
ঢালিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমা ‘আম্মাজান’। সিনেমাটি নায়ক মান্নার ক্যারিয়ারকে নিয়ে গিয়েছিল অন্য উচ্চতায়। আর শবনম হয়ে ওঠেন সারাদেশের আম্মাজান। তবে প্রথমে এই দুই চরিত্রে তাঁদের অভিনয়ের কথাই ছিল না। আম্মাজান প্রায় হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল মান্নার কাছ থেকে। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা। আর আম্মাজান চরিত্রে প্রথম পছন্দ ছিলেন শাবানা। এমনটাই জানিয়েছেন পরিচালক কাজী হায়াৎ।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। অন্যদিকে, দুজন প্রযোজক এ গল্পে লগ্নি করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর, ডিপজলের প্রযোজনায় সিনেমাটি করা ছাড়া উপায়ও ছিল না কাজী হায়াতের।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘ডিপজল আমায় বলল, রুবেলকে নিয়ে শুরু করেন। আমার গল্পের যে চরিত্রটি ছিল, সেটি রুবেল টানতে পারবে কিনা সন্দেহ ছিল। ডিপজল বলল, তাহলে হুমায়ুন ফরীদিকে নিয়ে শুরু করেন। ফরীদিকে গল্প শোনানোর পর দারুণ আগ্রহ প্রকাশ করল। ওদিকে মান্না আমার কাছে এসে বলল, আপনি নাকি ফরীদিকে নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন। আমি তাকে বলি, ডিপজলের সঙ্গে তোর কী হয়েছে আমি জানি না। কালকের মধ্যে মিটমাট করবি। যেন ডিপজল আমায় ফোন করে বলে এই সিনেমায় তোকে নিতে। নাহলে তোর জীবনের একটা শ্রেষ্ঠ সিনেমা মাইনাস হয়ে যাবে।’

পরদিন সকালে কাজী হায়াতকে ফোন করে ডিপজল তাঁর অফিসে যেতে বলেন। সেখানে গিয়ে কাজী হায়াৎ দেখেন, মান্না বসে আছেন। ডিপজল-মান্নার যে মনোমালিন্য ছিল, সেটা মিটে যায় ওইদিন। মান্নাকে নিয়েই শুরু হয় আম্মাজানের শুটিং।
অন্যদিকে, আম্মাজান চরিত্রে শবনম নয়, পরিচালকের প্রথম পছন্দ ছিল শাবানা। গল্প শুনে শাবানা সম্মতিও জানিয়েছিলেন। তবে মান্নার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা ঠিক হবে না, শাবানাকে এমন পরামর্শ দিয়েছিল অনেকে। ফলে বেঁকে বসেন অভিনেত্রী।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘গল্প শোনার পর শাবানা কেঁদে দিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে জানাল, যেদিন থেকে শিডিউল লাগবে সেদিন থেকেই রাজি। দুইদিন পর এফডিসিতে শাবানাকে সাইনিং মানি দিতে গেলাম। সেখানে যাওয়ার পর শাবানা আমাকে দেখে মুখ অন্যদিক করে রাখে। আমাকে এড়িয়ে চলছে। মেকআপ রুমে গিয়ে তাঁকে বলি, ম্যাডাম আমার সঙ্গে কথা বলবেন না? সে আমাকে বলল, ভাই আমি দুঃখিত, সিনেমাটি করতে পারছি না। কেন করবেন না? জানতে চাইলে সে আমাকে বলে, আমার সহকর্মীদের সঙ্গে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম আমাকে মান্নার মা হতে হবে, তোমরা কী বলো? সবাই নিষেধ করেছে।’

শাবানা ‘না’ করে দেওয়ায় বিপদেই পড়ে গিয়েছিলেন কাজী হায়াৎ। ভেবে উঠতে পারছিলেন না, কে হয়ে উঠতে পারবেন আম্মাজান। সে সময় ত্রাতা হয়ে এলেন শবনম। এরপরের ইতিহাস সবার জানা। আম্মাজানের জনপ্রিয়তার কল্যাণে এ নামেই পরিচিতি পেয়ে যান শবনম।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘শাবানা না করার পর বিপদেই পড়ে গিয়েছিলাম। এই পুরো বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরী। তিনি আমাকে শবনম ম্যাডামের কথা জানালেন। গল্প শোনার পর শবনম ম্যাডাম আমাকে বলেন, কাল থেকেই শুটিং শুরু করতে পারেন। আমার সমস্ত শিডিউল এই সিনেমার জন্য।’

শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, আম্মাজানের প্রযোজক খুঁজতেও হিমশিম খেতে হয়েছে কাজী হায়াতকে। গল্প শোনার পর একাধিক প্রযোজক তাঁকে বলেই দিয়েছিলেন, এই ধরনের গল্প দর্শক দেখবে না। কাজী হায়াৎ বলেন, ‘আম্মাজান সিনেমার গল্পটি আমি দুইজন প্রযোজককে শুনিয়েছিলাম। যমুনা ফিল্মস থেকে বলা হয়, এই সিনেমা চলবে না। আম্মাজান সন্তানের সামনে ধর্ষিত হয়েছে—এমন গল্পের সিনেমা আমাদের দেশে চলবে না। খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।’
দ্বিতীয় ঘটনাও একই রকম। একই কারণ দেখিয়ে আরও এক প্রযোজক ফিরিয়ে দেন কাজী হায়াৎকে। এরপর নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে ডিপজলের প্রযোজনায় তৈরি হয় আম্মাজান। কত ব্যবসা করেছিল সিনেমাটি? এ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজল জানান, এক কোটি চার লাখ টাকা খরচ হয়েছিল এ সিনেমা তৈরি করতে। মুক্তির আগেই হল থেকে পেয়েছিলেন ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আম্মাজান মোট আয় করেছিল ১৯-২০ কোটি টাকা।

ঢালিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমা ‘আম্মাজান’। সিনেমাটি নায়ক মান্নার ক্যারিয়ারকে নিয়ে গিয়েছিল অন্য উচ্চতায়। আর শবনম হয়ে ওঠেন সারাদেশের আম্মাজান। তবে প্রথমে এই দুই চরিত্রে তাঁদের অভিনয়ের কথাই ছিল না। আম্মাজান প্রায় হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল মান্নার কাছ থেকে। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা। আর আম্মাজান চরিত্রে প্রথম পছন্দ ছিলেন শাবানা। এমনটাই জানিয়েছেন পরিচালক কাজী হায়াৎ।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। অন্যদিকে, দুজন প্রযোজক এ গল্পে লগ্নি করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর, ডিপজলের প্রযোজনায় সিনেমাটি করা ছাড়া উপায়ও ছিল না কাজী হায়াতের।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘ডিপজল আমায় বলল, রুবেলকে নিয়ে শুরু করেন। আমার গল্পের যে চরিত্রটি ছিল, সেটি রুবেল টানতে পারবে কিনা সন্দেহ ছিল। ডিপজল বলল, তাহলে হুমায়ুন ফরীদিকে নিয়ে শুরু করেন। ফরীদিকে গল্প শোনানোর পর দারুণ আগ্রহ প্রকাশ করল। ওদিকে মান্না আমার কাছে এসে বলল, আপনি নাকি ফরীদিকে নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন। আমি তাকে বলি, ডিপজলের সঙ্গে তোর কী হয়েছে আমি জানি না। কালকের মধ্যে মিটমাট করবি। যেন ডিপজল আমায় ফোন করে বলে এই সিনেমায় তোকে নিতে। নাহলে তোর জীবনের একটা শ্রেষ্ঠ সিনেমা মাইনাস হয়ে যাবে।’

পরদিন সকালে কাজী হায়াতকে ফোন করে ডিপজল তাঁর অফিসে যেতে বলেন। সেখানে গিয়ে কাজী হায়াৎ দেখেন, মান্না বসে আছেন। ডিপজল-মান্নার যে মনোমালিন্য ছিল, সেটা মিটে যায় ওইদিন। মান্নাকে নিয়েই শুরু হয় আম্মাজানের শুটিং।
অন্যদিকে, আম্মাজান চরিত্রে শবনম নয়, পরিচালকের প্রথম পছন্দ ছিল শাবানা। গল্প শুনে শাবানা সম্মতিও জানিয়েছিলেন। তবে মান্নার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা ঠিক হবে না, শাবানাকে এমন পরামর্শ দিয়েছিল অনেকে। ফলে বেঁকে বসেন অভিনেত্রী।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘গল্প শোনার পর শাবানা কেঁদে দিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে জানাল, যেদিন থেকে শিডিউল লাগবে সেদিন থেকেই রাজি। দুইদিন পর এফডিসিতে শাবানাকে সাইনিং মানি দিতে গেলাম। সেখানে যাওয়ার পর শাবানা আমাকে দেখে মুখ অন্যদিক করে রাখে। আমাকে এড়িয়ে চলছে। মেকআপ রুমে গিয়ে তাঁকে বলি, ম্যাডাম আমার সঙ্গে কথা বলবেন না? সে আমাকে বলল, ভাই আমি দুঃখিত, সিনেমাটি করতে পারছি না। কেন করবেন না? জানতে চাইলে সে আমাকে বলে, আমার সহকর্মীদের সঙ্গে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম আমাকে মান্নার মা হতে হবে, তোমরা কী বলো? সবাই নিষেধ করেছে।’

শাবানা ‘না’ করে দেওয়ায় বিপদেই পড়ে গিয়েছিলেন কাজী হায়াৎ। ভেবে উঠতে পারছিলেন না, কে হয়ে উঠতে পারবেন আম্মাজান। সে সময় ত্রাতা হয়ে এলেন শবনম। এরপরের ইতিহাস সবার জানা। আম্মাজানের জনপ্রিয়তার কল্যাণে এ নামেই পরিচিতি পেয়ে যান শবনম।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘শাবানা না করার পর বিপদেই পড়ে গিয়েছিলাম। এই পুরো বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরী। তিনি আমাকে শবনম ম্যাডামের কথা জানালেন। গল্প শোনার পর শবনম ম্যাডাম আমাকে বলেন, কাল থেকেই শুটিং শুরু করতে পারেন। আমার সমস্ত শিডিউল এই সিনেমার জন্য।’

শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, আম্মাজানের প্রযোজক খুঁজতেও হিমশিম খেতে হয়েছে কাজী হায়াতকে। গল্প শোনার পর একাধিক প্রযোজক তাঁকে বলেই দিয়েছিলেন, এই ধরনের গল্প দর্শক দেখবে না। কাজী হায়াৎ বলেন, ‘আম্মাজান সিনেমার গল্পটি আমি দুইজন প্রযোজককে শুনিয়েছিলাম। যমুনা ফিল্মস থেকে বলা হয়, এই সিনেমা চলবে না। আম্মাজান সন্তানের সামনে ধর্ষিত হয়েছে—এমন গল্পের সিনেমা আমাদের দেশে চলবে না। খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।’
দ্বিতীয় ঘটনাও একই রকম। একই কারণ দেখিয়ে আরও এক প্রযোজক ফিরিয়ে দেন কাজী হায়াৎকে। এরপর নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে ডিপজলের প্রযোজনায় তৈরি হয় আম্মাজান। কত ব্যবসা করেছিল সিনেমাটি? এ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজল জানান, এক কোটি চার লাখ টাকা খরচ হয়েছিল এ সিনেমা তৈরি করতে। মুক্তির আগেই হল থেকে পেয়েছিলেন ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আম্মাজান মোট আয় করেছিল ১৯-২০ কোটি টাকা।

ঢালিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমা ‘আম্মাজান’। সিনেমাটি নায়ক মান্নার ক্যারিয়ারকে নিয়ে গিয়েছিল অন্য উচ্চতায়। আর শবনম হয়ে ওঠেন সারাদেশের আম্মাজান। তবে প্রথমে এই দুই চরিত্রে তাঁদের অভিনয়ের কথাই ছিল না। আম্মাজান প্রায় হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল মান্নার কাছ থেকে। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা। আর আম্মাজান চরিত্রে প্রথম পছন্দ ছিলেন শাবানা। এমনটাই জানিয়েছেন পরিচালক কাজী হায়াৎ।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। অন্যদিকে, দুজন প্রযোজক এ গল্পে লগ্নি করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর, ডিপজলের প্রযোজনায় সিনেমাটি করা ছাড়া উপায়ও ছিল না কাজী হায়াতের।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘ডিপজল আমায় বলল, রুবেলকে নিয়ে শুরু করেন। আমার গল্পের যে চরিত্রটি ছিল, সেটি রুবেল টানতে পারবে কিনা সন্দেহ ছিল। ডিপজল বলল, তাহলে হুমায়ুন ফরীদিকে নিয়ে শুরু করেন। ফরীদিকে গল্প শোনানোর পর দারুণ আগ্রহ প্রকাশ করল। ওদিকে মান্না আমার কাছে এসে বলল, আপনি নাকি ফরীদিকে নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন। আমি তাকে বলি, ডিপজলের সঙ্গে তোর কী হয়েছে আমি জানি না। কালকের মধ্যে মিটমাট করবি। যেন ডিপজল আমায় ফোন করে বলে এই সিনেমায় তোকে নিতে। নাহলে তোর জীবনের একটা শ্রেষ্ঠ সিনেমা মাইনাস হয়ে যাবে।’

পরদিন সকালে কাজী হায়াতকে ফোন করে ডিপজল তাঁর অফিসে যেতে বলেন। সেখানে গিয়ে কাজী হায়াৎ দেখেন, মান্না বসে আছেন। ডিপজল-মান্নার যে মনোমালিন্য ছিল, সেটা মিটে যায় ওইদিন। মান্নাকে নিয়েই শুরু হয় আম্মাজানের শুটিং।
অন্যদিকে, আম্মাজান চরিত্রে শবনম নয়, পরিচালকের প্রথম পছন্দ ছিল শাবানা। গল্প শুনে শাবানা সম্মতিও জানিয়েছিলেন। তবে মান্নার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা ঠিক হবে না, শাবানাকে এমন পরামর্শ দিয়েছিল অনেকে। ফলে বেঁকে বসেন অভিনেত্রী।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘গল্প শোনার পর শাবানা কেঁদে দিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে জানাল, যেদিন থেকে শিডিউল লাগবে সেদিন থেকেই রাজি। দুইদিন পর এফডিসিতে শাবানাকে সাইনিং মানি দিতে গেলাম। সেখানে যাওয়ার পর শাবানা আমাকে দেখে মুখ অন্যদিক করে রাখে। আমাকে এড়িয়ে চলছে। মেকআপ রুমে গিয়ে তাঁকে বলি, ম্যাডাম আমার সঙ্গে কথা বলবেন না? সে আমাকে বলল, ভাই আমি দুঃখিত, সিনেমাটি করতে পারছি না। কেন করবেন না? জানতে চাইলে সে আমাকে বলে, আমার সহকর্মীদের সঙ্গে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম আমাকে মান্নার মা হতে হবে, তোমরা কী বলো? সবাই নিষেধ করেছে।’

শাবানা ‘না’ করে দেওয়ায় বিপদেই পড়ে গিয়েছিলেন কাজী হায়াৎ। ভেবে উঠতে পারছিলেন না, কে হয়ে উঠতে পারবেন আম্মাজান। সে সময় ত্রাতা হয়ে এলেন শবনম। এরপরের ইতিহাস সবার জানা। আম্মাজানের জনপ্রিয়তার কল্যাণে এ নামেই পরিচিতি পেয়ে যান শবনম।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘শাবানা না করার পর বিপদেই পড়ে গিয়েছিলাম। এই পুরো বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরী। তিনি আমাকে শবনম ম্যাডামের কথা জানালেন। গল্প শোনার পর শবনম ম্যাডাম আমাকে বলেন, কাল থেকেই শুটিং শুরু করতে পারেন। আমার সমস্ত শিডিউল এই সিনেমার জন্য।’

শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, আম্মাজানের প্রযোজক খুঁজতেও হিমশিম খেতে হয়েছে কাজী হায়াতকে। গল্প শোনার পর একাধিক প্রযোজক তাঁকে বলেই দিয়েছিলেন, এই ধরনের গল্প দর্শক দেখবে না। কাজী হায়াৎ বলেন, ‘আম্মাজান সিনেমার গল্পটি আমি দুইজন প্রযোজককে শুনিয়েছিলাম। যমুনা ফিল্মস থেকে বলা হয়, এই সিনেমা চলবে না। আম্মাজান সন্তানের সামনে ধর্ষিত হয়েছে—এমন গল্পের সিনেমা আমাদের দেশে চলবে না। খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।’
দ্বিতীয় ঘটনাও একই রকম। একই কারণ দেখিয়ে আরও এক প্রযোজক ফিরিয়ে দেন কাজী হায়াৎকে। এরপর নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে ডিপজলের প্রযোজনায় তৈরি হয় আম্মাজান। কত ব্যবসা করেছিল সিনেমাটি? এ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজল জানান, এক কোটি চার লাখ টাকা খরচ হয়েছিল এ সিনেমা তৈরি করতে। মুক্তির আগেই হল থেকে পেয়েছিলেন ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আম্মাজান মোট আয় করেছিল ১৯-২০ কোটি টাকা।

ঢালিউডের অন্যতম ব্যবসাসফল সিনেমা ‘আম্মাজান’। সিনেমাটি নায়ক মান্নার ক্যারিয়ারকে নিয়ে গিয়েছিল অন্য উচ্চতায়। আর শবনম হয়ে ওঠেন সারাদেশের আম্মাজান। তবে প্রথমে এই দুই চরিত্রে তাঁদের অভিনয়ের কথাই ছিল না। আম্মাজান প্রায় হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছিল মান্নার কাছ থেকে। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা। আর আম্মাজান চরিত্রে প্রথম পছন্দ ছিলেন শাবানা। এমনটাই জানিয়েছেন পরিচালক কাজী হায়াৎ।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। অন্যদিকে, দুজন প্রযোজক এ গল্পে লগ্নি করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর, ডিপজলের প্রযোজনায় সিনেমাটি করা ছাড়া উপায়ও ছিল না কাজী হায়াতের।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘ডিপজল আমায় বলল, রুবেলকে নিয়ে শুরু করেন। আমার গল্পের যে চরিত্রটি ছিল, সেটি রুবেল টানতে পারবে কিনা সন্দেহ ছিল। ডিপজল বলল, তাহলে হুমায়ুন ফরীদিকে নিয়ে শুরু করেন। ফরীদিকে গল্প শোনানোর পর দারুণ আগ্রহ প্রকাশ করল। ওদিকে মান্না আমার কাছে এসে বলল, আপনি নাকি ফরীদিকে নিয়ে সিনেমা বানাচ্ছেন। আমি তাকে বলি, ডিপজলের সঙ্গে তোর কী হয়েছে আমি জানি না। কালকের মধ্যে মিটমাট করবি। যেন ডিপজল আমায় ফোন করে বলে এই সিনেমায় তোকে নিতে। নাহলে তোর জীবনের একটা শ্রেষ্ঠ সিনেমা মাইনাস হয়ে যাবে।’

পরদিন সকালে কাজী হায়াতকে ফোন করে ডিপজল তাঁর অফিসে যেতে বলেন। সেখানে গিয়ে কাজী হায়াৎ দেখেন, মান্না বসে আছেন। ডিপজল-মান্নার যে মনোমালিন্য ছিল, সেটা মিটে যায় ওইদিন। মান্নাকে নিয়েই শুরু হয় আম্মাজানের শুটিং।
অন্যদিকে, আম্মাজান চরিত্রে শবনম নয়, পরিচালকের প্রথম পছন্দ ছিল শাবানা। গল্প শুনে শাবানা সম্মতিও জানিয়েছিলেন। তবে মান্নার মায়ের চরিত্রে অভিনয় করা ঠিক হবে না, শাবানাকে এমন পরামর্শ দিয়েছিল অনেকে। ফলে বেঁকে বসেন অভিনেত্রী।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘গল্প শোনার পর শাবানা কেঁদে দিয়েছিল। সঙ্গে সঙ্গে জানাল, যেদিন থেকে শিডিউল লাগবে সেদিন থেকেই রাজি। দুইদিন পর এফডিসিতে শাবানাকে সাইনিং মানি দিতে গেলাম। সেখানে যাওয়ার পর শাবানা আমাকে দেখে মুখ অন্যদিক করে রাখে। আমাকে এড়িয়ে চলছে। মেকআপ রুমে গিয়ে তাঁকে বলি, ম্যাডাম আমার সঙ্গে কথা বলবেন না? সে আমাকে বলল, ভাই আমি দুঃখিত, সিনেমাটি করতে পারছি না। কেন করবেন না? জানতে চাইলে সে আমাকে বলে, আমার সহকর্মীদের সঙ্গে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেছিলাম। জানতে চেয়েছিলাম আমাকে মান্নার মা হতে হবে, তোমরা কী বলো? সবাই নিষেধ করেছে।’

শাবানা ‘না’ করে দেওয়ায় বিপদেই পড়ে গিয়েছিলেন কাজী হায়াৎ। ভেবে উঠতে পারছিলেন না, কে হয়ে উঠতে পারবেন আম্মাজান। সে সময় ত্রাতা হয়ে এলেন শবনম। এরপরের ইতিহাস সবার জানা। আম্মাজানের জনপ্রিয়তার কল্যাণে এ নামেই পরিচিতি পেয়ে যান শবনম।
কাজী হায়াৎ বলেন, ‘শাবানা না করার পর বিপদেই পড়ে গিয়েছিলাম। এই পুরো বিষয়গুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন সাংবাদিক আহমদ জামান চৌধুরী। তিনি আমাকে শবনম ম্যাডামের কথা জানালেন। গল্প শোনার পর শবনম ম্যাডাম আমাকে বলেন, কাল থেকেই শুটিং শুরু করতে পারেন। আমার সমস্ত শিডিউল এই সিনেমার জন্য।’

শুধু অভিনয়শিল্পী নয়, আম্মাজানের প্রযোজক খুঁজতেও হিমশিম খেতে হয়েছে কাজী হায়াতকে। গল্প শোনার পর একাধিক প্রযোজক তাঁকে বলেই দিয়েছিলেন, এই ধরনের গল্প দর্শক দেখবে না। কাজী হায়াৎ বলেন, ‘আম্মাজান সিনেমার গল্পটি আমি দুইজন প্রযোজককে শুনিয়েছিলাম। যমুনা ফিল্মস থেকে বলা হয়, এই সিনেমা চলবে না। আম্মাজান সন্তানের সামনে ধর্ষিত হয়েছে—এমন গল্পের সিনেমা আমাদের দেশে চলবে না। খুব কষ্ট পেয়েছিলাম।’
দ্বিতীয় ঘটনাও একই রকম। একই কারণ দেখিয়ে আরও এক প্রযোজক ফিরিয়ে দেন কাজী হায়াৎকে। এরপর নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে ডিপজলের প্রযোজনায় তৈরি হয় আম্মাজান। কত ব্যবসা করেছিল সিনেমাটি? এ প্রসঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ডিপজল জানান, এক কোটি চার লাখ টাকা খরচ হয়েছিল এ সিনেমা তৈরি করতে। মুক্তির আগেই হল থেকে পেয়েছিলেন ১ কোটি ১৯ লাখ টাকা। আম্মাজান মোট আয় করেছিল ১৯-২০ কোটি টাকা।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। শোক জানিয়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে শৈশবের স্মৃতি ভাগ করেছেন সংগীতশিল্পী সাজিয়া সুলতানা পুতুল।
খালেদা জিয়াকে প্রথমবার দেখার স্মৃতি জানিয়ে ফেসবুকে পুতুল লেখেন, ‘জীবনে প্রথম তাঁকে দেখেছিলাম শৈশবে; ছুঁয়েছিলাম তাঁর তুলতুলে হাত। কী অভূতপূর্ব সেই অনুভূতি! বিজয়ী হয়ে যত না আনন্দ হয়েছিল, তার চাইতে কোনো অংশে কম ছিল না তাঁকে ছুঁতে পারার আনন্দ। পুরস্কার নিতে নিতে তাকিয়েছিলাম তাঁর চোখ দুটোর দিকে। মনে হয়েছিল এক মোম দিয়ে গড়া মানবী আমার সামনে দাঁড়িয়ে হাসছেন। ধূসর চুল আর শুভ্র শাড়িতে মনে হয়েছিল রাষ্ট্রপ্রধান হতে হলে বোধ হয় এতটাই আভিজাত্য নিজের ভেতর ধারণ করতে হয়।’
বড় হওয়ার পার খালেদা জিয়ার সামনে গান গাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে পুতুলের। সেই স্মৃতির কথা জানিয়ে পুতুল লেখেন, ‘বড় হওয়ার পর আবার গান গেয়েছি তাঁর সামনে। তত দিনে সংগীতাঙ্গনে পেশাদার শিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু করেছি। তিনি মঞ্চে বসে, তার ঠিক কয়েক হাত দূরে দাঁড়িয়ে একই মঞ্চে গাইছি। তিনি আদর করেছিলেন সেদিন আমার পরিবেশনা শেষে। বুঝেছিলাম তিনি একজন সংস্কৃতিপ্রেমী প্রধানমন্ত্রী।’
খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে পুতুল লেখেন, ‘একটা অধ্যায়ের শেষ হলো। বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী ওপারে চলে গেছেন, যিনি এ দেশের লাখো তরুণীকে স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সাধারণ একজন গৃহবধূ হয়েও আত্মবিশ্বাসের জোরে অসাধারণ হয়ে ওঠা যায়। শুধু অসাধারণ নয়, দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়াও অসম্ভব কিছু নয়। জন্ম থেকে রাজনীতির কেবল দীর্ঘ প্রেক্ষাপট থাকলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায়, এই ধারণাকে ভুল প্রমাণ করে নিজের প্রজ্ঞা আর আত্মবিশ্বাস দিয়ে তিনবার তিনি হয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ভালো থাকবেন মাননীয়া। ইতিহাস আপনাকে মনে রাখবে...।’

সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে অভিনেত্রী জয়া আহসান বলেন, খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন।
ফেসবুকে জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য।’
জয়া আরও লেখেন, ‘রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বেগম জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন খালেদা জিয়া। আজ ৩০ ডিসেম্বর সকাল ৬টার মারা যান তিনি।

সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

আজ ৩০ ডিসেম্বর ভোর ৬টায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
ফেসবুকে ব্যান্ড তারকা নগরবাউল জেমস লেখেন, ‘শোক ও বিনম্র শ্রদ্ধা। বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে আমরা গভীর শোক প্রকাশ করছি। মহান আল্লাহ যেন তাঁকে জান্নাতুল ফেরদৌসের সর্বোচ্চ মাকামে অধিষ্ঠিত করেন—আমিন। শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি আমরা গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।’
শাকিব খান লেখেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করছি। তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানাই।’
জয়া আহসান লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া বড় দুঃসময়ে বিদায় নিলেন। সামনে নির্বাচন আর গণতন্ত্রের জন্য মানুষ অপেক্ষা করছে। তাঁর উপস্থিতির মূল্যই ছিল অসামান্য। রাজনীতিতে মত-পথের বিরোধ থাকবে। কিন্তু সামরিক শাসনবিরোধী এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে খালেদা জিয়া ছিলেন প্রধান একটি চরিত্র, সাহসে ও নেতৃত্বে উজ্জ্বল। তাঁর সঙ্গে দেশের দীর্ঘ রাজনৈতিক আন্দোলনের একটি অধ্যায় শেষ হলো। তাঁর আত্মা চিরপ্রশান্তি লাভ করুক।’
অপু বিশ্বাস লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার এই চিরবিদায় যেন মহাকালের সাক্ষী হয়ে রইল। একজন মহীয়সী নারীর প্রস্থান যেন যুগে যুগে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা থাকবে। বিনম্র শ্রদ্ধা।’
শবনম বুবলী লেখেন, ‘বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। তাঁর বিদেহী আত্মা চিরশান্তিতে থাকুক। আমিন।’
সিয়াম আহমেদ লেখেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।’
নুসরাত ফারিয়া লেখেন, ‘আল্লাহ তাঁকে ক্ষমা করুন এবং জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন।’
নির্মাতা আশফাক নিপুন লেখেন, ‘আল্লাহ আপনাকে জান্নাত নসিব করুন। আপনি ছিলেন ধৈর্য, আভিজাত্য এবং হার না মানার এক অনন্য প্রতীক; এমনকি প্রতিপক্ষের অমানবিক আচরণের মুখেও আপনি দমে যাননি। এই জাতি আপনাকে সব সময় গর্বের সঙ্গে মনে রাখবে।’
অনেক দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন খালেদা জিয়া। ভুগছিলেন শারীরিক বিভিন্ন জটিলতায়। গত ২৩ নভেম্বর থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ছিলেন চিকিৎসাধীন। সেখানেই মারা যান তিনি।

সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন...
৯ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

শিষ্যদের মাঝে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন লালনসংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন। তাই লালনের গান শেখাতে গড়ে তোলেন অচিন পাখি সংগীত একাডেমি। মনের বাসনা ব্যক্ত করে ফরিদা পারভীন বলেছিলেন, ‘সাঁইজি যেমন তাঁর শিষ্যদের মাঝে বেঁচে আছেন, আমার মাঝে আমার গুরু বেঁচে আছেন, তেমনি আমার অচিন পাখির ছাত্রছাত্রীদের মাঝে আমি বেঁচে থাকতে চাই।’ আগামীকাল ৩১ ডিসেম্বর ফরিদা পারভীনের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে তাঁর গড়া অচিন পাখি সংগীত একাডেমি।
আগামীকাল বুধবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে থাকবে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক আয়োজন। আমন্ত্রিত অতিথিরা কথায় কথায় তুলে ধরবেন শিল্পীর জীবনের নানা অধ্যায়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। বিশেষ অতিথি থাকবেন তথ্য ও সম্প্রচার সচিব মাহবুবা ফারজানা এবং শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক রেজাউদ্দিন স্টালিন। উদ্বোধন করবেন সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ। সভাপতিত্ব করবেন ফরিদা পারভীনের জীবনসঙ্গী ও বংশীবাদক গাজী আবদুল হাকিম।
ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, নাটোরে। পাঁচ বছর বয়সে মাগুরায় কমল চক্রবর্তীর কাছে গানের হাতেখড়ি ফরিদা পারভীনের। মাত্র ১৪ বছর বয়সে তাঁর পেশাদার সংগীতজীবন শুরু হয়। ক্যারিয়ারে নজরুলগীতি, দেশাত্মবোধকসহ নানা ধরনের গান করলেও তিনি মূলত জনপ্রিয়তা পেয়েছেন লালনসংগীতে। সংগীতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ফরিদা পারভীন পেয়েছেন একুশে পদক (১৯৮৭), জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (১৯৯৩), জাপানের ফুকুওয়াকা পুরস্কারসহ (২০০৮) অসংখ্য পুরস্কার।
এ বছর ১৩ সেপ্টেম্বর না ফেরার দেশে পাড়ি জমান ফরিদা পারভীন। দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। কিডনি সমস্যা, ডায়াবেটিসসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছিলেন তিনি।

সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
১৫ নভেম্বর ২০২৪
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমেছে দেশজুড়ে। শোক প্রকাশ করে তাঁকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী পুতুল।
২ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে দেশজুড়ে। শোক জানাচ্ছেন শোবিজের তারকারাও।
৪ ঘণ্টা আগে