বিনোদন ডেস্ক

চলে গেলেন গানের পাখি পাপিয়া সারোয়ার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে প্রয়াত হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর প্রয়াণে সংগীতাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী খুরশীদ আলম, অদিতি মহসিন ও গীতিকার মনিরুজ্জামান মনির।

পাপিয়া ছিলেন একজন গুণী রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী
—খুরশীদ আলম, সংগীতশিল্পী
পাপিয়া সারোয়ার ছিলেন একজন গুণী রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর গায়কি ছিল অন্যদের চেয়ে আলাদা। দর্শক সহজে তাঁর কণ্ঠ চিনতে পারতেন। তিনি ভারতের শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্রসংগীতের তালিম নিয়েছেন। বাংলাদেশে রবীন্দ্রসংগীত ছড়িয়ে দিতে বড় ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর গান শুনে রবীন্দ্রসংগীতের অনেক শ্রোতা তৈরি হয়েছে। নতুনেরাও অনেক কিছু শেখার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি বেঁচে থাকাকালে একুশে পদক পেয়েছেন, বাংলা একাডেমি থেকে সম্মাননা পেয়েছেন। দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে রবীন্দ্রসংগীতের জন্য কোটি শ্রোতার ভালোবাসা পেয়েছেন পাপিয়া।
আধুনিক গানেও ছিল তাঁর সফল পদচারণ। তাঁর গাওয়া ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন’ গানটি ছিল সবার মুখে মুখে। এখনো সেই গানের জনপ্রিয়তা টের পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাঁর নামে ‘পাপিয়ারে পাপিয়া দুজনে মিলিয়া’ গানটি ব্যাপক শ্রোতাপ্রিয় হয়েছে। এই গুণী শিল্পীর প্রয়াণে দেশের সংগীতাঙ্গনের বড় ক্ষতি হলো।

পাপিয়া সারোয়ারের মৃত্যু দেশের সংগীতাঙ্গনের বড় ক্ষতি
—অদিতি মহসিন, রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী
পাপিয়া সারোয়ারের গান টিভিতে দেখেই আমরা বড় হয়েছি। আমি যখন ভারতের শান্তিনিকেতনে পড়তে গেলাম, তখন তাঁকে কাছ থেকে দেখা। সেই সময় তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে পাস করে চলে আসার পর দেশে গান করা শুরু করি, তখন তো অনেক অনেক স্মৃতি। একসঙ্গে অনুষ্ঠানে যাওয়াসহ অনেক স্মৃতি।
পাপিয়া সারোয়ারের বাড়িতে আমি মাঝে মাঝেই যেতাম। তিনি খুব স্নেহ করে, আদর করে কথা বলতেন। সেই সঙ্গে গান নিয়ে নানা কথা শেয়ার করতেন। তাঁর সঙ্গে স্মৃতি বলে শেষ করা যাবে না।
শিক্ষা-মননে পাপিয়া সারোয়ার ছিলেন সমৃদ্ধ একজন শিল্পী। স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম প্রজন্মের শিল্পী ছিলেন তিনি। এ দেশের সংগীতে সেই প্রজন্মের শিল্পীদের অনেক অবদান। ওনাদের গান শুনেই শ্রোতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের অবদান চিরস্মরণীয়। পাপিয়া সারোয়ারের চলে যাওয়াটা দেশের সংগীতাঙ্গনের অপূরণীয় ক্ষতি হলো।

খুব ভয়ে ছিলাম, গানটি শুনে উনি কী মনে করেন
—মনিরুজ্জামান মনির, গীতিকার
‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন’ গানটি বিটিভির জন্য করা হয়েছিল। সুরকার ছিলেন মনসুর আলী। পাপিয়া সারোয়ার তখন সদ্য শান্তিনিকেতন থেকে এসেছেন। একদিন বিটিভির জিএম আমাকে ডেকে বললেন, মনসুর আলীর সুরে দুটি আধুনিক গান করেন। পাপিয়া সারোয়ার গাইবেন। এরপর ‘নাই টেলিফোন’ ও ‘পাপিয়ারে পাপিয়া’ গান দুটি লিখি।
একটি মেয়ে গ্রামে থাকে, যেখানে বিদ্যুৎ নেই, পিয়ন নেই। তার বন্ধু শহরে থাকে। কিন্তু বন্ধুকে মনের ভাব জানানোর কোনো রাস্তা নাই তার কাছে। এ রকম একটা চিন্তা থেকেই নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন গানটি লেখা। মনসুর আলী বললেন, রেকর্ডিংয়ের সময় তুমিও থেকো। আমার একটা ভয় ছিল, যিনি শান্তিনিকেতন থেকে সদ্য এসেছেন এত ভারী ভারী কথার রবীন্দ্রসংগীত শিখে। আমারটা তো হালকা গান। উনি শুনে কী মনে করেন!
রেকর্ডিংয়ের সময় পাপিয়া সারোয়ার তাঁর স্বামীকে নিয়ে এলেন। মনসুর আলী ভাই আমাকে পাপিয়ার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন। মনসুর আলী ভাই তাঁকে বলেন, রবীন্দ্রসংগীত তো গাইবেই, একটু ব্যতিক্রমী দুটি গান করেছি। তুমি কি গাইবে? পাপিয়া সারোয়ার বললেন, শোনান। নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন শোনার পর উনি বললেন, অসুবিধা নাই। এই গানের দ্বিতীয় অন্তরায় ছিল ‘তার দেওয়া রাখি হইল অঙ্গেরও জ্বালা’। পাপিয়া সারোয়ার আমাকে বললেন, অঙ্গ শব্দটি পরিবর্তন করে দেন। তখন অঙ্গের পরিবর্তে ‘আমারও জ্বালা’ ব্যবহার হলো।
পাপিয়ারে পাপিয়া গানটি শুনে পাপিয়া সারোয়ার বুঝতে পারলেন উনাকে মিন করেই লিখেছি। রবিঠাকুরের ‘বনের পাখি, খাঁচার পাখি’ আর আলপনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আমি আলপনা এঁকে যাই আলো থেকে’ গান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পাপিয়ারে পাপিয়া গানটি লিখেছিলাম। আমি তাঁকে বললাম, আমার মনে হয়েছে, শিল্পীর নামে গান লিখলে শিল্পী যেমন অনুপ্রাণিত হন, তেমনি মানুষের কৌতূহল বাড়ে। শুনে তিনি কিছু বললেন না, শুধু হাসলেন। সে সময় টের পাইনি গান দুটি এত জনপ্রিয়তা পাবে।
এরপর ওনার সঙ্গে আর গান করা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু আমার সঙ্গে দেখা হলে প্রায়ই বলতেন, যেখানেই যাই, সেখানেই রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি এই দুটি গান সবাই শুনতে চায়।
শুধু এই দুটি গান নয়, তাঁর কণ্ঠে অনেক রবীন্দ্রসংগীত জনপ্রিয় হয়েছে। বিশেষ করে ‘না সজনী না’ রবীন্দ্রসংগীতটি। এই গানটি তাঁর কণ্ঠে খুব মানিয়েছে। অনেক গুণী শিল্পী ছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুসংবাদ শুনে খুব কষ্ট পেয়েছি। তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেও তাঁর গান দিয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।

চলে গেলেন গানের পাখি পাপিয়া সারোয়ার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে প্রয়াত হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর প্রয়াণে সংগীতাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী খুরশীদ আলম, অদিতি মহসিন ও গীতিকার মনিরুজ্জামান মনির।

পাপিয়া ছিলেন একজন গুণী রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী
—খুরশীদ আলম, সংগীতশিল্পী
পাপিয়া সারোয়ার ছিলেন একজন গুণী রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর গায়কি ছিল অন্যদের চেয়ে আলাদা। দর্শক সহজে তাঁর কণ্ঠ চিনতে পারতেন। তিনি ভারতের শান্তিনিকেতন থেকে রবীন্দ্রসংগীতের তালিম নিয়েছেন। বাংলাদেশে রবীন্দ্রসংগীত ছড়িয়ে দিতে বড় ভূমিকা পালন করেছেন। তাঁর গান শুনে রবীন্দ্রসংগীতের অনেক শ্রোতা তৈরি হয়েছে। নতুনেরাও অনেক কিছু শেখার সুযোগ পেয়েছেন। তিনি বেঁচে থাকাকালে একুশে পদক পেয়েছেন, বাংলা একাডেমি থেকে সম্মাননা পেয়েছেন। দীর্ঘ সংগীত ক্যারিয়ারে রবীন্দ্রসংগীতের জন্য কোটি শ্রোতার ভালোবাসা পেয়েছেন পাপিয়া।
আধুনিক গানেও ছিল তাঁর সফল পদচারণ। তাঁর গাওয়া ‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন’ গানটি ছিল সবার মুখে মুখে। এখনো সেই গানের জনপ্রিয়তা টের পাওয়া যায়। এ ছাড়া তাঁর নামে ‘পাপিয়ারে পাপিয়া দুজনে মিলিয়া’ গানটি ব্যাপক শ্রোতাপ্রিয় হয়েছে। এই গুণী শিল্পীর প্রয়াণে দেশের সংগীতাঙ্গনের বড় ক্ষতি হলো।

পাপিয়া সারোয়ারের মৃত্যু দেশের সংগীতাঙ্গনের বড় ক্ষতি
—অদিতি মহসিন, রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী
পাপিয়া সারোয়ারের গান টিভিতে দেখেই আমরা বড় হয়েছি। আমি যখন ভারতের শান্তিনিকেতনে পড়তে গেলাম, তখন তাঁকে কাছ থেকে দেখা। সেই সময় তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে পাস করে চলে আসার পর দেশে গান করা শুরু করি, তখন তো অনেক অনেক স্মৃতি। একসঙ্গে অনুষ্ঠানে যাওয়াসহ অনেক স্মৃতি।
পাপিয়া সারোয়ারের বাড়িতে আমি মাঝে মাঝেই যেতাম। তিনি খুব স্নেহ করে, আদর করে কথা বলতেন। সেই সঙ্গে গান নিয়ে নানা কথা শেয়ার করতেন। তাঁর সঙ্গে স্মৃতি বলে শেষ করা যাবে না।
শিক্ষা-মননে পাপিয়া সারোয়ার ছিলেন সমৃদ্ধ একজন শিল্পী। স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম প্রজন্মের শিল্পী ছিলেন তিনি। এ দেশের সংগীতে সেই প্রজন্মের শিল্পীদের অনেক অবদান। ওনাদের গান শুনেই শ্রোতা তৈরি হয়েছে। তাঁদের অবদান চিরস্মরণীয়। পাপিয়া সারোয়ারের চলে যাওয়াটা দেশের সংগীতাঙ্গনের অপূরণীয় ক্ষতি হলো।

খুব ভয়ে ছিলাম, গানটি শুনে উনি কী মনে করেন
—মনিরুজ্জামান মনির, গীতিকার
‘নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন’ গানটি বিটিভির জন্য করা হয়েছিল। সুরকার ছিলেন মনসুর আলী। পাপিয়া সারোয়ার তখন সদ্য শান্তিনিকেতন থেকে এসেছেন। একদিন বিটিভির জিএম আমাকে ডেকে বললেন, মনসুর আলীর সুরে দুটি আধুনিক গান করেন। পাপিয়া সারোয়ার গাইবেন। এরপর ‘নাই টেলিফোন’ ও ‘পাপিয়ারে পাপিয়া’ গান দুটি লিখি।
একটি মেয়ে গ্রামে থাকে, যেখানে বিদ্যুৎ নেই, পিয়ন নেই। তার বন্ধু শহরে থাকে। কিন্তু বন্ধুকে মনের ভাব জানানোর কোনো রাস্তা নাই তার কাছে। এ রকম একটা চিন্তা থেকেই নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন গানটি লেখা। মনসুর আলী বললেন, রেকর্ডিংয়ের সময় তুমিও থেকো। আমার একটা ভয় ছিল, যিনি শান্তিনিকেতন থেকে সদ্য এসেছেন এত ভারী ভারী কথার রবীন্দ্রসংগীত শিখে। আমারটা তো হালকা গান। উনি শুনে কী মনে করেন!
রেকর্ডিংয়ের সময় পাপিয়া সারোয়ার তাঁর স্বামীকে নিয়ে এলেন। মনসুর আলী ভাই আমাকে পাপিয়ার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেন। মনসুর আলী ভাই তাঁকে বলেন, রবীন্দ্রসংগীত তো গাইবেই, একটু ব্যতিক্রমী দুটি গান করেছি। তুমি কি গাইবে? পাপিয়া সারোয়ার বললেন, শোনান। নাই টেলিফোন নাইরে পিয়ন শোনার পর উনি বললেন, অসুবিধা নাই। এই গানের দ্বিতীয় অন্তরায় ছিল ‘তার দেওয়া রাখি হইল অঙ্গেরও জ্বালা’। পাপিয়া সারোয়ার আমাকে বললেন, অঙ্গ শব্দটি পরিবর্তন করে দেন। তখন অঙ্গের পরিবর্তে ‘আমারও জ্বালা’ ব্যবহার হলো।
পাপিয়ারে পাপিয়া গানটি শুনে পাপিয়া সারোয়ার বুঝতে পারলেন উনাকে মিন করেই লিখেছি। রবিঠাকুরের ‘বনের পাখি, খাঁচার পাখি’ আর আলপনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘আমি আলপনা এঁকে যাই আলো থেকে’ গান থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে পাপিয়ারে পাপিয়া গানটি লিখেছিলাম। আমি তাঁকে বললাম, আমার মনে হয়েছে, শিল্পীর নামে গান লিখলে শিল্পী যেমন অনুপ্রাণিত হন, তেমনি মানুষের কৌতূহল বাড়ে। শুনে তিনি কিছু বললেন না, শুধু হাসলেন। সে সময় টের পাইনি গান দুটি এত জনপ্রিয়তা পাবে।
এরপর ওনার সঙ্গে আর গান করা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু আমার সঙ্গে দেখা হলে প্রায়ই বলতেন, যেখানেই যাই, সেখানেই রবীন্দ্রসংগীতের পাশাপাশি এই দুটি গান সবাই শুনতে চায়।
শুধু এই দুটি গান নয়, তাঁর কণ্ঠে অনেক রবীন্দ্রসংগীত জনপ্রিয় হয়েছে। বিশেষ করে ‘না সজনী না’ রবীন্দ্রসংগীতটি। এই গানটি তাঁর কণ্ঠে খুব মানিয়েছে। অনেক গুণী শিল্পী ছিলেন তিনি। তাঁর মৃত্যুসংবাদ শুনে খুব কষ্ট পেয়েছি। তিনি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেও তাঁর গান দিয়ে আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবেন।

২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
৭ ঘণ্টা আগে
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
৭ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
৭ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে। ছয় বছর পর আবার এই পরিচালকের নির্দেশনায় কাজ করছেন তিনি।
নতুন এই কাজের শুটিং করতে ১৮ ডিসেম্বর নেপালে যান সুনেরাহ। গতকাল শেষ হয়েছে শুটিং। গতকাল তানিম রহমান অংশুর সঙ্গে তোলা শুটিংয়ের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘কিছু একটা হচ্ছে। ছয় বছর পর একসঙ্গে আমরা কাজ করছি। সবাইকে দেখানোর অপেক্ষায়।’
নতুন এই কাজ নিয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় সুনেরাহর সঙ্গে। নেপাল থেকে খুদেবার্তায় সুনেরাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দারুণ ইন্টারেস্টিং একটা কাজ করছি। এখানে আমাকে এমন চরিত্রে দেখা যাবে, যেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি।’
এটি ওটিটি কনটেন্ট নাকি সিনেমা, সে বিষয়ে এখনই কিছু জানাতে রাজি নন সুনেরাহ। বললেন, ‘কাজটি কোথায় দেখা যাবে এ নিয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না। আশা করছি শিগগির দর্শক কাজটি দেখতে পারবে।’

শুটিং অভিজ্ঞতা জানিয়ে সুনেরাহ বলেন, ‘খুব ঠান্ডার মধ্যে শুটিং করতে হচ্ছে। আমরা যেখানে শুটিং করছি, সেখানে মাইনাস ডিগ্রি। প্রথমবার এ রকম আবহাওয়াতে শুটিং করলাম। সব মিলিয়ে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু কাজটি খুব ভালো হয়েছে।’
অন্যদিকে, ২২ ডিসেম্বর ভিন্ন একটি ছবি পোস্ট করেন সুনেরাহ। অভিনেতা আরশ খানের সঙ্গে তোলা ছবিটিতে দেখা যায়, সমুদ্রপারে আরশ ও সুনেরাহ দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে হাসছেন। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ছবিটি। অনেকেই দাবি করেন, এই ছবি দিয়ে আরশের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন স্বীকার করলেন সুনেরাহ। অনেকে তাঁদের শুভকামনা জানান।
বরাবরের মতো এবারও প্রেমের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন সুনেরাহ। জানালেন এই ছবিতে নেটিজেনদের শুভেচ্ছাবার্তা তাঁকে বিস্মিত করেছে। আরও জানালেন থাইল্যান্ডে শুটিংয়ের সময় তোলা হয়েছিল ভাইরাল হওয়া ছবিটি। থাইল্যান্ডে ওই সময় একসঙ্গে ছয়টি নাটকের শুটিংয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। এই ছবিটি ভালো লাগায় সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন সুনেরাহ। এর বাইরে কিছু না।
নাটক, ওটিটি ও সিনেমা—সব মাধ্যমেই ব্যস্ত সময় পার করছেন সুনেরাহ। টিভি ও ইউটিউবে নিয়মিত প্রকাশ পাচ্ছে তাঁর অভিনীত নাটক। গত মাস থেকে প্রচার শুরু হয়েছে সুনেরাহর প্রথম ধারাবাহিক ‘এটা আমাদেরই গল্প’। সম্প্রতি শেষ করেছেন আরাফাত মহসিন নিধি পরিচালিত একটি সিরিজের শুটিং। এ ছাড়া মুক্তির অপেক্ষায় আছে রুবাইয়াত হোসেনের সিনেমা ‘দ্য ডিফিকাল্ট ব্রাইড’। এতে সুনেরাহর সহশিল্পী আজমেরী হক বাঁধন, রিকিতা নন্দিনী শিমু।

২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে। ছয় বছর পর আবার এই পরিচালকের নির্দেশনায় কাজ করছেন তিনি।
নতুন এই কাজের শুটিং করতে ১৮ ডিসেম্বর নেপালে যান সুনেরাহ। গতকাল শেষ হয়েছে শুটিং। গতকাল তানিম রহমান অংশুর সঙ্গে তোলা শুটিংয়ের একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে অভিনেত্রী লেখেন, ‘কিছু একটা হচ্ছে। ছয় বছর পর একসঙ্গে আমরা কাজ করছি। সবাইকে দেখানোর অপেক্ষায়।’
নতুন এই কাজ নিয়ে জানতে যোগাযোগ করা হয় সুনেরাহর সঙ্গে। নেপাল থেকে খুদেবার্তায় সুনেরাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দারুণ ইন্টারেস্টিং একটা কাজ করছি। এখানে আমাকে এমন চরিত্রে দেখা যাবে, যেমনটা আগে কখনো দেখা যায়নি।’
এটি ওটিটি কনটেন্ট নাকি সিনেমা, সে বিষয়ে এখনই কিছু জানাতে রাজি নন সুনেরাহ। বললেন, ‘কাজটি কোথায় দেখা যাবে এ নিয়ে এখনই কিছু বলতে চাইছি না। আশা করছি শিগগির দর্শক কাজটি দেখতে পারবে।’

শুটিং অভিজ্ঞতা জানিয়ে সুনেরাহ বলেন, ‘খুব ঠান্ডার মধ্যে শুটিং করতে হচ্ছে। আমরা যেখানে শুটিং করছি, সেখানে মাইনাস ডিগ্রি। প্রথমবার এ রকম আবহাওয়াতে শুটিং করলাম। সব মিলিয়ে ভয়ংকর অভিজ্ঞতা। কিন্তু কাজটি খুব ভালো হয়েছে।’
অন্যদিকে, ২২ ডিসেম্বর ভিন্ন একটি ছবি পোস্ট করেন সুনেরাহ। অভিনেতা আরশ খানের সঙ্গে তোলা ছবিটিতে দেখা যায়, সমুদ্রপারে আরশ ও সুনেরাহ দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে হাসছেন। মুহূর্তেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় ছবিটি। অনেকেই দাবি করেন, এই ছবি দিয়ে আরশের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন স্বীকার করলেন সুনেরাহ। অনেকে তাঁদের শুভকামনা জানান।
বরাবরের মতো এবারও প্রেমের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন সুনেরাহ। জানালেন এই ছবিতে নেটিজেনদের শুভেচ্ছাবার্তা তাঁকে বিস্মিত করেছে। আরও জানালেন থাইল্যান্ডে শুটিংয়ের সময় তোলা হয়েছিল ভাইরাল হওয়া ছবিটি। থাইল্যান্ডে ওই সময় একসঙ্গে ছয়টি নাটকের শুটিংয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। এই ছবিটি ভালো লাগায় সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন সুনেরাহ। এর বাইরে কিছু না।
নাটক, ওটিটি ও সিনেমা—সব মাধ্যমেই ব্যস্ত সময় পার করছেন সুনেরাহ। টিভি ও ইউটিউবে নিয়মিত প্রকাশ পাচ্ছে তাঁর অভিনীত নাটক। গত মাস থেকে প্রচার শুরু হয়েছে সুনেরাহর প্রথম ধারাবাহিক ‘এটা আমাদেরই গল্প’। সম্প্রতি শেষ করেছেন আরাফাত মহসিন নিধি পরিচালিত একটি সিরিজের শুটিং। এ ছাড়া মুক্তির অপেক্ষায় আছে রুবাইয়াত হোসেনের সিনেমা ‘দ্য ডিফিকাল্ট ব্রাইড’। এতে সুনেরাহর সহশিল্পী আজমেরী হক বাঁধন, রিকিতা নন্দিনী শিমু।

চলে গেলেন গানের পাখি পাপিয়া সারোয়ার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে প্রয়াত হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর প্রয়াণে সংগীতাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
৭ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
৭ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। এ উপলক্ষে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় আজ ২৪ ডিসেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণের নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। বড়দিনকে ঘিরে শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবিক মূল্যবোধে মানুষের জীবনকে আলোকিত করার প্রয়াসে আয়োজিত সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় থাকছে সংগীত, ক্যারল সং ও কীর্তন পরিবেশনা।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন তেজগাঁও চার্চ কয়্যার শিল্পীরা। পরিবেশনায় অংশ নেবেন ক্রিস্টোফার গোমেজ, দিলীপ মন্ডল, বিজয় গোমেজ, রেক্সোনা মন্ডল, জয়া গোমেজ, বিভা গোমেজ, সুভাষ পিরিচ প্রমুখ। সংগীত পরিবেশন করবেন জুলিয়েট সুস্মিতা বাড়ৈ। ব্যান্ডসংগীত নিয়ে মঞ্চে আসবে ব্যান্ড গেৎশিমানী ওরশিপ ও এফ মাইনর। অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গত ৩০ মার্চ একাডেমির নন্দনমঞ্চে চাঁদরাতের আনন্দ অনুষ্ঠান, বৌদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে ১০ মে একাডেমির নন্দনমঞ্চসহ ৬টি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসব, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৬ জুন নন্দনমঞ্চে আনন্দ উৎসব, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং ১ অক্টোবর একাডেমির নন্দনমঞ্চে দুই দিনব্যাপী শারদীয় সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করা হয়।

অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। এ উপলক্ষে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় আজ ২৪ ডিসেম্বর বুধবার সন্ধ্যা ৬টায় শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণের নন্দনমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে এই সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা। বড়দিনকে ঘিরে শান্তি, সম্প্রীতি ও মানবিক মূল্যবোধে মানুষের জীবনকে আলোকিত করার প্রয়াসে আয়োজিত সাংস্কৃতিক সন্ধ্যায় থাকছে সংগীত, ক্যারল সং ও কীর্তন পরিবেশনা।
অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করবেন তেজগাঁও চার্চ কয়্যার শিল্পীরা। পরিবেশনায় অংশ নেবেন ক্রিস্টোফার গোমেজ, দিলীপ মন্ডল, বিজয় গোমেজ, রেক্সোনা মন্ডল, জয়া গোমেজ, বিভা গোমেজ, সুভাষ পিরিচ প্রমুখ। সংগীত পরিবেশন করবেন জুলিয়েট সুস্মিতা বাড়ৈ। ব্যান্ডসংগীত নিয়ে মঞ্চে আসবে ব্যান্ড গেৎশিমানী ওরশিপ ও এফ মাইনর। অনুষ্ঠানটি সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
উল্লেখ্য, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গত ৩০ মার্চ একাডেমির নন্দনমঞ্চে চাঁদরাতের আনন্দ অনুষ্ঠান, বৌদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে ১০ মে একাডেমির নন্দনমঞ্চসহ ৬টি জেলায় সাংস্কৃতিক উৎসব, পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ৬ জুন নন্দনমঞ্চে আনন্দ উৎসব, শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৩০ সেপ্টেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং ১ অক্টোবর একাডেমির নন্দনমঞ্চে দুই দিনব্যাপী শারদীয় সাংস্কৃতিক উৎসবের আয়োজন করা হয়।

চলে গেলেন গানের পাখি পাপিয়া সারোয়ার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে প্রয়াত হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর প্রয়াণে সংগীতাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
৭ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
৭ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়, তা নিয়ে দর্শকদের কৌতূহল ছিল। অবশেষে দ্য ওডিসির ট্রেলার প্রকাশ করল ইউনিভার্সাল পিকচার্স। প্রায় দুই মিনিটের এ ট্রেলার রীতিমতো ঝড় তুলেছে বিশ্বজুড়ে। এ যেন সত্যিই এক মহাকাব্যিক নির্মাণ!
দ্য ওডিসি তৈরি হয়েছে ওডিসিয়াসের নিজ ভূমিতে ফেরার রোমহর্ষক সংগ্রাম নিয়ে। গ্রিসের এক ছোট দ্বীপ ইথাকার রাজা ছিলেন ওডিসিয়াস। ট্রোজান যুদ্ধ শুরু হলে ওডিসিয়াসকে সেই যুদ্ধে অংশ নিতে হয়। একটানা ১০ বছর চলে সেই যুদ্ধ। যুদ্ধ শেষে দেশে ফেরার পথে ঝড়ের মুখে পড়ে দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ওডিসিয়াস। পথভ্রষ্ট হয়ে সে সাগরের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে বিভিন্ন দ্বীপে বিভিন্ন ধরনের মানুষ, জন্তু-জানোয়ার এবং দেব-দেবীর মুখোমুখি হয়। ভয়ংকর সব বাধার মুখে পড়ে। কিন্তু নিজের বুদ্ধি, সাহস এবং শক্তি দিয়ে সকল বিপদ পেরিয়ে প্রায় ২০ বছর পর বিজয়ী হিসেবে নিজ দেশে ফেরে ওডিসিয়াস।
দ্য ওডিসির ট্রেলারের শুরুতেই দেখা যায় ট্রয় যুদ্ধের ময়দানে পড়ে থাকা শত শত সমাধির দৃশ্য। বাড়ি ফেরার জন্য সৈন্য বাহিনী নিয়ে রওনা দেয় ওডিসিয়াস। বিপৎসংকুল সমুদ্রযাত্রা, পথে শত্রুদের হানা, কখনো তীব্র ঝড়, ভুল দ্বীপে গিয়ে ওঠা, নতুন নতুন বিপদ—সবকিছুই ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন ক্রিস্টোফার নোলান!
সিনেমার মুখ্য চরিত্র ওডিসিয়াসের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ম্যাট ডেমন। ট্রেলারের প্রায় পুরোটা জুড়ে তাঁর উপস্থিতি। কয়েক ঝলক দেখা গেল ওডিসিয়াসের ছেলে টেলিমাকাস চরিত্রে টম হল্যান্ড এবং ওডিসিয়াসের স্ত্রী পেনেলোপের চরিত্রে অ্যান হ্যাথাওয়েকে। আরও অভিনয় করেছেন রবার্ট প্যাটিনসন, জেন্ডায়া, শার্লিজ থেরন, মিয়া গোথ, বেনি সাফডি, জন বার্নথাল প্রমুখ। তবে ট্রেলারে তাঁদের দেখা যায়নি।
দ্য ওডিসি সিনেমায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন আইম্যাক্স ক্যামেরা ব্যবহার করেছেন ক্রিস্টোফার নোলান। ২০ লাখ ফুট ফিল্ম খরচ করেছেন গল্পটি তুলে আনতে।
বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৭ জুলাই।

‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়, তা নিয়ে দর্শকদের কৌতূহল ছিল। অবশেষে দ্য ওডিসির ট্রেলার প্রকাশ করল ইউনিভার্সাল পিকচার্স। প্রায় দুই মিনিটের এ ট্রেলার রীতিমতো ঝড় তুলেছে বিশ্বজুড়ে। এ যেন সত্যিই এক মহাকাব্যিক নির্মাণ!
দ্য ওডিসি তৈরি হয়েছে ওডিসিয়াসের নিজ ভূমিতে ফেরার রোমহর্ষক সংগ্রাম নিয়ে। গ্রিসের এক ছোট দ্বীপ ইথাকার রাজা ছিলেন ওডিসিয়াস। ট্রোজান যুদ্ধ শুরু হলে ওডিসিয়াসকে সেই যুদ্ধে অংশ নিতে হয়। একটানা ১০ বছর চলে সেই যুদ্ধ। যুদ্ধ শেষে দেশে ফেরার পথে ঝড়ের মুখে পড়ে দল থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে ওডিসিয়াস। পথভ্রষ্ট হয়ে সে সাগরের মধ্যে ঘুরতে ঘুরতে বিভিন্ন দ্বীপে বিভিন্ন ধরনের মানুষ, জন্তু-জানোয়ার এবং দেব-দেবীর মুখোমুখি হয়। ভয়ংকর সব বাধার মুখে পড়ে। কিন্তু নিজের বুদ্ধি, সাহস এবং শক্তি দিয়ে সকল বিপদ পেরিয়ে প্রায় ২০ বছর পর বিজয়ী হিসেবে নিজ দেশে ফেরে ওডিসিয়াস।
দ্য ওডিসির ট্রেলারের শুরুতেই দেখা যায় ট্রয় যুদ্ধের ময়দানে পড়ে থাকা শত শত সমাধির দৃশ্য। বাড়ি ফেরার জন্য সৈন্য বাহিনী নিয়ে রওনা দেয় ওডিসিয়াস। বিপৎসংকুল সমুদ্রযাত্রা, পথে শত্রুদের হানা, কখনো তীব্র ঝড়, ভুল দ্বীপে গিয়ে ওঠা, নতুন নতুন বিপদ—সবকিছুই ক্যামেরায় নিখুঁতভাবে তুলে এনেছেন ক্রিস্টোফার নোলান!
সিনেমার মুখ্য চরিত্র ওডিসিয়াসের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন ম্যাট ডেমন। ট্রেলারের প্রায় পুরোটা জুড়ে তাঁর উপস্থিতি। কয়েক ঝলক দেখা গেল ওডিসিয়াসের ছেলে টেলিমাকাস চরিত্রে টম হল্যান্ড এবং ওডিসিয়াসের স্ত্রী পেনেলোপের চরিত্রে অ্যান হ্যাথাওয়েকে। আরও অভিনয় করেছেন রবার্ট প্যাটিনসন, জেন্ডায়া, শার্লিজ থেরন, মিয়া গোথ, বেনি সাফডি, জন বার্নথাল প্রমুখ। তবে ট্রেলারে তাঁদের দেখা যায়নি।
দ্য ওডিসি সিনেমায় সর্বাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন আইম্যাক্স ক্যামেরা ব্যবহার করেছেন ক্রিস্টোফার নোলান। ২০ লাখ ফুট ফিল্ম খরচ করেছেন গল্পটি তুলে আনতে।
বহুল প্রতীক্ষিত সিনেমাটি বিশ্বজুড়ে মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৭ জুলাই।

চলে গেলেন গানের পাখি পাপিয়া সারোয়ার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে প্রয়াত হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর প্রয়াণে সংগীতাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
৭ ঘণ্টা আগে
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
৭ ঘণ্টা আগে
গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
৮ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
তেল ছাড়া পরোটা নাটকের গল্পে দেখা যায় একটি পরিবার একসময় তিলের খাজার ব্যবসা করত। এখন তারা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে বিশাল ব্যবসা গড়ে তুলেছে। তাদের ব্যবসা সরিষার তেল, নারকেল তেলের। এমনকি জ্বালানি তেল পেট্রলের ব্যবসাও আছে। তাদের কোম্পানির নাম তিলের খাজা অয়েল মিল কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে, রয়েছে আরেক পরিবার, যারা সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তোষামোদ নয়, তারা নিজেদের নীতিতেই বিশ্বাসী। এই দুই পরিবারের মধ্যকার সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও সামাজিক সংঘাত নিয়েই এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনি।
নির্মাতা বলেন, ‘সমাজে একদল মানুষ আছে, যারা বিশ্বাস করে, উন্নতি করতে হলে সমাজে যারা ক্ষমতাবান, তাদের তেল দিয়ে চলতে হয়। অন্যদিকে আরেক দল মানুষ আছে, যারা কাউকে তোষামোদ করতে পছন্দ করে না। এসব কারণে অনেক প্রতিভাবান হারিয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি মানুষ হিসেবে আমাকে যন্ত্রণা দেয়। সেই যন্ত্রণা থেকে গল্পের শুরু। এরপর নানাভাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী গল্প এগিয়ে গেছে।’
নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, কচি খন্দকার, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজাত শিমুল, অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মিলি বাসার প্রমুখ।
গত মাসে নির্মাতা কচি খন্দকার জানিয়েছিলেন, ১০০ পর্ব থেকে ধারাবাহিকের গল্পে আসবে নতুন চমক। সেই চমকের অংশ হিসেবে ধারাবাহিকে যুক্ত হবেন অভিনেতা মোশাররফ করিম। এতে মোশাররফ করিমকে দেখা যাবে তেল কোম্পানির মালিকানা হারিয়ে সংগ্রাম করা এক চরিত্রে। মূলত তেল কোম্পানি থেকে তাঁর অংশ দখল হয়ে যায়।

গত আগস্টে মাছরাঙা টেলিভিশনে প্রচার শুরু হয় ধারাবাহিক নাটক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। সমাজের নীতিবান ও নীতিহীন মানুষের গল্পে ধারাবাহিকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। দেখতে দেখতে শত পর্বের মাইলফলকের সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। আজ রাত ৮টায় প্রচার হবে তেল ছাড়া পরোটা ধারাবাহিকের ১০০তম পর্ব।
তেল ছাড়া পরোটা নাটকের গল্পে দেখা যায় একটি পরিবার একসময় তিলের খাজার ব্যবসা করত। এখন তারা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে বিশাল ব্যবসা গড়ে তুলেছে। তাদের ব্যবসা সরিষার তেল, নারকেল তেলের। এমনকি জ্বালানি তেল পেট্রলের ব্যবসাও আছে। তাদের কোম্পানির নাম তিলের খাজা অয়েল মিল কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে, রয়েছে আরেক পরিবার, যারা সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তোষামোদ নয়, তারা নিজেদের নীতিতেই বিশ্বাসী। এই দুই পরিবারের মধ্যকার সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও সামাজিক সংঘাত নিয়েই এগিয়ে যায় নাটকের কাহিনি।
নির্মাতা বলেন, ‘সমাজে একদল মানুষ আছে, যারা বিশ্বাস করে, উন্নতি করতে হলে সমাজে যারা ক্ষমতাবান, তাদের তেল দিয়ে চলতে হয়। অন্যদিকে আরেক দল মানুষ আছে, যারা কাউকে তোষামোদ করতে পছন্দ করে না। এসব কারণে অনেক প্রতিভাবান হারিয়ে যাচ্ছে। বিষয়টি মানুষ হিসেবে আমাকে যন্ত্রণা দেয়। সেই যন্ত্রণা থেকে গল্পের শুরু। এরপর নানাভাবে পরিস্থিতি অনুযায়ী গল্প এগিয়ে গেছে।’
নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, কচি খন্দকার, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজাত শিমুল, অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মিলি বাসার প্রমুখ।
গত মাসে নির্মাতা কচি খন্দকার জানিয়েছিলেন, ১০০ পর্ব থেকে ধারাবাহিকের গল্পে আসবে নতুন চমক। সেই চমকের অংশ হিসেবে ধারাবাহিকে যুক্ত হবেন অভিনেতা মোশাররফ করিম। এতে মোশাররফ করিমকে দেখা যাবে তেল কোম্পানির মালিকানা হারিয়ে সংগ্রাম করা এক চরিত্রে। মূলত তেল কোম্পানি থেকে তাঁর অংশ দখল হয়ে যায়।

চলে গেলেন গানের পাখি পাপিয়া সারোয়ার। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টার দিকে প্রয়াত হলেন একুশে পদকপ্রাপ্ত এই রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী। তাঁর প্রয়াণে সংগীতাঙ্গনে নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করেছেন সংগীতশিল্পী
১৩ ডিসেম্বর ২০২৪
২০১৯ সালে তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় ‘ন’ডরাই’ সিনেমা দিয়ে বড় পর্দায় অভিষেক হয় সুনেরাহ বিনতে কামালের। প্রথম সিনেমাতেই বাজিমাত করেন অভিনেত্রী। সেরা অভিনেত্রী হিসেবে জেতেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার। এরপর ওটিটি, সিনেমা ও টিভি নাটকে নিয়মিত কাজ করলেও তানিম রহমান অংশুর পরিচালনায় আর দেখা যায়নি সুনেরাহকে।
৭ ঘণ্টা আগে
অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশ গড়ে তোলার অগ্রযাত্রায় ঈদ, বৌদ্ধপূর্ণিমা, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক আয়োজনের ধারাবাহিকতায় এবার বড়দিন উপলক্ষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হচ্ছে বিশেষ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আগামীকাল খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন।
৭ ঘণ্টা আগে
‘ওপেনহাইমার’ সিনেমার সাফল্যের পর ক্রিস্টোফার নোলান নজর দিয়েছেন গ্রিক মহাকাব্যে। গ্রিক কবি হোমারের ‘দ্য ওডিসি’ মহাকাব্য তুলে আনছেন পর্দায়। হাজার হাজার বছর ধরে যে গল্প মানুষ মনে রেখেছে, যেসব চরিত্র রহস্য-রোমান্সের অনুভূতি জাগিয়েছে; সেই গল্প ও চরিত্ররা কতটা জীবন্ত হয়ে ধরা পড়বে ক্যামেরায়...
৭ ঘণ্টা আগে