাণ, শাকিল খান, হাসান আসাদ প্রমুখ।

সম্প্রতি ভারতীয় বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের পর থেকে আবারও নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলিউড তারকা সালমান খানের। বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পেছনে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততার সন্দেহে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। কারণ ওই গ্যাংয়ের মূল টার্গেটই এ বলিউড স্টার। প্রায় ২ যুগ
২১ অক্টোবর ২০২৪
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৭ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৭ ঘণ্টা আগেরন্ধনশিল্পীকে নিয়ে সিনেমা
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ। বাংলাদেশের রন্ধনশিল্পীদের নিয়েও কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা, সিলেটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে টমি মিয়াস হসপিটালিটি ইনস্টিটিউট থেকে গড়ে তুলেছেন আন্তর্জাতিক মানের শেফ। এবার এই রন্ধনশিল্পীর জীবনী আসছে বড় পর্দায়। ‘সিটিএম’ নামের এই বায়োপিক পরিচালনা করবেন মনিরুজ্জামান মনির।
আগামী বছর টমি মিয়া এমবিইর সহযোগিতায় আয়োজন করা হচ্ছে ‘টমি মিয়াস ঢালিউড অ্যাওয়ার্ড ২০২৬’। অক্টোবর মাসে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দেশের একঝাঁক জনপ্রিয় তারকা। গতকাল এ উপলক্ষে এফডিসিতে আয়োজন করা হয় সংবাদ সম্মেলনের। সেখানেই নিজের বায়োপিকের ঘোষণা দেন টমি মিয়া।
পর্দায় টমি মিয়ার চরিত্রে অভিনয় করবেন সাজ্জাদ হোসেন। অভিনয়ে আসার আগে যিনি নিজেও কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। ২০০৭ সালে টমি মিয়াস ইনস্টিটিউট ম্যানেজমেন্ট থেকে ট্রেনিং করেন সাজ্জাদ। এরপর লন্ডনের রেস্টুরেন্টে কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। পরবর্তী সময়ে অভিনয়ের টানে চলে আসেন দেশে।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘২০০৭ সালে কোর্স করার সময় টমি ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয়। এই পরিচয় তাঁর জীবনী নিয়ে সিনেমা করতে কাজে লাগবে আমার। এ ছাড়া শেফ হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকায় পর্দায় তাঁর চরিত্রটি উপস্থাপন করা একটু সহজ হবে আমার জন্য।’
সাজ্জাদ আরও বলেন, ‘এটি বায়োপিক হলেও সুন্দর একটি গল্প আছে, প্রেম আছে, ট্র্যাজেডি আছে। সব মিলিয়ে দর্শকের জন্য উপভোগ্য একটি সিনেমা হবে। চেষ্টা করব পর্দায় পরিপূর্ণভাবে নিজেকে টমি মিয়া হিসেবে উপস্থাপন করতে। ইতিমধ্যে টমি ভাইয়ের সঙ্গে তাঁর জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলা শুরু করেছি।’
‘এমআরনাইন’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক সাজ্জাদের। এরপর অভিনয় করেছেন ‘মোনা: জ্বীন-২’, ‘মেঘনা কন্যা’ সিনেমায়। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সাজ্জাদ অভিনীত ‘প্রেম পুরাণ’ সিনেমাটি।
জানা গেছে, লন্ডনে বড় একটি অংশের শুটিং হবে সিটিএম সিনেমার। টমি মিয়ার সঙ্গে সহপ্রযোজনায় থাকবেন বাংলাদেশ ও লন্ডনের কয়েকজন। নতুন বছরের শুরুতে মহরত অনুষ্ঠান করে আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে এই সিনেমার।

মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ। বাংলাদেশের রন্ধনশিল্পীদের নিয়েও কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা, সিলেটসহ বেশ কয়েকটি স্থানে টমি মিয়াস হসপিটালিটি ইনস্টিটিউট থেকে গড়ে তুলেছেন আন্তর্জাতিক মানের শেফ। এবার এই রন্ধনশিল্পীর জীবনী আসছে বড় পর্দায়। ‘সিটিএম’ নামের এই বায়োপিক পরিচালনা করবেন মনিরুজ্জামান মনির।
আগামী বছর টমি মিয়া এমবিইর সহযোগিতায় আয়োজন করা হচ্ছে ‘টমি মিয়াস ঢালিউড অ্যাওয়ার্ড ২০২৬’। অক্টোবর মাসে লন্ডনে অনুষ্ঠিত হবে এই আয়োজন। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেবেন দেশের একঝাঁক জনপ্রিয় তারকা। গতকাল এ উপলক্ষে এফডিসিতে আয়োজন করা হয় সংবাদ সম্মেলনের। সেখানেই নিজের বায়োপিকের ঘোষণা দেন টমি মিয়া।
পর্দায় টমি মিয়ার চরিত্রে অভিনয় করবেন সাজ্জাদ হোসেন। অভিনয়ে আসার আগে যিনি নিজেও কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। ২০০৭ সালে টমি মিয়াস ইনস্টিটিউট ম্যানেজমেন্ট থেকে ট্রেনিং করেন সাজ্জাদ। এরপর লন্ডনের রেস্টুরেন্টে কাজ করেছেন শেফ হিসেবে। পরবর্তী সময়ে অভিনয়ের টানে চলে আসেন দেশে।
সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘২০০৭ সালে কোর্স করার সময় টমি ভাইয়ের সঙ্গে আমার পরিচয়। এই পরিচয় তাঁর জীবনী নিয়ে সিনেমা করতে কাজে লাগবে আমার। এ ছাড়া শেফ হিসেবে কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকায় পর্দায় তাঁর চরিত্রটি উপস্থাপন করা একটু সহজ হবে আমার জন্য।’
সাজ্জাদ আরও বলেন, ‘এটি বায়োপিক হলেও সুন্দর একটি গল্প আছে, প্রেম আছে, ট্র্যাজেডি আছে। সব মিলিয়ে দর্শকের জন্য উপভোগ্য একটি সিনেমা হবে। চেষ্টা করব পর্দায় পরিপূর্ণভাবে নিজেকে টমি মিয়া হিসেবে উপস্থাপন করতে। ইতিমধ্যে টমি ভাইয়ের সঙ্গে তাঁর জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলা শুরু করেছি।’
‘এমআরনাইন’ সিনেমা দিয়ে ঢালিউডে অভিষেক সাজ্জাদের। এরপর অভিনয় করেছেন ‘মোনা: জ্বীন-২’, ‘মেঘনা কন্যা’ সিনেমায়। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে সাজ্জাদ অভিনীত ‘প্রেম পুরাণ’ সিনেমাটি।
জানা গেছে, লন্ডনে বড় একটি অংশের শুটিং হবে সিটিএম সিনেমার। টমি মিয়ার সঙ্গে সহপ্রযোজনায় থাকবেন বাংলাদেশ ও লন্ডনের কয়েকজন। নতুন বছরের শুরুতে মহরত অনুষ্ঠান করে আনুষ্ঠানিকভাবে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে এই সিনেমার।

সম্প্রতি ভারতীয় বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের পর থেকে আবারও নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলিউড তারকা সালমান খানের। বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পেছনে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততার সন্দেহে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। কারণ ওই গ্যাংয়ের মূল টার্গেটই এ বলিউড স্টার। প্রায় ২ যুগ
২১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৭ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে। অমিত হাসান, সাইমন সাদিক, জায়েদ খান, মাহিয়া মাহি, সাজু খাদেমসহ বর্তমান সময়ের অনেক শিল্পী রয়েছেন এ তালিকায়। শিল্পীদের বিদেশে যাওয়া নিয়ে কথা বললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি অভিনেতা মিশা সওদাগর। জানালেন কাজ কমে যাওয়ার কারণেই শিল্পীদের বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে।
মিশা সওদাগরের পরিবারের সদস্যরাও স্থায়ী হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি নিজেও বছরের অর্ধেক সময় কাটান মার্কিন মুলুকে। সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে এসে শিল্পীদের বিদেশে স্থায়ী হওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেন এই অভিনেতা। তাঁর মতে, দেশে কাজ থাকলে শিল্পীদের বিদেশে যেতে হতো না।
মিশা বলেন, ‘কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী আর করার আছে। একসময় এক দিনে চার-পাঁচটি সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টায় শুরু করেছি, সেটা চলেছে রাত ২টা পর্যন্ত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশের বাইরে গেছে, তাদের কি কারও মন চাইছিল দেশ ছেড়ে যেতে? আমার বন্ধু অমিত হাসান কত সিনেমার নায়ক, সেও বাইরে চলে গেছে। এ ছাড়া মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বো গেছে। অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে দেশ ছেড়েছে। মাহিয়া মাহিও যুক্তরাষ্ট্রে আছে। আমার কথাই যদি বলি, অভিনয় ছাড়া আমি তো কিছু পারি না। যাঁরা গেছে তাদেরকে দোষ দেওয়া যাবে না। কাজ যদি থাকত তাহলে তো তারা এখানেই কাজ করত।’
