কান চলচ্চিত্র উৎসবের সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বর্ণপাম। মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে নির্বাচিত ছবিগুলোর মধ্যে একটিকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ২০১৫ সাল থেকে কান উৎসবের প্রতিটি আসরে দেওয়া হচ্ছে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম। চলচ্চিত্রশিল্পে অবদানের জন্য ইতিমধ্যে অনেকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম পেয়েছেন। তাঁদের সবাইকে ব্যক্তি হিসেবে এই স্বীকৃতি দিয়েছেন আয়োজকেরা। তবে প্রথমবারের মতো এবার সেই রীতিতে পরিবর্তন এনে কোনো প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হলো সম্মানসূচক স্বর্ণপাম। জাপানের বিখ্যাত স্টুডিও জিবলি এ সম্মানে ভূষিত হয়েছে।
জাপানের বিখ্যাত স্টুডিও জিবলি এ সম্মানে ভূষিত হয়েছে। এর তিন প্রতিষ্ঠাতা হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোকুমা শোতেন। চার দশকের বেশি সময় ধরে সব বয়সী দর্শকদের মুগ্ধ করা অসাধারণ কিছু অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন তাঁরা। তাঁদের মধ্যে ইসাও তাকাহাতা মারা গেছেন।
পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে গতকাল সোমবার (২০ মে) বিকেলে হায়াও মিয়াজাকির ছেলে গোরো মিয়াজাকি, স্টুডিও জিবলি, জিবলি মিউজিয়াম ও জিবলি পার্কের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম গ্রহণ করেন। তাঁর হাতে এটি তুলে দেন এবারের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগের বিচারক প্যানেলে থাকা স্প্যানিশ পরিচালক হুয়ান আন্তোনিও বায়োনা। মঞ্চে তখন ছিলেন কান উৎসবের পরিচালক থিয়েরি ফ্রেমো ও সভাপতি ইরিস নোব্লোক।
থিয়েরি ফ্রেমো বলেন, ‘আজ সবাই এখানে এসেছি কারণ আমরা জাপানি অ্যানিমেশনে বুঁদ হয়ে আছি। প্রথমবারের মতো ইরিস নোব্লোক ও আমি কোনো সৃজনশীল ব্যক্তির পরিবর্তে একটি স্টুডিওকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কী দারুণ একটি স্টুডিও! গোরো মিয়াজাকির প্রতিনিধিত্ব করা স্টুডিও জিবলিকে এটি দিচ্ছি!’
ট্রফি প্রদানের আগে বড় পর্দায় স্টুডিও জিবলি থেকে নির্মিত কয়েকটি অ্যানিমেটেড ছবির অংশবিশেষ দেখানো হয়। এরপর ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে কান উৎসব কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান ৮৩ বছর বয়সী হায়াও মিয়াজাকি। বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কানে সশরীরে আসতে পারেননি।
গোরো মিয়াজাকি নিজেও অ্যানিমেটেড ছবি পরিচালনা করেছেন। এ ছাড়া স্টুডিও জিবলির হেড অব ক্রিয়েটিভ ডেভেলপমেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। সম্মানসূচক স্বর্ণপাম গ্রহণের পর এই নির্মাতা বলেন, ‘যখন আমরা ‘‘দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন’’-এর জন্য অস্কার জিতেছি, তখন জিবলি প্রতিনিধিরা একটি ট্রফি নিয়ে বাড়িতে আসেন। কিন্তু এটি কোনো বাক্সে ছিল না। এ জন্য তাঁরা এটি হোটেলের তোয়ালেতে মুড়িয়ে রেখেছিলেন। তাই এই স্বর্ণপাম সুন্দরভাবে বাক্সে সাজানো দেখে আমি খুব খুশি!’
এরপর গোরো মিয়াজাকি যোগ করেন, ‘৪০ বছর আগে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোকুমা শোতেন মিলে প্রতিষ্ঠা করেন জিবলি। তাঁদের অবদান এই স্টুডিওতে সবচেয়ে বেশি হতে পারে, কিন্তু আমি এই পুরস্কার কঠোর পরিশ্রমী প্রত্যেক সদস্যকে দিতে চাই। যাঁরা আমাদের চলচ্চিত্র পছন্দ করেছেন তাঁদের জন্যও এটি একটি সম্মান। আমি সমস্ত জিবলি ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
পুরস্কার ও বক্তব্য প্রদানের পর গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে হায়াও মিয়াজাকি পরিচালিত চারটি স্বল্পদৈর্ঘ্য অ্যানিমেটেড ছবির প্রদর্শনী হয়েছে। এগুলো হলো ‘মেই অ্যান্ড দ্য কিটেনবাস’, ‘লুকিং ফর অ্যা হোম’, ‘মিস্টার ডো অ্যান্ড দ্য এগ প্রিন্সেস’ এবং ‘বোরো দ্য ক্যাটারপিলার’।
কান চলচ্চিত্র উৎসবের সর্বোচ্চ পুরস্কার স্বর্ণপাম। মূল প্রতিযোগিতা বিভাগে নির্বাচিত ছবিগুলোর মধ্যে একটিকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়। ২০১৫ সাল থেকে কান উৎসবের প্রতিটি আসরে দেওয়া হচ্ছে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম। চলচ্চিত্রশিল্পে অবদানের জন্য ইতিমধ্যে অনেকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম পেয়েছেন। তাঁদের সবাইকে ব্যক্তি হিসেবে এই স্বীকৃতি দিয়েছেন আয়োজকেরা। তবে প্রথমবারের মতো এবার সেই রীতিতে পরিবর্তন এনে কোনো প্রতিষ্ঠানকে দেওয়া হলো সম্মানসূচক স্বর্ণপাম। জাপানের বিখ্যাত স্টুডিও জিবলি এ সম্মানে ভূষিত হয়েছে।
জাপানের বিখ্যাত স্টুডিও জিবলি এ সম্মানে ভূষিত হয়েছে। এর তিন প্রতিষ্ঠাতা হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোকুমা শোতেন। চার দশকের বেশি সময় ধরে সব বয়সী দর্শকদের মুগ্ধ করা অসাধারণ কিছু অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছেন তাঁরা। তাঁদের মধ্যে ইসাও তাকাহাতা মারা গেছেন।
পালে দে ফেস্টিভ্যাল ভবনের গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে গতকাল সোমবার (২০ মে) বিকেলে হায়াও মিয়াজাকির ছেলে গোরো মিয়াজাকি, স্টুডিও জিবলি, জিবলি মিউজিয়াম ও জিবলি পার্কের পক্ষ থেকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম গ্রহণ করেন। তাঁর হাতে এটি তুলে দেন এবারের মূল প্রতিযোগিতা বিভাগের বিচারক প্যানেলে থাকা স্প্যানিশ পরিচালক হুয়ান আন্তোনিও বায়োনা। মঞ্চে তখন ছিলেন কান উৎসবের পরিচালক থিয়েরি ফ্রেমো ও সভাপতি ইরিস নোব্লোক।
থিয়েরি ফ্রেমো বলেন, ‘আজ সবাই এখানে এসেছি কারণ আমরা জাপানি অ্যানিমেশনে বুঁদ হয়ে আছি। প্রথমবারের মতো ইরিস নোব্লোক ও আমি কোনো সৃজনশীল ব্যক্তির পরিবর্তে একটি স্টুডিওকে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কী দারুণ একটি স্টুডিও! গোরো মিয়াজাকির প্রতিনিধিত্ব করা স্টুডিও জিবলিকে এটি দিচ্ছি!’
ট্রফি প্রদানের আগে বড় পর্দায় স্টুডিও জিবলি থেকে নির্মিত কয়েকটি অ্যানিমেটেড ছবির অংশবিশেষ দেখানো হয়। এরপর ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে কান উৎসব কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানান ৮৩ বছর বয়সী হায়াও মিয়াজাকি। বার্ধক্যজনিত কারণে তিনি কানে সশরীরে আসতে পারেননি।
গোরো মিয়াজাকি নিজেও অ্যানিমেটেড ছবি পরিচালনা করেছেন। এ ছাড়া স্টুডিও জিবলির হেড অব ক্রিয়েটিভ ডেভেলপমেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। সম্মানসূচক স্বর্ণপাম গ্রহণের পর এই নির্মাতা বলেন, ‘যখন আমরা ‘‘দ্য বয় অ্যান্ড দ্য হেরন’’-এর জন্য অস্কার জিতেছি, তখন জিবলি প্রতিনিধিরা একটি ট্রফি নিয়ে বাড়িতে আসেন। কিন্তু এটি কোনো বাক্সে ছিল না। এ জন্য তাঁরা এটি হোটেলের তোয়ালেতে মুড়িয়ে রেখেছিলেন। তাই এই স্বর্ণপাম সুন্দরভাবে বাক্সে সাজানো দেখে আমি খুব খুশি!’
এরপর গোরো মিয়াজাকি যোগ করেন, ‘৪০ বছর আগে হায়াও মিয়াজাকি, ইসাও তাকাহাতা ও তোকুমা শোতেন মিলে প্রতিষ্ঠা করেন জিবলি। তাঁদের অবদান এই স্টুডিওতে সবচেয়ে বেশি হতে পারে, কিন্তু আমি এই পুরস্কার কঠোর পরিশ্রমী প্রত্যেক সদস্যকে দিতে চাই। যাঁরা আমাদের চলচ্চিত্র পছন্দ করেছেন তাঁদের জন্যও এটি একটি সম্মান। আমি সমস্ত জিবলি ভক্তদের ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
পুরস্কার ও বক্তব্য প্রদানের পর গ্র্যান্ড থিয়েটার লুমিয়েরে হায়াও মিয়াজাকি পরিচালিত চারটি স্বল্পদৈর্ঘ্য অ্যানিমেটেড ছবির প্রদর্শনী হয়েছে। এগুলো হলো ‘মেই অ্যান্ড দ্য কিটেনবাস’, ‘লুকিং ফর অ্যা হোম’, ‘মিস্টার ডো অ্যান্ড দ্য এগ প্রিন্সেস’ এবং ‘বোরো দ্য ক্যাটারপিলার’।
ম্যানচেস্টারের প্রথম কনসার্টে জেমস ক্যামেরনের সঙ্গে কাজের কথা প্রকাশ করেন বিলি আইলিশ। যেহেতু জেমস ক্যামেরনের মতো বিশ্ববিখ্যাত নির্মাতার সঙ্গে প্রথম কাজ, বিলি আইলিশ তাই খবরটি ভক্তদের জানানোর জন্য উন্মুখ হয়ে ছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেচন্দ্র বারোটের প্রথম পরিচালনা ডন। প্রথম সিনেমাতেই ইতিহাস সৃষ্টি করেন তিনি। সেলিম-জাভেদের চিত্রনাট্যে নির্মিত ডন অমিতাভ বচ্চনের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা।
৬ ঘণ্টা আগেকোনালের সঙ্গে গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন নিলয় ডি রকস্টার। ময়না গানের ভিডিওতে মডেল হয়েছেন চিত্রনায়িকা শবনম বুবলী এবং অভিনেতা ও নির্মাতা শরাফ আহমেদ জীবন।
৭ ঘণ্টা আগেদুজন হাতে হাত ধরে ঢোকেন অনুষ্ঠানে। সারাক্ষণ তাঁরা একসঙ্গেই ছিলেন। সুস্মিতাকে মুহূর্তের জন্যও চোখের আড়াল করতে চাইছিলেন না সৃজিত। সুস্মিতার হাত ছেড়ে অন্য কোথাও যেতে দেখা যায়নি পরিচালককে।
১০ ঘণ্টা আগে