মোঃ সৈয়দুর রহমান

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার পদচিহ্ন ফেলছে যুগ যুগ ধরে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ যদি হয় একটি ইমারত, তবে তাঁর দুয়ার এবং সিড়ি দুটোই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তাই দেশের হাজারো মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলার।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. আকবর আলি খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, অধ্যাপক আনিসুর রহমান কিংবা ড. আহসান এইচ মনসুর এরা প্রত্যেকেই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের ভঙ্গুর অর্থনীতি থেকে বর্তমান সময়ের এই ব্যাপক অর্থনৈতিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে তাঁদের অসামান্য ভূমিকা। বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন। ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা প্রবর্তন করে তিনি আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত একজন ব্যক্তিত্ব। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অবদান রাখছে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন ও অর্থ ব্যবস্থাপনায়।
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে স্বর্ণালি এক ইতিহাস। ১৯৪৭ এ পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকে বাঙালি জাতির শোষণ-নির্যাতন বন্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছিল সোচ্চার। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ এর ৬ দফা, ৬৯ এর ১১ দফা ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি আন্দোলনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছিল এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদউল্লাহ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, জিল্লুর রহমান সহ সর্বমোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ইতিহাসের প্রতিটি পাতায় রতেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর নেতৃবৃন্দের ভূমিকা। রাশেদ খান মেনন, মতিয়া চৌধুরী, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্নার মতো ডাকসু নেতারা নেতৃত্ব দিয়েছেন ও দিচ্ছেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। বর্তমানেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন "ছাত্র রাজনীতির আঁতুড়ঘর" নামে পরিচিত।
সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। মুক্তবুদ্ধির চর্চা, সৃজনশীলতার বিকাশ ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টিতে বহুমাত্রিক ভূমিকা রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি(ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র) ভিত্তিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক সংগঠন রয়েছে ২৭টি। সংগঠনগুলোর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা বিতর্ক সংগঠন এবং শিক্ষার্থীদের যুক্তির ছোঁয়ায় শক্তিশালী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গণমাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। এছাড়া রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, ব্যান্ড সোসাইটি, সাংস্কৃতিক ক্লাব, ক্যারিয়ার ক্লাব, রিসার্চ সোসাইটি, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, মাইম অ্যাকশন, ট্যুরিস্ট সোসাইটি, রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধনসহ নানা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। প্রতিনিয়ত এ সংগঠনগুলোর উদ্যোগে আয়োজিত হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের। সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা তো বটেই, এসব আয়োজনে অংশ নেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও।