মিশা সওদাগর আরও বলেন, ‘আমাদের শিল্পীদের কাজ থাকুক না থাকুক, অনেক কিছু মেইনটেইন করতে হয়। চেহারায় একটা গেটআপ রাখতে হয়, একটা গাড়ি রাখতে হয়, একটা ভালো মোবাইল ব্যবহার করতে হয়, ভালো পোশাক পরতে হয়, ড্রয়িংরুম সাজিয়ে রাখতে হয়। তা ছাড়া আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য। পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখার জন্য। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে একজন শিল্পী কী করবে? শিল্পীদের সেক্রিফাইসগুলো সবাই বুঝবে না। ওইখানে (বিদেশে) গেলে অন্তত কাজ করে পরিবার নিয়ে সারভাইভ করতে পারবে।’

বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে। অমিত হাসান, সাইমন সাদিক, জায়েদ খান, মাহিয়া মাহি, সাজু খাদেমসহ বর্তমান সময়ের অনেক শিল্পী রয়েছেন এ তালিকায়। শিল্পীদের বিদেশে যাওয়া নিয়ে কথা বললেন চলচ্চিত্রশিল্পী সমিতির সভাপতি অভিনেতা মিশা সওদাগর। জানালেন কাজ কমে যাওয়ার কারণেই শিল্পীদের বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে।
মিশা সওদাগরের পরিবারের সদস্যরাও স্থায়ী হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে। তিনি নিজেও বছরের অর্ধেক সময় কাটান মার্কিন মুলুকে। সম্প্রতি এক টেলিভিশন অনুষ্ঠানে এসে শিল্পীদের বিদেশে স্থায়ী হওয়া প্রসঙ্গে কথা বলেন এই অভিনেতা। তাঁর মতে, দেশে কাজ থাকলে শিল্পীদের বিদেশে যেতে হতো না।
মিশা বলেন, ‘কাজ না থাকলে শিল্পীদের কী আর করার আছে। একসময় এক দিনে চার-পাঁচটি সিনেমার কাজ করেছি। সকাল ৭টায় শুরু করেছি, সেটা চলেছে রাত ২টা পর্যন্ত। এখন সেই এফডিসি প্রায় বন্ধ। যে শিল্পীরা দেশের বাইরে গেছে, তাদের কি কারও মন চাইছিল দেশ ছেড়ে যেতে? আমার বন্ধু অমিত হাসান কত সিনেমার নায়ক, সেও বাইরে চলে গেছে। এ ছাড়া মৌসুমী, ইমন, আলেকজান্ডার বো গেছে। অনেকেই সাম্প্রতিক সময়ে দেশ ছেড়েছে। মাহিয়া মাহিও যুক্তরাষ্ট্রে আছে। আমার কথাই যদি বলি, অভিনয় ছাড়া আমি তো কিছু পারি না। যাঁরা গেছে তাদেরকে দোষ দেওয়া যাবে না। কাজ যদি থাকত তাহলে তো তারা এখানেই কাজ করত।’
মিশা সওদাগর আরও বলেন, ‘আমাদের শিল্পীদের কাজ থাকুক না থাকুক, অনেক কিছু মেইনটেইন করতে হয়। চেহারায় একটা গেটআপ রাখতে হয়, একটা গাড়ি রাখতে হয়, একটা ভালো মোবাইল ব্যবহার করতে হয়, ভালো পোশাক পরতে হয়, ড্রয়িংরুম সাজিয়ে রাখতে হয়। তা ছাড়া আমরা কাজ করি পরিবারের জন্য। পরিবারের সদস্যদের ভালো রাখার জন্য। কিন্তু কাজই যদি না থাকে, ইনকাম যদি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে একজন শিল্পী কী করবে? শিল্পীদের সেক্রিফাইসগুলো সবাই বুঝবে না। ওইখানে (বিদেশে) গেলে অন্তত কাজ করে পরিবার নিয়ে সারভাইভ করতে পারবে।’

সম্প্রতি ভারতীয় বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের পর থেকে আবারও নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলিউড তারকা সালমান খানের। বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পেছনে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততার সন্দেহে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। কারণ ওই গ্যাংয়ের মূল টার্গেটই এ বলিউড স্টার। প্রায় ২ যুগ
২১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৭ ঘণ্টা আগে
দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং।
৭ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং। কিশোর বয়সের ওই অপরাধের জন্য ভক্তদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অভিনেতা।
মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় শুরু করেছিলেন জো জিন উং। ২০০৪ সালে ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল’ সিনেমা দিয়ে পর্দায় তাঁর আত্মপ্রকাশ। ‘দ্য হ্যান্ডমেইডেন’, ‘দ্য শেরিফ ইন টাউন’, ‘দ্য স্পাই গন নর্থ’, ‘বিলিভার’, ‘ইনটিমেট স্ট্রেঞ্জার’, ‘ব্ল্যাক মানি’সহ অনেক আলোচিত সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। এ ছাড়া দেখা দিয়েছেন ‘ডিপ রুটেড ট্রি’, ‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাউডস’, ‘সিগন্যাল’, ‘দ্য গুড ব্যাড মাদার’সহ অনেক সিরিয়ালে। কোরিয়ান সিনেমা ও কে-ড্রামার এই জনপ্রিয় অভিনেতাকে এবার বিতর্কের জেরে অভিনয় ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো।
সম্প্রতি একটি কোরিয়ান সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, হাইস্কুলে পড়ার সময় গাড়ি চুরির দায়ে জো জিন উংকে একবার কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে যেতে হয়েছিল। এ ছাড়া ডাকাতি ও ধর্ষণের মতো অপরাধেও জড়িয়েছিলেন তিনি। ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল সিনেমার শুটিং চলাকালে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন। স্থগিত করা হয়েছিল তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স। অভিনেতার এসব পুরোনো অপরাধের খবর প্রকাশ পাওয়ার পর নতুন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় জো জিন উংকে। অন্য সব অভিযোগ মেনে নিলেও ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিনেতা। সেই সঙ্গে নাবালক অবস্থায় ঘটা এসব অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন।
এক বিবৃতিতে জো জিন উং বলেন, ‘অতীতের এসব ঘটনার জন্য আমি ক্ষমা চাইছি। আপনাদের সব সমালোচনা মাথা পেতে নিলাম। সেই সঙ্গে আমার অভিনয় ক্যারিয়ারকে এখানেই বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিলাম।’
বিতর্কের জেরে এরই মধ্যে ‘ওয়ার অন ক্রাইম’ ডকুমেন্টারি সিরিজ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে জো জিন উংকে। এতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি। প্রথম পর্বটি প্রচারিত হয়েছিল গত ৩০ নভেম্বর। নতুন পর্বে আর শোনা যাবে না তাঁর কণ্ঠ। জো জিন উং অভিনীত আলোচিত সিরিজ ‘সিগন্যাল ২’ নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সিরিজটির শুটিং শেষ হলেও এতে তাঁর উপস্থিতি শেষ পর্যন্ত থাকবে কি না, বিষয়টি নতুন করে ভেবে দেখছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
প্রবল সমালোচনার মধ্যেও জো জিন উংয়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন কিছু আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তাঁদের মতে, কিশোর বয়সে ঘটা অপরাধের জন্য ওই সময়ই শাস্তি পেয়েছিলেন জো জিন উং। তাহলে এত বছর পর কেন নতুন করে তাঁকে হেনস্তা করা হবে! বরং একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেতার অন্ধকার অতীত টেনে আনায় মিডিয়ার সমালোচনা করছেন তাঁরা।

দুই দশকের বেশি সময়ের ক্যারিয়ারকে বিদায় জানালেন কোরিয়ান অভিনেতা জো জিন উং। প্রায় ৩০ বছর আগে সংঘটিত তাঁর কিছু অপরাধের খবর সামনে আসায় বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই বিতর্কের জেরে অভিনয় থেকেই সরে দাঁড়িয়েছেন জো জিন উং। কিশোর বয়সের ওই অপরাধের জন্য ভক্তদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন অভিনেতা।
মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় শুরু করেছিলেন জো জিন উং। ২০০৪ সালে ‘ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল’ সিনেমা দিয়ে পর্দায় তাঁর আত্মপ্রকাশ। ‘দ্য হ্যান্ডমেইডেন’, ‘দ্য শেরিফ ইন টাউন’, ‘দ্য স্পাই গন নর্থ’, ‘বিলিভার’, ‘ইনটিমেট স্ট্রেঞ্জার’, ‘ব্ল্যাক মানি’সহ অনেক আলোচিত সিনেমায় অভিনয় করেছেন তিনি। এ ছাড়া দেখা দিয়েছেন ‘ডিপ রুটেড ট্রি’, ‘বিয়ন্ড দ্য ক্লাউডস’, ‘সিগন্যাল’, ‘দ্য গুড ব্যাড মাদার’সহ অনেক সিরিয়ালে। কোরিয়ান সিনেমা ও কে-ড্রামার এই জনপ্রিয় অভিনেতাকে এবার বিতর্কের জেরে অভিনয় ছাড়ার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হলো।
