আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট গত বছর নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেওয়ায় নিজের ও পরিবারের রাজকীয় সম্পত্তির বড় অংশ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন পতৌদির রাজ্যের শেষ নবাব ইফতিখার আলী খানের নাতি বলিউড তারকা সাইফ আলী খান।
নিম্ন আদালতের ওই রায়ে সাইফ ও তাঁর পরিবারকে মধ্যপ্রদেশের শহর ভোপাল ও এর আশপাশে থাকা ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির একমাত্র মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এসব সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নূর-উস-সাবাহ প্যালেস (বর্তমানে বিলাসবহুল হোটেল), ভোপালের ফ্ল্যাগস্টাফ হাউস, বিভিন্ন রাজপ্রাসাদ, নবাবি বাংলো ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য সম্পত্তি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর নিম্ন আদালতকে আবার নতুন করে মামলাটি খতিয়ে দেখে এক বছরের মধ্যে রায় দিতে নির্দেশ দেন মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট।
সাইফকে এখন তাঁর এই সম্পত্তি ও উত্তরাধিকার ধরে রাখতে আদালতে নতুন করে আইনি লড়াই লড়তে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে বলাই যায়, ২০২৫ সাল বলিউড তারকা সাইফের জন্য মোটেই ভালো যাচ্ছে না। বছরের শুরুতে নিজের ঘরেই এক অনুপ্রবেশকারীর ছুরিতে আহত হন তিনি।
এখন তাঁকে সরকারের ‘শত্রু সম্পত্তি’ তকমাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
সাইফ আলী খান কি পতৌদি ও ভোপালের নবাব
হ্যাঁ, নামকরা এই তারকাকে পতৌদি ও ভোপালের নবাব বলাই যায়।
৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি।
হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
১৯৬২ সালে ভারত সরকার সাজিদার এই উত্তরাধিকারের স্বীকৃতি দেয়। ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজিদার নামে সম্পত্তি হস্তান্তরে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
পরে সাজিদা সুলতান বিয়ে করেন পতৌদির নবাব ইফতিখার আলী খানকে। সেই সূত্রেই আলোচিত সম্পত্তি প্রথমে তাঁদের ছেলে ভারতের ক্রিকেট টিমের সাবেক ক্যাপ্টেন মনসুর আলী খান এবং পরে অভিনেতা সাইফ আলী খানের হাতে আসে।
হাইকোর্টের ধাক্কা
২০০০ সালে মধ্যপ্রদেশের এক নিম্ন আদালত সাইফ, তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর, দুই বোন সোহা আলী খান ও সাবা আলী খানকে ভোপালের ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা দেন।
কিন্তু ওই রায়ের বিরুদ্ধে হামিদুল্লাহ খানের অন্য উত্তরাধিকারীরা আপত্তি জানান। তাঁদের দাবি, ভোপালের শেষ নবাবের সম্পত্তি ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ভাগ হওয়া উচিত।
গত বছর মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট তাঁদের দাবি মেনে নেন এবং উত্তরাধিকার প্রশ্নে মামলাটি আবার খোলার নির্দেশ দেন।
এখন যদি মধ্যপ্রদেশের ওই নিম্ন আদালত আগের রায় বদলান, তাহলে সাইফ আলী খান এই বিশাল সম্পত্তির বড় একটি অংশ হারাতে পারেন।
‘শত্রু সম্পত্তি’ আইন
দেশভাগের সময় হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতানের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা আগেই বলা হয়েছে।
আবিদার দেশত্যাগের ঘটনার ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে সাইফ আলী খানকে নোটিশ পাঠায় ভারত সরকার, যাতে বলা হয়, ভোপালের সাবেক শাসকের কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তির ওপর ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’ প্রযোজ্য হবে।

এতে কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আবিদা পাকিস্তানে চলে গেছেন এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব ছেড়েছেন, তাই এই সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
কথা হচ্ছে, ভোপালের সম্পত্তিগুলো সাইফ আলী খান পেয়েছিলেন হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতানের মাধ্যমে। তাঁর বড় বোন পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর সাজিদাই কার্যত সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
এমনকি ১৯৬২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সরকারও জানিয়েছিল, সাজিদা সুলতানই নবাব হামিদুল্লাহর সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং এসব সম্পত্তি তাঁর নামে হস্তান্তরে সরকারের আপত্তি নেই।