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনা রয়েছে। একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো অনেক পিছিয়ে আছে গবেষণার ক্ষেত্রে। নেই পর্যাপ্ত আবাসন সুবিধা ও মানসম্মত খাদ্য। শিক্ষকদের মান ও স্বেচ্ছাচারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন সময়। তবে সময়ের পরিক্রমায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেশের নেতৃত্বের অংশীদার ও সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জায়গা করে নিবে বলে বিশ্বাস সকল শিক্ষার্থীর। সবকিছু ছাপিয়ে একজন শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন, স্মৃতি, আবেগ, ভালোবাসা ও গৌরবের গল্পগুলো।

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার পদচিহ্ন ফেলছে যুগ যুগ ধরে। প্রকৃতপক্ষে বাংলাদেশ যদি হয় একটি ইমারত, তবে তাঁর দুয়ার এবং সিড়ি দুটোই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তাই দেশের হাজারো মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন থাকে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বরে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তোলার।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. আকবর আলি খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, অধ্যাপক আনিসুর রহমান কিংবা ড. আহসান এইচ মনসুর এরা প্রত্যেকেই ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ের ভঙ্গুর অর্থনীতি থেকে বর্তমান সময়ের এই ব্যাপক অর্থনৈতিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে তাঁদের অসামান্য ভূমিকা। বাংলাদেশের নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েরই ছাত্র ছিলেন। ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থা প্রবর্তন করে তিনি আন্তর্জাতিক বিশ্বে সমাদৃত একজন ব্যক্তিত্ব। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের মেধাবী শিক্ষার্থীরা অবদান রাখছে দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়ন ও অর্থ ব্যবস্থাপনায়।
রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে স্বর্ণালি এক ইতিহাস। ১৯৪৭ এ পাকিস্তান রাষ্ট্র সৃষ্টির পর থেকে বাঙালি জাতির শোষণ-নির্যাতন বন্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছিল সোচ্চার। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬ এর ৬ দফা, ৬৯ এর ১১ দফা ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি আন্দোলনকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া হয়েছিল এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই। স্বাধীন বাংলাদেশের রূপকার ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন। এছাড়া বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধকালীন অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মোহাম্মদউল্লাহ, লেফটেন্যান্ট জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ, জিল্লুর রহমান সহ সর্বমোট ১৩ জন রাষ্ট্রপতি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। ইতিহাসের প্রতিটি পাতায় রতেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ ডাকসুর নেতৃবৃন্দের ভূমিকা। রাশেদ খান মেনন, মতিয়া চৌধুরী, তোফায়েল আহমেদ, আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্নার মতো ডাকসু নেতারা নেতৃত্ব দিয়েছেন ও দিচ্ছেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। বর্তমানেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিন "ছাত্র রাজনীতির আঁতুড়ঘর" নামে পরিচিত।
সহঃশিক্ষামূলক কার্যক্রমের ক্ষেত্রে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। মুক্তবুদ্ধির চর্চা, সৃজনশীলতার বিকাশ ও মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টিতে বহুমাত্রিক ভূমিকা রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি(ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র) ভিত্তিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও মানবিক সংগঠন রয়েছে ২৭টি। সংগঠনগুলোর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ডিবেটিং সোসাইটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম সেরা বিতর্ক সংগঠন এবং শিক্ষার্থীদের যুক্তির ছোঁয়ায় শক্তিশালী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। গণমাধ্যমের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদস্যরা। এছাড়া রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় চলচ্চিত্র সংসদ, ব্যান্ড সোসাইটি, সাংস্কৃতিক ক্লাব, ক্যারিয়ার ক্লাব, রিসার্চ সোসাইটি, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, মাইম অ্যাকশন, ট্যুরিস্ট সোসাইটি, রক্তদাতাদের সংগঠন বাঁধনসহ নানা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। প্রতিনিয়ত এ সংগঠনগুলোর উদ্যোগে আয়োজিত হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক ও সৃজনশীল কর্মকাণ্ডের। সারাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা তো বটেই, এসব আয়োজনে অংশ নেন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরাও।
১০৩ বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জন নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনা রয়েছে। একটি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখনো অনেক পিছিয়ে আছে গবেষণার ক্ষেত্রে। নেই পর্যাপ্ত আবাসন সুবিধা ও মানসম্মত খাদ্য। শিক্ষকদের মান ও স্বেচ্ছাচারিতা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন সময়। তবে সময়ের পরিক্রমায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দেশের নেতৃত্বের অংশীদার ও সকল সমস্যা কাটিয়ে উঠে বিশ্বের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জায়গা করে নিবে বলে বিশ্বাস সকল শিক্ষার্থীর। সবকিছু ছাপিয়ে একজন শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বপ্ন, স্মৃতি, আবেগ, ভালোবাসা ও গৌরবের গল্পগুলো।

বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৫ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেমাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা (যশোর)

বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে যশোর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন উর্মি। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার নির্বাসখোলা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের কৃষক বাবলুর রহমান ও গৃহিণী ঝরনা খাতুন দম্পতির মেয়ে উর্মি।
ছোটবেলা থেকে উর্মি ছিলেন মেধাবী। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে নির্বাসখোলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২০২২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং ২০২৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন তিনি। স্কুল-কলেজ জীবনজুড়ে সব শ্রেণিতে প্রথম হয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন উর্মি।
উর্মির বাবা বাবলুর রহমান স্বপ্ন দেখতেন, তাঁর তিন মেয়ের মধ্যে অন্তত একজন চিকিৎসক হোক। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই ২০১৬ সালে হঠাৎ মারা যান তিনি। বাবার অবর্তমানে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে মায়ের কাঁধে। মায়ের সংগ্রাম আর বাবার অপূর্ণ স্বপ্নই উর্মির মনে চিকিৎসক হওয়ার দৃঢ়প্রত্যয় গড়ে তোলে।
উর্মির মা ঝরনা খাতুন বলেন, ‘আমাদের কৃষক পরিবার হলেও মেয়েদের নিয়ে তাদের বাবা স্বপ্ন দেখতেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল, অন্তত একটি মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। আমার বড় মেয়ে অনার্সে প্রাণিবিদ্যায় চতুর্থ বর্ষে পড়ে, ছোট মেয়েটি এবার এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে কলেজে ভর্তি হয়েছে। আর মেজ মেয়ে সুচরিতা আক্তার উর্মি যশোর মেডিকেল কলেজে পড়ছে।

বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএসে যশোর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হয়েছেন উর্মি। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার নির্বাসখোলা ইউনিয়নের মির্জাপুর গ্রামের কৃষক বাবলুর রহমান ও গৃহিণী ঝরনা খাতুন দম্পতির মেয়ে উর্মি।
ছোটবেলা থেকে উর্মি ছিলেন মেধাবী। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়াশোনা শেষে নির্বাসখোলা স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ২০২২ সালে মাধ্যমিক পরীক্ষায় এবং ২০২৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অর্জন করেন তিনি। স্কুল-কলেজ জীবনজুড়ে সব শ্রেণিতে প্রথম হয়ে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছেন উর্মি।
উর্মির বাবা বাবলুর রহমান স্বপ্ন দেখতেন, তাঁর তিন মেয়ের মধ্যে অন্তত একজন চিকিৎসক হোক। কিন্তু সেই স্বপ্ন পূরণের আগেই ২০১৬ সালে হঠাৎ মারা যান তিনি। বাবার অবর্তমানে সংসারের দায়িত্ব এসে পড়ে মায়ের কাঁধে। মায়ের সংগ্রাম আর বাবার অপূর্ণ স্বপ্নই উর্মির মনে চিকিৎসক হওয়ার দৃঢ়প্রত্যয় গড়ে তোলে।
উর্মির মা ঝরনা খাতুন বলেন, ‘আমাদের কৃষক পরিবার হলেও মেয়েদের নিয়ে তাদের বাবা স্বপ্ন দেখতেন। তাঁর ইচ্ছা ছিল, অন্তত একটি মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। আমার বড় মেয়ে অনার্সে প্রাণিবিদ্যায় চতুর্থ বর্ষে পড়ে, ছোট মেয়েটি এবার এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে কলেজে ভর্তি হয়েছে। আর মেজ মেয়ে সুচরিতা আক্তার উর্মি যশোর মেডিকেল কলেজে পড়ছে।

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক
০১ জুলাই ২০২৪
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৫ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—
আরও পড়ুন:

আজ থাকছে আরও ৮টি প্রয়োজনীয় ইংরেজি বাক্য—
আরও পড়ুন:

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক
০১ জুলাই ২০২৪
বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় পরিচালিত এ সম্মানজনক বৃত্তির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ অর্থায়নে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে অবস্থিত চুও ইউনিভার্সিটি দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষার সুযোগের জন্য দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে পরিচিত। আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণার পাশাপাশি চুও ইউনিভার্সিটি বাস্তবমুখী জ্ঞান ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে গুরুত্ব দেয়।
সুযোগ-সুবিধা: চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট স্কলারশিপ জাপানে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়িত বৃত্তি। এই স্কলারশিপের আওতায় চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ নির্বাহের জন্য ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ১ লাখ ৪৩ হাজার ইয়েন। এ ছাড়া নিজ দেশ থেকে জাপানে যাতায়াতের জন্য আন্তর্জাতিক রাউন্ড-ট্রিপ বিমান টিকিটও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আবেদনের শর্তাবলি: বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সেপ্টেম্বর ২০২৬ থেকে চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়ন শুরু করতে হবে। প্রাথমিকভাবে তাঁদের নন-ডিগ্রি শিক্ষার্থী (কেনক্যুসেই বা সেনকাসেই) হিসেবে ভর্তি হতে হবে। পরবর্তী সময়ে তাঁরা চুও ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। আবেদনকারীদের একাডেমিক ফলাফলেও রয়েছে নির্দিষ্ট মানদণ্ড। মেক্সট গ্রেডিং সিস্টেম অনুযায়ী ন্যূনতম সিজিপিএ-৩-এর মধ্যে ২.৩০ থাকতে হবে।
বয়সের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের জন্ম ২ এপ্রিল ১৯৯১ বা তার পর হতে হবে। শুধু নন-ডিগ্রি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য এই বৃত্তিতে আবেদন করা যাবে না। এ ছাড়া, আবেদনকারীর পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতা অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত গবেষণা বা অধ্যয়ন বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। একই সঙ্গে প্রার্থীদের জাপানি অথবা ইংরেজি ভাষায় প্রয়োজনীয় দক্ষতার প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: এই বৃত্তিতে আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নথি জমা দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সট অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম, চুও ইউনিভার্সিটির আবেদন ফর্ম, পাসপোর্টের কপি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমাপ্তির সনদ, স্টাডি প্ল্যান বা রিসার্চ প্রপোজাল, একটি সুপারিশপত্র, ইংরেজি বা জাপানি ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র এবং হালনাগাদ সিভি বা রেজুমে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো: আইন, বিজনেস ও কমার্স, সোশ্যাল সায়েন্স, হিউম্যানিটিজ, ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স ও তথ্যপ্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, মিডিয়া ও কমিউনিকেশন স্টাডিজ। এসব অনুষদের অধীনে অন্তত ৫-৭টি বিভাগে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ জানুয়ারি, ২০২৬।

জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে। জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় পরিচালিত এ সম্মানজনক বৃত্তির আওতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীরা সম্পূর্ণ অর্থায়নে উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাবেন।
জাপানের রাজধানী টোকিওতে অবস্থিত চুও ইউনিভার্সিটি দেশটির অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৮৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়টি উচ্চশিক্ষার সুযোগের জন্য দেশ-বিদেশে ব্যাপকভাবে পরিচিত। আধুনিক শিক্ষা ও গবেষণার পাশাপাশি চুও ইউনিভার্সিটি বাস্তবমুখী জ্ঞান ও আন্তর্জাতিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলতে গুরুত্ব দেয়।
সুযোগ-সুবিধা: চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট স্কলারশিপ জাপানে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি সম্পূর্ণ সরকারি অর্থায়িত বৃত্তি। এই স্কলারশিপের আওতায় চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়নের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মাসিক জীবনযাত্রার খরচ নির্বাহের জন্য ভাতা হিসেবে দেওয়া হবে ১ লাখ ৪৩ হাজার ইয়েন। এ ছাড়া নিজ দেশ থেকে জাপানে যাতায়াতের জন্য আন্তর্জাতিক রাউন্ড-ট্রিপ বিমান টিকিটও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
আবেদনের শর্তাবলি: বৃত্তির জন্য আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের নির্দিষ্ট কিছু যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সেপ্টেম্বর ২০২৬ থেকে চুও ইউনিভার্সিটিতে অধ্যয়ন শুরু করতে হবে। প্রাথমিকভাবে তাঁদের নন-ডিগ্রি শিক্ষার্থী (কেনক্যুসেই বা সেনকাসেই) হিসেবে ভর্তি হতে হবে। পরবর্তী সময়ে তাঁরা চুও ইউনিভার্সিটির মাস্টার্স বা পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারবেন। আবেদনকারীদের একাডেমিক ফলাফলেও রয়েছে নির্দিষ্ট মানদণ্ড। মেক্সট গ্রেডিং সিস্টেম অনুযায়ী ন্যূনতম সিজিপিএ-৩-এর মধ্যে ২.৩০ থাকতে হবে।
বয়সের ক্ষেত্রে প্রার্থীদের জন্ম ২ এপ্রিল ১৯৯১ বা তার পর হতে হবে। শুধু নন-ডিগ্রি কোর্সে অধ্যয়নের জন্য এই বৃত্তিতে আবেদন করা যাবে না। এ ছাড়া, আবেদনকারীর পূর্ববর্তী শিক্ষাগত যোগ্যতা অবশ্যই তাঁর নির্বাচিত গবেষণা বা অধ্যয়ন বিষয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে। একই সঙ্গে প্রার্থীদের জাপানি অথবা ইংরেজি ভাষায় প্রয়োজনীয় দক্ষতার প্রমাণ উপস্থাপন করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য: এই বৃত্তিতে আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ নথি জমা দিতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সট অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম, চুও ইউনিভার্সিটির আবেদন ফর্ম, পাসপোর্টের কপি, একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট, স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমাপ্তির সনদ, স্টাডি প্ল্যান বা রিসার্চ প্রপোজাল, একটি সুপারিশপত্র, ইংরেজি বা জাপানি ভাষা দক্ষতার প্রমাণপত্র এবং হালনাগাদ সিভি বা রেজুমে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রগুলো: আইন, বিজনেস ও কমার্স, সোশ্যাল সায়েন্স, হিউম্যানিটিজ, ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স, কম্পিউটার সায়েন্স ও তথ্যপ্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, মিডিয়া ও কমিউনিকেশন স্টাডিজ। এসব অনুষদের অধীনে অন্তত ৫-৭টি বিভাগে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে।
আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এই লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবদেন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২ জানুয়ারি, ২০২৬।