সম্প্রতি একটি কোরিয়ান সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়, হাইস্কুলে পড়ার সময় গাড়ি চুরির দায়ে জো জিন উংকে একবার কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে যেতে হয়েছিল। এ ছাড়া ডাকাতি ও ধর্ষণের মতো অপরাধেও জড়িয়েছিলেন তিনি। ওয়ান্স আপন আ টাইম ইন হাইস্কুল সিনেমার শুটিং চলাকালে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছিলেন। স্থগিত করা হয়েছিল তাঁর ড্রাইভিং লাইসেন্স। অভিনেতার এসব পুরোনো অপরাধের খবর প্রকাশ পাওয়ার পর নতুন করে ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয় জো জিন উংকে। অন্য সব অভিযোগ মেনে নিলেও ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অভিনেতা। সেই সঙ্গে নাবালক অবস্থায় ঘটা এসব অপরাধের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন।
এক বিবৃতিতে জো জিন উং বলেন, ‘অতীতের এসব ঘটনার জন্য আমি ক্ষমা চাইছি। আপনাদের সব সমালোচনা মাথা পেতে নিলাম। সেই সঙ্গে আমার অভিনয় ক্যারিয়ারকে এখানেই বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিলাম।’
বিতর্কের জেরে এরই মধ্যে ‘ওয়ার অন ক্রাইম’ ডকুমেন্টারি সিরিজ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে জো জিন উংকে। এতে কণ্ঠ দিয়েছিলেন তিনি। প্রথম পর্বটি প্রচারিত হয়েছিল গত ৩০ নভেম্বর। নতুন পর্বে আর শোনা যাবে না তাঁর কণ্ঠ। জো জিন উং অভিনীত আলোচিত সিরিজ ‘সিগন্যাল ২’ নিয়েও সংশয় দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে সিরিজটির শুটিং শেষ হলেও এতে তাঁর উপস্থিতি শেষ পর্যন্ত থাকবে কি না, বিষয়টি নতুন করে ভেবে দেখছে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
প্রবল সমালোচনার মধ্যেও জো জিন উংয়ের পাশে দাঁড়িয়েছেন কিছু আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তাঁদের মতে, কিশোর বয়সে ঘটা অপরাধের জন্য ওই সময়ই শাস্তি পেয়েছিলেন জো জিন উং। তাহলে এত বছর পর কেন নতুন করে তাঁকে হেনস্তা করা হবে! বরং একজন প্রতিষ্ঠিত অভিনেতার অন্ধকার অতীত টেনে আনায় মিডিয়ার সমালোচনা করছেন তাঁরা।

সম্প্রতি ভারতীয় বর্ষীয়ান রাজনীতিক বাবা সিদ্দিকী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহতের পর থেকে আবারও নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বলিউড তারকা সালমান খানের। বাবা সিদ্দিকীকে হত্যার পেছনে বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততার সন্দেহে সালমানের নিরাপত্তা আরও জোরদার করা হয়েছে। কারণ ওই গ্যাংয়ের মূল টার্গেটই এ বলিউড স্টার। প্রায় ২ যুগ
২১ অক্টোবর ২০২৪
বাংলাদেশের জনপ্রিয় গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী। আশি-নব্বইয়ের দশকে যাঁরা ব্যান্ডের গান শুনেছেন, তাঁরা নামটির সঙ্গে বেশি পরিচিত। সোলস, রেনেসাঁ, এলআরবি ছাড়াও তিনি গান লিখেছেন একক অনেক শিল্পীর জন্য।
৭ ঘণ্টা আগে
মাত্র ১০ বছর বয়সে মা-বাবার সঙ্গে ব্রিটেনে চলে যান টমি মিয়া। ছাত্রাবস্থায় একটি রেস্তোরাঁয় থালা-বাসন ধোয়ার কাজ দিয়ে তাঁর কর্মজীবন শুরু। সে সময় সিদ্ধান্ত নেন রান্নাকে ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাঁকে। হয়ে ওঠেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন শেফ।
৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের শোবিজ জগতের অনেক তারকা পাড়ি জমিয়েছেন দেশের বাইরে। স্থায়ী হয়েছেন সেখানে। কেউ কেউ আবার মাঝেমধ্যে দেশে এসে কাজ করেন। সাম্প্রতিক সময়ে তারকাদের বিদেশ যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে লক্ষণীয়ভাবে।
৭ ঘণ্টা আগে