
সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে। এই সিটির কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল তৈরি হয়েছে। এসব শুটিং স্টুডিও ছাড়াও ভারতজুড়ে হরদম চলে ছবির শুটিং। সেসব ছবিতে স্বাদ মেটে ভারত-দর্শনের।
কাশ্মীর
‘কাশ্মীর কি কলি’, ‘হিনা’, ‘দিল সে’, ‘মিশন কাশ্মীর’সহ কত যে বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্থানে, তার ইয়ত্তা নেই। কাশ্মীরকে অনেক নামেই ডাকা হয়—ঋষিভূমি, যোগীস্থান, শারদাপীঠ বা শারদাস্থান ইত্যাদি। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়া ‘ভূস্বর্গ’ নামটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কাশ্মীরকে বলা হয় সুখী উপত্যকা। এই সৌন্দর্য আর কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়েও তৈরি হয়েছে বহু ছবির। কাশ্মীরে শুটিং হয়েছে এমন আরও কয়েকটি ছবি হলো ‘দিলজালে’, ‘হাইওয়ে’, ‘আই লাভ ইন্ডিয়া’, ‘যাব তাক হ্যায় জান’, ‘কাশ্মীর ডায়রি’, ‘মিশন কাশ্মীর’, ‘রকস্টার, ‘রোজা’, ‘নোটবুক’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ইত্যাদি।
বারানসি
বেনারস নামেই বেশি পরিচিত। বারানসির মতো ফটোজেনিক জায়গা বোধ হয় কমই আছে। সত্যজিৎ রায় কিংবা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতেও গঙ্গাতীরের এই পুরোনো শহর নিজের বৈচিত্র্যকে চিনিয়েছে। ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’-এর মতো বাংলা ছবি তো আছেই, ‘ওয়াটার’, ‘লাগা চুনরি মে দাগ’, ‘রঞ্জনা’, ‘মাসান’ ইত্যাদি হিন্দি ছবিতেও সমান গরিমায় উঠে এসেছে এ শহরের বিচিত্র চরিত্র।
রাজস্থান
‘রং দে বাসন্তি’ ছবির ‘মাস্তি কি পাঠশালা’ গানের কথা মনে পড়ে? রাজস্থানের নাহারগড় দুর্গে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। ‘রামলীলা’ ও ‘পদ্মাবত’ ছবিরও কয়েকটি দৃশ্যের শুটিং হয়েছে এখানে। ইদানীং পরিচালকদের খুবই পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমির প্যালেসে শুটিং হয়েছিল সোনম কাপুর অভিনীত ‘খুবসুরত’ ছবির। পর্যটকদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় এ প্যালেসটি। দীপিকার ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছাড়াও মধুবালা, দিলীপ কুমারের ‘মুঘল-ই-আজম’ ছবির ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’ গানেরও শুটিং হয়েছে এখানে। আউটডোরে তো হয়ই, শিস মহল, আজমির শরিফসহ কয়েকটি প্যালেসে নিয়মিত শুটিং হয়।
গোয়া
শুটিং লোকেশন হিসেবে গোয়া নামটাও বেশ জনপ্রিয়। ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘গোলমাল সিরিজ’, ‘সিংহম’, ‘ডিয়ার জিন্দেগি’সহ বেশ লম্বা তালিকা। সমুদ্রপারের এই শহরের নাম বললেই যেন মনে সজীবতার হাতছানি জাগে। ‘গোলমাল’খ্যাত রোহিত শেঠি একবার বলেছিলেন, মুম্বাই তাঁর জন্মভূমি হলেও, গোয়া তাঁর কর্মভূমি। সেখানে কাজের গতি পাই, পাই ভিন্ন এক প্রশান্তি।
উটি
ইদানীং উটির জৌলুশে কিছুটা ভাটা পড়লেও দক্ষিণের এই পাহাড়ি শহরে বহু শুটিং হয়েছে! ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘কর্জ’, ‘সদমা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’সহ অসংখ্য ছবির শুটিং হয়েছে উটিতে। একটা সময়ে তো মিঠুন চক্রবর্তীর বেশির ভাগ ছবির শুটিং হতো এখানে। ঋষি কাপুর, সুভাষ ঘাই, মহেশ ভাটদেরও পছন্দের জায়গা ছিল উটি।
শিমলা
শিমলার উডভিলে প্যালেস হোটেলে শুধু কারিনা কাপুরের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছবির পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্যই নয়, ‘ব্ল্যাক’, ‘রাজু চাচা’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘ব্যাঙ ব্যাঙ’, ‘যাব উই মেট’, ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ছবির শুটিং হয়েছে এখানে।
এভাবেই হরেক রঙে, রূপে ভারতের নানা জায়গাকে সেলুলয়েডের মায়াজালে বুনেছে বলিউড ছবির নির্মাতারা।

সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে। এই সিটির কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল তৈরি হয়েছে। এসব শুটিং স্টুডিও ছাড়াও ভারতজুড়ে হরদম চলে ছবির শুটিং। সেসব ছবিতে স্বাদ মেটে ভারত-দর্শনের।
কাশ্মীর
‘কাশ্মীর কি কলি’, ‘হিনা’, ‘দিল সে’, ‘মিশন কাশ্মীর’সহ কত যে বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্থানে, তার ইয়ত্তা নেই। কাশ্মীরকে অনেক নামেই ডাকা হয়—ঋষিভূমি, যোগীস্থান, শারদাপীঠ বা শারদাস্থান ইত্যাদি। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়া ‘ভূস্বর্গ’ নামটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কাশ্মীরকে বলা হয় সুখী উপত্যকা। এই সৌন্দর্য আর কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়েও তৈরি হয়েছে বহু ছবির। কাশ্মীরে শুটিং হয়েছে এমন আরও কয়েকটি ছবি হলো ‘দিলজালে’, ‘হাইওয়ে’, ‘আই লাভ ইন্ডিয়া’, ‘যাব তাক হ্যায় জান’, ‘কাশ্মীর ডায়রি’, ‘মিশন কাশ্মীর’, ‘রকস্টার, ‘রোজা’, ‘নোটবুক’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ইত্যাদি।
বারানসি
বেনারস নামেই বেশি পরিচিত। বারানসির মতো ফটোজেনিক জায়গা বোধ হয় কমই আছে। সত্যজিৎ রায় কিংবা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতেও গঙ্গাতীরের এই পুরোনো শহর নিজের বৈচিত্র্যকে চিনিয়েছে। ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’-এর মতো বাংলা ছবি তো আছেই, ‘ওয়াটার’, ‘লাগা চুনরি মে দাগ’, ‘রঞ্জনা’, ‘মাসান’ ইত্যাদি হিন্দি ছবিতেও সমান গরিমায় উঠে এসেছে এ শহরের বিচিত্র চরিত্র।
রাজস্থান
‘রং দে বাসন্তি’ ছবির ‘মাস্তি কি পাঠশালা’ গানের কথা মনে পড়ে? রাজস্থানের নাহারগড় দুর্গে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। ‘রামলীলা’ ও ‘পদ্মাবত’ ছবিরও কয়েকটি দৃশ্যের শুটিং হয়েছে এখানে। ইদানীং পরিচালকদের খুবই পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমির প্যালেসে শুটিং হয়েছিল সোনম কাপুর অভিনীত ‘খুবসুরত’ ছবির। পর্যটকদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় এ প্যালেসটি। দীপিকার ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছাড়াও মধুবালা, দিলীপ কুমারের ‘মুঘল-ই-আজম’ ছবির ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’ গানেরও শুটিং হয়েছে এখানে। আউটডোরে তো হয়ই, শিস মহল, আজমির শরিফসহ কয়েকটি প্যালেসে নিয়মিত শুটিং হয়।
গোয়া
শুটিং লোকেশন হিসেবে গোয়া নামটাও বেশ জনপ্রিয়। ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘গোলমাল সিরিজ’, ‘সিংহম’, ‘ডিয়ার জিন্দেগি’সহ বেশ লম্বা তালিকা। সমুদ্রপারের এই শহরের নাম বললেই যেন মনে সজীবতার হাতছানি জাগে। ‘গোলমাল’খ্যাত রোহিত শেঠি একবার বলেছিলেন, মুম্বাই তাঁর জন্মভূমি হলেও, গোয়া তাঁর কর্মভূমি। সেখানে কাজের গতি পাই, পাই ভিন্ন এক প্রশান্তি।
উটি
ইদানীং উটির জৌলুশে কিছুটা ভাটা পড়লেও দক্ষিণের এই পাহাড়ি শহরে বহু শুটিং হয়েছে! ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘কর্জ’, ‘সদমা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’সহ অসংখ্য ছবির শুটিং হয়েছে উটিতে। একটা সময়ে তো মিঠুন চক্রবর্তীর বেশির ভাগ ছবির শুটিং হতো এখানে। ঋষি কাপুর, সুভাষ ঘাই, মহেশ ভাটদেরও পছন্দের জায়গা ছিল উটি।
শিমলা
শিমলার উডভিলে প্যালেস হোটেলে শুধু কারিনা কাপুরের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছবির পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্যই নয়, ‘ব্ল্যাক’, ‘রাজু চাচা’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘ব্যাঙ ব্যাঙ’, ‘যাব উই মেট’, ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ছবির শুটিং হয়েছে এখানে।
এভাবেই হরেক রঙে, রূপে ভারতের নানা জায়গাকে সেলুলয়েডের মায়াজালে বুনেছে বলিউড ছবির নির্মাতারা।

সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে। এই সিটির কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল তৈরি হয়েছে। এসব শুটিং স্টুডিও ছাড়াও ভারতজুড়ে হরদম চলে ছবির শুটিং। সেসব ছবিতে স্বাদ মেটে ভারত-দর্শনের।
কাশ্মীর
‘কাশ্মীর কি কলি’, ‘হিনা’, ‘দিল সে’, ‘মিশন কাশ্মীর’সহ কত যে বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্থানে, তার ইয়ত্তা নেই। কাশ্মীরকে অনেক নামেই ডাকা হয়—ঋষিভূমি, যোগীস্থান, শারদাপীঠ বা শারদাস্থান ইত্যাদি। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়া ‘ভূস্বর্গ’ নামটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কাশ্মীরকে বলা হয় সুখী উপত্যকা। এই সৌন্দর্য আর কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়েও তৈরি হয়েছে বহু ছবির। কাশ্মীরে শুটিং হয়েছে এমন আরও কয়েকটি ছবি হলো ‘দিলজালে’, ‘হাইওয়ে’, ‘আই লাভ ইন্ডিয়া’, ‘যাব তাক হ্যায় জান’, ‘কাশ্মীর ডায়রি’, ‘মিশন কাশ্মীর’, ‘রকস্টার, ‘রোজা’, ‘নোটবুক’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ইত্যাদি।
বারানসি
বেনারস নামেই বেশি পরিচিত। বারানসির মতো ফটোজেনিক জায়গা বোধ হয় কমই আছে। সত্যজিৎ রায় কিংবা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতেও গঙ্গাতীরের এই পুরোনো শহর নিজের বৈচিত্র্যকে চিনিয়েছে। ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’-এর মতো বাংলা ছবি তো আছেই, ‘ওয়াটার’, ‘লাগা চুনরি মে দাগ’, ‘রঞ্জনা’, ‘মাসান’ ইত্যাদি হিন্দি ছবিতেও সমান গরিমায় উঠে এসেছে এ শহরের বিচিত্র চরিত্র।
রাজস্থান
‘রং দে বাসন্তি’ ছবির ‘মাস্তি কি পাঠশালা’ গানের কথা মনে পড়ে? রাজস্থানের নাহারগড় দুর্গে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। ‘রামলীলা’ ও ‘পদ্মাবত’ ছবিরও কয়েকটি দৃশ্যের শুটিং হয়েছে এখানে। ইদানীং পরিচালকদের খুবই পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমির প্যালেসে শুটিং হয়েছিল সোনম কাপুর অভিনীত ‘খুবসুরত’ ছবির। পর্যটকদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় এ প্যালেসটি। দীপিকার ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছাড়াও মধুবালা, দিলীপ কুমারের ‘মুঘল-ই-আজম’ ছবির ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’ গানেরও শুটিং হয়েছে এখানে। আউটডোরে তো হয়ই, শিস মহল, আজমির শরিফসহ কয়েকটি প্যালেসে নিয়মিত শুটিং হয়।
গোয়া
শুটিং লোকেশন হিসেবে গোয়া নামটাও বেশ জনপ্রিয়। ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘গোলমাল সিরিজ’, ‘সিংহম’, ‘ডিয়ার জিন্দেগি’সহ বেশ লম্বা তালিকা। সমুদ্রপারের এই শহরের নাম বললেই যেন মনে সজীবতার হাতছানি জাগে। ‘গোলমাল’খ্যাত রোহিত শেঠি একবার বলেছিলেন, মুম্বাই তাঁর জন্মভূমি হলেও, গোয়া তাঁর কর্মভূমি। সেখানে কাজের গতি পাই, পাই ভিন্ন এক প্রশান্তি।
উটি
ইদানীং উটির জৌলুশে কিছুটা ভাটা পড়লেও দক্ষিণের এই পাহাড়ি শহরে বহু শুটিং হয়েছে! ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘কর্জ’, ‘সদমা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’সহ অসংখ্য ছবির শুটিং হয়েছে উটিতে। একটা সময়ে তো মিঠুন চক্রবর্তীর বেশির ভাগ ছবির শুটিং হতো এখানে। ঋষি কাপুর, সুভাষ ঘাই, মহেশ ভাটদেরও পছন্দের জায়গা ছিল উটি।
শিমলা
শিমলার উডভিলে প্যালেস হোটেলে শুধু কারিনা কাপুরের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছবির পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্যই নয়, ‘ব্ল্যাক’, ‘রাজু চাচা’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘ব্যাঙ ব্যাঙ’, ‘যাব উই মেট’, ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ছবির শুটিং হয়েছে এখানে।
এভাবেই হরেক রঙে, রূপে ভারতের নানা জায়গাকে সেলুলয়েডের মায়াজালে বুনেছে বলিউড ছবির নির্মাতারা।

সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে। এই সিটির কোথাও টুঙ্গিপাড়ার নদীর ঘাট বা ফুটবল মাঠ, কোথাও আবার জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত কলকাতার বেকার হোস্টেল তৈরি হয়েছে। এসব শুটিং স্টুডিও ছাড়াও ভারতজুড়ে হরদম চলে ছবির শুটিং। সেসব ছবিতে স্বাদ মেটে ভারত-দর্শনের।
কাশ্মীর
‘কাশ্মীর কি কলি’, ‘হিনা’, ‘দিল সে’, ‘মিশন কাশ্মীর’সহ কত যে বিখ্যাত ছবির শুটিং হয়েছে এই স্থানে, তার ইয়ত্তা নেই। কাশ্মীরকে অনেক নামেই ডাকা হয়—ঋষিভূমি, যোগীস্থান, শারদাপীঠ বা শারদাস্থান ইত্যাদি। তবে সম্রাট জাহাঙ্গীরের দেওয়া ‘ভূস্বর্গ’ নামটিই সবচেয়ে জনপ্রিয়। কাশ্মীরকে বলা হয় সুখী উপত্যকা। এই সৌন্দর্য আর কাশ্মীরকে ঘিরে ভারত-পাকিস্তানের চলমান দ্বন্দ্ব নিয়েও তৈরি হয়েছে বহু ছবির। কাশ্মীরে শুটিং হয়েছে এমন আরও কয়েকটি ছবি হলো ‘দিলজালে’, ‘হাইওয়ে’, ‘আই লাভ ইন্ডিয়া’, ‘যাব তাক হ্যায় জান’, ‘কাশ্মীর ডায়রি’, ‘মিশন কাশ্মীর’, ‘রকস্টার, ‘রোজা’, ‘নোটবুক’, ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ ইত্যাদি।
বারানসি
বেনারস নামেই বেশি পরিচিত। বারানসির মতো ফটোজেনিক জায়গা বোধ হয় কমই আছে। সত্যজিৎ রায় কিংবা ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবিতেও গঙ্গাতীরের এই পুরোনো শহর নিজের বৈচিত্র্যকে চিনিয়েছে। ‘নৌকাডুবি’, ‘চোখের বালি’, ‘হর হর ব্যোমকেশ’-এর মতো বাংলা ছবি তো আছেই, ‘ওয়াটার’, ‘লাগা চুনরি মে দাগ’, ‘রঞ্জনা’, ‘মাসান’ ইত্যাদি হিন্দি ছবিতেও সমান গরিমায় উঠে এসেছে এ শহরের বিচিত্র চরিত্র।
রাজস্থান
‘রং দে বাসন্তি’ ছবির ‘মাস্তি কি পাঠশালা’ গানের কথা মনে পড়ে? রাজস্থানের নাহারগড় দুর্গে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। ‘রামলীলা’ ও ‘পদ্মাবত’ ছবিরও কয়েকটি দৃশ্যের শুটিং হয়েছে এখানে। ইদানীং পরিচালকদের খুবই পছন্দের জায়গা রাজস্থান। আমির প্যালেসে শুটিং হয়েছিল সোনম কাপুর অভিনীত ‘খুবসুরত’ ছবির। পর্যটকদের কাছে অসম্ভব জনপ্রিয় এ প্যালেসটি। দীপিকার ‘বাজিরাও মাস্তানি’ ছাড়াও মধুবালা, দিলীপ কুমারের ‘মুঘল-ই-আজম’ ছবির ‘পেয়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’ গানেরও শুটিং হয়েছে এখানে। আউটডোরে তো হয়ই, শিস মহল, আজমির শরিফসহ কয়েকটি প্যালেসে নিয়মিত শুটিং হয়।
গোয়া
শুটিং লোকেশন হিসেবে গোয়া নামটাও বেশ জনপ্রিয়। ‘দিল চাহতা হ্যায়’, ‘গোলমাল সিরিজ’, ‘সিংহম’, ‘ডিয়ার জিন্দেগি’সহ বেশ লম্বা তালিকা। সমুদ্রপারের এই শহরের নাম বললেই যেন মনে সজীবতার হাতছানি জাগে। ‘গোলমাল’খ্যাত রোহিত শেঠি একবার বলেছিলেন, মুম্বাই তাঁর জন্মভূমি হলেও, গোয়া তাঁর কর্মভূমি। সেখানে কাজের গতি পাই, পাই ভিন্ন এক প্রশান্তি।
উটি
ইদানীং উটির জৌলুশে কিছুটা ভাটা পড়লেও দক্ষিণের এই পাহাড়ি শহরে বহু শুটিং হয়েছে! ‘পেয়ার ঝুকতা নেহি’, ‘কর্জ’, ‘সদমা’, ‘হাম আপকে হ্যায় কৌন’সহ অসংখ্য ছবির শুটিং হয়েছে উটিতে। একটা সময়ে তো মিঠুন চক্রবর্তীর বেশির ভাগ ছবির শুটিং হতো এখানে। ঋষি কাপুর, সুভাষ ঘাই, মহেশ ভাটদেরও পছন্দের জায়গা ছিল উটি।
শিমলা
শিমলার উডভিলে প্যালেস হোটেলে শুধু কারিনা কাপুরের ‘থ্রি ইডিয়টস’ ছবির পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্যই নয়, ‘ব্ল্যাক’, ‘রাজু চাচা’, ‘স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার’, ‘ব্যাঙ ব্যাঙ’, ‘যাব উই মেট’, ‘মুকাদ্দর কা সিকান্দর’ ছাড়াও বেশ কয়েকটি ছবির শুটিং হয়েছে এখানে।
এভাবেই হরেক রঙে, রূপে ভারতের নানা জায়গাকে সেলুলয়েডের মায়াজালে বুনেছে বলিউড ছবির নির্মাতারা।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
সারা বছরে বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পী আলো ছড়িয়েছেন টিভি ও ওটিটি মাধ্যমে। কেউ এ বছরেই এসেছেন অভিনয়ে, কেউ আবার আগে নাম লেখালেও এ বছর পেয়েছেন পরিচিতি।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’। ইংরেজি নতুন বছর উপলক্ষে ১ জানুয়ারি গানচিল মিউজিক ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
ময়নার মতো ‘ও জান’ গানটিও লিখেছেন আসিফ ইকবাল। তবে পরিবর্তন এসেছে সুরকার ও সংগীত আয়োজকের ক্ষেত্রে। ও জান যৌথভাবে সুর করেছেন আভ্রাল সাহির ও পশ্চিমবঙ্গের লিংকন। সংগীত আয়োজন করেছেন আভ্রাল সাহির। আসিফ ইকবাল বলেন, ‘ময়না গানের সাফল্যের পর তার ধারাবাহিকতায় আমরা ও জান গানটি নিয়ে আসছি। ময়না ছিল একটি ড্যান্স নাম্বার গান। ও জান হচ্ছে একেবারে পিউর রোমান্টিক গান। গানের কথা, গায়কী, সুর, সংগীত আয়োজন ও ভিডিও—সবকিছুতেই নতুন সংযোজন থাকবে।’
কোনাল বলেন, ‘ময়না গানটিতে কণ্ঠ দেওয়ার সময়ই বলেছিলাম, এটি জনপ্রিয়তা পাবে; পেয়েছেও। ওটি ছিল নাচের গান। এবার আমরা আসছি রোমান্টিক ঘরানার গান নিয়ে। আমার বিশ্বাস, গানটি আগের গানের রেকর্ড ভেঙে দেবে। সবার ভালো লাগবে।’
নিলয় বলেন, ‘আসিফ ইকবাল ভাই রোমান্টিক গান অসাধারণ লেখেন। ও জান গানটিও দারুণ লিখেছেন। সুর ও সংগীত আয়োজনও ভালো হয়েছে। ভিডিওতেও আছে চমক। সব মিলিয়ে নতুন এই গান নিয়ে দারুণ আশাবাদী আমি।’
সিনেম্যাটিক আয়োজনে ময়না গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছিলেন তানিম রহমান অংশু। ভিডিওতে দেখা মিলেছিল শবনম বুবলী ও শরাফ আহমেদের জীবনের। এবারও ভিডিও নির্মাণে থাকছেন অংশু। নির্মাতা জানান, এবারের ভিডিওতে থাকছে নানা চমক। শুটিং লোকেশনেও ভিন্নতা থাকবে। তবে এখনই জানাতে চান না গানের ভিডিওতে কে থাকছেন মডেল হিসেবে।
ও জান গানচিল মিউজিকের ‘বাংলা অরিজিনালস’ প্রজেক্টের দ্বিতীয় গান। ময়না গান দিয়ে শুরু হয়েছে নতুন এই প্রজেক্ট।

সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে।
২৭ জুলাই ২০২১
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
সারা বছরে বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পী আলো ছড়িয়েছেন টিভি ও ওটিটি মাধ্যমে। কেউ এ বছরেই এসেছেন অভিনয়ে, কেউ আবার আগে নাম লেখালেও এ বছর পেয়েছেন পরিচিতি।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান। এই বাস্তবতার সামনে দাঁড়িয়ে টিভি চ্যানেলগুলোও নাটক-সিনেমা-সংগীতের চেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে টক শোর দিকে।
প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানগুলোও টিভি চ্যানেলের চেয়ে এখন ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণে বেশি আগ্রহী। এ প্রবণতা কয়েক বছর ধরে বেড়েছে। টিভি নাটকের তুলনায় বাজেট ও পারিশ্রমিক বেশি পাওয়া যায় বলে অভিনয়শিল্পীরাও ইউটিউবের নাটকে অভিনয় করতে বেশি আগ্রহী থাকেন। তবে এই ‘অতিরিক্ত বাজেট’ হিতে বিপরীত ফল নিয়ে এসেছে। অনেক ব্র্যান্ড এখন নাটকে স্পনসর বা বিজ্ঞাপন কমিয়ে দিয়েছে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে। ফলে এ বছর ব্যাপকভাবে কমেছে ইউটিউবের জন্য নাটক নির্মাণ।
মোশাররফ করিম, অপূর্ব, মেহজাবীন, তাসনিয়া ফারিণদের মতো জনপ্রিয় শিল্পী নাটকে অভিনয় কমিয়ে দেওয়ায় ছোট পর্দায় একধরনের শূন্যতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের স্থলাভিষিক্ত হিসেবে অন্যরা উঠে না আসায় এ অঙ্গনে সংকট আরও বেড়েছে। তবে এত নেতিবাচক পরিস্থিতির মধ্যে আশার খবর একটাই, জনপ্রিয়তা বেড়েছে পারিবারিক গল্পের ধারাবাহিক নাটকের। ‘এটা আমাদেরই গল্প’, ‘দেনা পাওনা’র মতো ধারাবাহিক দর্শকপ্রিয়তা পাওয়ায় প্রযোজক-পরিচালকেরা ঝুঁকেছেন এ ঘরানার গল্পের দিকে। এ ছাড়া যেসব নাটক এ বছর দর্শকের পছন্দের তালিকায় ছিল, তার মধ্যে রয়েছে ‘তোমাদের গল্প’, ‘এমন দিনে তারে বলা যায়’, ‘কেন এই সঙ্গতা’, ‘হৃদয় গভীরে’, ‘মন দুয়ারী’, ‘মেঘবালিকা’, ‘মানুষ কী বলবে’, ‘ভালো থেকো’, ‘খোয়াবনামা’ ইত্যাদি।
বিশ্বজুড়ে টেলিভিশন ও প্রেক্ষাগৃহকে চ্যালেঞ্জে ফেলে দিয়েছে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। বাংলাদেশেও যথেষ্ট সম্ভাবনা জাগিয়ে এ মাধ্যমের যাত্রা শুরু হয়েছিল। কিন্তু কয়েক বছরেই ধস নেমেছে দেশের প্ল্যাটফর্মগুলোয়। ব্যাপকভাবে দর্শকদের আকর্ষণ করতে পারে, এমন কনটেন্ট খুব কমই পাওয়া যাচ্ছে। বিষয়ের বৈচিত্র্যও কমেছে। বেশির ভাগ কনটেন্ট আটকে আছে থ্রিলার আর খুনের তদন্তের গল্পে। ফলে দর্শকও আগ্রহ হারাচ্ছে। ২০২৫ সালে সব মিলিয়ে ৪২টি কনটেন্ট মুক্তি পেয়েছে, এর মধ্যে সিরিজ ছিল ১৩টি।
চরকি এ বছর মুক্তি দিয়েছে ‘২ষ’, ‘ঘুমপরী’, ‘ফেউ’, ‘আমলনামা’, ‘মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন’, ‘গুলমোহর’, ‘তোমার জন্য মন’, ‘ডিমলাইট’ ইত্যাদি। বঙ্গতে এসেছে ‘ব্ল্যাক মানি’, ‘হাউ সুইট’, ‘ননসেন্স’, ‘ফ্যাকড়া’, ‘মির্জা’, ‘কানাগলি’ ইত্যাদি। কনটেন্ট বেড়েছে আইস্ক্রিনে, প্ল্যাটফর্মটি মুক্তি দিয়েছে ‘কিস্তিমাত’, ‘নীলপদ্ম’, ‘জলরঙ’, ‘নয়া নোট’, ‘পাপকাহিনি’, ‘অমীমাংসিত’ ইত্যাদি। বিঞ্জে মুক্তি পেয়েছে ‘অন্ধকারের গান’ ও ‘নীল সুখ’। ‘হাইড এন সিক’ নামে মাত্র একটি ওয়েব ফিল্ম এসেছে দীপ্ত প্লেতে। গত বছরের মতো এবারও হইচইয়ে মাত্র ৩টি সিরিজ প্রকাশ পেয়েছে—‘জিম্মি’, ‘আকা’ ও ‘বোহেমিয়ান ঘোড়া’। এ ছাড়া ‘নূর’ সিনেমা দিয়ে এ বছর যাত্রা শুরু করেছে নতুন প্ল্যাটফর্ম বায়স্কোপ প্লাস।
তবে হতাশার বিষয়, এত কনটেন্টের ভিড়ে ব্যাপকভাবে দর্শকদের মধ্যে আলোচিত হয়েছে এমন সিনেমা-সিরিজের সংখ্যা হাতে গোনা। মাইশেলফ অ্যালেন স্বপন, গুলমোহর, নয়া নোট, জিম্মি, আকা ও বোহেমিয়ান ঘোড়া নিয়ে প্রশংসা চোখে পড়েছে। প্রচার-প্রচারণারও যথেষ্ট ঘাটতি লক্ষ করা গেছে। আগে যেকোনো সিরিজ মুক্তির আগে নানা মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালাত প্ল্যাটফর্মগুলো। এখন অনেকটা দায়সারাভাবেই মুক্তি দেওয়া হয়। ফলে দর্শকেরা জানতেও পারে না, কোন কনটেন্ট কখন আসছে। সব মিলিয়ে যেসব ঘাটতি রয়েছে দেশের ওটিটি প্ল্যাটফর্মে, নতুন বছরে তার সমাধান হবে—এটাই প্রত্যাশা।

সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে।
২৭ জুলাই ২০২১
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
৯ ঘণ্টা আগে
সারা বছরে বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পী আলো ছড়িয়েছেন টিভি ও ওটিটি মাধ্যমে। কেউ এ বছরেই এসেছেন অভিনয়ে, কেউ আবার আগে নাম লেখালেও এ বছর পেয়েছেন পরিচিতি।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক



সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে।
২৭ জুলাই ২০২১
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
৯ ঘণ্টা আগে
সারা বছরে বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পী আলো ছড়িয়েছেন টিভি ও ওটিটি মাধ্যমে। কেউ এ বছরেই এসেছেন অভিনয়ে, কেউ আবার আগে নাম লেখালেও এ বছর পেয়েছেন পরিচিতি।
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

সারা বছরে বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পী আলো ছড়িয়েছেন টিভি ও ওটিটি মাধ্যমে। কেউ এ বছরেই এসেছেন অভিনয়ে, কেউ আবার আগে নাম লেখালেও এ বছর পেয়েছেন পরিচিতি।
শাম্মী ইসলাম নীলা
২০২৩ সালে ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’-এর শিরোপা জিতেছিলেন শাম্মী ইসলাম নীলা। এ বছর প্রথমবার নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। হাসিব হোসাইন রাখির ‘ফার্স্ট লাভ’ নাটকে তৌসিফ মাহবুবের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি। প্রথম নাটকেই অভিনয় দিয়ে নজর কেড়েছেন নীলা।

পারশা মাহজাবীন
২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনের সময় প্রতিবাদী গান দিয়ে আলোচনায় ছিলেন পারশা মাহজাবীন। এ বছর পারশা আলো ছড়িয়েছেন পর্দায়। ফেব্রুয়ারিতে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে মুক্তি পায় পারশা অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম ‘ঘুমপরী’। এতে ঊষা চরিত্রে প্রশংসিত হয় তাঁর অভিনয়।
সাদমিনা ও নাওভি
গত অক্টোবরে ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া মাহমুদা সুলতানার ‘লিটল মিস ক্যাওস’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে পরিচিতি পান তরুণ দুই অভিনয়শিল্পী সাদমিনা বিনতে নোমান ও সাদ নাওভি।

তাবাসসুম ছোঁয়া
ইমরাউল রাফাতের ‘ওপেন কিচেন’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে অভিনয় শুরু তাবাসসুম ছোঁয়ার। এ বছর ইউটিউবে প্রচারিত ‘দেনা পাওনা’ নাটক দিয়ে আলোচনায় আসেন এই অভিনেত্রী। নিপা চরিত্রে তাঁর অভিনয় প্রশংসা কুড়িয়েছে। একক নাটকেও অভিনয় করছেন ছোঁয়া।

মিষ্টি ঘোষ
২০২৩ সালে সাগর জাহানের ‘ভালোবাসার অলিগলি’ নাটকে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান মিষ্টি ঘোষ। তবে আলোচনায় আসেন এ বছর অনুষ্ঠিত দীপ্ত টিভির অভিনয়বিষয়ক রিয়েলিটি শো স্টার হান্ট প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে। এরপর নাম লেখান দীপ্ত টিভির মেগা ধারাবাহিক ‘খুশবু’তে। সাজ্জাদ সুমন পরিচালিত এই নাটকে নামভূমিকায় অভিনয় করছেন তিনি।

সারা বছরে বেশ কয়েকজন নতুন অভিনয়শিল্পী আলো ছড়িয়েছেন টিভি ও ওটিটি মাধ্যমে। কেউ এ বছরেই এসেছেন অভিনয়ে, কেউ আবার আগে নাম লেখালেও এ বছর পেয়েছেন পরিচিতি।
শাম্মী ইসলাম নীলা
২০২৩ সালে ‘মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’-এর শিরোপা জিতেছিলেন শাম্মী ইসলাম নীলা। এ বছর প্রথমবার নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। হাসিব হোসাইন রাখির ‘ফার্স্ট লাভ’ নাটকে তৌসিফ মাহবুবের বিপরীতে অভিনয় করেছেন তিনি। প্রথম নাটকেই অভিনয় দিয়ে নজর কেড়েছেন নীলা।

পারশা মাহজাবীন
২০২৪ সালে জুলাই আন্দোলনের সময় প্রতিবাদী গান দিয়ে আলোচনায় ছিলেন পারশা মাহজাবীন। এ বছর পারশা আলো ছড়িয়েছেন পর্দায়। ফেব্রুয়ারিতে ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে মুক্তি পায় পারশা অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্ম ‘ঘুমপরী’। এতে ঊষা চরিত্রে প্রশংসিত হয় তাঁর অভিনয়।
সাদমিনা ও নাওভি
গত অক্টোবরে ওটিটিতে মুক্তি পাওয়া মাহমুদা সুলতানার ‘লিটল মিস ক্যাওস’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে পরিচিতি পান তরুণ দুই অভিনয়শিল্পী সাদমিনা বিনতে নোমান ও সাদ নাওভি।

তাবাসসুম ছোঁয়া
ইমরাউল রাফাতের ‘ওপেন কিচেন’ ওয়েব সিরিজ দিয়ে অভিনয় শুরু তাবাসসুম ছোঁয়ার। এ বছর ইউটিউবে প্রচারিত ‘দেনা পাওনা’ নাটক দিয়ে আলোচনায় আসেন এই অভিনেত্রী। নিপা চরিত্রে তাঁর অভিনয় প্রশংসা কুড়িয়েছে। একক নাটকেও অভিনয় করছেন ছোঁয়া।

মিষ্টি ঘোষ
২০২৩ সালে সাগর জাহানের ‘ভালোবাসার অলিগলি’ নাটকে প্রথম ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান মিষ্টি ঘোষ। তবে আলোচনায় আসেন এ বছর অনুষ্ঠিত দীপ্ত টিভির অভিনয়বিষয়ক রিয়েলিটি শো স্টার হান্ট প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়ে। এরপর নাম লেখান দীপ্ত টিভির মেগা ধারাবাহিক ‘খুশবু’তে। সাজ্জাদ সুমন পরিচালিত এই নাটকে নামভূমিকায় অভিনয় করছেন তিনি।

সিনেমার শুটিংয়ের জন্য বলিউডের অনেক প্রতিষ্ঠানেরই নিজস্ব স্টুডিও আছে। রয়েছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটি বা রামোজি ফিল্ম সিটির মতো বিখ্যাত স্টুডিও। যেমন বাংলাদেশের ‘বঙ্গবন্ধু’ বায়োপিকের শুটিং হচ্ছে দাদা সাহেব ফালকে ফিল্ম সিটিতে।
২৭ জুলাই ২০২১
গত জুলাইয়ে প্রকাশ পেয়েছিল সংগীতশিল্পী নিলয় ও কোনালের গাওয়া গান ‘ময়না’। জনপ্রিয়তা পায় ড্যান্স ঘরানার গানটি। আসিফ ইকবালের লেখা গানটির সুর ও সংগীত আয়োজন করেছিলেন আকাশ সেন। ময়নার পর আবার নতুন গান নিয়ে আসছেন নিলয় ও কোনাল। শিরোনাম ‘ও জান’।
৯ ঘণ্টা আগে
বছরজুড়ে রাজনীতির গতিপ্রবাহ আর নির্বাচন ছিল দেশের মানুষের মূল আলোচনার বিষয়। ফলে দর্শকদের আগ্রহের প্রায় সবটা দখল করেছে রাজনৈতিক টক শো। টেলিভিশন হোক কিংবা ইউটিউব, রাজনৈতিক সেলিব্রিটি কিংবা বক্তাদের কথাই ভিউ পেয়েছে বেশি। ব্যাকফুটে চলে গেছে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান।
৯ ঘণ্টা আগে
অক্টোবরে তানজিন তিশার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে একটি অনলাইন ফ্যাশন হাউস। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, তিশা শাড়ি নিয়েছেন, কিন্তু শর্ত অনুযায়ী সেই শাড়ি পরে ছবি তুলে ফেসবুকে প্রমোশন করেননি। এই ঘটনায় তিশার বিরুদ্ধে মামলা করে প্রতিষ্ঠানটি। পরে আরও একজন উদ্যোক্তা তিশার বিরুদ্ধে একই অভিযোগ করেন।
৯ ঘণ্টা আগে