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক
০১ জুলাই ২০২৪
বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৫ মিনিট আগে
আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেপ্রসেনজিৎ সেন

আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
অ-বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, সাধারণ জ্ঞান থেকে ৪০ এবং আইসিটি থেকে ১২ নম্বরের প্রশ্ন থাকে। সাধারণ জ্ঞান অংশে সাধারণ গণিত, অর্থনীতি, অ্যাপটিচুড টেস্ট, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
উভয় গ্রুপেই মোট ৮০টি প্রশ্নে ১০০ নম্বর নির্ধারিত থাকে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, আইবিএতে ভর্তির জন্য বাণিজ্য ও অ-বাণিজ্য উভয় গ্রুপের পরীক্ষার্থীদেরই ইংরেজিতে ২৫ নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম ১০ অর্জন করতে হয়।
এ ক্ষেত্রে বাণিজ্য গ্রুপের পরীক্ষার্থীদের জন্য হিসাববিজ্ঞান, ইংরেজি এবং ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা—এই তিনটি বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ এখানে প্রতিটি বিষয় থেকেই ২০ নম্বর করে বরাদ্দ রয়েছে। ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা কিংবা উৎপাদন ও বিপণনের মধ্যে যে বিষয়ে দক্ষতা বেশি, সেটি বেছে নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
অ-বাণিজ্য গ্রুপের ক্ষেত্রে সাধারণ জ্ঞান অংশে সবচেয়ে বেশি নম্বর থাকায় এই অংশে ভালো প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ গণিতে দক্ষতা বাড়াতে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গাণিতিক সমস্যার অনুশীলন করতে হবে। এটা প্রস্তুতি কার্যকর ভূমিকা রাখে। আইসিটির জন্য বোর্ড বইয়ের পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি—এই দুটি বিষয় উভয় গ্রুপের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলায় গদ্য, পদ্য, নাটক ও উপন্যাস থেকে কয়েকটি প্রশ্ন আসে। সেই সঙ্গে ব্যাকরণ থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রশ্ন থাকে। ইংরেজিতে মূলত বেসিক গ্রামার ও ভোকাবুলারির ওপর জোর দেওয়া হয়। তাই বেসিক ধারণা স্পষ্ট রাখা জরুরি।
একটা কথা হলো, ভালো প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। তবে শুধু হার্ডওয়ার্ক নয়, স্মার্টওয়ার্কের সঙ্গেও ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। পরীক্ষার দিন প্রবেশপত্র ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সঙ্গে রাখা, নির্ধারিত সময়ের আগেই কেন্দ্রে পৌঁছানো এবং পরীক্ষার হলে ঠান্ডা মাথায় প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সময় ব্যবস্থাপনার দিকে খেয়াল রেখে যেসব প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিত, সেগুলোই দাগানো উচিত। কারণ ভর্তি পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্ক রয়েছে।
অনেকে ভর্তি পরীক্ষার এ যাত্রায় প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়েন। যেটা পরীক্ষার ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে আমি বলব, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। নিয়মিত অধ্যয়ন, সঠিক কৌশল এবং আত্মবিশ্বাস—এই তিনটির সমন্বয়ই রাবি ভর্তি পরীক্ষায় সফলতার মূল চাবিকাঠি। সব পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল আন্তরিক শুভকামনা।
লেখক: শিক্ষার্থী, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আসন্ন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষা দুটি গ্রুপে—বাণিজ্য এবং অ-বাণিজ্য অনুষ্ঠিত হবে। বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা থেকে ২০, হিসাববিজ্ঞান থেকে ২০ এবং ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা অথবা উৎপাদন ও বিপণন থেকে ১৫ নম্বরের প্রশ্ন করা হয়।
অ-বাণিজ্য গ্রুপে বাংলা থেকে ৮, ইংরেজি থেকে ২০, সাধারণ জ্ঞান থেকে ৪০ এবং আইসিটি থেকে ১২ নম্বরের প্রশ্ন থাকে। সাধারণ জ্ঞান অংশে সাধারণ গণিত, অর্থনীতি, অ্যাপটিচুড টেস্ট, বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলি অন্তর্ভুক্ত থাকে।
উভয় গ্রুপেই মোট ৮০টি প্রশ্নে ১০০ নম্বর নির্ধারিত থাকে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, আইবিএতে ভর্তির জন্য বাণিজ্য ও অ-বাণিজ্য উভয় গ্রুপের পরীক্ষার্থীদেরই ইংরেজিতে ২৫ নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম ১০ অর্জন করতে হয়।
এ ক্ষেত্রে বাণিজ্য গ্রুপের পরীক্ষার্থীদের জন্য হিসাববিজ্ঞান, ইংরেজি এবং ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা—এই তিনটি বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন। কারণ এখানে প্রতিটি বিষয় থেকেই ২০ নম্বর করে বরাদ্দ রয়েছে। ফাইন্যান্স, ব্যাংকিং ও বিমা কিংবা উৎপাদন ও বিপণনের মধ্যে যে বিষয়ে দক্ষতা বেশি, সেটি বেছে নেওয়াই হবে বুদ্ধিমানের কাজ।
অ-বাণিজ্য গ্রুপের ক্ষেত্রে সাধারণ জ্ঞান অংশে সবচেয়ে বেশি নম্বর থাকায় এই অংশে ভালো প্রস্তুতি অত্যন্ত জরুরি। সাধারণ গণিতে দক্ষতা বাড়াতে বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় আসা গাণিতিক সমস্যার অনুশীলন করতে হবে। এটা প্রস্তুতি কার্যকর ভূমিকা রাখে। আইসিটির জন্য বোর্ড বইয়ের পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো ভালোভাবে অনুশীলন করা প্রয়োজন।
পাশাপাশি বাংলা ও ইংরেজি—এই দুটি বিষয় উভয় গ্রুপের জন্যই সমান গুরুত্বপূর্ণ। বাংলায় গদ্য, পদ্য, নাটক ও উপন্যাস থেকে কয়েকটি প্রশ্ন আসে। সেই সঙ্গে ব্যাকরণ থেকেও উল্লেখযোগ্যসংখ্যক প্রশ্ন থাকে। ইংরেজিতে মূলত বেসিক গ্রামার ও ভোকাবুলারির ওপর জোর দেওয়া হয়। তাই বেসিক ধারণা স্পষ্ট রাখা জরুরি।
একটা কথা হলো, ভালো প্রস্তুতির কোনো বিকল্প নেই। তবে শুধু হার্ডওয়ার্ক নয়, স্মার্টওয়ার্কের সঙ্গেও ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। পরীক্ষার দিন প্রবেশপত্র ও প্রয়োজনীয় উপকরণ সঙ্গে রাখা, নির্ধারিত সময়ের আগেই কেন্দ্রে পৌঁছানো এবং পরীক্ষার হলে ঠান্ডা মাথায় প্রশ্ন বুঝে উত্তর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সময় ব্যবস্থাপনার দিকে খেয়াল রেখে যেসব প্রশ্নের উত্তর নিশ্চিত, সেগুলোই দাগানো উচিত। কারণ ভর্তি পরীক্ষায় নেগেটিভ মার্ক রয়েছে।
অনেকে ভর্তি পরীক্ষার এ যাত্রায় প্রায়ই হতাশ হয়ে পড়েন। যেটা পরীক্ষার ক্ষেত্রে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। তবে আমি বলব, হতাশ হওয়ার কিছু নেই। নিয়মিত অধ্যয়ন, সঠিক কৌশল এবং আত্মবিশ্বাস—এই তিনটির সমন্বয়ই রাবি ভর্তি পরীক্ষায় সফলতার মূল চাবিকাঠি। সব পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল আন্তরিক শুভকামনা।
লেখক: শিক্ষার্থী, আইবিএ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের অন্যতম ধারক ও বাহক এবং দেশের উচ্চশিক্ষার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম জন্মদিন আজ। প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাংলাদেশের প্রতিটি ইতিবাচক পরিবর্তনের ধারায় নেতৃত্ব দিয়েছে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি। শিক্ষার পাশাপাশি সামাজিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সহঃশিক্ষামূলক
০১ জুলাই ২০২৪
বাবার স্বপ্নপূরণে মেডিকেলে পড়ছেন সুচরিতা আক্তার উর্মি। অনেক আগে অনন্তের জগতে পাড়ি জমানো কৃষক বাবার ইচ্ছা ছিল, তাঁর মেয়ে যেন চিকিৎসক হয়। বাবার সেই ইচ্ছা পূরণ করতে সুচরিতা আক্তার উর্মি সুচিকিৎসক হতে চান।
১৭ মিনিট আগে
How can I apply for net banking? আমি কীভাবে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য আবেদন করতে পারি? I want to activate mobile banking. আমি মোবাইল ব্যাংকিং সক্রিয় করতে চাই। I have a problem with my account. আমার অ্যাকাউন্টের সঙ্গে একটি সমস্যা
৩৫ মিনিট আগে
জাপানে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন দেখা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এসেছে দারুণ এক সুযোগ। জাপানের স্বনামধন্য চুও বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্স ও ডক্টরাল প্রোগ্রামে পড়াশোনার জন্য চুও ইউনিভার্সিটি মেক্সট বৃত্তির আবেদন আহ্বান করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে