প্রতিবছর বাংলাদেশের অনেক শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও গবেষক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্যসহ বিভিন্ন দেশে পাড়ি দেন। এই যাত্রার কারণ কি শুধুই উচ্চশিক্ষা নেওয়া? বিদেশে অধ্যয়নরত তিনজন পিএইচডি গবেষকের অভিজ্ঞতার কথা শুনেছেন মো. আশিকুর রহমান।
মো. আশিকুর রহমান

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থায় গবেষণা সহায়ক নীতিমালা আছে
ড. মো. নুরুজ্জামান খান,রিসার্চ ফেলো, ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
স্নাতক পর্যায় থেকে অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় সহযোগিতা করতাম। সেই সহযোগিতার মাধ্যমে আমি অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা ও শিক্ষাপদ্ধতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত হই এবং সেখানকার গবেষকদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাই।
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণা, উদ্ভাবন এবং লেখাপড়ার মানের জন্য সুপরিচিত। এখানকার আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, উন্নত গবেষণা ল্যাবরেটরি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্পে অংশ নেওয়ার সুযোগ আমাকে উচ্চমানের গবেষণার জন্য প্রস্তুত করেছে। এখানে গবেষণার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, যা নিজের গবেষণামূলক চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করেছে।
এই বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে আন্তর্জাতিক গবেষণামূলক প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠতে সহায়তা করেছে এবং বিশ্বের অন্যান্য গবেষক ও পণ্ডিতের সঙ্গে পেশাদার যোগাযোগ স্থাপনের সুযোগ দিয়েছে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক পরিবেশ আমাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দিয়েছে। এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। এ ধরনের একটি বৈচিত্র্যময় পরিবেশে বসবাসের ফলে আমার সামাজিক দক্ষতা উন্নত হয়েছে, যা ভবিষ্যতে গবেষণা ও পেশাগত নেটওয়ার্কিংয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থার নমনীয়তা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে সহায়ক নীতিমালা আমাকে গবেষণা ও পড়াশোনার মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করেছে।

সময়টা উপভোগ করছি
মেহেদী হাসান, পিএইচডি গবেষক, টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
শাবিপ্রবিতে পড়াশোনা করেছি। ক্লাসে খুব ভালো ছাত্র ছিলাম না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সাংবাদিকতা করাকালীন সাংবাদিকতায় একটা উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার চিন্তাভাবনা ছিল। ভেবেছিলাম, হয়তো বড়জোর কোনো একটা সার্টিফিকেট বা ডিপ্লোমা কোর্স করব সাংবাদিকতার ওপর। নর্থ আমেরিকা কখনোই আমার চিন্তায় ছিল না, ইউরোপ সব সময়ই টানত। সে লক্ষ্যেই হয়তো মাঝে ফরাসি ভাষার একটা সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা কোর্স করেছিলাম। তবে আইইএলটিএস স্কোর পাওয়ার পর নর্থ আমেরিকার দিকে চেষ্টাটা ঘুরে যায়। খুব আহামরি রেজাল্ট যদিও হয়নি, তবে তা নর্থ আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য যথেষ্ট ছিল।
সাংবাদিকতায় পড়িনি, তবে সাংবাদিকতায় দীর্ঘদিন যুক্ত থাকার কারণে মিডিয়া ও কমিউনিকেশন বিষয়ে পড়ার চিন্তাভাবনা করছিলাম। সেখান থেকে আবেদন করা এবং পরবর্তী সময়ে বৃত্তিসহ ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে মাস্টার্স করতে চলে আসা। সময়ের পরিক্রমায় মিডিয়া ও কমিউনিকেশনে মাস্টার্স শেষ করে এখন পিএইচডি করছি, যেটা দুই বছর আগেও আমার চিন্তায় ছিল না। এখন এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি আন্ডারগ্র্যাজুয়েটেও পড়াচ্ছি, সময়টা উপভোগ করছি; বিশেষ করে পড়ানোটাকে উপভোগ করছি। সঙ্গে গবেষণাও করছি। সুযোগ পেলে এখানকার অভিজ্ঞতা দেশে কাজে লাগাতে চাই।

‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে মানুষ
কে এম মাহমুদুল হক, পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইক, কানাডা
বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
সুপ্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের ঐতিহ্যসম্পন্ন জ্ঞানের যে বহমান ধারা, সেখানে প্রায়োগিক অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি কিংবা কাঠামোগত প্রতিবেশের ক্ষয়িষ্ণু ভিতের কারণে মানুষ সাম্প্রতিক সময়ে উচ্চশিক্ষার মানদণ্ড হিসেবে ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই জালে আটকে পড়ার মূল কারণ সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিবেশ।
বিদেশে আমার ব্যক্তিগত উচ্চশিক্ষার যাত্রা সেভাবেই শুরু। চিকিৎসা নৃবিজ্ঞানের প্রায়োগিক, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আর কাঠামোগত অপ্রতুলতার কারণেই এ বিষয়ে শক্ত ভিত আছে এমন পরিবেশ খুঁজছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় চিকিৎসা নৃবিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ অধ্যাপক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণাগারের সঙ্গে সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার যোগসূত্র, পাঠদানের পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার কারণে কানাডাকে বেছে নিই। প্রায়োগিক উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইকের অধীনে একটি ইনস্টিটিউটের সঙ্গে নিউ ব্রান্সউইক প্রভিন্সের কেন্দ্রীয় হাসপাতালের একটি যৌথ গবেষণায় হাতে-কলমে কাজ করে শেখার জন্যই মূলত এখানে পিএইচডি করার সিদ্ধান্ত নিই। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন ইনস্টিটিউট, সেই সঙ্গে হাসপাতালের রোগী, ক্লিনিশিয়ানস এবং নীতিনির্ধারণী ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়; যেমন জীবনমান, বৃত্তি ও পারিপার্শ্বিকতা —এসব তো রয়েছেই।

অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থায় গবেষণা সহায়ক নীতিমালা আছে
ড. মো. নুরুজ্জামান খান,রিসার্চ ফেলো, ইউনিভার্সিটি অব মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া
স্নাতক পর্যায় থেকে অস্ট্রেলিয়ার একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় সহযোগিতা করতাম। সেই সহযোগিতার মাধ্যমে আমি অস্ট্রেলিয়ার গবেষণা ও শিক্ষাপদ্ধতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে পরিচিত হই এবং সেখানকার গবেষকদের সঙ্গে কাজ করার সুযোগ পাই।
অস্ট্রেলিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গবেষণা, উদ্ভাবন এবং লেখাপড়ার মানের জন্য সুপরিচিত। এখানকার আধুনিক সুযোগ-সুবিধা, উন্নত গবেষণা ল্যাবরেটরি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্পে অংশ নেওয়ার সুযোগ আমাকে উচ্চমানের গবেষণার জন্য প্রস্তুত করেছে। এখানে গবেষণার ক্ষেত্রে স্বাধীনতা ও সৃজনশীলতাকে গুরুত্ব দেওয়া হয়, যা নিজের গবেষণামূলক চিন্তাভাবনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা করেছে।
এই বহুমুখী শিক্ষাব্যবস্থা আমাকে আন্তর্জাতিক গবেষণামূলক প্রেক্ষাপটে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠতে সহায়তা করেছে এবং বিশ্বের অন্যান্য গবেষক ও পণ্ডিতের সঙ্গে পেশাদার যোগাযোগ স্থাপনের সুযোগ দিয়েছে। এ ছাড়া অস্ট্রেলিয়ার বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক পরিবেশ আমাকে বিভিন্ন দেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপন এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়ের অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ দিয়েছে। এটি ব্যক্তিগত ও পেশাগত বিকাশে ভূমিকা রেখেছে। এ ধরনের একটি বৈচিত্র্যময় পরিবেশে বসবাসের ফলে আমার সামাজিক দক্ষতা উন্নত হয়েছে, যা ভবিষ্যতে গবেষণা ও পেশাগত নেটওয়ার্কিংয়ে কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।
অস্ট্রেলিয়ার শিক্ষাব্যবস্থার নমনীয়তা এবং গবেষণার ক্ষেত্রে সহায়ক নীতিমালা আমাকে গবেষণা ও পড়াশোনার মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করেছে।

সময়টা উপভোগ করছি
মেহেদী হাসান, পিএইচডি গবেষক, টেক্সাস টেক ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র
শাবিপ্রবিতে পড়াশোনা করেছি। ক্লাসে খুব ভালো ছাত্র ছিলাম না। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে সাংবাদিকতা করাকালীন সাংবাদিকতায় একটা উচ্চতর ডিগ্রি নেওয়ার চিন্তাভাবনা ছিল। ভেবেছিলাম, হয়তো বড়জোর কোনো একটা সার্টিফিকেট বা ডিপ্লোমা কোর্স করব সাংবাদিকতার ওপর। নর্থ আমেরিকা কখনোই আমার চিন্তায় ছিল না, ইউরোপ সব সময়ই টানত। সে লক্ষ্যেই হয়তো মাঝে ফরাসি ভাষার একটা সার্টিফিকেট ও ডিপ্লোমা কোর্স করেছিলাম। তবে আইইএলটিএস স্কোর পাওয়ার পর নর্থ আমেরিকার দিকে চেষ্টাটা ঘুরে যায়। খুব আহামরি রেজাল্ট যদিও হয়নি, তবে তা নর্থ আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আবেদনের জন্য যথেষ্ট ছিল।
সাংবাদিকতায় পড়িনি, তবে সাংবাদিকতায় দীর্ঘদিন যুক্ত থাকার কারণে মিডিয়া ও কমিউনিকেশন বিষয়ে পড়ার চিন্তাভাবনা করছিলাম। সেখান থেকে আবেদন করা এবং পরবর্তী সময়ে বৃত্তিসহ ভর্তির সুযোগ পাওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে মাস্টার্স করতে চলে আসা। সময়ের পরিক্রমায় মিডিয়া ও কমিউনিকেশনে মাস্টার্স শেষ করে এখন পিএইচডি করছি, যেটা দুই বছর আগেও আমার চিন্তায় ছিল না। এখন এখানে পড়াশোনার পাশাপাশি আন্ডারগ্র্যাজুয়েটেও পড়াচ্ছি, সময়টা উপভোগ করছি; বিশেষ করে পড়ানোটাকে উপভোগ করছি। সঙ্গে গবেষণাও করছি। সুযোগ পেলে এখানকার অভিজ্ঞতা দেশে কাজে লাগাতে চাই।

‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে মানুষ
কে এম মাহমুদুল হক, পিএইচডি গবেষক, ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইক, কানাডা
বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
সুপ্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের ঐতিহ্যসম্পন্ন জ্ঞানের যে বহমান ধারা, সেখানে প্রায়োগিক অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি কিংবা কাঠামোগত প্রতিবেশের ক্ষয়িষ্ণু ভিতের কারণে মানুষ সাম্প্রতিক সময়ে উচ্চশিক্ষার মানদণ্ড হিসেবে ‘বিদেশে উচ্চশিক্ষা’ ইমেজে আটকে গেছে। অনিচ্ছা সত্ত্বেও এই জালে আটকে পড়ার মূল কারণ সামাজিক, সাংস্কৃতিক প্রতিবেশ।
বিদেশে আমার ব্যক্তিগত উচ্চশিক্ষার যাত্রা সেভাবেই শুরু। চিকিৎসা নৃবিজ্ঞানের প্রায়োগিক, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি আর কাঠামোগত অপ্রতুলতার কারণেই এ বিষয়ে শক্ত ভিত আছে এমন পরিবেশ খুঁজছিলাম। তারই ধারাবাহিকতায় চিকিৎসা নৃবিজ্ঞান বিষয়ে অভিজ্ঞ অধ্যাপক ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গবেষণাগারের সঙ্গে সরকারি স্বাস্থ্যব্যবস্থার যোগসূত্র, পাঠদানের পরীক্ষিত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতার কারণে কানাডাকে বেছে নিই। প্রায়োগিক উদ্ভাবনের লক্ষ্যে ইউনিভার্সিটি অব নিউ ব্রান্সউইকের অধীনে একটি ইনস্টিটিউটের সঙ্গে নিউ ব্রান্সউইক প্রভিন্সের কেন্দ্রীয় হাসপাতালের একটি যৌথ গবেষণায় হাতে-কলমে কাজ করে শেখার জন্যই মূলত এখানে পিএইচডি করার সিদ্ধান্ত নিই। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন ইনস্টিটিউট, সেই সঙ্গে হাসপাতালের রোগী, ক্লিনিশিয়ানস এবং নীতিনির্ধারণী ব্যক্তিদের সঙ্গে কাজের সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়; যেমন জীবনমান, বৃত্তি ও পারিপার্শ্বিকতা —এসব তো রয়েছেই।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
১০ নভেম্বর ২০২৪
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
১০ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
১০ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

বিদেশই একমাত্র জ্ঞানের উৎস, তা নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা, পদ্ধতি এবং কাঠামোগত সমন্বয়ের ভিত্তিতে জ্ঞানের অভিযাত্রা মজবুত হয়। ব্যাপারটি এমন নয় যে এর বাইরে আর কেউ জ্ঞানী নয়।
১০ নভেম্বর ২০২৪
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৬ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে