
প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছে।
জাকির হোসেনের বাবা প্রখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখা। বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জাকির হোসেন বলেছিলেন, তাঁর জন্মের পর তাঁর বাবা তাঁর কানে প্রার্থনা না শুনিয়ে তবলার তাল শুনিয়েছিলেন। সেই যে যাত্রা শুরু, তার পর আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক দারুণ কাজ করে নিজে তুলে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
জাকির হোসেন ১৯৫১ সালের ৯ মার্চ মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। যদিও ওস্তাদ আল্লা রাখার জন্ম ছিল জম্মুতে। জাকির হোসেন মুম্বাইয়ের মাহিমের সেন্ট মাইকেলস স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। উস্তাদ জাকির হোসেন ১৯৮৮ সালে পদ্মশ্রী, ২০০২ সালে পদ্মভূষণ এবং ২০২৩ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মান পান।
জাকির হোসেনের সংগীতজীবন কয়েক দশক বিস্তৃত এবং তাঁর প্রভাব ভারতের ঐতিহ্যবাহী তবলা সংগীতের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। তাল-ছন্দের নিপুণ শিল্পী হিসেবে তিনি নিজের প্রতিভা প্রদর্শন করেছেন এবং বিভিন্ন ঘরানায় তাঁর অসাধারণ সহযোগিতার জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।
জাকির হোসেনের জন্ম ভারতের এক ঐতিহাসিক সংগীত পরিবারে। শৈশব থেকেই তিনি তাঁর পিতা বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখার অধীনে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। তাঁর সংগীতযাত্রা শুরু হয় ১৯৭০—এর দশকে। এই সময় থেকেই তাঁর কাজের পরিধি ভারত ছেড়ে বিশ্ব মঞ্চেও পৌঁছে যায়।
জাকির হোসেনের ডিস্কোগ্রাফি ছন্দ ও সুরের এক অনন্য মিশ্রণ। এই বিষয়টি মূলত একজন শিল্পী হিসেবে তাঁর প্রতিভার বহুমুখিতাকেই তুলে ধরে। ১৯৭০—এর দশকেই তাঁর প্রথম অ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয়। এই সময়ে গিটার শিল্পী ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘পারফেক্ট পার্টনারশিপ—গিটার অ্যান্ড তবলা (১৯৭৮) ’ এবং বসন্ত রাইয়ের সঙ্গে ‘ইভিনিং রাগাস (১৯৭৯) ’ তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজ।

১৯৮০—এর দশকে জাকির হোসেন ‘ফুটপ্রিন্টস ইন দ্য স্কাই (১৯৮১) ’, ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘দ্য ম্যাজিক অব মিউজিক (১৯৮২) ’, সারেঙ্গি শিল্পী সুলতান খানের সঙ্গে ‘সুর তাল (১৯৯১) ’ অ্যালবামগুলো প্রকাশ করেন। এগুলোতে তবলার জটিল তাল ভারতীয় বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনির সঙ্গে মিশে এক অনন্য শৈলী তৈরি করে।
২০০৭ সালে প্রকাশিত হয় ‘গ্লোবাল ড্রাম প্রজেক্ট’। এটি জাকির হোসেন মার্কিন পারকাশনিস্ট মিকি হার্টের সঙ্গে মিলে তৈরি করেন। এটি তাঁর সংগীতের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। এই অ্যালবামটি গ্র্যামি পুরস্কারও জেতে এবং বিশ্ব সংগীতে তাঁর অগ্রণী ভাবনার স্বীকৃতি পায়। পরে ২০০৯ সালে প্রকাশিত ‘দ্য মেলোডি অব রিদম’ এবং ২০১৯ সালে এবং ২০১৯ সালে ‘গুড হোপের’ মতো অ্যালবামগুলো তাঁর নিজের শিকড়ে থেকেও সংগীতে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গির নতুন সীমানা অনুসন্ধানের প্রতিফলন।
জাকির হোসেন হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া, রবিশঙ্কর এবং পণ্ডিত জসরাজের মতো বিখ্যাত ভারতীয় সংগীতশিল্পীদের সঙ্গেও কাজ করেছেন। উল্লেখযোগ্য প্রকাশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—রাগ আহির ভৈরব (২০২০) এবং দ্য রিদম এক্সপেরিয়েন্স (১৯৯২)। প্রতিটি রচনায় তিনি তবলার প্রাচীন ঐতিহ্যকে ধারণ করলেও জ্যাজ, বিশ্বসংগীত এবং চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাকের মতো নতুন প্রভাবও গ্রহণ করেছেন।
জাকির হোসেনের অবদান চলচ্চিত্র সংগীতেও উল্লেখযোগ্য। তবলার জটিল তাল চলচ্চিত্রের সুরে নিপুণভাবে যুক্ত করার তাঁর দক্ষতা তাঁকে একজন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। তিনি ‘ইন কাস্টডি (১৯৯৩) ’ এবং ‘দ্য মিস্টিক ম্যাসিউর (২০০২) ’—এর মতো সিনেমার সাউন্ডট্র্যাক তৈরি করেছেন। এই সাউন্ডট্র্যাকগুলো কাহিনির আবেগময় গভীরতাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। ২০১৪ সালে ‘হাজির—২’ অ্যালবামের মাধ্যমে জাকির হোসেন ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় তালকে নতুনভাবে উপস্থাপন করেন। তাঁর চলচ্চিত্রের কাজ প্রমাণ করে যে সংগীতের মাধ্যমে আবেগকে ফুটিয়ে তোলা তাঁর এক বিরল গুণ।

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছে।
জাকির হোসেনের বাবা প্রখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখা। বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জাকির হোসেন বলেছিলেন, তাঁর জন্মের পর তাঁর বাবা তাঁর কানে প্রার্থনা না শুনিয়ে তবলার তাল শুনিয়েছিলেন। সেই যে যাত্রা শুরু, তার পর আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক দারুণ কাজ করে নিজে তুলে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
জাকির হোসেন ১৯৫১ সালের ৯ মার্চ মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। যদিও ওস্তাদ আল্লা রাখার জন্ম ছিল জম্মুতে। জাকির হোসেন মুম্বাইয়ের মাহিমের সেন্ট মাইকেলস স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। উস্তাদ জাকির হোসেন ১৯৮৮ সালে পদ্মশ্রী, ২০০২ সালে পদ্মভূষণ এবং ২০২৩ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মান পান।
জাকির হোসেনের সংগীতজীবন কয়েক দশক বিস্তৃত এবং তাঁর প্রভাব ভারতের ঐতিহ্যবাহী তবলা সংগীতের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। তাল-ছন্দের নিপুণ শিল্পী হিসেবে তিনি নিজের প্রতিভা প্রদর্শন করেছেন এবং বিভিন্ন ঘরানায় তাঁর অসাধারণ সহযোগিতার জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।
জাকির হোসেনের জন্ম ভারতের এক ঐতিহাসিক সংগীত পরিবারে। শৈশব থেকেই তিনি তাঁর পিতা বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখার অধীনে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। তাঁর সংগীতযাত্রা শুরু হয় ১৯৭০—এর দশকে। এই সময় থেকেই তাঁর কাজের পরিধি ভারত ছেড়ে বিশ্ব মঞ্চেও পৌঁছে যায়।
জাকির হোসেনের ডিস্কোগ্রাফি ছন্দ ও সুরের এক অনন্য মিশ্রণ। এই বিষয়টি মূলত একজন শিল্পী হিসেবে তাঁর প্রতিভার বহুমুখিতাকেই তুলে ধরে। ১৯৭০—এর দশকেই তাঁর প্রথম অ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয়। এই সময়ে গিটার শিল্পী ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘পারফেক্ট পার্টনারশিপ—গিটার অ্যান্ড তবলা (১৯৭৮) ’ এবং বসন্ত রাইয়ের সঙ্গে ‘ইভিনিং রাগাস (১৯৭৯) ’ তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজ।

১৯৮০—এর দশকে জাকির হোসেন ‘ফুটপ্রিন্টস ইন দ্য স্কাই (১৯৮১) ’, ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘দ্য ম্যাজিক অব মিউজিক (১৯৮২) ’, সারেঙ্গি শিল্পী সুলতান খানের সঙ্গে ‘সুর তাল (১৯৯১) ’ অ্যালবামগুলো প্রকাশ করেন। এগুলোতে তবলার জটিল তাল ভারতীয় বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনির সঙ্গে মিশে এক অনন্য শৈলী তৈরি করে।
২০০৭ সালে প্রকাশিত হয় ‘গ্লোবাল ড্রাম প্রজেক্ট’। এটি জাকির হোসেন মার্কিন পারকাশনিস্ট মিকি হার্টের সঙ্গে মিলে তৈরি করেন। এটি তাঁর সংগীতের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। এই অ্যালবামটি গ্র্যামি পুরস্কারও জেতে এবং বিশ্ব সংগীতে তাঁর অগ্রণী ভাবনার স্বীকৃতি পায়। পরে ২০০৯ সালে প্রকাশিত ‘দ্য মেলোডি অব রিদম’ এবং ২০১৯ সালে এবং ২০১৯ সালে ‘গুড হোপের’ মতো অ্যালবামগুলো তাঁর নিজের শিকড়ে থেকেও সংগীতে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গির নতুন সীমানা অনুসন্ধানের প্রতিফলন।
জাকির হোসেন হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া, রবিশঙ্কর এবং পণ্ডিত জসরাজের মতো বিখ্যাত ভারতীয় সংগীতশিল্পীদের সঙ্গেও কাজ করেছেন। উল্লেখযোগ্য প্রকাশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—রাগ আহির ভৈরব (২০২০) এবং দ্য রিদম এক্সপেরিয়েন্স (১৯৯২)। প্রতিটি রচনায় তিনি তবলার প্রাচীন ঐতিহ্যকে ধারণ করলেও জ্যাজ, বিশ্বসংগীত এবং চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাকের মতো নতুন প্রভাবও গ্রহণ করেছেন।
