জসিম উদ্দীন

প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।

প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১২ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে