ঢাবি সংবাদদাতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থীরা এ মতামত দেন।
জরিপে শিক্ষার্থীরা আরও জানান, চলতি বছরের জুনের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করলে সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ এবং গ্রহণযোগ্য হবে। এই মতামত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর। আর ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন, সেপ্টেম্বরের মধ্যে এবং বাকি ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন আরও এক বছর বা তারও পরে নির্বাচন হলে সেটি গ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ হবে।
গত ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল এই জরিপ কার্যক্রম শুরু করে। গত ৬ এপ্রিল পরামর্শক কমিটির কাছে জমা দেওয়া জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল ব্যবহার করে নিজেদের প্রোফাইলের মাধ্যমে জরিপে অংশ নেন। এতে ডাকসু সংক্রান্ত ৮টি প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হয়। মোট ১৭৪৩ জন শিক্ষার্থী জরিপটিতে অংশ নেন।
জরিপে শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫২ শতাংশ শিক্ষার্থী। ভোট গ্রহণ ও গণনা সম্পূর্ণ ডিজিটাইজেশন করা মত দিয়েছেন প্রায় ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে পূর্ব সম্মতি ও সংলাপ নিয়ে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন।
জরিপে ‘ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কোথায় ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে’—প্রশ্নে বাছাই করা কিছু একাডেমিক ভবনে (কার্জন হল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও কলা অনুষদ) ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী। হল ও একাডেমিক ভবন মিলিয়ে উভয় জায়গায় ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ১৭ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন হলের মধ্যে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করতে।
প্রার্থিতা দাখিলের দিন থেকে কমপক্ষে এক বছর বৈধ ছাত্রত্বের মেয়াদ থাকার পক্ষে মতামত দিয়েছেন প্রায় ৪২ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা প্রার্থিতার মাপকাঠি হিসেবে ন্যূনতম একটা সিজিপিএ থাকা, বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেওয়া ও ফৌজদারিসহ নির্দিষ্ট কিছু অপরাধে অভিযুক্ত না হওয়ার কথা বলেছেন।
এ ছাড়া জরিপে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ায় ছাত্র-শিক্ষক যৌথভাবে নির্বাচন কমিশন নির্ধারণের কথা বলেছেন প্রায় ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহির থেকে কমিশন গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন।
পরামর্শক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরামর্শক কমিটির এই জরিপের ফলাফলগুলো আমার কাছে বেশ মজাদার মনে হয়েছে। এর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আমরা নির্বাচন কমিশনসহ নির্বাচন বাস্তবায়নের সঙ্গে যারা যুক্ত থাকবেন সবার কাছে দিব। তাদের এগুলো পর্যালোচনা করার পরামর্শ দিব। আলোচনার ভিত্তিতে যে পরামর্শগুলো বাস্তবায়নযোগ্য সেগুলো তারা বাস্তবায়ন করবেন।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থীরা এ মতামত দেন।
জরিপে শিক্ষার্থীরা আরও জানান, চলতি বছরের জুনের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করলে সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ এবং গ্রহণযোগ্য হবে। এই মতামত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর। আর ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন, সেপ্টেম্বরের মধ্যে এবং বাকি ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন আরও এক বছর বা তারও পরে নির্বাচন হলে সেটি গ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ হবে।
গত ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল এই জরিপ কার্যক্রম শুরু করে। গত ৬ এপ্রিল পরামর্শক কমিটির কাছে জমা দেওয়া জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল ব্যবহার করে নিজেদের প্রোফাইলের মাধ্যমে জরিপে অংশ নেন। এতে ডাকসু সংক্রান্ত ৮টি প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হয়। মোট ১৭৪৩ জন শিক্ষার্থী জরিপটিতে অংশ নেন।
জরিপে শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫২ শতাংশ শিক্ষার্থী। ভোট গ্রহণ ও গণনা সম্পূর্ণ ডিজিটাইজেশন করা মত দিয়েছেন প্রায় ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে পূর্ব সম্মতি ও সংলাপ নিয়ে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন।
জরিপে ‘ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কোথায় ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে’—প্রশ্নে বাছাই করা কিছু একাডেমিক ভবনে (কার্জন হল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও কলা অনুষদ) ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী। হল ও একাডেমিক ভবন মিলিয়ে উভয় জায়গায় ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ১৭ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন হলের মধ্যে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করতে।
প্রার্থিতা দাখিলের দিন থেকে কমপক্ষে এক বছর বৈধ ছাত্রত্বের মেয়াদ থাকার পক্ষে মতামত দিয়েছেন প্রায় ৪২ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা প্রার্থিতার মাপকাঠি হিসেবে ন্যূনতম একটা সিজিপিএ থাকা, বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেওয়া ও ফৌজদারিসহ নির্দিষ্ট কিছু অপরাধে অভিযুক্ত না হওয়ার কথা বলেছেন।
এ ছাড়া জরিপে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ায় ছাত্র-শিক্ষক যৌথভাবে নির্বাচন কমিশন নির্ধারণের কথা বলেছেন প্রায় ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহির থেকে কমিশন গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন।
পরামর্শক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরামর্শক কমিটির এই জরিপের ফলাফলগুলো আমার কাছে বেশ মজাদার মনে হয়েছে। এর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আমরা নির্বাচন কমিশনসহ নির্বাচন বাস্তবায়নের সঙ্গে যারা যুক্ত থাকবেন সবার কাছে দিব। তাদের এগুলো পর্যালোচনা করার পরামর্শ দিব। আলোচনার ভিত্তিতে যে পরামর্শগুলো বাস্তবায়নযোগ্য সেগুলো তারা বাস্তবায়ন করবেন।’
ঢাবি সংবাদদাতা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থীরা এ মতামত দেন।
জরিপে শিক্ষার্থীরা আরও জানান, চলতি বছরের জুনের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করলে সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ এবং গ্রহণযোগ্য হবে। এই মতামত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর। আর ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন, সেপ্টেম্বরের মধ্যে এবং বাকি ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন আরও এক বছর বা তারও পরে নির্বাচন হলে সেটি গ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ হবে।
গত ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল এই জরিপ কার্যক্রম শুরু করে। গত ৬ এপ্রিল পরামর্শক কমিটির কাছে জমা দেওয়া জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল ব্যবহার করে নিজেদের প্রোফাইলের মাধ্যমে জরিপে অংশ নেন। এতে ডাকসু সংক্রান্ত ৮টি প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হয়। মোট ১৭৪৩ জন শিক্ষার্থী জরিপটিতে অংশ নেন।
জরিপে শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫২ শতাংশ শিক্ষার্থী। ভোট গ্রহণ ও গণনা সম্পূর্ণ ডিজিটাইজেশন করা মত দিয়েছেন প্রায় ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে পূর্ব সম্মতি ও সংলাপ নিয়ে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন।
জরিপে ‘ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কোথায় ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে’—প্রশ্নে বাছাই করা কিছু একাডেমিক ভবনে (কার্জন হল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও কলা অনুষদ) ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী। হল ও একাডেমিক ভবন মিলিয়ে উভয় জায়গায় ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ১৭ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন হলের মধ্যে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করতে।
প্রার্থিতা দাখিলের দিন থেকে কমপক্ষে এক বছর বৈধ ছাত্রত্বের মেয়াদ থাকার পক্ষে মতামত দিয়েছেন প্রায় ৪২ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা প্রার্থিতার মাপকাঠি হিসেবে ন্যূনতম একটা সিজিপিএ থাকা, বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেওয়া ও ফৌজদারিসহ নির্দিষ্ট কিছু অপরাধে অভিযুক্ত না হওয়ার কথা বলেছেন।
এ ছাড়া জরিপে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ায় ছাত্র-শিক্ষক যৌথভাবে নির্বাচন কমিশন নির্ধারণের কথা বলেছেন প্রায় ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহির থেকে কমিশন গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন।
পরামর্শক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরামর্শক কমিটির এই জরিপের ফলাফলগুলো আমার কাছে বেশ মজাদার মনে হয়েছে। এর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আমরা নির্বাচন কমিশনসহ নির্বাচন বাস্তবায়নের সঙ্গে যারা যুক্ত থাকবেন সবার কাছে দিব। তাদের এগুলো পর্যালোচনা করার পরামর্শ দিব। আলোচনার ভিত্তিতে যে পরামর্শগুলো বাস্তবায়নযোগ্য সেগুলো তারা বাস্তবায়ন করবেন।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থীরা এ মতামত দেন।
জরিপে শিক্ষার্থীরা আরও জানান, চলতি বছরের জুনের মধ্যেই নির্বাচন আয়োজন করলে সর্বাধিক শান্তিপূর্ণ এবং গ্রহণযোগ্য হবে। এই মতামত বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৫ শতাংশ শিক্ষার্থীর। আর ১৬ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন, সেপ্টেম্বরের মধ্যে এবং বাকি ৯ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন আরও এক বছর বা তারও পরে নির্বাচন হলে সেটি গ্রহণযোগ্য ও শান্তিপূর্ণ হবে।
গত ২৩ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেল এই জরিপ কার্যক্রম শুরু করে। গত ৬ এপ্রিল পরামর্শক কমিটির কাছে জমা দেওয়া জরিপের ফলাফল বিশ্লেষণে এসব তথ্য পাওয়া গেছে।
শিক্ষার্থীরা তাঁদের প্রাতিষ্ঠানিক ই-মেইল ব্যবহার করে নিজেদের প্রোফাইলের মাধ্যমে জরিপে অংশ নেন। এতে ডাকসু সংক্রান্ত ৮টি প্রশ্নের উত্তর জানতে চাওয়া হয়। মোট ১৭৪৩ জন শিক্ষার্থী জরিপটিতে অংশ নেন।
জরিপে শান্তিপূর্ণ ও নিরপেক্ষ ডাকসু নির্বাচন আয়োজনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫২ শতাংশ শিক্ষার্থী। ভোট গ্রহণ ও গণনা সম্পূর্ণ ডিজিটাইজেশন করা মত দিয়েছেন প্রায় ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলোর মধ্যে পূর্ব সম্মতি ও সংলাপ নিয়ে ১৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন।
জরিপে ‘ডাকসু নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কোথায় ভোটকেন্দ্র স্থাপন করা যেতে পারে’—প্রশ্নে বাছাই করা কিছু একাডেমিক ভবনে (কার্জন হল, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ও কলা অনুষদ) ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থী। হল ও একাডেমিক ভবন মিলিয়ে উভয় জায়গায় ভোটকেন্দ্র স্থাপনের পক্ষে মত দিয়েছেন প্রায় ২৩ শতাংশ শিক্ষার্থী। এ ছাড়া ১৭ শতাংশ শিক্ষার্থী মত দিয়েছেন হলের মধ্যে ভোটকেন্দ্র স্থাপন করতে।
প্রার্থিতা দাখিলের দিন থেকে কমপক্ষে এক বছর বৈধ ছাত্রত্বের মেয়াদ থাকার পক্ষে মতামত দিয়েছেন প্রায় ৪২ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা প্রার্থিতার মাপকাঠি হিসেবে ন্যূনতম একটা সিজিপিএ থাকা, বয়সসীমা নির্ধারণ করে দেওয়া ও ফৌজদারিসহ নির্দিষ্ট কিছু অপরাধে অভিযুক্ত না হওয়ার কথা বলেছেন।
এ ছাড়া জরিপে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের প্রক্রিয়ায় ছাত্র-শিক্ষক যৌথভাবে নির্বাচন কমিশন নির্ধারণের কথা বলেছেন প্রায় ৬০ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যান্যরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক নির্বাচন কমিশন নির্ধারণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বাহির থেকে কমিশন গঠনের পক্ষে মত দিয়েছেন।
পরামর্শক কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পরামর্শক কমিটির এই জরিপের ফলাফলগুলো আমার কাছে বেশ মজাদার মনে হয়েছে। এর পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন আমরা নির্বাচন কমিশনসহ নির্বাচন বাস্তবায়নের সঙ্গে যারা যুক্ত থাকবেন সবার কাছে দিব। তাদের এগুলো পর্যালোচনা করার পরামর্শ দিব। আলোচনার ভিত্তিতে যে পরামর্শগুলো বাস্তবায়নযোগ্য সেগুলো তারা বাস্তবায়ন করবেন।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
এ বিষয়ে ছাত্রশিবির সমর্থিত অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেলের জিএস পদপ্রার্থী আব্দুল আলিম আরিফ বলেন, ‘আমরা প্যানেল এবং স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জকসু নির্বাচনকে ঘিরে সম্মিলিতভাবে চার দফা মৌখিক দাবি জানিয়েছি। প্রশাসন থেকে আমাদের আশ্বস্ত করা হয়েছে যে সবগুলো পূরণ করতে তারা সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে।’
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট সমর্থিত মওলানা ভাসানী ব্রিগেড প্যানেলের ভিপি পদপ্রার্থী গৌরব ভৌমিক বলেন, ‘আমরা যে দাবি জানিয়েছি, তা অবশ্যই পূরণ করা লাগবে—এটা আমাদের অধিকার।’
এর আগে সকালে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পরপরই ক্ষুব্ধ সাধারণ শিক্ষার্থী ও প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। কয়েক ঘণ্টা ধরে উপাচার্য ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন চালান তাঁরা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র আন্দোলনের মুখে আবারও সিন্ডিকেট সভা ডাকা হয়। সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।’
চার দফা দাবি হলো—জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন আগামী ৬ জানুয়ারির মধ্যেই অনুষ্ঠিত করতে হবে। নির্বাচন সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো সদস্য পদত্যাগ করতে পারবেন না। নির্বাচন শেষে যেসব সিন্ডিকেট সদস্য নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তাদের পদত্যাগ করতে হবে। নির্বাচন স্থগিতের পেছনে কোনো দলীয় বা রাজনৈতিক চাপ ছিল কি না, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থী
২৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আজ সকালে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণা দেন উপাচার্য ড. মো. রেজাউল করিম। এতে শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্যানেলের প্রার্থীরা ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ শুরু করেন। একপর্যায়ে তাঁরা উপাচার্য ভবন ঘেরাও করেন। বিক্ষোভকারীরা তফসিল অনুযায়ী আজই নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সিন্ডিকেটের জরুরি সভা ডাকা হয়।
সভা শেষে উপাচার্য শিক্ষার্থীদের আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের আবেগের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। উদ্ভূত পরিস্থিতির কারণে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হলেও শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দ্রুততম সময়ের মধ্যে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ৬ জানুয়ারি জকসু ও হল সংসদ নির্বাচন হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থী
২৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ও বুধবার সাধারণ ছুটি ঘোষণা করায় এ দিন অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া জুনিয়র বৃত্তির বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা স্থগিত ঘোষণা করেছে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষাটি আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ও আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় শোক এবং বুধবার ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তাই বুধবারের পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। ওই পরীক্ষা আগামী ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে।’
পরীক্ষা স্থগিত ও নতুন তারিখ ঘোষণা দিয়ে শিক্ষা বোর্ডগুলো বিজ্ঞপ্তি জারি করছে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের ভিত্তিতে বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় বিষয়ে জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে আলাদা আলাদা পরীক্ষা হলে বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা হবে একসঙ্গে।
বৃত্তি পরীক্ষার মোট নম্বর হবে ৪০০। বাংলায় ১০০, ইংরেজিতে ১০০, গণিতে ১০০, বিজ্ঞানে ৫০ এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ে ৫০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। প্রতিটি পরীক্ষা হবে ৩ ঘণ্টা সময়ে।
এ পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ‘ট্যালেন্টপুল’ কোটায় ও ‘সাধারণ’ কোটায় শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থী
২৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
১৩ ঘণ্টা আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের ঘোষণার পর উপাচার্যের ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেছেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে এ উত্তাল পরিস্থিতির মাঝে ক্যাম্পাস ছাড়তে শুরু করেছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।
আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক ও আশপাশের এলাকায় শিক্ষার্থীদের ক্যাম্পাস ছাড়ার দৃশ্য চোখে পড়ে। এদিন সকাল থেকেই ভোট দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে এসেছিলেন। তবে ভোটের অনিশ্চয়তায় ক্যাম্পাস ছাড়ছেন তাঁরা।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০২২–২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মিজানুর রহমান সোহাগ বলেন, জীবনের প্রথম ভোট দিতে ক্যাম্পাসে এসেছিলাম। কিন্তু প্রশাসনের সিদ্ধান্তের কারণে সেই সুযোগ আর হলো না। জানি না কবে এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এজন্যই বাসায় ফিরে যাচ্ছি।
সমাজকর্ম বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী মায়িশা ফাহমিদা বলেন, নির্বাচনকে ঘিরে এক ধরনের ভিন্ন অনুভূতি কাজ করছিল। কিন্তু যা প্রশাসন করল, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ভোট যেহেতু হবে না, তাই ক্যাম্পাসে থাকার আর কোনো মনমানসিকতা নেই এ কারণেই চলে যাচ্ছি।
এর আগে এক জরুরি সিন্ডিকেট সভায় জকসু নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. রেজাউল করিম। আজ সকাল সোয়া ৯টায় নির্বাচন স্থগিতের এ আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসে।
তবে এ ঘোষণার পর ভিসি ভবন ঘেরাও করে আন্দোলন শুরু করেন প্রার্থী ও শিক্ষার্থীরা। প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভিসি ভবন ঘেরাও করে নির্বাচন আদায়ে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) এবং হল সংসদ নির্বাচনকে প্রয়োজনীয় মনে করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৬ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী মনে করেন এ নির্বাচন অপ্রয়োজনীয়। ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন সফলভাবে আয়োজনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের গঠিত ‘পরামর্শক কমিটির’ করা এক জরিপে শিক্ষার্থী
২৫ এপ্রিল ২০২৫
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন স্থগিতের সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে চার দফা দাবি জানিয়েছে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা চার প্যানেলেসহ স্বতন্ত্র পদপ্রার্থীরা। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে উপাচার্য বরাবর সম্মিলিতভাবে এ দাবি জানান তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ পিছিয়ে আগামী ৬ জানুয়ারি নির্ধারণ করা হয়েছে। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে এই ভোট গ্রহণ সাত দিন পেছানো হলো।
১১ ঘণ্টা আগে
রোববার বাংলা, সোমবার ইংরেজি, মঙ্গলবার গণিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবারের বিজ্ঞান এবং বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ৫ জানুয়ারি।
১২ ঘণ্টা আগে