জাকির হোসেনের অবদান চলচ্চিত্র সংগীতেও উল্লেখযোগ্য। তবলার জটিল তাল চলচ্চিত্রের সুরে নিপুণভাবে যুক্ত করার তাঁর দক্ষতা তাঁকে একজন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। তিনি ‘ইন কাস্টডি (১৯৯৩) ’ এবং ‘দ্য মিস্টিক ম্যাসিউর (২০০২) ’—এর মতো সিনেমার সাউন্ডট্র্যাক তৈরি করেছেন। এই সাউন্ডট্র্যাকগুলো কাহিনির আবেগময় গভীরতাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। ২০১৪ সালে ‘হাজির—২’ অ্যালবামের মাধ্যমে জাকির হোসেন ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় তালকে নতুনভাবে উপস্থাপন করেন। তাঁর চলচ্চিত্রের কাজ প্রমাণ করে যে সংগীতের মাধ্যমে আবেগকে ফুটিয়ে তোলা তাঁর এক বিরল গুণ।

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছে।
জাকির হোসেনের বাবা প্রখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখা। বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জাকির হোসেন বলেছিলেন, তাঁর জন্মের পর তাঁর বাবা তাঁর কানে প্রার্থনা না শুনিয়ে তবলার তাল শুনিয়েছিলেন। সেই যে যাত্রা শুরু, তার পর আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক দারুণ কাজ করে নিজে তুলে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
জাকির হোসেন ১৯৫১ সালের ৯ মার্চ মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। যদিও ওস্তাদ আল্লা রাখার জন্ম ছিল জম্মুতে। জাকির হোসেন মুম্বাইয়ের মাহিমের সেন্ট মাইকেলস স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। উস্তাদ জাকির হোসেন ১৯৮৮ সালে পদ্মশ্রী, ২০০২ সালে পদ্মভূষণ এবং ২০২৩ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মান পান।
জাকির হোসেনের সংগীতজীবন কয়েক দশক বিস্তৃত এবং তাঁর প্রভাব ভারতের ঐতিহ্যবাহী তবলা সংগীতের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। তাল-ছন্দের নিপুণ শিল্পী হিসেবে তিনি নিজের প্রতিভা প্রদর্শন করেছেন এবং বিভিন্ন ঘরানায় তাঁর অসাধারণ সহযোগিতার জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।
জাকির হোসেনের জন্ম ভারতের এক ঐতিহাসিক সংগীত পরিবারে। শৈশব থেকেই তিনি তাঁর পিতা বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখার অধীনে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। তাঁর সংগীতযাত্রা শুরু হয় ১৯৭০—এর দশকে। এই সময় থেকেই তাঁর কাজের পরিধি ভারত ছেড়ে বিশ্ব মঞ্চেও পৌঁছে যায়।
জাকির হোসেনের ডিস্কোগ্রাফি ছন্দ ও সুরের এক অনন্য মিশ্রণ। এই বিষয়টি মূলত একজন শিল্পী হিসেবে তাঁর প্রতিভার বহুমুখিতাকেই তুলে ধরে। ১৯৭০—এর দশকেই তাঁর প্রথম অ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয়। এই সময়ে গিটার শিল্পী ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘পারফেক্ট পার্টনারশিপ—গিটার অ্যান্ড তবলা (১৯৭৮) ’ এবং বসন্ত রাইয়ের সঙ্গে ‘ইভিনিং রাগাস (১৯৭৯) ’ তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজ।

১৯৮০—এর দশকে জাকির হোসেন ‘ফুটপ্রিন্টস ইন দ্য স্কাই (১৯৮১) ’, ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘দ্য ম্যাজিক অব মিউজিক (১৯৮২) ’, সারেঙ্গি শিল্পী সুলতান খানের সঙ্গে ‘সুর তাল (১৯৯১) ’ অ্যালবামগুলো প্রকাশ করেন। এগুলোতে তবলার জটিল তাল ভারতীয় বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনির সঙ্গে মিশে এক অনন্য শৈলী তৈরি করে।
২০০৭ সালে প্রকাশিত হয় ‘গ্লোবাল ড্রাম প্রজেক্ট’। এটি জাকির হোসেন মার্কিন পারকাশনিস্ট মিকি হার্টের সঙ্গে মিলে তৈরি করেন। এটি তাঁর সংগীতের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। এই অ্যালবামটি গ্র্যামি পুরস্কারও জেতে এবং বিশ্ব সংগীতে তাঁর অগ্রণী ভাবনার স্বীকৃতি পায়। পরে ২০০৯ সালে প্রকাশিত ‘দ্য মেলোডি অব রিদম’ এবং ২০১৯ সালে এবং ২০১৯ সালে ‘গুড হোপের’ মতো অ্যালবামগুলো তাঁর নিজের শিকড়ে থেকেও সংগীতে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গির নতুন সীমানা অনুসন্ধানের প্রতিফলন।
জাকির হোসেন হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া, রবিশঙ্কর এবং পণ্ডিত জসরাজের মতো বিখ্যাত ভারতীয় সংগীতশিল্পীদের সঙ্গেও কাজ করেছেন। উল্লেখযোগ্য প্রকাশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—রাগ আহির ভৈরব (২০২০) এবং দ্য রিদম এক্সপেরিয়েন্স (১৯৯২)। প্রতিটি রচনায় তিনি তবলার প্রাচীন ঐতিহ্যকে ধারণ করলেও জ্যাজ, বিশ্বসংগীত এবং চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাকের মতো নতুন প্রভাবও গ্রহণ করেছেন।
জাকির হোসেনের অবদান চলচ্চিত্র সংগীতেও উল্লেখযোগ্য। তবলার জটিল তাল চলচ্চিত্রের সুরে নিপুণভাবে যুক্ত করার তাঁর দক্ষতা তাঁকে একজন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। তিনি ‘ইন কাস্টডি (১৯৯৩) ’ এবং ‘দ্য মিস্টিক ম্যাসিউর (২০০২) ’—এর মতো সিনেমার সাউন্ডট্র্যাক তৈরি করেছেন। এই সাউন্ডট্র্যাকগুলো কাহিনির আবেগময় গভীরতাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। ২০১৪ সালে ‘হাজির—২’ অ্যালবামের মাধ্যমে জাকির হোসেন ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় তালকে নতুনভাবে উপস্থাপন করেন। তাঁর চলচ্চিত্রের কাজ প্রমাণ করে যে সংগীতের মাধ্যমে আবেগকে ফুটিয়ে তোলা তাঁর এক বিরল গুণ।

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছে।
জাকির হোসেনের বাবা প্রখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখা। বাবার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে জাকির হোসেন বলেছিলেন, তাঁর জন্মের পর তাঁর বাবা তাঁর কানে প্রার্থনা না শুনিয়ে তবলার তাল শুনিয়েছিলেন। সেই যে যাত্রা শুরু, তার পর আর তাঁকে পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। একের পর এক দারুণ কাজ করে নিজে তুলে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
জাকির হোসেন ১৯৫১ সালের ৯ মার্চ মুম্বাইয়ে জন্মগ্রহণ করেন। যদিও ওস্তাদ আল্লা রাখার জন্ম ছিল জম্মুতে। জাকির হোসেন মুম্বাইয়ের মাহিমের সেন্ট মাইকেলস স্কুলে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে এবং সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। উস্তাদ জাকির হোসেন ১৯৮৮ সালে পদ্মশ্রী, ২০০২ সালে পদ্মভূষণ এবং ২০২৩ সালে পদ্মবিভূষণ সম্মান পান।
জাকির হোসেনের সংগীতজীবন কয়েক দশক বিস্তৃত এবং তাঁর প্রভাব ভারতের ঐতিহ্যবাহী তবলা সংগীতের গণ্ডি ছাড়িয়ে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। তাল-ছন্দের নিপুণ শিল্পী হিসেবে তিনি নিজের প্রতিভা প্রদর্শন করেছেন এবং বিভিন্ন ঘরানায় তাঁর অসাধারণ সহযোগিতার জন্য প্রশংসিত হয়েছেন।
জাকির হোসেনের জন্ম ভারতের এক ঐতিহাসিক সংগীত পরিবারে। শৈশব থেকেই তিনি তাঁর পিতা বিখ্যাত তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লা রাখার অধীনে প্রশিক্ষণ শুরু করেন। তাঁর সংগীতযাত্রা শুরু হয় ১৯৭০—এর দশকে। এই সময় থেকেই তাঁর কাজের পরিধি ভারত ছেড়ে বিশ্ব মঞ্চেও পৌঁছে যায়।
জাকির হোসেনের ডিস্কোগ্রাফি ছন্দ ও সুরের এক অনন্য মিশ্রণ। এই বিষয়টি মূলত একজন শিল্পী হিসেবে তাঁর প্রতিভার বহুমুখিতাকেই তুলে ধরে। ১৯৭০—এর দশকেই তাঁর প্রথম অ্যালবামগুলো প্রকাশিত হয়। এই সময়ে গিটার শিল্পী ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘পারফেক্ট পার্টনারশিপ—গিটার অ্যান্ড তবলা (১৯৭৮) ’ এবং বসন্ত রাইয়ের সঙ্গে ‘ইভিনিং রাগাস (১৯৭৯) ’ তাঁর উল্লেখযোগ্য কাজ।

১৯৮০—এর দশকে জাকির হোসেন ‘ফুটপ্রিন্টস ইন দ্য স্কাই (১৯৮১) ’, ব্রিজভূষণ কাবরার সঙ্গে ‘দ্য ম্যাজিক অব মিউজিক (১৯৮২) ’, সারেঙ্গি শিল্পী সুলতান খানের সঙ্গে ‘সুর তাল (১৯৯১) ’ অ্যালবামগুলো প্রকাশ করেন। এগুলোতে তবলার জটিল তাল ভারতীয় বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনির সঙ্গে মিশে এক অনন্য শৈলী তৈরি করে।
২০০৭ সালে প্রকাশিত হয় ‘গ্লোবাল ড্রাম প্রজেক্ট’। এটি জাকির হোসেন মার্কিন পারকাশনিস্ট মিকি হার্টের সঙ্গে মিলে তৈরি করেন। এটি তাঁর সংগীতের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি প্রদর্শন করে। এই অ্যালবামটি গ্র্যামি পুরস্কারও জেতে এবং বিশ্ব সংগীতে তাঁর অগ্রণী ভাবনার স্বীকৃতি পায়। পরে ২০০৯ সালে প্রকাশিত ‘দ্য মেলোডি অব রিদম’ এবং ২০১৯ সালে এবং ২০১৯ সালে ‘গুড হোপের’ মতো অ্যালবামগুলো তাঁর নিজের শিকড়ে থেকেও সংগীতে বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গির নতুন সীমানা অনুসন্ধানের প্রতিফলন।
জাকির হোসেন হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া, রবিশঙ্কর এবং পণ্ডিত জসরাজের মতো বিখ্যাত ভারতীয় সংগীতশিল্পীদের সঙ্গেও কাজ করেছেন। উল্লেখযোগ্য প্রকাশনাগুলোর মধ্যে রয়েছে—রাগ আহির ভৈরব (২০২০) এবং দ্য রিদম এক্সপেরিয়েন্স (১৯৯২)। প্রতিটি রচনায় তিনি তবলার প্রাচীন ঐতিহ্যকে ধারণ করলেও জ্যাজ, বিশ্বসংগীত এবং চলচ্চিত্রের সাউন্ডট্র্যাকের মতো নতুন প্রভাবও গ্রহণ করেছেন।
জাকির হোসেনের অবদান চলচ্চিত্র সংগীতেও উল্লেখযোগ্য। তবলার জটিল তাল চলচ্চিত্রের সুরে নিপুণভাবে যুক্ত করার তাঁর দক্ষতা তাঁকে একজন খ্যাতিমান সংগীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করে। তিনি ‘ইন কাস্টডি (১৯৯৩) ’ এবং ‘দ্য মিস্টিক ম্যাসিউর (২০০২) ’—এর মতো সিনেমার সাউন্ডট্র্যাক তৈরি করেছেন। এই সাউন্ডট্র্যাকগুলো কাহিনির আবেগময় গভীরতাকে আরও সমৃদ্ধ করেছে। ২০১৪ সালে ‘হাজির—২’ অ্যালবামের মাধ্যমে জাকির হোসেন ঐতিহ্যবাহী ভারতীয় তালকে নতুনভাবে উপস্থাপন করেন। তাঁর চলচ্চিত্রের কাজ প্রমাণ করে যে সংগীতের মাধ্যমে আবেগকে ফুটিয়ে তোলা তাঁর এক বিরল গুণ।

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
১২ ঘণ্টা আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১ দিন আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১ দিন আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার। রাশেদ মামুন অপু জনপ্রিয় অভিনেতা, মমরেনাজ মোম বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নিউজ প্রেজেন্টার। দুজনেই জানালেন, আর একসঙ্গে নেই তাঁরা।
রাশেদ মামুন অপুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তটা দুজনে আলোচনা করেই নিয়েছি। কারণ, জীবনে সবারই ভালো থাকা জরুরি।’
মমরেনাজ মোম জানিয়েছেন, অনেক আগেই দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন তাঁরা। দীর্ঘদিনের গোপন বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন নিজেদের স্বস্তির জন্য। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অবশেষে ঈশ্বর ক্ষমা করলেন। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, ভয়, লজ্জার জন্য দীর্ঘ ৬ বছরের বিচ্ছেদ চেপে রাখার সিদ্ধান্ত দুজন মিলে নিয়েছিলাম। গোপনীয়তা বিষয়টি খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠেছিল দুজনের জন্যই। তাই দুজনের সিদ্ধান্তে আমরা বিষয়টি পরিষ্কার হতে চাই। এখন খুব আন্তরিকভাবে দুজনের সিদ্ধান্তেই আমরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনছি। বিচ্ছেদ মানেই ধ্বংস নয়, শেষ হয়ে যাওয়া নয়...।’

অপু ও মমরেনাজের সংসারে এক ছেলে রয়েছে। তার সম্পর্কে জানতে চাইলে অপু জানান, সে অপুর সঙ্গেই আছে। অপুর সঙ্গেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদের এই ঘটনা নিয়ে বেশি কথা বলতে চাইলেন না অপু। জানালেন, তিনিও একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করে ঘটানাটি জানিয়েছেন। তবে স্ট্যাটাসটি এখন অনলি মি করে রেখেছেন। বিচ্ছেদের ঘটনাকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা হিসেবে দেখছেন না দুজনের কেউ। বরং জীবনের আরেকটি অধ্যায় বলেই মনে করছেন।
রাশেদ মামুন অপু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে থিয়েটার করেছেন। সেখান থেকেই শোবিজের সঙ্গে সখ্য শুরু। ঢাকায় এসে গিয়াস উদ্দীন সেলিমের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পর নিজে চারটি নাটক পরিচালনা করেছেন। অভিনয়ে এসে রাজশাহী ভাষার আঞ্চলিক সংলাপ দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। সেই থেকে নিয়মিত অভিনয় করছেন, একের পর এক নাটক সিনেমায় অভিনয় করে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ‘প্রিন্স’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার। রাশেদ মামুন অপু জনপ্রিয় অভিনেতা, মমরেনাজ মোম বেসরকারি টিভি চ্যানেলের নিউজ প্রেজেন্টার। দুজনেই জানালেন, আর একসঙ্গে নেই তাঁরা।
রাশেদ মামুন অপুর সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সিদ্ধান্তটা দুজনে আলোচনা করেই নিয়েছি। কারণ, জীবনে সবারই ভালো থাকা জরুরি।’
মমরেনাজ মোম জানিয়েছেন, অনেক আগেই দাম্পত্য জীবনের ইতি টেনেছেন তাঁরা। দীর্ঘদিনের গোপন বিচ্ছেদের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনলেন নিজেদের স্বস্তির জন্য। তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘অবশেষে ঈশ্বর ক্ষমা করলেন। সামাজিক প্রতিবন্ধকতা, ভয়, লজ্জার জন্য দীর্ঘ ৬ বছরের বিচ্ছেদ চেপে রাখার সিদ্ধান্ত দুজন মিলে নিয়েছিলাম। গোপনীয়তা বিষয়টি খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে উঠেছিল দুজনের জন্যই। তাই দুজনের সিদ্ধান্তে আমরা বিষয়টি পরিষ্কার হতে চাই। এখন খুব আন্তরিকভাবে দুজনের সিদ্ধান্তেই আমরা বিষয়টি প্রকাশ্যে আনছি। বিচ্ছেদ মানেই ধ্বংস নয়, শেষ হয়ে যাওয়া নয়...।’

অপু ও মমরেনাজের সংসারে এক ছেলে রয়েছে। তার সম্পর্কে জানতে চাইলে অপু জানান, সে অপুর সঙ্গেই আছে। অপুর সঙ্গেই থাকবে। তবে বিচ্ছেদের এই ঘটনা নিয়ে বেশি কথা বলতে চাইলেন না অপু। জানালেন, তিনিও একটা স্ট্যাটাস শেয়ার করে ঘটানাটি জানিয়েছেন। তবে স্ট্যাটাসটি এখন অনলি মি করে রেখেছেন। বিচ্ছেদের ঘটনাকে জীবনের বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা হিসেবে দেখছেন না দুজনের কেউ। বরং জীবনের আরেকটি অধ্যায় বলেই মনে করছেন।
রাশেদ মামুন অপু রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে থিয়েটার করেছেন। সেখান থেকেই শোবিজের সঙ্গে সখ্য শুরু। ঢাকায় এসে গিয়াস উদ্দীন সেলিমের সহকারী পরিচালক হিসেবে কাজ করার পর নিজে চারটি নাটক পরিচালনা করেছেন। অভিনয়ে এসে রাজশাহী ভাষার আঞ্চলিক সংলাপ দিয়ে রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। সেই থেকে নিয়মিত অভিনয় করছেন, একের পর এক নাটক সিনেমায় অভিনয় করে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি ‘প্রিন্স’ সিনেমায় শাকিব খানের সঙ্গে কাজ করার জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন।

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছ
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১ দিন আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১ দিন আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর। গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া হলো অভিনয়শিল্পীদের। এতে আরও আছেন আজমেরি হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মম, ইন্তেখাব দিনার ও শ্যামল মাওলা।
হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাসে অসুস্থ মামাকে দেখতে ট্রেনে করে দিনাজপুর যাচ্ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী চিত্রা। তার সেই ট্রেন জার্নির অভিজ্ঞতা নিয়েই এগিয়ে যায় কাহিনি। নির্মাতা সেই গল্পই পর্দায় তুলে ধরবেন, তবে সিনেমার প্রয়োজনে থাকবে কিছু সংযোজন-পরিমার্জন। থাকবে নতুন চমক। তবে কী সেই চমক, তা জানা যাবে বনলতা এক্সপ্রেস মুক্তির পর। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, আগামীকাল থেকে ঢাকায় শুরু হবে শুটিং। চিত্রা চরিত্রে থাকছেন সাবিলা নূর। আগামী রোজার ঈদে মুক্তি পাবে সিনেমাটি।
পারিবারিক গল্পের উৎসব সিনেমায় অভিনয় করেছেন একঝাঁক তারকা। এবারও তারকাসমৃদ্ধ পারিবারিক গল্পের সিনেমা দিয়ে দর্শকের সামনে আসার পরিকল্পনা নির্মাতার। বনলতা এক্সপ্রেস প্রসঙ্গে নির্মাতা তানিম নূর বলেন, ‘উৎসব শেষ করার পর নতুন সিনেমা নিয়ে যখন পরিকল্পনা করছিলাম, অনেকে পরামর্শ দিল আরেকটা পারিবারিক গল্প নিয়ে কাজ করতে। তখন ভাবলাম, হুমায়ূন আহমেদের কোনো গল্প নিয়ে কাজ করা যায়। সেই ভাবনা থেকেই কিছুক্ষণ উপন্যাস নিয়ে বনলতা এক্সপ্রেস নির্মাণের প্রস্তুতি শুরু।’
অভিনেতা মোশাররফ করিম বলেন, ‘চরিত্রের প্রেমে পড়েই এই সিনেমায় যুক্ত হওয়া। সিনেমার চিত্রনাট্য ও সংলাপ দারুণ লেগেছে। এ ছাড়া হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসটি আমার পড়া, সেটার প্রতিও ভালো লাগা আছে। বনলতা এক্সপ্রেসে আমার সহশিল্পী যাঁরা আছেন, তাঁরা আমার অনেক দিনের সঙ্গী। সবাই মিলে একসঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় আছি।’
চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ‘তানিম নূরের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, সিনেমাটি সবার ভালো লাগবে। হুমায়ূন আহমেদের গল্প থেকে সিনেমা এই বিষয়টি যেমন দর্শকের আলাদা আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। তেমনি অভিনেতা হিসেবে আমরাও একটি ভালো সিনেমার অংশ হতে অধীর হয়ে আছি।’
আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘এই সিনেমার নির্মাতা ও সহশিল্পীরা আমার ভীষণ পছন্দের। তানিম নূর যখন এই চরিত্রের কথা বলল, তখন আমার মেয়ে বলেছে, তুমি এটি করো। কারণ আমাকে নাকি সব সময় সিরিয়াস আর অবসাদগ্রস্ত চরিত্রে দেখা যায়। আর হুমায়ূন আহমেদ যে আমার কত পছন্দের, সেটা সবাই জানে। অনেক বছর পর তাঁর গল্পে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি। এটা আমার কাছে বিশেষ কিছু।’
জাকিয়া বারী মম বলেন, ‘বনলতা এক্সপ্রেসে উঠে পড়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, এর ড্রাইভার তানিম নূর। এ ছাড়া যাত্রাপথে সহযাত্রীরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমার সহযাত্রীরা সবাই দুর্দান্ত। আশা করি দারুণ একটি যাত্রা হবে আমাদের।’

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছ
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
১২ ঘণ্টা আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১ দিন আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১ দিন আগেবিজয় দিবসের আয়োজন
বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন। কথামতো সেই প্রতিযোগিতার শীর্ষ দশের ছয় প্রতিযোগীকে নিয়ে গান বানালেন তাঁরা। বিজয় দিবস উপলক্ষে তৈরি গানটি আজ বিকেল ৫টা ৩০ মিনিটে লিজার ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ করা হবে। ‘আমরা সবাই বাংলাদেশ’ শিরোনামের গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন লিজা এবং ইয়াং স্টার ২০২৩-এর জাহিদ অন্তু, অনিক, অরিন্দল, আদিবা, অঙ্কিতা ও দীপান্বিতা। সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমন সাহা। ‘আমার মুখে বাংলাদেশ, আমার বুকে বাংলাদেশ, সুখে দুঃখে আমার বাংলাদেশ... আমরা সবাই বাংলাদেশ’—এমন কথায় গানটি লিখেছেন কবির বকুল।
আমরা সবাই বাংলাদেশ গানটির সার্বিক আয়োজন ও প্রযোজনা করেছেন লিজা। গানের ভিডিও নির্দেশনা দিয়েছেন রাজ বিশ্বাস শংকর। শুটিং হয়েছে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দি উদ্যান, শিখা চিরন্তনসহ বিভিন্ন লোকেশনে।
কবির বকুল বলেন, ‘মূলত গানটির উদ্যোক্তা কণ্ঠশিল্পী লিজা। আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করেছি সুন্দর একটি দেশের গান উপহার দেওয়ার। এই সুন্দর দেশটার সঙ্গে প্রতিটি মানুষের যে আত্মিক টান, আবেগমাখা সম্পর্ক, দেশের প্রতি আমাদের যে ভালোবাসা—তা-ই তুলে ধরার চেষ্টা করেছি গানের কথায়।’
সুরকার ইমন সাহা বলেন, ‘প্রতিযোগিতার সময় থেকেই আমাদের ইচ্ছা ছিল নতুনদের নিয়ে গান করার। সেই ইচ্ছার প্রতিফলন এই গান। সবাই মিলে একটি সুন্দর দেশের গান উপহার দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আমার বিশ্বাস গানটি ভালো লাগবে সবার।’
কণ্ঠশিল্পী লিজা বলেন, ‘আমি নিজেও রিয়েলিটি শো থেকে এসেছি। শো শেষে আমাদের বাকি জার্নিটা কিন্তু সলো হয়, দিকনির্দেশনা দেওয়ার মতো কেউ থাকে না। নিজের জীবন থেকেই উপলব্ধি করেছি, শুধু নতুন শিল্পী খুঁজে বের করলেই হবে না, তাঁদের প্রপার গাইড করতে হবে। তাঁদের পাশে থাকতে হবে। তাই বিচারকের আসনে থাকার সময়ই বলেছিলাম, নতুনদের জন্য কাজ করব, শুধু কাভার সং নয়, প্রতিটি নতুন শিল্পীর মৌলিক গান হওয়া প্রয়োজন। তাই ইয়াং স্টারদের নিয়ে আমাদের এই দেশের গান। চেষ্টা করেছি একটি সুন্দর গান উপহার দিতে। আমরা চাই গানটি সব শ্রোতার কাছে পৌঁছে যাক, তাই আমার চ্যানেল থেকে প্রকাশ করা হলেও, কোনো ধরনের কপিরাইট রেসট্রিকশন রাখছি না। যে কেউ চাইলে যেকোনো চ্যানেলে গানটি প্রকাশ করতে পারবেন।’

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছ
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
১২ ঘণ্টা আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১ দিন আগে
দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের জীবনের ঘটনা, বাস্তবতা আর সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মাতা মোহাম্মদ তাওকীর ইসলাম বানিয়েছেন ‘দেলুপি’। যেখানে রাজনীতি আছে, ভালোবাসা আছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আছে, যাত্রাশিল্পীদের সংগ্রাম আছে; আর আছে জীবন বদলানোর গল্প। এটি নির্মাতার প্রথম সিনেমা। গত ৭ নভেম্বর খুলনায় মুক্তি পেয়েছিল দেলুপি। পরের সপ্তাহে দেশব্যাপী মুক্তি পায়। প্রথম সিনেমাতেই প্রশংসা পাচ্ছেন তাওকীর। এখনো সিনেমাটি চলছে প্রেক্ষাগৃহে। এর মধ্যে জানা গেল নেদারল্যান্ডসের ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামে জায়গা করে নিয়েছে দেলুপি। এই উৎসবে আন্তর্জাতিক প্রিমিয়ার হবে সিনেমাটির।
আগামী বছরের ২৯ জানুয়ারি নেদারল্যান্ডসের রটারড্যাম শহরে শুরু হবে ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল রটারড্যামের ৫৫তম আসর। যেখানে বিশ্বের সেরা নির্মাতা, উদীয়মান প্রতিভা ও আর্টহাউস সিনেমার প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন। উৎসবের ‘ব্রাইট ফিউচার’ বিভাগে প্রদর্শিত হবে দেলুপি। এই বিভাগে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের বানানো প্রথম ও দ্বিতীয় সিনেমা নির্বাচিত হয়।
রটারড্যামে দেলুপির যাত্রা নিয়ে উচ্ছ্বসিত পুরো টিম। পরিচালক তাওকীর বলেন, ‘রটারড্যাম থেকে আমরা যখন প্রথম মেইল পেয়ে জানতে পারি, তারা সিনেমাটির ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার করতে চায়। সে সময় একটু বিপাকেই পড়ে গিয়েছিলাম। কেননা আমরা সিনেমা বানানোর সময় দেলুটি ইউনিয়নের মানুষদের কথা দিয়েছিলাম, সিনেমাটা প্রথমে তাঁদের দেখাব। আমাদের এই ইচ্ছা ফেস্টিভ্যালের অর্গানাইজারদের জানিয়েছিলাম। তারা ইতিবাচক সাড়া দেয়। আমরা সিনেমাটি আগে খুলনায় রিলিজ দিই। এখন দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের দর্শকেরা দেলুপি দেখতে পারবেন। তাই আমরা আনন্দিত।’
দেলুপি সিনেমায় যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁরা সবাই খুলনার বিভিন্ন ইউনিয়নের বাসিন্দা। অভিনয় করেছেন চিরনজিৎ বিশ্বাস, অদিতি রায়, রুদ্র রায়, মো. জাকির হোসেনসহ অনেকে। প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফুটপ্রিন্ট ফিল্ম প্রোডাকশনের ব্যানারে নির্মিত হয়েছে সিনেমাটি।

প্রয়াত হয়েছেন প্রখ্যাত তবলাবাদক জাকির হোসেন। যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোর একটি হাসপাতালে মারা যান তিনি। তাঁর পরিবার আজ সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। জাকির হোসেন ভারতের পাশাপাশি বিশ্ব দরবারেও অন্যতম শ্রদ্ধেয় সংগীতশিল্পী। তাঁর অসাধারণ দক্ষতা এবং সংগীতে অবদান তাঁকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে খ্যাতি এনে দিয়েছ
১৬ ডিসেম্বর ২০২৪
ছয় বছর আগে ভেঙেছে সংসার। এত দিন গোপন রেখেছিলেন সেই খবর। অবশেষে আজ রোববার তা প্রকাশ্যে এলো। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন রাশেদ মামুন অপু ও মমরেনাজ মোম। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালে প্রেম হয় দুজনের, সেই প্রেমের পরিণতি বিয়ে, সংসার।
১২ ঘণ্টা আগে
চার্লস ডিকেন্সের ‘আ ক্রিসমাস ক্যারল’ অবলম্বনে তানিম নূর বানিয়েছিলেন ‘উৎসব’। এবার হুমায়ূন আহমেদের ‘কিছুক্ষণ’ উপন্যাস অবলম্বনে সিনেমা নির্মাণ করছেন তিনি। নাম ‘বনলতা এক্সপ্রেস’। আগেই জানা গিয়েছিল, এতে অভিনয় করবেন মোশাররফ করিম, চঞ্চল চৌধুরী, শরিফুল রাজ ও সাবিলা নূর।
১ দিন আগে
২০২৩ সালে আরটিভি ইয়াং স্টার প্রতিযোগিতার বিচারক ছিলেন গীতিকার কবির বকুল, সুরকার ইমন সাহা ও কণ্ঠশিল্পী সানিয়া সুলতানা লিজা। বিচারকের আসনে বসে তাঁরা বলেছিলেন প্রতিযোগিতার শীর্ষ শিল্পীদের সুযোগ করে দিতে কাজ করবেন, তাদের নিয়ে গান বানাবেন।
১ দিন আগে