যাই হোক, নবাব হামিদুল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করেন সাইফ।
কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট তাঁর আবেদন খারিজ করে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আপিল করার জন্য ৩০ দিনের সময় দেন।
এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পেছনে কারণ ছিল, সরকার ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’কে পেছনের তারিখ থেকে (কোনো আইন বর্তমান সময় থেকে কার্যকর না হয়ে আগের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া) বাতিল করে দেয় এবং মুম্বাইয়ে ‘শত্রু সম্পত্তির অভিভাবক’ নামে একটি আপিল কর্তৃপক্ষ গঠন করে, যারা এ ধরনের সব বিষয় নতুন করে খতিয়ে দেখবে।
এই কর্তৃপক্ষ ১৯৬২ সালের সেই সরকারি স্বীকৃতিকেও বাতিল করে দেয়, যেখানে সাজিদা সুলতানকে একমাত্র উত্তরাধিকারী হিসেবে মানা হয়েছিল।
সাইফ আলী খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করেছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কারণ, গত ১৬ জানুয়ারি তিনি ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন এবং অস্ত্রোপচারের পর কয়েক সপ্তাহ তাঁকে বিশ্রামে থাকতে হয়।

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট গত বছর নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেওয়ায় নিজের ও পরিবারের রাজকীয় সম্পত্তির বড় অংশ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন পতৌদির রাজ্যের শেষ নবাব ইফতিখার আলী খানের নাতি বলিউড তারকা সাইফ আলী খান।
নিম্ন আদালতের ওই রায়ে সাইফ ও তাঁর পরিবারকে মধ্যপ্রদেশের শহর ভোপাল ও এর আশপাশে থাকা ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির একমাত্র মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এসব সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নূর-উস-সাবাহ প্যালেস (বর্তমানে বিলাসবহুল হোটেল), ভোপালের ফ্ল্যাগস্টাফ হাউস, বিভিন্ন রাজপ্রাসাদ, নবাবি বাংলো ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য সম্পত্তি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর নিম্ন আদালতকে আবার নতুন করে মামলাটি খতিয়ে দেখে এক বছরের মধ্যে রায় দিতে নির্দেশ দেন মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট।
সাইফকে এখন তাঁর এই সম্পত্তি ও উত্তরাধিকার ধরে রাখতে আদালতে নতুন করে আইনি লড়াই লড়তে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে বলাই যায়, ২০২৫ সাল বলিউড তারকা সাইফের জন্য মোটেই ভালো যাচ্ছে না। বছরের শুরুতে নিজের ঘরেই এক অনুপ্রবেশকারীর ছুরিতে আহত হন তিনি।
এখন তাঁকে সরকারের ‘শত্রু সম্পত্তি’ তকমাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
সাইফ আলী খান কি পতৌদি ও ভোপালের নবাব
হ্যাঁ, নামকরা এই তারকাকে পতৌদি ও ভোপালের নবাব বলাই যায়।
৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি।
হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
১৯৬২ সালে ভারত সরকার সাজিদার এই উত্তরাধিকারের স্বীকৃতি দেয়। ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজিদার নামে সম্পত্তি হস্তান্তরে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
পরে সাজিদা সুলতান বিয়ে করেন পতৌদির নবাব ইফতিখার আলী খানকে। সেই সূত্রেই আলোচিত সম্পত্তি প্রথমে তাঁদের ছেলে ভারতের ক্রিকেট টিমের সাবেক ক্যাপ্টেন মনসুর আলী খান এবং পরে অভিনেতা সাইফ আলী খানের হাতে আসে।
হাইকোর্টের ধাক্কা
২০০০ সালে মধ্যপ্রদেশের এক নিম্ন আদালত সাইফ, তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর, দুই বোন সোহা আলী খান ও সাবা আলী খানকে ভোপালের ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা দেন।
কিন্তু ওই রায়ের বিরুদ্ধে হামিদুল্লাহ খানের অন্য উত্তরাধিকারীরা আপত্তি জানান। তাঁদের দাবি, ভোপালের শেষ নবাবের সম্পত্তি ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ভাগ হওয়া উচিত।
গত বছর মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট তাঁদের দাবি মেনে নেন এবং উত্তরাধিকার প্রশ্নে মামলাটি আবার খোলার নির্দেশ দেন।
এখন যদি মধ্যপ্রদেশের ওই নিম্ন আদালত আগের রায় বদলান, তাহলে সাইফ আলী খান এই বিশাল সম্পত্তির বড় একটি অংশ হারাতে পারেন।
‘শত্রু সম্পত্তি’ আইন
দেশভাগের সময় হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতানের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা আগেই বলা হয়েছে।
আবিদার দেশত্যাগের ঘটনার ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে সাইফ আলী খানকে নোটিশ পাঠায় ভারত সরকার, যাতে বলা হয়, ভোপালের সাবেক শাসকের কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তির ওপর ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’ প্রযোজ্য হবে।

এতে কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আবিদা পাকিস্তানে চলে গেছেন এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব ছেড়েছেন, তাই এই সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
কথা হচ্ছে, ভোপালের সম্পত্তিগুলো সাইফ আলী খান পেয়েছিলেন হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতানের মাধ্যমে। তাঁর বড় বোন পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর সাজিদাই কার্যত সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
এমনকি ১৯৬২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সরকারও জানিয়েছিল, সাজিদা সুলতানই নবাব হামিদুল্লাহর সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং এসব সম্পত্তি তাঁর নামে হস্তান্তরে সরকারের আপত্তি নেই।

যাই হোক, নবাব হামিদুল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করেন সাইফ।
কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট তাঁর আবেদন খারিজ করে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আপিল করার জন্য ৩০ দিনের সময় দেন।
এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পেছনে কারণ ছিল, সরকার ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’কে পেছনের তারিখ থেকে (কোনো আইন বর্তমান সময় থেকে কার্যকর না হয়ে আগের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া) বাতিল করে দেয় এবং মুম্বাইয়ে ‘শত্রু সম্পত্তির অভিভাবক’ নামে একটি আপিল কর্তৃপক্ষ গঠন করে, যারা এ ধরনের সব বিষয় নতুন করে খতিয়ে দেখবে।
এই কর্তৃপক্ষ ১৯৬২ সালের সেই সরকারি স্বীকৃতিকেও বাতিল করে দেয়, যেখানে সাজিদা সুলতানকে একমাত্র উত্তরাধিকারী হিসেবে মানা হয়েছিল।
সাইফ আলী খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করেছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কারণ, গত ১৬ জানুয়ারি তিনি ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন এবং অস্ত্রোপচারের পর কয়েক সপ্তাহ তাঁকে বিশ্রামে থাকতে হয়।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট গত বছর নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেওয়ায় নিজের ও পরিবারের রাজকীয় সম্পত্তির বড় অংশ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন পতৌদির রাজ্যের শেষ নবাব ইফতিখার আলী খানের নাতি বলিউড তারকা সাইফ আলী খান।
নিম্ন আদালতের ওই রায়ে সাইফ ও তাঁর পরিবারকে মধ্যপ্রদেশের শহর ভোপাল ও এর আশপাশে থাকা ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির একমাত্র মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এসব সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নূর-উস-সাবাহ প্যালেস (বর্তমানে বিলাসবহুল হোটেল), ভোপালের ফ্ল্যাগস্টাফ হাউস, বিভিন্ন রাজপ্রাসাদ, নবাবি বাংলো ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য সম্পত্তি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর নিম্ন আদালতকে আবার নতুন করে মামলাটি খতিয়ে দেখে এক বছরের মধ্যে রায় দিতে নির্দেশ দেন মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট।
সাইফকে এখন তাঁর এই সম্পত্তি ও উত্তরাধিকার ধরে রাখতে আদালতে নতুন করে আইনি লড়াই লড়তে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে বলাই যায়, ২০২৫ সাল বলিউড তারকা সাইফের জন্য মোটেই ভালো যাচ্ছে না। বছরের শুরুতে নিজের ঘরেই এক অনুপ্রবেশকারীর ছুরিতে আহত হন তিনি।
এখন তাঁকে সরকারের ‘শত্রু সম্পত্তি’ তকমাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
সাইফ আলী খান কি পতৌদি ও ভোপালের নবাব
হ্যাঁ, নামকরা এই তারকাকে পতৌদি ও ভোপালের নবাব বলাই যায়।
৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি।
হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
১৯৬২ সালে ভারত সরকার সাজিদার এই উত্তরাধিকারের স্বীকৃতি দেয়। ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজিদার নামে সম্পত্তি হস্তান্তরে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
পরে সাজিদা সুলতান বিয়ে করেন পতৌদির নবাব ইফতিখার আলী খানকে। সেই সূত্রেই আলোচিত সম্পত্তি প্রথমে তাঁদের ছেলে ভারতের ক্রিকেট টিমের সাবেক ক্যাপ্টেন মনসুর আলী খান এবং পরে অভিনেতা সাইফ আলী খানের হাতে আসে।
হাইকোর্টের ধাক্কা
২০০০ সালে মধ্যপ্রদেশের এক নিম্ন আদালত সাইফ, তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর, দুই বোন সোহা আলী খান ও সাবা আলী খানকে ভোপালের ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা দেন।
কিন্তু ওই রায়ের বিরুদ্ধে হামিদুল্লাহ খানের অন্য উত্তরাধিকারীরা আপত্তি জানান। তাঁদের দাবি, ভোপালের শেষ নবাবের সম্পত্তি ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ভাগ হওয়া উচিত।
গত বছর মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট তাঁদের দাবি মেনে নেন এবং উত্তরাধিকার প্রশ্নে মামলাটি আবার খোলার নির্দেশ দেন।
এখন যদি মধ্যপ্রদেশের ওই নিম্ন আদালত আগের রায় বদলান, তাহলে সাইফ আলী খান এই বিশাল সম্পত্তির বড় একটি অংশ হারাতে পারেন।
‘শত্রু সম্পত্তি’ আইন
দেশভাগের সময় হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতানের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা আগেই বলা হয়েছে।
আবিদার দেশত্যাগের ঘটনার ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে সাইফ আলী খানকে নোটিশ পাঠায় ভারত সরকার, যাতে বলা হয়, ভোপালের সাবেক শাসকের কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তির ওপর ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’ প্রযোজ্য হবে।

এতে কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আবিদা পাকিস্তানে চলে গেছেন এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব ছেড়েছেন, তাই এই সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
কথা হচ্ছে, ভোপালের সম্পত্তিগুলো সাইফ আলী খান পেয়েছিলেন হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতানের মাধ্যমে। তাঁর বড় বোন পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর সাজিদাই কার্যত সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
এমনকি ১৯৬২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সরকারও জানিয়েছিল, সাজিদা সুলতানই নবাব হামিদুল্লাহর সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং এসব সম্পত্তি তাঁর নামে হস্তান্তরে সরকারের আপত্তি নেই।

যাই হোক, নবাব হামিদুল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করেন সাইফ।
কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট তাঁর আবেদন খারিজ করে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আপিল করার জন্য ৩০ দিনের সময় দেন।
এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পেছনে কারণ ছিল, সরকার ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’কে পেছনের তারিখ থেকে (কোনো আইন বর্তমান সময় থেকে কার্যকর না হয়ে আগের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া) বাতিল করে দেয় এবং মুম্বাইয়ে ‘শত্রু সম্পত্তির অভিভাবক’ নামে একটি আপিল কর্তৃপক্ষ গঠন করে, যারা এ ধরনের সব বিষয় নতুন করে খতিয়ে দেখবে।
এই কর্তৃপক্ষ ১৯৬২ সালের সেই সরকারি স্বীকৃতিকেও বাতিল করে দেয়, যেখানে সাজিদা সুলতানকে একমাত্র উত্তরাধিকারী হিসেবে মানা হয়েছিল।
সাইফ আলী খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করেছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কারণ, গত ১৬ জানুয়ারি তিনি ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন এবং অস্ত্রোপচারের পর কয়েক সপ্তাহ তাঁকে বিশ্রামে থাকতে হয়।

মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট গত বছর নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করে দেওয়ায় নিজের ও পরিবারের রাজকীয় সম্পত্তির বড় অংশ হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন পতৌদির রাজ্যের শেষ নবাব ইফতিখার আলী খানের নাতি বলিউড তারকা সাইফ আলী খান।
নিম্ন আদালতের ওই রায়ে সাইফ ও তাঁর পরিবারকে মধ্যপ্রদেশের শহর ভোপাল ও এর আশপাশে থাকা ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির একমাত্র মালিক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
এসব সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে নূর-উস-সাবাহ প্যালেস (বর্তমানে বিলাসবহুল হোটেল), ভোপালের ফ্ল্যাগস্টাফ হাউস, বিভিন্ন রাজপ্রাসাদ, নবাবি বাংলো ও ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা অন্যান্য সম্পত্তি।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর নিম্ন আদালতকে আবার নতুন করে মামলাটি খতিয়ে দেখে এক বছরের মধ্যে রায় দিতে নির্দেশ দেন মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট।
সাইফকে এখন তাঁর এই সম্পত্তি ও উত্তরাধিকার ধরে রাখতে আদালতে নতুন করে আইনি লড়াই লড়তে হবে।
এমন পরিস্থিতিতে বলাই যায়, ২০২৫ সাল বলিউড তারকা সাইফের জন্য মোটেই ভালো যাচ্ছে না। বছরের শুরুতে নিজের ঘরেই এক অনুপ্রবেশকারীর ছুরিতে আহত হন তিনি।
এখন তাঁকে সরকারের ‘শত্রু সম্পত্তি’ তকমাও মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
সাইফ আলী খান কি পতৌদি ও ভোপালের নবাব
হ্যাঁ, নামকরা এই তারকাকে পতৌদি ও ভোপালের নবাব বলাই যায়।
৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি।
হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
১৯৬২ সালে ভারত সরকার সাজিদার এই উত্তরাধিকারের স্বীকৃতি দেয়। ওই সময় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাজিদার নামে সম্পত্তি হস্তান্তরে সরকারের কোনো আপত্তি নেই।
পরে সাজিদা সুলতান বিয়ে করেন পতৌদির নবাব ইফতিখার আলী খানকে। সেই সূত্রেই আলোচিত সম্পত্তি প্রথমে তাঁদের ছেলে ভারতের ক্রিকেট টিমের সাবেক ক্যাপ্টেন মনসুর আলী খান এবং পরে অভিনেতা সাইফ আলী খানের হাতে আসে।
হাইকোর্টের ধাক্কা
২০০০ সালে মধ্যপ্রদেশের এক নিম্ন আদালত সাইফ, তাঁর মা শর্মিলা ঠাকুর, দুই বোন সোহা আলী খান ও সাবা আলী খানকে ভোপালের ১৫ হাজার কোটি রুপি মূল্যের সম্পত্তির বৈধ উত্তরাধিকারী হিসেবে ঘোষণা দেন।
কিন্তু ওই রায়ের বিরুদ্ধে হামিদুল্লাহ খানের অন্য উত্তরাধিকারীরা আপত্তি জানান। তাঁদের দাবি, ভোপালের শেষ নবাবের সম্পত্তি ইসলামি উত্তরাধিকার আইন অনুযায়ী ভাগ হওয়া উচিত।
গত বছর মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্ট তাঁদের দাবি মেনে নেন এবং উত্তরাধিকার প্রশ্নে মামলাটি আবার খোলার নির্দেশ দেন।
এখন যদি মধ্যপ্রদেশের ওই নিম্ন আদালত আগের রায় বদলান, তাহলে সাইফ আলী খান এই বিশাল সম্পত্তির বড় একটি অংশ হারাতে পারেন।
‘শত্রু সম্পত্তি’ আইন
দেশভাগের সময় হামিদুল্লাহ খানের বড় মেয়ে আবিদা সুলতানের পাকিস্তানে চলে যাওয়ার কথা আগেই বলা হয়েছে।
আবিদার দেশত্যাগের ঘটনার ওপর ভিত্তি করে ২০১৪ সালে সাইফ আলী খানকে নোটিশ পাঠায় ভারত সরকার, যাতে বলা হয়, ভোপালের সাবেক শাসকের কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তির ওপর ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’ প্রযোজ্য হবে।

এতে কারণ হিসেবে বলা হয়, যেহেতু সম্পত্তির উত্তরাধিকারী আবিদা পাকিস্তানে চলে গেছেন এবং ভারতীয় নাগরিকত্ব ছেড়েছেন, তাই এই সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে গণ্য করা হবে এবং তা সরকার বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
কথা হচ্ছে, ভোপালের সম্পত্তিগুলো সাইফ আলী খান পেয়েছিলেন হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতানের মাধ্যমে। তাঁর বড় বোন পাকিস্তানে চলে যাওয়ার পর সাজিদাই কার্যত সেই সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
এমনকি ১৯৬২ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু সরকারও জানিয়েছিল, সাজিদা সুলতানই নবাব হামিদুল্লাহর সব ব্যক্তিগত সম্পত্তির একমাত্র উত্তরাধিকারী এবং এসব সম্পত্তি তাঁর নামে হস্তান্তরে সরকারের আপত্তি নেই।

যাই হোক, নবাব হামিদুল্লাহর কাছ থেকে পাওয়া ১৫ হাজার কোটি রুপির সম্পত্তিকে ‘শত্রু সম্পত্তি’ হিসেবে বিবেচনা করার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে গিয়ে সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করেন সাইফ।
কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে হাইকোর্ট তাঁর আবেদন খারিজ করে স্থগিতাদেশ তুলে নেন।
একই সঙ্গে তাঁকে ও তাঁর পরিবারকে আপিল করার জন্য ৩০ দিনের সময় দেন।
এই সিদ্ধান্ত বাতিলের পেছনে কারণ ছিল, সরকার ১৯৬৮ সালের ‘শত্রু সম্পত্তি আইন’কে পেছনের তারিখ থেকে (কোনো আইন বর্তমান সময় থেকে কার্যকর না হয়ে আগের কোনো নির্দিষ্ট তারিখ থেকে কার্যকর হওয়া) বাতিল করে দেয় এবং মুম্বাইয়ে ‘শত্রু সম্পত্তির অভিভাবক’ নামে একটি আপিল কর্তৃপক্ষ গঠন করে, যারা এ ধরনের সব বিষয় নতুন করে খতিয়ে দেখবে।
এই কর্তৃপক্ষ ১৯৬২ সালের সেই সরকারি স্বীকৃতিকেও বাতিল করে দেয়, যেখানে সাজিদা সুলতানকে একমাত্র উত্তরাধিকারী হিসেবে মানা হয়েছিল।
সাইফ আলী খান নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপিল করেছিলেন কি না, তা স্পষ্ট নয়।
কারণ, গত ১৬ জানুয়ারি তিনি ছুরিকাঘাতে আহত হয়ে প্রায় এক সপ্তাহ হাসপাতালে ছিলেন এবং অস্ত্রোপচারের পর কয়েক সপ্তাহ তাঁকে বিশ্রামে থাকতে হয়।

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় করবেন ইধিকা । এবার তাঁর নায়ক সিয়াম আহমেদ । ‘ রাক্ষস ’ নামের সিনেমায় জুটি হচ্ছেন তাঁরা । অথচ অভিনেত্রী জানালেন ভিন্ন কথা । এমন নামের কোনো সিনেমা নিয়ে তাঁর সঙ্গে নাকি কোনো কথাই হয়নি । রাক্ষস সিনেমায় ইধিকার অভিনয়ের এই গুঞ্জন কয়েক দিন ধরে । ইতিমধ্যে নাকি আলাপও হয়েছে নির্মাতাদের সঙ্গে , এমন খবরও প্রকাশিত হয়েছে সংবাদমাধ্যমে । কিন্তু , নতুন এই সিনেমা নিয়ে কথা বলতে যোগাযোগ করলে ইধিকা জানালেন ভিন্ন কথা । খুদে বার্তায় আজকের পত্রিকাকে ইধিকা লেখেন , “ এখন অবধি এ রকম ( রাক্ষস ) নামের কোনো সিনেমা নিয়ে আমার কোনো কথা হয়নি । ' একই কথা পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকেও জানিয়েছেন ইধিকা । অভিনেত্রী জানান , সিয়াম আহমেদের সঙ্গে অভিনয় নিয়ে কোনো কথা হয়নি ।
আনন্দবাজার জানাচ্ছে , ইধিকা না থাকলেও রাক্ষসে সিয়ামের সঙ্গে থাকবেন টালিউড নায়িকা সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায় । এর আগে এ সিনেমায় সাবিলা নূরের অভিনয়ের খবর ছড়িয়েছিল । রাক্ষস সিনেমায় দেশ - বিদেশের একাধিক অভিনেত্রীর নাম শোনা গেলেও এখন পর্যন্ত প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান কিংবা নির্মাতার কাছ থেকে আসেনি আনুষ্ঠানিক ঘোষণা । বরং প্রযোজক শাহরিনা সুলতানা সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন , এই সিনেমা নিয়ে বেশ কয়েকজন নায়িকার সঙ্গে কথা হয়েছে । শেষ পর্যন্ত কে থাকছে , সেটা সময় বলে দেবে । রাক্ষসের আগে আবু হায়াত মাহমুদের ‘ প্রিন্স ' সিনেমার নায়িকা হিসেবেও শোনা গেছে ইধিকার নাম । সেই দৃশ্যপটও বদলে গেছে ।
এখন শোনা যাচ্ছে , ইধিকা নয় , টালিউডের আরেক নায়িকা জ্যোতির্ময়ী কুণ্ডুর নাম । তবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে তাসনিয়া ফারিণের থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করলেও অন্য কারও নাম ঘোষণা হয়নি এখন পর্যন্ত । জানা গেছে , এ মাসেই শুরু হবে প্রিন্স ও রাক্ষস সিনেমার শুটিং । দুটি সিনেমার বেশির ভাগ শুটিং হবে দেশের বাইরে । সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমা দুটি ।
এ ধরনের গুঞ্জনে অবাক হয়েছেন তিনি । গত বছরও শোনা গিয়েছিল ‘ সিকান্দার ' নামের একটি সিনেমায় জুটি হচ্ছেন সিয়াম - ইধিকা । সেই খবরও শেষ পর্যন্ত গুঞ্জনই থেকে গেছে । এদিকে

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
‘যদি কোথাও/ কোনো দিন দূরে সরে যাই/ নিসর্গের আঁধারে হারাই/ সমুদ্রের ঢেউ দেখে আমায় রেখো মনে’—এমন কথার গানটি লিখেছেন শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান, সুর করেছেন ব্যান্ডের ড্রামার কাজী আহমাদ শাফিন। ভিডিও নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি। গেয়েছেন শেখ ইশতিয়াক। শুটিং হয়েছে থাইল্যান্ডের কো খাম, কো মাখ ও কো চ্যাং আইল্যান্ডে। মডেল হয়েছেন নীল হুরেজাহান।
২০১৯ সালের মে মাসে ‘এই অবেলায়’ দিয়ে নতুন করে জেগে উঠেছিল ব্যান্ড শিরোনামহীন। নতুন ভোকাল নিয়ে ভক্তদের প্রত্যাশা পূরণ করতে যখন হিমশিম খাচ্ছিল দলটি, তখন এই অবেলায় গানটি ছিল শিরোনামহীনের জন্য অক্সিজেনের মতো। ছয় বছর পর প্রকাশ পেল এ গানের সিকুয়েল এই অবেলায় ২।
শিরোনামহীনের ইউটিউব চ্যানেলে বাংলার পাশাপাশি এই অবেলায় প্রকাশ পেয়েছে ইংরেজি ভাষায়। এই ভার্সনের শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘রিমেম্বার মি’। ইংরেজি ভার্সন নিয়ে শিরোনামহীনের দলনেতা জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ‘এই অবেলায় গানটি বিদেশি ভাষার মানুষও পছন্দ করেছে। ইউটিউব চ্যানেলে অনেক মন্তব্য দেখেছি ইংরেজি, স্প্যানিশসহ বিভিন্ন ভাষায় লেখা, “আমি গানের ভাষা বুঝতে পারছি না। কিন্তু গানটির সুর খুব ভালো লাগছে।” তাই এই অবেলায় ২-এর ইংরেজি ভার্সন করা। আশা করছি, বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভার্সনটাও দেশ-বিদেশের শ্রোতাদের মন জয় করতে পারবে। সেটা হলে ভবিষ্যতে এ ধরনের উদ্যোগ আরও হতে পারে।’

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শুরু হবে এই আয়োজন। শুরুতে থাকবে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য পরিবেশনা, যেখানে শিল্পীরা রাশিয়ান সংস্কৃতির সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্য তুলে ধরবেন। এরপর গান শোনাবে সোনার বাংলা সার্কাস। এ ছাড়া থাকবে আরও বেশ কিছু সাংস্কৃতিক আয়োজন।
এই বিশেষ আয়োজন উৎসর্গ করা হয়েছে রাশিয়ার জনকূটনৈতিক কর্মকাণ্ডের শতবর্ষ পূর্তি এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস—দুটি ঐতিহাসিক মাইলফলককে, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার জনগণের দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব, পারস্পরিক শ্রদ্ধা এবং সাংস্কৃতিক সম্প্রীতির প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
আয়োজকেরা বলছেন, এ অনুষ্ঠান শুধুই একটি কনসার্ট নয়, এটি সংস্কৃতি, বন্ধুত্ব ও একতার উৎসব, যা বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মানুষের মধ্যে সম্পর্ক আরও গভীর করবে।
রাশিয়ান হাউস, ঢাকার সহযোগিতায় ওই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করছে জাম্পস্টার্ট ইনক, যা দুই দেশের জনগণের মধ্যে সাংস্কৃতিক বিনিময় এবং বন্ধুত্ব দৃঢ় করার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ। সবার জন্য উন্মুক্ত অনুষ্ঠানটি শুরু হবে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায়।

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
প্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও মুক্তি পেয়েছে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খোঁজ থাকছে এ প্রতিবেদনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

⊲ অন্তরাত্মা (বাংলা সিনেমা)
⊲ বিহান (রাজবংশী ভাষার সিনেমা)
⊲ মিশন: ইম্পসিবল—দ্য ফাইনাল রেকনিং (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ জে কেলি (ইংরেজি সিনেমা)
⊲ দ্য বিলিভারস ২ (থাই সিরিজ)

৫৪ বছরের সাইফ ভোপালের শেষ নবাব হামিদুল্লাহ খানের প্রপৌত্র। হামিদুল্লাহ খানের দ্বিতীয় মেয়ে সাজিদা সুলতান ছিলেন সাইফের দাদি। হামিদুল্লাহর জ্যেষ্ঠ মেয়ে আবিদা সুলতান বেগম ’৪৭-এর দেশভাগের পর পাকিস্তানে চলে যান। অন্যদিকে সাজিদা সুলতান ভারতে থেকে যান এবং বাবার মৃত্যুর পর তাঁর সম্পত্তির উত্তরাধিকারী হন।
০৯ জুলাই ২০২৫
শাকিব খানের বিপরীতে ' প্রিয়তমা ' সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় পশ্চিমবঙ্গের ইধিকা পালের । প্রথম সিনেমাতেই নজর কাড়েন অভিনেত্রী । এ বছর রোজার ঈদে মুক্তি পাওয়া মেহেদী হাসান হৃদয় পরিচালিত ‘ বরবাদ ' সিনেমায়ও দেখা গেছে তাঁকে । খবর ছড়িয়েছে , মেহেদী হাসান হৃদয়ের নতুন সিনেমায়ও অভিনয় ....
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছরের অক্টোবরে প্রকাশ পেয়েছিল শিরোনামহীন ব্যান্ডের ‘এই অবেলায় ২’ গানের টিজার। তবে স্পনসর জটিলতায় আটকে ছিল গানটি। অবশেষে গতকাল প্রকাশ পেল শিরোনামহীনের বহুল প্রতীক্ষিত এই অবেলায় গানের দ্বিতীয় পর্ব। এটি শিরোনামহীনের পঞ্চম অ্যালবাম বাতিঘরের শেষ গান।
৬ ঘণ্টা আগে
রাশিয়ান জনকূটনীতির ১০০তম বার্ষিকী এবং বাংলাদেশের বিজয় দিবস উদ্যাপন উপলক্ষে রাজধানীর রবীন্দ্রসরোবরে আয়োজন করা হয়েছে ‘হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানের। রাশিয়ান হাউস ঢাকা আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকছে রাশিয়ার ঐতিহ্যবাহী লোকনৃত্য এবং বাংলাদেশের ব্যান্ড সোনার বাংলা সার্কাসের কনসার্ট।
৬ ঘণ্টা আগে